আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেকের আগেই কোচিংয়ের প্রশিক্ষণ নিয়ে রাখলেন আকবর আলি। এরই মধ্যে লেভেল-২ কোচিং কোর্স সেরে ফেললেন তরুণ উইকেটরক্ষক এই ব্যাটসম্যান।
সম্প্রতি ইংল্যান্ডের স্থানীয় একটি টুর্নামেন্ট খেলতে গিয়ে ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড আয়োজিত লেভেল-২ কোচিং কোর্স সম্পন্ন করেন আকবর। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে সেই সার্টিফিকেটের ছবি আপলোড করেন ২৩ বছর বয়সী কিপার-ব্যাটসম্যান।
“খুব ছোটবেলা থেকেই আমি এটা করতে চেয়েছিলাম। কারণ আমি বিশ্বাস করি, এটি আমাকে একজন খেলোয়াড় হিসেবে এবং একজন মানুষ হিসেবেও বেড়ে উঠতে সাহায্য করবে। এই কোর্স সম্পন্ন করতে সহযোগিতার জন্য আমি বিসিবি এবং ইসিবির প্রতি কৃতজ্ঞ।”
আরও পড়ুন
জিসান-আফিফের তাণ্ডবে নেপালকে বড় লক্ষ্য দিল বাংলাদেশ |
![]() |
২০২০ সালে বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জয়ী দলের অধিনায়ক ছিলেন আকবর। এর আগের বছরই ঘরোয়া ক্রিকেটে অভিষেক হয়ে যায় তার। তবে এখন পর্যন্ত জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়া হয়নি তরুণ কিপার-ব্যাটসম্যানের।
এখন পর্যন্ত ২২টি প্রথম শ্রেণি, ৯২টি লিস্ট 'এ' ও ৬৮টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলে সাড়ে ৩ হাজারের বেশি রান করেছেন আকবর। দেশের শীর্ষস্থানীয় ইংরেজি দৈনিক ডেইলি সানকে তিনি বলেছেন, নিজের খেলার উন্নতির লক্ষ্যেই কোচিং কোর্স করে রেখেছেন।
“আমার ক্রিকেট ক্যারিয়ারের সময় বাকি থাকতেই কোচিং কোর্সটি করতে চেয়েছিলাম। যাতে করে এই কোর্স থেকে পাওয়া শিক্ষা আমি নিজের খেলায়ও বাস্তবায়ন করতে পারি। আরও আগেই এটি করতে চেয়েছি। তবে এবারই সুযোগ পেলাম।”
১৬ আগস্ট ২০২৫, ৭:৫৩ পিএম
১৬ আগস্ট ২০২৫, ৬:৫৬ পিএম
চট্টগ্রাম ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট লিগের খেলোয়াড় নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয়েছে আজ থেকে। আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হবে টুর্নামেন্ট। আজ বিকেলে নগরীর ২নং ফটক সংলগ্ন চট্টোটার্ফে আনুষ্ঠানিকভাবে নিবন্ধন শুরু হয়।
এ সময় ইরফান শুক্কুর- শাহাদাত হোসেন দিপুর মতো চট্টগ্রামের সিনিয়র ও প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটাররা উপস্থিত ছিলেন। খেলোয়াড়েরা উপস্থিত থেকে নিবন্ধর সম্পন্ন করেন এবং চট্টগ্রামের ক্রিকেটে প্রাণ ফিরিয়ে আনতে এই উদ্যোগকে স্বাগত জানান।
আগামী ২৩ আগস্ট পর্যন্ত চট্টগ্রাম জেলা স্টেডিয়াম এবং ওয়াসা মোড় সংলগ্ন স্পোটর্স বাস্কেটে খেলোয়াড় নিবন্ধন কার্যক্রম চলবে।
আয়োজক প্রতিষ্ঠান স্পোর্টিফাই ইভেন্টসের পক্ষ থেকে খেলোয়াড় নিবন্ধন কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন ফজলে দাইয়ান-ফাইজান খান।
দলের বিপর্যয়ে আবারও ত্রাতা হলেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। তাঁর ঝোড়ো ফিফটিতে টি-টোয়েন্টি সিরিজে অলিখিত ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ১ বল হাতে রেখে ২ উইকেটে হারিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। তিন ম্যাচের সিরিজ ২-১ ব্যবধানে জিতে নিল মিচেল মার্শের দল।
আগের দুই ম্যাচে একটি করে হয় পেয়েছে দুই দলই। কেয়ার্নসের কাজালিস স্টেডিয়ামে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পেয়ে ডেওয়াল্ড ব্রেভিসের ফিফটিতে ৭ উইকেটে ১৭২ রান তোলে দক্ষিণ আফ্রিকা। ১৯.৫ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৭৩ রানের লক্ষ্য তাড়া করে অস্ট্রেলিয়া।
অজিদের শুরুটা দেখে মনে হচ্ছিল, জয় যেন খুব কাছে। ওপেনিং জুটিতে তোলে ৬৬ রান। কিন্তু অষ্টম ওভারে ট্রাভিস হেড (১৯) আউট হওয়ার পর ধস নামে স্বাগতিকদের ব্যাটিংয়ে। ১২২ রানে হারিয়ে বসে ৬ উইকেট। এর মাধ্যেও ৩৭ বলে ৫৪ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেন অধিনায়ক মার্শ। ইনিংসে ছিল ৫টি ছক্কা ও ৩টি চার।
আরও পড়ুন
এশিয়া কাপের ব্যস্ততা শেষ হতেই বাংলাদেশ-আফগানিস্তান সিরিজ |
![]() |
দ্রুত উইকটে পড়লেও ছয় নম্বরে নেমে পাল্ট আক্রমণ চালান ম্যাক্সওয়েল। ১৬৩ রানে ৮ উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু ম্যাক্সির ৩৬ বলে ৬২ রানের ইনিংসে ১ বল হাতে রেখে জয় পেল তারা। ২টি ছক্কার সঙ্গে ৮টি চার মারেন ম্যাক্সওয়েল। করবিন বোশ ৩টি, কাগিসো রাবাদা ও কেউইনা মাফাকা ২টি করে উইকেট নেন।
তার আগে ব্রেভিসের ২৬ বলে ৫৩, রাসি ফন যার ডুসেনের ২৬ বরে ৩৮ ও লুয়ান ড্রে প্রিটোরিয়াসের ১৫ বলে ২৪ রানের ইনিংসে চড়ে ১৭২ রান তোলে দক্ষিণ আফ্রিকা। ৩ উইকেট নিয়েছেন নাথান এলিস, ২ করে উইকেট নেন অ্যাডাম জাম্পা ও জশ হ্যাজলউড।
জিসান-আফিফের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ের পর রাকিবুল হাসানের ঘূর্ণি জাদু, যার কল্যাণে নেপালের বিপক্ষে বাংলাদেশ ‘এ’ দল পেল ৩২ রানের জয়। ডারউইনে টপ এন্ড টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ম্যাচে হারের পর আজ দ্বিতীয় ম্যাচে দারুণ জয়ে ঘুরে দাঁড়াল নুরুল হাসান সোহানের দল।
মারারা ক্রিকেট গ্রাউন্ডে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে জিসান আলমের ফিফটি ও আফিফ হোসেনের কার্যকর এক ইনিংসের সৌজন্যে ৬ উইকেটে ১৮৬ রান তোলে বাংলাদেশ। ১৮৭ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ৭ উইকেটে ১৫৪ রানে থেমে যায় নেপালের ইনিংস।
বড় লক্ষ্য তাড়ায় নেমে কুশল মাল্লা ছাড়া কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারেননি নেপালের ব্যাটাররা। ৪৭ বলে ৫৯ রানে অপরাজিত থাকেন কুশল। ইনিংসে ছিল ৬টি চার ও ১টি ছক্কা। ২৪ বলে ২৮ রান করেন ওপেনার আসিফ শেখ। ৪ ওভারে ১৮ রান দিয়ে ৩টি উইকেট নিয়েছেন রাকিবুল। ৩৬ রান দিয়ে হাসান মাহমুদের শিকার ২ উইকেট।
আরও পড়ুন
জিসান-আফিফের তাণ্ডবে নেপালকে বড় লক্ষ্য দিল বাংলাদেশ |
![]() |
তার আগে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতে ২০০ পেরোনো ইনিংসের ইঙ্গিত দেয় বাংলাদেশ। তবে দারুণ শুরুর পরও শেষ দিকে ব্যাটাররা সেভাবে ভূমিকা রাখতে পারেননি। পাওয়ার-প্লেতে জিসান ও নাঈম শেখ যোগ করেন ৫৩ রান। ওপেনিং জুটিতে বাংলাদেশ তোলে ৬২ রান।
সপ্তম ওভারে সন্দীপ লামিচানের শিকার হন নঈম। ১৮ বলে ২৫ রান করেন এই বাঁহাতি ওপেনার। ১১ রানে ফেরেন তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা সাইফ হাসান। তবে একপ্রান্তে দাঁড়িয়ে তাণ্ডব চালাতে থাকেন জিসান।
১৩তম ওভারে আউট হওয়ার আগে ৪৬ বলে ৭৩ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে যান জিসান। ইনিংসে ছিল ৫টি ছক্কা ও ৪টি চার। ২৩ বলে ৯ চারে ৪৮ রানে অপরাজিত থাকেন আফিফ। বাংলাদেশ পায় ১৮৬ রানের স্কোর। নেপালের বোলারদের মধ্যে রিজান ধকল ২টি উইকেট নেন।
এশিয়া কাপের পরে অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সীমিত ওভারের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ দল। জানা গেছে, সিরিজে তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলবে দল দুটি।
সেপ্টেম্বরে এশিয়া কাপ হবে আমিরাতে। এই টুর্নামেন্টের ব্যস্ততা শেষ হতেই শুরু হবে বাংলাদেশ-আফগানিস্তান সিরিজ। সিরিজটি নিয়ে অনেক দিন ধরেই আলোচনা হচ্ছিল। এবার সিরিজের প্রস্তাবিত সূচি বিসিবিকে পাঠিয়েছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
প্রস্তাবিত সূচি অনুযায়ী, প্রথমে হবে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। প্রথম ম্যাচ হবে ২ অক্টোবর। ৪ ও ৬ অক্টোবর হবে পরের দুই টি-টোয়েন্টি।
আরও পড়ুন
জিসান-আফিফের তাণ্ডবে নেপালকে বড় লক্ষ্য দিল বাংলাদেশ |
![]() |
টি-টোয়েন্টি সিরিজ শেষে লিটন-মিরাজরা পাবেন দুই দিনের বিরতি। তারপর শুরু হবে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। ৯ অক্টোবর প্রথম ওয়ানডে। পরের দুটি ওয়ানডে হবে ১১ ও ১৪ অক্টোবর।
প্রস্তাবিত বাংলাদেশ-আফগানিস্তান সিরিজের সূচি:
২ অক্টোবর- ১ম টি-টোয়েন্টি
৪ অক্টোবর- ২য় টি-টোয়েন্টি
৬ অক্টোবর- ৩য় টি-টোয়েন্টি
৯ অক্টোবর- ১ম ওয়ানডে
১১ অক্টোবর- ২য় ওয়ানডে
১৪ অক্টোবর- ৩য় ওয়ানডে
ডারউইনে টপ এন্ড টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ম্যাচে হেরে গিয়েছিল বাংলাদেশ ‘এ’ দল। আজ নিজেদের ঘুরে দাঁড়ানোর ম্যাচ নেপালের বিপক্ষে। মারারা ক্রিকেট গ্রাউন্ডের দুই নম্বর মাঠে আগে ব্যাটিং করে নেপালকে ১৮৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে নুরুল হাসান সোহানের দল।
টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে জিসান আলমের ফিফটি ও আফিফ হোসেনের কার্যকর এক ইনিংসের সৌজন্যে ৬ উইকেটে ১৮৬ রান তোলে বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন
লেভেল-২ কোচিং সার্টিফিকেট পেলেন আকবর |
![]() |
শুরুতে ২০০ পেরোনো ইনিংসের ইঙ্গিত দিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে দারুণ শুরুর পরও শেষ দিকে ব্যাটাররা সেভাবে ভূমিকা রাখতে পারেননি। পাওয়ার-প্লেতে জিসান ও নাঈম শেখ যোগ করেন ৫৩ রান। ওপেনিং জুটিতে বাংলাদেশ তোলে ৬২ রান।
সপ্তম ওভারে সন্দীপ লামিচানের শিকার হন নঈম। ১৮ বলে ২৫ রান করেন এই বাঁহাতি ওপেনার। ১১ রানে ফেরেন তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা সাইফ হাসান। তবে একপ্রান্তে দাঁড়িয়ে তাণ্ডব চালাতে থাকেন জিসান।
১৩তম ওভারে আউট হওয়ার আগে ৪৬ বলে ৭৩ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে যান জিসান। ইনিংসে ছিল ৫টি ছক্কা ও ৪টি চার। ২৩ বলে ৯ চারে ৪৮ রানে অপরাজিত থাকেন আফিফ। বাংলাদেশ পায় ১৮৬ রানের স্কোর। নেপালের বোলারদের মধ্যে রিজান ধকল ২টি উইকেট নিয়েছেন।
১২ ঘণ্টা আগে
১৩ ঘণ্টা আগে
১৭ ঘণ্টা আগে
১৯ ঘণ্টা আগে
২০ ঘণ্টা আগে
২১ ঘণ্টা আগে
১ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে