
নেপালের বিপক্ষে দুই প্রীতি ম্যাচে হামজা চৌধুরীকে পাওয়া যাবে কি না, এ নিয়ে দোলাচলে ছিল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। অবশেষে স্পষ্ট হলো- আন্তর্জাতিক বিরতিতে আগামী দুই ম্যাচে এই ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডারকে পাচ্ছেন না কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। আজ বাফুফে ভবনে সাংবাদমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় দলের ম্যানেজার আমের খান।
আগের দিন পূর্ণ ২৩ জনের স্কোয়াড নিয়ে জাতীয় স্টেডিয়ামে হয় অনুশীলন। সেখানে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন কোচ কাবরেরা ও আমের খান। দুজনেই কথা বলেন হামজাকে নিয়ে। গতকাল কোচের কথাতে মোটামুটি পরিস্কার ছিল হামজা না আসার বিষয়টি।
এক দিন পরই আমের খান জানালেন নেপালের বিপক্ষে পাওয়া যাবে না হামজাকে। কাল নেপালের উদ্দেশে উড়ান ধরবে বাংলাদেশ। আজ লেস্টার সিটির তারকাকে না পাওয়ার ব্যাপারে জাতীয় দলের ম্যানেজার বলেন, ‘তাকে (হামজার) পেতে ফেডারেশন থেকে চেষ্টা করা হয়েছিল। তার এজেন্টকে আমরা জানাই। সে জানায় হামজার ক্লাব লেস্টার সিটিকে। কিন্তু সবশেষ ম্যাচে হামজা চোটে পড়ায় আপাতত এই দুই ম্যাচের জন্য তাকে ছাড়বে না লেষ্টার সিটি।’
হামজাকে ছাড়া নেপাল ম্যাচের ছক কষছেন কাবরেরা। গতকাল তাঁর কথায়ও ছিল হামজাকে না পাওয়ার ইঙ্গিত, ‘নেপাল সফরের জন্য এই দলটি প্রস্তুত। হামজা যদি শেষ পর্যন্ত না আসতে পারে সমস্যা হবে না।’
নেপালের বিপক্ষে আগামী ৬ ও ৯ সেপ্টেম্বর দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। কাল দেশ ছাড়বে দল। দলের বর্তমান অবস্থান জানাতে গিয়ে আমের খান বলেছেন ‘ফয়সাল আহমেদ ফাহিমের চোট চিন্তা আছে, পর্যবেক্ষণে আছে। তবে দলের সঙ্গে সে নেপাল যাবে। যদি ফিট থাকে নেপাল ম্যাচে খেলবে।’
No posts available.




৩০ অক্টোবর ২০২৫, ৮:১৮ পিএম


৩০ অক্টোবর ২০২৫, ৭:০১ পিএম



বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থার (ফিফা) খড়গে এবার ঢাকা মোহামেডান। গতকাল ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটির খেলোয়াড় নিবন্ধনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ফিফা। চলতি বছরে ফিফার খড়গে পড়েছিল শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও ফকিরেরপুল ইয়ংমেনস ক্লাব।
২০২২–২৩ ফুটবল মৌসুমে মোহামেডানে খেলেছিলেন ইরানি ফুটবলার মাইসেম শাহ জাদেহ। এই ফুটবলারকে নিয়েই বিপাকে না বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবল লিগের বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা।
জানা গেছে, চুক্তি অনুযায়ী পারিশ্রমিক পরিশোধ না পাওয়াতে ফিফায় অভিযোগ করেন মাইসেম। ইরানি ফুটবলারের সেই অভিযোগ আমলে নিয়ে বাফুফে। পরবর্তীতে মোহামেডানের ওপর খেলোয়াড় নিবন্ধনের নিষেধাজ্ঞা জারি করে সংস্থাটি।
ফিফার হেড অব ডিসিপ্লিনারি আমেরিকো এসপাল্লাগাস স্বাক্ষরিত চিঠিতে উল্লেখ রয়েছে, মাইসেমের বকেয়া পরিশোধ না করা পর্যন্ত মোহামেডানের ফুটবলার নিবন্ধনের ওপর নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে। তাঁর পাওনা পরিশোধ না করলে তিনটি ট্রান্সফার উইন্ডোতে খেলোয়াড় নিবন্ধন করতে পারবে না মোহামেডান।
মাইসেমের বকেয়া পরিশোধ না হওয়া পর্যন্ত আসন্ন মধ্যবর্তী দলবদলে খেলোয়াড় পরিবর্তন করতে পারবে না বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবল লিগের বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা।

১৮ নভেম্বর এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ভারতের বিপক্ষে হোম ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। তার আগে ১৩ নভেম্বর জাতীয় স্টেডিয়ামে নেপালের বিপক্ষে একটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবেন জামাল ভুঁইয়ারা। এই দুই ম্যাচকে সামনে রেখে আজ বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প।
হোটেল প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ডাক পাওয়া ফুটবলারদের মধ্যে ১৪ জন জাতীয় দলের ম্যানেজার আমের খানের কাছে রিপোর্ট করেছেন।
এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে অংশ নিতে বসুন্ধরা কিংসের ফুটবলাররা কুয়েতে। হামজা চৌধুরী ও শমিত সোমরাও অনুপস্থিতি। কোচ হাভিয়ের কাবরেরাও এদিন যোগ দেননি। স্প্যানিশ কোচ ঢাকায় ফিরবেন ৩ নভেম্বরের মধ্যে। ৯ নভেম্বর হামজা এবং পরদিন ঢাকায় পা দেবেন শমিত।
ক্যাম্পে অনেকেই অনুপস্থিত। এ বিষয়ে অধিনায়ক জামাল আজ টিম হোটেলে সাংবাদিকদের বলেন,
‘আজ তো প্রথম দিন, পুরো স্কোয়াড যোগ দেয়নি। ৩-৪ দিনের মধ্যে পুরো স্কোয়াড থাকবে। হামজা-শমিত একটু দেরিতে যোগ দেবেন। আশা করি ভালো একটা ক্যাম্প হবে।’
ভারতের আগে নেপালকে প্রতিপক্ষ পেয়ে অসন্তুষ্ট নন জামাল। তিনি বলেন,
‘আফগানিস্তান আর নেপালের মান কাছাকাছি। খুব বড় কোনো পার্থক্য নেই। এটা একটা প্রস্তুতি ম্যাচ। ভারত ম্যাচের আগে এটা আমাদের জন্য ভালো হবে।’
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের দৌড়ে বাংলাদেশ ও ভারত নেই। দুই দলের জন্যই ম্যাচটি এক অর্থে নিয়মরক্ষার। তবে জামাল বলেন,
‘এটা বড় ম্যাচ। বাংলাদেশ-ভারতের একটি ভালো ইতিহাস আছে। আমরা ভারতের সঙ্গে জিততে চাই। ভারত অনেক বছর পরে বাংলাদেশে এসে খেলবে।’
প্রতিপক্ষ ভারত হওয়ায় রোমাঞ্চের কমতি হবে না বলে মনে করেন জামাল। তিনি বলেন,
‘ভারতের সঙ্গে ম্যাচ নিয়ে সবাই রোমাঞ্চিত থাকে। শুধু ফুটবল ভক্তরা নয়, এমনকি যারা নিয়মিত খোঁজখবর রাখে না, তারাও উত্তেজিত থাকে। কারণ এটা ভারত।’
এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ভারতের বিপক্ষে এটি ফিরতি লেগের ম্যাচ। ২৫ মার্চ প্রথম লেগে দেশটির শিলংয়ে গোলশূন্য ড্র করেছে বাংলাদেশ। ওই ম্যাচেই অভিষেক হয়েছে হামজা চৌধুরীর।
বাছাইয়ে বাংলাদেশ খেলেছে ৪ ম্যাচ। দুটিতে হার এবং দুটি ড্রয়ের ফলে কেবল দুই পয়েন্ট বাংলাদেশের ঝুলিতে। এর ফলে বাছাই থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে হাভিয়ের কাবরেরার দলের। শীর্ষে থাকা হংকংয়ের পয়েন্ট ৮।

কারাবাও কাপে বুধবারের ম্যাচগুলোর ফল ছিল একপ্রকার সাদামাটা। লিভারপুলের ব্যাপারটি অভিশ্বাস্য ঠেকেছে। অ্যানফিল্ডে ক্রিস্টাল প্যালেসের কাছে ০-৩ ব্যবধানে হেরেছে আর্নে স্লটের দল। টুর্নামেন্টে প্রায় ৯১ বছর পর ঘরের মাঠে হার দেখল অল রেডসরা।
লিগ কাপের অন্য ম্যাচগুলিতে এ দিন টটেনহ্যাম হটস্পারকে ২-০ গোলে হারিয়ে কোয়ার্টার-ফাইনালে উঠেছে নিউক্যাসল ইউনাইটেড, ব্রাইটন অ্যান্ড হোভকে একই ব্যবধানে হারিয়েছে আর্সেনাল, পেছনে পড়েও সোয়ানসি সিটিকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি ও উলভারহ্যাম্পটন ওয়ান্ডারার্সকে ৪-৩ গোলে হারিয়ে শেষ আটে পৌঁছেছে চেলসি।
আগের দিন গ্রিমসবি টাউনকে বড় ব্যবধানে হারিয়েছে ব্রেন্টফোর্ড। ওয়াইকম্ব ওয়ান্ডারার্সের বিপক্ষে পেনাল্টিতে জয় পেয়েছে ফুলহাম। রেক্সহ্যামের বিপক্ষে কার্ডিফ সিটির জয় ছিল ২-১ ব্যবধানে।
শেষ আটে কে কার মুখোমুখি:
কোয়ার্টার-ফাইনালে ক্রিস্টাল প্যালেসের প্রতিপক্ষ আর্সেনাল। নিউক্যাসল খেলবে ফুলহ্যামের বিপক্ষে। ম্যানচেস্টার সিটি লড়বে ব্রেন্টফোর্ডের সঙ্গে। চেলসি লড়াই কার্ডিফ সিটির বিপক্ষে।
আট দলের মধ্যে চারটি কখনও শিরোপার স্বাদ পায়নি — কার্ডিফ সিটি, ব্রেন্টফোর্ড, ফুলহাম ও ক্রিস্টাল প্যালেস।
শেষ আটের ম্যাচগুলি হবে ১৭ ডিসেম্বর।

লিগ ওয়ানের ২০২৪-২৫ সেশনে মার্শেই থেকে ১৯ পয়েন্ট এগিয়ে রেস শেষ করেছিল প্যারিস সেন্ট জার্মেইন (পিএসজি)। নতুন মৌসুমেও ফরাসি জায়ান্টরা টেবিলের শীর্ষে অবস্থান করছে।বর্তমানে দ্বিতীয় স্থানে থাকা মোনাকো থেকে পিএসজি মাত্র এক পয়েন্ট এগিয়ে, আর তৃতীয় থেকে ষষ্ঠ স্থানে থাকা মার্শেই, স্ট্রাসবার্গ, লিঁও ও লঁস থেকে দুই পয়েন্টের ব্যবধান বজায় রেখেছে লুইস এনরিকের দল।
চ্যাম্পিয়নস লিগে দুর্দান্ত প্রতাপে ছুটছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। আতালান্তা, বার্সেলোনার পর সবশেষ বায়ার লেভারকুজেনকে হারিয়েছে তারা। তবে ঘরোয়া লিগ লিগ আঁয়তে ভুগছে দলটি। সবশেষ পাঁচ ম্যাচের তিনটিতেই ড্র করেছে ফরাসি জায়ান্টরা।
গতকাল লরিয়ঁর অতিথি হয়েছিল পিএসজি। ম্যাচটিতে পয়েন্ট ভাগাভাগি করতে হয়েছে দু’দলকে। ৪৯তম মিনিটে নুনো মেন্দেসের গোলে এগিয়ে যাওয়ার দুই মিনিটের মধ্যে গোল হজম করে পিএসজি। ইগর সিলভার গোলে পয়েন্ট পায় লরিয়ঁ। এর কিছুক্ষণ পর পায়ে চোট পাওয়ায়, ৬১তম মিনিটে স্ট্রেচারে মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন ফরাসি ফরোয়ার্ড দেজিরে দুয়ে। পরবর্তীতে তাঁকে হাসপাতালে নেয়া হয়। চিকিৎসাধীন তিনি।
দুয়ের চোট কতটা গুরুতর, জানেন না পিএসজি কোচ লুইস এনরিকে। বরং চিন্তায় পড়েছেন ৫৫ বর্ষী এই কোচ। কারণ চোটটা তাঁর কাছে বেশ অদ্ভুত লেগেছে,
‘চোটটা বেশ অদ্ভুত ধরনের। তার অবস্থা কী, এখনও আমি জানি না। আশা করি, গুরুতর কিছু নয়। আমাদের অপেক্ষা করতে হবে, দেখা যাক।’
একে তো মৌসুমের প্রারম্ভিক মুহূর্ত। এগিয়ে যেতে এই সময়টাকে টার্গেট করে ক্লাবগুলো। তার মধ্যে সম্প্রতি ফাবিয়ান রুইজ পড়েছেন চোটে, লি কাং-ইন ফেরার লড়াইয়ে। যেখানে নতুন সংযোজন দুয়ে। তার চোটের পরই নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে ফুটবলারদের টাইম ম্যানেজম্যান্ট নিয়ে।
পিএসজি রাইট উইঙ্গার সবশেষ ১৮ দিনে ১৮৫ মিনিট মাঠে ছিলেন। যা তাঁকে চোটে ফেলেছে, গেইম টাইমের প্রতি একপ্রকার অনীহা তৈরি করেছে, হাঁটতে বাধ্য করেছে অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকেও।
আজ ফরাসি ফুটবল সাপ্তাহিক জানিয়েছে, গত তিন মাসে ৮ জন ফুটবলার ৩৫টি অফিসিয়াল ম্যাচ মিস করেছে ইনজুরির কারণে। মার্কিনিয়োস, জোয়াও নেভেস, ফাবিয়ান রুইজ, মায়ুলু, বারকোলা, দেম্বেলের পর এবার সেই ‘কালো তালিকা’তে নাম উঠল দেজিরে দুয়েরও।

হাতের তালুর মতো চেনা প্রিয় অ্যানফিল্ডে গতকাল কারাবাও কাপে খেলতে নেমেছিল লিভারপুল। প্রতিপক্ষ ক্রিস্টাল প্যালেসের বিপক্ষে ফেভারিট ছিল আর্নে স্লটের দল। গ্যালারিতে উপস্থিত প্রায় ৬০ হাজার দর্শকের অধিকাংশই গলা মেলালেন সেই চিরচেনা ক্লাব অ্যান্থেমে— “ইউ উইল নেভার ওয়াক অ্যালোন”।
সমর্থকদের সেই পূর্ণ সমর্থনও জয়ে রূপ নিতে পারেনি। চিয়েসা ও ম্যাক অ্যালিস্টারদের অনুপ্রাণহীন পারফরম্যান্সে শেষ আটে ওঠার ম্যাচে ০–৩ ব্যবধানে হেরেছে লিভারপুল। অ্যানফিল্ডে এই হার শুধু বিদায়ই নয়, ৯১ বছর পর ঘরের মাঠে এমন লজ্জার স্মৃতি বয়ে আনল ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটির জন্য।
বুধবার রাতে ইংলিশ লিগ কাপের চতুর্থ রাউন্ড থেকেই ছিটকে পড়ার দিনে টুর্নামেন্টের রেকর্ড ১০ বারের চ্যাম্পিয়ন দলটি স্মরণে এনেছে ৯১ বছর আগের ইতিহাস। সবশেষ ঘরের মাঠে সেই ১৯৩৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে এফএ কাপে বোল্টন ওয়ান্ডারার্সের কাছে ৩-০ গোলে হেরেছিল তারা।
অ্যানফিল্ডে প্রথমার্ধে দুই গোল হজম করা লিভারপুল শেষ অর্ধে আরও একটা গোল হজম করে। বারবার চেষ্টা করেও সমতা কিংবা ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব হয়নি স্বাগতিকদের। দলের এমন বাজে অবস্থা দেখে বেজায় অসন্তুষ্ট কোচ স্লট। ম্যাচ শেষে বলেছেন, এমন হার লিভারপুলের সঙ্গে যায় না।
তিনি বলেন,
‘ফুটবলে যে কোনো ম্যাচই হেরে যাওয়া বড় ধাক্কা, বিশেষ করে সেটি যদি টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে দেয়। তবে গত মৌসুমে লিগ কাপের এই রাউন্ডগুলোর ম্যাচে যেমন দল বেছে নিতাম, আজকেও তেমনই নিয়েছি।’
পরবর্তী কথাগুলো বলতে গিয়ে একটু মন খারাপ করে বসেন নেদারল্যান্ডস। তিনি বলেন,
‘সাত ম্যাচের মধ্যে ছয় পরাজয় অবশ্যই লিভারপুলের সঙ্গে যায় না। সাত ম্যাচে ছয় পরাজয়ের নানা কারণও আছে। তবে এত হারের পেছনে কোনো কারণই আসলে গ্রহণযোগ্য নয়। তাই কোনো যুক্তি আমি দেখাতে পারি বা কারণ তুলে ধরতে পারি না, কিন্তু কোনোটিই যথেষ্ট হবে না। কারণ লিভারপুলের মতো দলের জন্য ছয় ম্যাচে পাঁচ হার বা সাত ম্যাচে ছয় হার মানে অনেক বেশিই।’