১৩ নভেম্বর ২০২৪, ৬:৫৮ পিএম
ঘরের মাঠে মালদ্বীপকে আতিথ্য দিচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় প্রথম ম্যাচের প্রথমার্ধে দারুন ফুটবল খেললেও কাজের কাজ গোলটা পাওয়া হয়নি বাংলাদেশের। তবে ঠিকই প্রথমার্ধে গোল আদায় করে নেয় সফরকারীরা।
কোচ হাভিয়ের কাবরেরা আজ প্রথম একাদশে রেখেছেন বাংলাদেশ পুলিশের মিডফিল্ডার কাজেম শাহ কিরমানিকে। আনিসুর রহমান জিকো থাকলেও কোচের আস্থা মিতুল মারমায়। সাথে একাদশে অভিষিক্ত সাফ অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপে শিরোপাজয়ী শাকিল আহাদ।
আরও পড়ুন
যেভাবে পাবেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপ ম্যাচের টিকিট |
![]() |
প্রথম পাঁচ মিনিটে অ্যাটাকিং বাংলাদেশের দেখাই মিলেছে। শেখ মোরসালিনের হেড ততক্ষণে বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনার দর্শকদের দিচ্ছিল আশার বাতাস। গেলো এক বছরের গোল আক্ষেপের বাংলাদেশ কী তবে এবার পাবে গোল?
১৩ মিনিটে ছোট কর্ণারে এগিয়ে যাওয়ার পথেই ছিল মালদ্বীপ। মিতুলের হাত ফসকে গেলেও গোলটা জালে জড়ায়নি বাংলাদেশ ডিফেন্ডারদের কল্যাণে।
পরের মিনিটে বাংলাদেশের হয়ে নিজের পঞ্চম গোলটা করা হয়নি রাকিব হোসেনের। হেডে গোল মিসের আক্ষেপের রাকিবকে দেখে বোঝাই যাচ্ছিল, গোলটা করা উচিত ছিল!
ম্যাচের ডেডলক ভাঙা গোল আলি ফাসিরের। ১৮ মিনিটে ফাঁকায় হেড গোলে বাংলাদেশ দর্শকদের হৃদয় ভাঙেন এই ফরোয়ার্ড। গোলকিপার মিতুলের তাকিয়ে থাকা ছাড়া যে গোলে করার ছিলনা কিছুই।
আরও পড়ুন
জয়ের লক্ষ্য রেখেই মালদ্বীপের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ, বললেন কাবরেরা |
![]() |
ঠিক পরের মিনিটে গোল শোধের সুযোগ পেলেও কাজের কাজ গোল পাওয়া হয়নি বাংলাদেশের।
২৯ মিনিটে ম্যাচে সেরা সুযোগটা পেয়েছিলেন ফয়সাল আহমেদ ফাহিম। হাফভলি বলে ফাহিমের চেষ্টা ছিক দেখার মতো। তবে এমন দারুণ শটেও আক্ষেপ বলের জাল খুঁজে না পাওয়া।
৩৪ মিনিটে আবারও সুযোগ বাংলাদেশের। রাকিবের বল দারুণভাবে ব্লক করেছেন মালদ্বীপ ডিফেন্ডার ইরুফান।
আরও পড়ুন
১ বছর ফুটবলের বাইরে থাকা মালদ্বীপকে আনছে বাংলাদেশ |
![]() |
প্রথমার্ধের ঠিক আগে সোহেল রানার দারুণ সুযোগ ঠেকিয়ে দেন মালদ্বীপ গোলকিপার। প্রথমার্ধে দারুণ খেলা বাংলাদেশ কী পারবে দ্বিতীয়ার্ধে ম্যাচে ফিরতে?
২ জুলাই ২০২৫, ৯:৩৭ পিএম
এক মাসও হয়নি, ছিলেন একসাথে জাতীয় দলের ক্যাম্পে। এরপর কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে জিতেছেন নেশন্স লিগের শিরোপাও। অথচ নিয়তির নির্মম পরিহাসে দিয়াগো জতা পাড়ি জমিয়েছেন পরপারে। তার এই আকস্মিক মৃত্যুর খবর কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন না পর্তুগাল দলের দুই সাবেক সতীর্থ রুবেন নেভেস ও জোয়াও কানসেলো। তাদের ক্লাব আল হিলালের কোচ সিমোন ইনজাগি জানিয়েছেন, মানসিকভাবে ভীষণ ভেঙে পড়েছেন এই দুই ফুটবলার।
লিভারপুল ফরোয়ার্ড জতা ও তার ভাই আন্দ্রে সিলভা গত বৃহস্পতিবার স্পেনে এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন। মাত্র ২৮ বছর বয়সে তার এভাবে চলে যাওয়াটা নাড়িয়ে দিয়েছে বিশ্ব ফুটবলকে। শোকের ছায়া নেমে এসেছে বিশ্ব ফুটবল অঙ্গনে। ক্লাব বিশ্বকাপে খেলতে এখন যুক্তরাষ্ট্রে আল হিলালের সাথে থাকা নেভেস ও কানসেলো সেখানেই এই দুঃসংবাদটি পান। স্বাভাবিকভাবেই তাদের জন্য আবেগ ধরে রাখাটা কঠিনই হয়ে গেছে।
আরও পড়ুন
জতার মৃত্যুর শোকে ভেঙে পড়েছেন নেভেস-কানসেলো |
![]() |
কোয়ার্টার ফাইনালে ফ্লুমিনেন্সের বিপক্ষে ম্যাচের আগে এই ট্র্যাজেডি তাদের মানসিকভাবে বড় ধাক্কা দিয়েছে বলেই সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন কোচ ইনজাগি।
“এটা আমাদের জন্য সবার জন্যই খুবই দুঃখের একটা দিন। সত্যি বলতে কি, এমন কিছু তো কখনোই হওয়ার কথা না। আমরা সবাই এই ট্র্যাজেডির ব্যাপারটা জেনেছি। রুবেন নেভেস ও জোয়াও কানসেলো দুজনেই জতার খুবই ঘনিষ্ঠ বন্ধু। দিনটি আমাদের সবার জন্য খুব কঠিন ছিল। আমরা প্রস্তুতি নেওয়ার চেষ্টা করেছি, কিন্তু দলের আবহ একেবারেই বদলে গেছে। এটা আসলেই হৃদয়বিদারক ঘটনা।”
জতার মৃত্যুর খবর প্রকাশ হওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আবেগঘন একটি পোস্ট দিয়েছেন কানসেলো।
“আজ আমরা শুধু দুজন ফুটবলারের কথাই বলছি না। আজ তিনটি শিশু তাদের বাবাকে হারিয়ে ঘুম থেকে জেগে উঠেছে। একটি পরিবারের বাবা-মার দিন শুরু হয়েছে তাদের দুই ছেলেকে হারিয়ে। একজন স্ত্রী ঘুম থেকে জেগেছে, কিন্তু আর পাশে নেই তার স্বামী। আজ আমরা সবাই ঘুম থেকে উঠেছি শোকে বাকরুদ্ধ হয়ে।”
গত বুধবার রাত থেকেই সংবাদমাধ্যমে আসছিল জতার দুর্ঘটনার খবরটি। দুর্ঘটনাটি ঘটে স্পেনের জামোরা প্রদেশের মহাসড়কে। জতা তার ভাই আন্দ্রেকে নিয়ে ল্যাম্বরগিনি চালাচ্ছিলেন। তবে আরেকটি গাড়িকে ওভারটেক করতে গিয়ে গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তা থেকে ছিটকে পড়ে। এরপর খুব দ্রুতই তাদের গাড়িতে আগুন ধরে যায়। নীরব সেই মহাসড়কে কারও সাহায্য ছাড়াই দুই ভাই আগুনে দগ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন সেখানেই।
আরও পড়ুন
‘হৃদয়ের ডাক’ শুনে বার্সাকে হতাশ করে বিলবাওতেই থেকে গেলেন নিকো |
![]() |
গত ২২ জুন জতা বিয়ে করেন শৈশবের প্রেমিকাকে। তাদের কোল জুড়ে রয়েছে তিনটে ফুটফুটে সন্তানও। এই গত সপ্তাহেই বিয়ের ছবিগুলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জতা পোস্ট করেছিলেন। জতার ভাই আন্দ্রেও একজন পেশাদার ফুটবলার ছিলেন। খেলতেন পর্তুগালের ২য় বিভাগের ক্লাব পেনাফিয়েলের হয়ে।
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন পর্তুগাল ফরোয়ার্ড দিয়াগো জতা ও তার ভাই আন্দ্রে। দুজনের এমন অকাল মৃত্যুতে শোক নেমেছে পুরো ফুটবল দুনিয়ায়। সতীর্থ থেকে কোচ, প্রতিপক্ষ খেলোয়াড় কিংবা ক্লাব সবাইকেই ছুঁয়ে গেছে জতার মৃত্যু। সামাজিক যোগোযোগ মাধ্যমে অনেকেই জতাকে নিয়ে দিয়েছেন আবেগি পোস্ট।
যেই তালিকায় আছেন জতার লম্বা সময়ের পর্তুগিজ সতীর্থ ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো। সামাজিক যোগোযোগ মাধ্যমে জতার ছবি দিয়ে রোনালদো লিখেছেন,
“অবিশ্বাস্য লাগছে! এইতো সেদিনই তো তুমি জাতীয় দলের জার্সি গায়ে খেললে, দিন কয়েক আগে বিয়ে করলে, তোমার পরিবারের প্রতি আমি সমবেদনা জানাচ্ছি। আমি জানি তুমি সবসময় তাদের সাথে থাকবে। শান্তিতে থাকো, জতা ও আন্দ্রে। আমরা তোমাকে মিস করব!”
২০২০ সালে ইয়ুর্গেন ক্লপের অধীনে লিভারপুলে যোগ দেন জতা। তার এমন মৃত্যু শোকাহত ক্লপও,
“জতা এবং তার ভাই আন্দ্রের মৃত্যুর খবর শুনে আমি শোকাহত। সে কেবল একজন দুর্দান্ত খেলোয়াড়ই ছিলেন না, একজন দুর্দান্ত বন্ধু, একজন স্নেহশীল এবং যত্নশীল স্বামী এবং বাবাও ছিলেন! আমরা তাকে অনেক মিস করব! বাচ্চারা, পরিবার, বন্ধুবান্ধব এবং তাদের যারা ভালোবাসতেন তাদের সকলের জন্য আমার প্রার্থনা, শান্তিতে বিশ্রাম নিন।”
তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে লিভারপুলও। এছাড়াও রিয়াল মাদ্রিদ, ম্যানচেস্টার ইউনোইটেড, ম্যানচেস্টার সিটি সহ প্রায় সব ক্লাবই জতার মৃত্যুতে জানিয়েছে সমবেদনা।
২২ জুন বিয়ে করেন শৈশবের প্রেমিকাকে। তাদের কোল জুড়ে রয়েছে তিনটে ফুটফুটে সন্তানও। বিয়ের ছবিগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দিয়োগো জতা পোস্ট করেন মাত্র দিন পাঁচেক আগে। পাঁচ দিন পর আজ তিনি নিজেই হয়ে রইলেন ছবি। এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেলেন লিভারপুল ফরোয়ার্ড দিয়োগো জতা।
বুধবার রাত থেকেই অনেক ইউরোপিয়ান সংবাদ মাধ্যমে চাওর হয় জতার দুর্ঘটনার খবর। দুর্ঘটনাটি ঘটে স্পেনের জামোরা প্রদেশের এ–৫২ মহাসড়কে। ২৮ বছর বয়সী পর্তুগিজ ফুটবলার তাঁর ভাই আন্দ্রেকে নিয়ে ল্যম্বরগিনি চালাচ্ছিলেন। অন্য একটি গাড়িকে ওভারটেক করতে গিয়ে গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তা থেকে ছিটকে পড়ে।
আরও পড়ুন
‘হৃদয়ের ডাক’ শুনে বার্সাকে হতাশ করে বিলবাওতেই থেকে গেলেন নিকো |
![]() |
দুর্ঘটনায় জতার ভাই আন্দ্রে সিলভাও মারা যান। যিনি নিজেও একজন ফুটবলার ছিলেন। পর্তুগালের ২য় বিভাগের ক্লাব পেনাফিয়েলে খেলতেন ২৬ বছর বয়সী সিলভা। দুই ভাইয়ের এই মর্মান্তিক মৃত্যুতে শোকে আচ্ছন্ন গোটা ফুটবল দুনিয়া।
২০১৯ এ আরেক স্প্যানিশ ফুটবলার হোসে আন্তেনিও রেয়েসও একইভাবে ওভারস্পিডের কারণে গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যান। যেখানেও তার সঙ্গে তার এক ভাই নিহত হন। আবারও স্পেনেই আরো এক ফুটবলারের গাড়ি দুর্ঘনায় মৃত্যুর সাক্ষী হলো বিশ্ব।
দিয়োগো জতা বিয়ের পিড়িতে বসেছিলেন দারুণ এক সময়েই। মে মাসে লিভারপুলের হয়ে জিতলেন প্রিমিয়ার লিগ। এই মৌসুমে ৬ টি গোলও ছিল তার। পর্তুগালের হয়ে জিতলেন নেশনস লিগও। এর পরেই বিয়ের পিড়িতে। জীবনের এত মধুর সময় পার করা জতা মিলিয়ে গেলেন হঠাৎই।
২০১৪ সালে পর্তুগালের ক্লাব পাকোস দে ফেরেইরায় পেশাদার ক্যারিয়ার শুরু করেন জতা। দুই বছর পর লা লিগার ক্লাব আতলেতিকো মাদ্রিদে যোগ দিলেও ক্লাবটির হয়ে কোনো ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি। ধারে খেলেছেন পোর্তো ও উলভারহ্যাম্পটন ওয়ান্ডার্সে। ২০১৮ সালে ইংলিশ ক্লাব উলভারহ্যাম্পটনে যোগ দিয়ে দুই বছর কাটিয়ে যোগ দেন লিভারপুলে। ২০১৭–১৮ মৌসুমে উলভারহ্যাম্পটনের হয়ে জেতেন লিগ কাপ। লিভারপুলের হয়ে গত মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগ জয়ের সঙ্গে জেতেন ২১–২২ মৌসুমের এফএ কাপও। পর্তুগালের হয়ে নেশনস লিগ জিতেছেন দুবার ২০১৯ সালে এবং গেল জুনে।
আরও পড়ুন
জতার মৃত্যুর শোকে ভেঙে পড়েছেন নেভেস-কানসেলো |
![]() |
ক্লাব ফুটবলে ৩০২ ম্যাচে ১০২টি গোল ও ৪৮ টি অ্যাসিস্ট জতার। প্রিমিয়ার লিগে ১৯০ ম্যাচ খেলে করেছেন ৬৩ টি গোল ও ২৪ অ্যাসিস্ট। পর্তুগালের হয়ে ছিলেন ৫০ ম্যাচ খেলার দ্বারপ্রান্তে। ৪৯ ম্যাচ খেলে গোল করেন ১৪টি ও অ্যাসিস্টে অবদান ছিল তাঁর ১২ বার।
ফুটবলের ক্যারিয়ারটা তাঁর এখানেই সীমাবদ্ধ থাকলো। ক্লাবের জার্সি কিংবা পর্তুগালের হয়ে আর কোন ম্যাচে খেলা হবে না তার। ম্যাচ গোল আর অ্যাসিস্টের সংখ্যাগুলো আর বদলাবে না। তবে লিভারপুল যেমন সবসময় বলে থাকে ‘ইউ উইল নেভার ওয়াক অ্যালোন’। ঠিক সেভাবে আপনাকেও আজ সবাই বলবে, ‘দিয়োগো জতা, ইউ উইল নেভার ওয়াক অ্যালোন’।
সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন লিভারপুল ফরোয়ার্ড দিয়োগো জতা। বুধবার রাতে স্পেনের জামোরা শহরে একটি গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যান পর্তুগিজ এই ফুটবলার।
স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যমের বরাতে জানা যায়, স্পেনের জামোরা শহরে ঘটে এই দুর্ঘটনা। ট্রাফিক কন্ট্রোল রুম খবর পায় জামোরায় একটি গাড়ি দুঘটনা ঘটেছে। এরপরই জানা যায় সেখানে ফুটবলার দিয়োগো জতা ও তাঁর ভাই নিহত হয়েছেন।
বিস্তারিত আসছে…
গত মৌসুম শেষ না হতেই জোর গুঞ্জন ছিল বার্সেলোনার আগ্রহ নিয়ে। তবে শুরুতেই লুইস দিয়াজের ক্লাব ছাড়ার সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়ে লিভারপুল। তারকা এই উইঙ্গারের দিকে এরপর নজর ছিল বায়ার্ন মিউনিখের। তবে ইএসপিএন একাধিক সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, জার্মান ক্লাবের প্রস্তাব সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে প্রিমিয়ার লিগ চ্যাম্পিয়নরা।
গত মৌসুমে লিভারপুলের হয়ে দুর্দান্ত পারফর্ম করেন দিয়াজ। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে এই কলম্বিয়ান উইঙ্গার ১৭টি গোল করে লিভারপুলের প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা জয়ে রাখেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। স্বাভাবিকভাবেই তাকে দলে টানার দিকে আগ্রহী হয় ইউরোপের শীর্ষ ক্লাবগুলো।
লিভারপুলে দিয়াজের বর্তমান চুক্তির মেয়াদ আরও দুই বছর বাকি রয়েছে। ইএসপিএন এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, সম্প্রতি দিয়াজকে নেওয়ার জন্য বায়ার্ন মিউনিখের ক্রীড়া পরিচালক ম্যাক্স এবার্ল লিভারপুলের সাথে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগাযোগ করেন। আর তখনই তাকে জানিয়ে দেওয়া হয় যে, লিভারপুল তাকে নিয়ে কোনো দলবদলের আলোচনায় যেতে রাজি নয়।
২০২২ সালের জানুয়ারিতে পর্তুগিজ ক্লাব পোর্তো থেকে লিভারপুলে যোগ দেন দিয়াজ। প্রাথমিকভাবে ট্রান্সফার ফি ছিল ৩৭.৫ মিলিয়ন পাউন্ড, যা বিভিন্ন শর্ত পূরণ সাপেক্ষে বোনাস মিলিয়ে ৫০ মিলিয়ন পাউন্ড পর্যন্ত গড়াতে পারে।
এখন পর্যন্ত লিভারপুলের হয়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ১৪৮টি ম্যাচ খেলেছেন দিয়াজ। নামের পাশে রয়েছে ৪১টি ও ২৩টি অ্যাসিস্ট। প্রিমিয়ার লিগ ছাড়াও জিতেছেন এফএ কাপ ও দুটি লিগ কাপ।
১০ দিন আগে
১০ দিন আগে
১০ দিন আগে
১৩ দিন আগে
১৩ দিন আগে
২০ দিন আগে
২০ দিন আগে
২৩ দিন আগে