সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশনের অভিযোগ থেকে মুক্তি পেলেন প্রেনেলান সুব্রায়েন। আন্তর্জাতিক তথা সব ধরনের ক্রিকেটে বোলিং করায় আর বাধা নেই দক্ষিণ আফ্রিকান অফ স্পিনিং অলরাউন্ডারের।
গত মাসে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচে বোলিং অ্যাকশন নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়ে যান সুব্রায়েন। যে কারণে তাকে সিরিজের পরের দুই ম্যাচে আর খেলায়নি দক্ষিণ আফ্রিকা।
এর এক সপ্তাহের মধ্যে গত ২৬ অগাস্ট ব্রিসবেনে স্বতন্ত্র পরীক্ষাগারে বোলিং অ্যাকশনের পরীক্ষা দেন ৩১ বছর বয়সী স্পিনার। যেখানে তার সব ধরনের ডেলিভারিই আইসিসি অনুমোদিত ১৫ ডিগ্রি বাঁকের মধ্যেই আছে বলে প্রমাণিত হয়।
আরও পড়ুন
বিশেষ ব্যাটিং কোর্স বুধবার, লেভেল থ্রি কোচিং ১৫ সেপ্টেম্বর |
![]() |
তৃতীয় দফায় প্রশ্নের মুখে পড়েও আবার বোলিংয়ের ছাড়পত্র পেলেন সুব্রায়েন। এর আগে ২০১২ সালের ডিসেম্বরে প্রথম তার বোলিং অ্যাকশন অবৈধ হিসেবে ধরা পড়ে। এক মাস পরই পরীক্ষা দিয়ে পাস করে ফেলেন তিনি।
পরে ২০১৫ সালের নভেম্বরে আবার ধরা পড়ে তার বোলিং অ্যাকশন। সেবার তার সবকটি ডেলিভারিই ১৫ ডিগ্রির বেশি হিসেবে প্রমাণিত হয়। তাই ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ হন সুব্রায়েন। পরে মার্চে আবার পরীক্ষা দিয়ে উৎরে যান।
২০১১ সাল থেকে দক্ষিণ আফ্রিকার ঘরোয়া ক্রিকেটে নিয়মিত মুখ সুব্রায়েন। প্রায় ১৪ বছর ধরে খেলার পর গত জুলাইয়ে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট দিয়ে আন্তর্জাতিক অভিষেক হয় তার। আর এখন সামনের দুই বিশ্বকাপের ভাবনায় আছেন এই অফ স্পিনার।
No posts available.
৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১০:৪৪ পিএম
৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৯:০৫ পিএম
৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৮:৩৮ পিএম
৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৫:৩১ পিএম
ইনিংস বিরতিতে যেন ভোজবাজির মতো বদলে গেল সব। যেখানে একের পর এক বাউন্ডারিতে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড গড়ল ইংল্যান্ড, সেই একই উইকেটে দাঁড়াতেই পারলেন না দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটাররা। জফ্রা আর্চারের আগুনঝরা বোলিংয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়ল ইংল্যান্ড।
সাউদাম্পটনে সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৩৪২ রানে হারাল স্বাগতিকরা। ওয়ানডে ইতিহাসে রানের ব্যবধানে এটিই সবচেয়ে বড় জয়ের বিশ্ব রেকর্ড। ২০২৩ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ভারতের ৩১৭ রানের জয় ছিল আগের রেকর্ড।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নিজেদের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড গড়ে ৪১৪ রানের পুঁজি পায় ইংল্যান্ড। জবাবে আর্চারের গতির ঝড় আর আদিল রশিদের ঘূর্ণিতে মাত্র ৭২ রানে শেষ হয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংস। পায়ের চোটে ব্যাটিংয়ে নামতে পারেননি টেম্বা বাভুমা। তাই ৯ উইকেটে থামে তারা।
আরও পড়ুন
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রান করেও জিতল না জিম্বাবুয়ে |
![]() |
অল্পের জন্য আরেকটি বিব্রতকর রেকর্ডের হাত থেকে বেঁচে গেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ওয়ানডেতে এটি তাদের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন স্কোর। সিডনিতে ১৯৯৩ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে মাত্র ৬৯ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল প্রোটিয়ারা।
সফরকারীদের গুঁড়িয়ে দেওয়ার পথে ৯ ওভারে ৩ মেডেনসহ মাত্র ১৮ রানে ৪ উইকেট নেন আর্চার। এই ৪টি উইকেটই নিজের প্রথম পাঁচ ওভারে নেন এই গতিতারকা। তখন তার বোলিং ফিগার ছিল ৫-৩-৫-৪! অর্থাৎ পাঁচ ওভারে ৩ মেডেনসহ মাত্র ৫ রানে ৪ উইকেট।
এছাড়া আদিল রশিদ ১৩ রানে নেন ৩ উইকেট। আর্চারের নতুন বলের সঙ্গী ব্রাইডন কার্স নেন ৩৩ রানে ২ উইকেট।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সর্বোচ্চ ২০ রান করেন সাত নম্বরে নামা কর্বিন বশ। আট নম্বরে নামা কেশভ মহারাজের ব্যাট থেকে আসে ১৭ রান। এই দুজনের কল্যাণেই মূলত পঞ্চাশের আগে গুটিয়ে যায়নি আগেই সিরিজ জিতে যাওয়া দক্ষিণ আফ্রিকা।
আরও পড়ুন
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ইংল্যান্ডের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড |
![]() |
বিশ্ব রেকর্ড গড়লেও সিরিজের ট্রফি জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। কারণ প্রথম দুই ম্যাচ জিতে আগেই ২৭ বছরের অপেক্ষা দূর করেছে প্রোটিয়ারা।
এর আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পেয়ে ৫ উইকেটে ৪১৪ রান তুলেছে ইংল্যান্ড। এর আগে সফরকারীদের বিপক্ষে স্বাগতিকদের সর্বোচ্চ স্কোর ছিল ৩৯৯ রান। নিজেদের ওয়ানডে ইতিহাসে এটি তাদের পঞ্চম সর্বোচ্চ সংগ্রহ।
ইংল্যান্ডের রেকর্ডের দিনে তিক্ত এক অভিজ্ঞতা হয় দক্ষিণ আফ্রিকার পেসার কোডি ইউসুফের। ১০ ওভারে দিয়েছেন ৮০ রান, ছিল উইকেটশূন্য। ওয়ানডে অভিষকে দক্ষিণ আফ্রিকার সবচেয়ে বেশি রান দেওয়া বোলার এখন তিনি।
আরও পড়ুন
সিনারের পাঁচ না আলকারাজের ছয় |
![]() |
তবে এই ম্যাচে ইউসুফের চেয়েও বেশি রান বিলিয়েছেন নান্দ্রে বার্গার। ১০ ওভারে দিয়েছেন ৯৫ রান। এটাই ক্যারিয়ারে সবচেয়ে বাজে বোলিং এই পেসারের।
শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করে ইংলিশ ব্যাটাররা। ওপেনার জেমি স্মিথ ৪৮ বলে ৬২ ও বেন ডাকেট করেন ৩১ রান। তিন ও চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে সেঞ্চুরি করেন রুট ও বেথেল। ৯৬ বলে ১০০ রান আসে রুটের ব্যাট থেকে। ওয়ানডেতে ১৯তম সেঞ্চুরি করতে ৬টি চার মারেন এই অভিজ্ঞ ব্যাটার।
বেথেল অবশ্য আক্রমণাত্মক ছিলেন বেশি। ৮২ বলে ১১০ রান করেছেন তিনি। ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরিতে ছিল ১৩টি চার ও ৩টি ছক্কা। ৩২ বলে ৬২ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন জস বাটলার। ৮ বলে ১৯ রান করেন উইল জ্যাকস। করবিন বোশ ও কেশভ মহারাজ নিয়েছেন দুটি করে উইকেট।
আগের দুই টি-টোয়েন্টিতে একটি করে জেতায় শেষ ম্যাচ হয়ে ওঠে অঘোষিত ফাইনাল। তবে রান বন্যার তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে জিম্বাবুয়েকে ৮ উইকটে হারিয়ে সিরিজ জিতে নিল শ্রীলঙ্কা। হারারেতে লঙ্কানদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে নিজেদের সর্বোচ্চ রান করেও বোলিংয়ের দৈন্যতায় হেরে গেছে স্বাগতিকেরা।
হারারে স্পোর্টস ক্লাবে টস জিতে জিম্বাবুয়েকে আগে ব্যাটিংয়ে পাঠান শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক চরিত আসালাঙ্কা। তাদিওয়ানাশে মারুমানির ফিফটি, সিকান্দার রাজা-শন উইলিয়ামসদের কয়েকটি কার্যকর ইনিংসের সৌজন্যে ৮ উইকেটে ১৯১ রানের বড় স্কোর তোলে জিম্বাবুয়ে। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে জিম্বাবুয়ের সর্বোচ্চ সংগ্রহ। এর আগে গত বছর কলম্বোয় করা ১৭৮ রান ছিল তাদের সর্বোচ্চ ইনিংস।
আরও পড়ুন
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ইংল্যান্ডের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড |
![]() |
১৯২ রানের লক্ষ্য বড় হলেও সেটা মামুলি বানিয়ে ফেলেছেন লঙ্কান ব্যাটাররা। ১৭.৪ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে সে লক্ষ্য তাড়া করে তারা। ওপেনিং জুটিতে পাতুম নিসাঙ্কা ও কুশল মেন্ডিস যোগ করেন ৫.২ ওভারে ৫৮ রান। নিসাঙ্কা ২০ বলে ৩৩ ও কুশল ১৭ বলে ৩০ রান করেন।
তৃতীয় উইকেটে ৬৩ বলে ১১৭ রানের অসাধারণ এক অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন কামিল মিশারা ও কুশল পেরেরা। ৩ ছক্কা ও ৬টি চারে ৪৩ বলে ৭৩ রান করেন মিশারা। ২ ছক্কা ও ৪টি চারে ২৬ বলে ৪৬ রানে অপরাজিত থাকেন পেরেরা।
তার আগে ব্যাটিংয়ে নেমে মারুমানির ৫১, রাজার ২৮, উইলিয়ামসের ২৩ ও রায়ান বার্লের ২৬ রানের কল্যাণে ১৯১ রান তোলে জিম্বাবুয়ে।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজ আগেই হেরে গেছে ইংল্যান্ড। শেষ ওয়ানডেতে নিজেদের পাওয়ার তেমন কিছুই নেই। সুযোগ শুধু ধবলধোলইয়ের লজ্জা এড়ানোর। এমন ম্যাচেই তাণ্ডব চালালেন ইংলিশ ব্যাটাররা। জো রুট ও জ্যাকব বেথেলের সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে নিজেদের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড গড়ল তারা।
সাউদাম্পটনে শেষ ওয়ানডেতে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পেয়ে ৫ উইকেটে ৪১৪ রান তুলেছে ইংল্যান্ড। এর আগে সফরকারীদের বিপক্ষে স্বাগতিকদের সর্বোচ্চ স্কোর ছিল ৩৯৯ রান। নিজেদের ওয়ানডে ইতিহাসে এটি তাদের পঞ্চম সর্বোচ্চ সংগ্রহ।
আরও পড়ুন
সিনারের পাঁচ না আলকারাজের ছয় |
![]() |
ইংল্যান্ডের রেকর্ডের দিনে তিক্ত এক অভিজ্ঞতা হলো দক্ষিণ আফ্রিকার পেসার কোডি ইউসুফের। ১০ ওভারে দিয়েছেন ৮০ রান, ছিল উইকেটশূন্য। ওয়ানডে অভিষকে দক্ষিণ আফ্রিকার সবচেয়ে বেশি রান দেওয়া বোলার এখন তিনি। তবে এই ম্যাচে ইউসুফের চেয়েও বেশি রান বিলিয়েছেন নান্দ্রে বার্গার। ১০ ওভারে দিয়েছেন ৯৫ রান। এটাই ক্যারিয়ারে সবচেয়ে বাজে বোলিং এই পেসারের।
শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করে ইংলিশ ব্যাটাররা। ওপেনার জেমি স্মিথ ৪৮ বলে ৬২ ও বেন ডাকেট করেন ৩১ রান। তিন ও চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে সেঞ্চুরি করেন রুট ও বেথেল। ৯৬ বলে ১০০ রান আসে রুটের ব্যাট থেকে। ওয়ানডেতে ১৯তম সেঞ্চুরি করতে ৬টি চার মারেন এই অভিজ্ঞ ব্যাটার।
বেথেল অবশ্য আক্রমণাত্মক ছিলেন বেশি। ৮২ বলে ১১০ রান করেছেন তিনি। ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরিতে ছিল ১৩টি চার ও ৩টি ছক্কা। ৩২ বলে ৬২ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন জস বাটলার। ৮ বলে ১৯ রান করেন উইল জ্যাকস। করবিন বোশ ও কেশভ মহারাজ নিয়েছেন দুটি করে উইকেট।
শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তানকে নিয়ে আগামী নভেম্বরে নিজ দেশে ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজ আয়োজন করবে পাকিস্তান। তাদের ঘরের মাঠে এটিই হবে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটের প্রথম ত্রিদেশীয় সিরিজ।
রাওয়ালপিন্ডিতে আগামী ১৭ নভেম্বর শুরু হবে এই সিরিজটি। ওই মাঠে হবে আসরের প্রথম দুইটি ম্যাচ। এরপর বাকি ম্যাচগুলো হবে লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে। শিরোপা নির্ধারণী ফাইনাল ম্যাচ হবে ২৯ নভেম্বর।
রাউন্ড রবিন লিগে একে অপরের বিপক্ষে দুইটি করে ম্যাচ খেলবে দুই দল। পয়েন্ট টেবিলের সেরা দুই দলকে নিয়ে হবে ফাইনাল। সব মিলিয়ে ৭ ম্যাচে শেষ হবে এই সিরিজ।
আরও পড়ুন
বোলিং পরীক্ষায় পাস প্রোটিয়া স্পিনার |
![]() |
চলতি মৌসুমে এ নিয়ে দ্বিতীয়বার পাকিস্তানের একটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ বদলে হয়ে গেল ত্রিদেশীয় সিরিজ। সংযুক্ত আরব আমিরাতে গত মাসে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলার কথা ছিল পাকিস্তানের। সেখানে আমিরাতকে যুক্ত করে আয়োজন করা হয়েছে ত্রিদেশীয় সিরিজ।
একইভাবে পাকিস্তানের মাঠে তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলার কথা ছিল শ্রীলঙ্কার। এখন ওই টি-টোয়েন্টি সিরিজের বদলে হবে ত্রিদেশীয় সিরিজ। তবে ওয়ানডে সিরিজটিও বাতিল করা হয়নি। শিগগিরই ওই সিরিজের সূচি প্রকাশ করা হবে।
সিলেটে বিসিবির বিশেষ সভার পর সিদ্ধান্ত হয়েছিল, চলতি মাসে কোচদের জন্য দুটি বিশেষ প্রোগ্রাম করবে বিসিবি। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী, চলতি সপ্তাহেই শুরু হতে চলেছে বিশেষ ব্যাটিং কোর্স। আর আগামী সপ্তাহে হবে কোচদের জন্য লেভেল থ্রি কোচিং কোর্স।
অস্ট্রেলিয়ার দুই বিশেষজ্ঞ অ্যাশলে রস ও ইয়ান রেনশর তত্ত্বাবধানে চলতি সপ্তাহের বুধবার শুরু হবে বিশেষ ব্যাটিং কোর্স। মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে তিন দিনের এই বিশেষ কোর্সে অংশ নেবেন ১৫ জনের মতো ব্যাটিং কোচ।
সবার জন্য চমক হিসেবে অপেক্ষা করছে একটি নাম। এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়া মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকেও দেখা যাবে ব্যাটিংয়ের জন্য বিশেষায়িত এই কোচিং প্রোগ্রামে। সব ধরনের ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর আগেই কোচিংয়ে দীক্ষা নিয়ে রাখবেন রিয়াদ।
আরও পড়ুন
রাজশাহীর অধিনায়ক শান্ত, খুলনায় মিঠুন |
![]() |
ব্যাটিংয়ের এই প্রোগ্রাম শেষ হওয়ার পর আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর শুরু হবে পাঁচ দিনের লেভেল থ্রি কোচিং কোর্স। বিসিবির চুক্তিবদ্ধ ও বাইরে থাকা ২৫ থেকে ৩০ জন কোচকে নিয়ে হবে পরিচালিত এই কোর্স। মূলত যারা লেভেল টু করে আর পরবর্তী ধাপে যেতে পারেননি, তাদের জন্যই এটি।
অস্ট্রেলিয়ার আরেক বিশেষজ্ঞ রস টার্নারের তত্ত্বাবধানে লেভেল থ্রি কোচিং কোর্স পরিচালনায় থাকবেন অ্যালান ক্যাম্পবেল ও জিওফ লসন।
কোচিংয়ের দুই প্রোগ্রামের মাঝেই আম্পায়ার, ম্যাচ রেফারি ও অন্যান্য ম্যাচ অফিসিয়ালদের সঙ্গে কাজ করার জন্য বাংলাদেশে চলে আসবেন সাইমন টফেল। বিসিবির সঙ্গে দুই বছরের চুক্তি করা বিশ্বখ্যাত এই আম্পায়ারের বাংলাদেশে আসার কথা ১৩ সেপ্টেম্বর।