৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২:২১ এম
গুঞ্জনটা জোড়াল হচ্ছিল ক্রমেই। মঙ্গলবার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে মোহাম্মদ সালাহদ্দিনের আগমনে সেই পালে লাগে জোর হাওয়া। শেষ পর্যন্ত রাতে আনুষ্ঠানিক অভিজ্ঞ ও পরীক্ষিত এই কোচকে ছেলেদের বাংলাদেশ জাতীয় দলের সহকারী কোচ হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। সভাপতি ফারুক আহমেদের আশা, সালাউদ্দিনের পথ ধরে আগামীতে আরও দেশী কোচ আসবেন জাতীয় দলের কোচিংয়ে।
আগামী ১৫ মার্চ, ২০২৫ সাল পর্যন্ত জাতীয় ক্রিকেট দলের সিনিয়র সহকারী কোচের কাজ সামলাবেন সালাহউদ্দিন। আর তার নতুন অধ্যায় শুরু হবে বাংলাদেশের চলতি মাসের ক্যারিবিয়ান সফর দিয়ে।
বিবৃতিতে বিসিবি সভাপতি ফারুক বলেছেন যে, সালাহউদ্দিনের নিয়োগ আরও দেশী কোচদের সর্বোচ্চ স্তরে অবদান রাখার পথ তৈরি করে দেবে। “যখন আমি বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করি, তখনই আমি জাতীয় দলে অবদান রাখার জন্য যোগ্য প্রার্থীদের সুযোগ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম। সালাহউদ্দিন তার বিশাল অভিজ্ঞতা, অর্জন এবং জ্ঞানের ভাণ্ডার নিয়ে এসেছেন, যা তাকে এই দায়িত্বের জন্য যোগ্য প্রার্থী করে তুলেছে। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এখনই সময় এসেছে আরও দক্ষ বাংলাদেশি কোচদের (জাতীয় দলের) সিস্টেমে নিয়ে আসার।”
দুই দশকের কোচিং ক্যারিয়ারে সালাহউদ্দিন এর আগে ২০০৬ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত জাতীয় দলের সহকারী কোচ এবং ফিল্ডিং কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়াও তিনি ২০১০ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত বিসিবির জাতীয় ক্রিকেট একাডেমিতে একজন বিশেষজ্ঞ কোচ হিসেবে কাজ করেছেন।
২০১৪ সালে তিনি সিঙ্গাপুরের প্রধান কোচ নিযুক্ত হন এবং আইসিসি ওয়ার্ল্ড ক্রিকেট লিগ ডিভিশন ৪-এ দলটির নেতৃত্ব দেন। সালাহউদ্দিনের একটি এসিসি-ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া লেভেল ৩ কোচিং স্বীকৃতি রয়েছে। তিনি বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল স্থানীয় কোচদের একজন। তিনি যে দলগুলোকে কোচিং করিয়েছেন, তাদের হয়ে একাধিক বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) এবং ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগ শিরোপা জিতেছেন।
১৪ আগস্ট ২০২৫, ৪:১৬ পিএম
বিশাল লক্ষ্যে শুরুতেই ড্রেসিং রুমে ফিরলেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। তবে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ঝড় তুললেন জিসান আলম ও সাইফ হাসান। একপর্যায়ে জয়ের আশাও দেখাতে শুরু করলেন তারা। কিন্তু পরের ব্যাটসম্যানরা পারলেন না কিছু করতে। বড় পরাজয়ে শুরু হলো বাংলাদেশ 'এ' দলের।
ডারউইনে টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তান শাহিনসের ('এ' দল) কাছে ৭৯ রানে হারল বাংলাদেশ 'এ' দল। ২২৮ রানের বিশাল লক্ষ্যে ১৯ বল বাকি থাকতেই ১৪৮ রানে গুটিয়ে যায় নুরুল হাসান সোহানের দল।
বিশাল লক্ষ্য তাড়ায় প্রথম ওভারেই বোল্ড হয়ে যান নাঈম। তবে দলের ওপর চাপ আসতে দেননি জিসান ও সাইফ। দুজনের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে ৪ ওভারে পঞ্চাশ রান করে ফেলে বাংলাদেশ। পাওয়ার প্লেতে আসে ৭৪ রান।
আরও পড়ুন
২২৮ রানের লক্ষ্য পেল বাংলাদেশ |
![]() |
আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে দ্বিতীয় উইকেটে মাত্র ৩৮ বলে ৮৬ রানের জুটি গড়েন তারা দুজন। অষ্টম ওভারে ছক্কা মারতে গিয়ে আউট হন ১৭ বলে ৩৩ রান করা জিসান। তিন নম্বরে নামা সাইফ হাসানের ব্যাট থেকে আসে ৫ চার ও ৩ ছক্কায় ৩২ বলে ৫৭ রান।
পরের ব্যাটসম্যানরা সবাই হতাশ করেন। সোহান (১৬ বলে ২২) ছাড়া পরে আর কেউ দুই অঙ্কও ছুঁতে পারেননি। শেষ দিকে মাত্র ৮ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে দেড়শর আগেই গুটিয়ে যায় বাংলাদেশ।
পাকিস্তানের পক্ষে বল হাতে ৩টি করে উইকেট নেন ফয়সাল আকরাম ও সাদ মাসুদ।
এর আগে পাকিস্তান শাহিনসের পক্ষে ঝড়ো ইনিংস খেলেন টপ-অর্ডারের তিন ব্যাটসম্যান খাওয়াজা নাফে, ইয়াসির খান ও সৈয়দ আব্দুল সামাদ। রান আউট হওয়ার আগে ৩১ বলে ৬১ রান করেন নাফে। ইয়াসিরের ব্যাট থেকে আসে ৪০ বলে ৬২ রান।
তিন নম্বরে নেমে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকে ২৭ বলে ৫৬ রানের ইনিংস খেলেন আব্দুল সামাদ।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই বিধ্বংসী ব্যাটিং করেন নাফে ও ইয়াসির। প্রথম পাওয়ার প্লেতে দুজন মিলে যোগ করেন ৬৯ রান। দশম ওভারে জুটির একশ রান পূর্ণ করে ফেলেন শাহিনসের দুই ওপেনার।
১১তম ওভারে এই জুটি ভাঙার সম্ভাবনা তৈরি করেন মৃত্যুঞ্জয়। কিন্তু সীমানায় মোহাম্মদ নাঈম শেখ ও মাহফুজুর রহমান রাব্বি মিলে ছেড়ে দেন ক্যাচ। তবে পরের ওভারেই নাফের রান আউটে ভাঙে ৬৭ বলে ১১৮ রানের উদ্বোধনী জুটি।
আরও পড়ুন
বিশ্বকাপে ‘নতুন দায়িত্ব’ নিতে তৈরি হচ্ছেন ম্যাক্সওয়েল |
![]() |
পরের ওভারে ইয়াসিরকে কট বিহাইন্ড করেন মাহফুজুর রাব্বি। তৃতীয় উইকেটে মাত্র ২৩ বলে ৪৯ রান যোগ করেন আব্দুল সামাদ ও মোহাম্মদ ফাইক। ১০ বলে ১৮ রান করা ফাইককে আউট করেন রকিবুল হাসান।
এরপর ২০ বলে ৩৬ রানের জুটি গড়েন সামাদ ও অধিনায়ক ইরফান খান। ১২ বলে ২৫ রান করা ইরফানকে বোল্ড করেন হাসান মাহমুদ। অভিজ্ঞ এই পেসারই ছিলেন সবচেয়ে কৃপণ। ৪ ওভারে তিনি খরচ করেন ৩৪ রান।
এছাড়া রিপন ৪ ওভারে ৪৫, রকিবুল ৪ ওভারে ৪৩, মৃত্যুঞ্জয় ৪ ওভারে ৩৯, মাহফুজুর রাব্বি ৩ ওভারে ৩৯, সাইফ হাসান ১ ওভারে খরচ করেন ২৬ রান।
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের সবশেষ আসর শেষ হওয়ার পর থেকে নিয়মিতই শোনা গেছে, বিসিবির সঙ্গে চিটাগং কিংসের আর্থিক অনিয়মের খবর। সম্প্রতি এই বিষয়ে ছড়িয়ে পড়েছে নানা গুঞ্জন। তাই এক বিবৃতিতে এই বিষয়ে সব কিছু পরিষ্কার করেছে বিসিবি।
বৃহস্পতিবার পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) বিবৃতিতে জানিয়েছে, চিটাগং কিংসের মালিক প্রতিষ্ঠান এস.কিউ. স্পোর্টস এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড বিপিএলের প্রথম (২০১২) ও দ্বিতীয় (২০১৩) আসরের বকেয়া পরিশোধে ধারাবাহিকভাবে ব্যর্থ হয়েছে।
আরও পড়ুন
২২৮ রানের লক্ষ্য পেল বাংলাদেশ |
![]() |
প্রতিষ্ঠানটি ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি, কর, ক্রিকেটার ও টিম স্টাফদের বকেয়া পরিশোধে নানা সময়ে ব্যর্থ হওয়ায়, তাদের বিরুদ্ধে ২০১৩ সাল থেকে একাধিক নোটিশ এবং আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এরপর ২০২৪ সালের ২০ সেপ্টেম্বর উভয় পক্ষের মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তিও করা হয়। তবে সেই চুক্তি অনুযায়ী এস.কিউ. স্পোর্টস একটি অর্থও পরিশোধ করেনি।
তাই এবার ২০২৫ সালের ২২ জুলাই দেওয়া নোটিশে সেই চুক্তি বাতিল করে নতুন করে ৩৭ লাখ ৮২ হাজার ১৫৬ ডলার (প্রায় ৪৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা) বকেয়া দাবি করেছে বিসিবি।
এর মধ্যে মূল বকেয়া ১৫ লাখ ৫০ হাজার ৬৪ ডলার এবং ২০১২ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত সুদ জমে ২২ লাখ ৩২ হাজার ৯২ ডলার হয়েছে। বিসিবি জানিয়েছে, আগের মতো ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকায় বকেয়া মিটিয়ে দেওয়ার সুযোগ আর নেই।
আরও পড়ুন
বিশ্বকাপে ‘নতুন দায়িত্ব’ নিতে তৈরি হচ্ছেন ম্যাক্সওয়েল |
![]() |
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, বিপিএলের ১১তম আসরেও এস.কিউ. স্পোর্টস বিভিন্ন খেলোয়াড়, কোচ, হোটেল ও সরবরাহকারীদের পাওনা পরিশোধ করেনি। এই নিয়ে বিসিবি নিয়মিত অভিযোগ ও নোটিশ পাচ্ছে।
বিসিবি জানিয়েছে, সব বকেয়া আদায়ে তারা বর্তমানে আইনি পদক্ষেপ অব্যাহত রাখছে।
টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে বাজে বোলিং-ফিল্ডিংয়ে বিশাল লক্ষ্য পেল বাংলাদেশ। রিপন মন্ডল, রকিবুল হাসান, মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরিদের তুলোধুনা করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ২২৭ রানের সংগ্রহ পেল পাকিস্তান শাহিনস ('এ' দল)।
ম্যাচ জিততে ব্যাটসম্যানদের সামনে এখন তাই কঠিন চ্যালেঞ্জ।
পাকিস্তান শাহিনসের পক্ষে ঝড়ো ইনিংস খেলেন টপ-অর্ডারের তিন ব্যাটসম্যান খাওয়াজা নাফে, ইয়াসির খান ও সৈয়দ আব্দুল সামাদ। রান আউট হওয়ার আগে ৩১ বলে ৬১ রান করেন নাফে। ইয়াসিরের ব্যাট থেকে আসে ৪০ বলে ৬২ রান।
আরও পড়ুন
বিশ্বকাপে ‘নতুন দায়িত্ব’ নিতে তৈরি হচ্ছেন ম্যাক্সওয়েল |
![]() |
তিন নম্বরে নেমে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকে ২৭ বলে ৫৬ রানের ইনিংস খেলেন আব্দুল সামাদ।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই বিধ্বংসী ব্যাটিং করেন নাফে ও ইয়াসির। প্রথম পাওয়ার প্লেতে দুজন মিলে যোগ করেন ৬৯ রান। দশম ওভারে জুটির একশ রান পূর্ণ করে ফেলেন শাহিনসের দুই ওপেনার।
১১তম ওভারে এই জুটি ভাঙার সম্ভাবনা তৈরি করেন মৃত্যুঞ্জয়। কিন্তু সীমানায় মোহাম্মদ নাঈম শেখ ও মাহফুজুর রহমান রাব্বি মিলে ছেড়ে দেন ক্যাচ। তবে পরের ওভারেই নাফের রান আউটে ভাঙে ৬৭ বলে ১১৮ রানের উদ্বোধনী জুটি।
পরের ওভারে ইয়াসিরকে কট বিহাইন্ড করেন মাহফুজুর রাব্বি। তৃতীয় উইকেটে মাত্র ২৩ বলে ৪৯ রান যোগ করেন আব্দুল সামাদ ও মোহাম্মদ ফাইক। ১০ বলে ১৮ রান করা ফাইককে আউট করেন রকিবুল হাসান।
আরও পড়ুন
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ |
![]() |
এরপর ২০ বলে ৩৬ রানের জুটি গড়েন সামাদ ও অধিনায়ক ইরফান খান। ১২ বলে ২৫ রান করা ইরফানকে বোল্ড করেন হাসান মাহমুদ। অভিজ্ঞ এই পেসারই ছিলেন সবচেয়ে কৃপণ। ৪ ওভারে তিনি খরচ করেন ৩৪ রান।
এছাড়া রিপন ৪ ওভারে ৪৫, রকিবুল ৪ ওভারে ৪৩, মৃত্যুঞ্জয় ৪ ওভারে ৩৯, মাহফুজুর রাব্বি ৩ ওভারে ৩৯, সাইফ হাসান ১ ওভারে খরচ করেন ২৬ রান।
আগামী বছরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বোলার হিসেবে বড় দায়িত্ব পালন করতে চান গ্লেন ম্য্যাক্সওয়েল। বিশেষ করে পাওয়ার প্লেতে নতুন বলে প্রতিপক্ষ ব্যাটসম্যানদের আটকে রাখার লক্ষ্য অস্ট্রেলিয়ার এই তারকা অলরাউন্ডারের।
সেই লক্ষ্যে এরই মধ্যে নিজের প্রস্তুতি সেরে রাখছেন ম্যাক্সওয়েল। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে চলতি টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচেই পাওয়ার প্লেতে ২টি করে ওভার করেছেন ৩৬ বছর বয়সী অফ স্পিনার।
আরও পড়ুন
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ |
![]() |
তৃতীয় ম্যাচের আগে সংবাদ সম্মেলনে ম্যাক্সওয়েল জানান, সামনের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও নতুন বলে নিয়মিত বোলিং করতে চান তিনি।
“আমার মনে হয়, উপমহাদেশে স্পিনার হিসেবে ম্যাচের শুরুতে কিছুটা বাড়তি সুবিধা পাওয়া যেতে পারে। বিশেষ করে নতুন বল, শক্ত সিম- যা শুষ্ক উইকেটে ভালোভাবে গ্রিপ করতে সাহায্য করে। সামনের দিকে তাই এটি নিয়ে আমরা ভাবতে পারি।”
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এখন পর্যন্ত ৪৯ উইকেট পেয়েছেন ম্যাক্সওয়েল। এর মধ্যে ১৭টি উইকেটই নিয়েছেন পাওয়ার প্লের মধ্যে। আইপিএলেও নতুন বলে বেশ কার্যকর এই অফ স্পিনার।
২০২২ সালের আসর থেকে এখন পর্যন্ত পাওয়ার প্লের মধ্যে ওভারপ্রতি মাত্র ৭.৩০ রান খরচ করে ৮টি গুরুত্বপূর্ণ উইকেট নিয়েছেন তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজে দ্বিতীয় ম্যাচে পাওয়ার প্লের মধ্যে এইডেন মার্করামকে আউট করেন ম্যাক্সওয়েল।
অস্ট্রেলিয়ার ডারউইনে টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে টসভাগ্য পাশে পেলেন না নুরুল হাসান সোহান। ব্যাট ফ্লিপে হেরে গেলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিলেন পাকিস্তান শাহিন্সের অধিনায়ক মোহাম্মদ ইরফান খান।
এক ঝাঁক অলরাউন্ডার নিয়ে একাদশ সাজিয়েছে বাংলাদেশ। দুই বিশেষজ্ঞ পেসার হাসান মাহমুদ ও রিপন মন্ডলের সঙ্গে আছেন পেস বোলিং অলরাউন্ডার মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরি। স্পিন অলরাউন্ডার হিসেবে আছেন মাহফুজুর রহমান রাব্বি ও রকিবুল হাসান।
এছাড়া স্পিন বোলিংয়ে হাত ঘোরাতে দেখা যেতে পারে জিসান আলম, সাইফ হাসান ও আফিফ হোসেন ধ্রুবকে।
বাংলাদেশ একাদশ:
আফিফ হোসেন ধ্রুব, হাসান মাহমুদ, জিসান আলম, মাহফুজুর রহমান রাব্বি, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন, রিপন মন্ডল, মোহাম্মদ নাঈম শেখ, মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরি, সাইফ হাসান, নুরুল হাসান সোহান (অধিনায়ক), রকিবুল হাসান।
পাকিস্তান একাদশ:
সাদ মাসুদ, ফয়সাল আকরাম, খাওয়াজা নাফে, মাজ সাদাকাত, মোহাম্মদ ফাইক, মোহাম্মদ ইরফান খান, মোহাম্মদ ওয়াসিম, শহিদ আজিজ, সৈয়দ মোহাম্মদ আব্দুল সামাদ, উবাইদ শাহ, ইয়াসির খান।
৮ ঘণ্টা আগে
১০ ঘণ্টা আগে
১১ ঘণ্টা আগে
১২ ঘণ্টা আগে
১৫ ঘণ্টা আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে