চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাদ পড়ার পর থেকে ইংল্যান্ড জাতীয় দলের হয়ে খেলার সুযোগ পাননি লিয়াম লিভিংস্টোন। এমনকি গত কয়েক মাস ধরে দলের কেউ তার সঙ্গে যোগাযোগও করেননি। তাই ইংল্যান্ডের হয়ে নিজের ভবিষ্যত নিয়ে সন্দিহান মারকুটে এই ব্যাটার।
আপাতত ইংল্যান্ডের দা হান্ড্রেডে বার্মিংহাম ফিনিক্সের হয়ে ব্যস্ত লিভিংস্টোন। এখন পর্যন্ত ৫ ইনিংসে ৭০.৩৩ গড় ও ১৬৬.১৪ স্ট্রাইক রেটে ২১১ রান করে আসরের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক বার্মিংহামের অধিনায়ক।
লিভিংস্টোনের আশা ছিল, ঘরের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকা, আয়ারল্যান্ড সিরিজের দলে ডাক পাবেন। কিন্তু দারুণ ছন্দে থাকার পরও তাকে সুযোগ দেয়নি ইংল্যান্ডের নির্বাচকরা। অথচ গত বছর ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ওয়ানডে দলকে নেতৃত্বও দিয়েছিলেন লিভিংস্টোন।
টকস্পোর্টকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে লিভিংস্টোন বলেছেন, জাতীয় দলের ব্যাপারে কিছু জানা নেই তার।
“ভারত ও পাকিস্তানে আমার সময়টা অবশ্যই ভালো যায়নি। আমি সেটা স্বীকার করছি যে, যথেষ্ট ভালো খেলতে পারিনি। তবে সম্ভবত আমি একাই ছিলাম না (খারাপ খেলা)। আসলে আমি জানি না, ইংল্যান্ড দলে আমার বর্তমান অবস্থা কী। হতাশার ব্যাপার হলো, আমি মনে করি আমার সেরা ক্রিকেট এখনও বাকি আছে।”
গত জুনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দলেও জায়গা হয়নি লিভিংস্টোনের। ওই সিরিজের দল ঘোষণার সময় প্রধান কোচ ব্রেন্ডন ম্যাককালাম ফোন করে কথা বলেছিলেন লিভিংস্টোনের সঙ্গে। এরপর আর দলের কারও সঙ্গে যোগাযোগ হয়নি তার।
“ইংল্যান্ডের হয়ে খেলতে ভীষণ ভালোবাসি। দেশের প্রতিনিধিত্ব করার চেয়ে আর কিছু বেশি গর্বিত করে না। আমার বয়সে এসে একজন ব্যাটারের শিখরে ওঠা শুরু হয়। গত কয়েক বছরে বাটলারকে দেখলে সেটা বোঝা যায়। যেহেতু সামনে একটি (টি-২০) বিশ্বকাপ, আমি সত্যিই ইংল্যান্ড দলকে বিশ্বকাপ জেতার পথে অনেকদূর এগিয়ে নিতে সাহায্য করতে পারি।”
“এটাই হয়তো সবচেয়ে হতাশার বিষয়- আমি সাহায্য করতে চাই, ইংল্যান্ডের হয়ে খেলতে চাই। আমি মনে করি আমি এখনো যথেষ্ট ভালো আছি ইংল্যান্ডের হয়ে খেলার জন্য। কিন্তু আইপিএলের মাঝপথ থেকে এখন পর্যন্ত আমি একটি শব্দও শুনিনি, তাই সত্যি বলতে জানি না আমি কোথায় দাঁড়িয়ে আছি… তবে আমার মনে হয় এই মুহূর্তে আমি হয়তো পুরো ক্যারিয়ারের সেরা ক্রিকেটটাই খেলছি।”
২৭ আগস্ট ২০২৫, ১০:০৬ পিএম
চট্টগ্রাম আঞ্চলিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট শুরুর আগে স্থানীয় কোচদের সঙ্গে আজ বসলেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। কোচদের দুই দিনের কর্মশালার শেষ দিনে চট্টগ্রামে বসে এ সভা।
বাংলাদেশ দলের সাবেক ব্যাটার ও কর্মশালার আয়োজক মেহরাব হোসেন অপি জানিয়েছেন, চট্টগ্রাম বিভাগের ১১ জেলার কোচ এবং সিলেটের চার কোচ এই কর্মশালায় অংশ নেন। তিনি বলেন,
‘বুলবুল ভাই কোচদের অনুপ্রাণিত করেছেন এবং তাদের আরও বেশি সম্পৃক্ত হওয়ার ওপর জোর দিয়েছেন। পাশাপাশি আধুনিক ক্রিকেটে বায়োমেকানিকসের গুরুত্বও তুলে ধরেছেন।’
আরও পড়ুন
ফ্রান্স দলে চমক আকিউস, বাদ পড়লেন একিতিকে |
![]() |
এ সময় বিসিবি পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিম ও আকরাম খান উপস্থিত ছিলেন। ছিলেন গেম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের সমন্বয়ক হাবিবুল বাশার সুমনও।
বিসিবি ও চট্টগ্রাম আঞ্চলিক ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের যৌথ উদ্যোগে আগামীকাল থেকে শুরু হচ্ছে চট্টগ্রাম আঞ্চলিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী সংস্করণ। ২১ আগস্ট আনুষ্ঠানিকভাবে টুর্নামেন্টের ঘোষণা দেওয়া হয়। এটি বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবার কোনো আঞ্চলিক ক্রিকেট সংস্থা পূর্ণাঙ্গভাবে একটি প্রতিযোগিতা আয়োজন করছে।
এই প্রতিযোগিতায় চট্টগ্রাম বিভাগের মোট ১১ জেলা অংশ নিচ্ছে। জেলাগুলো হলো— রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, চট্টগ্রাম, ফেনী, চাঁদপুর, নোয়াখালী, বান্দরবান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা, লক্ষ্মীপুর ও কক্সবাজার।
সিলেটে আগামী ১ সেপ্টেম্বর পরিচালনা পর্ষদের পরবর্তী সভা ডেকেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তাদের সবশেষ সভা হয়েছিল গত ৯ আগস্ট মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে।
বিসিবির ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানায়, এবারের সভার অন্যতম এজেন্ডা হবে আগামী বোর্ড নির্বাচনের আগে নির্বাচন কমিশন গঠন।
গত সভায় ভার্চুয়ালি অংশ নেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। তবে আগামী সভায় সরাসরি উপস্থিত থাকবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন
ভারতকে আবারও নিষেধাজ্ঞার হুমকি দিল ফিফা |
![]() |
সভার সময়সূচি মিলে গেছে বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডসের টি-টোয়েন্টি সিরিজের সঙ্গে। ৩০ আগস্ট দুই দলের প্রথম টি-টোয়েন্টি। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ১ সেপ্টেম্বর, শেষ ম্যাচ ৩ সেপ্টেম্বর।
সিরিজের সব ম্যাচ হবে সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে। আর দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টির দিনই পরিচালনা পর্ষদের সভা।
গত দুই বছরে ৮ কোচ পরিবর্তন। তিন সংস্করণ মিলিয়ে দলের নেতৃত্বেও পরিবর্তন ৮ বার। গত তিন বছরে ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান পদেও বসলেন চারজন। নির্বাচক প্যানেলে ছিল আরও বেশি রদবদল। গত কয়েক বছরে- দল নয়, বদলেই বেশি ব্যস্ত ছিল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)।
পাকিস্তান ক্রিকেটের অগ্রগতির পথে প্রধান বাধা হিসেবে এই ‘চেয়ার-খেলাকে’ চিহ্নিত করেছে পিসিবির বোর্ড অব গভর্নরস (বিওজি)। এই সংকটের বেশ নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে দেশটির ক্রিকেটে। লাহোরে বিওজির কয়েক ঘণ্টার সংকট-বৈঠকে উঠে এসেছে এই সমস্যাগুলো। দলের অবস্থান অবনতির প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে- পিসিবির অস্থিরতা, খেলোয়াড়, বার বার কোচ পরিবর্তন, দ্বিপাক্ষিক সিরিজে ম্যাচ সংখ্যা কমানো এবং ন্যাশনাল ক্রিকেট অ্যাকাডেমি (এনসিএ) বন্ধ হয়ে যাওয়া।
আরও পড়ুন
পুরোনো কোচকে নতুন করে ফেরাল আফগানিস্তান |
![]() |
১৯৯২ ওয়ানডে বিশ্বকাপ ও ২০০৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ী পাকিস্তান দল বর্তমানে টেস্টে সপ্তম, টি-টোয়েন্টিতে অষ্টম ও ওয়ানডেতে পঞ্চম স্থানে আছে। ওয়ানডের অবস্থান তুলনামূলক ভালো হলেও দীর্ঘদিন হলো দলটি কোনো উল্লেখযোগ্য টুর্নামেন্ট জেতেনি। সবশেষ ২০১৭ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জেতে। দলের সেরা ব্যাটার বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ানকেও সম্প্রতি চুক্তির ‘এ’ ক্যাটাগরি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
জাতীয় দল, নারী দল এবং পাকিস্তান শাহীনসের (‘এ’ দল) ধারাবাহিক অবনতিতে উদ্বিগ্ন হয়ে সম্প্রতি লাহোরে বৈঠক করেছে পিসিবি কর্মকর্তারা। বৈঠকে বোর্ড চেয়ারম্যান মহসিন নাকভিও উপস্থিত ছিলেন, যদিও তিনি ছিলেন ১৫–২০ মিনিটের মতো।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট বিভাগ বৈঠকে তোপের মুখে পড়লেও তারা ব্যাখ্যা দিয়েছে, ২০২১ সালের পর থেকে পিসিবিতে চারজন চেয়ারম্যান বদল হয়েছেন। ২০২১ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত চেয়ারম্যান ছিলেন রমিজ রাজা। তারপর নাজম শেঠি ও জাকা আশরাফ স্বল্প মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেন। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে দায়িত্ব নেন নাকভি। প্রতিটি চেয়ারম্যানই দল কাঠামোয় বড় পরিবর্তন এনেছেন— অধিনায়ক, নির্বাচক থেকে শুরু করে কোচিং প্যানেলে।
আরও পড়ুন
প্রীতির হ্যাটট্রিকে নেপালকে বিধ্বস্ত করল বাংলাদেশ |
![]() |
২০২১ সাল থেকে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ মাত্র দুই ম্যাচে সীমাবদ্ধ রাখার সিদ্ধান্তও দলের পারফরম্যান্সে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে বলে জানানো হয়। টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের নতুন চক্র শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই (২০২৭ সাল থেকে) ঐতিহ্যবাহী হোম-অ্যাওয়ে সিরিজে (তিন টেস্ট, তিন ওয়ানডে, তিন টি-টোয়েন্টি) ফেরার পরিকল্পনা রয়েছে।
ন্যাশনাল ক্রিকেট অ্যাকাডেমি বন্ধ হয়ে যাওয়া বিষয়টিও বৈঠকে আলোচনায় আসে। হাই পারফরম্যান্স সেন্টার বিওজিকে পরামর্শ দিয়েছে, দীর্ঘ মেয়াদে অধিনায়ক, কোচ ও নির্বাচক নিয়োগ দিতে, যাতে বারবার পরিবর্তনের কারণে দলের পরিকল্পনা ও প্রস্তুতিতে অস্থিরতা তৈরি না হয়। একই সঙ্গে জানানো হয়েছে, দ্রুত দেশটির ক্রিকেট অ্যাকাডেমিগুলো আবার চালু করা হবে এবং এক বছরের মধ্যেই ইতিবাচক ফল মিলবে বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রায় ৬ বছর আগে বিদায় জানানো কোচকে আবার নতুন করে দলে ফেরাল আফগানিস্তান। সংযুক্ত আরব আমিরাতে সামনের ত্রিদেশীয় সিরিজের আগে তারা ফিল্ডিং কোচ হিসেবে দায়িত্ব দিলো আয়ারল্যান্ডের সাবেক অলরাউন্ডার জন মুনিকে।
এছাড়া ফিজিওথেরাপিস্ট হিসেবে শ্রীলঙ্কার নির্মালান থানাবালাসিঙ্গামকে নিয়োগ দিয়েছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)। দুজনই এরই আফগানিস্তানের চলমান প্রস্তুতি ক্যাম্পে দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন।
এর আগে ২০১৮ সালে প্রথম আফগানিস্তানের ফিল্ডিং কোচ হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন মুনি। সেবার ১ বছর কাজ করেন আইরিশ এই সাবেক অলরাউন্ডার। পরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে যোগ দেন তিনি।। আর চলতি বছরের জানুয়ারিতে অস্থায়ী দায়িত্বে আইরিশ নারী দলের সঙ্গে কাজ করেন মুনি।
আরও পড়ুন
রিয়ালের পর লেভারকুসেনে ইতিহাস গড়ার স্বপ্ন ভাসকেজের |
![]() |
খেলোয়াড়ি জীবনে ২০০৬ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত সময়ে আয়ারল্যান্ডের হয়ে ৬৪ ওয়ানডে ও ২৭টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেন মুনি। দেশের হয়ে টানা তিনটি (২০০৭, ২০১১, ২০১৫) বিশ্বকাপও খেলেন পেস বোলিং এই অলরাউন্ডার।
২০১১ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আয়ারল্যান্ডের ঐতিহাসিক জয়ে মুনির ব্যাট থেকেই আসে ম্যাচ জেতানো শট।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ হেরেও র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার একাধিক ক্রিকেটারের। বুধবার প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ের সবশেষ হালনাগাদ অনুযায়ী, ব্যাটসম্যান ও বোলারদের তালিকায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা।
ম্যাকাইয়ে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে দাপুটে জয়ে ২ উইকেটে ৪৩১ রান করে অস্ট্রেলিয়া। সেই ম্যাচে সেঞ্চুরি করা ট্রাভিস হেড (১৪২), মিচেল মার্শ (১০০) ও ক্যামেরন গ্রিন (১১৮*) র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি করেছেন।
হেড এক ধাপ এগিয়ে যৌথভাবে ১১ নম্বরে উঠেছে। মার্শ চার ধাপ উঠে ৪৪ নম্বরে আর ৪০ ধাপ লাফিয়ে ক্যারিয়ার সেরা ৭৮ নম্বরে উঠে গেছেন গ্রিন। সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৮৭ রানের ইনিংস খেলা জশ ইংলিস ৩২ ধাপ এগিয়ে এখন আছেন ৬৪ নম্বরে।
আরও পড়ুন
আমরা ইউরোপের জন্য প্রস্তুত নই: ইউনাইটেড কোচ |
![]() |
ব্যাটসম্যানদের তালিকার শীর্ষ তিনে কোনো পরিবর্তন হয়নি। ভারতের দুই তারকা শুবমান গিল (৭৮৪ রেটিং) ও রোহিত শর্মা (৭৫৬) যথাক্রমে প্রথম ও দ্বিতীয় স্থানে আছেন। পাকিস্তানের বাবর আজম (৭৩৯) অবস্থান করছেন তৃতীয় স্থানে।
বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার কেশব মহারাজের সমান ৬৭১ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান ভাগ করে নিয়েছেন শ্রীলঙ্কার রহস্য স্পিনার মাহিশ থিকশানা। সিরিজের শেষ ম্যাচে ১ উইকেট নিতে ৫৭ রান খরচ করে কিছু রেটিং পয়েন্ট হারিয়ে থিকশানার সমান হয়ে গেছেন।
দক্ষিণ আফ্রিকার পেসার লুঙ্গি এনগিডি তিন ম্যাচে সর্বোচ্চ ৭ উইকেট নিয়ে এগিয়েছেন ছয় ধাপ, এখন তার অবস্থান ২৮তম। অস্ট্রেলিয়ার শন অ্যাবট নয় ধাপ এগিয়ে যৌথভাবে ৪৮তম আর নাথান এলিস ২১ ধাপ উঠে ৬৫তম স্থানে।
১ দিন আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
৪ দিন আগে
৪ দিন আগে
৬ দিন আগে
৬ দিন আগে
৬ দিন আগে
৮ দিন আগে
৮ দিন আগে