২২ নভেম্বর ২০২৪, ২:৫৬ পিএম
সরাসরি না বললেও সাম্প্রতিক সময়ে জোড়াল হচ্ছিল মৌসুম শেষে পেপ গার্দিওলার ম্যানচেস্টার সিটি ছাড়ার গুঞ্জন। তবে শেষ পর্যন্ত ইংলিশ চ্যাম্পিয়নদের ডাগআউটেই আরও লম্বা সময় থাকছেন সময়ের অন্যতম সেরা এই কোচ। এর কারণ হিসেবে গার্দিওলা বলেছেন, চলতি মৌসুমের ফর্ম তাকে সিদ্ধান্ত বদলে দিয়েছে।
আগামী জুনে গার্দিওলার চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল। তবে বৃহস্পতিবার ঘোষণা এসেছে চুক্তি নবায়নের। ফলে দুই বছরের জন্য মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২৭ সাল পর্যন্ত সিটিতেই থাকবেন ৫২ বছর বয়সী এই কোচ। এই ঘোষণা এমন একটি সময়ে এল, যখন সিটি এই মৌসুমে ১৮ বছর পর স্বাদ পেয়েছে প্রথমবার টানা চার পরাজয়ের।
আরও পড়ুন
প্রিমিয়ার লিগে এবার অন্য দলের সুযোগ দেখছেন গার্দিওলা |
চুক্তি নবায়ন করে তাই এর পেছনে এই তিক্ত অভিজ্ঞতাকেই মূখ্য করলেন গার্দিওলা।
“মৌসুমের শুরু থেকেই আমি এটা নিয়ে অনেক চিন্তা করছিলাম। আমি সত্যিটা বলতে চাই, আমি ভেবেছিলাম এই মৌসুমেই আমার (সিটি অধ্যায়) শেষ হওয়া উচিত। কিন্তু গত মাসে আমাদের যে সমস্যাগুলো হয়েছিল, এরপর আমার মনে হয়েছিল যে এখন আমার চলে যাওয়ার সঠিক সময় নয়। আমি ক্লাবকে হতাশ করতে চাইনি।”
গত মাসে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা চারটি ম্যাচ হেরে বসে সিটি। গার্দিওলা তার কোচিং ক্যারিয়ারে এর আগে এমন অভিজ্ঞতার মুখে পড়েননি। ২০১৬ সালে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে ক্রমেই দলটিকে গড়ে তুলেছেন অপ্রতিরোধ্য হিসেবে। একবার ট্রেবল জেতার পাশাপাশি টানা চারবার সহ মোট ছয়বার স্বাদ পেয়েছেন প্রিমিয়ার লিগ জয়েরও। জিতিয়েছেন ক্লাবের প্রথম চ্যাম্পিয়ন্স লিগও।
আরও পড়ুন
সিটিতেই আরও লম্বা সময় ‘থাকছেন’ গার্দিওলা |
আর এই কারণেই ক্লাবের কঠিন সময়ে সিটি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি গার্দিওলা।
“আমার মনে হয়েছিল, আমি এখন যেতে পারব না। আমাকে কারণ জিজ্ঞাসা করবেন না। হয়তো (টানা) চারটি পরাজয়ের কারণেই আমি অনুভব করেছি যে আমি এখন সিটি ছেড়ে যেতে পারব না।”
১১ ম্যাচে ২৩ পয়েন্ট নিয়ে প্রিমিয়ার লিগে দ্বিতীয় স্থানে আছে সিটি। পাঁচ পয়েন্ট এগিয়ে প্রথম স্থানে লিভারপুল।
২৭ নভেম্বর ২০২৪, ৭:৩৫ পিএম
২৭ নভেম্বর ২০২৪, ৫:০৫ পিএম
২৭ নভেম্বর ২০২৪, ৩:১৭ পিএম
২৭ নভেম্বর ২০২৪, ৩:০৪ পিএম
চিরচেনা একটা ফরম্যাট বছরের পর বছর দেখে খেলোয়াড়, কোচ থেকে শুরু করে দর্শক সবাই অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছিলেন। তবে এই মৌসুমে একেবারেই বদলে গেছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফরম্যাট। বেড়ে গেছে দলের সংখ্যাও। কয়েকটা ম্যাচ খেলে ফেলার পরও যেন এর সাথে তাল মেলাতে পারছেন না ভিনসেন্ট কোম্পানি। বায়ার্ন কোচ স্পষ্ট বলে দিয়েছেন, তিনি নতুন ফরম্যাট এখনও ধরতেই পারছেন না।
এই মৌসুমে প্রথমবারের মত ৩৬টি দল নিয়ে লিগ ফরম্যাটে হচ্ছে ইউরোপের সর্বোচ্চ ক্লাব প্রতিযোগিতা। এই রাউন্ডে প্রতিটি দল অতীতের তিনটি প্রতিপক্ষের সাথে দুইবার মুখোমুখি হওয়ার পরিবর্তে মোট আটটি দলের বিপক্ষে খেলবে এবার। এর মধ্যে চারটি ম্যাচ ঘরের মাঠে, আর বাকি চারটি প্রতিপক্ষের মাঠে। পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ ৮ দল যাবে শেষ ষোলো-তে। আর ৯ থেকে ২৪তম স্থানে থাকা দলগুলো দুই-লেগের প্লে-অফ বিজয়ী ৮টি দল জায়গা করে নেবে শেষ ষোলো-তে।
মঙ্গলবার রাতে পিএসজিকে হারানোর পর সংবাদ সম্মেলনে কোম্পানি বিস্ময়ের জন্ম দেন ফরম্যাট নিয়ে তার মন্তব্যে। “সত্যি বলতে আমি পয়েন্ট টেবিলের দিকে তাকাই না। কারণ, আমি এখনও এটা বুঝতেই পারছি না। আরও কিছু ম্যাচ জিতলে তখন এটা দেখতে ভালো লাগবে।”
কোচ ফরম্যাট বুঝতে সমস্যায় থাকলেও পিএসজির বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ জয়টা ঠিকই আদায় করে নিয়েছে বায়ার্ন। প্রথমার্ধে ম্যাচের ব্যবধান গড়ে দেওয়া একমাত্র গোলটি করেন কিম মিন-জে। শেষের দিকে কিছুটা সময় ১০ জন নিয়ে খেলে পিএসজি। হাইভোল্টেজ ম্যাচের জয়টি পাঁচ ম্যাচে বায়ার্নের তৃতীয় জয়।
কোম্পানি আশাবাদী, পরের রাউন্ডে সরাসরিই যেতে পারবে তার দল। “সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছানো। আমরা যদি নিজেদের বাকি ম্যাচগুলো জিততে পারি, তাহলে আমাদের শীর্ষ আটে ওঠার সুযোগ থাকবে। বলার অপেক্ষা রাখে না যে আমি খুশি। আমরা হয়ত আরও এক বা দুটি গোল করতে পারতাম, তবে ফলাফলটা ভালোই।”
এই ম্যাচের পর বাভারিয়ানরা পাঁচ ম্যাচে নয় পয়েন্ট নিয়ে ১১তম স্থানে উঠে এসেছে। আট নম্বর স্থানে থাকা স্পোর্টিং সিপি তাদের চেয়ে এগিয়ে মাত্র এক পয়েন্টের ব্যবধানে।
লিওনেল মেসির জন্ম এখানে, বেড়ে ওঠা বা ফুটবলে হাতেখড়ি সবই রোসারিওতে। বহু পথ পাড়ি দিয়ে আর্জেন্টিনার কিংবদন্তি এখন ইতিহাসের সেরাদের একজন। বাবার পথ ধরে ফুটবল জগতে চলে এসেছেন বড় ছেলে থিয়াগো মেসিরও। রোসারিওর ‘নিউয়েলস কাপ’ টুর্নামেন্টে প্রথমবারের মত মাঠে নেমে মনে করিয়ে দিয়েছেন বিখ্যাত বাবার স্মৃতি।
মেসি এখন খেলছেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাব ইন্টার মায়ামিতে। ছেলেও আছেন ক্লাবের একাডেমী। রোসারিওর হয়ে ম্যাচ খেলতে নামলেও থিয়াগো নেমেছিলেম মায়ামির জার্সিতে। পেছনে ছিল বাবার মতই ১০ নম্বর জার্সি। ম্যাচে তার দল অবশ্য হেরে গেছে ১-০ গোলে।
আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনস আইরেসের উত্তর-পশ্চিমে ৩০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত রোসারিওর জার্সিতেই ফুটবলার হিসেবে প্রথম পদক্ষেপ নিয়েছিলেন মেসি। অনেক বছর পর ক্লাবটির হয়ে খেললেন জুনিয়র মেসি।
ছেলের খেলা দেখতে অবশ্য মাসে মাঠে উপস্থিত হতে পারেননি। তবে গ্যালারিতে থিয়াগোকে সমর্থন যোগাতে হাজির মা আন্তোনেলা রোকুজ্জো সহ পরিবারের কয়েকজন সদস্য।
বদলি হিসেবে দ্বিতীয়ার্ধে নামেন থিয়াগো। একসাথে খেলেন তার বন্ধু বেঞ্জামিন সুয়ারেজের সাথে। বলার অপেক্ষা রাখে না, তিনি আবার মেসির ঘনিষ্ঠ বন্ধু উরুগুয়ের স্ট্রাইকার লুইস সুয়ারেজের ছেলে। দুজনই এখন খেলছেন মায়ামির হয়ে।
শুধু ফুটবল নিয়ে বিভিন্ন পেশার ব্যক্তিদের নিয়ে গঠিত হয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের পেশাদার ফুটবল লিগ ম্যানেজমেন্ট কমিটি। ছাত্র প্রতিনিধি, ক্রীড়ালেখক, ব্লগার, ইউনেস্কোর প্রতিনিধিরা আছেন এই কমিটিতে যাদের অধীনে পরিচালিত হবে সকল ধরনের পেশাদার ফুটবল লিগ।
বাফুফের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটির প্রথম সভা শেষে সিনিয়র সহ-সভাপতি ইমরুল হাসানকে এই পেশাদার লিগ কমিটির চেয়ারম্যান করা হয়েছিলো। এই স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যানের অধীনে এবার করা হয়েছে ৯ সদস্যের কমিটি। কো-চেয়ারম্যান হিসেবে রাখা হয়েছে বাফুফের নির্বাহী সদস্য জাকির হোসেন চৌধুরীকে।
সদস্য হিসেবে আছেন বাফুফের নির্বাহী কমিটির সদস্য ইমতিয়াজ হামিদ সবুজ, সিনিয়র সাংবাদিক ও বিশ্লেষক ইকরামউজ্জমান চৌধুরী, বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ফর্টিজের সভাপতি শাহীন হাসান।
ঢাকার বাইরের জেলা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন থেকে নেয়া হয়েছে একজনকে। চুয়াডাঙ্গা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এখলাস উদ্দিন থাকছেন, যার সামনে সুযোগ আছে বাফুফের নির্বাহী সদস্য হিসেবে যোগ দেয়ার। ৩০ নভেম্বর উপনির্বাচনে লড়বেন তিনি।
পেশাদার লিগ কমিটিতে আছেন এক নারী সদস্যও। নুসরাত আমিন পূর্বে কাজ করতেন ক্রীড়া সাংবাদিক হিসেবে বর্তমানে যিনি আন্তর্জাতিক বেসরকারি সংস্থা ইউনেস্কোর হেড অব কমিউনিকেশন অ্যান্ড পাবলিক এনগেজমেন্ট কর্মকর্তা।
দেশের ফুটবল ফ্যানদেরও প্রাধান্য দেয়া হয়েছে এবার। ফুটবল বিশ্লেষক ও ব্লগার মোহাম্মদ সেলিমকে নেয়া হয়েছে এ কারণে।
রাখা হয়েছে ছাত্র প্রতিনিধিও। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি মুনিম মুবাশশির থাকছেন এই কমিটিতে।
এই কমিটির অধীনে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশের পেশাদার লিগের নতুন মৌসুম ২০২৪-২৫। ২৯ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ আর ফেডারেশন কাপ শুরু ৩ ডিসেম্বর।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে অনেক মনে রাখার মত ম্যাচও খেলেছেন। এই প্রতিযোগিতায় ইতিহাসের পাতায় জায়গা করে নেওয়ার মত গোলও আছে রবার্ট লেভানদভস্কির। ফরাসি ক্লাব ব্রেস্টের বিপক্ষে জোড়া গোল করে ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো ও লিওনেল মেসির পর মাত্র তৃতীয় খেলোয়াড় হিসেবে চ্যাম্পিয়ন লিগে ১০০ গোলের কীর্তি গড়েছেন বার্সেলোনা স্ট্রাইকার৷ পোলিশ তারকার প্রশংসায় তাই পঞ্চমুখ কোচ হান্সি ফ্লিক।
মঙ্গলবারের ম্যাচে দশম মিনিটে পেনাল্টি থেকে প্রথম গোলের পর ৯০তম মিনিটে দ্বিতীয় গোলের দেখা পান লেভানদভস্কির। তার চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ১০০ গোল করা দুজন, রোনালদো ও মেসি এই সংখ্যা স্পর্শ করতে গোলের জন্য শট নিয়েছেন যথাক্রমে ৭৯৩টি ও ৫২৭টি। লেভানদভস্কি তা করেছেন মাত্র ৪৫১টি শট নিয়েই। এই পরিসংখ্যানই বলে দেয়, গোলের সামনে কতোটা নিখুঁত ও কার্যকর তিনি।
ব্রেস্টকে ৩-০ গোলে হারিয়ে তাই লেভানদভস্কির আলাদা প্রশংসা করেছেন ফ্লিক।
“লেভানদভস্কি দুর্দান্ত ছিল, আমি তার গোলের জন্য আনন্দিত। আমি মনে করি লেভানদভস্কি জানে যে তাকে গোল করতে হবে এবং সে ঠিক সেটা করার অবস্থানে আছে। তবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল দলের জন্য সে কী করে। সে জানে তাকে গোল করতে হবে এবং গোলের জন্য সে জন্যই সে খেলে, কিন্তু এই দলটি যা করছে তা বিস্ময়কর।”
এই ম্যাচের আগে লা লিগায় টানা দুই ম্যাচে জয়বঞ্চিত ছিল বার্সেলোনা। দল যেভাবে খেলছিল, তাতে একেবারেই সন্তুষ্ট ছিলেন না ফ্লিক। সেল্টা ভিগো ম্যাচের পর এটাও বলেছিলেন, এভাবে খেললে সামনে কঠিন সময় অপেক্ষা করছে তাদের জন্য। তবে ব্রেস্টের বিপক্ষে ক্লিনিক্যাল পারফরম্যান্স ছিল কাতালান ক্লাবটির৷
স্বাভাবিকভাবেই তাই দলের খেলা ভালো লেগেছে ফ্লিকের।
“দল নিয়ে আমি খুব খুশি। জয়টা আমাদের প্রাপ্য ছিল। তিন গোলে জিতেছি, তবে আমরা আরও গোল করতে পারতাম। তবে সবদিক থেকেই আমি খুশি, কারণ (সেল্টা ভিগোর সাথে ২-২ গোলে ড্র) এর পরে ল এরকম পারফরম্যান্স দেখানোটা দারুণ।”
এই জয়ের ফলে বার্সা ৩৬ দলের চ্যাম্পিয়ন্স লিগের পয়েন্ট টেবিলে পাঁচ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে।
ম্যানচেস্টার সিটি যখন বছরের পর বছর ধরে পেয়েছে সাফল্য, সেই সময়ে নিজের চেয়ে খেলোয়াড়দের কৃতিত্ব বড় করে দেখিয়েছেন। তবে দায়িত্ব নেওয়ার পর সবচেয়ে কঠিন সময়ে সেই খেলোয়াড়দেরই আবার ঢাল হয়ে আগলে রাখছেন পেপ গার্দিওলা। টানা পাঁচ হারের পর সহজ জয়ের পথে থেকেও ফেইনুর্ডের সাথে অবিশ্বাস্য এক ড্রয়ের পর অভিজ্ঞ এই কোচ বলেছেন, হলান্ড-ফোডেনদের প্রতি তার কোনো অভিযোগ নেই।
সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা পাঁচ ম্যাচ হারের অভিজ্ঞতা পুরো কোচিং ক্যারিয়ারেই আগে হয়নি গার্দিওলার। মঙ্গলবার রাতে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ফেইনুর্ডের বিপক্ষে ম্যাচে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই ৩-০ ব্যবধানে এগিয়ে জয়ের ধারায় ফেরার আভাস ছিল সিটির। তবে ব্যর্থতার চোরাবালিতে হাবুডুবু খাওয়া দলটি একে একে হজম করে বসে তিন গোল। যেখানে চোখে পড়ার মত কিছু ভুল ছিল রক্ষণভাগের। ফলে টানা ছয় ম্যাচ জয়বঞ্চিতই থাকতে হয়েছে ইংলিশ চ্যাম্পিয়নদের।
ম্যাচের পর বিমর্ষ গার্দিওলা যেন খুব বেশি কিছু বলারই খুঁজে পাচ্ছিলেন না।
“খেলোয়াড়দের কিছু বলার দরকার নেই আসলে, কী হয়েছে তারা সেটা জানে। ব্যাপারটা আসলে এমনই। হজম করতে কষ্ট হচ্ছে। আমাদের ভুলে প্রথম গোলটা হয়েছে, আর এরপর আমরা স্থিতিশীল থাকতে পারিনি।”
আর্লিং হলান্ডের দুই ও ইলকাই গুন্দোয়ানের এক গোলে ৭৩ মিনিট পর্যন্ত ৩-০ তে এগিয়ে থেকে অনায়াস জয়ের পথেই ছিল সিটি। ইতিহাদ স্টেডিয়ামে আগত দলটির সমর্থকরা প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন মহা আকাঙ্ক্ষিত একটি জয়ের। তবে মাত্র ১৫ মিনিটের এক ঝড়ে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায় সব। তৃতীয় গোল হজমের পর নিজেদের দলকেই দুয়ো দেন ভক্তরা। আর মুখমণ্ডল ও মাথা আঁচড়াতে থাকেন গার্দিওলা।
সংবাদ সম্মেলনে নাকে আঁচড় নিয়ে হাজির হওয়া গার্দিওলা বলেছেন, সমর্থকদের এমন আচরণ যৌক্তিক।
“তারা এখানে অতীতের সাফল্য মনে করতে নয়, দলের সাফল্য দেখতে এসেছে। তারা যা অনুভব করে, সেটা প্রকাশ করার পূর্ণ অধিকার আছে। স্পষ্টতই তারা ভীষণ হতাশ ছিল।”
এই ম্যাচের পর ৩৬ দলের চ্যাম্পিয়ন্স লিগের এবারের পয়েন্ট টেবিলে সিটি নেমে গেছে ১৫তম স্থানে।
২ দিন আগে
৫ দিন আগে
৯ দিন আগে
১১ দিন আগে
১১ দিন আগে
১৪ দিন আগে
১৫ দিন আগে
১৫ দিন আগে
১৬ দিন আগে
১৬ দিন আগে
১৮ দিন আগে
২০ দিন আগে
২১ দিন আগে
২১ দিন আগে
৩২ দিন আগে