
বাংলাদেশের টেস্ট ইতিহাসে নতুন একটি অধ্যায় যোগ হলো আজ। মিরপুরে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে মাঠে নেমেই প্রথম বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলার কৃতিত্ব অর্জন করলেন মুশফিকুর রহিম।
২০০৫ সালে লর্ডসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অভিষেক। এরপর এক ঝকঝকে, দীর্ঘ ও পরিশ্রমে ভরা পথচলা। ৩৮ বছর বয়সী এই ব্যাটার এরই মধ্যে বাংলাদেশের হয়ে টেস্টে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। ১০০ টেস্ট শেষে তাঁর ৬ হাজার ৩৫১ রান, গড় ৩৮.০২। রয়েছে ১২ সেঞ্চুরি ও ২৭ ফিফটি। ২০১৮ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মুশফিকুরের ক্যারিয়ারসেরা ২১৯* এখনো টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইনিংস।
উইকেটকিপার হিসেবেও তিনি রেখেছেন চিহ্ন। কিপিং ছেড়ে দেওয়ার আগে ৯৯ ইনিংসে মোট ১১৩ ডিসমিসাল—৯৮ ক্যাচ ও ১৫ স্টাম্পিং। নেতৃত্বেও ছিলেন দীর্ঘ সময়- ২০১১ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত ৩৪ টেস্টে অধিনায়কত্ব করেছেন।
শততম টেস্ট খেলে মুশফিকুর যুক্ত হলেন এক এলিট তালিকায়। বিশ্ব ক্রিকেটে এখন পর্যন্ত মাত্র আটজন উইকেটকিপার ১০০ বা তার বেশি টেস্ট খেলেছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন মার্ক বাউচার, ইয়ান হিলি, অ্যালেক স্টুয়ার্ট, ব্রেন্ডন ম্যাককালাম, কুমার সাঙ্গাকারা, এবি ডি ভিলিয়ার্সের মতো কিংবদন্তিরা। বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে এবার সে তালিকায় যুক্ত হলো মুশফিকের নাম।
মিরপুরে মুশফিকের সামনে আরেকটি দারুণ মাইলফলকের হাতছানি—শততম টেস্টে সেঞ্চুরি করা বিশ্বের ১১তম ক্রিকেটার হিসেবে তালিকায় নিজের নাম লেখানোর সুযোগ। টেস্টের প্রথম দিনের চা বিরতি পর্যন্ত ২৩ রানে অপরাজিত মুশফিক। ৩ উইকেটে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৪৬ রান।
No posts available.
৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:২৭ পিএম
৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৫০ পিএম
৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ৮:১২ পিএম

ভারতের সাবেক ক্রিকেটার মোহিত শর্মা সব ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) সবশেষ দিল্লি ক্যাপিটালসের হয়ে খেলেছিলেন এই ডানহাতি পেসার। তবে আইপিএলের নতুন আসরের নিলাম অনুষ্ঠিত হওয়ার আগেই ব্যাট–প্যাড তুলে রেখে বিদায় জানালেন পেশাদার ক্রিকেটকে।
মঙ্গলবার ইনস্টাগ্রামে এক পোস্টে অবসরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মোহিত।
২০১৩ সালে ভারতের জার্সি গায়ে জড়ান হারিয়ানা থেকে উঠে আসা মোহিত। দেশটির হয়ে ২৬ ওয়ানডে এবং ৮ টি–টোয়েন্টি খেলেছেন তিনি। দুই ফরম্যাট মিলিয়ে মোট ৩৭টি উইকেট নিয়েছেন ডানহাতি এই পেসার। ২০১৫ সালে সবশেষ জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে মোহিত লিখেছেন,
‘আত্মতৃপ্তি নিয়ে ক্রিকেটের সব ধরনের ফরম্যাট থেকে আমি অবসরের ঘোষণা দিচ্ছি।’
ক্যারিয়ারে পাশে থাকার জন্য হারিয়ানা ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনকে বিশেষ ধন্যবাদ জানান মোহিত। লিখেছেন,
‘অনিরুদ্ধ স্যারের প্রতি আমার অনেক বেশি কৃতজ্ঞতা— যিনি সব সময় নির্দেশনা দিয়েছেন এবং আমার প্রতি বিশ্বাস রেখে আমার পথটা তৈরি করেছেন। এটা আসলে আমি শব্দে লিখে প্রকাশ করতে পারব না।’

সিরিজ বাঁচাতে ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডে জয়ের বিকল্প ছিল না দক্ষিণ আফ্রিকার। সেট বেশ ভালোভাবেই করেছে প্রোটিয়ারা। বিরাট কোহলি ও ঋতুরাজ গায়কোয়াড়ের সেঞ্চুরিতে ভারতের ছুঁড়ে দেওয়া ৩৫৯ রান তাড়া করে জিতেছে এইডেন মার্করামের দল। যা প্রোটিয়াদের ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়। এই জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে ১-১ সমতায়।
রায়পুরে প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত পঞ্চাশ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ৩৫৮ রান করে ভারত। জবাব দিতে নেমে ৪ বল ও ৪ উইকেট হাতে রেখে সমতায় ফেলে প্রোটিয়ারা।
এদিন জবাব দিতে নেমে শুরটা ভালো হয়নি দক্ষিণ আফ্রিকার। দলীয় ২৬ রানে কুইন্টন ডি কককে হারায় অতিথিরা। দ্বিতীয় উইকেটে ১০১ রানের জুটি গড়েন এইডেন মার্করাম ও টেম্বা বাভুমা। ৪৮ বলে ৪৬ রান করে ফিরে যান বাভুমা।
এরপর ম্যাথুউ ব্রিটজেকে সাথে নিয়ে ৮৭ বলে সেঞ্চুরি তুলে নেন মার্করাম। সেঞ্চুরির পর ইনিংস বেশি বড় করতে পারেননি এই ওপেনার। ৯৮ বলে ১১০ রান করে ফিরে যান হার্শিত রানার বলে, ইনিংসে ছিল ১০ টি চার ও ৪ টি ছয়।
ডেওয়াল্ড ব্রেভিসকে সঙ্গে নিয়ে প্রোটিয়াদের জয়ের পথে রাখেন ব্রিটজেকে। ৪৯ বলে তুলে নেন হাফ সেঞ্চুরি। অপরপ্রান্তে ব্রেভিসও দ্রুত রান তুলতে থাকেন। ৩৩ বলে তুলে নেন হাফ সেঞ্চুরি। তবে এরপরের বলেই ৫৪ রান করে ফিরে যান ব্রেভিস।
এরপর সহজ ম্যাচকে কঠিন করে তোলেন প্রোটিয়া ব্যাটাররা। ব্রিটজকে আউট হলে ৩১৯ রানে পঞ্চম উইকেটের পতন হয়। এরপর দ্রত আউট হন ইয়ানসেন। ১১ বলে ১৭ রান করে রিটায়ার্ড হয়ে মাঠ ছাড়েন টনি ডি জর্জি।
বিপদ বাড়তে দেননি করবিন বশ ও কেশাব মহারাজ । বশ ১৫ বলে ২৬ রানে অপরাজিত ছিলেন। মহারাজ ১৪ বলে ১০ রানে অপরপ্রান্তে অপরাজিত থেকে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন।
প্রথমে ব্যাটিং করতে নেমে রোহিত শর্মা ইনিংস বড় করতে পারেননি। হিটম্যান ফিরলে ৪০ রানে প্রথম উইকেটের পতন হয় ভারতের। ২২ রান করে আরেক ওপেনার যশস্বী জয়সওয়াল ফিরে গেলে ৬২ রানে ২ উইকেট হারায় ভারত।
ভারতকে বড় লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে নেন বিরাট কোহলি ও ঋতুরাজ গায়কোয়াড়। তৃতীয় উইকেটে এই দুজন মিলে গড়েন ১৫৬ বলে ১৯৫ রানের জুটি। ৭৭ বলে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি তুলে নেন গায়কোয়াড়। মার্কো ইয়ানসেনের বলে আউট হওয়ার আগে ৮৩ বলে ১০৫ রানের ইনিংস খেলেন এই ডানহাতি ব্যাটার। ইনিংসে ছিল ১২ টি চার, ২ টি ছক্কার মার।
গায়কোয়াড় আউট হবার পর ৯০ বলে সেঞ্চুরি তুলে নেন কোহলি। সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতেও সেঞ্চুরি করেছিলেন তিনি। ৯৩ বলে সাত চার আর তিন ছক্কায় ১০২ রানের ইনিংস খেলে সাজঘরে ফেরেন।
শেষদিকে অধিনায়ক লোকেশ রাহুলের অপরাজিত ৬৬ রান ও রবীন্দ্র জাদেজার অপরাজিত ২৪ রানে সাড়ে তিনশো পেরোয় ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে মার্কো ইয়ানসেন নেন দুটি উইকেট।
সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে মুখোমুখি হবে দুই দল।

অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ডের মর্যাদার অ্যাশেজ সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে অন-ফিল্ড আম্পায়ারের ভূমিকায় থাকবেন বাংলাদেশের শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত। দক্ষিণ আফ্রিকার অ্যাড্রিয়ান হোল্ডস্টকের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি।
এর আগে পার্থ টেস্টে টিভি আম্পায়ারের ভূমিকায় ছিলেন শরফুদ্দৌলা। দুই দিনে শেষ হওয়া প্রথম টেস্টে জেমি স্মিথের আউটের সিদ্ধান্ত নিয়ে বেশ আলোচনা-সমালোচনার মুখে পড়েন শরফুদ্দৌলা। অন-ফিল্ড আম্পায়ার আউট দিলে অস্ট্রেলিয়ার রিভিউ চাইলে দায়িত্ব যায় তার কাঁধে। অন্তত পাঁচ মিনিট যাচাই করে ইংল্যান্ড ব্যাটারকে আউট দেন তিনি। এ সিদ্ধান্ত মোটেও মেনে নিতে পারেননি উপস্থিত দর্শক এবং সাবেক অনেক ক্রিকেট বিশ্লেষক।
২০২৪ সালে বাংলাদেশের প্রথম আম্পায়ার হিসেবে আইসিসির এলিট প্যানেলের সদস্য হন শরফুদ্দৌলা। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি—দুই সংস্করণের বিশ্বকাপেই মাঠের আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করেছেন। ছিলেন চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতেও। তবে শরফুদ্দৌলা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবার নজরে আসেন অস্ট্রেলিয়ায় বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে।

দীর্ঘ ২৬ বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে গত মৌসুমে জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল সিলেট। সেই ধারাবাহিকতা ধরে রেখে চলতি এনসিএলে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পথে জাকির হাসানের নেতৃত্বাধীন দল।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ষষ্ঠ রাউন্ডে রাজশাহীকে ১০ উইকেটে হারিয়েছে সিলেট। শেষ দিন মাত্র ৩৮ রানের লক্ষ্য সহজেই তাড়া করেছে দলটি।
লিগের ছয় রাউন্ড শেষে ২ জয় ও ৪ ড্রয়ে বোনাস পয়েন্টসহ ২৬ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে এখন সিলেট। তাদের খুব কাছে এবারই প্রথম এনসিএল খেলতে আসা ময়মনসিংহ। ছয় ম্যাচে ২ জয় ও ৪ ড্রয়ে নবাগত দলটির ঝুলিতে ২৪ পয়েন্ট।
ষষ্ঠ রাউন্ডে সিলেটের জয়ের নায়ক অমিত হাসান। প্রথম ইনিংসে তিনি করেন মৌসুমের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি। তার ২১৩ রানের সৌজন্যে রাজশাহীর ২৩৬ রানের জবাবে ৫৩৫ রান করে ইনিংস ঘোষণা দিতে পারে সিলেট।
২৯৯ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে প্রিতম কুমারের ১৪৩ রানের ইনিংসে ভর করে ৩৩৬ রান করে রাজশাহী। তবে সিলেটের সামনে দাঁড়ায় মাত্র ৩৮ রানের লক্ষ্য।
একই দিন শেষ হওয়া ম্যাচে বরিশালকে ৬৩ রানে হারায় ময়মনসিংহ। প্রথম ইনিংসে ৩৫৪ রান অল আউট হয় তারা। জবাবে বরিশালের ইনিংস থামে ২১৭ রানে। দ্বিতীয় ইনিংসে ৯ উইকেটে ২৪২ রানে ইনিংস ঘোষণা করে ময়মনসিংহ।
৩৮০ রানের লক্ষ্যে সোহাগ গাজীর সেঞ্চুরিতে লড়াই করেও শেষ পর্যন্ত পারেনি বরিশাল। গাজী ১০২ ও জাহিদুজ্জামান খান সাগর ৮০ রান করলে ৩১৬ রানে অলআউট হয় তারা।
এছাড়া ফল আসেনি ঢাকা ও খুলনার ম্যাচে। শেষ দিনে ১৬৫ রানের লক্ষ্য পায় ঢাকা। তবে ৩০ ওভারে ৬ উইকেটে ১২৩ রানের বেশি করতে পারেনি তারা। পরে ড্র মেনে নেয় দুই দল।

ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ওঠার লড়াই জমিয়ে তুলেছেন বিরাট কোহলি। রাঁচিতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ১২০ বলে ১৩৫ রানের ইনিংসের পর সবশেষ হালনাগাদে র্যাঙ্কিংয়ে এক ধাপ এগিয়ে চারে উঠেছেন কোহলি। ৭৮৩ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে থাকা রোহিত শর্মার চেয়ে ৩২ পয়েন্ট পিছিয়ে আছেন তিনি।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে আজ দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও সেঞ্চুরি পেয়েছেন কোহলি। সিরিজ শেষে ওয়ানডে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ের ৩৭ বছর বয়সী তারকা ব্যাটারকে শীর্ষে দেখা যেতে পারে। ২০২১ সালে বাবর আজমের কাছে শীর্ষস্থান হারানোর পর আর এক নম্বরে ফেরেননি কোহলি।
এদিকে টি-টোয়েন্টি অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ের চূড়ায় বেশি দিন থিতু হতে পারলেন না জিম্বাবুয়ের সিকান্দার রাজা। তাঁকে সরিয়ে আবারো শীর্ষে ফিরেছেন পাকিস্তানের সাইম আইয়ুব। ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে ৩৬ রানের ইনিংস ও ১ উইকেট নিয়ে রাজাকে সরিয়ে আবার শীর্ষে জায়গা করে নিয়েছেন। ২৯৫ রেটিং পয়েন্ট সাইমের, রাজার রেটিং ২৮৯ পয়েন্ট।
ভারতের বাঁহাতি স্পিনার কুলদীপ যাদব এক ধাপ এগিয়ে ওয়ানডে বোলারদোর তালিকায় ছয়ে নম্বরে উঠেছেন। চার ধাপ উঠে চারে পাকিস্তানের আবরার আহমেদ, মোহাম্মদ নওয়াজ ১১ নম্বরে।
ত্রিদেশীয় সিরিজে দারুণ ব্যাটিংয়ের পুরস্কার পেয়েছেন শ্রীলঙ্কার কামিল মিশারা। চার ইনিংসে ১৬৯ রান করা এ ব্যাটার টি-টোয়েন্টি ব্যাটার তালিকায় এক লাফে উঠে এসেছেন ১৮ নম্বরে।
ভারতকে ধবলধোলাই করার পর টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার পেসার মার্কো ইয়ানসেন পাঁচ ধাপ এগিয়ে বোলারদের তালিকায় এখন পাঁচ নম্বরে। সিরিজে ১৭ উইকেট নেওয়া অফস্পিনার সাইমন হারমার ১৩ ধাপ উঠে ১১ নম্বরে। ওয়ানডে অলরাউন্ডার তালিকায় ইয়ানসেন চার ধাপ এগিয়ে এখন দ্বিতীয় স্থানে। ব্যাটার তালিকায়ও উন্নতি হয়েছে কয়েকজন প্রোটিয়া ব্যাটারের- কাইল ভেরেইনে ৩৮তম, রায়ান রিকেলটন ৩৯তম ও ট্রিস্টান স্টাবস ১৬ ধাপ এগিয়ে এখন ৪৭ নম্বরে।