বাংলাদেশ প্রথম টেস্টটি হেরেছে ২৮০ রানে! চেন্নাই টেস্টের পেস বোলিং সহায়ক উইকেটে আগুনে বোলিং করেছিলেন জাসপ্রীত বুমরাহ, নিয়েছিলেন ৫ উইকেট। বাংলাদেশ পেসার হাসান মাহমুদের ছিল ইনিংসে ৫ উইকেট। তবে চেন্নাইয়ের মত হচ্ছে না কানপুরের উইকেট। কালো মাটির উইকেটে স্পিনাররাই হবেন মূল চালিকাশক্তি সেটা ধরেই নেয়া যায়। এবার তাই তিন নয়, বরং দুই পেসার নিয়ে একাদশ সাজাতে পারে দু’দলই। প্রতি দলের একাদশে বাড়তে পারে একজন স্পিনার!
কানপুরের উইকেট হবে ফ্ল্যাট ও স্লো। বাউন্স থাকবে কম। যে দল চতুর্থ ইনিংসে ব্যাট করবে, নিশ্চিত তাদের খাবি খেতে হবে টার্ন এবং অসমান বাউন্সের সাথে।
চেন্নাইয়ের উইকেটে পেসার, স্পিনার, ব্যাটার সবার জন্য ছিল সমান সুযোগ। পেসার-স্পিনাররা ইনিংসে পেয়েছেন পাঁচ উইকেট, ব্যাটাররা পেয়েছেন সেঞ্চুরি। কানপুরের গ্রিনপার্কে পেসাররা তেমন কিছু করতে পারবেন বলে মনে হচ্ছে না, স্পিনার আর ব্যাটাররাই ছড়ি ঘোরাবেন। ভারত তাদের একাদশে তৃতীয় স্পিনার হিসেবে নিতে পারে আক্সার প্যাটেল অথবা কুলদীপ যাদবের যেকোন একজনকে। ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্ট ও আসন্ন অস্ট্রেলিয়া সিরিজ মাথায় রেখে জাসপ্রীত বুমরাহকে বিশ্রামে রাখার কথা শোনা যাচ্ছে। তাতে তিন স্পিনার ও দুই পেসার নিয়ে মাঠে নামতে পারে ভারত। অশ্বিন-জাদেজা’র ওপরই মূলত নির্ভর করবেন রোহিত শর্মা। মোহাম্মদ সিরাজ ও আকাশদ্বীপ সামলাবেন পেস বোলিং।
একইরকম পরিবর্তনের ইঙ্গিত বাংলাদেশ একাদশেও। অফস্পিনার নাঈম হাসান ও বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল ইসলামের যেকোন একজনের একাদশে ঢোকার সম্ভাবনা প্রবল। সেক্ষেত্রে একজন পেসার কমিয়ে ফেলবে টাইগাররা। নাহিদ রানাকে হয়তো থাকতে হতে পারে একাদশের বাইরে। আউট অব ফর্ম মুমিনুল হকের জায়গায় ভাবা হতে পারে মাহমুদুল হাসান জয়কে। তবে স্লো উইকেটে মুমিনুল অনেক বেশি কার্যকর, আর তাইতো মিলতেও পারে আরেকটি সুযোগ।
১ দিন আগে
৪ দিন আগে
৬ দিন আগে
৭ দিন আগে
১০ দিন আগে
১০ দিন আগে
১১ দিন আগে
১১ দিন আগে
১১ দিন আগে
১৩ দিন আগে
১৫ দিন আগে
১৬ দিন আগে
১৬ দিন আগে
২৭ দিন আগে