২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ৫:৫২ পিএম

বাংলাদেশ ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা দুই খেলোয়াড় সাকিব আল হাসান ও তামিম ইকবাল। জাতীয় দলের হয়ে দীর্ঘ সময় একসাথে দুজন উপহার দিয়েছেন স্মরণীয় বেশ কিছু মূহুর্তের। ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের সমীকরণে তারা দুজন এখন একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী। রংপুর রাইডার্স ও ফরচুন বরিশালের দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারের আগে তাই সবচেয়ে বেশি উচ্চারিত হচ্ছে তাদের নামই। দুই দলের সবচেয়ে বড় দুই তারকা তো তারাই।
সাকিবের যেমন রয়েছে অগণিত ভক্ত, তামিমের কম নয়। আর তাদের চোখে তাদের প্রিয় ক্রিকেটারই সবার সেরা। আর এটা সব দেশে, সবসময়ই হয়ে আসছে। একজন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার, আরেকজন দেশসেরা ব্যাটার। অর্জনের দিক থেকে দুজনের পাল্লাটাও বেশ ভারি বলেই তাদের নিয়ে ভক্তদের চাওয়ার জায়গাটাও কম নয়।
আরও পড়ুন: রংপুর-বরিশাল, তারকাদের হাটে এক ধ্রপদী লড়াইয়ের অপেক্ষা
সেই প্রত্যাশার জায়গা থেকেই কিনা, গেল কয়েক মাসে চায়ের কাপে ঝড় উঠেছে একটি প্রসঙ্গ নিয়ে - তা হল সাকিব ও তামিমের মধ্যে কে সেরা! ক্রিকেটীয় দিক থেকে চিন্তা করলে, এই প্রশ্নটাই বড্ড প্রশ্নবিদ্ধ। কারণ, একজন স্পেশালিষ্ট ওপেনারের সাথে কোনোভাবেই একজন অলরাউন্ডারের তুলনা তো চলতে পারে না। তবে ভক্তদের তো সেসব ভাবার সময় নেই। তাই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অহরহই চলছে তর্কযুদ্ধ, দুজনের মধ্যে কে সেরা, তার প্রমাণে।

অথচ সাকিব ও তামিমের যে বয়স, তাতে শীর্ষ পর্যায়ে আর খুব বেশি সময় তাদের দেখার সম্ভাবনা নেই। তাতে সেরার বিতর্ক ঝেড়ে তাদের খেলা উপভোগ করাটাই তো যৌক্তিক ব্যাপার। বিপিএলে ধারাভাষ্য দিতে আসা আমির সোহেলও কিন্তু তাই মনে করছেন। চলতি পথের সাক্ষাতে এই প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করতেই সাবেক এই পাকিস্তান ওপেনার বললেন, “দেখুন, আমি জানি না ওদের মধ্যে কেনো তুলনা হচ্ছে। দুজনই তো বাংলাদেশের কিংবদন্তি। আমার দুজনের খেলাই ভালো লাগে। বাংলাদেশের মানুষকে বলব, যতদিন আছে ওদের খেলাটা শুধু উপভোগ করুন।”
আমির সোহেলের আহ্বানে কতোটা কাজ হবে, তা সময়ই বলে দেবে। তবে চলতি বিপিএলে তাদের যা ফর্ম, তাতে নিজ নিজ দলে সাকিব ও তামিমই সেরা। আসরের প্রথম দিকে কিছুটা মলিন সাকিব সময়ের সাথে নিজেকে ফিরে পেয়েছেন। ব্যাটে-বলে দেখা যাচ্ছে চেনা ছন্দে। চোট কাটিয়ে বিপিএল দিয়ে মাঠে ফেরা তামিমও আছেন সেরা ফর্মে।
আরও পড়ুন: ‘তামিম সেরা ওপেনার, সেরা অধিনায়ক, সেরা ব্যক্তিত্ব’
১৩ ম্যাচে ৩ ফিফটিতে এখন পর্যন্ত তামিমের রান ৪৪৩, স্ট্রাইক রেট প্রায় ১২৬। আসরের সর্বোচ্চ রানস্কোরারের তালিকায় বরিশাল অধিনায়ক আছেন দুইয়ে, মাত্র ৪ রান বেশি নিয়ে শীর্ষে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের তাওহীদ হ্রদয়।
এই তালিকায় সাকিবের অবস্থান ১২তম। ১২টি ম্যাচে তার নামের পাশে রান ২৫৪, ফিফটি দুটি। স্ট্রাইট রেট ইর্ষণীয়, ১৬১.৭৮! আর বল হাতে মাত্র ৬.১৫ ইকোনমি রেটে সাকিব নিয়েছেন ১৭ উইকেট। সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর তালিকায় সাবেক বাংলাদেশ অধিনায়ক আছেন দুইয়ে।
চলতি বিপিএলে রংপুর ও বরিশালের মুখোমুখি শেষ লড়াইয়ে জিতেছিল রংপুরই। ১ উইকেটে জয়ের সেই ম্যাচে উড়ন্ত সূচনা পেয়েছিলেন তামিম, তবে আক্রমণে এসে প্রথম বলেই তাকে ফেরান সাকিব। বুধবারের ফাইনালে যাওয়ার লড়াইয়ে এই দুজনের ফর্মই হয়ত অনেকটাই গড়ে দিতে পারে ম্যাচের পার্থক্য।
হাইভোল্টেজ ম্যাচটি শুরু হবে রাত ৬:৩০ মিনিটে।
No posts available.
১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:১১ পিএম
১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ৭:১৬ পিএম

অসুস্থতার কারণে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের শেষ দুই টি-টোয়েন্টি থেকে ছিটকে গেছেন অক্ষর প্যাটেল। তাঁর জায়গায় দলে ডাক পড়েছে আরেক স্পিন অলরাউন্ডার শাহবাজ আহমেদের।
আজ ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) দেওয়া এক বিবৃতি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে বিসিসিআই উল্লেখ করেছে, লখনৌতে রয়েছেন প্যাটেল। যেখানে অনুষ্ঠিত হবে সিরিজের চতুর্থ টি-টোয়েন্টি। অসুস্থতার কারণে এবং কিছু পরীক্ষা বাকি থাকায় প্যাটেল চতুর্থ ও পঞ্চম ম্যাচে অংশ নিতে পারবেন না।
তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ছিলেন না জসপ্রিত বুমরাহ। ব্যক্তিগত কারণে অনুপস্থিত ছিলেন ভারতীয় পেসার। তবে চতুর্থ ম্যাচে তাঁকে মাঠে দেখা যাবে। প্যাটেল ও বুমরাহর স্থলে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে খেলেছেন কুলদীপ যাদব ও হর্ষিত রানা।
নতুন অর্ন্তভুক্ত হওয়া শাহবাজ ভারতের জার্সিতে তিনটি ওয়ানডে এবং দুটি টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। সর্বশেষ ২০২৩ সালে তিনি এশিয়ান গেমসে খেলেছিলেন। বর্তমানে তিনি সায়েদ মুস্তাক আলী ট্রফিতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছিলেন। তবে হঠাৎ দলে ডাক পেয়েছেন তিনি।
চতুর্থ ও পঞ্চম টি টোয়েন্টির জন্য ভারত দল: সূর্যকুমার যাদব (ক্যাপ্টেন), শুবমন গিল (সহ-অধিনায়ক), অভিষেক শর্মা, তিলক বর্মা, হার্দিক পাণ্ডিয়া, শিবম দুবে, জিতেশ শর্মা (উইকেটকিপার), সঞ্জু স্যামসন (উইকেটকিপার), জসপ্রিত বুমরাহ, বরুণ চক্রবর্তী, আরশদীপ সিং, কুলদীপ যাদব, হর্ষিত রানা, ওয়াশিংটন সুন্দর ও শাহবাজ আহমেদ।

শেষ ওভারে শ্রীলঙ্কার জিততে প্রয়োজন ৮ রান। বাকি আছে ২ উইকেট। পরপর দুই বলে ছক্কা ও চার মেরে দিলেন চামিকা হিনাটিগালা। পরাজয়ের তেতো স্বাদ পেল আফগানিস্তান আর বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে সেমি-ফাইনালে উঠে গেল শ্রীলঙ্কা।
দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমি মাঠে সোমবার আফগানিস্তানকে ২ উইকেটে হারিয়েছে শ্রীলঙ্কা। তাদের এই জয়ে নিশ্চিত হয়েছে 'বি' গ্রুপের দুই সেমি-ফাইনালিস্ট দল। বাংলাদেশের পাশাপাশি সেরা চারে উঠেছে লঙ্কানরাও।
গ্রুপের প্রথম দুই ম্যাচে দুটি করে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা। দুই ম্যাচই হেরে বিদায়ঘণ্টা বেজে গেছে আফগানিস্তান ও নেপালের। তাই গ্রুপের শেষ ম্যাচে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে নির্ধারিত গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন দল।
সোমবারের ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে ২৩৫ রানে অল আউট হয়ে যায় আফগানিস্তান। সাতজন ব্যাটার দুই অঙ্ক স্পর্শ করলেও একজনের বেশি ফিফটি করতে পারেননি। দলের সর্বোচ্চ ৫২ রান করেন ওসমান সাদাত।
শ্রীলঙ্কার পক্ষে ৩টি করে উইকেট নেন সেথমিকা সেনেবিরত্নে ও দুলনিথ সিগেরা। এছাড়া হিনাটিগালা ও রাসিথ নিমসারা পান ২টি করে উইকেট।
পরে রান তাড়ায় শ্রীলঙ্কার হয়ে সর্বোচ্চ ৬২ রানের ইনিংস খেলেন বিরান সামুদিথা। আর শেষ দিকে ৫১ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে দলের জয় নিশ্চিত করেন হিনাটিগালা। তার হাতেই ওঠে ম্যাচ সেরার পুরস্কার।
একই মাঠে বুধবার গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে লড়বে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা।

ব্রিসবেন হিটকে নতুন উচ্চতায় তোলার বার্তা নিয়ে বিগ ব্যাশ টি-টোয়েন্টি লিগ শুরুর কথা বলেছিলেন শাহিন শাহ আফ্রিদি। কিন্তু অভিষেক ম্যাচে তিনি দেখলেন ঠিক এর বিপরীত। অস্ট্রেলিয়ার লিগে ভুলে যাওয়ার মতোই এক অভিষেক হয়েছে পাকিস্তানি পেসারের।
জিলংয়ে সোমবার মেলবোর্ন রেনেগেডসের বিপক্ষে ব্রিসবেনের হয়ে বিগ ব্যাশে পথচলা শুরু করেন আফ্রিদি। কিন্তু প্রথম ম্যাচেই তাকে পুরো ৪ ওভার বোলিং করাতে পারেনি ব্রিসবেন। কারণ একাধিক 'বিমার' (কোমর-উচ্চতার নো বল) করায় তৃতীয় ওভারেই আফ্রিদির বোলিং নিষিদ্ধ করে দেন আম্পায়াররা।
যেটুকু বোলিং করেছেন, তাতেও বেশ খরুচে ছিলেন আফ্রিদি। ২.৪ ওভারে ৪ চারের সঙ্গে ২টি ছক্কা খেয়ে ৪৩ রান দিয়েছেন তিনি। বিপরীতে পাননি কোনো উইকেট। ১৬টি বৈধ ডেলিভারি করার পথে ২ ওয়াইড ও ৩টি নো বল করেছেন আফ্রিদি।
এদিন দ্বিতীয় ওভারে প্রথম আক্রমণে আনা হয় আফ্রিদিকে। একটি ওয়াইড বলসহ মোট ৯ রান দেন তিনি। পরে ১৩তম ওভারে আবার আক্রমণে এসে দুই চার ও এক ছক্কা হজম করে ১৯ রান দেন ২৫ বছর বয়সী পেসার।
১৮তম ওভারে আবার বোলিংয়ে আসেন আফ্রিদি। প্রথম বলে ছক্কা হজম করেন তিনি। তৃতীয় ডেলিভারি আফ্রিদি করেন কোমর উচ্চতার নো বল। ফ্রি হিটে কোনো বাউন্ডারি দেননি। তবে পরের বল আবার করেন নো বল।
এবারও ফ্রি হিট কাজে লাগাতে পারেনি মেলবোর্নের ব্যাটাররা। পরের ডেলিভারি আবার কোমর উচ্চতার নো বল করলে আম্পায়াররা থামিয়ে দেন আফ্রিদিকে। যে কারণে ওভারের দুই বল বাকি থাকতেই শেষ হয়ে যায় তার স্পেল।
ওই ওভারে ৪ বলেই ১৫ রান দিয়ে ফেলেন আফ্রিদি। সব মিলিয়ে ১৬টি বৈধ ডেলিভারিতে ৪৩ রান দিয়ে শেষ হয় আফ্রিদির অভিষেক।

বেশ কয়েক বছর ধরেই বাংলাদেশের পেস বিভাগের নেতা তাসকিন আহমেদ। গতির ঝড় ও নিয়ন্ত্রিত বোলিং করে সাদা বলের ক্রিকেটে নিজেকে অন্য উচ্চতায় তুলেছেন তিনি। এবার তার কাছে আরও বড় চাওয়া জানিয়ে রাখলেন শোয়েব আখতার।
আগামী ২৬ ডিসেম্বর শুরু হবে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) ক্রিকেটের ১২তম মৌসুম। এবারের টুর্নামেন্টে ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টর হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন শোয়েব। রাজধানীর এক পাঁচ তারকা হোটেলে সোমবার হয় চুক্তিসাক্ষর অনুষ্ঠান।
এর আগে সংবাদ সম্মেলনে শোয়েব আখতার বলেন, এবারের বিপিএলে তাসকিনের কাছ থেকে সর্বোচ্চ গতির ডেলিভারিটি দেখতে চান তিনি।
২০০৩ সালের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১৬১.৩ কিমি. প্রতি ঘণ্টা গতিবেগে ডেলিভারি করে বিশ্ব রেকর্ড গড়েন শোয়েব আখতার। সেই রেকর্ড এখনও অক্ষুণ্ণ। এবার বিপিএলে তাসকিনের কাছে সেই রেকর্ড ভাঙার আবদার করে রাখেন পাকিস্তানের গতি তারকা।
“আমি চাই তাসকিন আমার গতির রেকর্ড ভেঙে দিক।”
এবার দুই দিনের সফরে বাংলাদেশে এসেছেন শোয়েব আখতার। বিপিএল শুরু হলে আবারও দলের সঙ্গে যোগ দেবেন তিনি। এই দফায় বাংলাদেশে এসে নিজের ভালো লাগার কথা বললেন শোয়েব।
“আমি এই দেশকে অনেক ভালোবাসি। অনেক দিন ধরে বাংলাদেশে আসার জন্য মুখিয়ে ছিলাম। তবে এখানে আসা হচ্ছিল না। বাংলাদেশের ব্যাপারে আমার ভালোবাসা সবাই জানে। আর বাংলাদেশও আমাকে কতটা ভালোবাসে সেটিও আমি জীবনভর দেখেছি। তাই অনেক ধন্যবাদ। এখানে এসে আমি সত্যিই খুশি।”

আফগানিস্তানের বিপক্ষে রেকর্ড গড়া জয়ের পর নেপালের সঙ্গে প্রত্যাশিত জয় পেয়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ম্যাচে মোহাম্মদ সবুজ, সাদ ইসলামদের চমৎকার বোলিংয়ের পর জাওয়াদ আবরারের ঝড়ো ফিফটিতে ৭ উইকেটে জিতেছে বাংলাদেশ।
দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমি মাঠে রোববার আগে ব্যাট করতে নামা নেপালকে মাত্র ১৩০ রানে অল আউট করে দেয় বাংলাদেশ। পরে জাওয়াদের ঝড়ে ১৫১ বল বাকি থাকতে জিতে যায় তারা।
যুব এশিয়া কাপে হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের মিশনে এ নিয়ে টানা দুই ম্যাচ জিতল বাংলাদেশ। রোববার আফগানিস্তানের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কা জিতলেই নিশ্চিত হয়ে যাবে বাংলাদেশের। অন্যথায় সুযোগ থাকবে পরের ম্যাচ খেলে শেষ চার নিশ্চিত করার।
নেপালের বিপক্ষে রান তাড়ায় বাংলাদেশের শুরুটা তেমন ভালো হয়নি। মাত্র ২৯ রানে ড্রেসিং রুমে ফিরে যান রিফাত বেগ (৫) ও আজিজুল হাকিম তামিম (১)।
তবে বিপদ আর বাড়তে দেননি জাওয়াদ ও কালাম সিদ্দিকি এলিন। দুজন মিলে তৃতীয় উইকেটে গড়েন ১১৫ বলে ৯২ রানের জুটি। ৬৬ বলে ৩৪ রান করে আউট হন কালাম।
আরও পড়ুন
| বদলে যেতে পারে পাকিস্তানের বাংলাদেশ সফরের সূচি |
|
শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকে ৭ চার ও ৩ ছক্কায় ৬৮ বলে ৭০ রান করেন আগের ম্যাচে ৯৬ রান করা জাওয়াদ। তার হাতেই ওঠে ম্যাচ সেরার পুরস্কার।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নামা নেপালের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩০ রান করেন আট নম্বরে নামা অভিষেক তিওয়ারি। আর কেউ ২৫ রানও করতে পারেননি।
বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন সবুজ। এছাড়া সাদ, শাহরিয়ার আহমেদ ও তামিম নেন ২টি করে উইকেট।
বুধবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ।