২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপের টিকিটের জন্য প্রথম স্লটে ভক্তদের বিপুল সাড়া মিলেছে। ফিফা জানিয়েছে, ৯ সেপ্টেম্বর থেকে ১৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলা এই বিক্রয় পর্বে ৪৫ লাখেরও বেশি আবেদন জমা পড়েছে।
যারা এই পর্বে নির্বাচিত হবেন, তাদের ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে জানানো হবে এবং ১ অক্টোবর থেকে নির্ধারিত সময়সীমায় টিকিট কেনার সুযোগ দেওয়া হবে। তবে টাইমস্লট পাওয়া মানেই টিকিট নিশ্চিত, তা নয়। প্রতি ম্যাচে একজন সর্বোচ্চ চারটি টিকিট এবং পুরো টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ ৪০টি টিকিট কিনতে পারবেন।
টিকিট বিক্রি প্রসঙ্গে ফিফা প্রেসিডেন্ট জিয়ান্নি ইনফান্তিনো বলেন, ‘এগুলো শুধু অসাধারণ সংখ্যা নয়, বরং দারুণ এক বার্তা। পুরো বিশ্ব ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপের অংশ হতে চায়। এটি হবে সবচেয়ে বড়, সবচেয়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সবচেয়ে রোমাঞ্চকর বিশ্বকাপ। কানাডা, মেক্সিকো, যুক্তরাষ্ট্র থেকে শুরু করে প্রতিটি মহাদেশের ছোট-বড় দেশগুলো আবারও প্রমাণ করেছে, ফুটবলই আসলে সারা পৃথিবীর মানুষকে এক করে।’
আরও পড়ুন
বেনফিকায় যোগ দিয়েই মরিনহোর হুংকার |
![]() |
তিন ধাপে- টিকিট বিক্রি হচ্ছে। প্রথম ধাপ ৯ থেকে ১৯ সেপ্টেম্বর শেষ হয়েছে। নির্বাচিতদের ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে জানানো হবে। দ্বিতীয় ধাপ- আগাম টিকিট ড্র শুরু হবে ২৭ অক্টোবর, যেখানে কেনার টাইমস্লট মিলবে নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে ডিসেম্বরের শুরুর মধ্যে।
তৃতীয় ধাপ- ৫ ডিসেম্বর ওয়াশিংটন ডিসিতে ফাইনাল ড্র অনুষ্ঠিত হওয়ার পর শুরু হবে এলোমেলো নির্বাচন প্রক্রিয়া। এ সময় টিকিট বিক্রি হবে ‘আগে আসলে আগে পাবেন’ ভিত্তিতে। ফিফা আরও জানিয়েছে, ২ অক্টোবর থেকে শুরু হবে অফিশিয়াল রিসেল প্ল্যাটফর্ম।
টিকিটের দাম প্রথম ধাপে থাকছে ৬০ ডলার থেকে ৬৭৩০ মার্কিন ডলার পর্যন্ত। গ্রুপ পর্বের ম্যাচে সর্বনিম্ন ৬০ ডলার, আর ফাইনালের টিকিট সর্বোচ্চ ৬৭৩০ ডলার। তবে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে চালু হচ্ছে ডাইনামিক প্রাইসিং সিস্টেম, ফলে দাম বাড়তেও পারে, কমতেও পারে।
১৯৯৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্বকাপে টিকিটের দাম ছিল ২৫ থেকে ৪৭৫ ডলার। এবার অনেকগুণ বেড়ে গেছে সেটি। সবশেষ ২০২২ কাতার বিশ্বকাপে টিকিটের দাম ছিল ৬৯ থেকে ১,৬০৭ ডলার (মার্কিন ডলারের সমমূল্যে)।
আরও পড়ুন
ন্যু ক্যাম্পে হচ্ছে না বার্সেলোনা-পিএসজির ম্যাচ |
![]() |
ডাইনামিক প্রাইসিং ব্যবহৃত হয়েছিল এই বছরের ক্লাব বিশ্বকাপেও, যেখানে মেটলাইফে চেলসি–ফ্লুমিনেন্স সেমিফাইনালের টিকিট ৪৭৩ ডলার থেকে নামিয়ে আনা হয়েছিল মাত্র ১৩ ডলারে।
ফিফা জানিয়েছে, ২১৬টি দেশ ও অঞ্চলের ভক্তরা টিকিটের আবেদন করেছেন প্রথম পর্বে। সবচেয়ে বেশি আবেদন হয়েছে- জার্মানি, ইংল্যান্ড, ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, কলম্বিয়া, স্পেন ও ইতালি থেকে।
No posts available.
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৮:০৪ পিএম
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩:৩৬ পিএম
মালয়েশিয়ায় চলছে ফুটসাল এশিয়ান কাপ বাছাই। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ফুটসালে অভিষেক হলো বাংলাদেশের। তবে ঐতিহাসিক ম্যাচটা একদমই সুখকর হলো না তাদের। আজ এশিয়ার ১৩ বারের চ্যাম্পিয়ন ইরানের বিপক্ষে ১২ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ।
টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ খেলছে ‘জি’ গ্রুপে। তাদের সঙ্গে একই গ্রুপের দুই প্রতিপক্ষ সংযুক্ত আরব আমিরাত ও স্বাগতিক মালয়েশিয়া।
২২ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ দ্বিতীয় ম্যাচ খেলবে মালয়েশিয়ার বিপক্ষে। শেষ ম্যাচ ২৪ সেপ্টেম্বর, প্রতিপক্ষ আরব আমিরাত।
ফুটসালের অভিষেক টুর্নামেন্টের জন্য বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) জাতীয় দলের দায়িত্ব দিয়েছে ইরানের কোচ সাঈদ খোদারাহমিরকে।
বাছাইপর্ব হচ্ছে আট গ্রুপে ভাগ হয়ে। গ্রুপসেরা আট দল ও সেরা সাত রানার্সআপ দল উঠবে উঠবে এশিয়ান কাপের চূড়ান্ত পর্বে।
স্বাগতিক ইন্দোনেশিয়া খেলবে সরাসারি। আগামী বছর ২৭ জানুয়ারি থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি হবে ফুটসাল এশিয়ান কাপ।
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে শিরোপা ধরে রাখার মিশনে আরও একটি জয় তুলে নিল লিভারপুল। ম্যাড়ম্যাড়ে এক ম্যাচে এভার্টনকে ২-১ গোলে হারিয়েছে আর্নে স্লটের দল। রায়ান খাফেনবেখ ও হুগো একিতিকের গোলে ‘মার্সিসাইড ডার্বি’ জিতল অল রেডরা।
ঘরের মাঠ অ্যান ফিল্ডের জয়টা অবশ্য ঠিক লিভারপুল সুলভ ছিল না। ৫৮ শতাংশ বল দখলে রেখে ১১টি শট নিয়ে ৩টি লক্ষ্যে রাখে স্বাগতিকরা। অন্যদিকে ৯টি শট নেওয়া এভার্টন গোলমুখে রাখতে পেরেছে দু’টি।
দ্বিতীয়ার্ধে ইদ্রিসা গেয়ির গোলে এভার্টন ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে। তবে শেষ পর্যন্ত পূর্ণ তিন পয়েন্ট নিয়েই মাঠ ছাড়ে স্বাগতিক লিভারপুল। এই জয়ে ইংলিশ লিগটির একমাত্র দল হিসেবে সবক’টি ম্যাচ জিতে পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষ স্থান আরও পোক্ত করল লিভারপুল।
পাঁচ ম্যাচে মোহাম্মাদ সালাহদের অর্জন পুরো ১৫ পয়েন্ট। এক ম্যাচ কম খেলে ৯ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে আর্সেনাল। আর পাঁচ ম্যাচে ২ জয়, ২ হার ও এক ড্রয়ে সাত পয়েন্ট নিয়ে ৭ নম্বরে এভার্টন।
শুরু থেকেই ম্যাচে দাপট দেখিয়ে খেলার চেষ্ট করে লিভারপুল। তাতে ফলও আসে দ্রুতই। ১০ মিনিটে মোহামেদ সালাহর পাসে দারুণ ফিনিশিংয়ে দলকে এগিয়ে দেন রায়ান খাফেনবেখ। ডি-বক্সে দুর্দান্ত এক কোনাকুনি শটে ব্যবধান ১-০ করেন এই ডাচ মিডফিল্ডার।
২৯ মিনিটে এবার গোলের জোগানদাতা খাফেনবেখ। তার নিখুঁত পাস থেকে নিচু শটে লক্ষ্যভেদ করেন হুগো একিতিকে। জুলাইয়ে লিভারপুলে যোগ দেওয়া এই ফরাসি ফরোয়ার্ড এরই মধ্যে প্রিমিয়ার লিগ তিন নম্বর গোল করলেন।
প্রথমার্ধে খুব একটা সুযোগ তৈরি করতে না পারা এভার্টন দ্বিতীয়ার্ধে ম্যাচে ফেরার চেষ্টা করে। ৫৮ মিনিটে তারা ব্যবধান কমায় দুর্দান্ত এক আক্রমণে। সতীর্থের ব্যাক পাস পেয়ে বক্সের বাইরে থেকে বুলেট গতির এক শটে লিভারপুলের গোলরক্ষক আলিসনকে পরাস্ত করেন সেনেগালের মিডফিল্ডার ইদ্রিসা গানা গেয়ি।
গোল হজমের পর দলে জোড়া পরিবর্তন আনেন কোচ আর্নে স্লট। কোডি গাকপো ও আলেক্সিস মাক এলিস্টারকে পরিবর্তে মাঠে নামেন ফ্লোরিয়ান ভিৎজ ও কার্টিস জোন্স।
এরপর অবশ্য আর লিভারপুলের ভোঁতা আক্রমণ গোলসংখ্যা বাড়াতে পারেনি। শেষ বাঁশি বাজা পর্যন্ত আর কোনো উল্লেখযোগ্য সুযোগ তৈরি হয়নি।
আগামী মঙ্গলবার লিভারপুলের পরের ম্যাচ সাউথ্যাম্পটনের বিপক্ষে।
ফরাসি কিংবদন্তি জিনেদিন জিদানের ছেলে লুকা জিদান শেকড়ের টানে বেছে নিলেন আলজেরিয়ার জার্সি। ফিফার আনুষ্ঠানিক অনুমোদনের পর ২৭ বছর বয়সী এই গোলরক্ষক আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফ্রান্সের বদলে আলজেরিয়ার হয়ে খেলবেন।
ফ্রান্সের মার্শেইয়ে জন্ম নেওয়া লুকা ফ্রান্সের বয়সভিত্তিক দলের নিয়মিত মুখ ছিলেন। কিন্তু শেকড়ের টান এবং পরিবারের ঐতিহ্যই শেষ পর্যন্ত তাঁকে টেনে নিল দাদা-দাদির জন্ম ভূমিতে। আগামী মাসে সোমালিয়ার বিপক্ষে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে জয় পেলে আলজেরিয়া ২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা করে নেবে, আর তখনই বাবার মতোই বিশ্বমঞ্চে আলো ছড়ানোর সুযোগ পাবেন লুকা।
রিয়াল মাদ্রিদের একাডেমি থেকে উঠে আসা চার ভাইয়ের মধ্যে দ্বিতীয় লুকা। সিনিয়র দলে দুটি ম্যাচ খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন রিয়ালের হয়ে। এরপর লা লিগায় রায়ো ভায়েকানোর জার্সিতেও দেখা গেছে তাঁকে। ২০২২ সালে স্পেনের সেকেন্ড ডিভিশনে এইবারের হয়ে খেলার পর বর্তমানে গ্রানাডার গোলপোস্ট সামলাচ্ছেন তিনি।
জিদান পরিবারের শিকড় আলজেরিয়ার কাবাইলি অঞ্চলে। সেখান থেকেই আলজেরিয়ার হয়ে খেলার পথ তৈরি হয়েছে লুকার। আর এভাবেই বাবা-ছেলের নাম এবার ভেসে উঠল দুই ভিন্ন জার্সিতে।
জিনেদিন জিদান ফ্রান্স ফুটবলের ইতিহাসের সর্বকালের সেরাদের একজন। ১৯৯৮ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালে ব্রাজিলের বিপক্ষে তাঁর দুই গোল ফ্রান্স প্রথমবার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন করে।
ক্যারিয়ারের শেষ অংশে এসে একের পর এক বাজে অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে ব্র্রাজিল ও বার্সেলোনার সাবেক ফুটবলার দানি আলভেসকে। ২০২৩ সালে ধর্ষণের অভিযোগে ১৪ মাস কারাভোগ করেন এই রাইট-ব্যাক।
এর মধ্যে মেক্সিকান লিগা এমএক্সের ক্লাব পুমাস ইউএনএএম তার সঙ্গে চুক্তি বাতিল করে। হঠাৎ চুক্তি ভেঙে দেওয়ার জন্য পুমাস আলভেসের কাছ থেকে বড় অঙ্কের ক্ষতিপূরণ দাবি করে। প্রথমে ফিফার ট্রাইব্যুনাল আংশিকভাবে আলভেসের পক্ষে রায় দিয়েছিল। তবে এবার ক্রীড়া সালিশি আদালত (সিএএস) রায় দিয়েছে যে পুমাসকে ২২ লাখ মার্কিন ডলার পরিশোধ করতে হবে আলভেসকে।
২০২২ সালে মেক্সিকান ক্লাব পুমাসে নাম লিখান আলভেস। ক্লাবটির চুক্তি অনুযায়ী যথাযথ কারণ ছাড়া আলভেস যদি ক্লাবের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ করে, তবে খেলোয়াড়কে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
আবার, যদি খেলোয়াড় এমন কিছু করেন যাতে ক্লাবের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয় (বড় কোনো অপরাধ বা কেলেঙ্কারি), তবে ক্লাব যথাযথ কারণ দেখিয়ে চুক্তি ভাঙতে পারবে। সেক্ষেত্রে উল্টো খেলোয়াড়কে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
অবশ্য আলভেসের আইনজীবীরা পুমাসের দাবি অস্বীকার করে। চুক্তি বাতিলের মতো বৈধ কোনো কারণ নেই, তাই আলভেসকে এত বড় ক্ষতিপূরণ দিতে হবে না বলে জানায় তারা।
২০২৪ সালের মে মাসে ফিফার ট্রাইব্যুনাল আলভেসকে ১ লাখ ৬০ হাজার ডলার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার রায় দেয়। তবে সবশেষ ক্রীড়া সালিশি আদালত তাদের রায়ে আলভেসকে পুমাসের কাছে ২২ লাখ ডলার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।
২০২২ সালের ডিসেম্বরে গ্রেফতার হওয়ার পর ১৪ মাস কারাভোগ করেন ৪২ বছর বয়সী আলভেস । অভিযোগ ছিল, তিনি বার্সেলোনার এক নাইটক্লাবের ওয়াশরুমে এক তরুণীকে ধর্ষণ করেছেন। যদি সাবেক বার্সা তারকা এই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছেন।
২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে আলভেসকে দোষী সাব্যস্ত করে চার বছর ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে তিনি আপিল করেন এবং ২০২৫ সালের মার্চে স্পেনের আদালত রায়ে অভিযোগ খারিজ করে হলে মুক্তি পান আলভেস।
২০২২ বিশ্বকাপের আগে চোটে পড়া লো সেলসোর জায়গায় দলে জায়গা পেয়েছিলেন অ্যালেক্সিস ম্যাক-অ্যালিস্টার। পরে লিওনেল মেসির সঙ্গে মিলে আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ে রেখেছিলেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।
জাতীয় দলে দীর্ঘ দিন সতীর্থ হিসেবে পাওয়া মেসিকেই সেরা মনে করেন লিভারপুল তারকা। সম্প্রতি টিএনটি স্পোর্টসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, বিশ্বকাপ জেতার আগেই মেসি প্রমাণ করেছেন তিনি ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর চেয়ে ভালো।
“আমি মনে করি, এই বিষয়ে কখনও কোনো বিতর্ক ছিলই না, এমনকি (মেসি) বিশ্বকাপ জেতার আগেও না। হয়তো আমি আর্জেন্টাইন বলে এমনটা বলছি। ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোকে অনেক শ্রদ্ধা করি। কিন্তু আমার কাছে মেসিই সেরা এবং ওর মতো আর কেউ আসবে না।”
আরও পড়ুন
ফুটবলকে বিদায় জানালেন বিশ্বকাপজয়ী জার্মান ডিফেন্ডার |
![]() |
মেসির সঙ্গে বিশ্বকাপ জেতার আনন্দময় মুহূর্তের কথাও মনে করেন ম্যাক-অ্যালিস্টার।
“মেসি আমার দেখা সেরা খেলোয়াড় এবং আমি নিশ্চিত এটি কখনও বদলাবে না। আমরা একসঙ্গে বিশ্বকাপ জিতেছি, এটা আমার জীবনের অন্যতম গর্বের মুহূর্ত। ও শুধু মাঠে নয়, মাঠের বাইরেও একজন অসাধারণ মানুষ।”
বর্তমানে মেজর লিগ সকারের দল ইন্টার মায়ামিতে খেলছেন মেসি। ফুটবল ক্যারিয়ারের শেষ প্রান্তে থাকা এই মহাতারকা অবসরের পর কোচ হবেন না বলে মনে করেন ম্যাক অ্যালিস্টার।
“যতটুকু শুনেছি, সে নিজেই বলেছে তার কোচ হওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই। আমি মনে করি না, সে অবসরের পর ফুটবলের সঙ্গে আর যুক্ত থাকবে।”
ম্যাক অ্যালিস্টার আর্জেন্টিনার হয়ে মোট ৩৯টি ম্যাচ খেলে গোল করেছেন ৪টি। ২০২৩ সালে তিনি লিভারপুলে যোগ দেন। রেড ডেভিলদের হয়ে ৭১ ম্যাচে ১০ গোল করেছেন এই আর্জেন্টাইন তারকা।