১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৯:১৫ পিএম

২০১২ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত এশিয়া কাপের চার আসরের তিনটিতে ফাইনাল খেলেছে বাংলাদেশ। আর ওই তিনবারই তাদের যাত্রা থেমেছে রানার্স-আপ হয়ে। তবে আফগানিস্তানের প্রধান কোচ জনাথন ট্রটের ধারণা ছিল, একাধিকবার এশিয়া কাপ জিতেছে বাংলাদেশ। তাই সংবাদ সম্মেলনে সত্যটা জানতে পেরে বিস্ময় লুকাননি ইংল্যান্ডের সাবেক ব্যাটার।
আবু ধাবির জায়েদ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার ‘বি’ গ্রুপের মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মুখোমুখি হবে আফগানিস্তান ও বাংলাদেশ। ম্যাচের আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশকে নিয়ে বেশ সমীহই দেখান আফগানিস্তানের প্রধান কোচ।
প্রশ্নোত্তরের এক পর্যায়ে তার কাছে জানতে চাওয়া হয়, সবশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের কাছে বাংলাদেশের হার, চলতি এশিয়া কাপেও দুই ম্যাচে একটি হারের পর এখন ডু অর ডাই অবস্থায় আছে বাংলাদেশ। এটি কীভাবে দেখছেন ট্রট।
এই প্রশ্নের উত্তরেই বাংলাদেশের একাধিক এশিয়া কাপ জেতার ধারণার কথা প্রকাশ করেন আফগান কোচ।
“হ্যাঁ অবশ্যই (তাদের জন্য বাঁচা-মরার লড়াই)। তবে আপনি যদি ইতিহাস দেখেন, তারা কয়েক বার এই টুর্নামেন্ট জিতেছে, এশিয়া কাপ।”
উত্তরের মাঝেই প্রশ্নকর্তা তাৎক্ষণিক ট্রটের ভুল শুধরে দিয়ে বলেন, বাংলাদেশ ফাইনাল খেলেছে শুধু। কখনও চ্যাম্পিয়ন হয়নি। তখনই মূলত বিস্ময় প্রকাশ করেন ট্রট।
“শুধু ফাইনাল খেলেছে! কখনও চ্যাম্পিয়ন হয়নি? আমার মনে হয়, তারা পঞ্চাশ ওভারের (ওয়ানডে) এশিয়া কাপ জিতেছে। আপনি কি নিশ্চিত? আপনি কি আবার চেক করে দেখবেন? আবার চেক করে দেখুন প্লিজ।”
প্রশ্নকর্তা তখন বেশ জোর দিয়ে বলেন, একাধিকবার ফাইনাল খেলেছে বাংলাদেশ। তবে কখনও জিততে পারেনি। এরপর মেনে নেন ট্রট,
‘ওহ আচ্ছা! ঠিক আছে। আমি মনে করেছিলাম, তারা এশিয়া কাপ জিতেছে।”
এরপর বাংলাদেশের প্রশংসাও করেন ট্রট।
“বাংলাদেশ দলে বেশ কয়েকজন সত্যিকারের ম্যাচ উইনার আছে। তাই আমার কাছে এই ম্যাচটি বেশ কঠিন এক পরীক্ষা। কিছু দিন বিরতি পাওয়ায় আমি খুশি। অত্যধিক গরমে প্রথম ম্যাচ খেলার পর এখন আমরা মানসিকভাবে, শারীরিকভাবে সতেজ আছি।”
আরও পড়ুন
| এখনো সুপার ফোরের স্বপ্ন দেখে বাংলাদেশ |
|
গত ৯ সেপ্টেম্বর হংকংয়ের বিপক্ষে এশিয়া কাপের উদ্বোধনী ম্যাচ খেলেছে আফগানিস্তান। প্রায় এক সপ্তাহ বিরতি দিয়ে তারা দ্বিতীয় ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশের বিপক্ষে। লম্বা এই বিরতিটি সামনের দিনের জন্য খুব কাজে দেবে বললেন আফগান কোচ।
“আমার কাছে এটি ভালো সুযোগ ছিল, পুনরায় তরতাজা হওয়ার। আবার মাঠে নেমে কালকে জয় দিয়ে পরের রাউন্ডের উঠতে পারলে, সামনে অল্প সময়ের মধ্যে আরও কিছু ম্যাচ খেলতে হবে। কালকে আমরা ভালো খেলতে পারলে, সূচি আমাদের নিয়ন্ত্রণেই থাকবে।”
মঙ্গলবারের ম্যাচটি দুই দলের জন্যই অনেক গুরুত্বপূর্ণ। টুর্নামেন্টে টিকে থাকতে বাংলাদেশের সামনে জয়ের বিকল্প নেই। আফগানিস্তানও হেরে গেলে শঙ্কায় পড়ে যাবে তাদের সুপার ফোরের টিকেট।
No posts available.

দক্ষিণ আফ্রিকা ও বাংলাদেশের সাবেক প্রধান কোচ রাসেল ডোমিঙ্গোকে দুই বছরের জন্য হ্যাম্পশায়ার পুরুষ দলের প্রধান কোচ হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে কাউন্টি ক্লাবটি। তার সঙ্গে নতুন কোচিং সেট-আপে যুক্ত হচ্ছেন আরেক দক্ষিণ আফ্রিকান শেন বার্গার।
স্কটল্যান্ড জাতীয় দল ও সাম্প্রতিক সময়ে সমারসেটে দায়িত্ব পালন করেছেন বার্গার।
২০১২ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকার প্রধান কোচ ছিলেন ডোমিঙ্গো। এরপর তিন বছর দায়িত্ব পালন করেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের প্রধান কোচ হিসেবে। ২০২৩ সাল থেকে তিনি জোহানেসবার্গভিত্তিক লায়ন্স দল এবং পিএসএলেও কাজ করেছেন।
ক্রিকেটভিত্তিক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো ডোমিঙ্গো তার লায়ন্সের দায়িত্বও চালিয়ে যাবেন। হ্যাম্পশায়ারে তিনি দায়িত্ব নিচ্ছেন স্বদেশি আদ্রিয়ান বিরেলের জায়গায়, যিনি ২০২৫ মৌসুমের শেষে সাত বছর দায়িত্ব পালনের পর সরে দাঁড়াবেন।
নতুন কোচিং প্যানেলে বার্গার থাকবেন সহকারী কোচ (বোলিং) হিসেবে। সাবেক হ্যাম্পশায়ার অধিনায়ক জিমি অ্যাডামস তার ব্যাটিং কোচের ভূমিকায় অব্যাহত থাকবেন।
ডোমিঙ্গো বলেন, “হ্যাম্পশায়ারে যোগ দিতে পেরে আমি দারুণ উচ্ছ্বসিত। এই ক্লাবের ঐতিহ্য, ইউটিলিটা বোলের বিশ্বমানের সুবিধাসমূহ, মাঠের ভেতরে-বাইরে সফলতার স্পষ্ট ভিশন সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক। তরুণদের বিকাশ ঘটিয়ে শিরোপার জন্য লড়াই করা- এই দুইয়ের সমন্বয়ই আমার চ্যালেঞ্জ। কাজ শুরু করতে তর সইছে না।”
বার্গার বলেন, “হ্যাম্পশায়ারের উদীয়মান তরুণ বোলারদের মান অসাধারণ। সনি বেকার, এডি জ্যাক ও স্কট কারি ইতোমধ্যে ইংল্যান্ডের নজরে এসেছে। তাদের উন্নতিতে ভূমিকা রাখতে মুখিয়ে আছি। ক্লাবের উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও ভিশন আমাকে সত্যিই উজ্জীবিত করেছে।”
গত মৌসুমের শেষটা হ্যাম্পশায়ারের জন্য ছিল মিশ্র অভিজ্ঞতার। ভাইটালিটি টি-টোয়েন্টি ব্লাস্ট, মেট্রো ব্যাংক ওয়ানডে কাপ- দুই ফাইনালেই হারের তিক্ততা পায় তারা। এছাড়া কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপে পয়েন্ট কেটে নেওয়ায় তারা অবনমনের শঙ্কায় ছিল। তবে শেষ দিনে ডারহামের বিপর্যয়ে তারা রক্ষা পায়।
হ্যাম্পশায়ারের ক্রিকেট পরিচালক জাইলস হোয়াইট বলেন, “আগামী মৌসুমের জন্য আমাদের কোচিং প্যানেল ঘোষণা করতে পেরে আমরা আনন্দিত। ডোমিঙ্গোকে প্রধান কোচ, জিমি ও শেনকে সহকারী হিসেবে পেয়ে আমরা বিশ্বাস করি- তারা আমাদের দীর্ঘদিনের সাংস্কৃতিক ভিত্তিকে আরও শক্তিশালী করবে। উন্নতি ও জয়ের যে নীতি হ্যাম্পশায়ার ধরে রেখেছে, তারা সেটিই এগিয়ে নিয়ে যাবে।”

১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষে মিরপুর শেরে বাংলায় প্রীতি ম্যাচের আয়োজন করেছে ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব)। অদম্য ও অপরাজেয়— এ দুই দলের মধ্যে হবে ম্যাচটি।
অদম্য দলকে নেতৃত্ব দেবেন বাংলাদেশ ওয়ানডে দলের অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ, আর অপারেজয় দলকে টেস্ট দলের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।
বিসিবি সূত্রে জানা গেছে, শান্ত-মিরাজদের এই ম্যাচ টি-টোয়েন্টি স্ট্যাটাস প্রাপ্তির চেষ্টা চলছে। ম্যাচটি সরাসরি সম্প্রচার করবে টি স্পোর্টস।
অদম্য দলের কোচ হিসেবে থাকছেন স্থানীয় দেশের স্বনামধন্য কোচ সোহেল ইসলাম। ম্যানেজারের দায়িত্বে থাকবেন বিসিবির গেম ডেভেলপমেন্ট বিভাগের প্রধান ইশতিয়াক সাদেক। মেন্টরের ভূমিকায় থাকবেন জাতীয় দলের সাবেক অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
অপরাজেয় বাংলার কোচ হিসেবে থাকছেন স্থানীয় কোচ মিজানুর রহমান বাবুল। ম্যানেজারের দায়িত্বে থাকছেন ব্রিটিশ-আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশের (বিএটিবি) সাবেক পরিচালক শেহজাদ মুনিম। মেন্টরের দায়িত্বে থাকবেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল।
অপরাজেয় দল:
পারভেজ হোসেন ইমন, মাহমুদুল হাসান জয়, নাজমুল হোসেন শান্ত, নুরুল হাসান সোহান, জাকের আলী, শামীম পাটোয়ারি, তানজিম হাসান সাকিব, নাসুম আহমেদ, নাহিদ রানা ও সাকলাইন সজিব।
অদম্য দল:
মেহেদী হাসান মিরাজ, হাবিবুর রহমান সোহান, তানজিদ তামিম, তাওহীদ হৃদয়, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন, আফিফ হোসেন, আকবর আলী, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, হাসান মাহমুদ, তানভির ইসলাম, শরিফুল ইসলাম, সৌম্য সরকার।

অদ্ভুত এক ঘটনা অস্ট্রেলিয়ার বিগ ব্যাশে। পিচের গর্তের কারণে পরিত্যক্ত হলো অ্যাডিলেড স্ট্রাইকার্স ও হোবার্ট হারিকেন্সের নারী বিগ ব্যাশ লিগের ম্যাচ। ইনস্টাগ্রামে দেওয়া বিবৃতিতে ম্যাচ বাতিল হওয়ার কারণ ব্যাখা করেছে অ্যাডিলেড।
ঘটনাটি ঘটে অ্যাডিলেডের ক্যারেন রল্টন ওভালের মাঠে। ইনিংস বিরতির সময় পিচ রোল করা হচ্ছিল। ঠিক তখনই অ্যাডিলেডের ফিল্ডিং ওয়ার্ম-আপের একটি বল গড়িয়ে রোলারের নিচে ঢুকে পড়ে।
পিচের অবস্থা দুই দলের জন্য সমান না থাকায় ম্যাচ রেফারি ও আম্পায়াররা আলোচনা করে ম্যাচ বাতিলের সিদ্ধান্ত নেন। দুই অধিনায়কও সিদ্ধান্তে সম্মত হন।
এর আগে প্রথম ইনিংসে ব্যাট করে ৪ উইকেটে ১৬৭ রান তোলে অ্যাডিলেড স্ট্রাইকার্স। তবে হারিকেন্সের ইনিংস শুরু করার আগেই বাতিল গেল ম্যাচটি। টুর্নামেন্টে ইতিমধ্যেই ফাইনাল নিশ্চিত করেছে হারিকেন্স। ১০ ম্যাচে ১৫ পয়েন্ট তাঁদের।
ম্যাচ বাতিল হওয়ায় কঠিন সমীকরণের সামনে অ্যাডিলেড। টুর্নামেন্টে টিকে থাকতে নিজেদের শেষ ম্যাচে হারাতে হবে সিডনি সিক্সার্সকে। ৯ ম্যাচে ৯ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের ছয় নম্বরে অ্যাডিলেড।

ময়মনসিংহে শুরু হয়েছে প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগ। রাউন্ড–রবিন পদ্ধতিতে এ খেলায় প্রতিটি দলই মুখোমুখি হবে অন্য দলের বিপক্ষে। এতে মোট অনুষ্ঠিত ৫৫টি ম্যাচ অনুষ্ঠিন হবে।
শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে নগরীর ঐতিহাসিক সার্কিট হাউজ মাঠে উৎসবমুখর পরিবেশে বেলুন উড়িয়ে এ লিগের উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি হয় থানাঘাট স্পোর্টিং ক্লাব ও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। প্রথমে ব্যাটিং করে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব ৪৩ ওভার ব্যাট করে ৮ উইকেট হারিয়ে ২৬৭ রান সংগ্রহ করে। জবাবে থানাঘাট স্পোর্টিং ক্লাব ৪২.৪ ওভার খেলে ৮ উইকেট হারিয়ে ২৭০ রান করে জয় লাভ করে।
ম্যাচসেরা হয়েছেন থানাঘাট স্পোর্টিং ক্লাবের সালমান।
আয়োজকরা জানান, লিগে ১১টি দল অংশ নিয়েছে, যেখানে মোট ৫৫টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।
ময়মনসিংহ জেলা ক্রীড়া সংস্থার আয়োজনে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী ম্যাচের সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন। প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আসাদুজ্জামান।

১৪ বছর বয়সেই ভারতের সবচেয়ে বেশি খোঁজ করা ব্যক্তিত্ব হয়েছেন বৈভব সূর্যবংশী। গুগলের ‘ইয়ার ইন সার্চ ২০২৫’–এ দেখা গেছে, এ বছর ভারতজুড়ে সবচেয়ে বেশি খোঁজা হয়েছে এই কিশোর ক্রিকেটারকে। আইপিএল, ভারত ‘এ’ দলের ম্যাচ ও সৈয়দ মুসতাক আলি ট্রফিতে টানা দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আলোচনায় আসেন তিনি।
১২ বছর বয়সে রঞ্জি ট্রফিতে অভিষেকের পর থেকেই যেন শুরু সূর্যবংশীর রূপকথার পথচলা। তারপর আইপিএলে ঝড়, ভারত ‘এ’ দলে চোখধাঁধানো পারফরম্যান্স, ঘরোয়া টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড, একের পর এক মাইলফলক ছুঁয়ে গেছেন। গুগলের তালিকায় তাঁর সঙ্গে জায়গা পেয়েছেন প্রিয়ানশ আর্যা, অভিষেক শর্মা, শায়েক রশিদ, অয়ুশ মাথারে ও জেমিমাহ রদ্রিগেজ।
২০২৫ আইপিএলের মূল মঞ্চেই সবচেয়ে বড় উত্থান সূর্যবংশীর। রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে গুজরাট টাইটানসের বিপক্ষে মাত্র ৩৮ বলে ১০১ রানের ইনিংস খেলে ইতিহাস গড়েন তিনি। ৩৫ বলে শতক—আইপিএলের ইতিহাসে দ্বিতীয় দ্রুততম, আর ভারতের কোনো ব্যাটারের দ্রুততম। সাত চার আর ১১ ছয়ে সাজানো সেই ইনিংস রাতারাতি এই বাঁহাতি ব্যাটারকে পরিচিত করে তোলে ক্রিকেটপ্রেমিদের কাছে।
তারপর কাতারে রাইজিং স্টারস এশিয়া কাপে আমিরাতের বিপক্ষে ৩২ বলে সেঞ্চুরিতে আবারও চমকে দেন ক্রিকেটবিশ্বকে। ৪২ বলে ১৪৪ রানের ঝোড়ো ইনিংসে ছিল ১১ চার ও ১৫ ছয়, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে সবচেয়ে বাউন্ডারি মারার ইনিংসগুলোর একটি।
এক মাস পর সৈয়দ মুসতাক আলি ট্রফিতেও থামেননি সূর্যবংশী। বিহারের হয়ে মহারাষ্ট্রের বিপক্ষে ৫৮ বলে অপরাজিত ১০৮ রান করে টুর্নামেন্ট ইতিহাসের সবচেয়ে কম বয়সী সেঞ্চুরিয়ান হন বৈভব। এটি ছিল তাঁর তৃতীয় টি-টোয়েন্টি সেঞ্চুরি। কিশোর বয়সে তিন টিটোয়েন্টি সেঞ্চুরির নজির এর আগে ছিল না কারও।