
১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষে মিরপুর শেরে বাংলায় প্রীতি ম্যাচের আয়োজন করেছে ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব)। অদম্য ও অপরাজেয়— এ দুই দলের মধ্যে হবে ম্যাচটি।
অদম্য দলকে নেতৃত্ব দেবেন বাংলাদেশ ওয়ানডে দলের অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ, আর অপারেজয় দলকে টেস্ট দলের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।
বিসিবি সূত্রে জানা গেছে, শান্ত-মিরাজদের এই ম্যাচ টি-টোয়েন্টি স্ট্যাটাস প্রাপ্তির চেষ্টা চলছে। ম্যাচটি সরাসরি সম্প্রচার করবে টি স্পোর্টস।
অদম্য দলের কোচ হিসেবে থাকছেন স্থানীয় দেশের স্বনামধন্য কোচ সোহেল ইসলাম। ম্যানেজারের দায়িত্বে থাকবেন বিসিবির গেম ডেভেলপমেন্ট বিভাগের প্রধান ইশতিয়াক সাদেক। মেন্টরের ভূমিকায় থাকবেন জাতীয় দলের সাবেক অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
অপরাজেয় বাংলার কোচ হিসেবে থাকছেন স্থানীয় কোচ মিজানুর রহমান বাবুল। ম্যানেজারের দায়িত্বে থাকছেন ব্রিটিশ-আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশের (বিএটিবি) সাবেক পরিচালক শেহজাদ মুনিম। মেন্টরের দায়িত্বে থাকবেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল।
অপরাজেয় দল:
পারভেজ হোসেন ইমন, মাহমুদুল হাসান জয়, নাজমুল হোসেন শান্ত, নুরুল হাসান সোহান, জাকের আলী, শামীম পাটোয়ারি, তানজিম হাসান সাকিব, নাসুম আহমেদ, নাহিদ রানা ও সাকলাইন সজিব।
অদম্য দল:
মেহেদী হাসান মিরাজ, হাবিবুর রহমান সোহান, তানজিদ তামিম, তাওহীদ হৃদয়, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন, আফিফ হোসেন, আকবর আলী, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, হাসান মাহমুদ, তানভির ইসলাম, শরিফুল ইসলাম, সৌম্য সরকার।
No posts available.
৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ৭:০৩ পিএম
৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ৬:৫৩ পিএম

গ্যাবায় অ্যাশেজের দ্বিতীয় টেস্টে বল হাতে দাপট দেখানোর পর ব্যাট হাতেও ইতিহাস গড়লেন মিচেল স্টার্ক। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৭৭ রানের ইনিংস খেলে টেস্ট ইতিহাসে ৯ নম্বর পজিশনে সবচেয়ে বেশি রান করার রেকর্ড এখন অস্ট্রেলিয়ান পেসারের দখলে।
ব্রিসবেন টেস্টের তৃতীয় দিনের শুরুতেই ৩৮৩ রানে ৭ উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। মাইকেল নেসার আউট হওয়ার পর উইকেটে আসেন স্টার্ক। ইংল্যান্ডের চেয়ে ৪৯ রানে এগিয়ে থাকা সত্ত্বেও লিড বাড়ানোর চাপ ছিল অস্ট্রেলিয়ার জন্য।
অ্যালেক্স ক্যারির সঙ্গে ৩৩ রানের জুটি গড়ে ইনিংস গুছিয়ে নেন স্টার্ক। ক্যারি আউট হওয়ার পর মূলত একাই দলের রান বাড়াতে থাকেন তিনি। অন্য প্রান্তে স্কট বোল্যান্ড ধরে রাখেন উইকেট।
চা বিরতির আগে চার রান দূরে ছিলেন ফিফটির। বিরতির পর উইল জ্যাকসের প্রথম ওভারেই বাউন্ডারি হাঁকিয়ে নিজের ১১তম টেস্ট ফিফটি পূর্ণ করেন স্টার্ক।
দিনের শুরুতে বল হাতে ছয় উইকেট নেওয়া কীর্তি গড়েন স্টার্ক। ব্যাটিংয়েও ইংল্যান্ডকে ভোগাতে থাকেন। শেষ পর্যন্ত ৭৭ রানে কার্সের বলে মিড-অফে ক্যাচ তুলে দিয়ে ইনিংস শেষ করেন তিনি। তবে নামার আগে টেস্ট ক্রিকেটে নম্বার-৯ ব্যাটার হিসেবে সর্বোচ্চ রান করার কীর্তি গড়ে ফেলেন অস্ট্রেলিয়ান পেসার।
ব্রিসবেনে প্রথম ইনিংস শেষে ৯ নম্বর পজিশনে স্টার্কের রান হলো ১৪০৮। ১৯ রানে পেছনে ফেলেছেন সাবেক ইংলিশ তারকা স্টুয়ার্ট ব্রডকে। শুধু তা-ই নয়, এই পজিশনে সবচেয়ে বেশি ফিফটির মালিকও এখন স্টার্ক (৮), যা পরের তিনজন—গ্রায়েম সোয়ান, ড্যানিয়েল ভেট্টরি ও কিরণ মোরের (৫) চেয়ে অনেক এগিয়ে।
গাবায় অস্ট্রেলিয়া প্রথম ইনিংসে করে ৫১১ রান। জবাবে ইংল্যান্ড ৩৩৪ রানের পর দ্বিতীয় ইনিংসে তৃতীয় দিন শেষে ১৩৪/৬। দ্বিতীয় ইনিংসেও ২ উইকেট এরই মধ্যে নিয়েছেন স্টার্ক।

২০২৫ সালের শেষটা দারুণ করেছে বাংলাদেশ। আয়ারল্যান্ডের সঙ্গে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ ২-১ ব্যবধানে জয়ের পর এখন দলটির সামনে বড় লক্ষ্য ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে ভারত ও শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিতব্য আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ।
এর আগে ২৬ ডিসেম্বর থেকে শুরু হবে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)। এই বিরতিতে অলস বসে নেই জাতীয় দলের ব্যাটাররা। শনিবার থেকে জাতীয় ক্রিকেট একাডেমি মাঠে শুরু হয়েছে বিশেষ ব্যাটিং ক্যাম্প, যা চলবে ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
প্রথম দিন প্রায় চার ঘণ্টার সেশনে অংশ নেন তানজিদ হাসান তামিম, পারভেজ হোসেন ইমন, সাইফ হাসান ও নুরুল হাসান সোহান। পুরো সেশন পরিচালনা করেন জাতীয় দলের প্রধান কোচ ফিল সিমন্স। সঙ্গে ছিলেন সিনিয়র সহকারী কোচ মোহাম্মদ সালাহউদ্দীন ও ব্যাটিং কোচ মোহাম্মদ আশরাফুল।
সেশন শেষে গণমাধ্যমে সালাহউদ্দীন জানান, ব্যাটারদের সুনির্দিষ্ট স্কিল উন্নতিই ক্যাম্পের মূল উদ্দেশ্য।
“উন্নতির আসলে শেষ নেই। আপনারা প্রায়ই বলেন আমাদের স্কিলে ঘাটতি আছে- সেটা আমরাও জানি। কিন্তু আন্তর্জাতিক ব্যস্ততার কারণে কাজ করার সময় পাওয়া যায় না। এই ক্যাম্পটা খেলোয়াড়দের ঘষা-মাজার জন্য। বিশেষ করে টি-টোয়েন্টিতে ভালো শটও অনেক সময় ফিল্ডারের কাছে চলে যায়- এগুলো সামলানোর দক্ষতা বাড়ানোই লক্ষ্য।”
তিনি জানান, গ্যাপ খুঁজে ব্যাট চালানো, বোলারের গতি ব্যবহার করা, কম ঝুঁকিতে বাউন্ডারি নেওয়ার কৌশল ও সিঙ্গেলের হার বাড়ানোর দিকেই বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে।
সেশনে ব্যাটারদের নিজেদের মধ্যে আলোচনা করতে দেখা গেছে, যা কোচিং স্টাফ ইচ্ছাকৃতভাবেই উৎসাহ দেন।
“টিম মিটিংয়ে কথা বলা, আলোচনায় অংশ নেওয়া, এমনকি নিজেরাই মিটিং লিড করা- এসব করতে বলা হয়। কারণ সিদ্ধান্ত তাদেরই নিতে হবে, খেলেন তো তারাই। খেলোয়াড়রা যত নেতৃত্ব নেবে, তত পরিপক্ব হবে; গেম সেন্সও তত বাড়বে।”
তিনি আরও বলেন, মাঠে তো কোচ সবসময় থাকতে পারেন না। তাই খেলোয়াড়রা যদি নিজেদের ‘নিজস্ব কোচ’ হিসেবে গড়ে তুলতে পারে, তা হলে মাঠের পারফরম্যান্স আরও সমৃদ্ধ হবে।
টি-টোয়েন্টিতে ২০২৫ সালটি ছিল বাংলাদেশের সেরা বছর। ৩০ ম্যাচে রেকর্ড ১৫ জয়ের পাশাপাশি দলের ব্যাটাররা করেছে সর্বোচ্চ ৪ হাজার ২৩৯ রান। এসেছে ২৩টি অর্ধশতক, রেকর্ড ২০৬ ছক্কা, বোলাররা তুলে নিয়েছেন ১৮৮টি উইকেট।
বছরজুড়ে দলের পারফরম্যান্সের মূল্যায়ন জানান সালাহউদ্দীন।
“টি-টোয়েন্টিতে আমরা এখন সেই জায়গার কাছাকাছি, যেখানে যেতে চাই। বড় কোনও সাফল্য এখনো পাইনি ঠিকই। কিন্তু নিয়মিত সিরিজ খেলছি, পরিকল্পনা অনুযায়ী এগোচ্ছি। ব্যাটাররা তাদের ভূমিকা বুঝতে শুরু করেছে। সামনে দুই মাস যদি এভাবে কাজ চালিয়ে যেতে পারে, তাহলে বিশ্বকাপের আগে দল খুব ভালো জায়গায় পৌঁছে যাবে।”

ফের ব্যর্থ ‘বাজবল’ এবার কি তবে নিজেদের দর্শন থেকে বেরিয়ে আসার সময় হলো ইংল্যান্ডের? পার্থ টেস্টের মতো ব্রিসবেন টেস্টেও একই পরিণতি দেখছে ইংলিশরা। আরও একটি বড় হার চোখ রাঙাচ্ছে তাদের। মুখ থুবড়ে পড়েছে ব্রেন্ডন ম্যাককালামের টেস্ট ক্রিকেটের দর্শন।
গ্যাবায় আজ তৃতীয় দিন শেষে জয়ের সুবাস পাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া। ইংল্যান্ডকে বড় লিড ছুড়ে দেওয়ার পর দ্বিতীয় ইনিংসে তাদের অর্ধেকের বেশি উইকেট তুলে নিয়েছে অসিরা। দিবা-রাত্রির এই টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ১৩৪ রান করতে ৬ উইকেট হারিয়েছে ইংল্যান্ড। এখনও বেন স্টোকসের দল পিছিয়ে ৪৩ রানে। ৪ রান করে উইকেটে আছেন স্টোকস। অধিনায়ককে সঙ্গ দিচ্ছেন সমান রান করা উইল জ্যাকস।
অবিশ্বাস্য কিছু না হলে ব্রিসবেন টেস্টে সহজেই জয় পাওয়ার কথা অস্ট্রেলিয়ার। আর তাতে ইংল্যান্ড পিছিয়ে পড়বে ০-২ ব্যবধানে। আর অ্যাশেজের ১৪৩ বছরের ইতিহাসে এর আগে মাত্র একবারই কোনো দল ০-২ থেকে ফিরে এসে সিরিজ জিতেছে।
ব্রিসবেনে দ্বিতীয় দিন ক্যাচ মিসের পসরা সাজানো ইংল্যান্ড স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়াকে সুযোগ করে দেয় লিড বাড়িয়ে নেওয়ার। ৪৪ রানে এগিয়ে থেকে আজ ব্যাটিংয়ে নামা অস্ট্রেলিয়া লিড ১৭৭ করে অলআউট হয়। ৬ উইকেটে ৩৭৮ রান নিয়ে দিন শুরু করা অজিরা থামে ৫১১ করে।
এরপর ব্যাটিংয়ে নেমে ‘বাজবলেই’ আস্থা রেখে দ্রুত রান তুলে দুই ইংলিশ ওপেনার। ৭.৪ ওভারে স্কোরবোর্ডে ৪৮ রান তুলে তাঁরা। পতনের শুরুটা হয় বেন ডাকেটকে দিয়ে। ১৮ বলে ১৫ করা বাঁহাতি এই ব্যাটারের স্ট্যাম্প ছত্রখান করে দেন স্কট বোল্যান্ড।
এরপর জ্যাক ক্রলি-ওলি পোপের জুটিতেই কিছুটা প্রতিরোধ গড়ে ইংল্যান্ড। দলীয় ৯০ রানে পোপে ফেরার পর শেষ হয় দ্বিতীয় উইকেটে তাদের ৪২ রানের জুটি। তারপর ৩৮ রান তুলতে চার ব্যাটারকে হারিয়েছে সফরকারীরা।
৫৯ বলে ৪৪ করা ক্রলি আউট হয়েছেন মাইকেল নাসেরের বলে। আগের ইনিংসের সেঞ্চুরিয়ান জো রুট শিকার হয়েছেন মিচেল স্টার্কের। ড্রেসিংরুমের পথ ধরার আগে তাঁর ব্যাট থেকে এসেছে ১৫ রান। ১২১ রানে ৪ উইকেট হারানো দলের বিপদে হাল ধরতে ব্যর্থ হ্যারি ব্রুক (১৫) আর জেমি স্মিথও (৪)।
অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে ব্রেন্ডন ডগেট ছাড়া বাকি তিন পেসার স্টার্ক, বোল্যান্ড ও নেসের জোড়া উইকেট নিয়েছেন।
এর আগে অস্ট্রেলিয়ার সবক’টি উইকেট তুলে নিতে বেশ ঘাম ঝরাতে হয়েছে ইংল্যান্ডের বোলারদের। অজিদের ১১ ব্যাটাররের সবাই দুই অঙ্ক স্পর্শ করেন। নবম উইকেটে স্টার্ক-বোল্যান্ডের ৭৫ রানের জুটি অস্ট্রেলিয়ার রান পাঁচশোর কাছে নিয়ে যায়। টেস্ট ক্যারিয়ারে চতুর্থ ফিফটি করেন স্টার্ক। ব্রাইডন কার্সের বলে স্টোকসের ক্যাচ হওয়ার আগে ১৪১ বলে ৭৭ করেন তিনি। ফিফটি করা উইকেট কিপার ব্যাটার অ্যালেক্স ক্যারি ওয়ানডে ধাঁচের ব্যাটিংয়ে করেন ৬৩ বলে ৬৯। এছাড়া লেজের দিকের ব্যাটার নেসেরের ১৬, বোল্যান্ডের অপরাজিত ২১ ও ডগেটের ১৩ রানে ভর করে বড় লিড পায় অস্ট্রেলিয়া।

ভারতের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম দুই ওয়ানডেতে ৮ ও ০ রানে ফেরেন। তবে বিশাখাপতনমে তৃতীয় ও সিরিজ-নির্ধারণী ম্যাচে আজ যেন অন্য মিশনে নেমেছিলেন কুইন্টন ডি কক। অবসর ভেঙে ফিরে তুলে নিয়েছেন দ্বিতীয় সেঞ্চুরি।
ভারতের বিপক্ষে আজ ৮০ বলে নিজের ২৩তম ওয়ানডে সেঞ্চুরি করেন। দলটির বিপক্ষে এটি ডি ককের সপ্তম সেঞ্চুরি। এই মাইলফলকে পৌঁছে তিনি কয়েকটি বিশ্ব রেকর্ড ছুঁলেন, ভেঙেছেন কয়েকটি রেকর্ডও।
ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডেতে ডি ককের সাতটি সেঞ্চুরি-ই নিজ দেশের বাইরে করেছেন। সাত সেঞ্চুরি হলো কোনো ব্যাটারের বিদেশের মাটিতে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির যৌথ রেকর্ডও। তিনি শচীন টেন্ডুলকার, সাঈদ আনোয়ার, রোহিত শর্মাসহ অন্যদের সঙ্গে এই রেকর্ডে যুক্ত হলেন।
সিরিজ এখন ১–১ সমতায়। রাঁচিতে প্রথম ম্যাচ জিতেছিল ভারত, রায়পুরে জিতে সমতা ফেরায় দক্ষিণ আফ্রিকা। শেষ ওয়ানডেতে আজ স্বাগতিকদের ২৭১ রানের লক্ষ্য দিয়েছে প্রোটিয়ারা।
বিদেশের মাটিতে সর্বাধিক ওয়ানডে সেঞ্চুরি
৭ – শচীন টেন্ডুলকার (সংযুক্ত আরব আমিরাত)
৭ – সাঈদ আনোয়ার (সংযুক্ত আরব আমিরাত)
৭ – এবি ডি ভিলিয়ার্স (ভারত)
৭ – রোহিত শর্মা (ইংল্যান্ড)
৭ – কুইন্টন ডি কক (ভারত)
*নিরপেক্ষ ভেন্যু মিলিয়ে
উইকেটকিপার হিসেবে নির্দিষ্ট প্রতিপক্ষের বিপক্ষে সর্বাধিক সেঞ্চুরি
৭ – কুইন্টন ডি কক বনাম ভারত
৬ – অ্যাডাম গিলক্রিস্ট বনাম শ্রীলঙ্কা
৬ – কুমার সাঙ্গাকারা বনাম ভারত
৫ – কুমার সাঙ্গাকারা বনাম বাংলাদেশ
৪ – কুইন্টন ডি কক বনাম শ্রীলঙ্কা
৪ – কুমার সাঙ্গাকারা বনাম ইংল্যান্ড
ভারতের বিপক্ষে সর্বাধিক ওয়ানডে সেঞ্চুরিতে ডি কক ছুঁলেন জয়াসূরিয়াকে
৭ – কুইন্টন ডি কক (২৩ ইনিংস)
৭ – সানৎ জয়াসূরিয়া (৮৫ ইনিংস)
৬ – এবি ডি ভিলিয়ার্স (৩২ ইনিংস)
৬ – রিকি পন্টিং (৫৯ ইনিংস)
৬ – কুমার সাঙ্গাকারা (৭১ ইনিংস)
উইকেটকিপার হিসেবে সর্বাধিক ওয়ানডে সেঞ্চুরি—সাঙ্গাকারাকে ছুঁলেন ডি কক
২৩ – কুমার সাঙ্গাকারা
২৩ – কুইন্টন ডি কক
১৯ – শাই হোপ
১৬ – অ্যাডাম গিলক্রিস্ট
১১ – জস বাটলার
১০ – এবি ডি ভিলিয়ার্স, মহেন্দ্র সিং ধোনি

মঙ্গলবার থেকে শুরু হচ্ছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যকার পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। ফিটনেস টেস্টে উত্তীর্ণ হলে স্কোয়াডে থাকতে পারবেন, এমনটাই জানানো হয় শুবমান গিলকে। শেষ পর্যন্ত সেই পরীক্ষায় সফল হয়েছেন তিনি। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দেখা যেতে পারে হার্ড হিটার ব্যাটারকে।
কলকাতায় দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথম টেস্টে ব্যাটিংয়ের সময় ঘাড়ে চোট পেয়েছিলেন গিল। সেই চোট এতটাই তীব্র ছিল যে হাসপাতালের আইসিইউতেও থাকতে হয়েছিল ভারতের টেস্ট ও ওয়ানডের নিয়মিত অধিনায়ককে।
চোট থেকে মুক্তি পেয়ে বেঙ্গালুরুর বিসিসিআইয়ের সেন্টার অব এক্সিলেন্সে পুনর্বাসনে ছিলেন গিল। সেখান থেকে আজ ছাড়পত্র পেয়েছেন ২৬ বছর বয়সি এই ব্যাটার।
সেন্টার অব এক্সেলেন্সের পক্ষ থেকে স্পোর্টস সায়েন্স অ্যান্ড মেডিসিন টিমকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, গিল সব ফরম্যাটে খেলার জন্য পুরোপুরি ফিট। আগামীকাল রোববার কুটাকে প্রথম অনুশীলন সেশনে মাঠে নামবেন তিনি।