২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮:০১ পিএম
বাংলাদেশের শুটিংয়ের ইতিহাসে হাতেগোনা যে কয়েকটি সোনালি মুহূর্ত এসেছে, সেখানে নাম আছে সৈয়দা সাদিয়া সুলতানার। প্রতিভাবান এই শুটার ক্যারিয়ার সেভাবে এগিয়ে নিতে পারেননি। দীর্ঘদিন ধরে এই জগত থেকে দূরে থাকা সাবেক এই শুটার সোমবার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন।
চট্টগ্রামে তার মৃত্যুর বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন তার বাবা। সাদিয়া সুলতানার বাবা গণমাধ্যমকে বলেন, “আমার সাদিয়া আর নেই। দুপুর ২ টার দিকে সবাইকে ছেড়ে চলে গেছে।”
আর বাংলাদেশ শুটিং স্পোর্ট ফেডারেশন (বিএসএসএফ) তাদের ফেসবুক পাতায় লিখেছে, “বাংলাদেশ শুটিং স্পোর্ট ফেডারেশনের কমনওয়েলথ শুটিং ও ২০১০ এসএ গেমসের স্বর্ণপদক প্রাপ্ত শুটার সৈয়দা সাদিয়া সুলতানা দুপুর ১টায় ইন্তেকাল করেন। ইন্না লিল্লাহ ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। তার মৃত্যুতে বাংলাদেশ শুটিং স্পোর্ট ফেডারেশন ও শ্যুটিং পরিবার গভীরভাবে শোকাহত।”
২০১০ সালে এসএ গেমসে ১০ মিটার এয়ার রাইফেলে দলগত ইভেন্টে স্বর্ণ জিতে প্রথম আলোচনায় আসেন সাদিয়া সুলতানা। এছাড়া পদক জেতেন কমনওয়েলথ শুটিংয়েও। তবে ২০১৩ সালে বাংলাদেশ গেমসের পর থেকে নিজেকে একরকম গুটিয়ে নেন তিনি।
কয়েক বছর আগে তার পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, সাদিয়া সুলতানা অসুস্থ। তবে তিনি ঠিক কেমন অসুস্থতায় ভুগছিলেন, তা জানা যায়নি।
২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭:৩৬ পিএম
২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭:২১ পিএম
২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:২৫ পিএম
২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:৩৪ পিএম
যাদের হাতে দেশের ফুটবলের ভবিষ্যত, বিশ্বদরবারে যারা বাংলাদেশের ফুটবলকে তুলে ধরবেন, সেই কিশলয়ের জন্যেই এই আয়োজন। টি স্পোর্টস প্রেজেন্টস ঢাকা ইয়ুথ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ পাওয়ার্ড বাই এইস। শুরুর আসরে শিরোপাটা জিতে স্বভাবতই তাই উল্লাসে মেতেছে ধানমন্ডি স্পোর্টস একাডেমি। ৮ দলের অংশগ্রহণে আয়োজিত এই টুর্নামেন্টের শেষ হাসিটা হাসলো তারাই।
গেল ১৮ই নভেম্বর অনূর্ধ্ব-১৬ পর্যায়ে ঢাকার ৮টি একাডেমি দলের অংশগ্রহণে পর্দা ওঠে এই টুর্নামেন্টের। ঢাকার আনাচে কানাচে নানা একাডেমি ফুটবলের প্রসারে কাজ করে গেলেও, এমন টুর্নামেন্টের আয়োজন একেবারেই নজিরবিহীন। ফুটবলের বিকাশে এ ধরণের টুর্নামেন্ট নিয়মিতভাবেই আয়োজিত হবে বলে আশাবাদ সবার। ফাইনালের প্রধান অতিথি ও বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার জাহিদ হাসান এমিলি বলেন,
“টি স্পোর্টসকে এমন একটা আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ দিতে চাই। একাডেমিভিত্তিক ফুটবল ঢাকা থেকে বন্ধ হয়ে গিয়েছিলো। টি স্পোর্টস প্রেজেন্টস ঢাকা ইয়ুথ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ পাওয়ার্ড বাই এইসের মধ্য দিয়ে সেটা নতুনভাবে শুরু হলো। দারুণ উত্তেজনাপূর্ণ একটা ম্যাচ হয়েছে ফাইনালে। পাঁচটা গোল হয়েছে। যারা চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তাদের অভিনন্দন জানাই। যারা রানার্স-আপ হয়েছে তাদেরও অভিনন্দন জানাতে চাই, কেননা এই বয়সটা ভুল করা আর সেখান থেকে শেখার।”
ফাইনালে শুরুর ভাগে ২ গোলের ব্যবধানে পিছিয়ে গেলেও, দুর্দান্ত কামব্যাক উপহার দেয় ধানমন্ডি স্পোর্টস একাডেমি। পরপর তিন গোল করে হারিয়ে দেয় ঢাকা গোল্ডেন ফিউচার একাডেমিকে। ৩-২ গোলে ম্যাচটা হারলেও উত্তেজনায় ঠাঁসা একটা ম্যাচ উপহার দিয়েছে তারা। সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে গড়া দলটা রানার্স-আপ হলেও নজর কেড়েছে বেশ।
বয়সভিত্তিক ও পেশাদার ফুটবলারদের অনুশীলনের যথাযথ সুযোগ করে দিতে কাজ করে যাচ্ছে একাডেমিগুলো। তবে এমন আয়োজন সেই প্রক্রিয়াকে আরও ত্বরান্বিত করবে বলেই বিশ্বাস সংশ্লিষ্টদের। প্রথমবারের মত মাঠে গড়ানো এ আসর আয়োজনের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রশংসা কুড়িয়েছে টি স্পোর্টসও। তবে ভবিষ্যতে আরও দল বাড়ানোর পাশাপাশি বৃহৎ আকারে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করলে দেশের ফুটবল আরও লাভ কুড়াবে বলেই আশ্বাস সবার।
বিজয় দিবস কাবাডির পুরুষ বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ নৌ বাহিনী। আর নারী বিভাগে শিরোপা জিতেছে বাংলাদেশ পুলিশ। পুরুষ ও নারী দুই বিভাগের ফাইনাল ম্যাচ আজ অনুষ্ঠিত হয়। নৌ বাহিনী হারিয়েছে বিমান বাহিনীকে আর পুলিশ জয় পেয়েছে আনসারের বিপক্ষে।
শহীদ (ক্যাপ্টেন) এম মনসুর আলী জাতীয় হ্যান্ডবল স্টেডিশহীদ (ক্যাপ্টেন) এম মনসুর আলী জাতীয় হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামে প্রথমে পুরুষ বিভাগের ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। টান টান উত্তেজনার ম্যাচে মাত্র দুই পয়েন্টের ব্যবধানে বিমান বাহিনীকে হারিয়েছে নৌ বাহিনী। তুহিন তরফদাররা ফাইনাল জিতেছে ৩৮-৩৬ পয়েন্টে। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মধ্য দিয়ে গ্রুপ পর্বে বিমান বাহিনীর কাছে হারের প্রতিশোধ নিল নৌ বাহিনী।
ম্যাচের শুরুতে বিমান বাহিনী কিছুটা এগিয়ে গেলেও আস্তে আস্তে নিজেদের গুছিয়ে নেয় নৌ বাহিনী। ম্যাচে লিড বাড়িয়ে প্রতিপক্ষের উপর প্রাধান্য বিস্তার করতে থাকে তারা। প্রথমার্ধে ১২ পয়েন্টের ব্যবধানে এগিয়ে যায় নৌ বাহিনী। তাদের সংগ্রহ ছিল ২৬। আর বিমান বাহিনীর ১৪।
আঘাত পেয়ে প্রথমার্ধের শেষ দিকে ম্যাচ থেকে ছিটকে পড়েন বিমান বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় দীপায়ন। এর ফলে শক্তিতে কিছুটা ভাটা পড়ে বিমানের। টানা তিন খেলায় ম্যাচ সেরা হয়েছিলেন দীপায়ন।
তবে বিরতি থেকে ফিরে ম্যাচ জমিয়ে তুলে বিমান বাহিনী। পয়েন্টের ব্যবধান কমিয়ে দারুণভাবে ম্যাচে ফিরে তারা। এক সময় দুই দলের পয়েন্ট দাঁড়ায় সমান ৩৪। তবে শেষ দিকে আর কুলিয়ে উঠতে পারেনি বিমান বাহিনী। ম্যাচের শেষ বাঁশি বাজার সাথে সাথে বিজয়ের উল্লাসে মেতে উঠে নৌ বাহিনীর খেলোয়াড়রা। ম্যাচে দুই দলই দুইটি করে লোনা পেয়েছে। ফাইনাল ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন নৌ বাহিনীর তুহিন তরফদার। টুর্নামেন্টের সেরা রেইডার বিমান বাহিনীর মিজান আহমেদ। সেরা ক্যাচার নৌ বাহিনীর নাসির উদ্দিন। আর টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন বিমান বাহিনীর দীপায়ন।
নারী বিভাগের ফাইনালে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ। শিরোপার লড়াইয়ে পুলিশ ২৬-১৬ পয়েন্টে হারিয়েছে বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপিকে।
এই ম্যাচেও জমজমাট লড়াই হয়েছে। প্রথমার্ধে সমান তালে লড়েছে দুই দল। কেউ কাউকে ছাড় দেয়নি বিন্দুমাত্র। পুলিশ ও আনসারের পয়েন্ট ছিল সমান ১০। দ্বিতীয়ার্ধেও ম্যাচের আকর্ষণের কোন কমতি ছিল না। তবে একটা সময় পুলিশ ব্যবধান কিছুটা বাড়িয়ে সুবিধাজনক অবস্থায় চলে যায়। আনসার আর ম্যাচে ফিরতে পারেনি।
ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় পুলিশের ইসরাত জাহান। টুর্নামেন্টের সেরা রেইডার পুলিশের নবর্শি চাকমা। সেরা ক্যাচার আনসারের স্মৃতি খাতুন। আর সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন পুলিশের শ্রাবণী মল্লিক।
ফাইনাল ম্যাচে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কাবাডি ফেডারেশনের সভাপতি ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ বাহারুল আলম। খেলা শেষে বিজয়ীদের পুরস্কৃত করেন তিনি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কাবাডি ফেডারেশনের সহ-সভাপতি আইজিপি প্রিজন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মোঃ মোতাহের হোসেন, সহ-সভাপতি হাফিজুর রহমান খান, সহ-সভাপতি আবদুল্লাহ আল নোমান ও সাধারণ সম্পাদক এস এম নেওয়াজ সোহাগ।
বিজয় দিবস কাবাডির পুরুষ বিভাগের ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী। প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে বিমান বাহিনী ৩৯-৩৬ পয়েন্টে হারিয়েছে বাংলাদেশ পুলিশকে। আগামীকাল শিরোপার লড়াইয়ে বিমান বাহিনীর প্রতিপক্ষ নৌ বাহিনী।
এর ফলে 'খ' গ্রুপের দুটি দল ফাইনালে গেল। গ্রুপ পর্বে বিমান বাহিনী ৩৭-৩৪ পয়েন্টে নৌ বাহিনীকে হারিয়েছিল। তাই ফাইনাল ম্যাচ নৌ বাহিনীর জন্য প্রতিশোধেরও।
'খ' গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালে জায়গা করে নেয় বিমান বাহিনী। আর 'ক' গ্রুপ থেকে রানার্স আপ হয়ে শেষ চারে আসে বাংলাদেশ পুলিশ।
শহীদ (ক্যাপ্টেন) এম মনসুর আলী জাতীয় হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ম্যাচের শুরু থেকে ভাল লড়াই হয়েছে দুই দলের মাঝে। তবে প্রথমার্ধের খেলা শেষে বিমান বাহিনী ২১-১৪ পয়েন্টে এগিয়ে যায়। বিরতির পর আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল ম্যাচে। শেষ দিকে লড়াই জমিয়ে তুলেছিল পুলিশ।
কিন্তু মাত্র তিন পয়েন্টের ব্যবধানে ম্যাচ হারে তারা। বিজয়ের হাসি নিয়ে খেলা শেষ করে বিমান বাহিনী। ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন বিজয়ী দলের দীপায়ন।
এর আগে গত রোববার তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ প্রথম সেমিফাইনালে ৩৮-৩৬ পয়েন্টে সেনাবাহিনীকে হারিয়ে ফাইনালে জায়গা করে নেয় নৌ বাহিনী। নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষে দু'দলের সমান ৩২ পয়েন্ট ছিল। এরপর ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারিত হয় টাইব্রেকারে।
২০২৪ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত ছয় মাসের বর্ষপঞ্জি অনুমোদন করেছে বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশন। আজ রোববার বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটির প্রথম সভায় এসব কার্যক্রম অনুমোদন করা হয়েছে।
ইন্সপেক্টর জেনারেল অব বাংলাদেশ পুলিশ ও বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের সভাপতি বাহারুল আলম বিপিএমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় নেপাল ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলোয়াড় পাঠানোর বিষয় অনুমোদিত হয়েছে। এ ছাড়া দুবাই/থাইল্যান্ড ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলোয়াড় পাঠানোর বিষয়েও সিদ্ধান্ত হয়েছে।
আগামী ছয় মাসের মধ্যে বিজয় দিবস কাবাডি প্রতিযোগিতা, জাতীয় কাবাডি দলের ক্যাম্প (নারী ও পুরুষ), যুব উৎসব (ছেলে ও মেয়ে), জুনিয়র অনুশীলন ক্যাম্প (ছেলে ও মেয়ে), নেপাল/শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট ম্যাচ, কাবাডি রেফারিজ ট্রেনিং কোর্স, কাবাডি কোচেস ট্রেনিং, জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ (ছেলে ও মেয়ে), জুনিয়র সার্ভিসেস লিগ এবং নারী করপোরেট লিগ আয়োজনের অনুমোদন হয়েছে।
সভায় আরও সিদ্ধান্ত হয়েছে, কার্যক্রমের ওপর ভিত্তি করে গঠিত হবে বিভিন্ন সাব-কমিটি। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের নির্দেশনামাফিক কার্যক্রম পরিচালনার সুবিধার্থে বিভিন্ন সাব-কমিটিতে কার্যনির্বাহী কমিটির বাইরে থেকে বিশেষজ্ঞ নেওয়ার সুযোগ থাকবে। সভায় কার্যনির্বাহী কমিটির ১৮ সদস্যের মধ্যে ১৭ জন উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের কাবাডির উন্নয়নে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় পাশে থাকবে বলে জানিয়েছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। বিজয় দিবস কাবাডি ম্যাচের খেলা দেখতে শহীদ (ক্যাপ্টেন) এম মনসুর আলী জাতীয় হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামে এসেছিলেন আসিফ মাহমুদ। সেনা বাহিনী ও পুলিশের ম্যাচ শেষে সেরা খেলোয়াড় সেনাবাহিনীর আনোয়ার হোসেনের হতে পুরস্কার তুলে দেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এসময় ক্রীড়া উপদেষ্টার পাশে ছিলেন কাবাডি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক এস এম নেওয়াজ সোহাগ। উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ জানান, 'কাবাডি বাংলাদেশের জাতীয় খেলা। কাবাডি খেলাকে যেন সামনের দিকে আরও এগিয়ে নেয়া যায় এবং সবার কাছে পৌঁছে দেয়া যায় সেজন্য যুব ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আমরা সর্বোচ্চ সাহায্য করবো। কাবাডি ফেডরেশনকে ধন্যবাদ জানাতে চাই, তারুণ্যের উৎসব শুরু হতে অফিসিয়ালি এখনও কিছু দিন বাকি আছে। কিন্তু কাবাডি ফেডরেশন আগে থেকেই কাবাডির মাধ্যমে এই উৎসবের বার্তা ছড়িয়ে দিচ্ছে।'
No recent posts available.