সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে ফ্লোরিয়ান ভির্টসকে দলে টানতে যাচ্ছে লিভারপুল। লেভারকুসেনের তারকা মিডফিল্ডারকে কেনার জন্য সব মিলিয়ে রেকর্ড ট্রান্সফার ফি গুনতে হচ্ছে ইংলিশ ক্লাবটিকে। ইএসপিএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, জার্মান প্লেমেকারকে দলে নিতে চুক্তিতে সম্মত হয়েছে দুই ক্লাব। চুক্তির অর্থ যেতে পারে ১৩৬.৩ মিলিয়ন ইউরো পর্যন্ত, যা হতে যাচ্ছে ব্রিটিশ ফুটবলের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ট্রান্সফার।
এর আগে গত সপ্তাহে খবরে এসেছিল, ভির্টসের জন্য ১৫০ মিলিয়ন ইউরো ট্রান্সফার ফি-এর প্রস্তাব দেবে লিভারপুল। এরপর বাতাসে ভাসে গুঞ্জন, লেভারকুসেনের চাওয়া ১৩৫ থেকে ১৪০ মিলিয়ন ইউরোর একটি প্যাকেজ, যেখানে থাকবে নানা বোনাসও। ইএসপিএন বলছে, শেষ পর্যন্ত এর থেকে কম অর্থেই দুই পক্ষ রাজি হয়েছে প্যাজেকের অর্থের পরিমাণ নিয়ে।
আরও পড়ুন
বার্সা বা রিয়াল হলে আমাকে বিদায় করে দিত : গার্দিওলা |
![]() |
প্রাথমিকভাবে ১১৭.৫ মিলিয়ন ইউরো পরিশোধ করবে লিভারপুল। এর সাথে আগামী মৌসুমগুলোতে যোগ হতে পারে ১৮ মিলিয়নের বেশি অতিরিক্ত বোনাস, যা কার্যকর হবে আর্নে স্লটের দলের শিরোপা জেতা ও তার ম্যাচ খেলার সংখ্যার বিচারে। চুক্তির মেয়াদ পাঁচ বছরের।
চুক্তির সব শর্ত পূরণ হলে ভির্টসই হবেন ব্রিটিশ ফুটবলের ইতিহাসে সবচেয়ে ব্যয়বহুল খেলোয়াড়। এখন পর্যন্ত রেকর্ডটি রয়েছে চেলসির মইসিস কাইসেডোর দখলে। ২০২৩ সালে ব্রাইটন থেকে তাকে তিনি যোগ দেন ১১৫ মিলিয়ন ইউরোর ট্রান্সফার-এর বিনিময়ে।
২২ বছর বয়সী ভির্টসের এই চুক্তি লিভারপুলের ইতিহাসেও সবচেয়ে ব্যয়বহুল ট্রান্সফার হতে যাচ্ছে। এর আগে ২০২২ সালে দারউইন নুনেজকে ৮৫ মিলিয়নে ইউরোর বিনিময়ে দলে নিয়েছিল তারা।
ভির্টসকে দলে নিতে লিভারপুলকে লড়তে হয়েছে বায়ার্ন মিউনিখ, ম্যানচেস্টার সিটি ও রিয়াল মাদ্রিদের মতো ইউরোপের শীর্ষ ক্লাবগুলোকে। যদিও বায়ার্ন ছাড়া আনুষ্ঠানিকভাবে অন্য কোনো দলই তার প্রতি আগ্রহের কথা জানায়নি।
আরও পড়ুন
স্টার্লিং-গ্রিলিশকে ছাড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে চেলসি-সিটি |
![]() |
নতুন মৌসুমকে সামনে রেখে ভির্টস হচ্ছেন প্রিমিয়ার লিগ চ্যাম্পিয়ন লিভারপুলের দ্বিতীয় সাইনিং। এর আগে তারা লেভারকুসেন থেকেই তারা দলে টেনেছে জেরেমি ফ্রিমপংকে।
১৩ জুন ২০২৫, ৭:৪১ পিএম
১২ জুন ২০২৫, ৪:৪৪ পিএম
গুঞ্জনটা বাতাসে ভাসছিল কয়েকদিন ধরেই। গত মৌসুমে লা লিগার অন্যতম সেরা গোলরক্ষক হোয়ান গার্সিয়াকে দলে নিতে প্রাথমিক ধাপ সম্পন্ন করে ফেলেছে বার্সেলোনা, খবর স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যমের। সব ঠিক থাকলে খুব দ্রুতই নাকি আসতে যাচ্ছে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা।
ইএসপিএন সূত্রের বরাত দিয়ে নিশ্চিত করেছে, গার্সিয়াকে দলে টানার জন্য এস্পানিওলের সাথে তার চুক্তিতে থাকা ২৫ মিলিয়ন ইউরো রিলিজ ক্লজ পরিশোধ করেছে বার্সেলোনা। কাতালান ক্লাবটি শুক্রবার এই অর্থ লা লিগার অ্যাকাউন্টে জমা দিয়েছে বলে জানানো হয়েছে তাদের প্রতিবেদনে। আশা করা হচ্ছে, দলবদলের চূড়ান্ত প্রক্রিয়া আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই সম্পন্ন হবে।
২৪ বছর বয়সী গার্সিয়া বার্সার সঙ্গে ছয় বছরের জন্য চুক্তি করতে যাচ্ছেন, যা ২০৩১ সাল পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। গ্রীষ্মে যোগ দেওয়া হলেও মূল গোলরক্ষক হওয়াটা তার জন্য হবে কঠিন কাজই। কারণ, তাকে লড়তে হবে মার্ক-আন্দ্রে টের স্টেগেন, ভয়েচেখ শেজনি ও ইনাকি পেনিয়ার সাথে।
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের কয়েকটি ক্লাবও নাকি গার্সিয়ার প্রতি আগ্রহী ছিল। গত গ্রীষ্মেও আর্সেনাল তাকে নেওয়ার চেষ্টা করেছিল। আর এই বছর তাকে দলে পেতে যোগাযোগ করে ম্যানচেস্টার সিটি, অ্যাস্টন ভিলা, নিউক্যাসল ইউনাইটেড ও বোর্নমাউথও। তবে সব ক্লাবকে পেছনে ফেলে গার্সিয়াকে পরবর্তী ঠিকানা হিসেবে বেছে নিয়েছেন বার্সেলোনাকেই।
এস্পানিওল অবশ্য নিজেদের নগর প্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনার কাছে গার্সিয়াকে হারাতে চায়নি। কিন্তু চুক্তিতে থাকা নির্ধারিত রিলিজ ক্লজের কারণে ও স্প্যানিশ এই গোলরক্ষকের ক্লাব ছাড়ার ইচ্ছার কারণে তারা কিছুই করতে পারেনি শেষ পর্যন্ত।
গত মৌসুমে লা লিগা সহ তিনটি ঘরোয়া শিরোপা জেতে বার্সেলোনা। মৌসুমের শুরুতে টের স্টেগেন চোটে পড়লে ক্লাবটিতে যোগ দেন শেজনি। এরপর দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখিয়ে এখন তিনি আছেন স্থায়ী চুক্তির খুব কাছাকাছি অবস্থানে।
দেড় বছরের বেশি মাঠের বাইরে থাকার পর আবারও প্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে ফেরার দ্বারপ্রান্তে পল পগবা। ইএসপিএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লিগ ওয়ানের ক্লাব মোনাকোর সঙ্গে চুক্তির আলোচনায় রয়েছেন এই ফ্রান্সের বিশ্বকাপ জয়ী এই মিডফিল্ডার।
পগবা ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে টেস্টোস্টেরনের অতিরিক্ত মাত্রা ধরা পড়ায় চার বছরের জন্য নিষিদ্ধ হন। আপিলের পর সেই নিষেধাজ্ঞা ১৮ মাসে নেমে আসে। তবে তার মাঠে ফেরাটা কঠিন হয়ে যায় সেই সময়ের ক্লাব য়্যুভেন্তাস গত নভেম্বরে চুক্তি বাতিল করায়। এরপর আর কোনো প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচ খেলেননি পগবা।
৩২ বছর বয়সী পগবা তাই এখন ফ্রি এজেন্ট। বিভিন্ন সময়ে সৌদি প্রো লিগ ও আসছে ক্লাব বিশ্বকাপে অংশ দলগুলোর তাকে নিয়ে আগ্রহের খবর এসেছে। তবে কোনোটাই পায়নি গতি। আর সবশেষ সূত্রের বরাত দিয়ে ইএসপিএন জানিয়েছে, মোনাকোর সঙ্গে আলোচনায় অগ্রগতি হচ্ছে ফ্রান্সের ২০১৮ বিশ্বকাপ জয়ী এই মিডফিল্ডারের।
পগবার ক্লাব ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল ফ্রান্সেই। ২০০৯ সালে লে আভর ছেড়ে ১৬ বছর বয়সে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে যোগ দেন। এরপর আর কখনই ফরাসি দলের হয়ে খেলেননি তিনি। ২০১১ সালে ইউনাইটেডের সিনিয়র দলে অভিষেক হলেও সেভাবে ম্যাচ খেলতে না পারায় ২০১২ সালে নাম লেখান য়্যুভেন্তুসে। ২০১৬ সাল পর্যন্ত সেখানে প্রথম দফায় জেতেন ৪টি সেরি আ শিরোপা।
এরপর ২০১৬ সালে তৎকালীন রেকর্ড ট্রান্সফার ফি-তে (৮৯ মিলিয়ন ইউরা) ইউনাইটেডে ফেরেন। জেতেন ইউরোপা লিগ ও লিগ কাপ। ২০১৮ সালে ফ্রান্সের দ্বিতীয় বিশ্বকাপ জয়ে রাখেন গুরুত্বপূর্ণ অবদান। ২০২২ সালে বিশ্বকাপকে সামনে রেখে আবার ফ্রি এজেন্ট হিসেবে ফেরেন য়্যুভেন্তুসে।
তবে চোটের কারণে সেভাবে খেলতেই পারেননি আর। উল্টো এসবের প্রভাবে মিস করেন ২০২২ বিশ্বকাপও। এরপর আসে বড় ধাক্কাটা। ডোপিং পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হওয়ায় ৪ বছরের নিষেধাজ্ঞা পান, যা পরে কমে আসায় টিকে যায় ক্যারিয়ার।
গুঞ্জনই শেষ পর্যন্ত হল সত্যি। আর্জেন্টিনার সময়ের অন্যতম প্রতিভাবান ফুটবলার ফ্রাঙ্কো মাস্তান্তুয়ানোকে আনুষ্ঠানিকভাবে দলে টানার ঘোষণা দিয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। এর মধ্য দিয়ে স্প্যানিশ ক্লাবটি তরুণ এই ফুটবলারকে পাওয়ার ক্ষেত্রে পেছনে ফেলেছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে।
রিয়াল শুক্রবার এক বিবৃতিতে নিশ্চিত করেছে, মাস্তান্তুয়ানোর সাথে তাদের ছয় মৌসুমের চুক্তি হয়েছে, যা কার্যকর হবে আগামী ১৪ আগস্ট থেকে ২০৩১ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত।
মাত্র ১৭ বছর বয়সেই রিভার প্লেটের জার্সিয়ে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখিহে আলোচনায় জন্ম দিয়েছেন মাস্তান্তুয়ানো। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে আর্জেন্টাইন ক্লাবটির ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সে গোলদাতা হয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন
রেকর্ড গড়ে লিভারপুলে যোগ দিচ্ছেন ভির্টস |
![]() |
মাস্তান্তুয়ানো রিভার প্লেটের একাডেমিতে ২০১৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত খেলেছেন। তাকে ক্লাবটির ভবিষ্যৎ তারকা হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছিল। ফলে ২০২৪-২৫ মৌসুমে জায়গা করে নেন রিভার প্লেটের সিনিয়র দলের সদস্য। দলটির হয়ে জিতেছেন আর্জেন্টাইন সুপার কাপ। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অর্জনের মধ্যে রয়েছে আর্জেন্টিনার জাতীয় দলের ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সে অভিষেকের।
এই কারণেই রিয়ালের বেশ আগে থেকেই তাকে দলে পাওয়ার লড়াইয়ে ছিল পিএসজি। আলোচনা এগিয়ে গিয়েছিল অনেকদূরও। তবে গেল দুই সপ্তাহে রিয়াল আগ্রহ দেখানোর পরই বদলে যায় চিত্র। আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব পাওয়ার সাথে সাথেই সম্মতি জানান মাস্তান্তুয়ানো। ধারণা করা হচ্ছে, তাকে দলে পাওয়ার জন্য কয়েক কিস্তিতে ৪৫ মিলিয়ন ইউরো পরিশোধ করবে রিয়াল।
ম্যানচেস্টার সিটির কোচ হওয়ার পর থেকে দুহাতে পেয়েছেন সাফল্য। তবে গত মৌসুমটা ভীষণ বাজে গেছে পেপ গার্দিওলার। পার করেছেন কোচিং ক্যারিয়ারের সবচেয়ে কঠিন সময়। এরপরও স্প্যানিশ এই কোচের ওপর আস্থা রেখেছে ইংলিশ ক্লাবটি। তবে গার্দিওলা মনে করেন, একই জায়গায় রিয়াল মাদ্রিদ বা বার্সেলোনা হলে তাকে আরও আগেই বরখাস্ত করা হত।
২০২৪-২৫ মৌসুমে গার্দিওলার অধীনে সিটি তিনি কোচ হওয়ার পর সবচেয়ে বাজে পারফরম্যান্স করেছে। টানা চারবার প্রিমিয়ার লিগ জেতার পর এবার তারা লিগ শেষ করেছে তৃতীয় স্থানে থেকে। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লিভারপুলের সাথে ব্যবধান ছিল ১৩ পয়েন্টের। চ্যাম্পিয়নস লিগ ও ক্যারাবাও কাপে আগেভাগে বিদায় নেওয়ার পর এফএ কাপের ফাইনালে পরাজিত হয়েছে ক্রিস্টাল প্যালেসের কাছে।
আরও পড়ুন
রিয়ালে নাম লেখালেন আর্জেন্টিনার প্রতিভাবান মিডফিল্ডার মাস্তান্তুয়ানো |
![]() |
সম্প্রতি ডিএজেডএন-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে গার্দিওলা বলেন, তিনি স্পেনের শীর্ষ দুই ক্লাবে থাকলে এই মুহুর্তে তার অবস্থান হত ভিন্ন।
“আমার এই মৌসুমটা যদি স্পেনে হত, তাহলে আমি অক্টোবরে, নভেম্বরে বা ডিসেম্বরের পর আর কোচিং করতে পারতাম না। আমি যদি বার্সেলোনা বা রিয়াল মাদ্রিদের দায়িত্বে থাকতাম, তাহলে তারা আমাকে ছাঁটাই করে দিত। কিন্তু এখানে সেই প্রশ্নটাই ছিল না। এসব ক্ষেত্রে কিছুটা ধৈর্য ধরতে হয়।”
গেল মৌসুমে সিটির সবচেয়ে বাজে সময় ছিল অক্টোবরের শেষ থেকে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে। এর মধ্যে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ১৩ ম্যাচের ৯টিতে হারে দলটি। তবে ওই কঠিন সময়েও ক্লাব গার্দিওলার প্রতি আস্থা রাখে এবং গত নভেম্বরেই তার সঙ্গে বাড়ায় চুক্তির মেয়াদ।
বাস্তবতা বোঝাতে গার্দিওলা উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরেন রিয়াল মাদ্রিদের সদ্য সাবেক হওয়া কোচ কোচ কার্লো আনচেলত্তিকে, যিনি শিরোপাহীন মৌসুমের পর চুক্তির মেয়াদ শেষের অনেক আগেই চাকরি হারিয়েছেন।
“কার্লো আনচেলত্তিকেই দেখুন না। তিনি এক মৌসুম আগেই চ্যাম্পিয়নস লিগ ও লা লিগা জিতেছেন, আর এখন তিনি ব্রাজিলের কোচ।”
প্রতিনিয়ত উন্নতি করা ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবলের আর্থিক আয়ের চিত্র আরও সমৃদ্ধ হয়েছে। আন্তর্জাতিক অডিট সংস্থা ডেলয়েটের নতুন প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইউরোপের ফুটবল বাজার ২০২৩-২৪ মৌসুমে ৮ শতাংশ বেড়ে ৩ হাজার ৮০০ কোটি ইউরোতে পৌঁছেছে।
ডেলয়েটের ‘ফুটবল অর্থনীতির বার্ষিক পর্যালোচনা’ অনুযায়ী, ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগ - ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ, স্প্যানিশ লা লিগা, জার্মানির বুন্দেসলিগা, ইতালির সেরি আ ও ফ্রান্সের লিগ ওয়ান মিলে এই মৌসুমে ২ হাজার ৪০ কোটি আয় করেছে, যা আগের মৌসুমের চেয়ে ৪ শতাংশ বেশি।
আরও পড়ুন
স্টার্লিং-গ্রিলিশকে ছাড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে চেলসি-সিটি |
![]() |
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবগুলোর সম্মিলিত আয় ছিল ৬৩০ কোটি পাউন্ড, যা ইউরোপের শীর্ষ লিগগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ। তবে এই সময়ে ঐতিহ্যবাহী ‘বিগ সিক্স’ ক্লাবগুলোর গড় রাজস্ব বৃদ্ধির হার ছিল মাত্র ৩ শতাংশ, যেখানে প্রিমিয়ার লিগে টানা দুই মৌসুম থাকা অন্য ক্লাবগুলোর বৃদ্ধির হার ছিল ১১ শতাংশ।
ডেলয়েটের গবেষণা অনুযায়ী, ক্লাবগুলোর বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধিই তাদের রাজস্ব বেড়ে যাওয়ার মূল চালিকাশক্তি। ফলে প্রথমবারের মতো ইংলিশ ক্লাবগুলো সম্মিলিতভাবে ২ হাজার ০০০ কোটি পাউন্ডের বেশি বাণিজ্যিক আয় করেছে ২০২৩-২৪ মৌসুমে, যা ফুটবলের বাণিজ্যিক সক্ষমতা উন্নতির ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক।
অন্যদিকে ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগের ক্লাবগুলো টানা দ্বিতীয় বছরের মতো সম্মিলিতভাবে ৬০০ কোটি ইউরো মুনাফা অর্জন করেছে। পাশাপাশি এই লিগগুলোর ক্লাবের বেতন-রাজস্ব অনুপাত কমে দাঁড়িয়েছে ৬৪ শতাংশে, যা আগের বছর ছিল প্রায় ৬৬ শতাংশ।
৩ দিন আগে
১৩ দিন আগে
১৩ দিন আগে
১৩ দিন আগে
১৩ দিন আগে
১৪ দিন আগে
১৮ দিন আগে
১৯ দিন আগে
২০ দিন আগে
২৪ দিন আগে
২৫ দিন আগে
২৬ দিন আগে
২৬ দিন আগে
২৬ দিন আগে
২৬ দিন আগে