১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১:৩২ পিএম
পাকিস্তান দলে তাঁর জায়গা এখন অনিয়মিত। ২০২৪ সালে দলেই জায়গা হয়নি ইমাম-উল হকের। চলতি বছর খেলেছেন শুধু তিন ম্যাচ। ব্যাট হাতে ব্যর্থ হওয়ায় আবারও দল থেকে বাদ পড়েন এই বাঁহাতি ব্যাটার। তবে রানের ফোয়ারা বানিয়ে ফেরার রাস্তাও তৈরি করে নিয়েছেন ২৯ বছর বয়সী ইমাম।
ইমাম ছন্দে ফিরতে বেছে নেন ইংল্যান্ডের ওয়ানডে কাপে। টুর্নামেন্ট ইয়র্কশায়ারের হয়ে দেখা গেল তাঁর রুদ্ররূপ। রান করাটাই সেখানে অভ্যাসে পরিণত হয়। আট ম্যাচে চার সেঞ্চুরি ও তিন ফিফটিতে করেছেন ৬৮৮ রান। ব্যাটিং গড় ৯৮.২৮, স্ট্রাইক রেট ৯৭.৪৫।
৭ ইনিংসেই ইমাম করেছেন ৫০-এর বেশি রান। ওয়ানডে কাপের ইতিহাসে এক সংস্করণে পাঞ্চাশোর্ধ ইনিংস তাঁর চেয়ে বেশি নেই আর কারো। সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরিও তাঁর। টুর্নামেন্টের রেকর্ড বই ওলট-পালট করে দিলেন পাকিস্তানি ব্যাটার।
আরও পড়ুন
রেকর্ড গড়ে ইউএস ওপেনের কোয়ার্টার ফাইনালে জোকোভিচ |
![]() |
টুর্নামেন্টের ইতিহাসে এক সংস্করণে ইমাম এখন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। তাঁর ওপরে আছেন শুধু হাইনো কুন। ২০১৮ ওয়ানডে কাপে কেন্টের হয়ে ৬৯৬ রান করেছিলেন তিনি, ব্যাটিং গড় ছিল ৮৭.০০। এ জন্য তিনি অবশ্য ইমামের চেয়ে তিন ইনিংস বেশি খেলেছেন।
অন্তত ৫০০ রান করেছেন এমন ব্যাটারদের মধ্যে দ্বিতীয় সেরা ব্যাটিং গড়ও ইমামের। আর বেঞ্চমার্ক যদি ৬০০ রান ধরা হয়, তবে ইমামের গড়ই সবার সেরা। ২০১৫ ওয়ানডে কাপে গ্লুচেস্টারশায়ারের হয়ে মাইকেল ক্লিঙ্গার আট ইনিংসে করেছিলেন ৫৩১ রান, তাঁর অবিশ্বাস্য ব্যাটিং গড় ১০৬.২০।
পুরো টুর্নামেন্টে ব্যাট হাতে উজ্জ্বল ছিলেন ইমাম। তবে সেমিফাইনালে সেঞ্চুরি করেও দলকে নিয়ে যেতে পারেননি ফাইনালে। গতকাল ডিএলএস মেথডে ইয়র্কশায়ারকে ১৮ রানে হারিয়ে ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে হ্যাম্পশায়ার। ৯৭ বলে ১০৫ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন ইমাম। তাঁর এমন অসাধারণ পারফরম্যান্স নিশ্চয় পিসিবির নির্বাচক প্যানেলের গুড-বুকেই জায়গা পাওয়ার মতো। আবারও হয়তো নতুন করে ইমামকে নিয়ে ভাববেন তাঁরা।
আগামী ২০ সেপ্টেম্বর নটিংহ্যামে হবে ওয়ানডে কাপের ফাইনাল। শিরোপা লড়াইয়ে হ্যাম্পশায়ারের বিপক্ষে লড়বে ওরচেস্টারশায়ার।
No posts available.
১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৭:২৪ পিএম
১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৬:৪৩ পিএম
সম্মানীর অঙ্ক নিয়ে দর কষাকষির পর এক বছর কমিয়ে সাইমন টফেলের সঙ্গে চুক্তি করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দুই বছরের চুক্তিতে বাংলাদেশ ক্রিকেটের ম্যাচ রেফারি ও ম্যাচ আম্পায়ারদের নিয়ে কাজ করবেন বিশ্বখ্যাত এই আম্পায়ার।
সিলেটে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালকদের ২১তম সভায় এই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হয়েছে। সভার পর সংবাদ সম্মেলনে এসে এই খবর জানিয়েছেন বিসিবি পরিচালক ও সহ-সভাপতি নাজমুল আবেদিন ফাহিম।
“বাংলাদেশের ম্যাচ রেফারি, ম্যাচ আম্পায়ার তথা ম্যাচ অফিসিয়ালস সংক্রান্ত যে বিভাগটা আছে, সেখানে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা ভূমিকায় আমরা সাইমন টফেলকে দেখতে পাব। দুই বছরের জন্য তাকে চুক্তিতে আনা হয়েছে। এই দুই বছরে ম্যাচ অফিসিয়ালদের যত বিভাগ আছে, সেখানে তিনি কাজ করবেন।”
প্রাথমিকভাবে সাইমন টফেলের সঙ্গে তিন বছরের চুক্তি করতে চেয়েছিল বিসিবি। তিন বছরের জন্য ৬ লাখ ৮৫ হাজার ডলার সম্মানী দাবি করেছিলেন টফেল। এছাড়া আবাসন, স্থানীয় যোগাযোগ ও অন্যান্য খরচও বিসিবিকে বহন করার কথা বলেছিলেন তিনি।
তবে এত উচ্চ সম্মানীতে তাকে আনতে রাজি ছিল না বিসিবি। তাই পুনর্বিবেচনা করে টাকার অঙ্ক কিছুটা কমিয়ে নতুন সম্মানী প্রস্তাব করা হয়। সেটি অবশ্য খোলাসা করেনি বিসিবি। তবে দুই পক্ষের সমঝোতা যে হয়েছে, তা দুই বছরের নতুন চুক্তিতেই স্পষ্ট।
বিসিবির আশা, দুই বছরের এই চুক্তিতে সাইমন টফেলের সঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্থানীয় ব্যক্তিরাই যোগ্য হয়ে উঠবেন। যাতে করে, সাইমন টফেল চলে গেলেও, একই কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে পারে বিসিবি।
“আম্পায়ারদের এসেসমেন্ট, মূল্যায়ন, গ্রেডিং করবেন সাইমন টফেল। পাশাপাশি স্থানীয় কিছু টেকনিক্যাল লোকজনকে পাশে রাখবেন, যারা একসময় তার কাছ থেকে কাজটা বুঝে নেবে। আমরা হয়তো ভবিষ্যতে কিছুটা স্বয়ংসম্পূর্ণ হবো। পরে সাইমন টফেল যখন থাকবে না, তখনও তার এই কাজ চলমান থাকবে আমাদের নিজস্ব রিসোর্সের মাধ্যমে।”
দীর্ঘ দিন ধরে নানান আলোচনার পর অবশেষে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) আয়োজনের জন্য পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হিসেবে আইএমজি-কেই বেছে নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তিন বছরের চুক্তি করা হয়েছে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে।
সিলেটে বাংলাদেশ ও নেদারল্যান্ডসের চলমান সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টির দিন দুপুরে বোর্ড সভায় বসেন বিসিবি পরিচালকরা। বোর্ডের এই ২১তম সাধারণ সভার পর এসেছে আইএমজিকে দায়িত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত।
সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এসে বিসিবি সহ-সভাপতি নাজমুল আবেদিন ফাহিম জানিয়েছেন এই খবর।
“বিপিএলের স্পোর্টস মার্কেটিং কনসালটেন্ট ফার্ম হিসেবে আইএমজিকে ঠিক করা হয়েছে। আইএমজি অন্যতম সেরা মার্কেটিং ফার্ম। আমরা জানি বিপিএলের কী অবস্থা এখন। বিপিএলের মান পুনরুত্থানের যে অনেকগুলো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে, তার মধ্যে অন্যতম এটি।”
“আমরা জানি, আইএমজি একটি খ্যাতিমান কনসালটেন্সি ফার্ম। আমরা আশা করছি, বিপিএল আয়োজনে আইএমজি খুব ভালো ভূমিকা রাখতে পারবে।”
পরে আরেক প্রশ্নের জবাবে আইএমজিকে তিন বছরের জন্য দায়িত্ব দেওয়ার কথা বলেন ফাহিম।
বিপিএলের পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হওয়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছিল পাঁচটি ভিন্ন ভিন্ন প্রতিষ্ঠান। সেখান থেকে দীর্ঘ প্রক্রিয়া শেষে আইএমজিকে বেছে নিয়েছে বিসিবি।
ফিফা, অলিম্পিক, এএফপি টেনিস, মেজর লিগ সকার, মোটো জিপি, এনবিএ (বাস্কেটবল), ইউএস ওপেন, উইম্বলডন, রাগবি, লা লিগা, কোপা আমেরিকাসহ বিশ্বের অনেক বড় বড় আসরে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে আইএমজির।
ভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজেও ছিলেন ইংল্যান্ড দলে। তবে আচমকাই অনির্দিষ্টকালের জন্য লাল বলের ক্রিকেট থেকে বিরতি নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন পেসার জেমি ওভারটন। ফলে বছরের শেষের দিকে অ্যাশেজ সিরিজ থেকেও কার্যত ছিটকে গেছেন তিনি।
৩১ বছর বয়সী ওভারটন গত জুলাইয়ে ওভালে ভারতের বিপক্ষে নিজের সবশেষ টেস্ট খেলেন। ওই ম্যাচে তিনি দ্বিতীয় ইনিংসে দুটি উইকেট নেন। ডানহাতি এই পেসার আগের টেস্টটি খেলেছিলেন ২০২২ সালে।
ইংল্যান্ডের টেস্ট দলে ওভারটন নিয়মিত না হলেও ক্রিস ওকসের দীর্ঘমেয়াদী চোটের সাথে ওভারটনের ৯০ মাইল গতিতে বল করতে পারার ক্ষমতার জন্য ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের নির্বাচকরা তাকে অ্যাশেজ স্কোয়াডে রাখার ব্যাপারে প্রায় নিশ্চিত ছিলেন। তবে ওভারটন নিজেই সেই পথ বন্ধ করে দিলেন এখন।
দ্য টেলিগ্রাফ-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওভারটন জানিয়েছেন, ক্যারিয়ারের এই পর্যায়ে এসে শারীরিক ও মানসিকভাবে সব ফরম্যাটে শীর্ষ পর্যায়ে ক্রিকেট খেলাটা তার পক্ষে আর সম্ভব নয়। টেস্ট ক্রিকেট থেকে সরে দাঁড়ানোর আকস্মিক সিদ্ধান্তের মূল কারণ এটাই।
তবে অ্যাশেজ সিরিজের সময় অস্ট্রেলিয়াতেই থাকবেন ওভারটন। বিগ ব্যাশ লিগে অংশ নিবেন অ্যাডিলেড স্ট্রাইকার্সের হয়ে। এই দলটির হয়েই তিনি গত দুই মৌসুম খেলেছেন। সবশেষ আসরে ১১ উইকেট ও ৯৫.৫০ গড়ে ১৯১ রান করে দলের ‘এমভিপি’ নির্বাচিত হন তিনি।
ওভারটন বর্তমানে ইংল্যান্ডের সাদা বলের স্কোয়াডের সাথে আছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে আগামী মঙ্গলবার সিরিজের প্রথম ওয়ানডে মাঠে গড়াবে।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচনের সময় নির্ধারিত হয়েছে। আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহেই হবে বোর্ড পরিচালক নির্বাচনের ভোট। তবে নির্দিষ্ট তারিখ এখনও চূড়ান্ত হয়নি।
সিলেটে বিসিবি বোর্ড পরিচালকদের ২১তম সভায় নেওয়া হয়েছে এই সিদ্ধান্ত। সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এই খবর জানিয়েছেন বিসিবির সহ-সভাপতি নাজমুল আবেদিন ফাহিম।
“অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্দিষ্ট তারিখ নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে আমরা জানতে পারব। তবে নির্বাচন অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে হবে। এটাই নির্বাচন সম্পর্কিত তথ্য।”
তবে নির্বাচন কমিশন এখনও গঠিত হয়নি। বোর্ড সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলের তত্ত্বাবধানে খুব দ্রুত তিন সদস্যের কমিশন গঠন করা হবে বললেন ফাহিম।
“নির্বাচন কমিশন এখনও গঠিত হয়নি। এটা প্রেসিডেন্টের ওপর ছাড়া হয়েছে নাম প্রস্তাব করার জন্য। তিন সদস্য বিশিষ্ট একটা কমিটি হবে। এটা আমরা হয়তো দুই-এক দিনের মধ্যেই জানতে পারব।”
সংবিধান অনুযায়ী, নির্বাচনের অন্তত ৩০ দিন আগে বিসিবি সভাপতির নির্দেশনায় প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সংশ্লিষ্টদের কাছে নোটিশ পাঠাবেন- পরবর্তী সাধারণ সভার জন্য কাউন্সিলর মনোনয়নের বিষয়ে। এ প্রক্রিয়া হবে সংবিধানের ৯.১, ৯.২ এবং ৯.৩ ধারার অনুযায়ী।
১৯ নম্বর ধারা ও ৫ম অধ্যায় অনুযায়ী, কার্যনির্বাহী কমিটির মাধ্যমে গঠিত নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের নিয়মাবলি প্রণয়ন, তফসিল ঘোষণা, ভোটার তালিকা চূড়ান্তকরণ এবং সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করবে।
বিসিবির সংবিধান অনুযায়ী, ঢাকা ভিত্তিক ক্লাবগুলো (ক্যাটাগরি-১) থেকে ১২ জন পরিচালক নির্বাচিত হন ৭৬ জন ক্লাব কাউন্সিলরের মাধ্যমে।
ক্যাটাগরি-২, যেখানে আঞ্চলিক ও জেলা ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি থাকে, সেখান থেকে আট বিভাগ ও ৬৪ জেলার কাউন্সিলরের ভোটে ১০টি পদ পূরণ হয়।
ক্যাটাগরি-৩ এ ‘অন্যান্য প্রতিনিধি’ কোটায় একজন পরিচালক নির্বাচিত হন। এ ছাড়া জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) থেকে মনোনীত হন দুই পরিচালক। এভাবে ২৫ সদস্যের পরিচালনা পর্ষদ গঠিত হয়। তারপর বোর্ড পরিচালকেরা মিলেই সভাপতি নির্বাচন করেন।
আক্রমণে এসে দ্বিতীয় বলেই সাফল্য পেলেন নাসুম আহমেদ। পরের বলে নিলেন আরেকটি উইকেট। একাদশে ফেরার বাঁহাতি স্পিনারের পর আঘাত করলেন তাসকিন আহমেদ। আরও একবার পাওয়ার প্লেতে নেদারল্যান্ডসকে চেপে ধরল বাংলাদেশ।
প্রথম ৬ ওভারে নেদারল্যান্ডসের সংগ্রহ ৩ উইকেট ৪০ রান।
টস হেরে ব্যাট করতে নেমে প্রথম দুই ওভারে নির্বিঘ্নে কাটিয়ে দেন ম্যাক্স ও'ডাউড ও বিক্রমজিত সিং। তৃতীয় ওভারে আক্রমণে আনা হয় নাসুমকে। দ্বিতীয় বলে তিনি ফিরিয়ে দেন ১০ বলে ৮ রান করা ও'ডাউডকে। মিড অনে সহজ ক্যাচ নেন তাওহিদ হৃদয়।
পরের বলে বেশ দূর থেকে স্কয়ার কাট করতে গিয়ে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে পারভেজ হোসেন ইমনের হাতে ক্যাচ তুলে দেন অনিল তেজা নিদামানুরু। তিন ওভারের মধ্যে মাত্র ১৪ রানে ২ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় নেদারল্যান্ডস।
এরপর রান আউটের একটি সুযোগ হাতছাড়া করেন শেখ মেহেদি হাসান। পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে আঘাত করতে ভুল হয়নি তাসকিনের। স্লোয়ার ডেলিভারিতে তানজিম হাসান সাকিবের হাতে সহজ ক্যাচ তুলে দেন বিক্রমজিত। ১৭ বলে তিনি করেন ২৪ রান।
পরের বলে আরেকটি উইকেট পেতে পারতেন তাসকিন। কিন্তু এবার শরিজ আহমাদের ক্যাচ ছেড়ে দেন সাকিব। ক্রিজে এখন শরিজের সঙ্গী অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডস।