১৬ নভেম্বর ২০২৫, ১১:২০ পিএম

পাকিস্তান সফরে ভুলে যাওয়ার মতোই পারফরম্যান্স করছে শ্রীলঙ্কা। স্বাগতিকদের বিপক্ষে প্রথম দুই ওয়ানডে হারের পর আজ সিরিজের তৃতীয় ম্যাচও খোয়াল কুশল মেন্ডিসের দল। এ জয় শাহীন শাহ আফ্রিদিদের ৯ বছর আগের স্মৃতিতে ফেরাল। ২০১৭ সালে লঙ্কানদের ৫-০ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজে হারিয়েছিল পাকিস্তান।
রাওয়ালপিন্ডিতে আজ ভিন্ন দুই উদ্দেশ্য নিয়ে নেমেছিল পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কা। এক পক্ষের সম্মান বাঁচানোর, অন্য পক্ষের হোয়াইটওয়াশ লজ্জায় ডুবানোর। লো-স্কোরিং ম্যাচে অবশ্য জয়টা স্বাগতিকদেরই হয়েছে। ২১১ রানের লক্ষ্যে নেমে ৩২ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটে জয় পায় তারা।
এদিন লক্ষ্য তাড়ায় নেমে শুরুতেই হাসিবুল্লাহ খানকে হারায় পাকিস্তান। লঙ্কানদের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে অভিষেক হয় এই উইকেটকিপার ব্যাটারের। দুর্ভাগ্য, নিজেকে প্রমাণ করতে পারেননি তিনি। ফেরেন ডাক মেরে।
মাত্র ৮ রানে উদ্বোধনী জুটি ভাঙলেও আশা জিইয়ে রাখেন ফাখার জামান। সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৭৮ রানের ইনিংস খেলা বা-হাতি ওপেনার আজও অর্ধশতকের দেখা পান। যখন সাজঘরে ফেরেন নামের পাশে ছিল ৫৫ রান।
আগের ম্যাচে ক্যারিয়ারের ২০ তম সেঞ্চুরি হাঁকানো বাবর আজম আজ ইনিংস বড় করতে পারেননি। থিতু হয়েছিলেন ঠিকই, ৩২ রানে অগত্যা জেফরি ভ্যান্ডারসের বল তাঁর স্ট্যাম্প ভেঙে দেয়। এরপর সালমান আলী আগা নেমে খানিক বিপদ বাড়ান। সেট হওয়ার আগেই উইকেট বিলিয়ে দিয়ে ফেরেন।
দলের ছোট খাট ধাক্কা আমলে না নিয়ে একান্ত মনে ব্যাট চালিয়ে যান মোহাম্মদ রিজওয়ান। ম্যাচ শেষ করে মাঠ ছাড়েন পাকিস্তানের উইকেটকিপার এই ব্যাটার। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ১৯তম ফিফটির দিনে শেষ পর্যন্ত ৬১ রানে অপরাজিত থাকেন রিজওয়ান।
এর আগে স্বাগতিকদের আমন্ত্রণে ব্যাটিংয়ে নেমে বেশ ধারাবাহিক ব্যাটিং করে শ্রীলঙ্কার ব্যাটাররা। ইনিংস ফিফটিতে রূপ দিতে পারেননি কোনো ব্যাটার। সর্বোচ্চ রান ছিল সাদেরা সামারাবিক্রমার। ৬৫ বলে ৪৮ রানের ইনিংস খেলেন ডান হাতি এই ব্যাটার।
এদিন সফরকারী দলের উপরের সারির পাঁচ ব্যাটারের সবাই দুই অঙ্কের রান স্পর্শ করেন। তবে মোহাম্মদ ওয়াসিম -হারিস রউফদের পরিমিত বোলিংয়ে বড় হওয়ার আগেই থেমে যায় লঙ্কানদের ইনিংস। তাছাড়া লেজের সারির ব্যাটারদের কাছ থেকে আশানুরূপ রান না আশায় ২১১ রানে থেমে যায় লঙ্কানদের ইনিংস।
No posts available.
১৬ নভেম্বর ২০২৫, ৭:৩৩ পিএম

চমৎকার সেঞ্চুরি করে প্রথম ওয়ানডে নিউ জিল্যান্ডকে জিতিয়েছেন ড্যারেল মিচেল। কিন্তু তাকে পরের ম্যাচে পাওয়া যাবে কিনা, সেটি নিয়ে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। কুচকির চোটে সিরিজ থেকে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কা অভিজ্ঞ ব্যাটার।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডে খেলতে সোমবার ক্রাইস্টচার্চ থেকে নেপিয়ারে যাওয়ার কথা নিউ জিল্যান্ড দলের। তবে বাকিদের সঙ্গে যাবেন না মিচেল। ক্রাইস্টচার্চে থেকেই কুচকির স্ক্যান করাবেন ৩৪ বছর বয়সী ব্যাটার।
এরই মধ্যে মিচেলের কাভার হিসেবে হেনরি নিকোলসকে দলে ডেকেছে নিউ জিল্যান্ড। গত এপ্রিলের পর আর ওয়ানডে খেলেননি নিকোলস। এছাড়া স্কোয়াডে আগে থেকেই আছেন আরেক ব্যাটার মার্ক চ্যাপম্যান।
শেষ পর্যন্ত মিচেল যদি ছিটকে যান, তাহলে আরও দীর্ঘ হবে নিউ জিল্যান্ডের চোটের তালিকা। এর মধ্যে পাঁজরের চোটে মোহাম্মদ আব্বাস, পায়ের চোটে ফিন অ্যালেন, হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে লকি ফার্গুসন ও বেন সিয়ার্স, গোড়ালির চোটে অ্যাডাম মিলনে, পিঠের চোটে উইল ও'রোক, কুচকির চোটে গ্লেন ফিলিপস মাঠের বাইরে আছে।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে হালকা চোট পাওয়া কেন উইলিয়ামসনকেও রাখা হয়নি ওয়ানডে দলে। আপাতত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের প্রস্তুতির দিকে নজর দিয়েছেন অভিজ্ঞ ব্যাটার।

ঘাড়ের সমস্যা কাটিয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন ভারতের টেস্ট অধিনায়ক শুভমান গিল। তবে অনিশ্চয়তা পুরোপুরি কাটেনি। এখনই মাঠে ফিরতে প্রস্তুত নন ২৬ বছর বয়সী ব্যাটার।
কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে ঘাড়ে অস্বস্তি বোধ করেন গিল। পরে মাঠেই প্রাথমিক শুশ্রুষার পর তাকে ভর্তি করা হয় কলকাতার এক হাসপাতালে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানায়, হাসপাতালে কিছু সময়ের জন্য আইসিইউতে (ইন্টেন্সিভ কেয়ার ইউনিট) ছিলেন গিল। তবে গুরুতর কিছুর শঙ্কা এড়িয়ে এখন হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন
| শ্রীলঙ্কাকে হোয়াইটওয়াশ করে ৯ বছর আগের স্মৃতি ফেরাল পাকিস্তান |
|
ইডেনে মঙ্গলবার অনুশীলন করবে ভারতীয় দল। সেটিতে গিলের অংশ নেওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। এমনকি বুধবার দলের সঙ্গে গুয়াহাটিতেও যেতে পারবেন না তিনি। কারণ ঘাড়ের সমস্যা থাকলে বাণিজ্যিক বিমান ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
কলকাতা টেস্টে হারের পর দ্বিতীয় ইনিংসে গিলের অভাব অনুভূত হওয়ার কথা স্বীকার করেছেন ভারত কোচ গৌতম গম্ভীর। গুয়াহাটিতে আগামী শনিবার শুরু হতে যাওয়া টেস্টে গিলকে পাওয়া যাবে কিনা, সেটিও নিশ্চিত করতে পারেননি গম্ভীর।
দ্বিতীয় টেস্টে গিল যদি না থাকেন, বিকল্প ব্যাটার আছেন দুই বাঁহাতি সাই সুদর্শন ও দেবদূত পাডিক্কাল। তাদের কেউ সুযোগ পেলে ভারতের একাদশে বাঁহাতি ব্যাটার হয়ে যাবে মোট সাত জন। যা কিনা সাইমন হার্মার বা এইডেন মার্করামকে দিতে পারে বাড়তি সুবিধা।

এশিয়া কাপ রাইজিং স্টার টুর্নামেন্টে নিজেদের প্রথম ম্যাচে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে রান–পাহাড়ে চড়েছিল ভারত ‘এ’ দল। বৈভব সূর্যবংশীর ১৪৪ রানের (৪২ বল) ওপর ভর করে ২৯৭ রান সংগ্রহ করে ম্যান ইন ব্লুজরা। তবে দ্বিতীয় ম্যাচে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তান ‘এ’ দলের সঙ্গে পেরে ওঠেনি ভারত ‘এ’ দল। উল্টো দেখেছে বড় হার।
কাতারের রাজধানী দোহার ওয়েস্ট ইন্ড পার্ক আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টস জিতে ভারতকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান পাকিস্তান ‘এ’ দলের অধিনায়ক ইরফান খান। ব্যাটিংয়ে নেমে ব্যর্থতার পরিচয় দেয় বেশিরভাগ ভারতীয় ব্যাটার। সাইদ আজিজ ও সাদ মাসুদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ১৩৬ রানে গুটিয়ে যায় তারা। লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ৮ উইকেট হাতে রেখে জয় তুলে নেয় পাকিস্তান।
এশিয়া কাপ রাইজিং স্টারে এটি পাকিস্তানের দ্বিতীয় জয়। টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচে ওমানের বিপক্ষেও বড় জয় পেয়েছিল তারা।
আজ পাকিস্তান পেয়েছে দুই জয়। শ্রীলঙ্কাকে ওয়ানডে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ করেছে শাহীন শাহ আফ্রিদিরা। রাওয়ালপিন্ডির পর দোহাতেও আরেক উৎসবের উপলক্ষ এনে দিয়েছেন সাইদ আজিজরা।
মুদ্রার উল্টো পিঠ দেখেছে ভারত। একই দিনে দুটি বড় হার দেখেছে দেশটির ক্রিকেট। টেস্ট সিরিজে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে হেরেছে শুভমান গিলের দল। আর তাদের ‘এ’ দলও হেরেছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে।
এদিন ভারতের সাদামাটা লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ঝড় তোলেন মাজ সাদাকাত। ৪৭ বলে ৭৯ রান করেন তিনি; যাতে ছিল ৭টি চার ও ৪টি ছয়। ম্যাচের শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন সাদাকাত। সঙ্গী হিসেবে পেয়েছিলেন মোহাম্মদ নাঈম ও ইয়াসির খানকে। দুজন ফিরে গেলে মোহাম্মদ ফাইককে নিয়ে ম্যাচ শেষ করেন তিনি।
এর আগে ব্যাটিংয়ে নেমে পাকিস্তানের বোলারদের সামনে হিমশিম খেতে হয় সূর্যবংশীকে। আগের ম্যাচে ঝড় তোলা ভারতীয় তরুণ ব্যাটার এদিন সাইদ আজিজ ও সুফিয়ানদের সামনে ছিলেন অসহায়। যদিও দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৫ রান করেন তিনি। কিন্তু বাকিদের ব্যর্থতায় বড় হার দেখে ভারত।

ছয় বছর পর কলকাতার ইডেন গার্ডেনে ফিরেছে টেস্ট ক্রিকেট। তবে ভারতের ক্রিকেটপ্রেমীদের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেননি শুভমান গিলরা। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে লজ্জাজনকভাবে হেরেছে ভারত।
কলকাতা টেস্টে চার ইনিংস মিলিয়ে কোনো দলই দুই শ’ রান ছুঁতে পারেনি। দক্ষিণ আফ্রিকার দেওয়া ১২৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে মাত্র ৯৩ রানে গুটিয়ে যায় শুভমান গিলের দল। ফলে ইডেন গার্ডেনের পিচকে ঘিরে সমালোচনার ঝড় ওঠে। যদিও দলটির কোচ গৌতম গম্ভীর পিচ নিয়ে মন্তব্য করতে নারাজ। তবে তিনি জানিয়েছেন, ভারতের ইচ্ছামতোই তৈরি করা হয়েছিল পিচ।
গম্ভীর বলেন,
‘ইডেনের পিচ বিপজ্জনক ছিল না, খেলার উপযোগীই ছিল। টেম্বা বাভুমা রান করেছে, ওয়াশিংটন সুন্দরও ভালো ব্যাট করেছে। এমন উইকেট ছিল না যে খেলা যাবে না। জানি না কেন বারবার স্পিন সহায়ক বলা হচ্ছে। এই ম্যাচে তো জোরে বোলাররাই বেশি উইকেট পেয়েছে। এমন পিচে ব্যাটারদের টেকনিক, মানসিক শক্তি ও ধৈর্যের পরীক্ষা দিতে হয়—যেখানে আমরা ব্যর্থ হয়েছি।’
কলকাতায় এসে গম্ভীর নিজেই পিচ কেমন চান তা কিউরেটর সুজন মুখোপাধ্যায়কে জানিয়েছিলেন। খেলা শুরুর চার দিন আগে পিচে পানি দেওয়া বন্ধ করে তাঁর অনুরোধ অনুযায়ীই উইকেট প্রস্তুত করা হয়। যেমন পিচ চাওয়া হয়েছিল, তেমনই পেয়েছেন জানিয়ে গম্ভীর বলেন,
‘আমরা যেমন পিচ চেয়েছিলাম, ঠিক তেমনই পেয়েছি। কিউরেটর অনেক সাহায্য করেছেন। কিন্তু ভালো খেলতে না পারলে তো এমনই হবে। ১২৪ রান তাড়া করতে না পারার কোনো যুক্তি নেই।’
গত বছরও স্পিন সহায়ক পিচ বানিয়ে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ব্যর্থ হয়েছিল ভারত। ঘরের মাঠে ০–৩ ব্যবধানে সিরিজ হেরেছিল। এবার দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেও সিরিজ হারার শঙ্কায় পড়েছে ভারত।

পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) যুক্ত হচ্ছে আরও ২টি নতুন দল। গতকাল নিজের এক্স (টুইটার) অ্যাকাউন্টে বিষয়টি জানিয়েছেন পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চেয়ারম্যান মোহসিন নাকভি।
বর্তমানে ৬ দলের অংশগ্রহণে হয়ে থাকে পিএসএল। নতুন ২টি দল যুক্ত হলে লিগটিতে মোট দলের সংখ্যা দাঁড়াবে ৮। ২০২৬ সালে পিএসএলের ১১তম মৌসুমে যুক্ত হবে নতুন দলগুলো।
পিএসএলের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে বেশ আলোচনা হচ্ছে। আইপিএলের মতো আরও রোমাঞ্চকর করতে দল বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে পিসিবি। বর্তমানে ১০ দলের অংশগ্রহণে হয়ে থাকে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল)। ধীরে ধীরে সে পথেই হাঁটছে পিসিবি।
যদিও দল বৃদ্ধির বিষয়ে পিসিবি চেয়ারম্যান নাকভি বলেন,
‘নতুন দুটি স্বপ্নের সময়। পিএসএল আরও বড় হচ্ছে। নতুন দুই ফ্র্যাঞ্চাইজির মালিকানা বিক্রির প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে।’
পিসিবি প্রধান আরও জানান, নতুন দল নিতে আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য নির্দেশনা প্রকাশ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, টেকনিক্যাল প্রপোজাল জমা দেওয়ার শেষ সময় ১৫ ডিসেম্বর।
নতুন দুটি দলের জন্য আগ্রহী বিডাররা হায়দরাবাদ, সিয়ালকোট, মুজাফরাবাদ, ফয়সালাবাদ, গিলগিট ও রাওয়ালপিন্ডি—এই শহরগুলোর মধ্য থেকে নির্বাচন করতে পারবেন।
এর আগে, পিএসএলের বিদ্যমান দলগুলোর জন্য স্বাধীনভাবে নতুন করে মূল্যায়ন (ভ্যালুয়েশন) সম্পন্ন করেছে পিসিবি। নতুন ১০ বছরের চক্রের জন্য সংশোধিত ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি–সংক্রান্ত নবায়ন পত্র পাঠানো হয়েছে সব দলকে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তাদের সিদ্ধান্ত জানাতে বলা হয়েছে।