নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে সিরিজ শুরুর আগে দর্শকদের জন্য সুখবর দিলো বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। পাকিস্তানের বিপক্ষে সবশেষ সিরিজের তুলনায় অর্ধেক করে দেওয়া হয়েছে এই সিরিজের তিন ম্যাচের টিকেটের দাম।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগামী শনিবার শুরু হতে যাওয়া সিরিজে সর্বনিম্ন ১৫০ টাকায় মাঠে বসে খেলা দেখতে পারবেন দর্শকরা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক বার্তায় মঙ্গলবার এই খবর জানিয়েছে বিসিবি।
মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে গত মাসে পাকিস্তানের মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ। ওই সিরিজের প্রতি ম্যাচের টিকেটের সর্বনিম্ন মূল্য ছিল ৩০০ টাকা। আর টিকেটের সর্বোচ দাম ছিল ৩ হাজার ৫শ টাকা।
আরও পড়ুন
নিউ জিল্যান্ড দলে চোটের মিছিল |
![]() |
এবার সিলেটে সামনের সিরিজের সব ক্যাটাগরির টিকেটের দামই কমানো হয়েছে। গ্রিন হিল এরিয়াতে বসে খেলা দেখার টিকেটের দাম সবচেয়ে কম, ১৫০ টাকা। এছাড়া শহীদ তুরাব স্ট্যান্ডের (আগের পূর্ব গ্যালারি) টিকেটের মূল্যও ১৫০ টাকা।
শহীদ আবু সাঈদ স্ট্যান্ড (আগের উত্তর-পূর্ব গ্যালারি) ২৫০ টাকা, ক্লাব হাউজ ৫০০ টাকা এবং গ্র্যান্ড স্ট্যান্ডের টিকেটের মূল্য ২ হাজার টাকা। এর বাইরে ডিরেক্টরদের এনক্লোজারে বসে খেলা দেখতেও দিতে হবে ২ হাজার টাকা।
এই সিরিজের সব টিকেট দেওয়া হবে অনলাইনে। মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে বিসিবির টিকেট বিক্রির ওয়েবসাইট https://gobcbticket.com.bd/ থেকে কেনা যাবে টিকেট।
আগামী ৩০ আগস্ট সন্ধ্যা ৬টায় শুরু হবে প্রথম ম্যাচ। একই মাঠে একই সময়ে পরের দুই ম্যাচ হবে যথাক্রমে ১ ও ৩ সেপ্টেম্বর।
No posts available.
১৩ অক্টোবর ২০২৫, ১:৩৪ পিএম
৩৬২/৫ থেকে ৩৭৮ রানেই শেষ পাকিস্তানের ইনিংস। লোহোর টেস্টে এভাবেই ধসে পড়ে পাকিস্তানের শেষ দিকের ব্যাটিং লাইন-আপ। মাত্র ১৬ রানে শেষ পাঁচ উইকেট হারায় তারা। আর স্বাগতিকদের ব্যাটিং ধসের কারিগর সেনুরান মুথুসামি। দক্ষিণ আফ্রিকার বাঁ হাতি এই স্পিনার ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ে পাকিস্তানের শেষ দিকের ব্যাটারদের একাই সাজঘরে ফেরান।
পাঁচ টেস্টের সংক্ষিপ্ত ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো পাঁচ উইকেট নেওয়ার স্বাদ পেলেন মুথুসামি। পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩২ ওভার করে ১১৭ রান দিয়ে ৩১ বছর বয়সী এই স্পিনার।
লাহোর টেস্টে সুবিধাজনক অবস্থানে থেকেই দ্বিতীয় দিন শুরু করে পাকিস্তান। ৫ উইকেটে ৩১৩ রান নিয়ে দিন শুরু করে তারা। আগের দিন ফিফটি করা মোহম্মদ রিজওয়ান ও আগা সালামনের ব্যাটে বড় সংগ্রহের দিকেই এগোচ্ছিল পাকিস্তান। ষষ্ঠ উইকেটে তাদের জুটি দেড়শো ছাড়িয়ে যায়। ঘরের মাঠে যা প্রোটিয়াদের বিপক্ষে পাকিস্তানের ষষ্ঠ উইকেটে সর্বোচ্চ জুটি।
আরও পড়ুন
ফাইনালে কে পেলেন কত টাকার পুরস্কার |
![]() |
উইকেটে জমে যাওয়া ১৬৩ রানের দারুণ এই জুটি শেষ হয় রিজওয়ান ফিরলে। মুথুসামির তৃতীয় শিকার হওয়ার আগে ২ চার ও ২ ছয়ে ৭৫ করেন তিনি। এই শেষ হতেই সব প্রতিরোধে ভেঙে যায় পাকিস্তানের।
একই ওভারের পরপর দু’টি ডেলিভারিতে নোমান আলি ও সাজিদ খানকে শূন্য রানে ফিরিয়ে পাঁচ উইকেট পূর্ণ করেন মুথুসামি। এরপর দশে নামা শাহিন শাহ আফ্রিদিকে ফেরাতেও খুব একটা সময় নেননি মুথুসামি। স্কোরবোর্ডে ৭ রান যোগ করে ফেরেন তিনি।
একপ্রান্ত আগলে রেখে লড়ে যাওয়া আগা সবশেষ ব্যাটার হিসেবে ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন। প্রেনিলান সুব্রেয়িনের বলে মুথুসামির হাতে ক্যাচ দেওয়ার আগে ৫ চার ও ৩ ছয়ে ১৪৫ বলে ৯৩ করে আউট হন আগা।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে নেই নিউজিল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন। শারীরিক সমস্যা কাটিয়ে ওয়ানডে সিরিজে ফেরার কথা রয়েছে তার।
সবশেষ ভারতের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে মাঠে নেমেছিলেন উইলিয়ামসন। এরপর চোট ও ব্যক্তিগত কারণে স্কোয়াডের বাইরে তিনি। কোচ রব ওয়াল্টার জানিয়েছেন, পুরোপুরি ফিট হতে উইলিয়ামসনের আরও সময় লাগবে।
তিনি বলেছেন,
‘সে (উইলিয়ামসন) নিঃসন্দেহে বিশ্বমানের একজন ক্রিকেটার। আমরা আশা করছি, অতিরিক্ত এই দুই সপ্তাহের বিশ্রাম তাকে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে একদিনের সিরিজ ও পরবর্তী ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত করবে।’
অস্ত্রোপচারের পর দলে ফিরেছেন মিচেল স্যান্টনার। নিউজিল্যান্ডকে নেতৃত্ব দেবেন তিনি। ফিরেছেন রাচিন রবীন্দ্রও। জিমি নিশাম আছেন স্কোয়াডে। অস্ট্রেলিয়া সিরিজে দুর্দান্ত পারফর্ম করে নজর কাড়েন তিনি।
ইনজুরিতে ছিটকে গেছেন বেন সিয়ার্স, ফিন অ্যালেন, মিলনে, ফার্গুসন, গ্লেন ফিলিপস ও উইল ও’রুউর্ক। দলে নেই অভিজ্ঞ স্পিনার ইশ সোধিও।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে
সিরিজ শুরু হবে ১৮ অক্টোবর ক্রাইস্টচার্চের হ্যাগলি ওভালে। একই মাঠে ২০ অক্টোবর দ্বিতীয়
ম্যাচের পর তৃতীয় ও শেষ টি–টোয়েন্টি হবে অকল্যান্ডে, ২৩ অক্টোবর। তিন ম্যাচের
ওয়ানডে সিরিজ চলবে ২৬ অক্টোবর থেকে ১ নভেম্বর পর্যন্ত।
নিউজিল্যান্ড টি–টোয়েন্টি
দল : মিচেল স্যান্টনার (অধিনায়ক), মাইকেল ব্রেসওয়েল, মার্ক চ্যাপম্যান, ডেভন কনওয়ে,
জ্যাকব ডাফি, জ্যাক ফাউলকস, ম্যাট হেনরি, বেভন জ্যাকবস, কাইল জেমিসন, ড্যারিল মিচেল,
জিমি নিশাম, রাচিন রবীন্দ্র, টিম রবিনসন, টিম সেইফার্ট (উইকেটকিপার)।
“মেঘ দেখে করিস না ভয়, আড়ালে সূর্য হাসে।” ভারতের বিশাখাপত্তনমে আজ মেঘ-সূর্যের লুকোচুরি হয়েছিল কিনা, কে জানে!
তবে হারমানপ্রীত কৌরদের ৩৩১ রানের লক্ষ্য দেখে ঠিকই মৃদু হেসেছিলেন অ্যালিসা হিলিরা।
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ শিরোপাধারীরা (৭ বার) ভালোই জানে কীভাবে সুতোয় ঝুলানো ম্যাচ কিংবা দুর্গম ঘিরি পার হতে হয়।
নারী বিশ্বকাপের আজ সবচেয়ে
বড় লক্ষ্য তাড়ায় নেমেছিল অস্ট্রেলিয়ার মেয়েরা। ভারতের ৩৩০ রান টপকাতে পারলেই রেকর্ডবুকে
নাম উঠত তাদের। সেই সমীকরণ মিলিয়ে এবং শত ঝঞ্ঝা পেরিয়ে ৩ উইকেটে জয় তুলে নিয়েছে অজি
মেয়েরা।
ওয়ানডে ইতিহাসে এর আগে
সবচেয়ে বেশি রান তাড়া করে জিতেছিল শ্রীলঙ্কান মেয়েরা—৩০২ রানের লক্ষ্য পেরিয়ে। ৩০০-উর্ধ্ব রান তাড়া করে এটি দ্বিতীয় জয়। ভারতের
৩৩১ রান চেজ করে অস্ট্রেলিয়া নারী দল দেখিয়ে দিল—পঞ্চাশ ওভারের
খেলায় ৩০০-উর্ধ্ব লক্ষ্য তাড়া করা কোনো ব্যাপারই না।
এদিন ভারতের দেওয়া আসরের
সর্বোচ্চ রান তাড়ায় নেমে বিধ্বংসী ইনিংস উপহার দেন অ্যালিসা। অধিনায়কসুলভ ব্যাটিং করে
তুলে নেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ সেঞ্চুরি। যদিও তার যাত্রা ছুটছিল দেড়শ রানের পথে—ক্যাচ আউট না হলে সেটিও টপকে যেতেন তিনি। ১০৭ বলে ১৪২ রানের ইনিংসে অজি
অধিনায়ক হাঁকান ২১টি চার ও ৩টি ছক্কা।
অজিদের ওপেনিং জুটি ভাঙে
৮৫ রানে—লিচফিল্ড সাজঘরে ফিরে গেলে। এরপর এলিস পেরির সঙ্গে
নতুন করে পথচলা শুরু করেন অ্যালিসা। ব্যক্তিগত ৪৭ রানে রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে মাঠ ছাড়েন
পেরি।
পেরি ফিরে গেলে রানচাকা
কিছুটা থেমে যায়। দুই রানে দুই উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। যার প্রভাব পড়ে শেষদিকে। তবে ব্যাট হাতে ফিরে সব প্রশ্নের উত্তর দেন
পেরি—৬ বল হাতে রেখে ম্যাচের ইতি টেনে দেন তিনি।
এর আগে টস জিতে ভারতকে
ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান অ্যালিসা। ব্যাট করতে নেমে রীতিমতো রান-পাহাড়ে তোলে স্বাগতিক
দল। প্রতিকা রাওয়াল ও স্মৃতি মান্ধানার ১৫৫ রানের অনবদ্য জুটিতে ভর করে ৩৩১ রান সংগ্রহ
করে ভারত।
প্রতিকা ও স্মৃতি—দুজনই শতক ছোঁয়ার পথে ছিলেন। তবে তাদের থামান অ্যানাবেল সাদারল্যান্ড
ও সোফি মোলিনাক্স। প্রতিকা ফেরেন ৭৫ রানে, আর স্মৃতি করেন ৮০ রান। পরে দেওল ও হারমানপ্রীত
কৌরের ছোট ছোট জুটিতে বড় সংগ্রহে পৌঁছায় ভারত।
এনসিএল টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় আসরে ব্যাট হাতে ৩২৩ রান করে টুর্নামেন্টের সেরা ব্যাটার হলেন মাহমুদুল হাসান জয়। বোলিংয়ে ১৪ উইকেট নিয়ে সেরা বোলারের খেতাব জিতলেন তার চট্টগ্রাম দলের সতীর্থ হাসান মুরাদ।
দুজনের হাতেই উঠেছে ৫০ হাজার টাকার অর্থ পুরস্কার ও আকিজ বাই সাইকেল।
টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২২২ রানের পাশাপাশি আসরজুড়ে দারুণ অধিনায়কত্বের সৌজন্যে প্লেয়ার অব দা টুর্নামেন্ট হয়েছেন রংপুরের চ্যাম্পিয়ন অধিনায়ক আকবর আলি। তাকে দেওয়া হয়েছে ১ লাখ টাকা ও আকিজ বাই সাইকেল।
পুরো আসরে ৫টি ক্যাচের পাশাপাশি গ্রাউন্ড ফিল্ডিংয়ে ঝলক দেখিয়ে সেরা ফিল্ডার নির্বাচিত হয়েছেন রাজশাহী বিভাগের এসএম মেহেরব হাসান। তাকে দেওয়া হয়েছে আকিজ বাই সাইকেল।
প্রথমবার স্বীকৃত ক্রিকেট খেলতে নেমে ৮ ম্যাচে ৫.২১ ইকোনমি রেটে ১০ উইকেটের পাশাপাশি ৬টি ক্যাচ নিয়ে টুর্নামেন্টের মোস্ট প্রমিজিং ক্রিকেটার হয়েছেন মোহাম্মদ রুবেল। মেহেরবের মতো তিনিও পেয়েছেন আকিজ বাই সাইকেল।
শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে খুলনাকে হারিয়ে সুদৃশ্য ট্রফির পাশাপাশি ২০ লাখ টাকার অর্থ পুরস্কার পেয়েছে রংপুর বিভাগ। আর ফাইনাল হেরে রানার্স-আপ হওয়া খুলনা পেয়েছে ১০ লাখ টাকার অর্থ পুরস্কার।
একনজরে দেখে নেওয়া যাক কে পেলেন কোন পুরস্কার
চ্যাম্পিয়ন - রংপুর বিভাগ ২০ লাখ টাকা ও চ্যাম্পিয়ন ট্রফি)
রানার্স আপ - খুলনা বিভাগ ১০ লাখ টাকা)
ম্যান অব দা ফাইনাল - নাসির হোসেন (২০ হাজার টাকা ও আকিজ বাই সাইকেল)
ম্যান অব দা টুর্নামেন্ট - আকবর আলি (১ লাখ টাকা ও আকিজ বাই সাইকেল)
সেরা ব্যাটার - মাহমুদুল হাসান জয় (৫০ হাজার টাকা ও আকিজ বাই সাইকেল)
সেরা বোলার - হাসান মুরাদ (৫০ হাজার টাকা ও আকিজ বাই সাইকেল)
সেরা ফিল্ডার - এসএম মেহেরব হাসান (আকিজ বাই সাইকেল)
প্রমিজিং ক্রিকেটার - মোহাম্মদ রুবেল (আকিজ বাই সাইকেল)
আকবর আলিকে ক্যাপ্টেন বানাও, ট্রফি জিতে নাও। বাংলাদেশ ক্রিকেটে চাউর হাওয়া এ কথার যথাযথ যুক্তি-ভিত্তি শতভাগ সত্যে রূপ নিয়েছে। লাল-সবুজ জার্সিতে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জেতানো এই উইকেটকিপার ব্যাটার পঞ্চম বারের মতো অধিনায়ক হিসেবে শিরোপা জিতেছেন।
এনসিএল টি টোয়েন্টির প্রথম সংস্করণের পর এবারও শিরোপা জিতেছে আকবর নেতৃত্বাধীন রংপুর বিভাগ। যোগ্য নেতৃত্বের পাশাপাশি আসরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক তিনি। ৯ ইনিংসে ৩১.৭১ গড়ে তার রান ২২২। জিতে নিয়েছেন টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কার।
বাংলাদেশকে ২০২০ সালের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জিতিয়ে অধিনায়ক হিসেবে আকবরের উত্থান। এরপর ২০২২ সালে জাতীয় ক্রিকেট লিগের চার দিনের সংস্করণে রংপুরের শিরোপা জয়ে নেতৃত্ব দেন তিনি। তার অধিনায়কত্ব ২০২৩ সালে বিসিএলের ওয়ানডে সংস্করণে চ্যাম্পিয়ন হয় নর্থ জোন।
গত বছর এনসিএল টি-টোয়েন্টির প্রথম আসরেও অধিনায়কত্ব করে রংপুরকে শিরোপা জেতান আকবর। এবারও তার যোগ্য নেতৃত্বে দল জিতে শিরোপা।
আকবর সবকটি ইনিংসে দুই অঙ্কের রান স্পর্শ করেন। আসরে তার সর্বোচ্চ রানের ইনিংস ছিল ঢাকার বিপক্ষে। ঢাকার বিপক্ষে ২৭ বলে ৪৪ রানের ইনিংস খেলেছেন তিনি। সবশেষ চিটাংয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ইনিংস খেলেন তিনি। ২১ বলে ৪০ রান করেন উইকেটকিপার ব্যাটার।
দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে চিটাগংয়ের বিপক্ষে আকবরের এই ক্যামিও ইনিংসের জেরেই দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপার মঞ্চে ওঠে রংপুর। ফাইনালেও তার ব্যাটিং ছিল দায়িত্বশীল সুলভ। সাবলীল ব্যাটিং উপহার দিয়ে ১৫ বলে ১৯ রানের ইনিংস খেলে দলকে জয় বন্দরে পৌঁছে দেন।