৬ মে ২০২৪, ৩:৪৩ পিএম
বিশ্ব জুড়ে ভীষণ জনপ্রিয়তা থাকলেও বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে টেনিস এখনও বেশ পিছিয়ে থাকা এক ইভেন্টের নাম। তবে সম্প্রতি অসাধারণ এক কীর্তিতে টেনিসেই বাংলাদেশের জন্য গর্ব বয়ে এনেছেন মাসফিয়া আফরিন। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে আন্তর্জাতিক টেনিস ফেডারেশনের (আইটিএফ) ‘হোয়াইট ব্যাজ’ রেফারি হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন তিনি। এর ফলে ভবিষ্যতে গ্র্যান্ড স্ল্যাম ম্যাচ পরিচালনার প্রাথমিক ধাপ সম্পন্ন করেছেন মাসফিয়া।
বাংলাদেশ থেকে সারোয়ার মোস্তফা জয় ২০০০ সালে আইটিএফ হোয়াইট ব্যাজ চেয়ার আম্পায়ারের স্বীকৃতি পেয়েছিলেন। তবে প্রথম ‘হোয়াইট ব্যাজ’ রেফারি হলেন মাসফিয়াই৷ খেলোয়াড়ি জীবনে অনূর্ধ্ব-১০ থেকে অনূর্ধ্ব-১৬ টেনিসে জাতীয় চ্যাম্পিয়ন হওয়া ১৮ বছর বয়সী মাসফিয়া এখন খেলা ছেড়ে পুরোদস্তুর রেফারি। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে রেফারি হিসেবে এরই মধ্যে তার নামের পাশে রয়েছে দারুণ কিছু অর্জন।
বাবা মোহাম্মদ মাহমুদ আলম টেনিস ফেডারেশনের প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করার সুবাদে টেনিসের সাথে মাসফিয়ার সখ্যতা ছোটবেলা থেকেই। খেলোয়াড় হিসেবে ক্যারিয়ার না এগিয়ে গেলেও ভিন্ন ভূমিকার দেশের জন্য সম্মান বয়ে আনছেন মাসফিয়া।
টি-স্পোর্টসের সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে মাসফিয়া কথা বলেছেন তার খেলোয়াড় থেকে রেফারি হওয়ার পথচলা সহ নানা বিষয় নিয়ে। পাঠকদের জন্য তা তুলে ধরা হল :
প্রশ্ন : শুরুতেই অভিনন্দন আপনাকে। সম্প্রতি আইটিএফ এর হোয়াইট ব্যাজ রেফারির স্বীকৃতি পেয়েছেন তিনি। তবে বাংলাদেশের প্রথম কোন রেফারি হিসেবে আপনি এমন বড় স্বীকৃতি পেলেন। যে কোনো প্রথমের অংশ হওয়াটা দারুণ কিছুই। অনুভূতিটা কেমন?
মাসফিয়া : ধন্যবাদ। আসলেই দারুণ লাগছে। এক বছর ধরে এটার জন্য অনেক পরিশ্রম করেছি আমি। সেটার ফল পাওয়ায় ভালো লাগছে। আর প্রথম সবকিছুই তো স্পেশাল।
প্রশ্ন : দশ বছরের খেলোয়াড়ি ক্যারিয়ারে খেলেছেন অনূর্ধ্ব-১০, অনূর্ধ্ব-১২, অনূর্ধ্ব-১৪, অনূর্ধ্ব-১৬ পর্যায়ে। এটাই বলে দেয়, একদম শৈশব থেকেই টেনিসের প্রতি দুর্বলতা ছিল আপনার। শুরুটা কীভাবে হয়েছিল জানতে চাওয়া এই কারণে, ক্রিকেট ফুটবলের জনপ্রিয়তার সবদিক থেকেই টেনিস আছে বেশ পিছিয়ে। সেখানে টেনিসের প্রতি আপনার এই ভালোবাসা কীভাবে হল বা কার মাধ্যমে?
মাসফিয়া : ভালোবাসা ঠিক বলব না। ভালো লাগত টেনিস। ছোটবেলা থেকেই টেনিস খেলি আমি। স্কুলের অনেকে অন্যান্য খেলা খেললেও আমার কাছে টেনিসই বেশি ভালো লাগত। তাছাড়া দেখলাম অন্যান্য খেলার চেয়ে টেনিসে কিছু করার সুযোগটা বেশি আছে। এখান থেকেই আগ্রহের জন্ম। আর আমার বাবা টেনিস ফেডারেশনের কাজ করার সূত্রে টেনিসের সাথে পরিচয় অনেক আগে থেকেই। সেই সমর্থনটা তাই ছিল।
প্রশ্ন : টেনিসে ক্যারিয়ার গড়তে চান, এটা জানার পর পরিবার এবং অন্যান্যদের কাছ থেকে সমর্থন কেমন ছিল? আর একটা হল, এই পেশায় অনিশ্চিত ভবিষ্যতের কারণে নেতিবাচক মন্তব্য শুনতে হয়েছিল কখনও?
মাসফিয়া : না, আমার সাথে এমন কিছু হয়নি কখনও। পরিবার থেকে সমর্থন পেয়েছি সবসময়।
প্রশ্ন : কাঁধের চোটের কারণে খেলা ছেড়েছিলেন বলে শোনা যায় প্রায়ই। আর এরপরই নাকি রেফারিংয়ে ক্যারিয়ার গড়ার স্বপ্ন দেখেন। আসলেই কী এমন কিছু হয়েছিল? সেটা হলে চোটের পর যখন জানলেন খেলোয়াড় হিসেবে ক্যারিয়ার শেষ, সেই সময়ে বিষয়টা মেনে নেওয়াটা কতোটা কঠিন ছিল?
মাসফিয়া : প্রথমেই একটা বিষয় ক্লিয়ার করতে চাই। আমি জানিনা এটা কীভাবে ছড়িয়ে পড়েছে চোটে পড়ার পর আমি খেলে ছেড়ে দিয়েছি। এখানে একটা ভুল বোঝাবুঝি হচ্ছে। তাছাড়া এটা একটা নেগেটিভ বার্তাও দেয় যে চোটে পড়ার পর রেফারি হতে চেয়েছি। আসলে এমন কিছুই হয়নি। চোটে পড়েছিলাম। এরপর কিছুদিন খেলার বাইরে ছিলাম। ফিরে এসে খেলার সুযোগ ছিল, কিন্তু সেই ইচ্ছাটা আর জাগেনি, তাই খেলোয়াড় হিসেবে সেখানেই ক্যারিয়ারের ইতি।
প্রশ্ন : রেফারি হওয়ার শুরুটা তাহলে কীভাবে হল?
মাসফিয়া : দেখলাম টেনিসের ম্যাচ অফিসিয়েটিং নিয়ে কাজ করার ভালো সুযোগ আছে, তাই এখানে নাম লেখালাম। গত বছরের ডিসেম্বরে বাংলাদেশে ন্যাশনাল স্কুল সার্টিফিকেশন প্রথমবার হয়েছিল। অভিজ্ঞতার জন্যই সেখানে অংশ নিয়েছিলাম। একটি পরীক্ষা দিতে হয় এবং এই পরীক্ষায় আমি প্রথম হই। সেখানে রেফারি হিসেবে ছিলেন ভারতের অভিষেক ব্যানার্জি। উনিই আমাকে অনেক উৎসাহ দেন। দুই দিনের কোর্সে ভালো করার পর আমার কাছে মনে হয়েছিল, এটা আমার জন্য ভালো একটা সুযোগ। এরপর হোয়াইট ব্যাজের জন্য কাজ শুরু করি। হোয়াইট ব্যাজের জন্য আইটিএফের কাছে আমার নাম সুপারিশ করেছিলেন অভিষেক ব্যানার্জিই।
প্রশ্ন : গ্র্যান্ড স্ল্যামের ম্যাচ পরিচালনার স্বপ্নের কথা বলেছেন আগে। টেনিসে আপনার প্রিয় খেলোয়াড় কে এবং নির্দিষ্ট কোনো খেলোয়াড়ের ম্যাচ পরিচালনা করার স্বপ্ন কি লালন করেন?
মাসফিয়া : আমার মনে হয় একজন রেফারি হিসেবে এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়াটা আমার জন্য হয়ত ঠিক হবে না।
প্রশ্ন : সম্প্রতি ক্রিকেটে আম্পায়ারিংয়ে সাথিরা জাকির জেসি দারুণ কাজ করছেন। মেয়েদের আন্তর্জাতিক ম্যাচ পরিচালনার পর ছেলেদের ম্যাচে (ডিপিএলে) আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন তিনি। কাছাকাছি সময়ে টেনিসে আপনার এই অর্জন। আম্পায়ার বা রেফারিং পেশায় মেয়েদের এভাবে বেশি বেশি এগিয়ে আসাটা কীভাবে দেখছেন?
মাসফিয়া : খুব ভালো লাগছে। মেয়েরা সব সেক্টরেই এগিয়ে আসছে। আম্পায়ার বা রেফারি হিসেবে মেয়েরা যত এগিয়ে আসবে, ততই ভালো। আমার নিজের জায়গা থেকে সুযোগ হলে অন্যদেরও সাহায্য করার চেষ্টা করব। আমি মনে করি আমাকে দেখে অনেকেই এই পেশায় আসতে আগ্রহী হবে।
প্রশ্ন : বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের পক্ষ থেকে পুরো মিশনে কেমন সমর্থন পেয়েছেন?
মাসফিয়া : আমি আগেও টেনিস ফেডারেশনের সমর্থন পেয়েছি এবং এবারও তারা আমাকে যথাসাধ্য সাহায্য করেছেন এটা পেতে।
প্রশ্ন : বাংলাদেশে টেনিসের প্রসারের জন্য কী কী করনীয় বলে মনে করেন এবং সম্ভাবনা দেখছেন কতটুকু আগামীতে?
মাসফিয়া : এটা তো জানেনই যে টেনিস খেলাটা একেবারেই ব্যক্তিগত। অন্যান্য খেলার মত এখানে দলগত প্রয়াসটা নেই। তাই এখানে ভালো করার জন্য ব্যক্তিগত উদ্যোগ, পৃষ্ঠপোষকতা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এসবের সমন্বয় হলে ভালো কিছু হতেও পারে।
১৩ মে ২০২৫, ৯:৫৩ পিএম
২ মে ২০২৫, ১০:৪১ পিএম
২৭ এপ্রিল ২০২৫, ৭:৫৩ পিএম
আন্তঃজেলা মহিলা ভলিবল প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব শুরু হল শনিবার থেকে। শহীদ নূর হোসেন জাতীয় ভলিবল ষ্টেডিয়ামে বিকেলে প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন মহিলা ভলিবল উপ-কমিটির চেয়ারম্যান শারমিন হাসান তিথি।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ভলিবল ফেডারেশনের এ্যাডহক কমিটির সহ-সভাপতি মোঃ মাছুদুল আলম, সাধারণ সম্পাদক বিমল ঘোষ ভুলু, যুগ্ম সম্পাদক আব্দুল মুমিন সাদ্দাম এবং মহিলা ভলিবল উপ-কমিটির সম্পাদক মোঃ আমিরুল হোসেন আপন।
প্রথম দিনের খেলায় বগুড়া ২৫-১৬, ২৫-২৩, ২৫-১৫ পয়েন্টে ৩-০ সেটে ফরিদপুরকে, চট্টগ্রাম ২৫-১৬, ২৫-১৪, ২৫-১৪ পয়েন্টে ৩-০ সেটে খাগড়াছড়িকে, যশোর ২৫-২১,২৫-১৬, ২৫-১৩ পয়েন্টে ৩-০ সেটে নড়াইলকে, টাঙ্গাইল ২৫-০৬, ২৫-১০, ২৫-১৬ পয়েন্টে ৩-০ সেটে জামালপুরকে এবং রাজশাহী ২৫-০৩, ২৫-০৭, ২৫-১৯ পয়েন্টে ৩-০ সেটে ফরিদপুরকে হারিয়েছে।
চূড়ান্ত পর্বে মোট ১২টি জেলা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। দলগুলোকে চারটি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে। 'ক' গ্রুপে রাজশাহী, বগুড়া ও ফরিদপুর জেলা। 'খ' গ্রুপে পাবনা চট্টগ্রাম ও খাগড়াছড়ি জেলা। 'গ' গ্রুপে রাজবাড়ী, যশোর ও নড়াইল জেলা। 'ঘ' গ্রুপে সাতক্ষীরা, টাঙ্গাইল ও জামালপুর জেলা।
প্রতি গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন দল চলে যাবে সেমিফাইনালে।
আগামী রোববার দুটি সেমিফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। 'ক' গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন দল লড়বে 'গ' গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন দলের সাথে। অন্য সেমিফাইনালে 'খ' গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন দল খেলবে 'ঘ' গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন দলের সাথে।
আগামী ১৯ মে সোমবার অনুষ্ঠিত হবে আন্তঃজেলা মহিলা ভলিবল প্রতিযোগিতার ফাইনাল ম্যাচ।
ময়মনসিংহে ক্রীড়া পরিদপ্তরের বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচির আওতায় জেলা ক্রীড়া অফিসের ব্যবস্থাপনায় ময়মনসিংহ জেলা স্টেডিয়ামের সাঁতার, ফুটবল ও অ্যাথলেটিক্স প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয় মঙ্গলবার।
গত ২১ এপ্রিল থেকে ময়মনসিংহ জেলা স্টেডিয়ামে ফুটবল ও লেডিস ক্লাব মাঠে অ্যাথলেটিক্স ও ময়মনসিংহ সুইমিং কমপ্লেক্সে শুরু হয়েছিলো অনূর্ধ্ব-১৫ বালক ও বালিকাদের সাঁতার প্রশিক্ষণ।
প্রতিটি ইভেন্টে ৪০ জন করে বালক/বালিকা অংশ নেওয়ার সুযোগ পায়। ২১টি সেশনের এই প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠানে খেলোয়াড়দের সনদপত্র বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহ জেলা সাঁতার কোচ জনাব মো: আব্দুস সামাদ কাজল, মো: এমদাদুল হক (টুটুল), ফুটবল কোচ মো: মনোয়ার হোসেন মনির অ্যাথলেটিক্স কোচ সোহেল রানা, মো: আতিকুর বাশার ও মো: মাহবুবুর আলম রতন, অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ময়মনসিংহ জেলা ক্রীড়া অফিসার আল-আমিন।
প্রশিক্ষণ থেকে প্রতিভাবান ফুটবল খেলোয়াড়রা অংশ নিবে ডেভেলপমেন্ট কাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের এর ময়মনসিংহ বিভাগীয় দলের বাছাইয়ে। এছাড়া ক্রীড়া পরিদপ্তরের আয়োজনে জাতীয় জুনিয়র এ্যাথলেটিক্স ও জাতীয় জুনিয়র সাঁতার প্রতিযোগিতায় বিভাগীয় বাছাইয়ে সুযোগ পাবে প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়া অ্যাথলেট ও সাঁতারুরা।
দুই দেশের মধ্যে চলছে যুদ্ধময় এক আবহ। সীমান্তে অস্থিরতার জেরে ভারত ও পাকিস্তানের সব ধরণের সম্পর্কই এখন প্রায় বন্ধ। এমন এক সময়ে ওমানের মাসকটে দশম এশিয়ান বিচ হ্যান্ডবল চ্যাম্পিয়নশিপের ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে দুই প্রতিবেশী দেশ।
লিগ পর্যায়ের এই ম্যাচে অংশ নিতে ভারত দলের খেলোয়াড়রা কালো আর্মব্যান্ড পরেছিলেন। তবে আয়োজক এবং এশিয়ান হ্যান্ডবল ফেডারেশন (এএইচএফ) পক্ষ থেকে তাদের কালো আর্মব্যান্ড সরিয়ে খেলতে বলা হলে সেটা পরিধান না করেই ম্যাচটি খেলে ভারত। আয়োজকরা ভারতীয় কোচিং স্টাফদের এই ব্যাপারে জানিয়েছিলেন, এই ধরণের কাজ করলে সেটা নিয়ম অনুযায়ী ভারত দলকে টুর্নামেন্ট থেকে বহিষ্কার করার দিকে নিয়ে যেতে পারে।
আরও পড়ুন
মান বাঁচাতে ইউরোপা লিগ জিততে চান আমোরিম |
![]() |
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুযায়ী, পাকিস্তানের সাথে চলমান সংকটের কারণে দেশের মানুষের আবেগের কথা চিন্তা করে ভারত দল এই ম্যাচটি বয়কট করার বিষয়টি বিবেচনা করেছিল। তবে এএইচএফ তাদের এর শাস্তি হিসেবে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া ও জরিমানা করার ব্যাপারে সতর্ক করার পর খেলতে রাজি হয় দলটি।
হ্যান্ডবল ফেডারেশন অব ইন্ডিয়া- এর নির্বাহী পরিচালক আনন্দেশ্বর পান্ডে টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেছেন, আন্তর্জাতিক হ্যান্ডবল ফেডারেশনের (আইএইচএফ) নিয়ম অনুসারে, ভারত ম্যাচটি বয়কট করলে তাদের ১০ হাজার ডলার জরিমানা দিতে হত। এছাড়া ভারতকে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা থেকে দুই বছরের নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার সম্ভাবনারও ছিল।
ভিন্ন আবহে হওয়া এই ম্যাচে শেষ হাসি হেসেছে পাকিস্তান। ভারতকে তারা হারায় ২-০ ব্যবধানে।
আরও পড়ুন
৫ বছর পর চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে পিএসজি |
![]() |
সেমিফাইনালেও দুই দলের আবার মুখোমুখি হওয়ার জোর সম্ভাবনা রয়েছে। তবে সেই ম্যাচটি খেলা নিয়ে এখনই সিদ্ধান্ত নেয়নি ভারত। আনন্দেশ্বর পান্ডে জানিয়েছেন, তারা সরকারি সিদ্ধান্ত মেনে সেভাবেই ম্যাচ খেলা বা বয়কটের সিদ্ধান্ত নেবেন।
ময়মনসিংহ সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল আন্ত:কলেজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। শুক্রবার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে খেলোয়াড়দের পুরস্কার বিতরণ করেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সম্মানিত সচিব মোঃ রেজাউল মাকছুদ জাহেদী।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মোঃ মোখতার আহমেদ, বিভাগীয় কমিশনার, ময়মনসিংহ এবং অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মুফিদুল আলম, সু্যোগ্য জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, ময়মনসিংহ।
প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন ৬ টি শারীরিক শিক্ষা কলেজের প্রায় ১২০ জন বালক ও বালিকা।
আরও পড়ুন
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ইমার্জিং দলের নেতৃত্বে আকবর |
![]() |
এই প্রতিযোগিতায় ১০০ ও ২০০ মিটার দৌঁড়, বর্শা নিক্ষেপ, ভলিবল, ব্যাডমিন্টনসহ ৯টি ইভেন্টের খেলা অনুষ্ঠিত হয়।
সবচেয়ে বেশি পদক জেতার মুন্সিয়ানা দেখিয়েছে স্বাগতিক ময়মনসিংহ শারীরিক শিক্ষা কলেজ। ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখায় বাকি দলগুলোও।
তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখে খুশি অতিথিরাও। এই ধরনের প্রতিযোগিতা আয়োজনের মধ্য দিয়ে আরোবেশি পরিনত হয়ে উঠবে প্রতিযোগিরা। তাদের হাত ধরে সাফল্য আসবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে, প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমনটা বলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব রেজাউল মাকছুদ জাহেদী। খেলাধুলার সুযোগ বৃদ্ধিতে কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের ব্যবস্থাপনায় জাতীয় টেনিস কমপ্লেক্স, রমনায় রোববার দিনিব্যাপী ‘স্পোর্টস বায়োমেকানিক্স, স্পোর্টস সাইকোলজি, সাইন্স অব স্পোর্টস ট্রেনিং ও স্পোর্টস সাইন্স’ বিষয়ে একটি ওয়ার্কশপের আয়োজন করা হয়।
এই ওয়ার্কশপে ফেডারেশনের বিভিন্ন পর্যায়ের প্রশিক্ষক, খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করেন। ওয়ার্কশপটি পরিচালনা করেন বিকেএসপির সিনিয়র গবেষণা কর্মকর্তা জনাব আবু তারেক, স্পোর্টস মেডিসিন বিভিাগের পরিচালক ড. এ.এফ.এম সামির উল্লাহ, সিনিয়র গবেষণা কর্মকর্তা জনাব এস এম জাহাঙ্গীর আলম রনি ও বিকেএসপির স্পোর্টস সাইন্স বিভাগের স্পোর্টস সাইকোলজিস্ট জনাব মো: শফিকুল ইসলাম।
আরও পড়ুন
জিম্বাবুয়ে দলকে আতিথ্য দিয়ে লাভ কী? |
![]() |
ওয়ার্কশপে মৌলভিবাজার ক্লাব, ফেনি অফিসার্স ক্লাব, বাংলাদেশ নেভি, ডাচ ক্লাব, মাগুরা টেনিস ক্লাব, বিকেএসপি ও জাতীয় টেনিস কমপ্লেক্স থেকে ২৪জন প্রশিক্ষক, খেলোয়াড় ও কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।
প্রশিক্ষণ শেষে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক জনাব ইশতিয়াক আহমেদ (কারেন), কোষাধ্যক্ষ জনাব এম এ জিন্নাহসহ ফেডারেশনের অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৭ দিন আগে
৮ দিন আগে
৯ দিন আগে
১৩ দিন আগে
১৪ দিন আগে
১৫ দিন আগে
১৫ দিন আগে
১৫ দিন আগে
১৫ দিন আগে
১৫ দিন আগে