১২ জানুয়ারি ২০২৫, ১০:৪১ পিএম
“ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের জন্য আমরা উপহার বাংলাদেশ থেকেই সঙ্গে করে নিয়ে এসেছিলাম, সেটা তাঁর হাতে পৌঁছে দিতে পেরে এখনও মনে হচ্ছে ঘোরেই আছি”, ফোনের অন্যপ্রান্তে জানাচ্ছিলেন রিয়াল মাদ্রিদ সমর্থক সিফাত জসীম। রিয়াল মাদ্রিদের আয়োজনে সমর্থকদের এক বিশেষ আয়োজনে বাংলাদেশের ৪ জন ছিলেন আমন্ত্রিত। পেনিয়া মাদ্রিদিস্তা বাংলাদেশ গ্রুপের প্রতিনিধিরা যেন স্বপ্নের মতোই দিনি কাটাচ্ছেন সৌদি আরবে।
সুপার কোপা এস্পানিয়া খেলতে সৌদি আরবে গেছে রিয়াল মাদ্রিদ। সেমিফাইনালে রিয়াল মায়োর্কাকে হারিয়ে উঠেছে ফাইনালে। সেখানে প্রতিপক্ষ বার্সেলোনা। দুইটি ম্যাচ দেখার জন্য রিয়াল মাদ্রিদের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন বাংলাদেশের ওই সমর্থকেরা। ম্যাচের দিন সকালে রিয়াল মাদ্রিদ প্রেসিডেন্ট ফ্লোরেন্তিনো পেরেজ বিশেষ আয়োজনে মুগ্ধতা আরও বেড়েছে সমর্থকদের।
বাংলাদেশসহ বিশ্বের আরও ২৩টি দেশের পেনিয়া-দের (রিয়াল মাদ্রিদ সমর্থকদের অফিসিয়াল গ্রুপ) নিয়ে রবিবার সকালে জেদ্দার একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত হয়েছে এই মিলনমেলা। সেখানেই প্রেসিডেন্ট পেরেজের কাছ থেকে বিশেষ একটি জার্সি উপহারও পেয়েছে পেনিয়া মাদ্রিদিস্তার বাংলাদেশের প্রতিনিধিরা।
রিয়াল মাদ্রিদ প্রেসিডেন্টের জন্যও ছিল উপহার। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে রিয়াল মাদ্রিদের লোগো সম্বলিত একটি নকশীকাঁথা ও বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের একটি জার্সি উপহার দেওয়া হয় পেরেজকে।
“রিয়ালের আমন্ত্রণে খেলা দেখতে যাওয়াই ছিল বিশেষ কিছু। তারওপর এমন আয়োজনের কথা যখন জানতে পারলাম, তখন আমরা বাংলাদেশ থেকেই পরিকল্পনা করে ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের জন্য উপহার সঙ্গে করে নিয়ে গেছি। দারুণ খুশি লাগছে তাঁর হাতে এই উপহার তুলে দিতে পেরে। তিনি সাদরে সেসব গ্রহণ করেছেন, একইসঙ্গে বার্সেলনার বিপক্ষে ম্যাচের জন্য সমর্থন চেয়েছেন।“ -বাংলাদেশে পেনিয়াদের সমর্থকগোষ্ঠীর সেক্রেটারী সিফাত জানিয়েছেন টি স্পোর্টসকে।
আরেক রিয়াল ভক্ত নাজিম রাসেল বলছেন, এমন কিছু ঘটবে স্বপ্নেও ভাবেননি তিনি, “সত্যি বলতে গতরাতেও বিশ্বাস হচ্ছিল না এমন কিছু ঘটবে। ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের সঙ্গে দেখা করতে পেরে অবিশ্বাস্য লাগছে। বাংলাদেশের রিয়াল মাদ্রিদের সমর্থকেরাও যে কত অন্তঃপ্রাণ সেটা সবাই বুঝতে পেরেছে।“
২০১১ সালে একদল রিয়াল মাদ্রিদ ভক্তরা নিজ উদ্যোগে শুরু করেছিলেন বাংলাদেশে পেনিয়াদের পথচলা। পরে ২০১৯ সালে গ্রুপটি রিয়াল মাদ্রিদের স্বীকৃতি অর্জন করে। বাংলাদেশে রিয়াল ছাড়াও বার্সেলোনা, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, ম্যানচেস্টার সিটি, লিভারপুল, বায়ার্ন মিউনিখের মতো ক্লাবগুলোর অফিসিয়াল গ্রুপ রয়েছে।
No posts available.
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২:১৩ পিএম
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৫০ পিএম
নিজেদের সবশেষ ম্যাচের পরাজয়ে বড় ধাক্কা খেল আর্জেন্টিনা। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে এক ধাক্কায় দুই ধাপ নিচে নেমে গেল বর্তমান বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা। তাদের টপকে এখন শীর্ষস্থান দখল করেছে ২০১০ সালের বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন স্পেন।
২০২২ সালের কাতার বিশ্বকাপ জয়ের পর থেকেই র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে ছিল আর্জেন্টিনা। প্রায় তিন বছর পর এক ধাক্কায় তিন নম্বরে নেমে গেল তারা। দাপুটে পারফরম্যান্সের সৌজন্যে দুই নম্বরে জায়গা করে নিয়েছে দুইবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স।
২০১৪ সালের জুনের পর আবার শীর্ষে উঠেছে স্পেন। মাঝের ১১ বছরে এক নম্বর জায়গায় আসতে পারেনি লা রোজারা।
ফুটবল র্যাঙ্কিংয়ের সবশেষ হালনাগাদ বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রকাশ করেছে ফিফা। যেখানে এক ধাপ পিছিয়ে ছয় নম্বরে নেমে গেছে রেকর্ড পাঁচবারের বিশ্বকাপজয়ী ব্রাজিল।
নতুন র্যাঙ্কিংয়ে ১৮৭৫.৩৭ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে স্পেন। দুই নম্বরে থাকা ফ্রান্সের ঝুলিতে ১৮৭০.৯২ পয়েন্ট। আর আর্জেন্টিনার নামের পাশে এখন ১৮৭০.৩২ পয়েন্ট।
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে বুলগেরিয়াকে ৩-০ ও তুরস্ককে ৬-০ গোলে হারিয়ে ৮.২৮ পয়েন্ট পেয়েছে স্পেন। আর একুয়েডরের কাছে হারের পর আর্জেন্টিনার কমেছে ১৫.০৪ পয়েন্ট। যে কারণে একসঙ্গে স্পেন ও ফ্রান্সের নিচে চলে গেছে তারা।
নতুন র্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ পিছিয়ে সেরা দশের বাইরে (১২) চলে গেছে জার্মানি। এক ধাপ এগিয়ে সেরা দশে ফিরেছে ইতালি। এক ধাপ করে উন্নতি হয়েছে পর্তুগাল (৫) আর ক্রোয়েশিয়ারও (৯)।
বাংলাদেশের অবস্থার কোনো পরিবর্তন ঘটেনি। আগের মতোই ১৮৪ নম্বরে রয়েছে তারা।
ইউয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের প্রথম ম্যাচে হারের দিনে লাল কার্ডও দেখেছেন দিয়েগো সিমিওনে। খেলার শেষ দিকে এক দর্শকের সঙ্গে তর্কে জড়ানোয় ডাগআউট থেকে বাইরে পাঠিয়ে দেন ম্যাচ রেফারি। তবে আতলাতিকো মাদ্রিদ কোচের দাবি, গ্যালারি থেকে তাকে ৯০ মিনিট টানা অপমান করা হয়েছে।
অ্যানফিল্ডে বুধবার রাতের ম্যাচে লিভারপুলের কাছে ৩-২ গোলে হেরেছে আতলাতিকো। ৬ মিনিটের মধ্যে দুই গোল হজম করে পিছিয়ে পড়েছিল তারা। সেখান থেকে দুই গোল ফেরত দিয়ে ম্যাচে সমতা ফেরায় সিমিওনের দল।
পরে অতিরিক্ত যোগ করা সময়ের দ্বিতীয় মিনিটে ভার্জিল ফন ডাইকের গোলে উল্লাসে মাতে স্বাগতিক দর্শকরা। তখনই ডাগআউটের পাশে টেকনিক্যাল এরিয়ার পেছনে এক দর্শকের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন সিমিওনে।
নিরাপত্তাকর্মীরা দৌড়ে এসে সিমিওনেকে আটকানোর চেষ্টা করেন। তবু শান্ত হচ্ছিলেন না আর্জেন্টাইন এই কোচ। শেষ পর্যন্ত তাকে লাল কার্ড দেখিয়ে বাইরে পাঠিয়ে দেন ইতালিয়ান ম্যাচ রেফারি মাউরিজিও মারিয়ানি।
ম্যাচ শেষে এই ঘটনায় মুখ খোলেন সিমিওনে।
“ম্যাচজুড়ে অপমান করা হচ্ছিল। তবে হ্যাঁ, আমার এখানে শান্ত থাকতে হতো এবং সবকিছু সইতে হতো। লিভারপুল বলছিল ভালো একটি ম্যাচের কথা। কিন্তু তারা পেছন থেকে পুরো ম্যাচে অপমানসূচক কথাবার্তা বলেছে। তবু আমার শান্ত থাকতে হবে। কারণ আমি কোচ।”
“অপমানের প্রতিবাদে আমার প্রতিক্রিয়া একদমই ন্যায়সঙ্গত নয়। তবে আপনারা হয়তো জানেন না, ৯০ মিনিট ধরে অনবরত অপমানজনক কথাবার্তা শোনা আসলে কেমন।”
তবু কোচ হিসেবে আরও সংযত থাকা উচিত ছিল মনে করেন সিমিওনে।
“তারা ঠিক কী বলেছে, সেই আলোচনায় আমি যাব না। আমাকে নিজের জায়গায় থাকতে হবে। কোচের পেছনে কী কী কথা হয় সবই আমি জানি। তবে একজন কোচ হিসেবে প্রতিক্রিয়া দেখানো খুব ভালো ব্যাপার নয়। তাই নয়?”
ক্লাব বদলানোর সব গুঞ্জন উড়িয়ে ইন্টার মায়ামিতেই থাকছেন লিওনেল মেসি। শিগগিরই যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাবটির সঙ্গে একাধিক বছরের জন্য চুক্তি নবায়ন করবেন আর্জেন্টাইন মহাতারকা।
খেলাধুলার জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইএসপিএনের প্রতিবেদনে জানা গেছে এই খবর। ক্লাবের সঙ্গে মেসির চুক্তি নবায়নের সব কিছুই প্রায় চূড়ান্ত। শেষ মুহূর্তের কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা চলছে।
সুত্রের বরাত দিয়ে ইএসপিএন জানিয়েছে, সব কিছু শতভাগ নিশ্চিত হওয়ার পর অতি দ্রুত নতুন চুক্তি সাক্ষর করবেন মেসি। এরপর সেটি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে মেজর লিগ সকার (এমএলএস) কর্তৃপক্ষের কাছে।
এর আগে গত কিছু দিনে মেসির ক্লাব ছাড়া নিয়ে শোনা গেছে নানান গুঞ্জন। আর্জেন্টিনার কোনো ক্লাবে ফেরার গুঞ্জন ডালপালা মেলেছিল অনেক দূর। তবে মেসি জানিয়েছেন, মাঠ ও মাঠের বাইরে মায়ামির সঙ্গে আরও থাকতে চান তিনি।
২০২৩ সালের জুলাইয়ে মায়ামির সঙ্গে আড়াই বছরের চুক্তি করেন মেসি। চলতি মৌসুমেই শেষ হবে এই চুক্তি।
ক্লাবে যোগ দেওয়ার পর ছাপ রাখতে একদমই সময় নেননি মেসি। অভিষেকের সপ্তাহখানেকের মধ্যে মায়ামিকে নিজেদের প্রথম লিগস কাপ শিরোপা জেতান বিশ্ব তারকা। পরে গত বছর এক মৌসুমে সর্বোচ্চ পয়েন্টের রেকর্ড গড়ে সাপোর্টার্স শিল্ড জিতেছিল মায়ামি।
এখন পর্যন্ত ২০২৫ সালে মায়ামির জার্সিতে ৩৬ ম্যাচ খেলে ২৮ গোল ও ১৪টি অ্যাসিস্ট করেছেন মেসি। চলতি বছর দলের সর্বোচ্চ গোলদাতাও তিনি।
প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে সেরা ফরোয়ার্ডের সংক্ষিপ্ত তালিকায় মোহাম্মদ সালাহর নামটা উপরের দিকেই থাকবে। লিভারপুলের মিশরীয় এই তারকা ইংলিশ লিগটিতে বহু কীর্তি গড়েছেন।
এবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগে অনন্য এক রেকর্ডে জায়গা করে নিলেন সালাহ। আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে গতকাল রাতে ৩-১ গোলে জয় পাওয়া ম্যাচে গোল ও অ্যাসিস্টে দারুণ ভূমিকা রাখেন এই ফরোয়ার্ড। নিজেদের মাঠ অ্যানফিল্ডে মাত্র ৬ মিনিটেই ২-০ এগিয়ে যায় লিভারপুল।
আর্নে স্লটের দলের প্রথম গোলটি আসে রবার্টসনের পা থেকে। সালাহর নিচু শটের ফ্রি-কিক অগোচরেই পায়ে লাগে রবার্টসনের, বল জালে জড়ালে অ্যাসিস্ট পেয়ে যায় সালাহ। দুই মিনিট পরই আতলেতিকোর রক্ষণভাগকে পরাস্ত করে দুর্দান্ত এক গোল করেন ৩৩ বছর বয়সী তারকা ফরোয়ার্ড।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে প্রথম কোনো ইংলিশ ক্লাবের ফুটবলার প্রথম ৬ মিনিটেই একটি গোল ও অ্যাসিস্ট করলেন।
আতলেতিকোর বিপক্ষে এই ম্যাচে দারুণ এক মাইলফলকও স্পর্শ করেছেন সালাহ। ইউরোপের সেরা প্রতিযোগিতায় লিভারপুলের জার্সি গায়ে এটি তাঁর ৭৪তম ম্যাচ। ক্লাবটির কিংবদন্তি স্টিভেন জেরার্ডকে ছাড়িয়ে এখন লিভারপুলের হয়ে সর্বোচ্চ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ খেলার তালিকায় দুইয়ে ওঠে এসেছেন সালাহ। তার সামনে আছেন কেবল ৮০ ম্যাচ খেলা জেমি ক্যারাঘার।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের প্রথম রাউন্ডে আরও ৭টি ম্যাচ খেলবে লিভারপুল। ইংলিশ জায়ান্টরা যে ছন্দে আছে তাতে এবারের আসরে এই প্রতিযোগিতার আরো ম্যাচ খেলার সুযোগ পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। তাতে ক্যারাঘারের এই রেকর্ডের একক মালিকানা পাওয়া সালাহর জন্য শুধুই সময়ের ব্যাপার।
পঞ্চাশ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বাজে ফলাফলের মৌসুমে একটি সান্ত্বনা পেল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। মাঠের খেলায় না পারলেও, আয়ের খেলায় রেকর্ড গড়ল তারা।
২০২৪ সালের জুলাই থেকে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত গত অর্থ বছরে ক্লাবের রেকর্ড ৬৬ কোটি ৬৫ লাখ পাউন্ড আয় করেছে ইউনাইটেড। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ১১ হাজার ৬৮ কোটি টাকার বেশি। যা আগের মৌসুমের তুলনায় ০.৭ শতাংশ বেশি।
এর আগের অর্থ বছরে ৬৫ কোটি ১০ লাখ পাউন্ড আয় করেছিল ইউনাইটেড। এটিই ছিল ক্লাবটির এত দিনের রেকর্ড।
অথচ মাঠের পারফরম্যান্সে ২০২৪-২৫ মৌসুমে স্মরণকালের সবচেয়ে বাজে অবস্থায় ছিল ইউনাইটেড। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের গত আসরে ১৫তম হয়েছিল তারা। ১৯৭৩-৭৪ সালের পর যা তাদের সবচেয়ে বাজে ফলাফল।
অবশ্য মাঠের দৈন্যদশার মাঝে আয়ের রেকর্ড গড়লেও, লাভের মুখ দেখতে পারেনি ইউনাইটেড। গত অর্থ বছরে সার্বিক হিসেবে তাদের ক্ষতির পরিমাণ ৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার।
লাভ করতে না পারলেও, উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ক্ষতি কমেছে তাদের। এর আগের অর্থ বছরে সার্বিক ক্ষতি ছিল ১১ কোটি ৩২ লাখ পাউন্ড।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত দুই বছর ধরে খরচ কমানোর যে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে জায়ান্ট ক্লাবটি, এরই সুফল পেতে শুরু করেছে তারা।
ক্লাবের কর্মীর সংখ্যা ১১শ থেকে কমিয়ে ৭শতে নামিয়ে আনা হয়েছে। ক্লাবের খেলোয়াড় ও অন্যান্য সদস্যের পারিশ্রমিকও প্রায় ২৫ শতাংশ হারে কমানো হয়েছে।
এর বাইরে স্নাপড্রাগলের সঙ্গে ৫ বছরের চুক্তিরও সুফল পেয়েছে ইউনাইটেড।