নিজ নিজ দলের সেরা খেলোয়াড় না হলেও অন্তত স্কোয়াডে থাকা খেলোয়াড়দের মধ্যে থাকতে পারেন দুজনই। অথচ বিস্ময়ের জন্ম দিয়ে রাহিম স্টার্লিং ও জ্যাক গ্রিলিসকে ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের স্কোয়াডেই রাখেনি চেলসি ও ম্যানচেস্টার সিটি। ফলে অনিশ্চয়তা জেগেছে ক্লাবে তাদের ভবিষ্যৎ নিয়েও।
গত বুধবার চেলসি আসছে ক্লাব বিশ্বকাপের জন্য তাদের ২৮ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে। অভিজ্ঞদের মধ্যে স্টার্লিং ছাড়া জোয়াও ফেলিক্স ও অ্যাক্সেল ডিজাসি এই টুর্নামেন্টের দল থেকে বাদ পড়েছেন। তবে স্কোয়াডে আছেন নবাগত লিয়াম ডেলাপ, মামাদু সার ও ডারিও এসুগো।
স্টার্লিং ২০২২ সালে চেলসিতে যোগ দেন। গত মৌসুমে ধারে নাম লেখান আর্সেনালে। মৌসুম শেষে ক্লাবে ফিরলেও কোচ এনজো মারেস্কার পরিকল্পনায় না থাকায় জায়গা মেলেনি ক্লাব বিশ্বকাপের দলে।
আরেক ফরোয়ার্ড ফেলিক্স আগে একবার ধারে খেলার পর ২০২৪ সালে আতলেতিকো মাদ্রিদ থেকে স্থায়ীভাবে পাড়ি জমান চেলসিতে। তবে জানুয়ারিতে ধারে যোগ দেন এসি মিলানে।
ডিফেন্ডার ডিজাসি ২০২৩ সালে চেলসিতে নাম লিখিয়ে ৩৭ ম্যাচ খেলেছেন এখন পর্যন্ত। গত মৌসুমের শেষের ভাগে ধারের চুক্তিতে খেলেছেন অ্যাস্টন ভিলায় ধারে।
এই তিনজন বাদ পড়লেও, চেলসিতে ভবিষ্যৎ নিয়েও অনিশ্চয়তায় থাকা ফরোয়ার্ড ক্রিস্টোফার এনকুনকুকে রাখা হয়েছে ২৮ জনের দলে।
একই দিন স্কোয়াড দিয়েছে সিটিও। সেখানে বাদ গ্রিলিশ ছাড়া বাদ পড়েছেন অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার কাইল ওয়াকার। তবে দলে জায়গা করে নিয়েছেন নতুন সাইনিং রায়ান আইত-নুরি, রায়ান চেরকি ও তিজজানি রেইজেন্ডার্স
গত মৌসুম শেষ হওয়ার পর থেকেই গ্রিলিশকে নিয়ে বেশ কিছু ইংলিশ ও অন্য লিগের ক্লাবগুলোর আগ্রহের খবর এসেছে। তবে এখন পর্যন্ত তার জন্য আনুষ্ঠানিক কোনো প্রস্তাব পায়নি পেপ গার্দিওলার দল। সিটি কোচ সাম্প্রতিক সময়ে আভাস দিয়েছেন, নিয়মিত খেলার জন্য গ্রিলিশকে হয়তো ইতিহাদ ছাড়তে হতে পারে।
ইংলিশ ডিফেন্ডার ওয়াকারের সাথে সিটির চুক্তি রয়েছে ২০২৬ সাল পর্যন্ত। তবে ক্লাবে তার ভবিষ্যৎ নিয়েও রয়েছে অনিশ্চয়তা। গত জানুয়ারিতে ধারে এসি মিলানের হয়ে খেলার পর এবার ক্লাব বিশ্বকাপেও বাদ পড়ায় তারও ঠিকানা বদল করা প্রায় নিশ্চিতই।
১ আগস্ট ২০২৫, ১:০৪ পিএম
৩০ জুলাই ২০২৫, ২:১০ পিএম
নতুন মৌসুমে লা লিগায় নিজেদের প্রথম ম্যাচে পিছিয়ে দেওয়ার আবেদনে ব্যর্থই হল রিয়াল মাদ্রিদ। ক্লাব বিশ্বকাপে অংশ নেওয়ায় অতিরিক্ত বিশ্রামের আবেদন করেছিল ক্লাবটি, যা খারিজ করে দিয়েছে স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশন (আরএফইএফ)।
এর ফলে রিয়ালকে নির্ধারিত সূচি অনুযায়ীই শুরু করতে হবে নতুন মৌসুম। ১৯ আগস্ট ঘরের মাঠে ওসাসুনার বিপক্ষে মাঠে নামবে লস ব্লাঙ্কোসরা।
স্পেনের স্থানীয় সংবাদ সংস্থা ইউরোপা প্রেস জানিয়েছে, আরএফইএফের একক বিচারককের মতে লিগ সূচিতে কোনো পরিবর্তন আনার একমাত্র যুক্তি হতে পারে ‘ফোর্স মেজর’ বা অপ্রতিরোধ্য পরিস্থিতি যা এড়ানো অসম্ভব। তবে সূচি বদলে রিয়ালের করা আবেদন এমন কোনো পরিস্থিতির আওতায় পড়ে না।
উল্লেখ্য, জুন-জুলাইয়ে যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত ক্লাব বিশ্বকাপে অংশ নেয় রিয়াল, যেখানে ৯ জুলাই সেমিফাইনালে তাদের পথচলা থামে পিএসজির কাছে হেরে। এরপরই জাবি আলোনসোর দল বাড়তি আরও কিছুদিন বিশ্রাম ও প্রাক-মৌসুম প্রস্তুতির সুযোগ চেয়ে আবেদন করে, যেখানে বলা হয় যেন লা লিগার সূচি পিছিয়ে দেওয়া হয়।
নিজেদের আবেদনের স্বপক্ষে রিয়াল দাবি করেছিল, তাদের প্রথম ম্যাচের প্রতিপক্ষ ক্লাব ওসাসুনাও এই সূচি পেছানোর ব্যাপারে সম্মত। তবে আরএফইএফ জানায়, ওসাসুনার পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
অন্যদিকে ক্লাব বিশ্বকাপ চলাকালীন ও টুর্নামেন্ট শেষে রিয়ালের সূচি পেছানোর আবেদনের কড়া সমালোচনা করেন হাভিয়ের তেবাস। লা লিগা সভাপতি বিষয়টি ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দেন। এও বলেন, ক্লাব বিশ্বকাপ খেলে রিয়াল যা আয় করেছে, সেই তুলনায় একটু কম বিশ্রাম পাওয়া খুব বড় সমস্যা হওয়ার কথা না।
প্রথমবারের মত চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপা জয়ের আনন্দ উদযাপনে পিএসজি সমর্থকরা মেতে উঠেছিলেন বাধভাঙ্গা উল্লাসে। তবে সেটা বেশ কিছু জায়গায় সীমা ছাড়িয়ে যাওয়ায় সমর্থকদের অশোভন আচরণের দায়ে ফরাসি ক্লাবটিকে বিশাল জরিমানাই দিয়েছে ইউয়েফা। প্রায় দেড় লাখ ইউরোর জরিমানা দিতে হবে পিএসজিকে।
গত মে মাসের ফাইনালে ইন্টার মিলানকে ৫-০ ব্যবধানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জেতে পিএসজি। এই ম্যাচ চলাকালে কিছু পিএসজি সমর্থক 'ইউয়েফা মাফিয়া' লেখা একটি ব্যানার ও এর পাশে শূকরের ছবিও প্রদর্শন করেন। এর মাধ্যমে তারা ইউয়েফার কার্যক্রমকেই মূলত কটাক্ষ করেন। এখানে চমক জাগানিয়া ব্যাপার হল, ফরাসি চ্যাম্পিয়নদের প্রেসিডেন্ট নাসের আল-খেলাইফি নিজেই আবার ইউয়েফার নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং এই মূহুর্তে ইউরোপিয়ান ক্লাব অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্টও।
সেই ফাইনালে নানা ঘটনা বিশ্লেষণ করে ইউয়েফার ডিসিপ্লিনারি প্যানেল ছয়টি ভিন্ন অভিযোগে পিএসজির বিরুদ্ধে রায় দিয়েছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল : ইউয়েফার প্রতি অশালীন বার্তা পরিবেশন, ইউয়েফাকে অসম্মান করা, সমর্থকদের মাঠে ঢুকে পড়া, আতশবাজি ফাটানো ও ঘাস তুলে নেওয়ার মাধ্যমে মাঠের ক্ষতিসাধন।
শাস্তি হিসেবে মাঠে ঢুকে পড়া ও আতশবাজি ফাটানোর জন্য ১ লাখ ইউরো, ‘ইউয়েফা মাফিয়া’ লেখা ব্যানার প্রদর্শনের জন্য ১০ হাজার ইউরো, মাঠের ক্ষতিসাধনের জন্য ৮ হাজার ইউরো সহ মোট ১ লাখ ৪৮ হাজার ইউরো জরিমানা করা হয়েছে পিএসজিকে।
শুধু জরিমানাই নয়, পিএসজির সমর্থকদের জন্য একটি অ্যাওয়ে ম্যাচে টিকিট বিক্রির নিষেধাজ্ঞাও দেওয়া হয়েছে। তবে সেটা আগামী দুই বছরের জন্য স্থগিত রাখা হয়েছে।
এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ফেরার ম্যাচে দলকে জয় উপহার দিয়েছেন লিওনেল মেসি। তাঁর দুই অ্যাসিস্টে মেক্সিকান ক্লাব অ্যাটলাসকে ২-১ গোলে হারিয়েছে ইন্টার মায়ামি। আর এই জয়ে লিগস কাপে পথচলা শুরু হল যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাবটির। সবচে বড় কথা জুলাই জুড়ে নিজের অসাধারণ ফর্ম অব্যাহত রাখলেন মেসি। মেজর লিগ সকারে এ মাসে তিনি করেছেন ৮ গোল, পাঁচটি অ্যাসিষ্ট, যেকারণে ইতিমধ্যে মাসসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার উঠেছে মেসির হাতে। এখন উত্তর ও মধ্য আমেরিকার ৩৬ ক্লাবের এই প্রতিযোগিতায় জয়ে মৌসুম শুরু হল মায়ামির।
ফ্লোরিডায় অনুষ্ঠিত ম্যাচের প্রথমার্ধে কোন গোল হয়নি! ম্যাচের প্রথম গোলটি হয় ৫৮ মিনিটে। সেগোভিয়ারের করা গোলে এসিস্ট করেছিলেন মেসিই। ৮২ মিনিটে লোজানোর গোলে সমতায় ফেরে অ্যাটলাস। ইনজুরি সময়ে মেসির পাস থেকে গোল করে জয় এনে দেন মার্সেলো ভিগান্ট। যদিও অফসাইডের পতাকা উঠেছিল, তবে ভিএআরে বৈধ বলে বিবেচিত হয় গোলটি!
শেষ মূর্হুর্তে জয়সূচক গোল পাওয়ার পর মেসির সাথে আনন্দে মেতে ওঠেন প্রথমবার খেলতে নামা রদ্রিগো ডি পল। আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য ডি পল গত সপ্তাহে মায়ামিতে যোগ দিয়েছেন। মেসি ও ডি পল একসাথে আর্জেন্টিনার হয়ে খেলেছেন ৬২ ম্যাচ।
এই ম্যাচে দারুণ কিছু সেভ করেন মায়ামি গোলরক্ষক রিওস নোভো। লুইস সুয়ারেজের শট ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে।
লিগস কাপে অদ্ভূত এক নিয়ম আছে, কোন ম্যাচই ড্র হতে পারবে না। ড্র ম্যাচের নিস্পত্তি হবে টাইব্রেকারে। এখানে মেজর লিগ সকারের ক্লাব ৩ টি ম্যাচ খেলবে মেক্সিকোর লিগা এমএক্স’র তিনটি দলের বিপক্ষে। প্রথম ম্যাচের পর গ্রুপ পর্বে আরও দু’টি ম্যাচ বাকি থাকলো ইন্টার মায়ামির।
দিন দুয়েক আগেই প্রায় নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল লুইস দিয়াজের লিভারপুল ছাড়ার বিষয়টি। প্রশ্নটা ছিল মূলত তিনি কবে যোগ দিচ্ছেন বায়ার্ন মিউনিখে। শেষ পর্যন্ত এসেছে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা। জার্মান চ্যাম্পিয়রা নিশ্চিত করেছে কলম্বিয়ান উইঙ্গারকে দলে টানার বিষয়টি।
বিবৃতিতে বায়ার্ন জানিয়েছে, ২০২৯ সাল পর্যন্ত চুক্তি হয়েছে দুই পক্ষের। ট্রান্সফার ফি অবশ্য জানায়নি তারা। তবে ইএসপিএন নিজেদের সূত্রের মাধ্যমে দাবি করেছে, এই চুক্তির মূল্য ৭৫ মিলিয়ন ইউরো, যার মধ্যে অতিরিক্ত বোনাসও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
গ্রীষ্মকালীন ট্রান্সফার উইন্ডোতে এটি বায়ার্নের এই তৃতীয় সাইনিং। এর আগে বুন্দেসলিগার ক্লাবটি লেভারকুসেনের জোনাথান তাহ এবং হফেনহাইমের মিডফিল্ডার টম বিশোফকে দলে যোগ করেছে।
ঠিকানা বদল করতে চান, এটা আগেই লিভারপুলকে জানিয়ে দেন দিয়াজ। সেই কারণেই গত শনিবার এসি মিলানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে অংশ নেননি তিনি। মূলত তখন থেকেই তার সম্ভাব্য বিদায় নিয়ে জল্পনার শুরু হয়। পরে গত রবিবার তাকে ক্লাবের এশিয়া সফরের স্কোয়াড থেকেও ছেড়ে দেয় আর্নে স্লটের দল।
লিভারপুলের সাথে দিয়াজের চুক্তি ২০২৭ সাল পর্যন্ত ছিল। শুরুতে সেটা নবায়নের চিন্তা থাকলেও পরে সেই চিত্রে বদল আসে। এসবের মাঝেই বার্সেলোনা ও বায়ার্ন উভয় ক্লাবই আগ্রহ দেখালেও, লিভারপুল প্রাথমিকভাবে তাদের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে।
চলতি মাসের শুরুতে বায়ার্নের দেওয়া ৬৭.৫ মিলিয়ন ইউরোর প্রস্তাবও ফিরিয়ে দেয় লিভারপুল। তাদের প্রত্যাশা ছিল ১১০ মিলিয়ন ইউরোর বেশি। তবে জার্মান ক্লাবটি পরবর্তীতে উন্নত আর্থিক প্রস্তাব দিলে লিভারপুল শেষ পর্যন্ত তাতেই সম্মত হয়।
গত মৌসুমে লিভারপুলের হয়ে দারুণ খেলেছেন দিয়াজ। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ১৭টি গোল করে দলটির প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা জয়ে রাখেন ভালো অবদান।
দিয়াজ ২০২২ সালের জানুয়ারিতে এফসি পোর্তো থেকে ৪৯ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে লিভারপুলে যোগ দেন। ইংলিশ ক্লাবটির হয়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ১৪৮ ম্যাচে করেন ৪১টি গোল। এবার পালা জার্মান ফুটবলে নিজেকে প্রমাণের।
বায়ার্ন মিউনিখ ছাড়ার খবরটি প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই টমাস মুলারের ভবিষ্যৎ গন্তব্য হিসেবে চলে আসে যুক্তরাষ্ট্রের নাম, যেখানে তাকে নেওয়ার জন্য আগ্রহী ছিল মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) কয়েকটি ক্লাব৷ তবে জার্মান সংবাদমাধ্যম বিল্ড-এর দাবি, শেষ পর্যন্ত লিগ একই থাকলেও বদলে যাচ্ছে ক্লাব। কানাডার ভ্যাঙ্কুভার হোয়াইটক্যাপস ক্লাবে নাম লেখানোর কাছাকাছি চলে গেছেন জার্মানির কিংবদন্তি এই ফরোয়ার্ড।
এর আগে এমএলএসের লস অ্যাঞ্জেলেস এফসি-এর সাথে মুলারের যোগাযোগ হয়েছিল বলে গুঞ্জন ছিল। তবে এখন সেটা বাতিলই হয়ে গেছে বলা যায়। বর্তমানে এমএলসের ওয়েস্টার্ন কনফারেন্সে খেলা ভ্যাঙ্কুভার ক্লাবটির সাথেই চলছে চুক্তির চূড়ান্ত আলোচনা, বিল্ড-এর প্রতিবেদনে দাবি করেছেন সাংবাদিক ক্রিশ্চিয়ান ফাল্ক। সেখানে আরও বলা হয়েছে, কানাডিয়ান ক্লাবটি মুলারকে ২০২৬ সালের শেষ পর্যন্ত চুক্তিবদ্ধ করতে চায়।
তবে এতে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে এমএলএসের ‘ডিসকভারি রাইটস’ নিয়ম, যেখানে একজন খেলোয়াড়ের সাথে যে ক্লাব ‘ডিসকভারি রাইটস’ দাবি করে, কেবল তারাই প্রাথমিকভাবে তাকে দলে টানার আলোচনায় যেতে পারে। বর্তমানে মুলারের রাইটস রয়েছে এমএলসের ইস্টার্ন কনফারেন্সের ক্লাব এফসি সিনসিন্নাটি-এর কাছে। ফলে ভ্যাঙ্কুভারকে প্রথমে সেই রাইটসটা তাদের কাছ থেকে কিনে নিতে হবে।
তবে মুলার যে এমএলএসে যাচ্ছেন, এটা প্রায় নিশ্চিতই। বাকি শুধু কেবলই আনুষ্ঠানিকতার। আর সেটা হলে আরও সমৃদ্ধ হবে লিগটি, যেখানে আগে থেকেই ইন্টার মায়ামির জার্সিতে আলো ছড়াচ্ছেন লিওনেল মেসি। এবার তার সাথে একই লিগে খেলতে যাচ্ছেন জার্মানির ২০১৪ বিশ্বকাপজয়ী সদস্য মুলার, যিনি সুদীর্ঘ এক ক্যারিয়ারে বায়ার্নের হয়ে একাধিক বুন্দেসলিগা ও চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতেছেন।
৯ দিন আগে
১৬ দিন আগে
১৭ দিন আগে
২৬ দিন আগে
২৭ দিন আগে
২৭ দিন আগে