তিন বছর পর অবসর ভেঙে জাতীয় দলে ফিরেছেন। তবে ফ্রান্সের বিপক্ষে টনি ক্রুসকে দেখে বোঝার উপায় ছিল না দীর্ঘদিন পর জার্মানি দলে ফিরেছেন রিয়াল মাদ্রিদ মিডফিল্ডার। তার অভিজ্ঞতার ছোঁয়া বদলে দিয়েছে ছন্দহীন থাকা জার্মানির মিডফিল্ডকে। সেই সাথে ফেরার উপলক্ষটাও রাঙিয়েছেন জয় দিয়ে। ম্যাচ শেষে দলটির কোচ ইউলিয়ান নাগেলসমান তাই প্রশংসায় ভাসিয়েছেন ক্রুসকে।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২০২০ ইউরোর শেষ ষোলোতে হারার পরই জাতীয় দলকে বিদায় জানান ক্রুস। তবে ২০২৪ সালে ঘরের মাঠে বসতে যাওয়া আরেক ইউরোর আগে আবারও আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফিরেছেন বিশ্বকাপ জয়ী তারকা। প্রথম ম্যাচে ফিরেই দেখিয়েছেন নিজের ঝলক।
আরও পড়ুন: ১১ বছর পর ঘরের মাঠে ফ্রান্সকে হারালো জার্মানি
ম্যাচ শেষে দলটির কোচ নাগেলসমান বিশ্বকাপ জয়ী এই মিডফিল্ডারের প্রতি নিজের মুগ্ধতা প্রকাশ করেছেন। “সত্যি বলতে সে (ক্রুস) অবিশ্বাস্য। বল পায়ে সে কতটা ভালো তা সবারই জানা, তবে প্রতিপক্ষ থেকে বল কেড়ে নেওয়ার দিক থেকেও সে সমানভাবে পারদর্শী। সেই সাথে দলের অন্য ফুটবলারদেরও আত্মবিশ্বাস যোগায়।”
শেষ তিন ম্যাচেই জার্মানি জয়ের দেখা পায়নি। মিডিফিল্ডে একেবারে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বসে তারা। ক্রুসের ফেরা দলটির মিডফিল্ডের আবারও ফিরেছে প্রাণ। শনিবার রাতে তারা ঘরের মাঠে ফ্রান্সকে হারিয়ে দিয়েছে ২-০ গোলে। যেখান থেকে গত ১৩ বছরেও জার্মান দল জয় নিয়ে ফিরতে পারেনি। যেই জয়ে সামনে থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন ক্রস। করেছেন একটা অ্যাসিস্টও।
এই জয়ে ইউরো আয়োজকদের কিছুটা আত্মবিশ্বাস ফেরার কথা। ইউরোর আগে তাদের হাতে আছে আরও একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। ২৭ তারিখ তারা মাঠে নামবে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে।
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২:৫৩ এম
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২:৪৫ এম
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২:২৭ এম
ফুটবল একাডেমি চালু করছে বসুন্ধরা কিংস। ৪ অক্টোবর থেকে শুরু হচ্ছে কার্যক্রম। জন্মলগ্ন থেকেই বাংলাদেশের ফুটবলে যে দিন বদলের গল্প শুনিয়েছিল তা বাস্তবে রুপ দিতেই এবার গ্রাসরুটে হাত দিচ্ছে এবার কিংস। ৬-১১ বছর বয়সী ছেলে ও মেয়ে উভয়ের জন্যই থাকছে একাডেমিতে ভর্তির সুযোগ। ১১-১৫ ও ১৫-১৮ বছর বয়সী ছেলে ফুটবলারদের জন্য আছে আরও দুইটি বয়সভিত্তিক ক্যাটাগরি।
বাংলাদেশে টানা ৫ বার লিগ চ্যাম্পিয়ন বসুন্ধরা কিংস। ক্লাব সৃষ্টির ১০ বছরের ভেতর এএফসি কাপ, এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগের প্লে-অফেও খেলেছে বসুন্ধরা কিংস। তাতে এশিয়াতে ধীরে ধীরে একটি পরিচিত নাম হয়ে উঠছে ক্লাবটি। দেশী-বিদেশী তারকা ফুটবলার দলে ভিড়িয়ে এরই মধ্যে ক্লাবটি বিপুল অর্থও বিনিয়োগ করেছে। এবার ভিন্ন এক পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ক্লাবটি।
বসুন্ধরা কিংসের লক্ষ্য ধীরে ধীরে এই একাডেমি থেকে ফুটবলার তৈরি করে ক্লাবের খেলোয়াড়ের চাহিদা পূরণ করা। আপাতত বিভিন্ন বয়সের এই শিশু-কিশোরদের অনুশীলন চলবে সপ্তাহে ৩ দিন, থাকবে ভিন্ন ব্যাচ। ফুটবল শিক্ষার মূল পরিকল্পনা করবেন বসুন্ধরা কিংসের রোমানিয়ান কোচ ভ্যালেরি তিতা। আর প্রতি দলের জন্য থাকবে প্রশিক্ষিত ফুটবল কোচ।
যেভাবে ভর্তি হওয়া যাবে কিংস ফুটবল একাডেমিতে
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত কিংসের নিজস্ব অবকাঠামোতেই হবে অনুশীলন। আতর্জাতিক স্টেডিয়াম বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনা, কিংসের ট্রেনিং গ্রাউন্ড তো আছেই, সঙ্গে আছে ৫টি টার্ফ। মূলত সেখানেই হবে ফুটবল প্রশিক্ষণ।
ফি নির্ধারণ হয়েছে ভর্তির জন্য ১০ হাজার টাকা ও প্রতি মাসে ৬ হাজার টাকা করে। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় বাসিন্দাদের জন্য থাকছে বিশেষ ছাড়।
আরও তথ্যের জন্য বসুন্ধরা কিংসের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে ক্লাবটির অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজ থেকে।
আবাসিক ব্যবস্থা হবে কবে?
বসুন্ধরা কিংস প্রেসিডেন্ট ইমরুল হাসান জানিয়েছেন ঢাকার তুলনায় এর বাইরের অঞ্চল থেকে বেশি সাড়া পাচ্ছেন তারা। আপাতত আবাসিক ফুটবল একাডেমি চালু করতে না পারলেও দ্রুতই ঢাকার বাইরে যাওয়ার ইচ্ছা আছে ক্লাবটির, “বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার একদিনেই অভূতপূর্ব সাড়া মিলছে। যেটা আমাদের প্রেরণা যোগাচ্ছে। আমাদের ক্লাব হাউজ তৈরির কাজ চলছে। সেটা শেষ হলেই আমরা আবাসিক একাডেমির কাজে হাত দেব। এমনকি আমরা বিদেশের নামকরা কিছু ক্লাবের একাডেমির সঙ্গেও আলোচনা করেছি, যাতে দ্রুতই তাদের তত্ত্বাবধানে আমরা একাডেমির কার্যক্রম আরও উন্নত করতে পারি।“
মেয়ের সুবিধা কেমন?
আপাতত ৬-১১ বছর বয়সী মেয়েরা অংশ নিতে পারবে বসুন্ধরা কিংসের ফুটবল একাডেমিতে। ১১উর্ধ্ব আগ্রহী মেয়েদের জন্য উইমেনস কোচ ও ট্রেনার নিয়োগের পর সেই কার্যক্রমও চালু করার আশ্বাস দিয়েছে কিংস কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি পদে এরইমাঝে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন তাবিথ আউয়াল। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর পরিকল্পনা করে চূড়ান্ত করবেন নির্বাচনী ইশতেহার। ফুটবলের সমর্থক বাড়ানো, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জাতীয় দলের সাফল্য, ফুটবলের ব্র্যান্ডিং সারা দেশে ছড়িয়ে দেয়া, দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে রেঙ্কিংয়ে সবার চেয়ে এগিয়ে যাওয়া, ফুটবলার হিসেবে তৃণমূল থেকেও যেন যে কেউ উঠে আসতে পারে এধরনের রূপরেখা তৈরি করার প্রাথমিক পরিকল্পনা রয়েছে তাবিথ আউয়ালের।
বাবা গৌরবমন্ডিত পেশাদারি ক্যারিয়ার থেকে অবসরে গিয়েছিলেন মার্কো মাতেরাৎজিকে ঢুঁশ মেরে লাল কার্ড দেখে। চ্যাম্পিয়নও হয়তো হতে পারতেন, তবে যেটা হয়নি সেটা নিয়ে বাক্য খরচের প্রয়োজন নেই। জিতেছেন চ্যাম্পিয়নস লিগ, লিগ শিরোপা, বিশ্বকাপও–এরকম অর্জনের প্রাপ্তির ঢেঁকুর তুলে অবশ্য বাবার মতো অবসরে যেতে পারছেন না জিজু জুনিয়র। বাবার দেখানো পথ ধরে রিয়াল মাদ্রিদের জার্সি চাপিয়ে খেলেছেন মাত্র একটা ম্যাচ, সবশেষ খেলছিলেন স্প্যানিশ তৃতীয় বিভাগের গ্রুপ ওয়ানের দল ফুয়েনলাব্রাদায়। এবার বয়স ত্রিশের কোঠা ছোঁয়ার ঠিক আগেই ফুটবলকে বিদায় বলে দিলেন জিনেদিন জিদানের বড় ছেলে এনজো জিদান, জানাচ্ছে স্প্যানিশ গণমাধ্যম আস ডটকম
২০০৪ সালে পা রেখেছিলেন রিয়াল মাদ্রিদের অ্যাকাডেমিতে। হয়তো স্বপ্ন ছিল, যে ক্লাবে তাঁর বাবা সম্ভাব্য সবকিছু অর্জন করেছেন, সেই লস মেরাঙ্গেসদের জার্সি একদিন চাপিয়ে বার্নাব্যুর মাঠ মাতাবেন। প্রথম সুযোগটা করে দিয়েছিলেন জোসে মরিনিয়ো, ২০১১ সালে এনজো ক্লাবের প্রথম দলের সঙ্গে অনুশীলন করেছিলেন। কিন্তু নিজের স্বপ্নটা বাস্তবে রূপ দেওয়ার জন্য তাঁকে অপেক্ষা করতে হয়েছে আরোও পাঁচ বছর।
এনজো এরমাঝে মাদ্রিদ জুভেনিল আর কাস্তিয়া দলের হয়ে খেলেছেন, কাস্তিয়ার অধিনায়কও ছিলেন একসময়। রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে এনজো জিদান তাঁর একমাত্র ম্যাচ খেলেছিলেন ২০১৬ সালের ৩০ নভেম্বর। ইসকোর বদলি হিসেবে নেমে অভিষেকের ম্যাচ স্মরণীয় করে রেখেছিলেন ডি বক্সের বাইরে থেকে নেওয়া শটে গোল করে। কিন্ত মাদ্রিদের হয়ে ক্যারিয়ার বড় করার স্বপ্নটা থেমে গিয়েছিল সেখানেই।
এরপর বাস্তবতা এনজোকে নিয়ে গেছে আলাভেসে, রায়ো মাহাদাহোনদা, আলমেরিয়ার মতো ক্লাবে। ফুটবল নিয়ে যে এত বড় স্বপ্নটা দেখেছিলেন, তাঁর বিস্তৃতিও সংকুচিত হয়েছে ক্রমে। মূল বিভাগ থেকে বের হয়ে যাযাবর হয়ে চলে গিয়েছিলেন তৃতীয় বিভাগেও। সবশেষ ম্যাচ খেলেছিলেন ২০২৩ সালে, ফুয়েনলাব্রাদার হয়ে।
এবার সিদ্ধান্ত নিলেন, ঢের হয়েছে। তিন সন্তান আর স্ত্রী-র সঙ্গে সময় কাটানো আর পারিবারিক ব্যবসার দেখভালের জন্য বুটজোড়া-জার্সি তুলে রাখছেন আলমারিতে, এনজো তাঁর ফুটবল ক্যারিয়ারের ইতি টানলেন ত্রিশে পৌছানোর আগেই, জানাচ্ছে আস ডটকম।
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
৬ দিন আগে
৬ দিন আগে
৬ দিন আগে
৭ দিন আগে
৮ দিন আগে
৮ দিন আগে
৮ দিন আগে
৯ দিন আগে
৯ দিন আগে
১০ দিন আগে
১০ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
৬ দিন আগে
৬ দিন আগে
৬ দিন আগে
৭ দিন আগে
৮ দিন আগে
৮ দিন আগে
৮ দিন আগে
৯ দিন আগে
৯ দিন আগে
১০ দিন আগে
১০ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
৬ দিন আগে
৬ দিন আগে
৬ দিন আগে
৭ দিন আগে
৮ দিন আগে
৮ দিন আগে
৮ দিন আগে
৯ দিন আগে
৯ দিন আগে
১০ দিন আগে
১০ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
৬ দিন আগে
৬ দিন আগে
৬ দিন আগে
৭ দিন আগে
৮ দিন আগে
৮ দিন আগে
৮ দিন আগে
৯ দিন আগে
৯ দিন আগে
১০ দিন আগে
১০ দিন আগে