ছুটছেন তো ছুটছেনই। থামার কোনো নামগন্ধ নেই। দুরন্ত আর্লিং হলান্ড সেই ছুটে চলায় ছুঁয়েছেন সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবলার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোকে।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে গতকাল রাতে ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে ম্যানচেস্টার সিটির ২-০ গোলে জেতা ম্যাচে দলকে প্রথমে এগিয়ে দেন হলান্ড। আর তাতেই পর্তুগিজ মহাতারকার রোনালদোর একটি রেকর্ডে ভাগ বসান নরওয়েজিয়ান ফরোয়ার্ড।
ম্যান সিটির জয়ে টানা ১২ ম্যাচে গোল করলেন হলান্ড। এর আগে ২০১৮ সালের রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে টানা গোলের রেকর্ড করেছিলেন আল নাসরের ফরোয়ার্ড রোনালদো। এই ১২ ম্যাচে হলান্ড মোট গোল করেছেন ২৪টি। সিটিজেনদের পরের ম্যাচ অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে। দুর্দান্ত ছন্দে থাকা হলান্ড প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচটিতে জাল কাঁপালেই ছাড়িয়ে যাবেন রোনালদোকে।
সিটির ইংলিশ ডিফেন্ডার ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে ম্যাচ শেষে টিএনটি স্পোর্টসকে হলান্ডকে নিয়ে শোনা কথাই বলে গেলেন, ‘হালান্ড অসাধারণ…। তাকে প্রতিরোধ করা অসম্ভব, সে খুব পরিশ্রমী এবং গোল করার চেষ্টা থেকে সে কখনো থামে না।’
চলতি মৌসুমের চ্যাম্পিয়ন্স লিগে হলান্ডের গোল হলো চারটি। সিটির জার্সিতে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে তার গোল হলো ১৫টি। এর আগে নাপোলির বিপক্ষে গোল করে সবচেয়ে কমসময়ে ৫০ গোলের মাইলফলক স্পর্শ করার রেকর্ডে নাম লিখিয়েছিলেন ২৫ বছর বয়সী স্ট্রাইকার।
No posts available.
২২ অক্টোবর ২০২৫, ৭:০৩ পিএম
আফ্রিকার বর্ষসেরা ফুটবলারের ১০ জনের সংক্ষিপ্ত তালিকায় রয়েছেন আশরাফ হাকিমি ও মোহাম্মদ সালাহ। গত দুই বছর রানার-আপ হয়ে যাত্রা শেষ করেছিলেন পিএসজির রাইটব্যাক হাকিমি। অন্যদিকে, মিশরের লিভারপুল তারকা সালাহ টানা চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন ২০১৭ ও ২০১৮ সালে।
হাকিমি ২০২৪-২৫ মৌসুমটি স্বপ্নের মতো কাটিয়েছেন। চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ছাড়াও প্যারিস সেন্ট জার্মেইর হয়ে জিতেছেন একাধিক ঘরোয়া লিগ শিরোপা। মিশরের ফরোয়ার্ড সালাহর অবদানও কম নয়। লিভারপুলের হয়ে প্রিমিয়ার লিগের ট্রফি উঁচিয়ে ধরার পাশাপাশি জিতেছেন গোল্ডেন বুটও।
সংক্ষিপ্ত তালিকায় রয়েছেন এভারটনের ফরোয়ার্ড ইলিমান এনদিয়ায়ে ও টটেনহ্যাম হটস্পারের মিডফিল্ডার পাপে মাতার সার। দু’জনেই সেনেগালকে ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।
এছাড়াও তালিকায় রয়েছেন গালাতাসারায়ের নাইজেরিয়ান স্ট্রাইকার ভিক্টর ওসিমহেন। যিনি ২০২৩ সালে আফ্রিকার বর্ষসেরা ফুটবলার নির্বাচিত হয়েছিলেন।
সেরার দৌড়ে আরও রয়েছেন ক্যামেরুনের মিডফিল্ডার আন্দ্রে-ফ্রাঙ্ক জাম্বো অ্যাঙ্গিসা, কঙ্গো ডি আর-এর স্ট্রাইকার ফিস্টন মায়েলে, গ্যাবনের ফরোয়ার্ড ডেনিস বুয়াঙ্গা, গিনির স্ট্রাইকার সেরহু গিরাসি এবং মরক্কোর মিডফিল্ডার ওসামা লামলিউই।
সবচেয়ে অবাক করা ব্যাপার হলো—গতবারের সেরা খেলোয়াড় আদেমোলা লুকম্যান এবার সেরা ১০ জনের তালিকায় নেই।
সময়টা দারুণ যাচ্ছে পর্তুগিজ তারকা ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোর। মাঠের পাশাপাশি বাইরেও ছড়াচ্ছেন আলো। এবার বিশ্ব বাজারে সবচেয়ে বাজারযোগ্য ফুটবলার হয়েছেন তিনি। ১১ ধাপ পিছিয়ে ১৬তম স্থানে লিওনেল মেসি। তালিকাটা এমন খেলোয়াড়দের যাঁকে ব্র্যান্ড, স্পনসর বা বিজ্ঞাপনদাতারা সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে— কারণ তাঁর জনপ্রিয়তা, প্রভাব, ফলোয়ার, ও পণ্য বিক্রিতে ভূমিকা সবচেয়ে বেশি।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক শীর্ষস্থানীয় ক্রীড়া সংবাদমাধ্যম ও ইভেন্ট কোম্পানি ‘স্পোর্টসপ্রো’র ২০২৫ বার্ষিক র্যাঙ্কিংয়ে ফুটবলারদের মধ্যে শীর্ষে রয়েছেন রোনালদো। পেছনে ফেলেছেন লিওনেল মেসি, নেইমার জুনিয়র ও কিলিয়ান এমবাপ্পেকে।
বিভিন্ন খেলাধুলার তারকাদের নিয়ে তৈরি ওই তালিকায় সবচেয়ে বাজারযোগ্য ক্রীড়াবিদ হয়েছেন ফর্মুলা ওয়ান রেস কার ড্রাইভার লুইস হ্যামিল্টন। দ্বিতীয় স্থানে আছেন জিমনেস্ট সিমোন বাইলস, তৃতীয় রাগবি তারকা ইলোনা মাহের, চতুর্থ এনবিএ তারকা স্টেফ কারি। চার ধাপ এগিয়ে পঞ্চম স্থানে থাকা রোনালদোই তালিকার সবচেয়ে বাজারযোগ্য ফুটবলার। ষষ্ঠ স্থানে আছেন নেইমার।
তালিকার শীর্ষ ৫০ জনের মধ্যে ১৮ জন ফুটবলার রয়েছেন। এর মধ্যে আরো আছেন রবার্ট লেভানদোভস্কি (১১তম), কিলিয়ান এমবাপে (১৩তম), ভিনিসিউস জুনিয়র (১৪তম), লিওনেল মেসি (১৬তম), বুকায়ো সাকা (১৯), লামিন ইয়ামাল (২৩), হ্যারি কেইন (২৮), রাফিনহা (৩০তম), মার্কাস রাশফোর্ড (৩২), আশরাফ হাকিমি (৩৪), আলেক্সিয়া পুতেলাস (৩৬), মোহামেদ সালাহ (৪৩তম), রদ্রিগো (৪৪), জামাল মুসিয়ালা (৪৫), বেথ মিড (৪৬) ও দানি ওলমো (৪৯তম)।
তবে অনেক তারকাই এবার জায়গা পাননি শীর্ষ ৫০-এ। তাদের মধ্যে আছেন আর্লিং হলান্ড, জুড বেলিংহাম, কেভিন ডি ব্রুইনে, কোল পামার ও ট্রেন্ট আলেক্সান্ডার-আর্নল্ড। বেলিংহাম নেমে গেছেন ৬৬ ধাপ নিচে।
আগামী ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের মায়ামিতে ভিয়ারিয়াল ও বার্সেলোনার মধ্যে ম্যাচ আয়োজনের পরিকল্পনা বাতিল করেছে লা লিগা। মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে খবরটি নিশ্চিত করেছে লা লিগা কর্তৃপক্ষ।
লা লিগা জানিয়েছে, স্পেনে এই সিদ্ধান্তকে ঘিরে তৈরি হওয়া প্রতিক্রিয়ার কারণে ম্যাচটি বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে উত্তর আমেরিকার বাজারে লা লিগার সহযোগী প্রতিষ্ঠান ‘রেলেভেন্ট’।
লা লিগার উদ্দেশ্য ছিল আমেরিকার বাজার ধরা এবং ফুটবলকে আরও বিস্তার করা। কিন্তু ম্যাচের আগে লা লিগার খেলোয়াড়দের ১৫ সেকেন্ড দাঁড়িয়ে থাকা এবং কোচ ও খেলোয়াড়দের আপত্তির মুখে সিদ্ধান্ত বদলাতে বাধ্য হয় লা লিগা কর্তৃপক্ষ।
পরিকল্পনা বদলের পর জানা গেছে, ভিয়ারিয়ালের হোম গ্রাউন্ড মাঠ এস্তাদিও দে লা সেরামিকায় অনুষ্ঠিত হবে ম্যাচটি। সিদ্ধান্ত বদলের পর সামাজিক মাধ্যম এক্স হ্যান্ডেলে নিজের অভিব্যক্তি প্রকাশ করেছেন স্প্যানিশ লিগটির প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের তেবাস।
তেবাস লিখেছেন, ‘বিশ্ববাজারে নিজেদের মেলে ধরার মতো বড় সুযোগ হারিয়েছে স্প্যানিশ ফুটবল।’ প্রেসিডেন্ট এটিকে সংকীর্ণ মানসিকতা বলেও আখ্যা দিয়েছেন,
‘ঐতিহ্য রক্ষার কথা বলে অনেকেই সংকীর্ণভাবে নিজের স্বার্থ দেখায়, কিন্তু প্রকৃত ঐতিহ্য ধ্বংস করছে বড় বড় নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার নিয়ম ও সিদ্ধান্ত।’
তিনি আরও লিখেছেন,
‘স্প্যানিশ ফুটবল টিকিয়ে রাখতে লা লিগা কঠোরতা ও দৃঢ় বিশ্বাস নিয়ে কাজ চালিয়ে যাবে। সেটা হবে এর মূল শিকড়কে সম্মান জানিয়ে এবং স্থায়িত্ব নিশ্চিত করে।’
সবশেষে তিনি জানিয়েছেন, স্প্যানিশ লিগকে একটা লক্ষ্য নিয়ে এগোতে হবে। সে জন্য কাজ করে যাচ্ছে লা লিগা।
ম্যাচ বাতিলে লা লিগার ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা যে বেশ খুশি তা নিশ্চয়ই বলা যায়। এর আগে ৭ হাজার ২০০ কিলোমিটার (৪,৫০০ মাইল) দূরে গিয়ে মৌসুমের একটি নিয়মিত ম্যাচ খেলা নিয়ে কেউ খুশি নন বলে জানিয়েছিলেন বার্সেলোনার কোচ হ্যান্সি ফ্লিক। শুরু থেকেই অতিরিক্ত ভ্রমণের এই পরিকল্পনা পছন্দ করেননি তিনি। জানুয়ারির শুরুতেই কাতালান ক্লাবটিকে সৌদি আরবে যেতে হবে স্প্যানিশ সুপার কাপের জন্য। ফলে এই ভ্রমণ বাড়তি ক্লান্তি আনবে বলে মনে করেন তিনি।
বার্সেলোনার ডাচ মিডফিল্ডার ফ্রেংকি ডি ইয়ং অক্টোবরের শুরুতে বলেছিলেন,
‘এটা খেলোয়াড়দের জন্য ভালো নয়। এত ভ্রমণ করতে হয়, সেটা ক্লান্তিকর। প্রতিযোগিতার দিক থেকেও এটা ন্যায্য নয়—এটা আমাদের জন্য কার্যত নিরপেক্ষ মাঠে একটি অ্যাওয়ে ম্যাচ হয়ে যেত।’
ম্যানচেস্টার সিটিতে সম্ভাব্য সবধরনের শিরোপা জেতার অভিজ্ঞতা আছে জুলিয়ান আলভারেজের। তবে ইংলিশ ক্লাবটিতে বেশিরভাগ সময় বেঞ্চে থেকেই সাফল্যের স্বাক্ষী হয়েছেন। পেপ গার্দিওলার দলে মাঠে নামার সুযোগ খুব একটা না পেয়ে শেষ পর্যন্ত ঠিকানা পাল্টে স্প্যানিশ ক্লাব আতলেতিকো মাদ্রিদে পাড়ি জমান আলভারেজ। তবে দিয়াগো সিমিওনের ক্লাবে এসেও যে ভালো নেই আলভারেজ।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে গতকাল রাতে আর্সেনালের বিপক্ষে ৪-০ গোলে বিধ্বস্ত হয় আলভারেজের ক্লাব আতলেতিকো। ম্যাচে আলভারেজের চেহারায় হতাশা ছাপ ছিল স্পষ্ট। বড় ব্যবধানে হারের পর মাঠ চোখে-মুখে ক্লান্তি সঙ্গে ছিল ক্ষোভ।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে এবারের আসরে তিনটি ম্যাচের মধ্যে একটিতে জিতেছে আতলেতিকো। লা লিগাতেও শীর্ষে থাকা রিয়াল মাদ্রিদ থেকে আট পয়েন্ট পিছিয়ে আছে আছে তারা। লিগে রিয়াল-বার্সার মতো বড় ক্লাবের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে শিরোপা জয়ের সম্ভাবনা কমই। তাতে ক্লাবটির আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড আলভারেজ ক্লাব ক্যারিয়ারে নিজের ভবিষ্যত নিয়ে খানিকটা দ্বিধায় থাকাটাই স্বাভাবিক।
আরও পড়ুন
‘মাস্তানতুনো আমাদের সঙ্গে আছে, এটাই সবচেয়ে আনন্দের’ |
![]() |
স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম স্পোর্ট এর প্রতিবেদন অনুযায়ী আলভারেজের মনে এখন ধীরে ধীরে হতাশা ভর করছে। ক্লাবের বর্তমান দলগত কাঠামোয় বড় কোনো শিরোপা জিতার ব্যাপারে সন্দিহান তিনি। ভবিষ্যতে স্পেন ছাড়ার ব্যাপারেও নাকি ভাবছেন ২৫ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড। আর তার পুরো পরিস্থিতির দিকে গভীরভাবে নজর রাখছে বার্সেলোনা।
বার্সার বর্তমান ফরোয়ার্ড রবার্ট লেভানোদভস্কির সঙ্গে ক্লাবের চুক্তি আছে ২০২৬ সাল পর্যন্ত। গুঞ্জন আছে চলতি মৌসুম শেষে পোলিশ ফরোয়ার্ডের চুক্তি আর নবায়ন করবে না কাতালান ক্লাবটি। তাতে স্ট্রাইকার পজিশনে লেভানোদভস্কির স্থলাভিষিক্ত হিসেবে আলভারেজে সমাধান খুঁজতে পারে বার্সা। মাঝেমধ্যে আর্জেন্টাইন তারকার প্রশংসাও করেছেন ক্লাবটির সভাপতি জোয়ান লাপার্তা।
২০২৪ সালের আগস্টে আলভারেজকে ছয় বছরের চুক্তিতে দলে ভেড়ায় আতলেতিকো। ৮০ মিলিয়ন ইউরোর বড় অঙ্ক খরচা করে তাকে দলে নেয় ক্লাবটি। গুঞ্জন আছে ১৫০ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে তাকে ছাড়তে রাজি আছে আতলেতিকো। তবে আর্থিক দুর্দশার মধ্য দিয়ে যাওয়া বার্সার জন্য যে এই সংখ্যাটা বিশালই।
রিয়াল মাদ্রিদে এসেই দলে জায়গা পেয়েছেন, মাঠেও সুযোগ পাচ্ছেন নিয়মিত। তবে সমালোচনাও কম হচ্ছে না ফ্রাঙ্কো মাস্তানতুনোর পারফরম্যান্স নিয়ে। কোচ জাবি আলোনসো অবশ্য সন্তুষ্ট আর্জেন্টাইন মিডফিল্ডারকে নিয়ে। সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নবানে শিষ্যের পক্ষেই কাউন্টার অ্যাটাক খেললেন।
চ্যাম্পিয়নস লিগে আজ ইয়ুভেন্তাসের বিপক্ষে মাঠে নামবে রিয়াল। ম্যাচের আগের সংবাদ সম্মেলনে মাস্তানতুনোর পারফরম্যান্সের প্রসঙ্গও এল। কোচ আলোনসো বললেন, ‘তার প্রেক্ষাপট ভিন্ন, বয়সও মাত্র ১৮। আমাদের তাকে সহায়তা করতে হবে। এখন পর্যন্ত তার অগ্রগতিতে আমরা খুশি। আরও উন্নতি করবে, সে ব্যাপারে আমরা আশাবাদী। তবে এই মুহূর্তে সে আমাদের সঙ্গে আছে, সেটাই সবচেয়ে আনন্দের।’
গত মৌসুমেই রিভার প্লেট থেকে যোগ দিয়েছেন মাস্তানতুনো। রিয়ালের হয়ে এরই মধ্যে ১০ ম্যাচ খেলেছেন, বেশিরভাগই মূল একাদশে। গোল করেছেন লেভান্তের বিপক্ষে একটি, কায়রাত আলমাতির বিপক্ষে করেছেন একটি অ্যাসিস্টও।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আত্মবিশ্বাসী আলোনসো আরও বলেন, ‘আমরা তার পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট।’
রিয়ালের সামনে ব্যস্ত সূচি, সঙ্গে কঠিন কয়েকটি ম্যাচ অপেক্ষা করছে। আজ বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় চ্যাম্পিয়নস লিগে মুখোমুখি হবে ইয়ুভেন্তাসের। তারপর আগামী রোববার বার্সেলোনার বিপক্ষে লা লিগায় এল ক্লাসিকো। নভেম্বরের শুরুতেই অপেক্ষা করছে ভ্যালেন্সিয়া ও লিভারপুলের মতো প্রতিপক্ষ।