ভারতের নারী ক্রিকেট দলের ইতিহাসে অন্যতম সেরা ক্রিকেটার স্মৃতি মান্ধানা। ব্যাট হাতে অরেক রেকর্ডেরেই স্বাক্ষী এই ওপেনার। এবার অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে দুর্দান্ত এক শতকে রেকর্ড বইয়ের পাতা আবারও ওলট-পালট করলেন মান্ধানা।
নিউ চন্ডিগড়ে অস্ট্রেলিয়া নারী দলের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ১০২ রানের রেকর্ড জয় পায় ভারত। ৫০ ওভারের ক্রিকেট অসি মেয়েদের বিপক্ষে কোনো দলের বড় এটি। আর এই রেকর্ড গড়া জয়ে ৯১ বলে ১১৪ রানের অসাধারণ ইনিংস খেলেন মান্ধানা। ৭৭ বলেই সেঞ্চুরি করেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ারে বিপক্ষে কোনো ব্যাটারের সবচেয়ে দ্রুততম সেঞ্চুরি এটি।
টসে হেরে শুরুতে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪৯.৫ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে ২৯২ রান করে ভারত। জবাবে ৪০.৫ ওভারে ১৯০ রানেই গুটিয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। রেকর্ড গড়া এই জয়ে সিরিজেও সমতায় ফেরে হারমানপ্রিত কাউরের দল। তাতে সিরিজের শেষ ম্যাচটি রূপ নিয়েছে অঘোষিত ফাইনালে।
ঘরের মাঠে সবশেষ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ভারতের শেষ জয় এসেছিল ২০০৭ সালে। আর সব মিলিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে তারা হারের তেতো স্বাদ দিয়েছিল ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে। এ ছাড়া টানা ১৩ ম্যাচ পর হার দেখল অস্ট্রেলিয়া নারী দল।
মান্ধানার ৯১ বলে ১১৭ রানের মহাকাব্যিক ইনিংসেই ভর করেই বড় জয়ের ভিত পায় ভারত। ১৪ চার আর ৪টি ছয়ে এই ইনিংস সাজান তিনি। ২৯ বছর বয়সী এই ওপেনারের ইনিংসে মেয়েদের ক্রিকেটে অনেক রেকর্ডই নতুন করে লিখা হলো। দেখে নেওয়া যাক ভারতের সেরা ব্যাটারের রেকর্ডগুলো।
১
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এটাই সবচেয়ে দ্রুততম শতক (৭৭ বল) – আগের রেকর্ড ছিল ইংল্যান্ডের ন্যাট স্কিভারের (৭৯ বল, ২০২২ বিশ্বকাপ)।
১
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বাধিক (৩) শতক হাঁকানো একমাত্র এশিয়ান ব্যাটার এখন মান্ধানা। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তাঁর শতকের সংখ্যা দাঁড়াল ১৫। যা কোনো এশিয়ান নারী ক্রিকেটারের সর্বাধিক।
২
ভারতের হয়ে দ্বিতীয় দ্রুততম শতক। প্রথমটিও অবশ্য মান্ধানারই, চলতি বছরের জানুয়ারিতে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৭০ বলে সেঞ্চুরি করেন তিনি।
৩
ক্যারিয়ারে এ নিয়ে ১২তম ওয়ানডে শতক পেলেন মান্ধানা। নারী ক্রিকেটে শতকের তালিকায় তিনি যৌথভাবে তিনে আছেন। সুজি বেটস (নিউজিল্যান্ড) ও ট্যামি বোমন্ট (ইংল্যান্ড)-এর রেকর্ড ছুঁয়েছেন তিনি। তিন অঙ্কের জাদুকরি সংখ্যায় তাঁর ওপরে আছেন কেবল মেগ ল্যানিং (১৫) ও বেটস (১৩)।
No posts available.
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১:১০ পিএম
পাঁচ ম্যাচে তিন ফিফটিতে সিপিএলে উড়ন্ত শুরু। এরপর যেন আকাশ থেকে মাটিতে পতন। বাকি পাঁচ ম্যাচের চারটিতে আউট শূন্য রানে। অন্য ম্যাচেও ১ রানের বেশি করতে পারলেন না কারিমা গোর। তবে এমন পারফরম্যান্সের পরও বড় সুখবর পেলেন ২৭ বছর বয়সী ব্যাটার।
নেপালের বিপক্ষে ঐতিহাসিক সিরিজের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে ২৪টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলা ব্যাটারকে দলে নিলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বুধবার রাতে আকিল হোসেনের নেতৃত্বে ঘোষণা করা হয় ১৫ সদস্যের এই স্কোয়াড।
সিপিএলের এলিমিনেটর ম্যাচে বুধবার বাংলাদেশ সময় ভোরে পাঁচ ম্যাচের মধ্যে চতুর্থ 'ডাক'টি করেন কারিমা। এর ১৫ ঘণ্টার মধ্যেই তিনি পেয়ে যান ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে সুযোগ পাওয়ার সুখবর।
এর পেছনে অবশ্য কাজ করেছে তার প্রথম পাঁচ ম্যাচের পারফরম্যান্স। যেখানে তিন ফিফটিতে ৭২.৬৬ গড়ে ২১৮ রান করেন কারিমা। পরের পাঁচ ম্যাচে মাত্র ১ রান করার পরও সিপিএলে অ্যান্টিগা ও বারবুডা ফ্যালকনসের সর্বোচ্চ রান তারই।
কারিমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা মূলত অ্যান্টিগাতেই। বয়সভিত্তিক ক্রিকেটেও সেখানে খেলেন তিনি। তবে ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের জার্সিতে শুরু হয় তার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার। ২০২১ পর্যন্ত দেশটির হয়ে ১৬ ওয়ানডে ও ৮ টি-টোয়েন্টি খেলেন এই স্পিনিং অলরাউন্ডার।
এবার চার বছর পর আবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের হাতছানি কারিমার সামনে। তবে সেটি যুক্তরাষ্ট নয়, ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে।
কারিমা ছাড়াও দলে নতুন মুখ আছে আরও চার জন- আমির জাঙ্গু, জিশান মোতারা, রামন সিমন্ডস ও আকিম অগাস্ট।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও নেপালের সিরিজটি নিরপেক্ষ ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে। সিরিজের আয়োজক নেপাল ক্রিকেট বোর্ড। ২৭ সেপ্টেম্বর শারজাহ গড়াবে প্রথম টি টোয়েন্টি। একই ভেন্যুতে ২৯ ও ৩০ তারিখ দ্বিতীয় ও তৃতীয় ম্যাচ।
সেপ্টেম্বরের শেষদিকে নেপালের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সে লক্ষ্যে আজ ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড। সিডব্লিআইয়ের ঘোষিত দলের অধিনায়ক আকিল হোসেন।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও নেপালের সিরিজটি নিরপেক্ষ ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে। সিরিজের আয়োজক নেপাল ক্রিকেট বোর্ড। ২৭ সেপ্টেম্বর শারজাহ গড়াবে প্রথম টি টোয়েন্টি। একই ভেন্যুতে ২৯ ও ৩০ তারিখ দ্বিতীয় ও তৃতীয় ম্যাচ।
আরও পড়ুন
ভারতের সঙ্গে সুপার ফোরে পাকিস্তান |
![]() |
ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজের ডিরেক্টর মাইলস বাসকম্ব জানিয়েছেন, নেপালের বিপক্ষে সিরিজটি ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটের দিগন্ত প্রসারের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ স্কোয়াড: আকিল হোসেন (অধিনায়ক), ফ্যাবিয়ান অ্যালেন, জুয়েল অ্যান্ড্রু, অ্যাকিম অগাস্ট, নাভিন বিডাইস, জেডিয়াহ ব্লেডস, কিয়াসি কার্টি, কারিমা গোর, জেসন হোল্ডার, আমির জ্যাঙ্গু, কাইল মায়ার্স, ওবেড ম্যাককয়, জিশান মোতারা, রামন সিমন্ডস, শামার স্প্রিঙ্গার।
এশিয়া কাপে ‘এ’ গ্রুপ থেকে ভারতের পর পাকিস্তানও নিশ্চিত করেছে সুপার ফোর। আজ সংযুক্ত আরব আমিরাতকে ৪১ রানে হারিয়েছে সালমান আগা বিগ্রেড। দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর পয়েন্ট সমান চার। পাকিস্তানের গ্রুপপর্বের তিনটি ম্যাচ শেষ। ভারতের সঙ্গে ওমানের ম্যাচ বাকি রয়েছে, যা কেবল নিয়মরক্ষার।
দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাটিং করে ১৪৬ রান সংগ্রহ করে পাকিস্তান। জবাবে ১০৫ রানে গুটিয়ে যায় আমিরাত।
আরও পড়ুন
বেথেলের ইতিহাসের দিনে ইংল্যান্ডের জয় |
![]() |
দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে পাকিস্তানকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান আমিরাতের অধিনায়ক ওয়াসিম। ব্যাটিংয়ে নেমে প্রথম ওভারেই সাজঘরে ফেরেন সাইম আইয়ুব। টানা তিন ম্যাচে স্কোরবোর্ডে কোনো রান তুলতে পারেননি তিনি। তিনবারই ফিরেছেন ডাক মেরে। আরেক ওপেনার সাহিবজাদা ফারহান আউট হন ১২ বলে ৫ রান করে। দলের ৯ রানের মধ্যে সাজঘরে ফেরেন দুই ওপেনার। এরপর জুটি বাঁধেন সালমান আগা এবং ফাখার জামান। আগা ধরে খেললেও শুরু থেকেই আগ্রাসী ব্যাটিং উপহার দেন ফাখার। দলের ৭০ রানের মাথায় ২৭ বলে ২০ রান করে আউট হন পাকিস্তানের অধিনায়ক। ফাখার ফেরেন ফিফটি করে। ৩৬ বলে ৫০ রান করে দলের ৮৬ রানের মাথায় বিদায় নেন তিনি।
ফাখার ফিরলে দলের রান গতি থিতু হয়ে পড়ে। শেষদিকে চেষ্টা চালিয়েছেন মোহাম্মদ হারিস ও শাহীন আফ্রিদি। ১৪ বলে ১৮ রান করেন হারিস। ১৪ বলে ২৯ রানের ক্যামিও খেলে অপরাজিত থাকেন শাহীন। নির্ধারিত ২০ ওভারের খেলা শেষে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৪৬ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায় পাকিস্তান।
আরও পড়ুন
শেষ ওভারে শাহীন আফ্রিদির ব্যাটিং ঝড় |
![]() |
আমিরাতের হয়ে জুনায়েদ সর্বোচ্চ চারটি উইকেট সংগ্রহ করেন। ৩ উইকেট তুলেছেন সিমরানজীত সিং।
জবাব দিতে নেমে ওপেনিং জুটিতে আলিশান শারাফু এবং মোহাম্মদ ওয়াসিম মিলে তোলেন ২১ রান। ৮ বলে ১২ রান করে বিদায় নেন শারাফু। ওয়াসিম থেমেছেন ১৪ রান করে। পাওয়ারপ্লের মধ্যে আরও এক উইকেট হারিয়ে বসে আমিরাত। মোহাম্মদ জোহাইব ৯ বলে ৪ রান করে সাজঘরে ফিরেন।
এরপর ধ্রুব পারাশার সঙ্গে জুটি বাঁধেন রাহুল চোপড়া। দুজনের জুটি থেকে আসে ৪৮ রান। ২৩ বলে ২০ রান করে বিদায় নেন পারাশার। রাহুলের চেষ্টা আরও কিছুক্ষণ অব্যাহত ছিল। ৩৫ বলে ৩৫ রান করে আউট হন রাহুল।
আরও পড়ুন
এশিয়া কাপে ৪ বলে ৩ ডাক সাইমের |
![]() |
দুজন সেট ব্যাটারকে হারিয়ে বেশ চাপে পড়ে আমিরাত।থমকে যায় দলের রানের গতি। টপাটপ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। একের পর এক উইকেট পতনের ফলে ম্যাচ থেকে প্রায় ছিটকেই যায় তারা। শেষ পর্যন্ত ১০৫ রানে গুটিয়ে যায় স্বাগতিক দল।
পাকিস্তানের হয়ে ২টি করে উইকেট শিকার করেছেন শাহীন শাহ আফ্রিদি, হারিস রউফ ও আবরার আহমেদ।
ডাবলিনে বুধবারের দিনটা হয়ে উঠেছিল একান্তই জ্যাকব বেথেলের। টসের সময়ই তিনি ইংল্যান্ডের ক্রিকেট ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ অধিনায়ক হিসেবে নাম লেখান। বাঁহাতি এই স্পিন অলরাউন্ডারের জন্য সেটাই ছিল গর্বের মুহূর্ত, দিনের শেষ হয় আরও বড় সাফল্যে।
সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে আয়ারল্যান্ডকে ৪ উইকেটে হারিয়েছে বেথেলের ইংল্যান্ড। ১৯৭ রানের লক্ষ্য তারা ছুঁয়ে ফেলে ১৮তম ওভারেই। বেথেলের নেতৃত্বে পাওয়া এই জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেলো ইংলিশরা।
আরও পড়ুন
নিভৃতচারী কিংবদন্তি ক্রীড়াবিদ সাদেক ৮০-তে পা দিয়েছেন |
![]() |
এদিন ১৯৭ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে আগ্রাসী শুরু করে ইংল্যান্ড। ওপেনিং জুটিতে ৭৪ রান যোগ করেন জস বাটলার ও ফিল সল্ট । বাটলার ১০ বলে ২৮ রানে ফিরলেও সল্ট মারমুখী ভঙ্গিতে ব্যাট চালান। তিনি ৪৬ বলে ৮৯ রানের বিধ্বংসী ইনিংস উপহার দেন। যাতে ছিল ১০টি চার ও ৪টি ছক্কা। স্যাম কারান ১৫ বলে ২৭ ও অধিনায়ক জ্যাকব বেথেল ১৬ বলে ২৪ রানের ইনিংস খেলেন।
আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর একই ভেন্যুতে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে দুই দল।
ইনিংসের দশম ওভারে পাকিস্তান যখন চা বিরতিতে, সালমান আগাদের দলীয় স্কোর ২ উইকেট ৬৭ রান। অর্থাৎ ওভারপ্রতি রান রেট ৬.৭০। আর ইনিংস শেষে দলটি ওভারপ্রতি রানরেট দাঁড়ায় ৭.৩০। মূলত শেষ ওভারে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বোলার মুহাম্মদ রোহিদের ওপর তাণ্ডবলীলা চালান শাহীন শাহ আফ্রিদি। ২ ছক্কা, ১ চার ও ডাবলসের সাহায্য পাকিস্তানকে ১৪৬ রানের স্বস্তিদায়ক স্কোর এনে দেন তিনি।
আজ দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে পাকিস্তানকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান আমিরাতের অধিনায়ক ওয়াসিম। ব্যাটিংয়ে নেমে প্রথম ওভারেই সাজঘরে ফেরেন সাইম আইয়ুব। টানা তিন ম্যাচে স্কোরবোর্ডে কোনো রান তুলতে পারেননি তিনি। তিনবারই ফিরেছেন ডাক মেরে। আরেক ওপেনার সাহিবজাদা ফারহান আউট হন ১২ বলে ৫ রান করে। দলের ৯ রানের মধ্যে সাজঘরে ফেরেন দুই ওপেনার।
আরও পড়ুন
এশিয়া কাপে ৪ বলে ৩ ডাক সাইমের |
![]() |
এরপর জুটি বাঁধেন সালমান আগা এবং ফাখার জামান। আগা ধরে খেললেও শুরু থেকেই আগ্রাসী ব্যাটিং উপহার দেন ফাখার। দলের ৭০ রানের মাথায় ২৭ বলে ২০ রান করে আউট হন পাকিস্তানের অধিনায়ক। ফাখার ফেরেন ফিফটি করে। ৩৬ বলে ৫০ রান করে দলের ৮৬ রানের মাথায় বিদায় নেন তিনি।
ফাখার ফিরলে দলের রানগতি থিতু হয়ে পড়ে। শেষ দিকে চেষ্টা চালিয়েছেন মোহাম্মদ হারিস ও শাহীন আফ্রিদি। ১৪ বলে ১৮ রান করেন হারিস। ১৪ বলে ২৯ রানের ক্যামিও খেলে অপরাজিত থাকেন শাহীন। নির্ধারিত ২০ ওভারের খেলা শেষে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৪৬ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায় পাকিস্তান।
আমিরাতের হয়ে জুনায়েদ সর্বোচ্চ চারটি উইকেট সংগ্রহ করেন। ৩ উইকেট তুলেছেন সিমরানজীত সিং।