২৩:৫১ , অক্টোবর ১১
রশিদের ৫ উইকেট, সিরিজ জিতল আফগানিস্তান
২৩:৪৩ , অক্টোবর ১১
রশিদের চতুর্থ শিকার তানভির
২৩:৩৫ , অক্টোবর ১১
ফিরে গেলেন জাকের
২৩:৩১ , অক্টোবর ১১
পরপর দুই বলে আউট সোহান-সাকিব
২৩:০৮ , অক্টোবর ১১
বোল্ড হয়ে গেলেন হৃদয়
২২:৩৯ , অক্টোবর ১১
ওমরজাইয়ের তৃতীয় শিকার মিরাজ
২২:৩৫ , অক্টোবর ১১
পাওয়ার প্লেতে ৩ উইকেটে ৪৮
২২:২৩ , অক্টোবর ১১
চার-ছক্কার পর সাইফের অক্কা
২২:১৩ , অক্টোবর ১১
অহেতুক রান আউটে শান্তর বিদায়
২২:১০ , অক্টোবর ১১
১১ বলের ওভারে ১৬ রান
২১:৫১ , অক্টোবর ১১
খালি হাতে তামিমের বিদায়
২১:১৮ , অক্টোবর ১১
১৯১ রানের লক্ষ্য পেল বাংলাদেশ
২১:১৪ , অক্টোবর ১১
গাজানফারকে ফেরালেন রিশাদ
২১:১০ , অক্টোবর ১১
৯৫ রানে আউট ইব্রাহিম
২০:৪৭ , অক্টোবর ১১
অল্পেই ফিরলেন রশিদ
২০:৪৩ , অক্টোবর ১১
রান আউটে ভাঙল জুটি
২০:০৮ , অক্টোবর ১১
মিরাজের চমৎকার ক্যাচে নবীর বিদায়
১৯:৫৭ , অক্টোবর ১১
আম্পায়ার্স কলে বাঁচলেন ইব্রাহিম
১৯:৫৩ , অক্টোবর ১১
৮২ বল পর বাউন্ডারি
১৯:৪৭ , অক্টোবর ১১
মাঝ পথে ৪ উইকেটে ৯৯
১৯:৩৮ , অক্টোবর ১১
৭০ বলে ইব্রাহিমের ফিফটি
১৯:২৬ , অক্টোবর ১১
টিকলেন না ওমরজাই
১৯:২৩ , অক্টোবর ১১
হাশমতকে বোল্ড করলেন মিরাজ
১৯:১০ , অক্টোবর ১১
উঠে গেলেন রহমত
১৮:৪৬ , অক্টোবর ১১
প্রথম পাওয়ার প্লেতে ২ উইকেটে ৪৩
১৮:৪১ , অক্টোবর ১১
অতলকে ফেরালেন তানভির
১৮:২৩ , অক্টোবর ১১
শুরুতে সাকিবের ব্রেক থ্রু
১৭:৪২ , অক্টোবর ১১
পিচ রিপোর্ট
১৭:৪০ , অক্টোবর ১১
আফগানিস্তানের অপরিবর্তিত একাদশ
১৭:৩৭ , অক্টোবর ১১
স্পিনে শক্তি বাড়াল বাংলাদেশ
১৭:৩৪ , অক্টোবর ১১
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
১৭:১৯ , অক্টোবর ১১
আজই আফগানদের হ্যাটট্রিক?
১৭:১৮ , অক্টোবর ১১
মুখোমুখি পরিসংখ্যান
১৭:১৭ , অক্টোবর ১১
সিরিজ বাঁচিয়ে রাখার অভিযানে বাংলাদেশ
২৩:৫১ , অক্টোবর ১১
রশিদের ৫ উইকেট, সিরিজ জিতল আফগানিস্তান
২৩:৪৩ , অক্টোবর ১১
রশিদের চতুর্থ শিকার তানভির
২৩:৩৫ , অক্টোবর ১১
ফিরে গেলেন জাকের
২৩:৩১ , অক্টোবর ১১
পরপর দুই বলে আউট সোহান-সাকিব
২৩:০৮ , অক্টোবর ১১
বোল্ড হয়ে গেলেন হৃদয়
২২:৩৯ , অক্টোবর ১১
ওমরজাইয়ের তৃতীয় শিকার মিরাজ
২২:৩৫ , অক্টোবর ১১
পাওয়ার প্লেতে ৩ উইকেটে ৪৮
২২:২৩ , অক্টোবর ১১
চার-ছক্কার পর সাইফের অক্কা
২২:১৩ , অক্টোবর ১১
অহেতুক রান আউটে শান্তর বিদায়
২২:১০ , অক্টোবর ১১
১১ বলের ওভারে ১৬ রান
২১:৫১ , অক্টোবর ১১
খালি হাতে তামিমের বিদায়
২১:১৮ , অক্টোবর ১১
১৯১ রানের লক্ষ্য পেল বাংলাদেশ
২১:১৪ , অক্টোবর ১১
গাজানফারকে ফেরালেন রিশাদ
২১:১০ , অক্টোবর ১১
৯৫ রানে আউট ইব্রাহিম
২০:৪৭ , অক্টোবর ১১
অল্পেই ফিরলেন রশিদ
২০:৪৩ , অক্টোবর ১১
রান আউটে ভাঙল জুটি
২০:০৮ , অক্টোবর ১১
মিরাজের চমৎকার ক্যাচে নবীর বিদায়
১৯:৫৭ , অক্টোবর ১১
আম্পায়ার্স কলে বাঁচলেন ইব্রাহিম
১৯:৫৩ , অক্টোবর ১১
৮২ বল পর বাউন্ডারি
১৯:৪৭ , অক্টোবর ১১
মাঝ পথে ৪ উইকেটে ৯৯
১৯:৩৮ , অক্টোবর ১১
৭০ বলে ইব্রাহিমের ফিফটি
১৯:২৬ , অক্টোবর ১১
টিকলেন না ওমরজাই
১৯:২৩ , অক্টোবর ১১
হাশমতকে বোল্ড করলেন মিরাজ
১৯:১০ , অক্টোবর ১১
উঠে গেলেন রহমত
১৮:৪৬ , অক্টোবর ১১
প্রথম পাওয়ার প্লেতে ২ উইকেটে ৪৩
১৮:৪১ , অক্টোবর ১১
অতলকে ফেরালেন তানভির
১৮:২৩ , অক্টোবর ১১
শুরুতে সাকিবের ব্রেক থ্রু
১৭:৪২ , অক্টোবর ১১
পিচ রিপোর্ট
১৭:৪০ , অক্টোবর ১১
আফগানিস্তানের অপরিবর্তিত একাদশ
১৭:৩৭ , অক্টোবর ১১
স্পিনে শক্তি বাড়াল বাংলাদেশ
১৭:৩৪ , অক্টোবর ১১
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
১৭:১৯ , অক্টোবর ১১
আজই আফগানদের হ্যাটট্রিক?
১৭:১৮ , অক্টোবর ১১
মুখোমুখি পরিসংখ্যান
১৭:১৭ , অক্টোবর ১১
সিরিজ বাঁচিয়ে রাখার অভিযানে বাংলাদেশ
২৩:৫১ , অক্টোবর ১১
রশিদ খানের লেগ স্পিন বা গুগলির কোনো জবাবই যেন জানে না বাংলাদেশ। বেশ ছোট লক্ষ্য পেলেও রশিদের ঘূর্ণিতে খাবি খেয়ে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে হেরে গেল মেহেদী হাসান মিরাজের দল।
আবু ধাবির জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বাংলাদেশকে ৮১ রানে হারিয়ে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই সিরিজ জিতে গেল আফগানিস্তান। মাত্র ১৯১ রানের লক্ষ্য পেলেও ব্যাটিং ব্যর্থতায় ১০৯ রানে গুটিয়ে যায় বাংলাদেশ।
এই মাঠে এর চেয়ে কম রান করে জিততে পারেনি আর কোনো দল। ২০০৯ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৯৮ রান করেও জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। সেই রেকর্ড এবার নিজেদের করে নিল আফগানিস্তান।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে এটিই বাংলাদেশের সর্বনিম্ন ইনিংস।
এ নিয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে টানা তিন সিরিজ জিতে হ্যাটট্রিক করল আফগানিস্তান। ২০২৩ সালে বাংলাদেশের মাঠে ও ২০২৪ সালে শারজাহতেও সিরিজ জিতেছিল তারা।
বাংলাদেশের ব্যাটিং গুঁড়িয়ে মাত্র ১৭ রানে ৫ উইকেট নেন রশিদ। ওয়ানডেতে এটি তার ষষ্ঠ ৫ উইকেট। স্পিনারদের মধ্যে তার চেয়ে বেশি ৫ উইকেট আছে শুধু মুত্তিয়া মুরালিধরন (১০) ও শহিদ আফ্রিদির (৯)। এছাড়া আজমতউল্লাহ ওমরজাই নেন ৩ উইকেট।
রান তাড়ায় প্রথম ওভারেই তানজিদ হাসান তামিমের উইকেট হারায় বাংলাদেশ। পরে সাইফ হাসানের শুরুটা ভালো হলেও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি।
একপ্রান্ত আগলে তাওহিদ হৃদয় দলকে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু দলের সর্বোচ্চ ২৪ রান করে রশিদের বলে বোল্ড হয়ে যান হৃদয়। সেখান থেকেই শুরু হয় বাংলাদেশের ধস।
শেষ দিকে মাত্র ১০ রানের মধ্যে ৫ উইকেট হারিয়ে অল আউট হয় বাংলাদেশ।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
আফগানিস্তান: ৪৪.৫ ওভারে ১৯০ (গুরবাজ ১১, ইব্রাহিম ৯৫, অতল ৮, রহমত ৯ অবসর আউট, হাশমত ৪, ওমরজাই ০, নবী ২২, খারোটে ১৩, রশিদ ১, গাজানফার ২২, বশির ০*; সাকিব ৭-০-৩৫-২, মোস্তাফিজ ৮-০-৩৮-০, মিরাজ ১০-১-৪২-৩, তানভির ১০-০-৩৫-১, রিশাদ ৯.৫-০-৩৭-২)
বাংলাদেশ: ২৮.৩ ওভারে ১০৯ (তামিম ০, সাইফ ২২, শান্ত ৭, হৃদয় ২৪, মিরাজ ৪, জাকের ১৮, সোহান ১৫, সাকিব ০, রিশাদ ৫, তানভির ০, মোস্তাফিজ ৬*; ওমরজাই ৭-১-২৭-৩, বশির ২-০-২২-০, গাজানফার ৪-০-২১-০, রশিদ ৮.৩-২-১৭-৫, খারোটে ৭-২-২২-১)
ফল: আফগানিস্তান ৮১ রানে জয়ী
২৩:৪৩ , অক্টোবর ১১
রশিদ খানের লেগ স্পিনে বড় শট খেলতে গিয়ে এলবিডব্লিউ হয়ে গেলেন তানভির ইসলাম। রিভিউ নিয়েও কোনো ফায়দা হয়নি তার। রশিদের চতুর্থ শিকার হলেন তানভির।
মাত্র ১০০ রানে ৯ উইকেট হারিয়ে এখন পরাজয়ের অপেক্ষায় বাংলাদেশ। ক্রিজে দুই ব্যাটার রিশাদ হোসেন ও মোস্তাফিজুর রহমান।
২৩:৩৫ , অক্টোবর ১১
শেষ স্বীকৃত ব্যাটার জাকের আলি অনিকের উইকেটও হারাল বাংলাদেশ। নানগেলিয়া খারোটের বলে আলতো শটে রশিদ খানের হাতে ক্যাচ তুলে দেন ৪৩ বলে ১৮ রান করা কিপার-ব্যাটার।
মাত্র ৯৯ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে এখন পরাজয়ের দুয়ারে বাংলাদেশ। ক্রিজে দুই ব্যাটার রিশাদ হোসেন ও তানভির ইসলাম।
২৩:৩১ , অক্টোবর ১১
ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াইয়ে থাকা বাংলাদেশকে জোড়া ধাক্কা দিলেন রশিদ খান। আগের ওভারে কট বিহাইন্ডের জীবন পাওয়া নুরুল হাসান সোহান ফালতু শটে বোল্ড হলেন। পরের বলে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ধরা পড়লেন তানজিম হাসান সাকিব।
২০ বলে ১৫ রান করেন সোহান। গোল্ডেন ডাক নিয়ে ফেরেন সাকিব। ঠিক পরের রিশাদ হোসেনকেও এলবিডব্লিউ দেন আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে উইকেট বাঁচান রিশাদ।
২৩ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৭ উইকেটে ৯৯ রান। জয়ের জন্য বাকি ৩ উইকেটে প্রয়োজন ৯২ রান। ৩৭ বলে ১৮ রানে অপরাজিত জাকের আলি অনিক।
২৩:০৮ , অক্টোবর ১১
৫০ রানে ৪ উইকেট হারানোর পর জাকের আলি অনিকের সঙ্গে জুটি গড়ার পথে অনেকটা এগিয়ে গিয়েছিলেন তাওহিদ হৃদয়। কিন্তু হুট করেই অহেতুক এক শটে বোল্ড হয়ে গেলেন মিডল-অর্ডার ব্যাটার।
রশিদ খানের ফুল লেংথ বলে স্লগ করতে গিয়ে বোল্ড হলেন ৩৪ বলে ২৪ রান করা হৃদয়। ক্রিজে নতুন ব্যাটার নুরুল হাসান সোহান। ২২ বলে ১৩ রানে অপরাজিত জাকের।
১৭ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ৮০ রান। জয়ের জন্য বাকি ৫ উইকেটে করতে হবে আরও ১১১ রান।
২২:৩৯ , অক্টোবর ১১
আজমতউল্লাহ ওমরজাইয়ের বল যেন কিছুতেই বুঝতে পারছেন না বাংলাদেশের ব্যাটাররা। তার টানা ৬ ওভারের স্পেলে তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে ফিরে গেলেন মেহেদী হাসান মিরাজ।
নিখুঁত ভেতরে ঢোকা ডেলিভারিতে এলবিডব্লিউ হন ৪ রান করা বাংলাদেশ অধিনায়ক। রিভিউ নিয়েও লাভ হয়নি তার। উল্টো প্রথম রিভিউ হারায় বাংলাদেশ।
১০.২ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ৫০ রান। নতুন ব্যাটার জাকের আলি অনিক। ১৮ বলে ১০ রানে অপরাজিত তাওহিদ হৃদয়।
২২:৩৫ , অক্টোবর ১১
ছোট লক্ষ্য তাড়ায় শুরুটা বেশ ভয় জাগানিয়া হয়েছে বাংলাদেশ। প্রথম পাওয়ার প্লের ১০ ওভারের মধ্যে ড্রেসিং রুমে ফিরে গেছেন টপ-অর্ডারের তিন ব্যাটার তানজিদ হাসান তামিম, সাইফ হাসান ও নাজমুল হোসেন শান্ত।
১০ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৪৮ রান। চাপ সামাল দেওয়ার লড়াইয়ে ক্রিজে দুই ব্যাটার মেহেদী হাসান মিরাজ ও তাওহিদ হৃদয়।
জয়ের জন্য ৪০ ওভারে করতে হবে আর ১৪৩ রান।
২২:২৩ , অক্টোবর ১১
আজমতউল্লাহ ওমরজাইয়ের পরপর দুই বলে দারুণ দুটি শটে চার ও ছক্কা মারলেন সাইফ হাসান। পরের শর্ট ডেলিভারিতে আপার কাট করলেন তিনি। কিন্তু সীমানা পার করতে পারলেন না। ধরা পড়ে গেলেন ডিপ থার্ড ম্যানে।
৩ চার ও ১ ছক্কায় ২৩ বলে ২২ রান করে ফেরেন সাইফ। ক্রিজে নতুন ব্যাটার মেহেদী হাসান মিরাজ। অন্য প্রান্তে তাওহিদ হৃদয়।
৭ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৪০ রান।
২২:১৩ , অক্টোবর ১১
চতুর্থ ওভারে ১৬ রান পাওয়ার পর পঞ্চম ওভারে ড্রেসিং রুমের পথ ধরলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। স্কয়ার লেগের দিকে খেলে দ্রুত ২ রান নিতে গিয়ে রান আউট হয়ে গেলেন ৯ বলে ৭ রান করা বাঁহাতি ব্যাটার।
৫ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ২ উইকেটে ২৫ রান। ক্রিজে নতুন ব্যাটার তাওহিদ হৃদয়। সাইফ হাসান ১৫ বলে ১১ রানে অপরাজিত।
২২:১০ , অক্টোবর ১১
শুরুর ধাক্কা সামলে রীতিমতো বোনাস একটি ওভার পেল বাংলাদেশ। চতুর্থ ওভারে ৫টি ওয়াইডসহ মোট ১১ বল করলেন বশির আহমেদ। যেখানে ১৬ রান নিয়ে নিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও সাইফ হাসান।
ওভারের প্রথম ৩টি বলই ওয়াইডে করেন বশির। এরপর করেন আরও দুইটি। এই ওভারে ২টি চার মারেন সাইফ।
৪ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১ উইকেটে ২৪ রান। সাইফ ১৫ বলে ১১ ও শান্ত ৪ বলে ৬ রানে অপরাজিত।
২১:৫১ , অক্টোবর ১১
রান তাড়ায় শুরুতেই ধাক্কা খেল বাংলাদেশ। আজমতউল্লাহ ওমরজাইয়ের প্রথম ওভারের পঞ্চম বলে ক্যাচ আউট হয়ে গেলেন তানজিদ হাসান তামিম। প্রথম ওভারে কোনো রান পেল না বাংলাদেশ।
ক্রিজে দুই ব্যাটার সাইফ হাসান ও নাজমুল হোসেন শান্ত।
২১:১৮ , অক্টোবর ১১
টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়ে বেশি দূর যেতে পারল না আফগানিস্তান। মেহেদী হাসান মিরাজ, তানজিম হাসান সাকিব, রিশাদ হোসেনদের দারুণ বোলিংয়ে ১৯০ রানে শেষ হয়ে গেল তাদের ইনিংস। ৩১ বল বাকি থাকতেই থেমে গেল তারা।
আবু ধাবির জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ওয়ানডে ফরম্যাটে আগে ব্যাট করে এটিই সর্বনিম্ন দলীয় সংগ্রহ। এই মাঠে ১৯৮ রানের কম করে ওয়ানডে জয়ের রেকর্ড নেই। তাই সিরিজ জয় নিশ্চিত করতে হলে নতুন রেকর্ড গড়তে হবে আফগানদের।
স্বাগতিকদের পক্ষে সর্বোচ্চ ৯৫ রানের ইনিংস খেলেন ইব্রাহিম জাদরান। তিনি ছাড়া আর কেউই সে অর্থে উইকেট টিকতে পারেননি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২২ রান আসে মোহাম্মদ নবীর ব্যাট থেকে। শেষ দিকে এএম গাজানফারও খেলেন ২২ রানের ক্যামিও ইনিংস।
১৫তম ওভারে রহমত শাহ পায়ের চোটে মাঠ ছেড়ে যান। এরপর ৯ উইকেটের পতনের পর আবার ব্যাটিংয়ে নামেন। তবে এক বল খেলে অস্বস্তিতে ভোগায় আর চালিয়ে নিতে পারেননি ফলে ৯ উইকেটেই শেষ হয় আফগানিস্তানের ইনিংস।
বল হাতে ৪২ রানে ৩ উইকেট নেন মেহেদী হাসান মিরাজ। এছাড়া তানজিম হাসান সাকিব ও রিশাদ হোসেনের শিকার ২টি করে উইকেট।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
আফগানিস্তান: ৪৪.৫ ওভারে ১৯০ (গুরবাজ ১১, ইব্রাহিম ৯৫, অতল ৮, রহমত ৯ অবসর আউট, হাশমত ৪, ওমরজাই ০, নবী ২২, খারোটে ১৩, রশিদ ১, গাজানফার ২২, বশির ০*; সাকিব ৭-০-৩৫-২, মোস্তাফিজ ৮-০-৩৮-০, মিরাজ ১০-১-৪২-৩, তানভির ১০-০-৩৫-১, রিশাদ ৯.৫-০-৩৭-২)
২১:১৪ , অক্টোবর ১১
৪৫তম ওভারের দ্বিতীয় বলে এএম গাজানফারের ক্যাচ ছেড়ে দেন মেহেদী হাসান মিরাজ। তবে এক বল পরই তাকে আউট করে দিলেন রিশাদ হোসেন।
ছক্কা মারতে গিয়ে লং অনে ধরা পড়লেন ১৮ বলে ২২ রান করা গাজানফার। ৯ উইকেট পড়ার পর আবার ব্যাটিংয়ে এসেছেন এর আগে পায়ের চোটে মাঠ ছাড়া রহমত শাহ।
৪৪.৪ ওভারে আফগানিস্তানের সংগ্রহ ৯ উইকেটে ১৯০ রান।
২১:১০ , অক্টোবর ১১
একপ্রান্ত আগলে রেখে সম্ভাবনা জাগিয়েও সেঞ্চুরি করতে পারলেন না ইব্রাহিম জাদরান। মেহেদী হাসান মিরাজের বলে ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে ছক্কা মারতে গিয়ে ডিপ মিড উইকেটে ধরা পড়লেন আফগান ওপেনার।
৩ চার ও ১ ছক্কায় ১৪০ বলে ৯৫ রান করে ফিরলেন ইব্রাহিম। মিরাজের তৃতীয় শিকার হলেন তিনি।
৪৪ ওভারে আফগানিস্তানের সংগ্রহ ৮ উইকেটে ১৮৮ রান। এএম গাজানফার ১৪ বলে ২০ রানে অপরাজিত। ক্রিজে শেষ ব্যাটার বশির আহমেদ।
২০:৪৭ , অক্টোবর ১১
এক ওভারে দুই উইকেট পেয়ে গেল বাংলাদেশ। প্রথম বলে নানগেলিয়া খারোটের রান আউটের পর শেষ বলে রশিদ খানকে ফেরালেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ২ বলে মাত্র ১ রান করতে পারলেন রশিদ।
৩৮ ওভারে আফগানিস্তানের সংগ্রহ ৭ উইকেটে ১৫৭ রান। ক্রিজে নতুন ব্যাটার আল্লাহ্ মোহাম্মদ গাজানফার। ইব্রাহিম জাদরান ১২২ বলে ৮৬ রানে অপরাজিত।
২০:৪৩ , অক্টোবর ১১
চমৎকার ফিল্ডিংয়ে মাথা ব্যথার কারণ হয়ে ওঠা জুটি ভাঙলেন তানজিদ হাসান তামিম। মেহেদী হাসান মিরাজের বলে অন সাইডে খেলে দুই রানের চেষ্টা করেন ইব্রাহিম জাদরান।
ডিপ মিড উইকেট থেকে সরাসরি থ্রোয়ে নন স্ট্রাইকের স্টাম্প এলোমেলো করে নানগেলিয়া খারোটের বিদায়ঘণ্টা বাজান তামিম। ২৪ বলে ১৩ রান করেন খারোটে। তার বিদায়ে ভাঙে ৩৬ রানের জুটি।
ক্রিজে নতুন ব্যাটার রশিদ খান। এখনও ড্রেসিং রুমে হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে মাঠ ছেড়ে যাওয়া রহমত শাহ। ১২২ বলে ৮৬ রানে অপরাজিত ইব্রাহিম।
২০:০৮ , অক্টোবর ১১
নতুন স্পেলে বোলিংয়ে ফিরে প্রথম বলেই আঘাত করলেন তানজিম হাসান সাকিব। ৩০তম ওভারের প্রথম বলে মেহেদী হাসান মিরাজের দারুণ ক্যাচে ফিরে গেলেন মোহাম্মদ নবী। ১ ছক্কায় ৩০ বলে ২২ রান করেন অভিজ্ঞ ব্যাটার।
ক্রিজে নতুন ব্যাটার নানগেলিয়া খারোটে। এখনও ড্রেসিং রুমে আহত অবসর হওয়া রহমত শাহ। ৯৫ বলে ৬৩ রানে অপরাজিত ইব্রাহিম জাদরান।
২৯.১ ওভারে আফগানিস্তানের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ১১৮ রান।
১৯:৫৭ , অক্টোবর ১১
রিশাদ হোসেনের গুগলি ঠিকঠাক ধরতে পারলেন না ইব্রাহিম জাদরান। বল তার প্যাডে লাগতেই জোরাল আবেদন। কিন্তু সাড়া দিলেন না আম্পায়ার। বেশ কিছুক্ষণ ভেবে রিভিউ নিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ।
রিপ্লেতে দেখা গেল, লেগ স্টাম্পে হালকা ছুঁয়ে যেত বল। অর্থাৎ আম্পায়ার্স কল। তাই বিপদ ঘটেনি ৬০ রানে থাকা ইব্রাহিম জাদরানের।
২৭ ওভারে আফগানিস্তানের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ১১১ রান।
১৯:৫৩ , অক্টোবর ১১
১৩তম ওভারে তানভির ইসলামের বলে চার মেরেছিলেন ইব্রাহিম জাদরান। এরপর ৮২ বলে আর চার-ছক্কার দেখা পায়নি আফগানিস্তান। অবশেষে ২৭তম ওভারে রিশাদ হোসেনের বলে ছক্কা মেরে বাউন্ডারি খরা কাটালেন মোহাম্মদ নবী।
২৬.৩ ওভারে আফগানিস্তানের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ১০৮ রান। নবী ২২ বলে ১৭ ও ইব্রাহিম ৮৭ বলে ৫৮ রানে অপরাজিত।
১৯:৪৭ , অক্টোবর ১১
টস জিতে ব্যাট করতে নামা আফগানিস্তানকে চাপে রেখেছে বাংলাদেশ। ইনিংসের মাঝপথে আফগানদের সংগ্রহ ৪ উইকেটে মাত্র ৯৯ রান।
ইব্রাহিম জাদরান ৮২ বলে ৫৭ রান করে দলের আশার প্রতীক হয়ে টিকে আছেন। অভিজ্ঞ ব্যাটার মোহাম্মদ নাবী ১৮ বলে ৯ রানে অপরাজিত।
১৯:৩৮ , অক্টোবর ১১
অন্য প্রান্তে একের পর উইকেট পড়লেও, নিজের প্রান্ত ধরে রেখে ৭০ বলে ফিফটি করলেন ইব্রাহিম জাদরান। মাইলফলক ছুঁতে ২ চারের সঙ্গে ১টি ছক্কা মারলেন আফগান ওপেনার।
ওয়ানডেতে ইব্রাহিমের এটি অষ্টম ফিফটি। বাংলাদেশের বিপক্ষে দ্বিতীয়। ২৩ ওভারে আফগানিস্তানের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ৯১ রান।
১৯:২৬ , অক্টোবর ১১
অধিনায়কের বিদায়ের পর টিকতে পারলেন না আজমতউল্লাহ ওমরজাই। নিজের ১০০তম আন্তর্জাতিক ম্যাচে রানের খাতাই খুলতে পারলেন না আফগান অলরাউন্ডার। রিশাদ হোসেনের বলে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন তিনি।
১৯ ওভারে আফগানিস্তানের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ৮১ রান। ক্রিজে নতুন ব্যাটার মোহাম্মদ নবী। ৬২ বলে ৪৬ রানে অপরাজিত ইব্রাহিম জাদরান।
১৯:২৩ , অক্টোবর ১১
বেশিক্ষণ টিকতে পারলেন না হাশমতউল্লাহ শহিদি। রাউন্ড দ্য উইকেট থেকে চমৎকার এক ডেলিভারিতে আফগানিস্তানের অধিনায়ককে বোল্ড করে দিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ। ১২ বলে মাত্র ৪ রান করে ফিরলেন হাশমত।
ক্রিজে নতুন ব্যাটার আজমতউল্লাহ ওমরজাই। ৬০ বলে ৪৫ রানে অপরাজিত ইব্রাহিম জাদরান। ১৮ ওভারে আফগানিস্তানের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৭৮ রান।
১৯:১০ , অক্টোবর ১১
আগের ম্যাচে চার নম্বরে নেমে গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেছিলেন রহমত শাহ। এদিনও শুরুটা মন্দ করেননি তিনি। তবে চোট পাওয়ায় বেশিক্ষণ চালিয়ে যেতে পারলেন না আফগানিস্তানের অভিজ্ঞ ব্যাটার।
১৫তম ওভারে তানভির ইসলামের বলে সিঙ্গেল নিতে গিয়ে পেশিতে টান লাগায় মাঠ ছেড়ে গেছেন রহমত। ১১ বলে ৯ রানে অপরাজিত তিনি। রহমতের পরিবর্তে ব্যাটিংয়ে নেমেছেন হাশমতউল্লাহ শহিদি।
১৬ ওভারে আফগানিস্তানের সংগ্রহ ২ উইকেটে ৭০ রান। ইব্রাহিম জাদরান ৫৫ বলে ৩৯ রানে অপরাজিত।
১৮:৪৬ , অক্টোবর ১১
টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা তেমন ভালো করতে পারেনি আফগানিস্তান। প্রথম পাওয়ার প্লের ১০ ওভারে তাদের সংগ্রহ ২ উইকেটে ৪৩ রান।
ইব্রাহিম জাদরান ৩১ বলে ১৯ ও রহমত শাহ ৫ বলে ৪ রানে অপরাজিত। এরই মধ্যে ফিরে গেছেন রহমানউল্লাহ গুরবাজ ও সেদিকউল্লাহ অতল।
১৮:৪১ , অক্টোবর ১১
নবম ওভারে বোলিংয়ে এসেই সাফল্য পেলেন তানভির ইসলাম। বড় শটের খোঁজে লং অন ও মিড অনের মাঝামাঝিতে তানজিম হাসান সাকিবের হাতে ক্যাচ দিলেন ১৩ বলে ৮ রান করা সেদিকউল্লাহ অতল।
ক্রিজে নতুন ব্যাটার রহমত শাহ। ২৮ বলে ১৮ রানে অপরাজিত ইব্রাহিম জাদরান। ৮.৪ ওভারে আফগানিস্তানের সংগ্রহ ২ উইকেটে ৩৮ রান।
১৮:২৩ , অক্টোবর ১১
তৃতীয় ওভারে তানজিম হাসান সাকিবের বলে ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে ছক্কা মেরেছিলেন রহমানউল্লাহ গুরবাজ। তবে পরের ওভারেই প্রতিশোধ নিয়ে নিলেন বাংলাদেশের তরুণ পেসার।
শর্ট বলে আবার ছক্কা মারতে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে জাকের আলি অনিকের হাতে ধরা পড়েছেন ১১ বলে ১১ রান করা গুরবাজ।
৫ ওভারে আফগানিস্তানের সংগ্রহ ১ উইকেটে ১৮ রান। ক্রিজে নতুন ব্যাটার সেদিকউল্লাহ অতল। ১৮ বলে ৭ রান খেলছেন ইব্রাহিম জাদরান।
১৭:৪২ , অক্টোবর ১১
আতহার আলি খান ও ফারভেজ মাহারুফের পিচ রিপোর্ট
প্রথম ম্যাচ খেলা হয়েছিল ৪ নম্বর পিচে। এই ম্যাচ হবে ৯ নম্বর পিচে। প্রায়ই একই রকম পিচ। দেখতে বেশ শুষ্ক। কিছু খালি জায়গা আছে, যেখানে স্পিনাররা টার্গেট করতে পারেন। প্রথম ম্যাচে স্পিনাররা বড় ভূমিকা রেখেছে। ব্যাটিংয়ের জন্য শুরুতে তেমন সহজ হবে না। তবে সেট হওয়ার পর রান করার সুযোগ থাকবে। এই মাঠে আগে ব্যাট করা দলই ৬৬ শতাংশ ম্যাচ জিতেছে।
১৭:৪০ , অক্টোবর ১১
সিরিজের প্রথম ম্যাচ জেতার পর উইনিং কম্বিনেশন ভাঙেনি আফগানিস্তান। আগের মতোই তিন স্পিনার, এক পেসার ও এক পেস বোলিং অলরাউন্ডার নিয়ে খেলতে নেমেছে তারা।
আফগানিস্তান একাদশ: রহমানউল্লাহ গুরবাজ, ইব্রাহিম জাদরান, সেদিকউল্লাহ অতল, রহমত শাহ, হাশমতউল্লাহ শহিদি, আজমতউল্লাহ ওমরজাই, মোহাম্মদ নবী, রশিদ খান, আল্লাহ্ মোহাম্মদ গাজানফার, নানগেলিয়া খারোটে, বশির আহমেদ।
১৭:৩৭ , অক্টোবর ১১
প্রথম ম্যাচে তিন পেসার নিয়ে খেলতে নেমে কিছুটা ভুল করে ফেলেছিল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে তাই স্পিনার বাড়াল তারা।
একাদশ থেকে বাদ পড়েছেন দুই পেসার তাসকিন আহমেদ ও হাসান মাহমুদ। তাদের জায়গায় এসেছেন বাঁহাতি পেসার মুস্তাফিজুর রহমান ও লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন।
বাংলাদেশ একাদশ: সাইফ হাসান, তানজিদ হাসান তামিম, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাওহিদ হৃদয়, মেহেদী হাসান মিরাজ, জাকের আলি, নুরুল হাসান সোহান, তানজিম হাসান সাকিব, তানভির ইসলাম, রিশাদ হোসেন ও মুস্তাফিজুর রহমান।
১৭:৩৪ , অক্টোবর ১১
দ্বিতীয় ম্যাচে কয়েনভাগ্য পাশে পেলেন না মেহেদী হাসান মিরাজ। এবার টস জিতে আগে ব্যাটিং নিলেন আফগানিস্তানের অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ শহিদি। প্রথম ম্যাচে একই কাজ করেছিলেন মিরাজ।
বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেছেন, টস জিতলে তিনিও ব্যাটিং নিতেন। তাই ম্যাচের শুরুতে কিছুটা এগিয়ে গেল আফগানরা। মিরাজের মতে, এই উইকেটে ২৪০-২৫০ রান তাড়া করে জেতা সম্ভব।
১৭:১৯ , অক্টোবর ১১
চলতি সিরিজের আগে বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের মধ্যে হয়েছে ৪টি দ্বিপাক্ষিক সিরিজ। যেখানে প্রথম দুইটি জিতেছিল বাংলাদেশ। তবে ২০২৩ ও ২০২৪ সালের সিরিজে বাংলাদেশকে হারিয়েছে আফগানিস্তান।
এবার দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশকে হারিয়ে ২০২৫ সালের সিরিজটিও জিততে পারে হ্যাটট্রিক হয়ে যাবে আফগানদের।
১৭:১৮ , অক্টোবর ১১
দুই দলের মুখোমুখি পরিসংখ্যানে এখনও এগিয়ে বাংলাদেশ। এখন পর্যন্ত আফগানিস্তানের বিপক্ষে ২০ ম্যাচ খেলে তাদের জয় ১১টিতে আর হেরেছে বাকি ৯টি। তবে দুই দলের সবশেষ পাঁচ ম্যাচের মধ্যে আবার আফগানরা জিতেছে ৩ ম্যাচে।
১৭:১৭ , অক্টোবর ১১
পরাজয়ে যাত্রা শুরুর পর এখন ওয়ানডে সিরিজ হেরে যাওয়ার শঙ্কায় বাংলাদেশ দল। আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের আশা বাঁচিয়ে রাখার মিশনে শনিবার দ্বিতীয় ওয়ানডেতে মাঠে নামবেন মেহেদী হাসান মিরাজ, তাসকিন আহমেদরা।
আবু ধাবির জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টায় শুরু হবে খেলা।
সিরিজের প্রথম ম্যাচে ব্যাটারদের ব্যর্থতায় মাত্র ২২১ রানে গুটিয়ে যায় বাংলাদেশ দল। পরে বোলাররা কিছুটা চেষ্টা করলেও ৫ উইকেটের পরাজয় এড়াতে পারেননি।
ব্যাটারদের এই হতাশার চক্র অবশ্য বেশ কিছু দিন ধরেই চলছে। গত বিশ্বকাপের পর থেকে ১৭ ম্যাচে মাত্র ৬ বার আড়াইশ করতে পেরেছে বাংলাদেশ। ওই ৬ ম্যাচের চারটিতেও আবার শেষ পর্যন্ত হেরে গেছে তারা।
ওয়ানডেতে সবশেষ ১১ ম্যাচের মধ্যে বাংলাদেশের জয় মাত্র ১টি। আর পরিত্যক্ত হয়েছে এক ম্যাচ। বাকি ৯ ম্যাচে মিলেছে শুধুই হতাশা।
তাই সিরিজ বাঁচিয়ে রাখতে ঘুরে দাঁড়ানোর বিকল্প নেই মিরাজদের সামনে।