
প্রতিবার আইপিএলে বাঙালি ক্রিকেট ভক্তরা চাতক পাখির মত চেয়ে থাকে কোন টাইগার ক্রিকেটারকে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে খেলতে দেখতে। ২০২৫ এর আসরে টাইগার ভক্তদের সেই আশা পূরণ হয়নি। নিলামে নাম থাকলেও কোন ফ্র্যঞ্চাইজি আগ্রহ দেখায়নি মু্স্তাফিজ, রিশাদদের নিয়ে। তবে সেই আক্ষেপ ঘুচল এবার আইপিএলের পরের অংশে এসে।
টাইগার পেসার মুস্তাফিজুর রহমানকে দেখা যাবে আইপিএলে। তার পুরোনো দল দিল্লী ক্যাপিটালসের হয়ে খেলবেন ফিজ। দলটির সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে নিশ্চিত করা হয় খবরটি। অস্ট্রেলিয়ার জ্যাক ফ্রেজার ম্যাগার্কের বদলি হিসেবে ডাক পেয়েছেন মুস্তাফিজ।
আরও পড়ুন
| সকালে গেছেন কোচ, সন্ধ্যায় যাবেন অধিনায়ক |
|
এবারের মেগা অকশনে ২ কোটি ভিত্তিমূল্যে থাকা ফিজকে দিল্লী চুক্তি করেছে ৬ কোটি রুপিতে। আর তাতে মোস্তাফিজই বনে গেছেন বাংলাদেশিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি টাকায় আইপিএলে ডাক পাওয়া ক্রিকেটার। এর আগে ২০০৯ সালে মাশরাফি বিন মুর্তজাকে ৬ লাখ ডলারে কিনেছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। সে সময়ের বাজারদরে তা চার কোটি টাকার কাছাকাছি ছিল।
৮ মে দিল্লী ও পাঞ্জাবের ম্যাচ অমিমাংসীত অবস্থায় থমকে যায় আইপিএল। কারণ ছিল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের অস্থিরতা। যার কারণে ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট খেলতে আসা অনেক বিদেশীরাই ফিরে গেছেন দেশে। তেমনি ফ্রেজার ম্যাগার্কও আর ফিরছেন না। অস্ট্রেলিয়ার সামনেই রয়েছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল। আর সেই সুবাদেই জায়গা মিলছে মুস্তাফিজের। দিল্লীর হয়ে ৬ ম্যাচ খেলা জ্যাক ফ্রেজার ম্যাগার্ক না ফেরায় ফিজকে দলে নিয়েছে দিল্লী।
আসরের লিগ পর্বে এখনো তিন ম্যাচ বাকি রয়েছে দিল্লীর। ১৮ তারিখ গুজরাটের বিপক্ষে, ২১ মে মুম্বাই ও ২৪ মে পাঞ্জাবের সঙ্গে হবে আধুরা থেকে যাওয়া সেই ম্যাচ, যেই ম্যাচ চলাকালীনই থমকে যায় আইপিএল।
২০১৬ সালে হায়দ্রাবাদের হয়ে আইপিএল অভিষেক হয় মুস্তাফিজের। ১ কোটি ৪০ লাখ রুপিতে সেবার তাকে দলে নিয়েছিল হায়দরাবাদ। সে বছরই ১৭ উইকেট নিয়ে হায়্রদ্রাবাদের শিরোপা জেতায় রেখেছিলেন ভূমিকা। হয়েছিলেন প্রথম ও একমাত্র বিদেশী খেলোয়াড় হিসেবে ইমার্জিং প্লেয়ার অফ দ্য সিজন। পরের বছরও খেলেছিলেন একই ফ্র্যাঞ্চাইজিতে।
২০১৮তে ২ কোটি ২০ লাখ রুপিতে জার্সি গায়ে ওঠে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের। এরপর ২০২১ সালে ফিজ ছিলেন রাজস্থানের ডেরায় ১ কোটি রুপিতে। আর ২০২২ এ ভিত্তিমূল্য ২ কোটিতে দলে নেয়ার পর পরের বছরও তাঁকে রেখে দেয় দিল্লী। শেষবার ২০২৪ এও ২ কোটি ভিত্তিমূল্যে মুস্তাফিজ ছিলেন ধোনির চেন্নাইয়ে।
আরও পড়ুন
| টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে আগে আইপিএল ‘খেলবেন’ কামিন্স-হেড |
|
আইপিএলে প্রথম বছরই ১৬ ম্যাচ খেলে নিয়েছিলেন ১৭ টি উইকেট। পরের বছর হায়দ্রাবাদের হয়েই ১ ম্যাচে সুযোগ হয়েছিল, কিন্তু কোন উইকেট পাননি। এরপর মুম্বাই, রাজস্থান, দিল্লীর হয়েও ছড়িয়েছিলেন আলো। আর শেষ বার ২০২৪এ চেন্নাইয়ে মাত্র পুরো সিজন না খেলেও মাত্র ৯ ম্যাচেই ছিলেন দুর্দান্ত। নিয়েছিলেন ১৪ উইকেট।
১৩ পয়েন্টে এই মুহুর্তে আইপিএল ২০২৫ এর টেবিলের পাঁচে রয়েছে দিল্লী ক্যাপিটালস। বিদেশী পেসারদের মাঝে দিল্লীতে খেলেছেন মিচেল স্টার্কদের মত প্লেয়াররা। তবে যুদ্ধের রেশের পর পরিবর্তিত সূচিতে অনেক নামেই যখন পরিবর্তন আসছে আমরা মুস্তাফিজকে দেখতেই পারি আরো একবার দিল্লীর জার্সিতে। তবে এখানেও বড় প্রশ্ন থাকছে, পাকিস্তান ও আরব আমিরাত সিরিজ খেলতে জাতীয় দলের সঙ্গে দেশ ছেড়েছেন মুস্তাফিজ। তাই মুস্তাফিজের দিল্লীতে হোম কামিং মুহুর্ত দেখতে, চেয়ে থাকতে হবে সেই বিসিবির এনওসির দিকে।
No posts available.
১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ৬:২০ পিএম

তিনি যতটা না দৌড়েছেন, তার চেয়েও বেশি চার-ছক্কা হাঁকিয়েছেন। গতকাল অস্ট্রেলিয়ান টি-টোয়েন্টি ডিভিশন ওয়ান ক্লেঞ্জো গ্রুপ শিল্ডের টি-টোয়েন্টি লিগে বোলারদের ওপর রীতিমতো ঝড় বয়ে দিয়েছেন নেদারল্যান্ডস জাতীয় দলের অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডস।
ম্যাচে এডওয়ার্ডস ৮১টি বল মোকাবিলা করেছেন, যাতে ছিল ২৩টি ছক্কা ও ১৪টি চার। তাঁর স্ট্রাইকরেট ছিল ২৮২।
অস্ট্রেলিয়ার ওয়েস্টার্ন সাব-অর্বস চার্চেস অ্যান্ড কমিউনিটি ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত টুর্নামেন্টের চতুর্থ রাউন্ডে ভিক্টোরিয়ার আলটোনা স্পোর্টস ক্রিকেট ক্লাবের হয়ে মাঠে নেমেছিলেন এডওয়ার্ডস।
উইলিয়ামস ল্যান্ডিং এসসির বিপক্ষে ম্যাচটি স্বীকৃত কোনো টি-টোয়েন্টি ম্যাচ ছিল না। ফলে ২০১৩ আইপিএলে ক্রিস গেইলের খেলা ১৭৫ রানের ইনিংসই টি-টোয়েন্টিতে এখনো সর্বোচ্চ।
এদিন ২৩ বলে ফিফটি করেন এডওয়ার্ডস। ১১তম ওভারে করেন সেঞ্চুরি, ১৭তম ওভারে ছুঁয়ে ফেলেন ১৫০। শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন ২২৯ রানে, আর দলের স্কোর দাঁড়ায় ৩০৪ রান।
রান তাড়া করতে নেমে উইলিয়ামস ল্যান্ডিং থামে ১১৮ রানে।

বড় জয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ যাত্রা শুরু করল ভারত। সংযুক্ত আরব আমিরাতকে ২৩৪ রানে হারিয়েছেন আয়ুষ মাত্রেরা।
দুবাইয়ে আইসিসি একাডেমি মাঠে টস হেরে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৪৩৪ রান সংগ্রহ করে ভারত। জবাবে ৭ উইকেটে ১৯৯ রানে থামে আমিরাতের ইনিংস।
এদিন দলীয় ৮ রানে প্রথম উইকেট হারায় ভারত। ৪ রান করে আউট হন আয়ুষ মাত্রে। এরপরের গল্প শুধুই বৈভব সূর্যবংশী-এর। মারমুখী ভঙ্গিতে চড়াও হতে থাকেন আরব আমিরাতের বোলারদের ওপর। ৩০ বলে তুলে নেন হাফ সেঞ্চুরি। পরের ৫০ রানের মধ্যে সেঞ্চুরি করতে ১৪ বছর বয়সী বাঁহাতি ব্যাটার খেলেন মাত্র ২৬ বল।
৫৬ বলে শতক ছুঁয়ে আরও আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠেন সূর্যবংশী। ৮৪ বলে দেড়শো পেরিয়ে যান এই বাঁহাতি। ডাবল সেঞ্চুরির আশা জাগিয়ে শেষ পর্যন্ত ৯৫ বলে ১৭১ রানে থামেন।
সূর্যবংশীর ইনিংসে ছিল ৯টি চার, ১৪টি ছয়। যুব ওয়ানডে ক্রিকেটের ইতিহাসে এক ইনিংসে আজ সর্বোচ্চ ছক্কা হাঁকানোর রেকর্ড গড়েন সূর্যবংশী। ২০০৮ সালে ১২ ছয় মারা নামিবিয়ার ব্যাটার মাইকেল হিল-এর রেকর্ড ভাঙেন তিনি।
অনূর্ধ্ব-১৯ পর্যায়ে ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস এটি। সূর্যবংশী ছাড়িয়ে গেছেন শুবমান গিল, শিখর ধাওয়ান এবং মায়াঙ্ক আগারওয়াল-এর রেকর্ড।
সূর্যবংশীর বিধ্বংসী ইনিংসের সঙ্গে আরও দুই ব্যাটারের ফিফ্টিতে ভর করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ৪৩৩ রানের বিশাল সংগ্রহ পায় ভারত।
জবাবে শুরু থেকেই উইকেট হারাতে থাকে আমিরাত। ১৪তম ওভারে ৫৩ রানে ৬ উইকেট হারায় স্বাগতিকরা।
ষষ্ঠ উইকেটে ৮৫ রানের জুটি গড়েন পৃথ্বী মাধু ও উদিশ সুরি। মাধু ৫০ রানে ফিরলেও ৭৮ রানে অপরাজিত ছিলেন সুরি। এই দুজনের নৈপুণ্যে অলআউট হওয়া থেকে রক্ষা পায় আমিরাত।

বয়স ৪৩ পেরিয়ে ৪৪ বছরের পথে। তারপরও পেশাদার ক্রিকেট দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন জেমস অ্যান্ডারসন। আগামী মৌসুমে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপে পূর্ণকালীন অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব নিতে যাচ্ছেন তিনি।
শৈশবের ক্লাব ল্যাঙ্কাশায়ারে অধিনায়কত্ব করবেন অ্যান্ডারসন। গত মৌসুমে দুইবার অন্তর্বর্তীকালীন অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি। কিটন জেনিংসের পদত্যাগের পর এবার অ্যান্ডারসনকে স্থায়ীভাবে নেতৃত্বের দায়িত্ব দিয়েছে ক্লাবটি।
২০২৪ সালে ৭০৪ টেস্ট উইকেট নিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানান অ্যান্ডারসন। তবে নিজের শেকড় ল্যাঙ্কাশায়ারে খেলা থামাননি। ২০০২ সালে শুরু হওয়া তার ল্যাঙ্কাশায়ার ক্যারিয়ার এখনো চলছে। গত মৌসুমে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপে ৬ ম্যাচে নিয়েছিলেন ১৭ উইকেট।
অধিনায়কত্ব পেয়ে উচ্ছ্বসিত অ্যান্ডারসন বলেন,
‘ল্যাঙ্কাশায়ারের অধিনায়ক হওয়া বিশাল সম্মানের। আমাদের দলে অভিজ্ঞতা ও তরুণদের দুর্দান্ত মিশেল আছে। লক্ষ্য একটাই- প্রথম ডিভিশনে ফেরার লড়াইয়ে সফল হওয়া।’
২০২৬ সালের ৩ এপ্রিল ল্যাঙ্কাশায়ার তাদের চ্যাম্পিয়নশিপ অভিযান শুরু করবে।

অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে মালয়েশিয়াকে ২৯৭ রানের রেকর্ড রান ব্যবধানে হারিয়েছে পাকিস্তান। দুবাইয়ে সামির মিনহাজ ও আহমেদ হুসাইন সেঞ্চুরিতে ৩ উইকেটে ৩৪৫ রান তোলে পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দল।
৩৪৬ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে আলি রাজা ও মোহাম্মদ সায়্যামের তোপ দাগানো বোলিংয়ে মাত্র ৪৮ রানে গুটিয়ে যায় মালয়েশিয়া। যুব ওয়ানডে ইতিহাসে এটি তাদের সবচেয়ে বড় ব্যবধানের হার। রানের দিক থেকে পাকিস্তান পেল নিজেদের সর্বোচ্চ ব্যবধানের জয়, সব দল মিলিয়ে যুব ওয়ানডেতে সপ্তম।
মালয়েশিয়ার ব্যাটারদের ইনিংস ছিল ১১ ডিজিটের মোবাইল নম্বর! কোনো ব্যাটারই দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছাতে পারেননি। তাঁদের ইনিংসগুলো—০, ৫, ৪, ৯, ৫, ৭, ৯, ২, ০, ১ ও ০। পাকিস্তানের দুই পেসার আলি রাজা ও মিনহাজ ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন। ১৯.৪ ওভারেই অলআউট হয়ে যায় মালয়েশিয়া।
সেভেনহি সেভেনস স্টেডিয়ামে টস জিতে পাকিস্তানকে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান মালয়েশিয়ার অধিনায়ক দিয়াজ পাত্র। ব্যাটিংয়ে নেমে পাকিস্তানের শুরুটা ছিল হতাশার। দ্বিতীয় ওভারে দলীয় ৪ রানে ফেরেন ওপেনার উসমান খান (১)।
পাকিস্তানের ওপর আধিপত্য দেখিয়ে দশম ওভারে টপ অর্ডারের আরেক ব্যাটার আলি হাসান বালুচকেও (১৪) ফেরান পেসার নাগিনেস্বরন সাথনাকুমারান। পাওয়ার-প্লেতে ২ উইকেট হারিয়ে ৩০ রান তোলে পাকিস্তান। তবে তৃতীয় উইকেটে মিনহাজ ও আহমেদের ২৩৪ বলে ২৯৩ রান জুটিতে পাকিস্তান গড়ে ৩৪৫ রানের পাহাড়সম স্কোর।
১৪৮ বলে ১৭৭ রানে অপরাজিত থাকেন ওপেনার মিনহাজ। তাঁর ইনিংসে ছিল ১১টি চার ও ৮টি ছক্কা। ১১৪ বলে ১৩২ রান করেছেন আহমেদ। মেরেছেন ৮টি চার ও ২টি ছক্কা।

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন বাহরাইনের পেসার আলি দাউদ। ভুটানের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৭ উইকেট নিয়েছেন তিনি। তাঁর ৭/১৯ বোলিং ফিগার টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে দ্বিতীয় সেরা।
শীর্ষে মালয়েশিয়ার সিয়াজরুল ইদ্রুস। ২০২৩ সালে চীনের বিপক্ষে ৮ রান দিয়ে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। তৃতীয়তে হর্ষ ভরদ্বাজ। ২০২৪ সালে মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে ৩ রান খরচায় ৬ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি।
নাইজেরিয়ার পিটার আহো ৫ রান দিয়ে ৬ উইকেট নিয়ে তালিকায় চারে। ২০২১ সালে পশ্চিম আফ্রিকার দেশ সিয়েরা লিওনের বিপক্ষে এই কীর্তি গড়েছিলেন তিনি।
পাঁচ নম্বরে ভারতের পেসার দীপক চাহার। ২০১৯ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে ৭ রানে ৬ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি।
দুবাইয়ে প্রথমে ব্যাট করে ১৬১ রান তোলে বাহরাইন। লক্ষ্য তাড়ায় নামার পর তৃতীয় ওভারেই আক্রমণে এসে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন ৩৩ বছর বয়সী এই পেসার। নিজের প্রথম ওভারেই নেন দুই উইকেট।
মাঝে ভুটান চতুর্থ উইকেটে ৬৭ রান যোগ করে ম্যাচে ফেরার চেষ্টা করে। কিন্তু দাউদ আবারও আঘাত হানেন শেষ ভাগে। ১৬তম ওভারে নেন তিন উইকেট, পরের ওভারে নেন আরও দুই উইকেট।
দাউদের রেকর্ডে ভুটানকে ৩৫ রানে হারিয়েছে বাহরাইন।