বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের ফাইনালের দিনক্ষণ আগেই জানা ছিল। মার্চের এক তারিখের ফাইনালে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের সাথে লড়বে ফরচুন বরিশাল। এবার জানা গেলো বিপিএলের পুরস্কারের অর্থমূল্যও। ২০২৪ বিপিএলের চ্যাম্পিয়ন হওয়া দল পাবে দুই কোটি টাকা।
লিটন দাসের কুমিল্লা আর তামিম ইকবালের বরিশালের মধ্যে হারা দল পাবে এক কোটি টাকা। সবমিলিয়ে ৭টি পুরস্কারের ঘোষণা এসেছে বিপিএল কর্তৃপক্ষ থেকে।
চ্যাম্পিয়ন কিংবা রানারআপ দল ছাড়াও ফাইনালের সেরা ক্রিকেটার পাবেন পাঁচ লক্ষ টাকা। টুর্নামেন্টে সেরা ফিল্ডারের ভাগ্যে জুটবে তিন লক্ষ টাকা।
বিপিএলের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি পাবেন পাঁচ লক্ষ টাকা। যে দৌড়ে ২২ উইকেটে সবার চেয়ে এগিয়ে শরিফুল ইসলাম। সর্বোচ্চ রানে তামিম আর তাওহীদ হৃদয়ের লড়াই। সেরা রান সংগ্রাহকও পাবেন পাঁচ লক্ষ টাকা।
সবার আগ্রহের কেন্দ্রে থাকা বিপিএলের সেরা প্লেয়ার অব দ্য টুর্নামেন্ট জেতা ক্রিকেটার পাবেন ১০ লক্ষ টাকা।
২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮:৫০ পিএম
২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ৫:৩৮ পিএম
২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ৪:২২ পিএম
বক্সিং ডে’ টেস্টের আলোয় ঝলমল করছেন ১৯ বছরের তরুণ স্যাম কনস্টাস। তারচেয়ে ১৭ বছরের বড় ভিরাট কোহলি’র ধাক্কা সামলে উজ্জ্বল তিনি এখন। কোহলি সমালোচিত হচ্ছেন, আর কনস্টাস প্রশংসায় ভাসছেন তাঁর অনবদ্য ৬০ রানের ইনিংসের জন্য। এই তরুণ যে আনপ্লেয়বল জাসপ্রীত বুমরাহ’র এক ওভারে নিয়েছেন ১৮ রান। বুমরাহকে টেস্ট ক্রিকেটে প্রায় তিন বছর এবং ৪ হাজার ৪৮৩ বল পর ছয় হজমের তিক্ততা উপহার দিয়েছেন সিডনি থেকে উঠে আসা এই ক্রিকেটার।
ডেভিড ওয়ার্নারের বিদায়ের পর থেকেই অস্ট্রেলিয়া ওপেনিংয়ে ভাল করতে পারছিল না! এমনকি মিডল-অর্ডার স্টিভেন স্মিথকে পর্যন্ত ঐখানে চেষ্টা করা হয়েছিল। ন্যাথান ম্যাকসুয়েইনি যখন ব্যর্থ হয়েছেন তখন স্যাম কনস্টাসের ওপর ভরসা করেছেন নির্বাচকরা, তার প্রতিদান তিনি দারুণ দিয়েছেন। মেলবোর্নে খেলেছেন ৬৫ বলে ৬০ রানের ইনিংস।
আরও পড়ুন
১৬ মাস পর ভিরাট কোহলির টেস্ট সেঞ্চুরি |
মাঠে নেমেই অস্ট্রেলিয়ার হয়ে একটা রেকর্ড গড়েছেন কনস্টাস। মাত্র ১৯ বছর ৮৫ দিন বয়সে টেস্ট খেলতে নেমে হয়ে গিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট ইতিহাসের সর্বকনিষ্ঠ ওপেনিং ব্যাটার। এরপর তো রীতিমত এক স্বপ্নের ইনিংস খেলেছেন তিনি। টেস্টে জাসপ্রীত বুমরাহকে সবচেয়ে ব্যয়বহুল ওভার উপহার দিয়েছেন। ১ ছক্কা ও ২ চারে নিয়েছেন ১৮ রান। টেস্ট অভিষেকে কোনো অস্ট্রেলিয়ানের তৃতীয় দ্রুততম অর্ধশতক হাঁকিয়েছেন মাত্র ৫২ বলে।
তবে সাফল্যের কারণেই হোক, আর তাঁর তারুণ্যের কারণে হোক প্রথম সেশনের খেলা শেষে টিভিতে সাক্ষাৎকার দেন কনস্টাস। কোহলি তাঁর প্রিয় ক্রিকেটার, কেন হঠাৎই মাঠের মাঝে তাঁর সাথে ঝগড়া লাগলো? কেন সে তাকে ধাক্কা দিল? উত্তরে কনস্টাসকে দারুণ হিসেবি মনে হয়েছে,
‘আসলে আমরা দু’জনেই তখন আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলাম। আমি ঠিক জানি না কি হয়েছিল! তখন নিজের গ্লাভস ঠিক করছিলাম। তার পরেই কাঁধে ধাক্কা খেলাম। তবে এ রকম হতেই পারে। এটাই ক্রিকেট।’
আরও পড়ুন
কোহলির সাথে পাল্লা দেয়া ঠিক হবে না, অস্ট্রেলিয়ানদের সতর্ক করলেন ক্লার্ক! |
এই ঘটনায় সুনীল গাভাস্কার দু’জনের দায় দেখলেও, রিকি পন্টিং মনে করছেন ভিরাট কোহলি ইচ্ছা করেই ধাক্কাটা দিয়েছেন কনস্টাসকে। বিশেষ করে যেভাবে কোহলি পিচের দিকে হেঁটে আসছিলেন তাতে দায়টা তাকেই নিতে হবে বলে মনে করেন সাবেক অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক।
মাত্র ১৯ বছর বয়সে টেস্ট অভিষেক, তাও হাইভোল্টেজ বোর্ডার-গাভাস্কার সিরিজের বক্সিং ডে ম্যাচে - স্যাম কনস্টাসের জন্য নার্ভাস হওয়ার যথেষ্ট কারণই রয়েছে। তবে তার চেয়েও কম বয়সে ব্যাগি গ্রিন পেয়েছিলেন যিনি, সেই প্যাট কামিন্স ইতিবাচক বার্তাই দিয়েছেন এই তরুণ ব্যাটারকে। অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়কের চাওয়া, নিজের স্বাভাবিক খেলাটাই যেন উপহার দেন কনস্টাস।
মাত্র ১১টি প্রথম শ্রেণি ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতায় সিরিজের টেস্ট অভিষেক হতে যাচ্ছে কনস্টাসের। তিনি হতে যাচ্ছেন অস্ট্রেলিয়ার ইতিহাসের চতুর্থ সর্বকনিষ্ঠ টেস্ট ক্রিকেটার। তবে তিনি অনুপ্রেরণা নিতে পারেন কামিন্সের কাছ থেকে, যিনি ২০১১ সালে লাল বলের ক্রিকেটে প্রথম ম্যাচ খেলেন ১৮ বছর বয়সে এবং হন ম্যাচ সেরাও।
টেস্টের আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে তাই কামিন্স নিজের অভিজ্ঞতা থেকে কনস্টাসকে দিলেন নির্ভার থাকার টোটকা।
“আমি সেদিন স্যামকে বলেছিলাম যে, ‘আমার মনে আছে ১৮ বছর বয়সী হিসেবে মনে হচ্ছিল আমি আমি অনেক বেশি সুযোগ পেয়েছি, কারণ আমি তরুণ ছিলাম। বেশি চিন্তা না করার একটা ভালো দিক আছে। কারণ তখন আপনি শৈশবে বাড়ির উঠোনে যেভাবে খেলেন, সেভাবেই খেলবেন। উপভোগ করো, অতিরিক্ত চিন্তা করো না।’”
চলমান সিরিজে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটারদের জন্য চিন্তার কারণ হয়ে উঠেছেন জাসপ্রিত বুমরাহ। সিরিজে দুইবার ফাইফার পাওয়া এই পেসারের বিপক্ষে এক ট্রাভিস হেড বাদে সবাই বেশ সংগ্রাম করছেন। ফলে ওপেনার হিসেবে খেলা কনস্টাসের জন্য অপেক্ষা করছে কঠিন পরীক্ষাই। ভারতের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচে তার একটি শতক আছে বটে, তবে সেই ম্যাচ খেলেননি বুমরাহ।
ওয়েস্ট ইন্ডিজেকে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজে হোয়াইটওয়াশ করার পেছনে রেখেছিলেন গুরুত্বপূর্ণ অবদান। পুরো সিরিজেই বল হাতে দারুণ ছন্দে থাকা শেখ মাহেদি হাসান পেলেন এর দারুণ স্বীকৃতি। টি-টোয়েন্টির বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে ক্যারিয়ার সেরা অবস্থানে চলে এসেছেন বাংলাদেশের এই অফ স্পিনার। প্রথমবারের মত ১০ নম্বর স্থানে এখন মাহেদি। আর দুর্দান্ত ব্যাটিং করা জাকের আলি অনিক দিয়েছেন বড় লাফ, উন্নতি করেছেন ৮৫ ধাপ, এসেছেন শীর্ষ ১০০ জনের তালিকায়।
বুধবার প্রকাশিত হয়েছে আইসিসির সাপ্তাহিক হালনাগাদ। আর সেখানে ১৩ ধাপ এগিয়ে শীর্ষ দশের মধ্যে চলে এসেছেন মাহেদি। এক্ষেত্রে বিবেচনায় সিরিজের শেষ দুই ম্যাচে পারফরম্যান্স। প্রথম ম্যাচে চার উইকেট নেওয়ার পর এই দুই ম্যাচে আরও চার উইকেট শিকার করেন এই ডানহাতি স্পিনার। মাহেদির রেটিং পয়েন্ট ৬৩৬।
অভিজ্ঞ পেসার তাসকিন আহমেদ শেষ দুই ম্যাচে ৫ উইকেট নিয়ে চলে এসেছেন সেরা বিশের মধ্যে। মাহেদির ঠিক পরের স্থানেই আছেন তিনি। ৭ ধাপ এগিয়েছেন তিনি। রেটিং পয়েন্ট ৬৩০।
আরও পড়ুন
জাকের ঝড়ে ক্যারিবিয়ানদের ধবলধোলাই করল বাংলাদেশ |
২১ ধাপ উন্নতি করে সেরা বিশে এসেছেন লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেনও। ২১ ধাপ উন্নতিতে তার অবস্থান ১৭তম। এই সিরিজ না খেলা মুস্তাফিজুর রহমান ৭ ধাপ পিছিয়ে চলে গেছেন ২৬তম স্থানে।
তবে বড় উন্নতি করেছেন তরুণ পেসার হাসান মাহমুদ। ২৩ ধাপ এগিয়ে এখন তার অবস্থান ২৪তম। ১৬ ধাপ উন্নতিতে যৌথভাবে ৪৫তম স্থানে এখন পেস বোলিং অলরাউন্ডার তানজিম হাসান সাকিব।
ব্যাটারদের মধ্যে বাংলাদেসের সেরা ছিলেন জাকের। সিরিজে সর্বোচ্চ ১২০ রান করার পথে ঝড় তোলেন শেষ ম্যাচে। খেলেন ক্যারিয়ার সেরা ৭২ রানের ইনিংস। কেন উইলিয়ামসনের সঙ্গে যৌথভাবে ৮৭ নম্বরে আছেন ডানহাতি এই ব্যাটার। দুজনের রেটিং পয়েন্ট ৩৯১।
আরও পড়ুন
শান্তর ফিফটির পর জাকেরের ক্যামিওতে বাংলাদেশের লড়াকু স্কোর |
ব্যাটারদের তালিকায় সেরা ৩০-মধ্যে নেই বাংলাদেশের কোনো ব্যাটার। পুরো ক্যারিবিয়ান সফর মিস করা তরুণ ব্যাটার তাওহিদ হৃদয় দুই ধাপ পিছিয়ে নেমে গেছেন ৩১ নম্বরে। ২০ ওভারে সিরিজে অধিনায়কত্ব করা লিটন দাস তিন ম্যাচেই ছিলেন ব্যর্থ। এক ধাপ পিছিয়ে তার অবস্থান এখন ৪৭তম।
সিরিজে ৮ উইকেট নেওয়ার পাশাপাশি ব্যাট হাতেও অবদান রাখেন মাহেদি। ব্যাট হাতে করেন ৩৭ রান। এতে অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে ১০ ধাপ উন্নতি হয়েছে তার। এখন আছেন ৩০তম স্থানে।
গ্লোবাল সুপার লিগ (জিএসএল) টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট দিয়ে প্রথমবারের মত রংপুর রাইডার্সের স্পন্সর হয়েছিল বাংলাদেশের প্রথম স্বর্ণ কেনার অ্যাপ ‘গোল্ড কিনেন’। সেই ধারায় বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) এবারের আসরের জন্যও রংপুর তাদের অফিসিয়াল স্পন্সরদের মধ্যে একটি হিসেবে ‘গোল্ড কিনেন’-এর নাম ঘোষণা করেছে।
চলতি বছরের নভেম্বর-ডিসেম্বরে হওয়া জিএসএলে রংপুরের গর্বিত স্পনসর থেকে গোল্ড কিনেন সঙ্গী হয় দলটির চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরবময় মুহূর্তের।
দারুণ সেই সাফল্যের পর এবার বিপিএলেও রংপুরের স্পন্সর হিসেবে থাকতে পেরে খুশি ‘গোল্ড কিনেন’। চুক্তি সাক্ষরের পর গোল্ড কিনেনের প্রতিষ্ঠাতারা রংপুরের দেওয়া এক বিবৃতিতে বলেছেন-
“আমরা রংপুর রাইডার্সের সাথে যোগ দিতে পেরে রোমাঞ্চিত। এই অংশীদারিত্ব আমাদের দুই পক্ষের সংকল্প এবং উদ্দীপনার মূল্যবোধকেই প্রতিফলিত করে। আমরা সারা দেশের ক্রিকেট ভক্তদের সাথে বিপিএলের আসছে মৌসুম উদযাপন করার সুযোগ পেয়ে রোমাঞ্চিত।”
রংপুর রাইডার্সের সিইও ইশতিয়াক সাদেক বলেছেন, “গোল্ড কিনেনের সমর্থন মাঠে এবং মাঠের বাইরে উভয় ক্ষেত্রেই আমাদের শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের তাড়নাকে শক্তিশালী করে। একসাথে আমরা আমাদের ভক্তদের জন্য এই মৌসুমটিকে অবিস্মরণীয় করে তুলতে প্রস্তুত।”
রংপুরের অফিসিয়াল স্পনসরদের একজন হিসেবে গোল্ড কিনেনের ব্র্যান্ডিং টিমের জার্সি এবং অন্যান্য প্রচারমূলক সামগ্রীতে বিশেষভাবে প্রদর্শিত হবে। এছাড়া গোল্ড কিনেনের কাছ থেকে পুরো বিপিএল জুড়ে ভক্তরা বিভিন্ন উপহার এবং প্রচারণামূলক কার্যক্রমও আশা করতে পারেন।
গোল্ড কিনেন সম্পর্কে: গোল্ড কিনেন তাদের উদ্ভাবনী অ্যাপের মাধ্যমে বাংলাদেশে স্বর্ণের সঞ্চয়ে এক নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে। গোল্ড কিনেনের মাধ্যমে এর ব্যবহারকারীদের মাত্র ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে স্বর্ণ কিনতে পারেন। ব্যবহারকারীরা তাদের ১-গ্রাম সোনার বার এবং কয়েন থেকে শুরু করে অ্যাপে সংরক্ষিত স্বর্ণ সংগ্রহ করতে পারেন। গোল্ড কিনেনের লক্ষ্য গোল্ড সঞ্চয় এবং বিনিয়োগকে আরও সাশ্রয়ী, সহজলভ্য এবং বাংলাদেশের সকল শ্রেণীর মানুষের জন্য সুবিধাজনক করে তোলা।
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) মেগা নিলামে নাম পাননি। সেই সময়টা কাজে লাগাতে এবার পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) আসছে প্লেয়ার্স ড্রাফটে নাম দিয়েছেন মুস্তাফিজুর রহমান।
পাকিস্তান ও দুবাইয়ে এবারের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হবে ফেব্রুয়ারি-মার্চে। ফলে পিএসএল পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে এপ্রিল-মে মাসে। সেই সময়েই চলবে বিশ্বের শীর্ষ ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট লিগ আইপিএল। ফলে এই লিগে যারা দল পাননি, তাদের মধ্যে অনেকেরই জোর সম্ভাবনা রয়েছে পিএসএলে দল পাওয়ার। ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে জনপ্রিয় ও চেনা মুখ মুস্তাফিজুরও নিশ্চিতভাবেই থাকবেন সেই তালিকায়।
পিএসএলে এখন পর্যন্ত একবারই খেলেছেন মুস্তাফিজুর। ২০১৭-১৮ মৌসুমে লাহোর কালান্দার্সের হয়ে পাঁচ ম্যাচে শিকার করেছিলেন ৪ উইকেট। বাঁহাতি এই পেসার ওভার প্রতি দেন মাত্র ৬.৪৩ রান। আর গড় ২৫.৭৫।
বিদেশী ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগগুলোর মধ্যে মুস্তাফিজুর সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলেছেন আইপিএলেই। পাঁচটি দলের হয়ে ৫৭টি ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা আছে তার। গত আসরে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে বল হাতে ছিলেন দারুণ ছন্দে। সব মিলিয়ে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে ২৬৯ ম্যাচে বাংলাদেশ পেসারের নামের পাশে রয়েছে ৩৩৮ উইকেট। ইকোনমি রেট ৭.৫২।
পিএসএলের প্লেয়ার্স ড্রাফটে মুস্তাফিজুরের দল পাওয়ার ভালো সম্ভাবনা তৈরি করতে পারে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)। আগামী ৩০ ডিসেম্বর থেকে শুরু হবে এবারের আসর। ছুটি কারণে ক্যারিবিয়ান সফর মিস করার পর এখানে ভালো করতে পারলে পিএসএলের দলগুলোর তার দিকে দিতে পারে বাড়তি নজর।
গত আসর পর্যন্ত কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সে খেলা মুস্তাফিজুর এবার বিপিএলে খেলবেন ঢাকা ক্যাপিটালসের হয়ে।
৫ দিন আগে
৮ দিন আগে
১৯ দিন আগে
১৯ দিন আগে
২০ দিন আগে
২১ দিন আগে
২২ দিন আগে