
বিষয়টি চমকপ্রদই বটে। অভিষেকের পর থেকেই ব্রাজিল জাতীয় দলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্য তিনি। অথচ সেই রাফিনিয়া কিনা অভিষেকের আগে সন্দিহান ছিলেন দেশকে প্রতিনিধিত্ব করা নিয়েই! বার্সেলোনা ফরোয়ার্ড জানিয়েছেন, ইতালির হয়ে খেলার খুব কাছাকাছি চলে গিয়েছিলেন তিনি।
রাফিনিয়ার বাবা রাফায়েল দায়াস বেলোলি ইতালীয় বংশোদ্ভূত হওয়ায় তার ছেলে ইতালি জাতীয় দলের হয়ে খেলার যোগ্য হন। এমনকি বার্সেলোনার তারকার এখন রয়েছে ইতালিয়ান পাসপোর্টও। আজ্জুরিদের পক্ষ থেকে ব্রাজিল দলে অভিষেকের আগে বেশ চেষ্টা করা হলে তাতে সায় ছিল রাফিনিয়ারও। তবে শেষ পর্যন্ত সেটা আর হয়নি। ফলে ব্রাজিলকেই প্রতিনিধিত্ব করছেন এখন।
আরও পড়ুন
| লিভারপুল ছাড়ার ঘোষণা আলেকজান্ডার-আর্নল্ডের |
|
কীভাবে ইতালির হয়ে খেলার খুব কাছাকাছি গিয়েও সিদ্ধান্ত বদল করেন, সোমবার সাংবাদিক ইসাবেলা প্যাগলিয়ারিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তা জানিয়েছেন রাফিনিয়া।
“আমি ইতালি জাতীয় দলের ডাকে সাড়া দেওয়ার খুব কাছাকাছি ছিলাম। ইতালির ইউরো ২০২০ দলে আমারও থাকার কথা ছিল। আমি দলে জায়গা পাওয়ার পথেই ছিলাম। তবে পাসপোর্টটা সময় মত হাতে না আসায় সেটা আর হয়নি। সেই সময়ে ইতালি জাতীয় দলের খেলোয়াড়রা আমার খোঁজ নিত। জর্জিনিয়ো আমাকে সারাক্ষণ ফোন করত। সেই সময়েও আমার মনে এক শতাংশ আশা ছিল যে আমি ব্রাজিল জাতীয় দলের জার্সি গায়ে খেলব আর সেটাই হয়েছে পরে। কারণ, ভাগ্যক্রমে আমার ইতালিয়ান পাসপোর্টটা সময়মতো প্রস্তুত হয়নি।”
রাফিনিয়া যে সময়ের কথা উল্লেখ করেছেন, সেই সময়ে তিনি প্রিমিয়ার লিগে লিডস ইউনাইটেডের হয়ে খেলছিলেন। এরপর ২০২২ সালে যোগ দেন বার্সেলোনায়। যদি ২০২১ সালে ইতালির হয়ে খেলার সিদ্ধান্ত নিতেন, তাহলে রাফিনিয়া হতেন সেই স্কোয়াডের দ্বিতীয় ব্রাজিল-ইতালির পাসপোর্টধারী খেলোয়াড়। রবের্তো মানচিনির ইউরো জয়ী স্কোয়াডে থাকা মিডফিল্ডার জর্জিনিয়োর বাবা জন্মসূত্রে ব্রাজিলিয়ান।
ইতালির ডাকে সাড়া না দেওয়া রাফিনিয়া ওই বছরই প্রথম ডাক পান ব্রাজিল দলে। ২০২১ সালের ৮ অক্টোবর ভেনেজুয়েলার বিপক্ষে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে সাবেক বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের জার্সিতে অভিষেক হয় ২৮ বছর বয়সী এই উইঙ্গারের। এর এক সপ্তাহ পর উরুগুয়ের বিপক্ষে করেন জাতীয় দলের হয়ে প্রথম গোল। এখন পর্যন্ত ব্রাজিলের হয়ে ৩৩টি ম্যাচ খেলে ১১টি গোল করেছেন প্রতিভাবান এই ফুটবলার।
| পিএসএলের মাঝেই আইপিএলে চুক্তিবদ্ধ মিচেল ওয়েন |
|
No posts available.
১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ৮:০০ পিএম
১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:৪৫ এম

২০২৬ বিশ্বকাপ পর্যন্ত ব্রাজিল ফুটবল দলের সঙ্গে থাকার কথা কার্লো আনচেলত্তির। শোনা যাচ্ছে, ইতালিয়ান কোচের সঙ্গে চুক্তি দীর্ঘায়িত করার পরিকল্পনা করেছে ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশন (সিবিএফ)।
দ্য অ্যাথলেটের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইতোমধ্যে আনচেলত্তি ও সিবিএফের মধ্যে নতুন চুক্তি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। পাঁচ বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের চাওয়া, অন্তত ২০৩০ সাল পর্যন্ত ব্রাজিলের সঙ্গে থাকুক সাবেক রিয়াল মাদ্রিদ কোচ।
আনচেলত্তি প্রথমে এক বছরের জন্য ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হন। অর্থাৎ ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপ পর্যন্ত থাকার কথা তাঁর। ৬৬ বছর বয়সী অভিজ্ঞ কোচ আগাছালো সেলসাও শিবিরে প্রাণ সঞ্জার করাতে তাঁর প্রতি সন্তুষ্ট সিবিএফ।
সম্প্রতি ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি সামির জাউদ কথা বলেছেন আনচেলত্তিকে নিয়ে। ফেডারেশনের সঙ্গে ইতালিয়ান কোচের চুক্তির মেয়াদ দীর্ঘায়িত করা নিয়ে তিনি বলেছেন,
‘আমাদের আলোচনা ফলপ্রসূ। বেশ ভালো কথা হয়েছে দুপক্ষের। আশা করি ভালো কিছু হবে।’
জাউদ জোর দিয়ে বলেছেন,
‘সিদ্ধান্তটি উভয় পক্ষের সমন্বয়ের ওপর নির্ভর করবে।’
পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের কোচ হিসেবে কঠিন কিছু সিদ্ধান্ত এরই মধ্যে নিয়েছেন আনচেলত্তি। দলে ফেরাচ্ছেন না নেইমার জুনিয়রকে। ব্রাজিলে সাবেক বার্সেলোনা তারকার প্রভাব ফুটবল ছাড়িয়ে আরও উঁচুতে। কিন্তু সম্পূর্ণ ফিট না হলে জাতীয় দলে তার জন্য দরজা বন্ধই রাখার কথা বলেছেন ৬৬ বছর বয়সী কোচ। তার মতে, ৯০ শতাংশ ফিট হলেও তিনি কোনো ফুটবলারকে ব্রাজিলের বিশ্বকাপ দলে জায়গা দেবেন না।
রিয়াল, এসি মিলান, জুভেন্টাস , পিএসজি, বায়ার্ন মিউনিখের সাবেক কোচ আনচেলত্তির কোচিংয়ে এখনও ব্রাজিলের সেরাটা দেখা যায়নি। তবে খেলায় উন্নতির ছাপ স্পষ্ট। তিনিই যে পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের কোচিং করানোর জন্য সঠিক ব্যক্তি, এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই সিবিএফের। তাই তাঁকে নিয়ে বড় ছক কষছে ব্রাজিল।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে পিছানো হয়েছে বসুন্ধরা কিংস ও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের মধ্যকার ফেডারেশন কাপের ম্যাচ। আগামীকাল মঙ্গলবারের পরিবর্তে ম্যাচটি মাঠে গড়াবে ২৩ ডিসেম্বর কুমিল্লার ভাষা সৈনিক শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে।
পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী বসুন্ধরা কিংস ও মোহামেডান ম্যাচটি হওয়ার কথা ছিল কুমিল্লাতেই। ওই মাঠে বিজয় দিবসের কুচকাওয়াজের আয়োজন থাকায় ম্যাচটি নিয়ে আসা হয় জাতীয় স্টেডিয়ামে। সেখানে আগামীকাল দর্শকবিহীন ম্যাচ আয়োজন করতে চেয়েছিল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। তাতে আপত্তি জানায় মোহামেডান।
গতকাল রোববার বাফুফেকে চিঠি দিয়ে মোহামেডান জানায় তাদের সমর্থকরা স্টেডিয়ামে উপস্থিত থাকতে চায়। নিরাপত্তার ইস্যু থাকলে ১৬ ডিসেম্বরের পরিবর্তে অন্যদিন ম্যাচ আয়োজনের দাবিও জানায়।
এরই প্রেক্ষিতে বাফুফের লিগ কমিটির চেয়ারম্যান ও ফেডারেশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি ইমরুল হাসান আজ কমিটির সদস্যদের সঙ্গে বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডান নিয়ে পুনরায় আলোচনায় বসেন। সেখানে অধিকাংশ সদস্য দর্শকবিহীন ম্যাচ আয়োজনে অমত প্রকাশ করেন। যে কারণে আগামীকাল ১৬ ডিসেম্বর বসুন্ধরা কিংস ও মোহামেডানের ম্যাচ জাতীয় স্টেডিয়ামে আর হচ্ছে না।
তবে আগের সূচি অনুযায়ী আগামীকাল বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় হবে ফর্টিস এফসি ও আরামবাগ ক্রীড়া সংঘের ম্যাচটি। বাফুফে আজ এক সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছে।
'বি' ’ গ্রুপে টেবিলে দুই ম্যাচে একটি করে জয় ও ড্রয়ে ৪ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে এই প্রতিযোগিতার ১১বারের চ্যাম্পিয়ন মোহামেডান। ফর্টিসের সঙ্গে ১-১ ড্র করে আসা বসুন্ধরা কিংস এক ম্যাচে এক পয়েন্ট নিয়ে আছে চতুর্থ স্থানে। বসুন্ধরা কিংস এ প্রতিযোগিতার বর্তমান চ্যাম্পিয়ন।

দীর্ঘ ১১ মাস গোলখরায় ছিলেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড রদ্রিগো। এই সময়ের মধ্যে কিছু অ্যাসিস্ট পেলেও প্রতিপক্ষের জালে বল পাঠাতে পারেননি। এমন পরিস্থিতিতে তাঁকে লোনে পাঠানোর সিদ্ধান্তও নিয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ।
অবশেষে চেনা ছন্দে ফিরেছেন রদ্রিগো। জানুয়ারির পর চ্যাম্পিয়নস লিগে ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে ডেডলক ভেঙে গোল করেন তিনি। এখানেই থেমে থাকেননি। আলাভেসের বিপক্ষে গতকাল লা লিগার ম্যাচেও গোল পেয়েছেন এই ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড।
রদ্রিগোর এমন প্রত্যাবর্তনে উচ্ছ্বসিত সতীর্থ জুড বেলিংহাম। প্রথম গোলের সূচনায় অবদান রাখা এই ইংলিশ মিডফিল্ডার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে রদ্রিগোর একটি ছবি পোস্ট করে লেখেন, ‘মাই বয় ইজ ব্যাক’।
ম্যাচ শেষে পুরো দলকেই কৃতিত্ব দিয়েছেন কোচ জাবি আলোনসো। তিনি বলেন,
‘দলের সবাই ভালো লড়াই করেছে। শুরুটা দারুণ ছিল। শেষদিকে আমরা আবার এগিয়ে যেতে পেরেছিলাম। ঐক্যই হলো মূল ভিত্তি।’
এ সময় সেল্তা ভিগোর বিপক্ষে আগের ম্যাচ নিয়েও কথা বলেন আলোনসো। তিনি বলেন,
‘সেল্তা ম্যাচটি একদমই ভালো ছিল না। আমাদের অনেক ঘাটতি ছিল। তবে আজ (রোববার) অনেক কিছুই ইতিবাচক ছিল। অনেক জায়গায় আমরা উন্নতি করেছি। জয়ের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হলে আমাদের আরও ধারাবাহিক হতে হবে।’

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড নিয়ে সমালোচকদের সারী দীর্ঘ। যার সবশেষ সংযোজন ক্লাবটির কিংবদন্তি পল স্কোলস। সাবেক এই অ্যাটাকিং মিডফিল্ডারের মতে, ম্যান ইউনাইটেডের জন্য রুবেন আমোরিম মোটেও সঠিক মানুষ নন।
সম্প্রতি একটি পডকাস্টে উপস্থিত হয়ে পল স্কোলস নানা বিষয়ে কথা বলেন। আমোরিম ফিট নন বলেও তীর্যক মন্তব্য করেন। এ নিয়ে গতানুগতিক প্রতিক্রিয়া উত্তর দিয়েছেন ওল্ড ট্রাফোর্ড কোচ। তার মতে, বিষয়টি একেবারেই স্বাভাবিক।
আমোরিম বলেন,
‘ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ম্যানেজার হিসেবে বলতে দ্বিধা নেই, আমরা আমাদের সামর্থ্যের তুলনায় কম অর্জন করছি। আমি মনে করি, এই মৌসুমে আমাদের আরও অনেক পয়েন্ট পাওয়া উচিত ছিল। তাই এটাকে আমি স্বাভাবিকভাবেই নিয়েছি।’
আমোরিম আরও বলেন,
‘মাঝে মধ্যে তারা (সাবেক প্লেয়াররা) সব খবর রাখেন না। তারা যখন ক্লাবে ছিলেন, তখন দল সবসময়ই জিততো। তাদের জন্য এই পরিস্থিতি দেখা সত্যিই কষ্টের।’
আমোরিম অবশ্য স্বীকার করেছেন,
‘আমি ভালো করতে পারছি না—এটাই মূল বিষয়। সেটি আমি স্বীকার করেছি। আমরা যে অবস্থানে থাকার কথা, সে অবস্থানে নেই।’
প্রিমিয়ার লিগে আজ বাংলাদেশ সময় রাত ২টায় এএফসি বোর্নমাউথের মুখোমুখি হবে ম্যান ইউনাইটেড। সবশেষ ম্যাচে তারা ওলভসের বিপক্ষে ৪–১ ব্যবধানে জয় পেয়েছে। ব্রায়ান এমবেউমো ও ব্রুনো ফার্নান্দেস নিয়মিতই গোল করছেন। তাদের প্রচেষ্টাতেই ভঙ্গুর দলটি এগিয়ে যাচ্ছে।
আমোরিম সবসময় তার শিষ্যদের পাশেই থাকছেন। তার চাওয়া, রেড ডেভিলস শিবিরে হাসিখুশি পরিবেশ বজায় থাকুক। তাছাড়া পর্তুগিজ কোচের বরাবরই খোলামেলা কথা বলার অভ্যাস।
তিনি বলেন,
‘আমার দরজা সবসময় খোলা। আমার অবস্থান পরিষ্কার। আমি কখনোই পরিবর্তন হবো না, যদি না আমি সেটিতে বিশ্বাস করি। তবে আমি খেলোয়াড়দের সঙ্গে খোলাখুলি কথা বলতে পছন্দ করি। আসলে, এটা আমার স্বভাব।’

গত পরশু ফিফা চ্যালেঞ্জার কাপ ফাইনালে মিশরের ক্লাব পিরামিডস এফসিকে ২-০ গোলে হারায় ফ্লামেঙ্গো। কাতারের আল-রাইয়ানের আহমাদ বিন আলী স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ফাইনাল জিতে ব্রাজিলের ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটি নিশ্চিত করেছে ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের ফাইনাল।
আগামী বুধবার শিরোপা জয়ের মঞ্চে ফ্লামেঙ্গোর প্রতিপক্ষ পিএসজি। চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতেই এই প্রতিযোগিতার ফাইনালের টিকিট কাটে ওসমান দেম্বেলে-আশরাফ হাকিমিরা। ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের সেমিফাইনালের ভেন্যুতেই শিরোপার লড়াইয়ে ফ্লামেঙ্গোর মুখোমুখি হবে পিএসজি।
ফাইনালে কিন্তু ফ্লামেঙ্গোকে চাননি পিএসজির কোচ লুইস এনরিকে। ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের ফাইনালে কাকে প্রতিপক্ষ হিসেবে চাইবেন—এমন প্রশ্নের উত্তর ফরাসি ক্লাবটির কোচ ফ্লামেঙ্গো নয়, বরং অপেক্ষাকৃত অপরিচিত ক্লাব পিরামিডস এফসিকে বেছে নেয়।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপে ক্রুজ আজুলকে ২–১ গোলে হারিয়ে সেমিফাইনালে উঠে ফ্লামেঙ্গো। এরপর ব্রাজিলিয়ান ক্লাবটি হারায় পিরামিডস এফসিকে।
কদিন আগে এনরিকে মজা করেই বলেন, ‘আমি পিরামিডসকে চাইব, যাদের আমি চিনি না—কিন্তু ওরাও নিশ্চয়ই আমাদের হারাতে পারে! তবে আমার পছন্দ ফ্লামেঙ্গো নয়, এটা পরিষ্কার।’
আরও পড়ুন
| ১ লাখ ৪২ হাজার কোটি টাকায় বার্সাকে কিনতে চায় সৌদি যুবরাজ |
|
ফ্লামেঙ্গো সম্প্রতি দক্ষিণ আমেরিকার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ খ্যাত কোপা লিবার্তাদোরেস জিতেছে। এবারের ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’ এর শিরোপাও ঘরে তুলেছে তারা। ব্রাজিলিয়ান ক্লাবটির কোচ ফিলিপে লুইস ২০২৪ সালের অক্টোবরে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে ৫টি শিরোপা জিতেছেন। সব মিলিয়ে দুর্দান্ত ছন্দ আছে ফ্লামেঙ্গো।
ফ্লমেঙ্গোর প্রশংসা করতে তাই মোটেও কার্পণ্য করেননি পিএসজি কোচ। এনরিকে বলেছেন, ‘হ্যাঁ, হ্যাঁ, আমরা ওদের দেখেছি। আমরা তাদের গভীরভাবে বিশ্লেষণ করি নি, তবে তাদের সম্পর্কে জানি। আমরা তাদের ক্লাব বিশ্বকাপে দেখেছি। দক্ষ ও অভিজ্ঞ খেলোয়াড়দের সঙ্গে একজন চমৎকার কোচ নিয়ে দারুণ একটি দল তারা।’
বিপরীতে চলতি মৌসুমে উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে পিএসজি। ঘরোয় লিগে তাঁরা শীর্ষস্থান হারিয়েছে আরসি লঁসের কাছে। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ছয় ম্যাচে চার জয় নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের তিনে আছে ইউরোপ সেরা প্রতিযোগিতার ডিফেন্ডিয় চ্যাম্পিয়নরা।