অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে নোভাক জোকোভিচকে থামাবে কে? যে প্রশ্নের উত্তরের খোঁজে ছিলেন অনেকেই। তবে ঠিকই থামলেন 'জোকার'। বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্ল্যামে সেমিফাইনালেই শেষ হলো এই সুইস তারকার অস্ট্রেলিয়া ওপেনের অভিযান। ইয়ানিক সিনারের কাছে ৩-১ সেটে হেরে আসর থেকে বিদায় নিয়েছেন র্যাঙ্কিংয়ের এক নাম্বার ওয়ান তারকা।
আরও পড়ুন: ৬ বছর না হারা জোকোভিচকে হারাবে কে?
শুক্রবার মেলবোর্নের রড লেভার অ্যারেনায় ম্যাচের শুরুতেই প্রথম দুই সেটে ৬–১ ও ৬–২ গেমে পিছিয়ে পড়েন 'জোকার'। তৃতীয় সেট টাইব্রেকারে জিতলেও চতুর্থ সেটে ৬–৪ ব্যবধানে হেরে শেষ হলো জোকাভিচের স্বপ্ন।
১০ বার অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের সেমিফাইনাল খেলেছেন জোকোভিচ। ফাইনালে ওঠে প্রতিবারই শিরোপা জিতেছিলেন এই সার্বিয়ান তারকা। এবার যে স্বপ্ন শেষ সেমিতেই।
এর আগে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে হেরেছেন ২০১৮ সালে। অবশ্য করোনা ভ্যাকসিন সংক্রান্ত জটিলতায় ২০২২ সালে খেলতে পারেননি। এবারের অস্ট্রেলিয়া ওপেনে ফেদেরারের সমান ৫৮ বার গ্র্যান্ড স্ল্যামের কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠেন জোকোভিচ।
২৭ মে ২০২৪, ৫:৩২ পিএম
২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৪ পিএম
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ৫:৩৮ পিএম
এই টুর্নামেন্টে বছরের পর বছর ধরে যে আধিপত্য দেখিয়েছেন, তাতে নামের পাশে জুড়ে গেছে ‘লাল দুর্গে রাজা’ বিশেষণ। সেই রাফায়েল নাদালই কিনা ফেঞ্চ ওপেন থেকে বাদ পড়লেন প্রথম রাউন্ডেই, তাও যা কিনা হতে পারে রোঁলা গারোয় তার সম্ভাব্য শেষ উপস্তিতি!
ফ্রেঞ্চ ওপেনে সোমবার প্রথম রাউন্ডের ম্যাচে বিস্ময়ের জন্ম দিয়ে জার্মানির আলেক্সান্দার জভেরেভের কাছে ৬-৩, ৭-৬ (৭-৫), ৬-৩ গেমে হেরে গেছেন প্রতিযোগিতার ১৪ বারের চ্যাম্পিয়ন নাদাল। ক্যারিয়ারে এই প্রথম এই টুর্নামেন্ট থেকে এত দ্রুত বিদায় নিলেন এই স্প্যানিশ টেনিস তারকা।
রোঁলা গারোর সমার্থক হয়ে যাওয়া নাদাল এদিন নিজের সেরা ফর্মের ধারেকাছেও ছিলেন না৷ তাতে ফ্রেঞ্চ ওপেনে নিজের ১১৬তম ম্যাচে এসে মাত্র চতুর্থবার হারের তেতো স্বাদ পেলেন ৩৭ বছর বয়সী নাদাল।
যদি এটাই এই মঞ্চে নাদালের শেষ ম্যাচ হয়, তাহলে শেষটা চরম হতাশাজনকই হয়ে থাকবে তার জন্য। চোটের কারণে গত বছর ফ্রেঞ্চ ওপেন মিস করে বলেছিলেন, ২০২৪ সালেই হয়ত শেষবার তাকে এখানে দেখা যাবে।
চলতি আসরে পথচলা থামার নাদাল যা বলেছেন, তাতে তার আগের মন্তব্য সঠিক হওয়ার সম্ভাবনাই প্রবল। “আমি জানি না এটাই কী এখানে আপনাদের সামনে আমার শেষবারের মতো উপস্থিতি হতে যাচ্ছে কিনা। যদি তা হয়, তাহলে আমি এটা উপভোগ করেছি। পুরো সপ্তাহ ধরে অবিশ্বাস্য ভীড় ছিল। আমি যেভাবে লোকেদের ভালোবাসা অনুভব করেছি, সেটা আমার জন্য খুবই বিশেষ কিছু।”
আন্তর্জাতিক টেনিস ফেডারেশনের অনুমোদনক্রমে ও মালয়েশিয়া টেনিস এসোসিয়েশনের ব্যবস্থাপনায় মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত আইটিএফ হুয়াইট ব্যাজ স্কুল প্রতিযোগিতায় দারুণ স্বীকৃতি পেলেন বাংলাদেশের মাসফিয়া আফরিন। হয়েছেন ‘হুয়াইট ব্যাজ রেফারী’।
২৪ থেকে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত হওয়া এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করে কৃতিত্বের সঙ্গে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন মাসফিয়া। অফিসিয়েটিং স্কুলে মাসফিয়া ছাড়াও মালয়েশিয়া, ইরাক, ইরান, লেবানন, উজবেকিস্তান, ভারত, জাপান, ভিয়েতনাম, কাজাখস্তান, শ্রীলংকা, থাইল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও চীনের ১৬ জন অফিসিয়াল অংশগ্রহণ করেছিলেন।
এর আগে আইটিএফ এর ‘প্রজেক্ট: অফিসিয়েটিং পাথওয়ে’ এর আওতায় অফিসিয়েটিং এর বিষয়ে অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য ভারতের কোলকাতা ও দিল্লীতে দুটি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় সহকারী রেফারী হিসেবে দায়িত্ব পালনের সুযোগ পেয়েছিলেন মাসফিয়া।
মাসফিয়া আফরিন-এর হুয়াইট ব্যাজ স্বীকৃতির ফলে তিনি আইটিএফ-এর অনুমোদিত আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা পরিচালনার জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছেন।
প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে সারোয়ার মোস্তফা জয় ২০০০ সালে ‘আইটিএফ হুয়াইট ব্যাজ চেয়ার আম্পায়ার’ এর স্বীকৃতি পেয়েছিলেন।
বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের ব্যবস্থাপনায় শেখ জামাল জাতীয় টেনিস কমপ্লেক্স, রমনায় ২৬ ফেব্রুয়ারি - ০১ মার্চ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে ‘বাংলাদেশ আইটিএফ ওয়ার্ল্ড টেনিস মাস্টার্স ট্যুর ২০২৪, এমটি-১০০’ টেনিস প্রতিযোগিতা। সোমবার, বিকেলে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয় প্রতিযোগিতার। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উদ্বোধন ঘোষণা করেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপন। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের সভাপতি ও নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
আরও পড়ুন: টেনিসের ভিন্ন রকম ‘বিশ্ব আসর’ ঢাকায়!
এরআগে বয়স ভিত্তিক বিভিন্ন আন্তর্জাতিক টেনিসের আয়োজন করেছে বাংলাদেশ। তবে ত্রশোর্ধ্ব খেলোয়াড়দের এই প্রতিযোগিতা এবারই প্রথম অনুষ্ঠিত হচ্ছে বাংলাদেশে। যেখানে স্বাগতিক বাংলাদেশসহ ভারত, কোরিয়া, আমেরিকা ও সুইডেনের ১১২ জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করেছেন।
প্রতিযোগিতায় পুরুষ একক ও পুরুষ দ্বৈত ইভেন্টে ৩০+, ৩৫+, ৪০+, ৪৫+, ৫০+, ৫৫+, ৬০+, ৬৫+ ও ৭০+ টেনিস খেলোয়াড়রা অংশ নিচ্ছেন।
উদ্বোধনী দিনে ৩০+ ক্যাটাগরিতে ৪টি, ৩৫+ ৪টি, ৪০+ ৯টি, ৪৫+ ৭টি, ৫০+ ২টি, ৫৫+ ৪টি, ৬০+ ৪টি, ৬৫+ ৪টি ও ৭০+ ক্যাটাগরিতে ৪টিসহ মোট ৪২টি খেলা অনুষ্ঠিত হয়। আন্তর্জাতিক টেনিস ফেডারেশন অনুমোদিত টেনিসের এই বিশ্ব আসর টেনিসের প্রচার ও প্রসারের ক্ষেত্রে অবদান রাখবে বলে আশা আয়োজকদের।
২৬ ফেব্রুয়ারি, সোমবার থেকে ঢাকায় বসতে যাচ্ছে ৩০ বছর বয়সোর্ধ্ব খেলোয়াড়দের নিয়ে আর্ন্তাজাতিক টেনিস প্রতিযোগিতা। রমনাস্থ শেখ জামাল জাতীয় টেনিস কমপ্লেক্সে এই আসর চলবে ১ মার্চ পর্যন্ত। প্রতিযোগিতার নাম ‘বাংলাদেশ আইটিএফ ওয়ার্ল্ড টেনিস মাস্টার্স ট্যুর ২০২৪, এমটি-১০০’। শনিবার, দুপুরে বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রতিযোগিতার নানা দিক তুলে ধরেন আয়োজকরা। উপস্থিত ছিলেন টেনিস ফেডারেশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সহ-সভাপতি মো: মোতাহার হোসেন (সাজু), সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ মোহাম্মদ হায়দার, নির্বাহী সদস্য আ.ম. আখতারুজ্জামান (মুকুল), মিসেস শিরিন আক্তার চৌধুরী, টুর্নামেন্ট ডিরেক্টর ভারতের বরুন প্রাসাদ লালা ও ভারতের স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট কোম্পানী ‘স্পোর্টসকেডিয়া’ এর পরিচালক আশিষ সেন।
আরও পড়ুন: প্রাইজমানি র্যাংকিং টেবিল টেনিস শুরু
আয়োজকরা জানান, বিশ্বব্যাপী টেনিসের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিসহ টেনিসকে আরও বেশী প্রতিযোগিতামূলক করার জন্য আন্তর্জাতিক টেনিস ফেডারেশন ৩০+ বয়সের খেলোয়াড়দের সমন্বয়ে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে। সেখানে অংশ নিতে হলে খেলোয়াড়দের আন্তর্জাতিক টেনিস ফেডারেশনের নিবন্ধন সম্পন্ন করে ‘আইপিন’ অর্থাৎ ইন্টারন্যাশনাল প্লেয়ার্স আইডেনটিফিকেশন নাম্বারের রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। এবং অনলাইনে প্রতিযোগিতার জন্য এন্ট্রি প্রেরণ করতে হয়।
গত বছর স্পেনে আয়োজিত টুর্নামেন্টে ১৬টি পদক জেতে আস্ট্রেলিয়া
গত কয়েক বছর ধরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে মাস্টার্স টেনিস ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ। ইউরোপে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে এই টেনিস টুর্নামেন্ট। এবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশে। এরআগে, বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের ব্যবস্থাপনায় আইটিএফ মেনস ফিচার, ডেভিস কাপ, জুনিয়র ডেভিস কাপ, আইটিএফ অনূর্ধ্ব-১৮, অনূর্ধ্ব-১৪, অনূর্ধ্ব-১২ এর মতো টেনিসের আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করেছে বাংলাদেশ। এবারই প্রথম অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ৩০+ বয়স ভিত্তিক ওয়ার্ল্ড টেনিস মাস্টার্স ট্যুর। এরইমধ্যে স্বাগিতিক বাংলাদেশসহ ভারত, কোরিয়া, আমেরিকা ও সুইডেন থেকে ১১২ জন টেনিস খেলোয়াড় এন্ট্রি জমা করেছেন অনলাইনে। প্রতিযোগিতায় ৩০+, ৩৫+, ৪০+, ৪৫+, ৫০+, ৫৫+, ৬০+, ৬৫+, ৭০+ ও ৭৫+ এর পুরুষ একক ও পুরুষ দ্বৈত ইভেন্ট অন্তর্ভূক্ত থাকবে।
টুর্নামেন্ট আয়োজন নিয়ে বেশ ততপর ফেডারেশন। গত ০৬ ফেব্রুয়ারী যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ে একটি আন্ত:মন্ত্রণালয় সভাও অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগিতা আয়োজনের জন্য সকল কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান আয়োজকরা। প্রতিযোগিতার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল, ২৬ ফেব্রুয়ারী, বিকাল ৫টায়, রমনাস্থ শেখ জামাল জাতীয় টেনিস কমপ্লেক্সে। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উদ্বোধন ঘোষণা করার কথা রয়েছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপনের। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের সভাপতি ও নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলে জানিয়েছে ফেডারেশন।
দানিল মেদভেদেভ শেষ শটটা মিস করলেন। আর সাথে সাথে কোর্টেই লুটিয়ে শুয়ে পড়লেন ইয়ানিক সিনার। প্রথমবারের মতো যে তিনি জিতে নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের শিরোপা। কোর্টে শুয়ে পড়ে বেশ কিছুক্ষণ চোখ বন্ধও করে রাখলেন ২২ বছর বয়সী এই টেনিস তারকা। প্রথম দুই সেট হেরেও প্রত্যাবর্তনের যে গল্প তিনি লিখেছেন সেটা হয়তো নিজেই বিশ্বাস করতে পারছিলেন না সিনার।
১০ বছর পর অস্ট্রেলিয়ান ওপেন পেলো নতুন চ্যাম্পিয়ন। ২০১৪ সালে সুইৎজারল্যান্ড তারকা স্ট্যান ওয়ারিঙ্কার পর নতুন করে আবারও চ্যাম্পিয়ন পেলো অস্ট্রেলিয়ান ওপেন।
আরও পড়ুন: অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জিতে ইতিহাস গড়লেন সাবালেঙ্কা
প্রথম দুই সেটে হেরে ম্যাচটা প্রায় হাতছাড়াই করে ফেলেছিলেন এই ইতালিয়ান। তবে এর পরের গল্পটা অনেকটা রুপকথার গল্পের মতোই বলা চলে। টানা তিন সেট জিতে ক্যারিয়ারে প্রথমবারে মতো জিতলেন কোনো গ্র্যান্ড স্লাম। দীর্ঘ ৩ ঘণ্টা ৪৪ মিনিট ধরে চলা পাঁচ সেটের জমজমাট লড়াইয়ে সিনার জিতেছেন ৩-৬, ৩-৬, ৬-৪, ৬-৪, ৬-৩ গেমে। সেই সাথে ইতালিয়ানদের ৪৮ বছরের শিরোপা-খরা ঘোঁচালেন সিনার।
অন্যদিকে রড লেভার অ্যারেনায় আরও একবার হতাশ হতে হলো রুশ তারকা দানিল মেদভেদেভকে। গত চার বছরের মধ্যে তৃতীয়বার অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ফাইনালে উঠেছেন তিনি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শ্রেষ্ঠত্বের মুকুটটা পড়া হলো না তার। ২০২২ সালে রাফায়েল নাদালের কাছে ফাইনালের প্রথম দুই সেট জিতেও শেষ পর্যন্ত দেখতে হয়েছিল হারের মুখ। এবারও পাল্টায়নি চিত্র। আরও একবার এগিয়ে গিয়ে হারিয়েছেন শিরোপা।
আরও পড়ুন: অবশেষে থামা জোকাভিচের, সেমিতেই শেষ স্বপ্ন
১৯৮৮ সালে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন সরে আসে মেলবোর্নে। এই প্রতিযোগিতার তৃতীয় কনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে এই শিরোপা জিতেছেন সিনার। এমনকি টেনিসের ‘বিগ থ্রি’ খ্যাত রাফায়েল নাদাল, রজার ফেদেরার এবং নোভাক জোকোভিচের পর মাত্র চতুর্থ খেলোয়াড় হিসেবে বয়স ২৩ পেরোনোর আগেই অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জিতলেন তিনি।
তরুণ এই টেনিস তারকার টেনিসে আসার গল্পটাও দারুণ। শৈশবে অবশ্য টেনিসে ঝোঁক ছিলো না তার। স্কি খেলার প্রতিই ছিলেন বেশি আগ্রহী। ৮ বছর বয়সে ইতালিতে জিতেছিলেন ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়নশিপও। সেই সাথে ফুটবলটাও মন্দ খেলতেন না। তবে ১৩ বছর বয়সে সিদ্ধান্ত নেন টেনিস খেলার। আর ২২ বছর বয়সেই জিতে নিলেন অস্ট্রেলিয়ান ওপেন। আর সঙ্গে জানান দিয়েছেন নতুন এক তারকার আবির্ভাব ঘটেছে টেনিস দুনিয়ায়।
১৮ ঘণ্টা আগে
৩ দিন আগে
৬ দিন আগে
৬ দিন আগে
৯ দিন আগে
৯ দিন আগে
১০ দিন আগে
১০ দিন আগে
১০ দিন আগে
১৩ দিন আগে
১৪ দিন আগে
১৫ দিন আগে
১৫ দিন আগে
২৭ দিন আগে