৬ জুলাই ২০২৫, ৯:০২ পিএম
নানা কারণে আলোচিত-সমালোচিত ক্লাব বিশ্বকাপের টিকিটের চড়া মূল্য থেকেই ক্ষোভ জানিয়ে আসছেন দর্শকরা। সেই চাপেই কিনা, চেলসি ও ফ্লুমিনেন্সের সেমিফাইনাল ম্যাচের টিকিট মূল্য উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে এনেছে ফিফা। প্রথমে এই ম্যাচের টিকিট মূল্য রাখা হয়েছিল ৪৭৩.৯০ ডলার, যা এখন কমিয়ে আনা হয়েছে মাত্র ১৩.৪০ ডলারে!
বলা হচ্ছে, ফিফার এই পদক্ষেপ তাদের ‘ডাইনামিক প্রাইসিং স্ট্র্যাটেজি’ বা গতিশীল মূল্য নির্ধারণ কৌশলের একটি অংশ, যার মাধ্যমে তুলনামূলক কম দর্শক উপস্থিতির ম্যাচগুলোতে টিকিটের মূল্য কমিয়ে দর্শক বাড়ানোর একটা চেষ্টা করা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সির ইস্ট রাদারফোর্ডে অবস্থিত মেটলাইফ স্টেডিয়ামে আগামী ৯ জুলাই খেলবে চেলসি ও ফ্লুমিনেন্স। স্বাভাবিকভাবেই দর্শকদের মাঝে এই ম্যাচ নিয়ে নেই বাড়তি আগ্রহ। আর সেই কারণেই ফিফা বাধ্য হয়েছে টিকিটের মূল্য কমাতে।
আরও পড়ুন
| চোটের শিকার মুসিয়ালার সুস্থতার প্রার্থনা নেইমারের |
|
তবে একই দিনে নিউ জার্সিতেই অনুষ্ঠিত অপর সেমিফাইনাল ম্যাচে কিন্তু চড়া মূল্যই থাকবে টিকিটের। এই ম্যাচে মুখোমুখি হবে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন ও স্প্যানিশ জায়ান্ট রিয়াল মাদ্রিদ, যাদের যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছে বিশাল জনপ্রিয়তা। সেটা কাজে লাগিয়ে টিকিটের মূল্য শুরু হচ্ছে ১৯৯.৬০ ডলার থেকে।
এক সেমিফাইনালে ফিফার এই অবিশ্বাস্য মূল্য হ্রাসের মূল কারণ হিসেবে ধারণা করা হচ্ছে বেশিরভাগ ম্যাচে দর্শকসংখ্যার হতাশাজনক উপস্থিতি। ব্যতিক্রম ছিল কেবল রিয়াল মাদ্রিদের ম্যাচগুলোই, যেখানে তাদের প্রতিটি ম্যাচে ৬০ হাজারের বেশি দর্শক উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ করে নিউ জার্সিতে শনিবারের কোয়ার্টার ফাইনালে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে রিয়ালের ৩-২ গোলে জয়ের ম্যাচটি দেখতে রেকর্ড ৭৬ হাজার ৬১১ দর্শক মাঠে হাজির হয়েছিলেন।
সেমিফাইনালের আগে কোয়ার্টার ফাইনালের সময়েও ফিফা টিকিট মূল্য কমিয়েছিল, যা নেমে এসেছিল মাত্র ১১.১৫ ডলার পর্যন্ত। ম্যাচগুলো ছিল অরল্যান্ডোতে (ফ্লুমিনেন্স-আল হিলাল) এবং ফিলাডেলফিয়ায় (চেলসি- পালমেইরাস)।

উইমেন’স ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপে শুরুটা বাজে ছিল নাসরিন একাডেমির। হার দিয়ে যাত্রা হওয়া বাংলাদেশের ক্লাব দ্বিতীয় ম্যাচে পাকিস্তানের দল করাচি সিটির সঙ্গে ড্র করেছে।
কাঠমাণ্ডুর দশরথ রঙ্গশালা স্টেডিয়ামে সোমবার রাউন্ড রবিন লিগে করাচির বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র করেছে নাসরিন একাডেমি। দুই ম্যাচে নাসরিন একাডেমির পয়েন্ট ১।
ম্যাচ ঘড়ির ২৩ তম মিনিটে প্রীতির প্রচেষ্টা পোস্ট ছেড়ে বেরিয়ে আসা গোলরক্ষকের গায়ে লেগে ফেরে। দশ মিনিট পর বেঁচে যায় নাসরিন একাডেমি। ক্রস ক্লিয়ার করতে গিয়ে পা চালিয়ে দেন জয়নব বিবি রিতা, ভাগ্য ভালো যে বল উড়ে যায় ক্রসবারের উপর দিয়ে। একটু পর মরিয়ম মাহমুদের শট যায় ক্রসবারের একটু উপর দিয়ে।
এ অর্ধে করাচি চাপ দিতে থাকে নাসরিন একাডেমির রক্ষণে। ৭২তম মিনিটে মরিয়মের শট আটকে দলের ত্রাতা ইয়ারজান বেগম। শেষ দিকে আনমল হিরা বল নিয়ে বক্সে ঢুকে গেলেও তালগোল পাকিয়ে লক্ষে শট ব্যর্থ হওয়ার একটু পরই বাজে ম্যাচ শেষের বাঁশি।

এমনিতেই মরা। তার ওপর খাড়ার ঘা হয়ে এলো তিনটি লাল কার্ড। রবিবার লা লিগায় সেল্টা ভিগোর বিপক্ষে রিয়াল মাদ্রিদের ২-০ গোলে হারের ম্যাচে ইনফিল্ড প্লেয়ার ফ্রান্সিসকো গার্সিয়া ও আলভারো কারেরাস লাল কার্ড দেখেন। বেঞ্চে বসা এন্দ্রিকও ভাগিদার হন এই আপদের।
ম্যাচ ঘড়ির ৯০ মিনিটে ম্যাচ রেফারির সঙ্গে তর্কে জড়ান এন্দ্রিক। বাজে মন্তব্য করেন, তেড়েও যান। তাতেই সরাসরি লাল কার্ড হজম করেন। এমনিতে দলে নেই অবস্থান, তারমধ্যে এন্দ্রিক পড়লেন আরও বড় অনিশ্চিয়তায়।
ম্যাচ চলাকালে রেফারিকে উদ্দেশ্য করে প্রতিবাদ করেন এন্দ্রিক। বেঞ্চ ছেড়ে উঠে যান। বারবার একই মন্তব্য আওড়ান। তাকে থামাতে জাবি আলোনসো ছুটে আসেন। শান্ত করার চেষ্টা করেন সতীর্থরাও। কাজ হয়নি।
২০২৫-২৬ মৌসুমে লা লিগায় রিয়ালের হয়ে মাত্র ১১ মিনিট খেলেছেন এন্দ্রিক। এখন পর্যন্ত লা লিগায় ১৫টি ম্যাচ খেলেছে বার্নাব্যুর দল। সেখানে একবার বদলি হিসেবে নামার সুযোগ হয়েছে ব্রাজিলের ১৯ বর্ষী তরুণের।
বলার অপেক্ষা রাখে না, জাবি আলোনসোর দলে শুরু কিংবা বদলি হয়ে নামার সম্ভাবনা একদমই ক্ষীণ এন্দ্রিকের। বারবার উপেক্ষিত থাকা ব্রাজিল তরুণ স্ট্রাইকার হয়তো নতুন মৌসুমে পাড়ি জমাবেন অন্য কোনো ক্লাবে। ততদিন পর্যন্ত তাকে বেঞ্চে বসেই কাটাতে হতে পারে।
এন্দ্রিকের লাল কার্ড এবং দলে অকার্যকর হয়ে বসে থাকা মোটেও ভালো লাগছে না পিতা ডগলাস রামোসের। সামাজিক মাধ্যমে ছেলেকে নিয়ে বড়সড় স্ট্যাটাস দেন তিনি।
ডগলাস বলেছেন,
“আমি জানি আমার ছেলেকে। সে কেমন এবং কতটা পরিশ্রমী। আমি জানি তার সক্ষমতা সম্পর্কে। তুমি বিজয়ী। তুমি সবসময়ই প্রমাণ করছো, সত্যিকারের বিজয়ী।”
তিনি আরও বলেছেন,
“তোমার তারকা উজ্জ্বলই থাকবে, যদিও কেউ কেউ তোমার আলোকে কমাতে চেষ্টা করবে। আমি বিশ্বাস করি তোমার ভবিষ্যৎ ঠিক সেখানে রয়েছে।”

ক্রুসিয়েট লিগামেন্ট ছিঁড়ে যাওয়ার পর ফুটবলটাই ছেড়ে দিতে চেয়েছিলেন এডার মিলিতাও। ২০২৪–২৫ মৌসুমে ২৩৪ দিন মাঠের বাইরে ছিলেন ব্রাজিল ডিফেন্ডার। এই সময়ে জাতীয় দল ও ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে মিস করেছেন ৫৫টি ম্যাচ।
২০২৩–২৪ মৌসুমেও ২১৪ দিন নিজের সঙ্গে যুদ্ধ করেছেন মিলিতাও। নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে পার হওয়া এই ডিফেন্ডার আবারও পড়েছেন চোটে। বাঁ পায়ের বাইসেপস ফেমোরিস পেশিতে ছিঁড় ধরেছে তাঁর।
আজ রিয়াল মাদ্রিদ থেকে জানানো হয়েছে, পেশির চোটের কারণে কমপক্ষে ৪–৫ মাস মাঠের বাইরে থাকতে হবে মিলিতাওকে।
গত রবিবার সেলটা ভিগোর বিপক্ষে ২–০ গোলে হারে রিয়াল মাদ্রিদ। ম্যাচটিতে মাত্র ২৪ মিনিট খেলতে পেরেছেন মিলিতাও। কাঁধে ভর দিয়ে তাকে মাঠ ছাড়তে হয়েছে।
একে তো মিলিতাওয়ের ইনজুরি, তারমধ্যে দুটি লাল কার্ডের কারণে ঘরের মাঠে জিততে পারেনি রিয়াল। প্রথমার্ধে গোলশূন্য ড্রয়ে বিরতির পর দ্বিতীয়ার্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারেনি “লস ব্লাঙ্কোসরা”।
২০২৪–২৫ মৌসুম রিয়াল মাদ্রিদের জন্য দুঃস্বপ্নের মতো গেছে। ট্রফি ছাড়াই নতুন বছরে পা রাখে জাবি আলোনসোর দল। এবার তাদের শুরুটা ছিল দুর্দান্ত। সুখের মাঝেই মিলিতাওয়ের ইনজুরি দলকে চিন্তিত করেছে। তবে ডিন হুইসেন, টেন্ট্র আলেক্সান্ডার আর্নল্ড, কেরেরাস ও রাউল অ্যাসেনসিওর মতো ডিফেন্ডার থাকায় দল কিছুটা হলেও চিন্তামুক্ত।
রিয়াল অন্য খেলোয়াড়দের দিয়ে ঘাটতি পূরণ করতে পারলেও মিলিতাও পড়তে পারেন বড় শঙ্কায়। জুনে শুরু হচ্ছে ২০২৬ বিশ্বকাপ। তার আগেই চোটে পড়েছেন ২৭ বছর বয়সী এই ডিফেন্ডার। ডাক্তাররা ৫ মাসের কথা বললেও নিজেকে পূর্ণাঙ্গ ফিট করতে মিলিতাওকে আরও বেশি সময় লাগতে পারে।
এদিকে ব্রাজিল কোচ কার্লো আনচেলত্তি স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, তার দলে কেউ ৯০ শতাংশ ফিট হলেও তিনি তাকে দলে রাখবেন না। তাকে নিয়ে বিশ্বকাপ মিশনে যাবে না। যদি এটি সত্যি হয়, তবে বলা হচ্ছে মিলিতাওকে ছাড়াই বিশ্বকাপে যাচ্ছে ব্রাজিল। আর এমন যদি হতেই থাকে তবে, নিজের বলা কথা ‘ফুটবল ছেড়ে দেয়া’র ব্যাপারটি সত্যে রূপ নিতে পারে।

প্রিমিয়ার লিগে ১ গোলের বিপরীতে চ্যাম্পিয়নস লিগে এস্তেভাও উইলিয়ানের গোল সংখ্যা ৩। চেলসির তারকাযুক্ত দলে শুরুর একাদশে সুযোগ পাওয়াটা একটু কঠিন হলেও ক্রমান্বয়ে নিজের অবস্থান পোক্ত করেছেন ব্রাজিলের রাইট উইঙ্গার।
দিন যত গড়াচ্ছে, এস্তেভাও ছুটে চলেছেন বীরদর্পে। চলতি বছরের জুলাইয়ে পালমেইরাস থেকে চেলসিতে যোগ দেওয়া ১৮ বছরের তরুণ তুর্কী তাঁর পারফরম্যান্সের কারণে বেশ আলোচনায়। ট্রান্সফার মার্কেটে এস্তেভাওয়ের প্রাইস ভেল্যু ৬০ মিলিয়ন ইউরো দেখালেও রটেছে যে, ব্রাজিল উদীয়মানকে পেতে ১২০ মিলিয়ন ইউরো নিয়ে প্রস্তুত ম্যানচেস্টার সিটি।
পালমেইরাস থেকে ৪৫ মিলিয়ন ইউরোতে চেলসিতে যোগ দেন এস্তেভাও। চার মাস না ঘুরতেই অন্ততপক্ষে ১৫ মিলিয়ন ইউরো মার্কেট ভ্যালু বেড়ে গেছে তার। এর মধ্যে ম্যানচেস্টার সিটির টোপ তো আছেই!
ম্যানচেস্টার সিটি মনে করে, ম্যানসিটির আক্রমণভাগে আর্লিং হলান্ডের সঙ্গে উত্তম সঙ্গী হতে পারেন এস্তেভাও। বয়স কম, কিন্তু মেধা ও ব্যক্তিত্বকে বেশি প্রাধান্য দিতে চান ক্লাব কোচ পেপ গার্দিওলা। সিটি ম্যানেজার মনে করেন, এস্তেভাওয়ের প্রোফাইলটি বেশ ঝরঝরে। যে প্রকল্প নিয়ে তিনি ইতিহাদের ক্লাবকে শক্তিশালী করতে চান, এস্তেভাওয়ের সঙ্গে তা পুরোপুরি মানানসই।
চেলসি অবশ্য যে কোনো মূল্যে ধরে রাখতে চায় এস্তেভাওকে। পালমেইরাস থেকে ব্রাজিল রত্নকে ভিড়ানোর পর ধীরে ধীরে তৈরি করছেন তাঁকে। আক্রমণের জো তুলে দেওয়ার পাশাপাশি মধ্যমাঠ মাতিয়ে রেখে দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হয়ে উঠেছেন তিনি। তবে লন্ডন ক্লাবের ১২০ মিলিয়ন ইউরোর প্রস্তাব কিছুটা হলেও ভাবাচ্ছে চেলসিকে।
চেলসি তাদের ব্রাজিলীয় তারকাকে রাখার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী, তবে তারা স্বীকার করছে যে, আসন্ন ট্রান্সফার উইন্ডো খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠবেন বোথ ফুটেট এই তরুণ। তারমধ্যে ম্যানচেস্টার সিটির ১২০ মিলিয়ন ইউরোর প্রস্তাব ক্লাবটিকে সব বিকল্প বিবেচনা করতে বাধ্য করছে।

প্রিমিয়ার লিগের সর্বশেষ লিডস ইউনাইটেড ম্যাচে ছিলেন বেঞ্চে। এর আগে সান্ডারল্যান্ডের বিপক্ষে খেলেছেন ৪৫ মিনিট। তারও আগে ওয়েস্ট হ্যামের বিপক্ষে ছিলেন দলের বাইরে।
গেম টাইম দেখেই বোঝা যায়, লিভারপুলে মিশরীয় তারকা মোহাম্মদ সালাহর বর্তমান অবস্থান। এর মধ্যেই শোনা যাচ্ছে—কোচ আর্নে স্লটের সঙ্গে দ্বন্দ্ব চরমে পৌঁছেছে তাঁর। যার জেরে অ্যানফিল্ড ছাড়তে চাইছেন তিনি।
এল্যান্ড রোডে জোড়া গোলে এগিয়ে থাকার পরও লিডসের সঙ্গে ৩–৩ গোলে ড্র করে লিভারপুল। খেলোয়াড় তালিকায় নাম থাকলেও পুরো সময় বেঞ্চেই বসে থাকতে হয় সালাহকে।
ম্যাচ শেষে হতাশা প্রকাশ করে সালাহ বলেন,
“বিশ্বাস করতে পারছি না, পুরো ৯০ মিনিট বেঞ্চে বসে ছিলাম। বিষয়টা খুবই হতাশাজনক। বছরের পর বছর ধরে ক্লাবের জন্য অনেক কিছু করেছি—বিশেষ করে গত মৌসুমে। আমার মনে হচ্ছে ক্লাব আমাকে বিপদের মুখে ফেলে দিয়েছে।”
দলের প্রতি সালাহর নিবেদন থাকলেও সবচেয়ে প্রয়োজনীয় জিনিস—গোল ও গেমটাইম—সেটাই পাচ্ছেন না তিনি। যে কারণে সমালোচনার মুখে পড়তে হচ্ছে তাকে—ফুটবল বিশ্লেষক থেকে শুরু করে সাবেক ফুটবলারদেরও।
ইংল্যান্ড ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাবেক ফরোয়ার্ড ওয়েন রুনি বলেছেন, সালাহ “লিভারপুলকে বাসের চাকার নিচে ফেলে দিয়েছেন”—এমনকি দলে তাঁর লেগেসিও হারিয়ে যাচ্ছে বলেও মন্তব্য করেছেন রুনি।
বিবিসি পডকাস্টে সাবেক ইংল্যান্ড অধিনায়ক বলেন,
“আর্নে স্লটকে তার কর্তৃত্ব দেখাতে হবে এবং তাকে ডেকে বলতে হবে, ‘তুমি দলের সঙ্গে ভ্রমণ করবে না, তোমার বলা কথাগুলো গ্রহণযোগ্য নয়।’’
তিনি আরও বলেন,
“আফকনে চলে যাও এবং সবকিছু শান্ত হতে দাও। আমি হলে তাঁকে কোনোভাবেই দলে রাখতাম না। যেভাবেই হোক, বিষয়টি দ্রুত সমাধান করতে হবে।”
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাবেক এই তারকা আরও বলেন,
“লিভারপুলে তিনি তার লেগেসি নষ্ট করছেন। সবকিছু নষ্ট করে ফেলা তার জন্য দুঃখজনক হবে। তিনি পুরো ব্যাপারটা ভুলভাবে সামলেছেন।”