
এশিয়া কাপ ও দ্বি-পাক্ষিক সিরিজে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের নৈপুণ্যে আবু ধাবি টি-টেনে দল পেলেন সাইফ হাসান। বাংলাদেশী টপ-অর্ডারের এই ব্যাটারকে দলে নিয়েছে ফ্রাঞ্চাইজি লিগটির দল অ্যাসপিন স্ট্যালিয়ন্স।
আজ ড্রাফট থেকে সাইফের সঙ্গে দল পেয়েছেন নাহিদ রানাও। গতি দিয়ে ব্যাটারদের নাজেহাল করে ছাড়া এই বাংলাদেশী পেসার খেলবেন ভিস্তা রাইডার্সের হয়ে।
কদিন আগেই সরাসরি চুক্তিতে দল পেয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। আবুধাবি টি-টেন লিগের আগামী আসরে রয়্যাল চ্যাম্পসের হয়ে খেলবেন বাংলাদেশের তারকা অলরাউন্ডার।
আরও পড়ুন
| মিরপুরের স্পিন মঞ্চে ব্যাটারদের লড়াই |
|
আগামী ১৮ নভেম্বর থেকে শুরু হবে আবু ধাবি টি-টেন। আট দলের এই টুর্নামেন্ট এর ফাইনাল হবে আগামী ৩০ নভেম্বর।
টুর্নামেন্টের নবম আসরে নতুন ফ্র্যাঞ্চাইজি হিসেবে যুক্ত হয়েছে ভিস্তা রাইডার্স, অ্যাসপিন স্ট্যালিয়ন্স, রয়্যাল চ্যাম্পস, আজমান টাইটানস ও কোয়েটা ক্যাভালরি ফ্র্যাঞ্চাইজি। গত মৌসুমে খেলা খেলা ডেকান গ্লাডিয়েটর্স, দিল্লি বুলস ও নর্দার্ন ওয়ারির্সের সঙ্গে যোগ দিচ্ছে তারা।
No posts available.
৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৫:০৮ পিএম
৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩:৫৪ পিএম

জাতীয় ক্রিকেট লিগের সপ্তম রাউন্ডে চমৎকার ব্যাটিংয়ে সেঞ্চুরি করলেন জাকির হাসান। একইসঙ্গে প্রথম শ্রেণির ক্যারিয়ারে ৬ হাজার রানের মাইলফলকও স্পর্শ করলেন সিলেট বিভাগের অধিনায়ক।
রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় দিন শেষে সিলেটের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ২১৪ রান। বরিশালের ৩১২ রানের জবাবে এখন ৯৮ রানে পিছিয়ে তারা।
এক পর্যায়ে মাত্র ৪৭ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে গিয়েছিল সিলেট। অল্পেই ড্রেসিং রুমে ফেরেন মুবিন আহমেদ দিশান (২), আসাদুল্লাহ আল গালিব (৫), অমিত হাসান (৫) ও মুশফিকুর রহিম (৮)।
সেখান থেকে আশরাফুল হাসান রিহাদকে নিয়ে ১১৩ রানের জুটি গড়েন জাকির। রিহাদ ৪১ রান করে আউট হয়ে গেলেও থামেননি বাঁহাতি ওপেনার। দিন শেষে ১৯ চারে ১৮৪ বলে ১৩০ রানে অপরাজিত তিনি। প্রথম শ্রেণির ক্যারিয়ারে এটি তার ১৬তম সেঞ্চুরি।
মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ঢাকার করা ৫৪১ রানের জবাবে ৯৪ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে চট্টগ্রাম। ফলো-অন এড়াতেও তাদের করতে হবে আরও ২৯৮ রান। যা একরকম অসম্ভবই বলা যায়।
ঢাকার পক্ষে সর্বোচ্চ ১৮৬ রানের ইনিংস খেলেন আনিসুল ইসলাম ইমন। অভিজ্ঞ মার্শাল আইয়ুবের ব্যাট থেকে আসে ১৬৫ রান। এছাড়া আশিকুর রহমান শিবলি সেঞ্চুরি পূর্ণ করতেই ৬ উইকেটে ৫৪১ রানের ইনিংস ঘোষণা করে ঢাকা।
বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় দিনে পড়েছে ১৬টি উইকেট। ৯ উইকেটে ৩০২ রানে দিন শুরু করে ৩০৮ রানে গুটিয়ে গেছে খুলনা। জবাবে মাত্র ১৭৪ রানে অলআউট হয়ে যায় রংপুর। ৭৮ রানে ৫ উইকেট নেন সফর আলি।
পরে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ১৭ ওভারে মাত্র ৪১ রান করতেই ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলে খুলনা। এখন ১৭৫ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবে তারা।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সুবিধাজনক অবস্থানে রাজশাহী। প্রথম ইনিংসে তাদের ২১৯ রানের জবাবে মাত্র ১৩৭ রানে গুটিয়ে গেছে শিরোপার দৌড়ে থাকা ময়মনসিংহ। দিন শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে রাজশাহীর সংগ্রহ ৬ উইকেটে ২১০ রান।
২৯২ রানে এগিয়ে থেকে থেকে নতুন দিন শুরু করবে রাজশাহী।

ঝড়ো ব্যাটিংয়ে বড় পুঁজি এনে দিয়েছিলেন সৌম্য সরকার। আর বল হাতে চমৎকার প্রদর্শনীতে প্রতিপক্ষ ব্যাটিং অল্পেই থামিয়ে রেখেছিলেন শেখ মেহেদি হাসান, রিশাদ হোসেন, শেখ মেহেদি হাসানরা। ঠিক এক বছর আগে এই সব কিছু মিলিয়ে গ্লোবাল সুপার লিগের শিরোপা জিতেছিল রংপুর রাইডার্স।
ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টির বৈশ্বিক আসর হিসেবেই গত বছর প্রথমবার আয়োজন করা হয় গ্লোবাল সুপার লিগ (জিএসএল)। পাঁচ দেশের ভিন্ন পাঁচটি দল নিয়ে আয়োজিত টুর্নামেন্টের পর্দা নামে গত বছরের ঠিক এই তারিখেই।
গায়ানার প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়াকে ৫৬ রানে হারিয়ে প্রথম মৌসুমের শিরোপা জেতে রংপুর রাইডার্স। আগে ব্যাট করে ৩ উইকেটে ১৭৮ রান করে রংপুর। জবাবে মাত্র ১২২ রানে গুটিয়ে যায় ভিক্টোরিয়া।
ধুমধাড়াক্কা ব্যাটিংয়ে ৭ চার ও ৫ ছক্কায় ৫৪ বলে ৮৬ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন সৌম্য। এছাড়া তার উদ্বোধনী সঙ্গী স্টিভেন টেলরের ব্যাট থেকে আসে ৪৯ বলে ৬৮ রান। দুজন মিলে ওপেনিংয়ে যোগ করেন ১২৪ রান।
বল হাতে এরপর হারমিত সিং ১৯ রানে ৩ উইকেট, শেখ মেহেদি হাসান ২০ রানে ২ উইকেট, সাইফ হাসান ২১ রানে ২ উইকেট ও রিশাদ হোসেন নেন ২৬ রানে নেন ২ উইকেট। সব মিলিয়ে মাত্র ১৮.১ ওভারে অল আউট হয়ে যায় ভিক্টোরিয়া।
ফাইনাল ম্যাচটি অনায়াসে জিতলেও, টুর্নামেন্টে রংপুরের পথচলা অত সহজও ছিল না। প্রথম রাউন্ডের প্রথম ম্যাচে হ্যাম্পশায়ারের বিপক্ষে সুপার ওভারে হেরে শুরু করে তারা। এরপর ভিক্টোরিয়ার বিপক্ষে ১০ রানে হেরে বিদায়ের কাছে চলে যায় নুরুল হাসান সোহানের দল।
সেখান থেকে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ায় ২০১৭ বিপিএল চ্যাম্পিয়নরা। গায়ানা আমাজন ওয়ারিয়র্সকে ১৫ রানে হারায় রংপুর। পরে লাহোর কালান্দার্সের বিপক্ষে বাঁচা-মরার লড়াইয়ে বৃষ্টির আশঙ্কায় পড়ে যায় ম্যাচ।
শেষ পর্যন্ত ৯ ওভারে হয় খেলা। যেখানে ডাকওয়ার্থ লুইস স্টার্ন পদ্ধতিতে ২৩ রানে জিতে নেট রান রেটে এগিয়ে থেকে ফাইনালের টিকেট পায় রংপুর। আর পরে ফাইনাল জিতে তারা গড়ে ইতিহাস, জিতে নেয় শিরোপা।

১২তম
ওভারে ব্যাটিংয়ে নেমে তৃতীয় বলেই প্রথম চার মারলেন সাকিব আল হাসান। দুই বল পর তিনি
মারলেন আরেকটি বাউন্ডারি। কিন্তু এরপর বেশিক্ষণ ব্যাটিং করতে পারলেন না বাংলাদেশের
তারকা অলরাউন্ডার। তাকে ‘ট্যাকটিক্যাল রিটায়ার্ড আউট’ করে উঠিয়ে নিলো এমআই এমিরেটস।
ইন্টারন্যাশনাল
লিগ টি-টোয়েন্টির (আইএলটি২০) ম্যাচে রোববার দেখা গেল এমন ঘটনা। শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে
শারজাহ ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে ইনিংসের ১৬তম ওভারে আউট না হয়েও ক্রিজ ছেড়ে ড্রেসিং রুমে
চলে যান বাংলাদেশের সর্বকালের সেরা ক্রিকেটার।
তখন
তার নামের পাশে ২ চারে ১২ বলে ১৬ রান। আর এমআই এমিরেটসের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ১২৯
রান। সাকিব ফিরে যাওয়ার পর গোল ক্যাপ মাথায় পরে ব্যাট করতে নামেন এমআই অধিনায়ক কাইরন
পোলার্ড।
এদিন
টস হেরে ব্যাট করতে নামে এমআই। ১১তম ওভারের শেষ বলে তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে আউট হন ২৯
বলে ৩৯ রান করা মোহাম্মদ ওয়াসিম। এর আগেই ড্রেসিং রুমে ফেরেন জনি বেয়ারস্টো (২৪ বলে
৩৭) ও নিকোলাস পুরান (১২ বলে ৫)।
তৃতীয়
উইকেট পতনের পর ব্যাট করতে নামেন সাকিব। সিকান্দার রাজার দুটি বল ডট খেলার পর তিন নম্বর
ডেলিভারিতে কাট করে বাউন্ডারি মারেন তিনি। পরে রশিদ খানের বলে লফটেড ড্রাইভে কাভার
দিয়ে মারেন দ্বিতীয় চার।
এরপর
আরও ৬ বল খেলে ৭ রান নেন সাকিব। তবে কোনো বাউন্ডারি মারতে পারেননি। ১৬তম ওভার শেষ হওয়ার
পর দেখা যায় বের হয়ে যাচ্ছেন তিনি। ধারাভাষ্য কক্ষ থেকে তখন মাইক হেইসমেন বলেন, সাকিবকে
ট্যাকটিক্যাল রিটায়ার্ড আউট করে নিয়েছে এমআই।
সাকিবের
জায়গায় নেমে অবশ্য পোলার্ডও সুবিধা করতে পারেননি। প্রথম বলে চার মারলেও দ্বিতীয় বলে
ক্যাচ আউট হয়ে যান ক্যারিবিয়ান অলরাউন্ডার।
দলের
পক্ষ থেকে ট্যাকটিক্যাল রিটায়ার্ড আউট করার ঘটনা এখন টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে প্রায় নিয়মিতই
দেখা যায়। ২০২২ সালের আইপিএলে রবিচন্দ্রন অশ্বিনকে তুলে নিয়ে হইচই ফেলে দিয়েছিল রাজস্থান
রয়্যালস। তবে এরপর ক্রমেই স্বাভাবিক হয়ে এসেছে এটি।
টুর্নামেন্টে
এমআইয়ের এটি দ্বিতীয় ম্যাচ। গালফ জায়ান্টসের কাছে ৬ উইকেটে হেরে যাত্রা শুরু করেছে
তারা। তবে সেই ম্যাচটিতে একাদশে ছিলেন না সাকিব।
শারজাহ
ওয়ারিয়র্স স্কোয়াডে আছেন বাংলাদেশের তারকা পেসার তাসকিন আহমেদ। তবে পরপর দুই ম্যাচে
তাকে বেঞ্চেই রাখল শারজাহ।

পরাজয়ে সিরিজ শুরুর পর দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়াল বাংলাদেশ অনুর্ধ্ব-১৯ দল। পাকিস্তানের বিপক্ষে টানা দুই ম্যাচ জিতে উল্টো লিড নিলো বাংলাদেশের মেয়েরা।
কক্সবাজার একাডেমি মাঠে রোববার তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৭ উইকেটে হারায় বাংলাদেশ। এই জয়ে পাঁচ ম্যাচ সিরিজে তারা এখন এগিয়ে গেল ২-১ ব্যবধানে।
ম্যাচে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। অধিনায়ক ইমা নাসের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে আভাস দেন। তবে বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। ১৬ বলে ২৩ রান করে ফেরেন তিনি।
এছাড়া টপ-মিডল অর্ডার থেকে আর তেমন কিছু পায়নি পাকিস্তান। ১৪ রান করতে ৩৩ বল খেলেন জুফিশান আয়াজ। শেষ দিকে মেমুনা খালিদ ১৮ ও মাহনুর জেব ১২ রান করে পাকিস্তানকে ৮৬ রানে নিয়ে যান।
বাংলাদেশের পক্ষে বল হাতে ২টি করে উইকেট নেন হাবিবা ইসলাম পিংকি ও অতশি মজুমদার।
পরে রান তাড়ায় মাত্র ৮ রানে ২ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। সেখান থেকে পাল্টা আক্রমণ করেন অধিনায়ক সাদিয়া ইসলাম। ৩টি করে চার-ছক্কায় ২৮ বলে করেন ৩৫ রান।
সাদিয়া ফেরার পর মাইমুনা নাহারকে নিয়ে দলকে জেতান অচেনা জান্নাত। তার ব্যাট থেকে আসে ৩৫ বলে ৩০ রান।
অধিনায়ক সাদিয়ার হাতে ওঠে ম্যাচ সেরার পুরস্কার।
একই মাঠে বুধবার সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে মুখোমুখি হবে দুই দল।

গাস অ্যাটকিনসনের শর্ট বল পুল করে দিলেন স্টিভ স্মিথ। বল সীমানার ওপারে আছড়ে পড়তেই গর্জে উঠলেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক। কারণ তার এই ছক্কায়ই নিশ্চিত হয়ে গেল জয়। অ্যাশেজ সিরিজে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া।
ব্রিসবেনে দিবা-রাত্রির টেস্টে চার দিনের মধ্যে ইংল্যান্ডকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে স্বাগতিকরা। দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ৬৫ রানের লক্ষ্য ১০ ওভারেই ছুঁয়ে ফেলেছে স্মিথের দল।
ম্যাচের চতুর্থ দিন খানিক লড়াই করেন বেন স্টোকস। তবে তাকে থামিয়ে দিয়ে অনায়াসেই ম্যাচ জিতে নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
প্রথম ইনিংসে জো রুটের অপরাজিত সেঞ্চুরিতে ৩৩৪ রান পর্যন্ত যেতে পেরেছিল ইংল্যান্ড। এর জবাবে ৫ ব্যাটারের ফিফটিতে ৫১১ রান করে অস্ট্রেলিয়া। ১৭৭ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ২৪১ রানের বেশি করতে পারেনি সফরকারীরা।
ম্যাচের তৃতীয় দিনই একরকম নিশ্চিত হয়ে যায় ইংল্যান্ডের পরাজয়। ৬ উইকেটে ১৩৪ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করে তারা। তখনও তারা পিছিয়ে ৪৩ রানে।
সপ্তম উইকেটে স্টোকস ও উইল জ্যাকস মিলে গড়েন লম্বা জুটি। যে কারণে রোববার প্রথম সেশনে কোনো উইকেটই নিতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া।
আরও পড়ুন
| দ্রাবিড়কে ছুঁয়ে রুটের ঘাড়ে স্মিথের নিঃশ্বাস |
|
দ্বিতীয় সেশনে মাইকেল নেসারের বলে স্লিপে দুর্দান্ত ক্যাচ নিয়ে জ্যাকসের বিদায় নিশ্চিত করেন স্মিথ। ৯২ বলে জ্যাকসের ব্যাট থেকে আসে ৪১ রানের ইনিংস। তার বিদায়ে ভাঙে ৯৬ রানের জুটি।
এক ওভার পর স্টোকসকে কট বিহাইন্ড করেন নেসার। ১৫২ বলে ৫০ রান করে ফেরেন ইংল্যান্ডের অধিনায়ক। পরে আর বেশিক্ষণ টেকেনি ইংল্যান্ডের ইনিংস।
৪২ রানে ৫ উইকেট নেন নেসার। এটিই তার ক্যারিয়ারের প্রথম পাঁচ উইকেট।
রান তাড়ায় শুরু থেকেই ইতিবাচক ব্যাটিং করেন ট্রাভিস হেড ও জ্যাক ওয়েদারাল্ড। তবে ষষ্ঠ ওভারে বোল্ড হয়ে যান ২২ বলে ২২ রান করা হেড। এক ওভার পর মার্নাস লাবুশেনকেও ফিরিয়ে দেন অ্যাটকিনসন।
এরপর বেশি সময় নেননি স্মিথ। ২টি করে চার-ছক্কায় মাত্র ৯ বলে ২৩ রান করেন স্মিথ। ওয়েদারাল্ডের ব্যাট থেকে আসে ১৭ রান।
অ্যাডিলেইডে আগামী ১৭ ডিসেম্বর তৃতীয় টেস্টে মুখোমুখি হবে দুই দল।