আইপিলের শুরুর দিকে থাকতে পারবেন না, আগেই নিশ্চিত ছিল। কয়েকটি ম্যাচ মিসের পর মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স স্কোয়াডে যোগ দিয়েছেন তারকা পেসার জাসপ্রিত বুমরাহ। তবে তিনি ঠিক কবে মাঠে ফিরতে পারেন, সেটা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে।
মুম্বাইয়ের পরবর্তী ম্যাচ আগামী সোমবার, ঘরের মাঠে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে। এই ম্যাচে বুমরাহর খেলার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ।
বুমরাহ গত শনিবার বেঙ্গালুরুতে সেন্টার অফ এক্সিলেন্সের বিসিসিআইয়ের মেডিকেল স্টাফের কাছ থেকে ছাড়পত্র পান, যেখানে তিনি গত জানুয়ারি থেকে পিঠের চোটের পুনর্বাসনের কাজ করছিলেন। এরপরই তিনি মুম্বাই দলের সাথে যোগ দিয়েছেন। ডানহাতি এই পেসার এখন তার প্রত্যাবর্তনের দিনক্ষণ চূড়ান্ত করার জন্য কোচ মাহেলা জয়াবর্ধনে ও মুম্বাইয়ের সাপোর্ট স্টাফের সাথে কাজ চালিয়ে যাবেন।
আরও পড়ুন
পার্থেই থেকে গেলেন ‘ওয়ান ক্লাব ম্যান’ মার্শ |
![]() |
গত ৪ জানুয়ারী সিডনিতে বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফির শেষ টেস্ট চলাকালীন চোট পেয়ে ছিটকে যান বুমরাহ। শুরুতে দলে থাকলেও পরে বাদ পড়েন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির দল থেকে।
বুমরাহর চোট নিয়ে শেষ আপডেট এসেছিল গত ৪ এপ্রিল। তখন জানা গিয়েছিল যে, তিনি বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে ম্যাচটি মিস করতে যাচ্ছেন। এর পরের ম্যাচে তাকে পাওয়া যাবে কিনা, তা নিয়েও রয়ে গেছে ধোঁয়াশা।
২০১৩ সালে মুম্বাইয়ের হয়ে আইপিএলে অভিষেক হয় বুমরাহর। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত খেলেছেন ১৩৩টি ম্যাচ। শিকার করেছেন ১৬৫টি উইকেট। ২০২৩ সাল বাদে খেলেছেন প্রতিটি মৌসুমেই। সেবার পিঠের চোটের কারণে আইপিএল মিস করেন ভারতের টেস্ট দলের সহ-অধিনায়ক।
এবার বুমরাহকে ছাড়া খেলা চার ম্যাচে ছন্দে দেখা যায়নি মুম্বাইকে। জিতেছে মাত্র একটি, আর হেরে গেছে তিনটিতে।
No posts available.
চলতি বছরের জুনে ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছিলেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। তবে জাতীয় দল থেকে অবসর নিলেও ভিক্টোরিয়ার হয়ে ৫০ ওভারের ম্যাচ খেলবেন তিনি। অবসর ঘোষণার পর প্রথমবার ওয়ানডে খেলতে নামবেন এই অলরাউন্ডার।
মূলত নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ঘরোয়া ওয়ানডে দলে ফিরেছেন ম্যাক্সওয়েল। ডিন জোন্স ট্রফির প্রথম দুই ম্যাচের জন্য ১৪ জনের দল ঘোষণা করেছে ভিক্টোরিয়া। কুইন্সল্যান্ড ও তাসমানিয়ার বিপক্ষে খেলবেন তিনি। ২০২২ সালের মার্চের পর থেকে ভিক্টোরিয়ার হয়ে ম্যাক্সওয়েল খেলেছেন লিস্ট 'এ' ম্যাচ। সেটি ছিল গত বছরের অক্টোবরে নিউ সাউথ ওয়েলসের বিপক্ষে।
আরও পড়ুন
বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ জয়ই আফগানদের শক্তি |
![]() |
২০২৬ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতিকে প্রাধান্য দিতেই ওয়ানডে থেকে অবসর নিয়েছিলেন ম্যাক্সওয়েল। ৩৬ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ১৪৯টি ওয়ানডে খেলেছেন।
এদিকে অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি স্কোয়াডের আরেক সদস্য ম্যাথু শর্টও ভিক্টোরিয়া দলে রয়েছেন। জুলাইয়ে মেজর লিগ ক্রিকেটে খেলার পর থেকে চোটের কারণে কোনো ধরনের ক্রিকেটে অংশ নিতে পারেননি শর্ট। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ এবং ঘরের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে সিরিজ থেকেও বাদ পড়েন তিনি। ম্যাক্সওয়েলের মতো তিনিও চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পর আর কোনো ৫০ ওভারের ম্যাচ খেলেননি।
ভিক্টোরিয়া দল:
উইল সাদারল্যান্ড, পিটার হ্যান্ডসকম্ব, ব্লেক ম্যাকডোনাল্ড, ক্যালাম স্টো, ক্যাম ম্যাকক্লুর, ডেভিড মুডি, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, হ্যারি ডিক্সন, মার্কাস হ্যারিস, ম্যাথু শর্ট, মিচ পেরি, স্যাম এলিয়ট, স্যাম হারপার, টম রজার্স।
এশিয়া কাপে আজ গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মাঠে নামছে বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান। ম্যাচের আগে আফগান কোচ জনাথন ট্রট জানালেন, বাংলাদেশ সফরে প্রথমবার সিরিজ জয় তাঁদের দলের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সহায়তা করেছিল। এবারও দারুণ কিছু করতে প্রত্যয়ী তাঁরা।
আবুধাবিতে আজ মাঠে নামার আগে অতীতের সুখস্মৃতি চারণ করে ট্রট বলেন, 'যখন থেকে এই দলের সঙ্গে আছি, আমরা অনেক স্মরণীয় মুহূর্ত উপভোগ করেছি। আমি মনে করি, ২০২৩ সালে বাংলাদেশে গিয়ে ওদের মাঠে প্রথমবারের মতো ওয়ানডে সিরিজ জেতা ছিল এক বড় অর্জন। বাংলাদেশ ঘরের মাঠে খুব শক্তিশালী দল, তাই সেখানে গিয়ে সিরিজ জেতাটা আমাদের আত্মবিশ্বাস অনেক বাড়িয়ে দিয়েছিল।'
বাংলাদেশ এশিয়া কাপ অভিযান শুরু করেছিল হংকংয়ের বিপক্ষে ৭ উইকেটের জয় দিয়ে। তবে পরের ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হোঁচট খেয়েছেন লিটন দাসরা- হেরেছেন ৬ উইকেটে। বিপরীতে আফগানিস্তান তাদের প্রথম ম্যাচে হংকংকে ৯৪ রানে হারিয়ে দারুণ শুরু করেছে। গ্রুপ 'বি' তে দুই ম্যাচে দুই জয়ে শ্রীলঙ্কা এখন শীর্ষে। তাই আবুধাবির এই ম্যাচটা দুই দলের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ।
আরও পড়ুন
শ্রীলঙ্কার জয়ে কঠিন সমীকরণে বাংলাদেশ |
![]() |
চ্যালেঞ্জে পড়লে রশিদ খানরা নিজেদের সেরাটা দেন বলে মন্তব্য ট্রটের, 'এই আফগান দল যখনই কোনো কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে বা নতুন কিছু করার সুযোগ আসে, তারা নিজের সেরাটা দেয়। শুধু নিজেদের জন্য নয়, ভবিষ্যতের খেলোয়াড়দের জন্যও নতুন পথ তৈরি করে দিচ্ছে তারা।'
টি-টোয়েন্টি সংস্করণে বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান দেখা হয়েছে ৯ বার। এর মধ্যে ৫ ম্যাচে জিতেছে আফগানিস্তান, আর ৫ ম্যাচে জয় বাংলাদেশের। সবশেষ ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আফগানদের কাছে হেরে বিদায় নিয়েছিল বাংলাদেশ।
ম্যাচের আগে তাই ট্রটের আত্মশ্বাসী কণ্ঠ, 'বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচে আমরা জয়ের দিকে পুরোপুরি মনোযোগ দিচ্ছি।' আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের ম্যাচটি শুরু হবে রাত সাড়ে ৮টায়।
এশিয়া কাপে হংকংয়ের শুরুটা বাজে হলেও পরের দুই ম্যাচে লড়াকু পুঁজি পায় তারা। দুটি ম্যাচই ফসকে যায় বাজে ফিল্ডিংয়ের কারণে। আজ দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে ১৪৯ রান সংগ্রহ করে হংকং। সেই রান তাড়া করতে নেমে খাদের কিনারায় পৌঁছে চারিথ আসালাঙ্কারা। যদিও শেষ পর্যন্ত হাসারাঙ্গার বদৌলতে ফল নিজেদের পক্ষে নেয় শ্রীলঙ্কা।
হংকংয়ের ম্যাচ নাগাল থেকে বের হয়ে যাওয়ার মূলে ক্যাচ মিস। আজ মোট ছয়টি ক্যাচ মিস করেছে তারা। যা টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে সর্বোচ্চ। কুড়ি কুড়ি ক্রিকেটে এমন আরও চারটি ঘটনা আছে। ২০০৯ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৬টি ক্যাচ ছেড়েছিল ভারত। ২০১৭ সালে একই দলের বিপক্ষে ৬টি ক্যাচ ছাড়ে দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটাররা। আর ২০২৪ সালে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে একই সংখ্যক ক্যাচ মিস করে অস্ট্রেলিয়া।
আরও পড়ুন
শ্রীলঙ্কার জয়ে কঠিন সমীকরণে বাংলাদেশ |
![]() |
টুর্নামেন্টে মোট ১২টি ক্যাচ তালুবন্দি করতে পারে হংকং। ১১টি ক্যাচ মিস করে তারা। আর এই ক্যাচ মিস কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে তাদের। বেজেছে বিদায়ঘণ্টাও। ক্যাচ মিস নিয়ে দলটির অধিনায়ক ইয়াসিম মুর্তজা বলেছেন,
"আমরা কয়েকটি ক্যাচ ফেলেছিলাম এবং তাতে খেলাটা হাতছাড়া হয়ে যায়। ইতিবাচক দিক হলো (আমরা) বড় মঞ্চে খেলছি, (এটা) স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতোই। আমরা (ফিরে যাওয়ার পর) অনেক কিছু ভাবব এবং সেগুলো নিয়ে কাজ করব।"
শ্রীলঙ্কার জন্য ম্যাচটা একটু চ্যালেঞ্জিং হয়ে ওঠেছিল। যার কারণ, হংকংয়ের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি এবং শেষ দিকে ৮ রানে ৪ উইকেট খুঁইয়ে বসা। তবে দলের পক্ষ থেকে বার্তা পরিষ্কার ছিল—জিততে হলে ঘাম ঝরাতে হবে। শেষ পর্যন্ত ঘাম ঝরিয়ে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচ জিতেছে চারিথ আসালাঙ্কারা। এ জয়ে সুপার ফোরে এক পা দিয়ে রেখেছে সাবেক চ্যাম্পিয়নরা। অন্যদিকে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে হংকংয়ের।
এশিয়া কাপে এ গ্রুপে শীর্ষে উঠে এলো শ্রীলঙ্কা। দুই জয়ে লঙ্কানদের পয়েন্ট চার। রান রেট ১.৫৪৬। দ্বিতীয়স্থানে আফগানিস্তান। রশিদ খানের দলের পয়েন্ট দুই। আফগানরা মাত্র একটি ম্যাচে অংশ নিয়েছে। তাদের রানরেট ৪.৭০০। আর তৃতীয়তে থাকা বাংলাদেশ দুই ম্যাচে মাত্র একটি জয় পেয়েছে। তাদের রান রেট -০.৬৫০। আগামীকাল আফগানিস্তানের বিপক্ষে লিটন দাসদের ম্যাচ। এই ম্যাচে হেরফের হলেই বিদায়ঘণ্টা বেজে যাবে বাংলাদেশের।
আরও পড়ুন
পিসিবির চিঠির উত্তর দেয়নি আইসিসি! |
![]() |
এদিন দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায় শ্রীলঙ্কা। আগে ব্যাটিং করে লঙ্কানদের ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দেয় তারা। তবে ৭ বল হাতে রেখে সে রান টপকে যায় শ্রীলঙ্কা।
আগে ব্যাটিংয়ে নেমে হংকংকে ভালো শুরু এনে দেন দুই ওপেনার জিশান আলী ও আনশুমান রাঠ। পাওয়ার প্লের সুযোগ নিয়ে ইনিংসের দ্বিতীয় ও তৃতীয় ওভারে যথাক্রমে ১০ ও ১৩ রান তোলেন তারা। তবে দলীয় ৪১ রান জিশানকে চামিরা সাজঘরে ফেরালে ভাঙে হংকংয়ের ওপেনিং জুটি। ১৭ বলে ২৩ রান করেন জিশান। এরপর ক্রিজে এসে ধুঁকেছেন বাবর হায়াত। হাসারাঙ্গার শিকার হওয়ার আগে মাত্র ৪ রান আসে তার ব্যাট থেকে। এরপর নিজাকাত খানকে সাথে এগিয়েছেন আনশুমান রাঠ। দুইজনের সাবলীল ব্যাটিংয়ে এগিয়েছে হংকং। ৪৩ বলে ৬১ রানের জুটি গড়েন তারা দুইজন। রাঠকে আউট করে জুটি ভাঙেন চামিরা। ৪৬ বলে চারটি চারের সাহায্যে ৪৮ রান করেন এই ব্যাটার।
আরও পড়ুন
সুপার ফোরে ভারত, চিন্তায় পাকিস্তান |
![]() |
এদিন হংকংয়ের অধিনায়ক ইয়াসিম মর্তুজা ব্যর্থ হয়েছেন ব্যাট হাতে৷ বাকি সময়টায় হংকংয়ের ইনিংসকে টেনেছেন নিজাকাত খান। ইনিংসের শেষ ওভারে ৩৬ বলে ব্যক্তিগত ফিফটির দেখা পান এই ব্যাটার। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ওভারে ৪ উইকেটে ১৪৯ রান সংগ্রহ করে হংকং। ৩৮ বলে চারটি চার ও দুই ছক্কায় অপরাজিত ৫২ রান করেন নিজাকাত খান।
জবাবে ২৬ রানে প্রথম উইকেট পতন ঘটে শ্রীলঙ্কার। তবে কামিল মিশরাকে নিয়ে হাল ধরেন পাথুম। কামিল ফিরলে নিজের ইনিংস বড় করার পাশাপাশি দলকে এগিয়ে নেন। যদিও দলীয় ১১৯ রানের মাথায় লঙ্কান ওপেনার রান আউটে কাটা পড়লে বিপদে পড়ে দল। ব্যক্তিগত ৬৮ রানে ফিরেন তিনি। এরপর ১১৯ থেকে ১২৭ রানের মধ্যে আরও তিন ব্যাটারকে হারায় লঙ্কানরা। শেষ অমঙ্গলের হাত থেকে বাঁচান দাসুন শানাকা ও হাসারাঙ্গা। দুজনের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে ৪ উইকেটে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে শ্রীলঙ্কা।
ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্বে ম্যাচ রেফারি অ্যান্ডি পাইক্রফটের অপসারণ দাবি করেছিলেন এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি) প্রধান ও পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি। যদিও তার অনুরোধের বিষয়ে এখন পর্যন্ত প্রতিক্রিয়া জানায়নি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)।
পিসিবি চেয়ারম্যান মোহসিন নাকভি যেভাবে এশিয়া কাপে ম্যাচ রেফারি অ্যান্ডি পাইক্রফটকে পরিবর্তনের দাবি জানিয়েছেন, সেটি মানার সম্ভাবনা খুবই কম—এমনটাই ইঙ্গিত পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে ক্রিকেট বিষয়ক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ক্রিকবাজ।
জানা গেছে, এখন পর্যন্ত নাকভির মেইলের উত্তর দেয়নি আইসিসি। ধারণা করা হচ্ছে, পিসিবির ম্যাচ রেফারি পরিবর্তনের অনুরোধ মানার মতো পর্যাপ্ত কারণ আইসিসির কাছে নেই। যদি এখনো কোনো অফিসিয়াল উত্তর দেয়নি ক্রিকেট নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা। আশা করা হচ্ছে, খুব শিগগিরই আইসিসি এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানাবে।
আরও পড়ুন
সুপার ফোরে ভারত, চিন্তায় পাকিস্তান |
![]() |
পাকিস্তানের অভিযোগ, টসের সময় ম্যাচ রেফারি অ্যান্ডি পাইক্রফটই দুই অধিনায়ককে হাত মেলাতে মানা করেছিলেন। যা কিনা খেলাধুলার স্পিরিটের সরাসরি বিরোধী। তাই পাইক্রফটকে দায়ী করে এক টুইট বার্তায় তার অপসারণ দাবি করেন নাকভি।
“পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) আইসিসির কাছে অভিযোগ জানিয়েছে যে, ম্যাচ রেফারি আইসিসি কোড অব কন্ডাক্ট এবং এমসিসি'র স্পিরিট অব ক্রিকেটসংক্রান্ত আইন ভঙ্গ করেছেন। এই কারণে এশিয়া কাপ থেকে ওই ম্যাচ রেফারিকে অবিলম্বে অপসারণের দাবি জানিয়েছে পিসিবি।”