
চার ভেন্যুতে আজ মাঠে গড়িয়েছে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) ২৭তম আসর। প্রথম দিনেই দেখা মেলেছে চার সেঞ্চুরি। চট্টগ্রামের বিভাগের হয়ে তিন অঙ্কের ম্যাজিক ফিগারের দেখা পেয়েছেন মাহমুদুল হাসান জয় ও ইয়াসির আলী চৌধুরী রাব্বি। এ ছাড়া ময়মসিংহ বিভাগে থেকে আরিফুল ইসলাম ও ঢাকা বিভাগের মার্শাল আইয়ুব করেছেন সেঞ্চুরি।
প্রথম দিন সবচেয়ে বেশি রান হয়েছে চট্টগ্রাম–রাজশাহীর ম্যাচে। রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ৪০১ রানে অলআউট হয়েছে সফরকারী দল। ইয়াসিরের ব্যাট থেকে আসে ১২৯ রানের ইনিংস। আরেক সেঞ্চুরিয়ান জয় করেন ১২৭ রান। ইরফান শুক্কুরের অবদান ৭২ রান। জবাব মাত্র ১ রানেই ২ উইকেট হারিয়ে দিনের খেলা শেষ করেছে রাজশাহী। চট্টগ্রামের হয়ে দুটি উইকেটই নেন হাসান মুরাদ।
প্রথমবারের মতো এনসিএলে দল পেয়েছে ময়মনসিংহ। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে অভিষেক হয়েছে দলটির। প্রথম দিন শেষে ৭ উইকেট হারিয়ে তাদের সংগ্রহ ২৬৮ রান। ময়মনসিংহের হয়ে সেঞ্চুরি করেছেন আরিফুল। আসাদুল্লাহ আল গালিবের বলে সৈকত আলীর হাতে ধরা পড়ার আগে ১০১ রানের ইনিংস খেলেন এই তরুণ ব্যাটার।
৬৫ রান আসে আব্দুল মজিদের ব্যাট থেকে। তাহজিবুল ইসলাম করেন ৪৩ রান। আবু হায়দার রনি ১৬ ও শহিদুল ইসলাম ১০ রানে অপরাজিত আছেন।
সিলেট একাডেমি গ্রাউন্ডে রংপুরের বিপক্ষে ২২১ রানে অলআউট হয়েছে ঢাকা। ১৩ চারে ১৬১ রানে ১০৫ রান করেন মার্শাল। এছাড়া জিশান আলম ১০৮ বলে ৭৮ রান করেন।
রংপুর বোলারদের মধ্যে আবু হাশিম ৩ উইকেট নেন। মেহেদী হাসান ও নাসির হোসাইন নেন দুটি করে উইকেট।
খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালের বিপক্ষে প্রথম দিন শেষে ৯ উইকেটে ৩১২ রান করেছে স্বাগতিকরা। ৭২ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিন ব্যাট করতে নামবেন শেখ জীবন। ৬৯ রানের ইনিংস খেলেন জিয়াউর রহমান। ইমরানুজ্জামান করেন ৪৩ রান। সৌম্য সরকারের ব্যাট থেকে আসে ৩৭ রান।
No posts available.

ব্যাট হাতে গোল্ডেন ডাকের আক্ষেপটা বোলিংয়ে দুর্দান্তভাবে পুষিয়ে নিলেন আফিফ হোসেন ধ্রুব। অফ স্পিনের ভেলকি দেখিয়ে হ্যাটট্রিকের পাশাপাশি ৬ উইকেট পেলেন ২৬ বছর বয়সী অলরাউন্ডার।
জাতীয় ক্রিকেট লিগের প্রথম রাউন্ডের দ্বিতীয় দিনে বরিশালের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করেছেন আফিফ। সব মিলিয়ে ১০.৫ ওভারে মাত্র ২১ রান খরচ করে তিনি নিয়েছেন ৬ উইকেট।
খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে রোববার বরিশালের ইনিংসের শেষ ৩ উইকেট পরপর তিন বলে নিয়েছেন আফিফ। ৪২তম ওভারের প্রথম বলে শামসুল ইসলাম অনিককে এলবিডব্লিউ করেন তিনি।
আরও পড়ুন
| ব্রুকের সেঞ্চুরি ছাপিয়ে নিউ জিল্যান্ডের জয় |
|
পরের বলে ইয়াসির আরাফাত মিশুও এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে পড়েন। হ্যাটট্রিক বল মোকাবিলা করতে নামেন শেষ ব্যাটার রুয়েল মিয়া। কিন্তু আফিফের চমৎকার ডেলিভারি ব্যাটে লাগাতে পারেননি তিনি। বল আঘাত করে প্যাডে।
জোরাল আবেদনে সাড়া দিতে ভুল করেননি আম্পায়ার। সঙ্গে সঙ্গে হ্যাটট্রিকের উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠেন আফিফ ও তার সতীর্থরা।
প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে বাংলাদেশের ১৯তম বোলার হিসেবে হ্যাটট্রিকের দেখা পেলেন আফিফ। এর আগে হ্যাটট্রিক করা বাংলাদেশের ১৮ জন বোলারের মধ্যে ইলিয়াস সানি, সোহাগ গাজী ও মোহাম্মদ আশরাফুলের রয়েছে ২টি করে হ্যাটট্রিক।
হ্যাটট্রিকের আগে সালমান হোসেন ইমন, শামসুর রহমান শুভ ও ফজলে মাহমুদ রাব্বির উইকেট নেন আফিফ। প্রথম শ্রেণির ক্যারিয়ারে এটি তার দ্বিতীয় ৫ উইকেট।
২০১৮ সালের জাতীয় লিগে রাজশাহীর বিপক্ষে ৬৬ রানে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন আফিফ।
খুলনার ৩১৩ রানের জবাবে খেলতে নেমে আফিফের ঘূর্ণিতে মাত্র ১২৬ রানে গুটিয়ে যায় বরিশাল। তাই তাদের ফলো-অন করায় খুলনা। দ্বিতীয় ইনিংসে এখন ব্যাট করছে বরিশাল।

ধ্বংসস্তুপে দাঁড়িয়ে বিধ্বংসী সেঞ্চুরি করেছিলেন হ্যারি ব্রুক। তাঁর ইনিংসের সৌজন্যে ইংল্যান্ড পেরোয় দুইশ। তবে মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের বে ওভালে স্বাগতিক নিউ জিল্যান্ডকে ছোটখাটো লক্ষ্য দিয়ে জেতার চিন্তা করাই বড্ড কঠিন!
তবে কার্স-উডদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে শুরুতে কিউইদের কাঁপিয়ে সেই স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছিল ইংলিশরা। দ্রুত কয়েকটি উইকেট নিলেও মিডল অর্ডারে ড্যারিল মিচেল ও মাইকেল ব্রেসওয়েল বাধা হয়ে দাঁড়ান। তাঁদের কার্যকর দুই ফিফটিতে ৪ উইকেটে প্রথম ওয়ানডে জিতে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল নিউ জিল্যান্ড।
আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পেয়ে জ্যাকারি ফোকস ও ম্যাট হেনরির তোপেরমুখে ৫৬ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলে ইংল্যান্ড। সপ্তম উইকেটে ব্রুক ও জেমি ওভারটন ৮৭ রানের জুটি এবং দশম উইকেটে লুক উডের সঙ্গে ব্রুকের ৫৭ রানের আরেকটি জুটির কল্যাণে ৩৫.২ ওভারে ২২৩ রান তোলে অতিথিরা।
একপ্রান্তে দাঁড়িয়ে ১০১ বলে ১৩৫ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন ব্রুক। ইনিংসে ছিল ৯টি চার ও ১১টি ছক্কা। ওভারটনের ব্যাট থেকে আসে ৫৪ বলে ৪৬ রান। এ ছড়া কোনো ব্যাটার দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছাতে পারেননি। জ্যাকারি ৪১ রান দিয়ে নেন ৪ উইকেট। জ্যাকব ডাফি ৩টি, হেনরি নিয়েছেন ২টি উইকেট।
২২৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে নিউ জিল্যান্ডের শুরুটা ভালো হয়নি। ২৪ রানে হারায় ৩ উইকেট। শুরুর ধাক্কা অবশ্য সামলে নেন মিডল অর্ডার ব্যাটাররা। ৩৬.৪ ওভারেই জিতে যায় তারা। মিচেল সর্বোচ্চ ৯১ বলে ৭৮ রানে অপরাজিত থাকেন। ব্রেসওয়েল ৫১, মিচেল স্যান্টনার ২৭ ও টম লাথামের ব্যাট থেকে আসে ২৪ রান। ৪৫ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন ব্রাইডন কার্স।
ইংল্যান্ড হারলেও অসাধারণ ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা পুরস্কার হাতে তুলেছেন ব্রুক। আগামী বুধবার হ্যামিল্টনে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে মাঠে নামবে ইংল্যান্ড-নিউ জিল্যান্ড।

বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ডের সঙ্গে সমঝোতার স্মারকের অংশ হিসেবে টি-টোয়েন্টির ট্রফি উন্মোচনেও ঐতিহাসিক একটি স্থান বেছে নিলো বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। চট্টগ্রামের প্রায় একশ বছর পুরোনো সিআরবিতে (সেন্ট্রাল রেলওয়ে বিল্ডিং) হলো টি-টোয়েন্টি সিরিজের ট্রফি উন্মোচন।
রোববার দুপুরে টি-টোয়েন্টি সিরিজের জন্য বানানো ট্রফি হাতে সিআরবিতে ফটোসেশন করেন লিটন কুমার দাস ও শাই হোপ। দীর্ঘ দিনের ঐতিহ্যের অংশ, পুরোনো একটি রেল ইঞ্জিনের সামনেও ছবি তোলেন বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়ক।
চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লা. লে. মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে সোমবার শুরু দুই দলের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টায় শুরু খেলা।
ওয়ানডে সিরিজ জেতার আত্মবিশ্বাস নিয়ে এবার টি-টোয়েন্টিতেও নিশ্চিতভাবেই ট্রফিটি নিজেদের কাছে রাখতে চাইবে বাংলাদেশ। গত ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাঠ থেকে ৩-০ ব্যবধানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছিল তারা।
আরও পড়ুন
| ফেরার ম্যাচে কোহলির পথে হাঁটলেন উইলিয়ামসন |
|
সব মিলিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৪টি একাধিক ম্যাচের সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে ২টি জিতেছে তারা আর বাকি দুই সিরিজ জিতেছে ক্যারিবিয়ানরা।
ম্যাচের হিসেবে এখন পর্যন্ত ১৯টি টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ। যেখানে বাংলাদেশের জয় ৮ ম্যাচে আর ক্যারিবিয়ানরা জিতেছে ৯ ম্যাচ। ফল আসেনি বাকি দুই ম্যাচে।
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ফলাফলও দারুণ। সবশেষ ৪ টি-টোয়েন্টি সিরিজে শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস ও আফগানিস্তানকে হারিয়েছে তারা।
এবার ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ জিততে পারলে নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবার টানা ৫ সিরিজ জয়ের রেকর্ড গড়বে বাংলাদেশ।

চার সেশন, ৯০ ওভার, ৩৫৯ রান, ৩২ উইকেট- ব্যস! এতেই শেষ রঞ্জি ট্রফির আসাম ও সার্ভিসেস দলের ম্যাচ। অথচ ম্যাচটি ছিল ৪ দিনের। যেটি শেষ হয়ে গেছে এক দিনের কিছু বেশি সময়ে। যা গড়েছে রঞ্জি ট্রফির ৯১ বছরের ইতিহাসে নতুন রেকর্ড।
আসামের তিনসুকিয়া জেলা ক্রীড়া সংস্থা মাঠে রোববার সকালে দিনের প্রথম সেশনেই শেষ হয়ে গেছে ম্যাচ। এলিট 'সি' গ্রুপের দ্বিতীয় রাউন্ডে বোলারদের দাপটে আসামকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে সার্ভিসেস।
প্রথম ইনিংসে সার্ভিসেসের দুই বোলার অর্জুন শর্মা ও মোহিত জাঙরা হ্যাটট্রিক করলে মাত্র ১০৩ রানে গুটিয়ে যায় আসাম। জবাবে রিয়ান পরাগের ৫ উইকেটে ১০৮ রানের বেশি করতে পারেনি সার্ভিসেস।
আরও পড়ুন
| ফেরার ম্যাচে কোহলির পথে হাঁটলেন উইলিয়ামসন |
|
দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট নেন অর্জুন। আসাম এবার অল আউট মাত্র ৭৫ রানে। পরে ২ উইকেট হারিয়ে ১৩.৫ ওভারে ৭১ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ফেলে সার্ভিসেস।
আগামী ৪ নভেম্বর ৯১ বছর পূর্ণ হবে রঞ্জি ট্রফির। এর সপ্তাহখানেক আগে বলের হিসেবে টুর্নামেন্টের ইতিহাসে সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত ম্যাচের রেকর্ড গড়ল আসাম ও সার্ভিসেস। খেলা হয়েছে মাত্র ৫৪০ বল।
১৯৬১-৬২ মৌসুমে দিল্লি ও রেলওয়ের ম্যাচটি শেষ হয়েছিল ৫৪৭ বলে। এত দিন সেটিই ছিল বলের হিসেবে সবচেয়ে ছোট ম্যাচ। ওই ম্যাচে দুই দল মিলিয়ে হয়েছিল মাত্র ২২১ রান।
সময়ের হিসেবে অবশ্য মাইশোর ও মাদ্রাজের মধ্যকার টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচটিই রঞ্জির ইতিহাসে সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত লড়াই। ১৯৩৪ সালে প্রথম দিনেই শেষ হয়ে যায় ভারতের ঐতিহ্যবাহী এই টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচ।
১৯৩৪ সালের ৪ নভেম্বর পুরো ম্যাচে খেলা হয় মোটে ১০০.৫ ওভার। যেখানে ইনিংস ও ২৩ রানে জিতেছিল মাদ্রাজ।

দীর্ঘ দিন পর জাতীয় দলে ফেরাটা একদমই সুখকর হলো না কেন উইলিয়ামসনের। ক্রিজে গিয়ে এক বলের বেশি টিকতে পারলেন না নিউ জিল্যান্ডের অভিজ্ঞ ব্যাটার। ফেরার ম্যাচে আরেক তারকা ক্রিকেটার বিরাট কোহলির মতোই শূন্য রানে আউট হলেন তিনি।
মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে রোববার ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২২৪ রানের লক্ষ্যে দ্বিতীয় ওভারে ক্রিজে যান উইলিয়ামসন। এই ম্যাচ দিয়ে গত মার্চে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পর আবার জাতীয় দলের জার্সি গায়ে ব্যাট করতে নামেন সাবেক কিউই অধিনায়ক।
চমৎকার আউটসুইং ডেলিভারি করেন ব্রাইডন কার্স। রক্ষণাত্মক ভঙ্গিতে খেলার চেষ্টা করেন উইলিয়ামসন। তার ব্যাটের বাইরের কানা ছুঁয়ে বল জমা পড়ে জস বাটলারের গ্লাভসে। হতাশ চাহনিতে মাঠ ছাড়েন ৩৫ বছর বয়সী ব্যাটার।
আরও পড়ুন
| শ্রীলঙ্কার কাছে হারের পর ‘৪ দিন ঘুমাননি’ সোবহানা-জ্যোতিরা |
|
প্রায় ১৫ বছর ও ১৭৪ ম্যাচের ওয়ানডে ক্যারিয়ারে এটিই উইলিয়ামসনের প্রথম গোল্ডেন ডাক। সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে তার পঞ্চম গোল্ডেন ডাক এটি। টি-টোয়েন্টিতে তিনবার ও টেস্টে একবার প্রথম বলে আউট হয়েছেন তিনি।
গত রোববার অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ম্যাচ দিয়ে প্রায় সাড়ে ৭ মাস পর আন্তর্জাতিক মঞ্চে খেলতে নেমেছিলেন কোহলি। তিনিও সেদিন আউট হয়েছিলেন শূন্য রানে। গোল্ডেন ডাক অবশ্য মারেননি তিনি। ৮ বল খেলেছিলেন ভারতীয় ব্যাটিং গ্রেট।
তবে পরের ম্যাচেই প্রথম বলে আউট হয়ে গোল্ডেন ডাকের স্বাদ পেয়েছিলেন কোহলি। এক সপ্তাহের ব্যবধানে উইলিয়ামসনও প্রায় সাড়ে ৭ মাস পর খেলতে নেমে পেলেন তিক্ত অভিজ্ঞতা!