চট্টগ্রাম ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট লিগের খেলোয়াড় নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয়েছে আজ থেকে। আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হবে টুর্নামেন্ট। আজ বিকেলে নগরীর ২নং ফটক সংলগ্ন চট্টোটার্ফে আনুষ্ঠানিকভাবে নিবন্ধন শুরু হয়।
এ সময় ইরফান শুক্কুর- শাহাদাত হোসেন দিপুর মতো চট্টগ্রামের সিনিয়র ও প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটাররা উপস্থিত ছিলেন। খেলোয়াড়েরা উপস্থিত থেকে নিবন্ধর সম্পন্ন করেন এবং চট্টগ্রামের ক্রিকেটে প্রাণ ফিরিয়ে আনতে এই উদ্যোগকে স্বাগত জানান।
আরও পড়ুন
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে আবারও অস্ট্রেলিয়াকে জেতালেন ম্যাক্সওয়েল |
![]() |
আগামী ২৩ আগস্ট পর্যন্ত চট্টগ্রাম জেলা স্টেডিয়াম এবং ওয়াসা মোড় সংলগ্ন স্পোটর্স বাস্কেটে খেলোয়াড় নিবন্ধন কার্যক্রম চলবে।
আয়োজক প্রতিষ্ঠান স্পোর্টিফাই ইভেন্টসের পক্ষ থেকে খেলোয়াড় নিবন্ধন কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন ফজলে দাইয়ান-ফাইজান খান।
১৭ আগস্ট ২০২৫, ৪:৫৮ পিএম
দ্বিতীয় ওভারে ড্রেসিং রুমে ফিরে গেলেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। পরের ওভারে একই পথে তিন নম্বরে নামা সাইফ হাসান। পাওয়ার প্লে শেষ হওয়ার আগে তাদের দুজনের সঙ্গী আরেক ওপেনার জিসান আলম।
শুরুতেই এমন বিপর্যয়ের পর আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি বাংলাদেশ 'এ' দল। পার্থ স্কর্চার্স একাডেমির বিপক্ষে মাত্র ১২৩ রানে থেমে গেছে নুরুল হাসান সোহানের দল।
ডারউইনের টিআইও স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ 'এ' দলকে হারাতে ১২৪ রানের লক্ষ্যে খেলতে নামবে স্কর্চার্স একাডেমি।
আগের দিন নেপালের বিপক্ষে ৬০ রানের উদ্বোধনী জুটি পেয়েছিল বাংলাদেশ। এদিন মাত্র ৯ রানে পড়ে প্রথম উইকেট। ৬ বলে ৫ রানে আউট হন নাঈম। সাইফের ব্যাট থেকে আসে ২ বলে ১ রান ও জিসান করেন ১৩ বলে ৯ রান।
চার নম্বরে নেমে একপ্রান্ত ধরে রাখেন আফিফ হোসেন। তাকে সঙ্গ দিতে পারেননি মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন (১১ বলে ৬), নুরুল হাসান সোহান (১৬ বলে ১৪), তোফায়েল আহমেদরা (৮ বলে ১)।
পাল্টা আক্রমণের চেষ্টা করেন মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরি। কিন্তু বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। ১ ছক্কায় ৮ বলে ১৪ রান করে আউট হন তিনি। পরের বলেই খালি হাতে ফেরেন নাঈম হাসান।
শেষ ওভারে দুটি ছক্কা মারেন রকিবুল হাসান। ৫ বলে ১৬ রান করে আউট হন তিনি। পরে ক্রিজে গিয়ে প্রথম বলেই বাউন্ডারি মারেন হাসান মাহমুদ। শেষ ওভারে আসে ২০ রান।
শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকে ৪ চারে ৪৯ বলে ৪২ রান করেন আফিফ।
স্কর্চার্স একাডেমির পক্ষে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন ব্রাইস জ্যাকসন।
গুরুতর চোটের ঝুঁকি এড়াতে বদলি ক্রিকেটারের নতুন নিয়ম করল ভারত। এখন থেকে ম্যাচ চলাকালে ক্রিকেটাররা বড় কোনো চোটে পড়লে, ম্যাচের বাকি অংশের জন্য অন্য কোনো ক্রিকেটারকে নামাতে পারবে ভারতের ঘরোয়া ক্রিকেটের দলগুলো।
তবে নিয়মটি লিস্ট 'এ' বা টি-টোয়েন্টির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না। সামনের দিলিপ ট্রফি থেকে শুরু করে এখন থেকে যে কোনো প্রথম শ্রেণির ম্যাচে এই 'সিরিয়াস ইনজুরি রিপ্লেসমেন্ট সাবস্টিটিউট' ব্যবহার করা যাবে।
কনকাশন বদলি ক্রিকেটারের মতো, এই বদলির ক্ষেত্রে 'লাইক ফর লাইক' ক্রিকেটার নামাতে হবে এবং যথাযথ প্রমাণ দেখিয়ে ম্যাচ রেফারির কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে নিতে হবে। আর ইনজুরিটি হতে হবে বাহ্যিক ও ম্যাচ চলাকালে।
আরও পড়ুন
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ |
![]() |
পুরোনো ইনজুরি নিয়ে খেলতে নেমে পরে ব্যথা বেড়ে গেলে বদলি ক্রিকেটার নামানো যাবে না।
ইংল্যান্ড ও ভারতের মধ্যকার সবশেষ অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফির ভিন্ন ভিন্ন ম্যাচে গুরুতর চোট নিয়েও রিশাভ পান্ত ও ক্রিস ওকসের ব্যাটিংয়ে নেমে যাওয়ার পর থেকেই এই বদলি নিয়ম চালুর আওয়াজ তুলেছে অনেকে।
তবে এখনই এটি শুরু করছে না আইসিসি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এখন শুধু কনকাশন ও করোনা ভাইরাসের ক্ষেত্রে বদলি নামানো যায়। যে কোনো সদস্য দেশ চাইলে নিজেদের ঘরোয়া ক্রিকেটে এই নিয়ম চালু করতে পারবে বলে জানিয়েছে আইসিসি।
ক্রিজে গিয়ে তৃতীয় বলে বাউন্ডারি মারলেন জর্ডান কক্স। নবম ডেলিভারি ওড়ালেন ছক্কায়। পরের দুই বলও তিনি পাঠালেন উড়িয়ে সীমানার ওপারে। এরপর তার ব্যাট থেকে একে একে এলো আরও ৭টি ছক্কা। যার সৌজন্য তিনি নিজে গড়লেন রেকর্ড। একইসঙ্গে রেকর্ড গড়ল ওভাল ইনভিন্সিবলস।
দা হান্ড্রেড টুর্নামেন্টে ওয়েলশ ফায়ারের বিপক্ষে ১০ ছক্কায় মাত্র ২৯ বলে ৮৬ রানের ইনিংস খেলেছেন কক্স। আর নির্ধারিত ১০০ বলে ওভার করেছে ২২৬ রান। দুটিই টুর্নামেন্টের রেকর্ড।
এত দিন ধরে হান্ড্রেডে সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ ছিল ২০৫ রান। ২০২২ সালে নর্দার্ন সুপারচার্জার্সের বিপক্ষে এটি করেছিল ম্যানচেস্টার অরিজিনালস। তিন বছর পর সেটি ভেঙে নতুন রেকর্ড লিখল ওভার।
আরও পড়ুন
বাবর-রিজওয়ানকে ছাড়াই পাকিস্তানের এশিয়া কাপের দল |
![]() |
কক্সের রেকর্ডটি ইনিংসে সর্বোচ্চ ছক্কার। দা হান্ড্রেডে এক ইনিংসে ১০টিই সর্বোচ্চ ছক্কার রেকর্ড। ২০২১ সালের আসরে বার্মিংহাম ফিনিক্সের হয়ে নর্দার্ন সুপারচার্জার্সের বিপক্ষে ১০টি ছক্কাই মেরেছিলেন লিয়াম লিভিংস্টোন। সেদিন ৪০ বলে ৯২ রান করেছিলেন তিনি।
কক্সের মারদাঙ্গা ব্যাটিংয়ের দিনে ৮৩ রানের বড় ব্যবধানে জিতেছে ওভাল। কক্সের ৮৬ রানের সঙ্গে স্যাম কারান, উইল জ্যাকস ও টাওয়ান্ডা মুয়েয়ে খেলেন ঝড়ো ত্রিশ ছোঁয়া ইনিংস।
বিশাল লক্ষ্যে খেলতে নেমে ৯৩ বলে ১৪৩ রানে গুটিয়ে যায় ওয়েলশ। ১৮ বলে মাত্র ১৫ রানে ৪ উইকেট নেন স্যাম কারান। ১৫ বলে ২০ রান খরচায় ৩ উইকেট নেন জেসন বেহরেনডর্ফ।
টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজের পরপর দুই ম্যাচে টস জিতলেন নুরুল হাসান সোহান। পার্থ স্কর্চার্স একাডেমির বিপক্ষে 'ব্যাট ফ্লিপ'টি জিতে আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিলেন বাংলাদেশ 'এ' দলের অধিনায়ক।
ডারউইনের টিআইও স্টেডিয়ামে রোববারের ম্যাচে বড় সংগ্রহের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নামবেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ, জিদান আলমরা।
আগের দিন নেপালের বিপক্ষে প্রথম ব্যাট করেই সহজ জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ 'এ' দল। আর প্রথম ম্যাচে বড় লক্ষ্য তাড়ায় মুখ থুবড়ে পড়েছিল তারা।
আরও পড়ুন
বাবর-রিজওয়ানকে ছাড়াই পাকিস্তানের এশিয়া কাপের দল |
![]() |
পার্থ স্কর্চার্স একাডেমির বিপক্ষে ম্যাচটিতে নিজেদের একাদশে একটি পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ। দুই ম্যাচে খরুচে বোলিং করা রিপন মন্ডলকে বাদ দিয়ে নেওয়া হয়েছে অফ স্পিনার নাঈম হাসানকে।
বাংলাদেশ 'এ' একাদশ:
নুরুল হাসান সোহান, মোহাম্মদ নাঈম শেখ, জিসান আলম, সাইফ হাসান, আফিফ হোসেন ধ্রুব, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন, তোফায়েল আহমেদ, মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরি, নাঈম হাসান, রকিবুল হাসান, হাসান মাহমুদ।
এশিয়া কাপের পাকিস্তানের দলে জায়গা পাননি দুই অভিজ্ঞ তারকা ক্রিকেটার বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ান। আগামী ৯ সেপ্টেম্বর সংযুক্ত আরব আমিরাতে শুরু হবে এশিয়ার সেরা হওয়ার লড়াই। সবার আগে আজ চূড়ান্ত দল ঘোষণা করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)।
১৭ সদস্যের এই দলকে নেতৃত্ব দেবেন অলরাউন্ডার সালমানে আলি আঘা। এশিয়া কাপের আগে একই ভেন্যুতে আমিরাত ও আফগানিস্তানকে নিয়ে একটি ত্রিদেশীয় সিরিজও খেলবে পাকিস্তান। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে হ্যামস্ট্রিং চোট পাওয়া ফখর জামান সুস্থ হয়ে ফিরেছেন দলে।
বাবর সবশেষ জাতীয় দলের হয়ে টি-টোয়েন্টি খেলেছেন ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে। চলতি বছরের পাকিস্তান সুপার লিগে শেষ সাত ইনিংসে তিনটি উল্লেখযোগ্য স্কোর ছিল তাঁর—৫৬*, ৫৩* ও ৯৪ রান। সম্প্রতি ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজেও খেলেছেন তিনি, তবে বড় ইনিংস খেলতে ব্যর্থ হয়েছেন (৪৭, ০ ও ৯)।
আরও পড়ুন
পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় চুক্তিতে আসছে বড় পরিবর্তন |
![]() |
রিজওয়ানও বাবরের মতো সাম্প্রতিক টি-টোয়েন্টি স্কোয়াডে জায়গা পাননি। ঘরের মাঠে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজে বাদ পড়ার পর ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরের দলে রাখা হয়নি তাঁকে। ওয়ানডে সিরিজে প্রথম ম্যাচে করেছিলেন ৫৩ রান, তবে পরের দুই ম্যাচে ছিলেন ব্যর্থ (১৬ ও ০)।
পাকিস্তানের এশিয়া কাপ ও আমিরাতে ত্রিদেশীয় সিরিজের দল:
সালমান আলি আঘা (অধিনায়ক), আবরার আহমেদ, ফাহিম আশরাফ, ফখর জামান, হারিস রউফ, হাসান আলি, হাসান নওয়াজ, হুসাইন তালাত, খুশদিল শাহ, মোহাম্মদ হারিস (উইকেটকিপার), মোহাম্মদ নওয়াজ, মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র, সাহিবজাদা ফারহান, সাইম আইয়ুব, সালমান মির্জা, শাহিন শাহ আফ্রিদি, সুফিয়ান মুকিম।
৭ ঘণ্টা আগে
৯ ঘণ্টা আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
২ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৪ দিন আগে
৪ দিন আগে
৪ দিন আগে
৪ দিন আগে