১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৪:০৮ পিএম
ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের ফিফা দ্য বেষ্ট খেতাব জেতার আনন্দের মাঝে দলগতভাবেও রিয়াল মাদ্রিদের সামনে রয়েছে শিরোপা জেতার সুযোগ। ফিফা ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ খেলতে বুধবার রাতে মাঠে নামবে লা লিগা চ্যাম্পিয়নরা। প্রতিপক্ষ মেক্সিকোর ক্লাব পাচুকা এফসি। নামে-ভারে লসব্লাঙ্কোরা অনেক ব্যবধানে এগিয়ে থাকলেও প্রতিপক্ষকে পূর্ণ সম্মান দেখানোর পক্ষে রিয়াল কোচ কার্লো আনচেলত্তি। ফাইনালে দেখছেন শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ এই মৌসুম থেকে ফিরেছে পুরনো রূপে। কনকাকাফ চ্যাম্পিয়ন পাচুকা এশিয়ান, আফ্রিকান ও লাতিন চ্যাম্পিয়নদের হারিয়ে জায়গা করে নিয়েছে ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের ফাইনালে। আর গত মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জেতায় রিয়াল সরাসরি খেলছে ফাইনালে।
আরও পড়ুন
মাত্র ১৯ বছর বয়সেই অবসরে রিয়াল মাদ্রিদ মিডফিল্ডার |
![]() |
সব বিবেচনায় ফেভারিটের তকমাটা রিয়ালের গায়েই। তবে আনচেলত্তি মনে করছেন, উড়ন্ত পচুচাকে হালকাভাবে নেওয়ার সুযোগ নেই। “কোনো ম্যাচকেই সহজভাবে নেওয়ার সুযোগ নেই। ভালো ফুটবল খেলেছে বলেই পুচাচা এখানে আসতে পেরেছে। আমাদের অবশ্য তাদের সম্মান দেখাতে হবে। এটা তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ, নিজেদের সেরাটা দিয়েই খেলবে তারা। তাদের খেলার ধরণটা বেশ ভালো। দারুণ একটা ম্যাচ হবে বলে আশা করছি।”
চোট আর অধারাবাহিক ফুটবলে মৌসুমের শুরু থেকেই রিয়ালের পারফরম্যান্স নিয়ে সমালোচনার মুখে আনচেলত্তি। লা লিগায় নিজেদের শেষ ম্যাচে রায়ো ভায়াকানোর সাথে ড্র করেছে রিয়াল। তাতে পয়েন্ট টেবিলে শীর্ষ স্থানে ওঠার সুযোগটা হাতছাড়া হয়েছিল বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের।
পাচুকার সাথে অবশ্য তেমন কিছু হবে না বলেই বিশ্বাস করেন আনচেলত্তি। “আমার মনে হয়ে এক মাস আগে আমরা যেই অবস্থায় ছিলাম তার থেকে ভালো জায়গায় থেকে ম্যাচটা খেলতে নামবো। ট্রফিটা জেতার জন্য আমরা বেশ প্রত্যয়ী।”
আরও পড়ুন
শিরোপার লড়াইয়ে ‘পুঁচকে’ পাচুকাকে সমীহ করছেন রিয়াল মাদ্রিদ কোচ |
![]() |
বুধবার রাত ১১ টায় কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে মাঠে নামবে দুই দল।
No posts available.
টানা দ্বিতীয় ম্যাচে গোল করতে পারেননি লিওনেল মেসি। আর্জেন্টাইন মহাতারকার নিস্প্রভ দিনে মেজর লিগ সকারে ঘরের মাঠে বড় ধাক্কা খেল ইন্টার মায়ামি। চেজ স্টেডিয়ামে রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে ৫-৩ গোলে জয় পেয়েছে শিকাগো ফায়ার। এই জয়ের মাধ্যমে ২০১৭ সালের পর প্রথমবারের মতো এমএলএস প্লে-অফে জায়গা করে নিল দলটি।
হারের পর সমর্থকদের কাছে ক্ষমা চাইলেন মায়ামির কোচ হাভিয়ের মাসচেরানো। হারের দায় নিজের কাঁধে নিয়েছেন আর্জেন্টাইন কোচ।
ম্যাচের শুরুতেই এগিয়ে যায় শিকাগো। ১১ মিনিটে হেড থেকে গোল করেন ডজে ড'অভিলা। ৩১ মিনিটে দ্রুত আক্রমণ থেকে গোল করেন জনাথন ডিন। ৩৯ মিনিটে টমাস অবিলেসের গোলে ব্যবধান কমায় মায়ামি। তবে বিরতির ঠিক আগ মুহূর্তে রোমিনিগু কুয়ামে গোল করলে স্কোর লাইন দাঁড়ায় ৩-১।
আরও পড়ুন
কেইনের জোড়ায় গোল উৎসব বায়ার্নের, ৯ ম্যাচে ৩৫ গোল |
![]() |
দ্বিতীয়ার্ধে ঘুরে দাঁড়ায় মায়ামি। ৫৭ ও ৭৪ মিনিটে লুইস সুয়ারেজের জোড়া গোলে ম্যাচে সমতা ফেরে তারা। তবে শেষ দিকে আবারও ছন্দপতন ঘটে মায়ামির রক্ষণে। ৮০ মিনিটে জাস্টিন রেনল্ডস গোল করলে এগিয়ে যায় শিকাগো। ৮৩ মিনিটে মায়ামির জালে শেষ পেরেকটি ঠুকে দেন ব্রায়ান গুতিয়েরেজ। তার দূরপাল্লার দুর্দান্ত শটে জয় নিশ্চিত হয় শিকাগো ফায়ারের।
এই ম্যাচে মায়ামি তাদের রক্ষণভাগে পাঁচটি পরিবর্তন আনে। ম্যাচের পর হারের দায় নিজের কাঁধে নিয়ে মায়ামি কোচ মাসচেরানো বলেন, ‘স্পষ্টতই, ভুলটা আমার কৌশলগত পরিকল্পনায় ছিল। প্রথমার্ধে খেলোয়াড়দের সহায়তা করতে না পারায় আমি তাদের কাছে ক্ষমা চেয়েছি। এটি খেলোয়াড়দের কারণে হয়নি, বরং আমাদের একজনের প্রস্তাবিত ধারণা কাজ করেনি।’
এই জয়ে শিকাগো ফায়ার এমএলএস প্লে-অফের ওয়াইল্ডকার্ড স্পটে উঠে আসলো। হারের ফলে সাপোর্টার্স শিল্ড জয়ের সম্ভাবনা কমে গেছে মায়ামির। ৩১ ম্যাচে ১৬ জয় নিয়ে টেবিলের চার নম্বরে রয়েছে তারা।
চ্যাম্পিয়নস লিগের ম্যাচে গতকাল রাতে গালাতাসারায়ের বিপক্ষে ১-০ গোলে হেরেছে লিভারপুল। হারের সঙ্গে অলরেডদের দুশ্চিন্তা বাড়িয়েছেন গোলরক্ষক আলিসন বেকার ও স্ট্রাইকার হুগো একিতিকে।
খেলা শেষে লিভারপুল কোচ আর্নে স্লট নিশ্চিত করেছেন, গোলরক্ষক আলিসন আগামী সপ্তাহে চেলসির বিপক্ষে ম্যাচে খেলতে পারবেন না। রামস পার্কে গালাতাসারায় ম্যাচে চোট পেয়েছেন ব্রাজিলিয়ান গোলরক্ষক।
৫৬ মিনিটে আলিসনকে বদলি করে মাঠে নামানো হয় জর্জি মামারদাশভিলিকে। আগামী শনিবার স্ট্যামফোর্ড ব্রিজে তাঁকে পাচ্ছে না বর্তমান লিগ চ্যাম্পিয়নরা। তাঁর চোটের অবস্থা ও ধরন আগামী কয়েক দিনের মধ্যে বোঝা যাবে।
আরও পড়ুন
কেইনের জোড়ায় গোল উৎসব বায়ার্নের, ৯ ম্যাচে ৩৫ গোল |
![]() |
আলিসনের চোট সম্পর্কে স্লট বলেন, ‘এভাবে মাঠ ছাড়তে হলে বিষয়টা কখনোই ইতিবাচক হয় না। নিশ্চিত করে বলতে পারি, সে শনিবার খেলবে না ‘
গত দুই মৌসুমেই চোটের কারণে অনেক ম্যাচে মাঠের বাইরে ছিলেন আলিসন। গত মৌসুমে অক্টোবরের শুরু থেকে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত টানা দুই মাস মাঠের বাইরে ছিলেন হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে।
ইস্তাম্বুলে হতাশাজনক এক রাত কাটায় লিভারপুল। ভিক্টর ওসিমহেনের প্রথমার্ধের পেনাল্টিতেই গালাতাসারায় জয় পায়। বক্সের ভেতরে ডোমিনিক সোবস্লাই ফাউল করলে পেনাল্টি পায় গালতাসারায়।
শুধু আলিসন নন, চোটে পড়েছেন লিভারপুলের স্ট্রাইকার একিতিকেও। দ্বিতীয়ার্ধের মাঝপথে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে মাঠ ছাড়েন তিনি। স্লট বলেন, ‘বল ধরতে গিয়ে কিছু একটা অনুভব করেছিল সে। খেলার পর খেলোয়াড়েরা অনেক সময় ভাবে সমস্যা গুরুতর নয়। কিন্তু হাঁটা আর দৌড় বা শট নেওয়ার মধ্যে বড় পার্থক্য আছে। সে বলেছে আর চালিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়, তাই আমরা তাকে তুলে নিয়েছি। এবার দেখা যাক সপ্তাহান্তের আগে ওর অবস্থা কেমন হয়।’
এই দুই চোটে হতাশা আরও বাড়িয়েছে লিভারপুলের, স্লটের অধীনে দ্বিতীয়বারের মতো টানা দুই ম্যাচ হেরেছে তারা। এর আগে প্রিমিয়ার লিগে ক্রিস্টাল প্যালেসের কাছে হেরেছে দলটি।
আরও পড়ুন
গালাতাসারাইয়ের কাছে হোঁচট খেল লিভারপুল |
![]() |
স্লট বলেন, ‘আবারও হতাশাজনক। তবে ক্রিস্টাল প্যালেসের বিপক্ষে ম্যাচের তুলনায় আজ ভিন্ন ছিল। প্রথমার্ধে আমরা বেশ ভালো খেলেছি, এগিয়ে যাওয়ারও সুযোগ ছিল। কিন্তু কখনো কখনো প্রতিপক্ষ পরিস্থিতি নিজেদের পক্ষে নিয়ে আসে। সোবস্লাইকে দায় দেওয়ার কিছু নেই। তারা ২০ শতাংশের সম্ভাবনার পেনাল্টিকে শতভাগ বানিয়েছে, যা সত্যিই বুদ্ধিমানের কাজ।’
স্লট আরও যোগ করেন, ‘আমরা গত মৌসুমের মান থেকে খুব বেশি দূরে নই। গালাতাসারায়ের বিপক্ষে ম্যাচ সহজ নয়। সামনে চেলসির মাঠে খেলতে হবে, সেটিও কঠিন।’
চ্যাম্পিয়নস লিগে সাইপ্রাসের ক্লাব পাফোস এফসিকে ৫-১ গোলে বিধ্বস্ত করল বায়ার্ন মিউনিখ। জোড়া গোল করেছেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক হ্যারি কেইন। চলতি মৌসুমে ক্লাবের হয়ে ৯ ম্যাচে ১৭ গোল করেছেন স্ট্রাইকার। এর মধ্যে সবশেষ পাঁচ ম্যাচেই করেছেন ১১ গোল।
আলফামেগা স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়নস লিগের মূল পর্বে নিজেদের মাঠে প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমেছিল পাফোস। ম্যাচের ১৫ মিনিটেই বায়ার্নের হয়ে গোলের খাতা খুলেন কেইন। মাইকেল অলিসের পাস থেকে প্রথম ছোঁয়াতেই বল জালে পাঠান তিনি।
চার মিনিট পর ব্যবধান দ্বিগুণ করেন রাফায়েল গুরেইরো। ৩১ মিনিটে অলিসের দ্বিতীয় অ্যাসিস্ট থেকে বায়ার্নের তৃতীয় গোলটি করেন নিকোলাস জ্যাকসন। এটি ছিল তাঁর বায়ার্ন ক্যারিয়ারের প্রথম গোল।
আরও পড়ুন
গালাতাসারাইয়ের কাছে হোঁচট খেল লিভারপুল |
![]() |
৩৪ মিনিটে কেইন তাঁর দ্বিতীয় ও বায়ার্নের চতুর্থ গোল করেন। ছয় গজ দূর থেকে বাঁ পায়ের শটে বল জালে পাঠান তিনি। প্রথমার্ধের শেষ মুহূর্তে মিস্লাভ ওর্শিচ ২০ গজ দূর থেকে চমৎকার শটে একটি গোল শোধ করেন পাফোসের হয়ে।
দ্বিতীয়ার্ধের ৬৭ মিনিটে নিজেই স্কোরশিটে নাম লেখান অলিস, ফলে ৫-১ গোলে এগিয়ে যায় বায়ার্ন। যোগ করা সময়ে জিনাব্রি ও জ্যাকসন পরপর দুটি শট পোস্টে লাগান, না হলে ব্যবধান আরও বাড়তে পারত।
চলতি মৌসুমে দুর্দান্ত ছন্দে থাকা বায়ার্ন মিউনিখ এখন পর্যন্ত সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৯ ম্যাচে ৯ জয় পেয়েছে, করেছে ৩৫টি গোল। চ্যাম্পিয়নস লিগে টানা দুই ম্যাচে জয় তুলে নিয়ে গ্রুপে টেবিলের শীর্ষে রয়েছে বায়ার্ন।
চ্যাম্পিয়নস লিগে তুরস্কের ক্লাব গালাতাসারাইয়ের কাছে ১-০ গোলে হেরেছে লিভারপুল। প্রিমিয়ার লিগে ক্রিস্টাল প্যালেসের বিপক্ষে হারের পর শুরুর একাদশে মোহাম্মদ সালাহ ও আলেকজান্ডার ইসাককে রাখেননি আর্নে স্লট।
গালাতাসারাইয়ের হোমগ্রাউন্ড র্যামস পার্কে গতকাল রাতে শুরুতেই গোলের সহজ সুযোগ হারায় লিভারপুল। কডি গাকপোর শট গোললাইন থেকে ফিরিয়ে দেন দাভিনসন সানচেজ।
এর মাত্র ১৭ সেকেন্ড পরেই ম্যাচের একমাত্র গোলটি পায় গালাতাসারাই। ডমিনিক সোবজোস্লাইয়ের ফাউলে বারিস আলপার ইয়িলমাজকে থামাতে গেলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি ক্লেমঁ তুরপিন। ম্যাচের ১৬ মিনিটে স্পট কিক থেকে ভিক্টর ওসিমহেন গোল করে দলকে এগিয়ে নেন।
দ্বিতীয়ার্ধে গোলরক্ষক আলিসন দুর্দান্ত সেভ করার পর চোট পেয়ে মাঠ ছাড়েন। এক ঘণ্টা পার হওয়ার পর সালাহ ও ইসাককে নামালেও সমতায় ফিরতে পারেনি লিভারপুল। শেষ দিকে ইব্রাহিমা কোনাতে পড়ে গেলে লিভারপুলকে পেনাল্টি দেন রেফারি। তবে ভিএআরে সেই সিদ্ধান্ত বাতিল হয়।
দুই ম্যাচে ১ জয় আর ১ হারে টেবিলের ১৫ তম স্থানে আছে লিভারপুল।
স্ট্যামফোর্ড ব্রিজে ফিরে জয় পেলেন না হোসে মরিনিয়ো। চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপপর্বে চেলসির কাছে ১-০ গোলে হেরে গেছে তার দল বেনফিকা। ম্যাচের একমাত্র গোলটি আসে দুর্ভাগ্যজনকভাবে, ১৭ মিনিটে বেনফিকার রিচার্ড রিওস নিজেদের জালেই বল জড়িয়ে দিলে। এই আত্মঘাতী গোলেই চ্যাম্পিয়নস লিগে প্রথম জয় তুলে নেয় চেলসি।
চেলসির ঘরের মাঠ স্ট্যামফোর্ড ব্রিজে শুরুর দিকেই এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল বেনফিকা। দোদি লুকেবাকিওর শট পোস্টে লাগে, আর রিওসের শট চেলসি গোলরক্ষক রবার্ট সানচেজ আটকে দেন। রিওস কিছুক্ষণ পরই আলেহান্দ্রো গার্নচোর ক্রস ক্লিয়ার করতে গিয়ে গোল হজম করান।
প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার আগে ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ এসেছিল চেলসির। মার্ক কুকুরেলার পাস থেকে টাইরিক জর্জ শট নিলেও বেনফিকা গোলরক্ষক আনাতোলি ত্রুবিন সহজেই ঠেকিয়ে দেন। দ্বিতীয়ার্ধে দুই দলই খেলে সতর্কভাবে। চেলসি পাল্টা আক্রমণে সুযোগ খুঁজলেও বাড়াতে পারেনি ব্যবধান। শেষ দিকে যোগ করা সময়ে জোয়াও পেদ্রো লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়লেও জয় ধরে রাখে স্বাগতিকরা।
এই ম্যাচে চেলসি তাদের চ্যাম্পিয়নস লিগ ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সী একাদশ নামিয়েছিল। শুরুর একাদশের গড় বয়স ছিল মাত্র ২৪ বছর। তরুণদের ভরসায়ই কোচ এনজো মারেসকা পেয়েছেন সাফল্য। চেলসির মাঝমাঠে উজ্জ্বল ছিলেন ২৩ বছরের মোইসেস কাইসেডো। তিনি দুটি সুযোগ তৈরি করেন এবং ৬১ পাসের মধ্যে ৬০টি সফলভাবে দেন।
২ ম্যাচে ১ জয়ে টেবিলের ১৭ তম অবস্থানে চেলসি। অন্যদিকে ২ ম্যাচের দুটিতেই হেরে ৩০তম স্থানে বেনফিকা।