
নেপালের ‘মেরা পিক’ পর্বতের চূড়ায় বাংলাদেশের পতাকা উড়ালেন পর্বতারোহী ইমতিয়াজ ইলাহী ও শাহনাজ আক্তার। বৈরী আবহাওয়ার মধ্যেও আজ নেপালের স্থানীয় সময় সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটে পৌঁছান তাঁরা।
অভিযানে অংশ নেওয়া ইমতিয়াজ ইলাহী একজন সাবেক সেনা কর্মকর্তা এবং শাহনাজ আক্তার পেশায় একজন দন্তচিকিৎসক। গতকাল রাত আড়াইটায় মেরা হাইক্যাম্প থেকে রওয়ানা দেন তাঁরা।
অভিযানটি পরিচালিত হয় বাংলা মাউন্টেনিয়ারিং অ্যান্ড ট্রেকিং ক্লাবের তত্ত্বাবধানে, নেতৃত্বে ছিলেন বিশ্বরেকর্ডধারী পর্বতারোহী তাশি গ্যালজেন শেরপা। ক্লাবের এটি ৪৪তম অভিযান।
চূড়ায় ওঠার অনুভূতি জানিয়ে শাহনাজ আক্তার বলেন,
‘পর্বতে প্রথম সাফল্য পেলাম, খুবই আনন্দিত। এবারই ৬ হাজার মিটার উচ্চতার কোনো পর্বতের চূড়ায় পা রেখেছি। এখানেই থামতে চাই না। লাল-সবুজের প্রতিনিধি হয়ে আরও রেকর্ডের সাক্ষী হতে চাই।’
গত ১৯ অক্টোবর নেপালের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন বাংলা মাউন্টেনিয়ারিং অ্যান্ড ট্রেকিং ক্লাবের সদস্য শামীম সাব্বির ও ডা. শাহনাজ আক্তার। উদ্দেশ্য ছিল সলোখুম্বু অঞ্চলের ৬ হাজার ১১৯ মিটার উচ্চতার লবুচে পর্বত অভিযানের। কিন্তু বৈরি আবহাওয়ায় সামিট ছাড়াই ফিরে আসতে হয় তাঁদের।
শামীম ঢাকায় ফিরলেও নেপালেই অবস্থান করেন শাহনাজ। কয়েকদিন কাঠমান্ডুতে অবস্থান করে নতুন একটি অভিযানে অংশ নেন তিনি। যেখানে তাঁর সঙ্গী হিসেবে ছিলেন ইমতিয়াজ ইলাহী ও হোমায়েদ ইশতিয়াক মুন।
No posts available.
২০ নভেম্বর ২০২৫, ৪:৫১ পিএম
১৭ নভেম্বর ২০২৫, ৩:৩০ পিএম

মিরপুরের শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ বৃহস্পতিবার ইরানকে হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় তুলে নিয়েছে চাইনিজ তাইপে। চতুর্থ ম্যাচে এসে প্রথম হার দেখল ২০১২ বিশ্বকাপের রানার্সআপ ইরান।
এদিন শুরুতে দুবার এগিয়ে যায় ইরান। তাদের স্বস্তি কেড়ে নিয়ে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে চাইনিজ তাইপে; সমতায় ফেরে ৪-৪ পয়েন্টে। ইরানকে এক দফা অল আউট করে ১০-৫ পয়েন্টে এগিয়ে যায় চাইনিজ তাইপের মেয়েরা। প্রথমার্ধের শেষদিকে ইরান টানা ৪ পয়েন্ট পেলেও চাইনিজ তাইপে প্রথমার্ধ শেষ করে ১৭-১১ ব্যবধানে এগিয়ে।
দ্বিতীয়ার্ধে ইরান চেষ্টার ত্রুটি রাখেনি। তবে টেকনিকে তাইনিজ তাইপের সঙ্গে পেরে ওঠেনি তারা। কাবাডি বিশ্বকাপের প্রথম আসরে গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নেওয়া চাইনিজ তাইপে এ অর্ধেও আধিপত্য ধরে রাখে। একের পর এক পয়েন্ট তুলে ম্যাচ জিতে নেয় ৩১-২১ পয়েন্টে।

উগান্ডাকে ৪২-২২ পয়েন্টে হারিয়ে বিশ্বকাপ যাত্রা শুরু করা বাংলাদেশ নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছিল ৫৭-২৭ পয়েন্টে। তৃতীয় ম্যাচে জয়ের ধারা ধরে রাখতে পারেনি স্বাগতিকরা। ৪৩-১৮ পয়েন্টে হারতে হয়েছে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারতের কাছে।
মিরপুর সোহরাওয়ার্দী স্টেডিয়ামে বুধবার ভারতের সামনে দাঁড়াতেই পারেনি স্বাগতিকরা। শারীরিক গড়ন, টেকনিক ও ট্যাকটিকস—সব বিভাগেই এগিয়ে থাকা ভারতের সামনে চাপে ছিল রূপালী আক্তারের দল।
আলো ঝলমলে কোর্টে প্রথম পয়েন্ট তুলে ভারত, পরের রেইডে সমতা আনে বাংলাদেশ। লড়াকু ম্যাচের ইঙ্গিত দেওয়া দ্বৈরথ সময়ের সঙ্গে অসম হয়ে যায়—প্রতিষ্ঠিত হয় বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের আধিপত্য। ভারত কেন বিশ্বসেরা—রেইড এবং ট্যাকল দুই বিভাগেই প্রমাণ করেন ঋতু নেগি ও সোনালী বিষ্ণু সিঙ্গাতেরা। বৃষ্টি-রূপালিরা রেইড করেও পয়েন্ট ছিনিয়ে আনতে পারেননি, ট্যাকলেও দেখাতে পারেননি মুন্সিয়ানা।
ভারত একের পর এক রেইড করে পয়েন্ট নিতে থাকে। ৬ মিনিটের মধ্যে চম্পা ঠাকুরকে কোর্ট থেকে ছিটকে দিয়ে বাংলাদেশকে অলআউট করে ভারত, স্কোর দাঁড়ায় ১২-৫। রূপালি ও বৃষ্টি মাঝে প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেছিলেন বটে, ততক্ষণে বাংলাদেশ আবারও অল আউট হয়।
প্রথমার্ধে ২৯-৮ পয়েন্টে পিছিয়ে ছিল বাংলাদেশ। বিরতির পরও একই চিত্র—ভারতের আধিপত্য অব্যাহত ছিল। ম্যাচে বাংলাদেশকে তৃতীয়বারের মতো অল আউট করে ৪২-১৫ পয়েন্টে লিড নেয় ভারত। শেষ পর্যন্ত বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা অনায়াসে ৪৩-১৮ পয়েন্টে বাংলাদেশকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয় জয় তুলে নেয়।
আগামী দিন বাংলাদেশের খেলা নেই। ২২ নভেম্বর চতুর্থ ম্যাচে স্বাগতিকদের প্রতিপক্ষ থাইল্যান্ড। সে ম্যাচে জিতলে সেমিফাইনাল অনেকটাই নিশ্চিত হবে লাল-সবুজদের। ভারত পরের ম্যাচে মুখোমুখি হবে জার্মানির।

নারী কাবাডি বিশ্বকাপে টানা দ্বিতীয় জয়ের দেখা পেয়েছে বাংলাদেশ। মিরপুর শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার জার্মানিকে ৫৭-২৭ পয়েন্টে হারিয়েছেন রূপালী আক্তাররা।
এদিন শুরু থেকেই প্রতিপক্ষকে কাবু করে একের পর এক রেইডে পয়েন্ট সংগ্রহ করতে থাকেন শ্রাবণী মল্লিক, বৃষ্টি বিশ্বাস ও স্মৃতি আক্তাররা। ম্যাচ ঘড়ির পাঁচ মিনিটেই জার্মানিদের প্রথমবার অল আউট করে স্বাগতিকরা।
একচেটিয়া এই ম্যাচে প্রায় সব খেলোয়াড়কেই পরখ করে বাংলাদেশ। ২০২৩ সালে কাবাডি শুরু করা জার্মানি মেয়েরা এক পর্যায়ে ভালোই প্রতিরোধ গড়ে তোলে। শারীরিক গঠনে ইউরোপের প্রতিনিধিরা শক্তপোক্ত হলেও কৌশলে এগিয়ে ছিল দেশের মেয়েরা।
দশম মিনিটে দ্বিতীয়বার অলআউট হয় জার্মানি নন্দিনীরা, তখন ম্যাচের ব্যবধান দাঁড়ায় ২২-৫ পয়েন্টে। প্রথমার্ধ শেষে বাংলাদেশ এগিয়ে ছিল ২৮-৯ পয়েন্টে।
দ্বিতীয়ার্ধে স্বাগতিকদের গা ছাড়া ভাবের কারণেই জার্মানি বেশ কিছু পয়েন্ট আদায় করে নেয়। ম্যাচের শেষ ছয় মিনিট বাকি থাকতে জার্মানি তৃতীয়বার অলআউট হয়। তখন স্কোর ছিল ৪৩-২১। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ ম্যাচ শেষ করে ৫৭-২৭ ব্যবধানে। এর মধ্যে জার্মানদের আরও একবার অলআউট করেছে বাংলাদেশের মেয়েরা।
ম্যাচ শেষে বাংলাদেশ অধিনায়ক রূপালি আক্তার বলেন, ‘সামনে ভারতের সাথে খেলা, আমরা ভালো খেলার চেষ্টা করব। কেননা, ওরা এই টুর্নামেন্টের সবচেয়ে ভালো দল। টানা দুই জয় পাওয়ায় আত্মবিশ্বাস ও মনোবল অনেক বেড়েছে।’

নারী কাবাডি বিশ্বকাপে শুভ সূচনা করেছে বাংলাদেশ। মিরপুরের শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ উদ্বোধনী ম্যাচে আফ্রিকান চ্যাম্পিয়ন উগান্ডাকে ৪২–২২ পয়েন্টে হারিয়েছে লাল সবুজের মেয়েরা।
এদিন ধীরে-ধরে রক্ষণাত্মক ভঙ্গিতে শুরু করেছিল বাংলাদেশ। তবে স্মৃতি আক্তার ছিলেন ব্যতিক্রম—ম্যাচজুড়ে দাপট দেখিয়েছেন তিনি। ডিফেন্ডারের ভূমিকায় থাকলেও রেইডে গিয়ে পয়েন্ট তুলতে দেখা গেছে স্মৃতিকে।
প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে অংশ নেওয়া উগান্ডা শারীরিক দিক থেকে বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে ছিল। তবে লাল–সবুজের মেয়েদের অভিজ্ঞতা ও ট্যাকটিকসের কাছে পেরে ওঠেনি তারা। তারপরও প্রথমার্ধে বেশ লড়াই করেছে আফ্রিকান অঞ্চলের প্রতিনিধিরা। এই অর্ধে বাংলাদেশ মাত্র দুই পয়েন্টে (১৪–১২) এগিয়ে ছিল।
বিরতির পরও উগান্ডা বেশ কিছুক্ষণ খেলায় ছিল। এক সময় বাংলাদেশের অর্ধে ছিলেন কেবল স্মৃতি আক্তার। পয়েন্টেও ছিল সমতা, এমনকি এগিয়েও গিয়েছিল তারা। তবে ডু–অর–ডাই রেইডে দুইজনকে আউট করে দলকে ম্যাচে ফেরান স্মৃতি। এরপর আর থামানো যায়নি স্বাগতিকদের।
দ্বিতীয়ার্ধে দুবার উগান্ডাকে অল–আউট করে ব্যবধান বাড়িয়ে নেয় বাংলাদেশ। শেষ পর্যন্ত ৪২–২২ পয়েন্টে ম্যাচ জিতে নেয় স্বাগতিক দল।
ম্যাচসেরা স্মৃতি আক্তার বলেন,
‘শুরুর দিকে কিছুটা চাপ অনুভব করছিলাম। যেহেতু কখনোই উগান্ডার সঙ্গে খেলিনি, এই প্রথমবার খেলছি। ওদের বুঝতে একটু সময় লেগেছে। এ কারণেই শুরুতে একটু অগোছালো মনে হয়েছে। ওদের বুঝে নেওয়ার পরে আমরা অনেক ভালো খেলেছি।’
দারুণ জয়ে আসর শুরু করা বাংলাদেশ আগামীকাল মঙ্গলবার বিকেল ৫টায় ‘এ’ গ্রুপের দ্বিতীয় ম্যাচে মুখোমুখি হবে জার্মানির। বুধবার উগান্ডা তাদের দ্বিতীয় ম্যাচ খেলবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে।

অস্ট্রেলিয়ান রাগবি লিগে এখন সবচেয়ে আলোচিত বিষয় ‘আর-থ্রিসিক্সটি’। এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকে কেন্দ্র করে খেলোয়াড়দের ভবিষ্যৎ নিয়ে কঠোর অবস্থানে ন্যাশনাল রাগবি লিগ (এনআরএল)। লিগ কর্তৃপক্ষ পরিষ্কার জানিয়েছে— অননুমোদিত এই প্রতিযোগিতায় যে–ই খেলোয়াড় যোগ দেবে, সরাসরি হোক বা অন্য কোনো লিগ ঘুরে, এনআরএলে তার ফেরার পথে ১০ বছরের নিষেধাজ্ঞা থাকবেই।
অস্ট্রেলিয়াসহ বেশিরভাগ রাগবি ইউনিয়নখেলা দেশ ঘোষণা করেছে— কেউ আরথ্রিসিক্সটিতে স্বাক্ষর করলে তাঁকে জাতীয় দলে আর ডাকবে না। রাগবি-থ্রিসিক্সটি হলো একটি প্রস্তাবিত ব্রেকঅ্যাওয়ে (উদ্বিগ্ন) রাগবি ইউনিয়ন লিগ। এনআরএলের মতো রাগবি লিগ নয়, ইউনিয়ন কোডে একটি নতুন প্রতিযোগিতা। ন্যাশনাল রাগবি লিগের কাছে একটি বিদ্রোহী লিগ। যেমনটা ফুটবলে চ্যাম্পিয়নস লিগের বিপরীতে আলোচনায় থাকা সুপার লিগ।
গতকাল অস্ট্রেলিয়ার ঐতিহ্যবাহী রাগবি ক্লাব প্যারামাটা ইলস জ্যাক লোম্যাক্সের সঙ্গে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই চুক্তি শেষ করেছে। তখনই আলোচনার কেন্দ্রে আসে এই বিষয়টি। নিউ সাউথ ওয়েলস স্টেট অব অরিজিন উইঙ্গার এখনো নিজের পরবর্তী গন্তব্য জানায়নি। তবে আগামী অক্টোবর শুরুর অপেক্ষায় থাকা ব্রেকঅ্যাওয়ে লিগ আরথ্রিসিক্সটিতে তাঁর যোগ দেওয়ার জোরালো আভাস মিলছে।
একই পথ ধরে এগোতে পারেন রায়ান পাপেনহুইজনও। গত মাসে মেলবোর্ন স্টর্ম তাঁকে ছেড়ে দেওয়ার পর জাপানি রাগবির লোভনীয় প্রস্তাব ও পরবর্তীতে আরথ্রিসিক্সটিতে যাওয়ার গুঞ্জন জোরালো হয়। জাপান রাগবি ফুটবল ইউনিয়নও এই প্রতিযোগিতা নিয়ে প্রকাশ্য আপত্তি জানায়নি, ফলে খেলোয়াড়দের সামনে তৈরি হয়েছে বিকল্প পথের সুযোগ। আগামী মৌসুমে জাপানে খেলে পরে অনেক খেলোয়াড় আরথ্রিসিক্সটিতে পা রাখতে পারে।
আরও পড়ুন
| ২৮ বছর বয়সে প্যারালিম্পিক সোনাজয়ীর মৃত্যু |
|
এমন সম্ভাবনা মাথায় রেখে এনআরএল গত মাসেই ঘোষণা দেয়, অননুমোদিত প্রতিযোগিতায় যোগ দিলে যে–ই খেলোয়াড় হোন না কেন, এনআরএলে ফিরে আসতে চাইলে তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে পুরো ১০ বছর। কেউ কেউ ভেবেছিলেন, অন্য কোনো লিগ ঘুরে গেলে হয়তো এই বিধিনিষেধ এড়ানো যাবে। সংবাদ সংস্থা এএপিকে এনআরএল’র উচ্চ পর্যায়ের সূত্র নিশ্চিত করেছে— কোনো ফাঁকফোকর নেই। আরথ্রিসিক্সটিতে নাম লিখালে নিষেধাজ্ঞা অবধারিত।
যদিও এ নিয়ে আইনি প্রশ্ন এখনো রয়ে গেছে। খেলোয়াড়দের এজেন্টদের সাম্প্রতিক বৈঠকেও মত উঠেছে— এ নিষেধাজ্ঞা আদালতে টেকসই নাও হতে পারে। তবে এনআরএলের দাবি, খেলার স্বার্থ রক্ষায় আনা এই নীতিমালা আইনি চ্যালেঞ্জে টিকে যাবে। ২০২১ সালে ‘নো-ফল্ট স্ট্যান্ড-ডাউন’ নীতিমালা চ্যালেঞ্জ করে জ্যাক ডে বেলিন ব্যর্থ হয়েছিলেন, সেই নজিরও তুলে ধরা হচ্ছে।
আরথ্রিসিক্সটির সবচেয়ে বড় সম্ভাব্য স্বাক্ষর হিসেবে আলোচনায় রয়েছেন ব্রিসবেন ব্রংকোসের তারকা পেন হ্যাস। বিদ্রোহী লিগটি তাঁকে তিন মিলিয়ন ডলারের প্রস্তাব দিতে পারে। তবে ব্রংকোস নিশ্চিত— আগামী মৌসুমে হ্যাস তাদেরই জার্সি পরবেন।
লোম্যাক্স ও পাপেনহুইজন উভয়ের এজেন্ট ক্লিনটন শিফকফস্কে। দুই তারকার বিদায়ে প্যারামাটা ও মেলবোর্নের বেতনসীমায় চাপ কমেছে। স্টর্মের ক্ষেত্রে পাপেনহুইজনের ইচ্ছা–অনিশ্চয়তার মধ্যেই তা ছিল প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ। অন্যদিকে লোম্যাক্সকে ছেড়ে দিয়ে পরবর্তী তিন মৌসুমে ৭ লাখ ডলার করে বেতন খরচ সাশ্রয় হয়েছে ইলসের। মাত্র এক মৌসুম থাকার পরই লোম্যাক্স এনআরএল ছাড়তে আগ্রহী ছিলেন—ক্লাবও বাধা দেয়নি।
নিউজিল্যান্ড ওয়ারিয়র্সের সাবেক ড্যালি এম জয়ী রজার তুইবাসা–শেকও জানিয়েছেন আর-থ্রিসিক্সটিতে যোগদানের আগ্রহের কথা। তাঁর বর্তমান চুক্তি শেষ হবে আগামী বছর।