২০১৯ সালে নেপালে অনুষ্ঠিত এসএ গেমসে অ্যামেচার বক্সিংয়ে দেশকে রৌপ্য পদক উপহার দিয়েছিলেন বাংলাদেশের রবিন মিয়া। কিন্ত ব্যাক পেইন ইনজুরিতে প্রায় দুই বছর দূরে ছিলেন বক্সিং থেকে। হতাশা থেকে একটা সময় বক্সিংকেই বিদায় জানানোর মতো অবস্থা তৈরি হয়েছিল রবিনের। কিন্ত না! বক্সিংকে বিদায় জানাতে হয়নি রবিন মিয়াকে।
বরং রিংয়ে রবিন প্রত্যাবর্তন করলেন বীরের মতোই। জিতলেন চ্যাম্পিয়নের তকমা। সেটি প্রফেশনাল বক্সিংয়ে।
এএফ বক্সিং প্রমোশন ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং বাংলাদেশ প্রফেশনাল বক্সিং সোসাইটির আয়োজনে রাজধানীর বসুন্ধরার জেএএফএফ এরেনায় অনুষ্ঠিত হয় ১৩ বাউটের জেন-জি ফাইট নাইট পেশাদার বক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপ। যেখানে আন্তর্জাতিক বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হন রবিন মিয়া। একচেটিয়া লড়াইয়ে রবিন হারিয়েছেন নেপালের পুরান রায়কে।
আন্তর্জাতিক বিভাগের আরেক খেলায় ছয় রাউন্ডের বাউটে নেপালের বক্সার মহেন্দ্র চাঁদ বাহাদুরকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হন বাংলাদেশের আবদুল মোতালেব।
তবে আন্তর্জাতিক বিভাগে নেপালের অনীল কুমার পুনমাগারের কাছে হেরে যান বাংলাদেশের জয়নুল আবেদীন জয় এবং ভারতের দেবেন্দ্রর মুক্কারের কাছে হেরে বসেন জোবায়েদ খন্দকার।
আন্তর্জাতিক বিভাগের নারী ইভেন্টে ভারতের তান্নু দেবীর কাছে হেরেছেন বাংলাদেশের তানজিলা।
অন্যদিকে দেশীয় বিভাগের ৬টি ইভেন্টের ফাইনালে যথাক্রমে-জুঁই লিমাকে হারিয়ে অন্তরা বৃষ্টি, তানজিলা আক্তার শিফাকে হারিয়ে শামীমা আক্তার, শামীমকে হারিয়ে শাহীন খান, মোহাম্মদ রাকিবকে হারিয়ে মোহন আলী, শিহাব চয়নকে হারিয়ে সারোয়ার জাহান সাকিব এবং রাজু মিয়াকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন শিমুল মিয়া।
এরআগে প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ প্রফেশনাল বক্সিং অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিবিএস) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান। এ সময় এশিয়ান বক্সিং কাউন্সিলের প্রতিনিধি প্রফেসর ড. থাউথ প্লুমস্যামরান উপস্থিত ছিলেন।
গত জুলাই-আগষ্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পতন ঘটে ফ্যাসিবাদী সরকারের। হাজার হাজার ছাত্রদের প্রাণের বিনিময়ে পতন ঘটে আওয়ামীলীগ সরকারের। ফলে দেশকে নতুন করে গড়ার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করছেন ছাত্ররা। নতুন এই প্রজন্মের নাম জেন-জি। দেশকে নতুনত্ব এনে দেওয়া সেই প্রজন্মেকে উৎসর্গ করে অনুষ্ঠিত হয় এই জেন-জি বক্সিং ফাইট নাইট।
২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭:২১ পিএম
২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:২৫ পিএম
২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:৩৪ পিএম
২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:২৯ পিএম
বিজয় দিবস কাবাডির পুরুষ বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ নৌ বাহিনী। আর নারী বিভাগে শিরোপা জিতেছে বাংলাদেশ পুলিশ। পুরুষ ও নারী দুই বিভাগের ফাইনাল ম্যাচ আজ অনুষ্ঠিত হয়। নৌ বাহিনী হারিয়েছে বিমান বাহিনীকে আর পুলিশ জয় পেয়েছে আনসারের বিপক্ষে।
শহীদ (ক্যাপ্টেন) এম মনসুর আলী জাতীয় হ্যান্ডবল স্টেডিশহীদ (ক্যাপ্টেন) এম মনসুর আলী জাতীয় হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামে প্রথমে পুরুষ বিভাগের ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। টান টান উত্তেজনার ম্যাচে মাত্র দুই পয়েন্টের ব্যবধানে বিমান বাহিনীকে হারিয়েছে নৌ বাহিনী। তুহিন তরফদাররা ফাইনাল জিতেছে ৩৮-৩৬ পয়েন্টে। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মধ্য দিয়ে গ্রুপ পর্বে বিমান বাহিনীর কাছে হারের প্রতিশোধ নিল নৌ বাহিনী।
ম্যাচের শুরুতে বিমান বাহিনী কিছুটা এগিয়ে গেলেও আস্তে আস্তে নিজেদের গুছিয়ে নেয় নৌ বাহিনী। ম্যাচে লিড বাড়িয়ে প্রতিপক্ষের উপর প্রাধান্য বিস্তার করতে থাকে তারা। প্রথমার্ধে ১২ পয়েন্টের ব্যবধানে এগিয়ে যায় নৌ বাহিনী। তাদের সংগ্রহ ছিল ২৬। আর বিমান বাহিনীর ১৪।
আঘাত পেয়ে প্রথমার্ধের শেষ দিকে ম্যাচ থেকে ছিটকে পড়েন বিমান বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় দীপায়ন। এর ফলে শক্তিতে কিছুটা ভাটা পড়ে বিমানের। টানা তিন খেলায় ম্যাচ সেরা হয়েছিলেন দীপায়ন।
তবে বিরতি থেকে ফিরে ম্যাচ জমিয়ে তুলে বিমান বাহিনী। পয়েন্টের ব্যবধান কমিয়ে দারুণভাবে ম্যাচে ফিরে তারা। এক সময় দুই দলের পয়েন্ট দাঁড়ায় সমান ৩৪। তবে শেষ দিকে আর কুলিয়ে উঠতে পারেনি বিমান বাহিনী। ম্যাচের শেষ বাঁশি বাজার সাথে সাথে বিজয়ের উল্লাসে মেতে উঠে নৌ বাহিনীর খেলোয়াড়রা। ম্যাচে দুই দলই দুইটি করে লোনা পেয়েছে। ফাইনাল ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন নৌ বাহিনীর তুহিন তরফদার। টুর্নামেন্টের সেরা রেইডার বিমান বাহিনীর মিজান আহমেদ। সেরা ক্যাচার নৌ বাহিনীর নাসির উদ্দিন। আর টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন বিমান বাহিনীর দীপায়ন।
নারী বিভাগের ফাইনালে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ। শিরোপার লড়াইয়ে পুলিশ ২৬-১৬ পয়েন্টে হারিয়েছে বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপিকে।
এই ম্যাচেও জমজমাট লড়াই হয়েছে। প্রথমার্ধে সমান তালে লড়েছে দুই দল। কেউ কাউকে ছাড় দেয়নি বিন্দুমাত্র। পুলিশ ও আনসারের পয়েন্ট ছিল সমান ১০। দ্বিতীয়ার্ধেও ম্যাচের আকর্ষণের কোন কমতি ছিল না। তবে একটা সময় পুলিশ ব্যবধান কিছুটা বাড়িয়ে সুবিধাজনক অবস্থায় চলে যায়। আনসার আর ম্যাচে ফিরতে পারেনি।
ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় পুলিশের ইসরাত জাহান। টুর্নামেন্টের সেরা রেইডার পুলিশের নবর্শি চাকমা। সেরা ক্যাচার আনসারের স্মৃতি খাতুন। আর সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন পুলিশের শ্রাবণী মল্লিক।
ফাইনাল ম্যাচে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কাবাডি ফেডারেশনের সভাপতি ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ বাহারুল আলম। খেলা শেষে বিজয়ীদের পুরস্কৃত করেন তিনি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কাবাডি ফেডারেশনের সহ-সভাপতি আইজিপি প্রিজন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মোঃ মোতাহের হোসেন, সহ-সভাপতি হাফিজুর রহমান খান, সহ-সভাপতি আবদুল্লাহ আল নোমান ও সাধারণ সম্পাদক এস এম নেওয়াজ সোহাগ।
বিজয় দিবস কাবাডির পুরুষ বিভাগের ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী। প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে বিমান বাহিনী ৩৯-৩৬ পয়েন্টে হারিয়েছে বাংলাদেশ পুলিশকে। আগামীকাল শিরোপার লড়াইয়ে বিমান বাহিনীর প্রতিপক্ষ নৌ বাহিনী।
এর ফলে 'খ' গ্রুপের দুটি দল ফাইনালে গেল। গ্রুপ পর্বে বিমান বাহিনী ৩৭-৩৪ পয়েন্টে নৌ বাহিনীকে হারিয়েছিল। তাই ফাইনাল ম্যাচ নৌ বাহিনীর জন্য প্রতিশোধেরও।
'খ' গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালে জায়গা করে নেয় বিমান বাহিনী। আর 'ক' গ্রুপ থেকে রানার্স আপ হয়ে শেষ চারে আসে বাংলাদেশ পুলিশ।
শহীদ (ক্যাপ্টেন) এম মনসুর আলী জাতীয় হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ম্যাচের শুরু থেকে ভাল লড়াই হয়েছে দুই দলের মাঝে। তবে প্রথমার্ধের খেলা শেষে বিমান বাহিনী ২১-১৪ পয়েন্টে এগিয়ে যায়। বিরতির পর আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল ম্যাচে। শেষ দিকে লড়াই জমিয়ে তুলেছিল পুলিশ।
কিন্তু মাত্র তিন পয়েন্টের ব্যবধানে ম্যাচ হারে তারা। বিজয়ের হাসি নিয়ে খেলা শেষ করে বিমান বাহিনী। ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন বিজয়ী দলের দীপায়ন।
এর আগে গত রোববার তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ প্রথম সেমিফাইনালে ৩৮-৩৬ পয়েন্টে সেনাবাহিনীকে হারিয়ে ফাইনালে জায়গা করে নেয় নৌ বাহিনী। নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষে দু'দলের সমান ৩২ পয়েন্ট ছিল। এরপর ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারিত হয় টাইব্রেকারে।
২০২৪ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত ছয় মাসের বর্ষপঞ্জি অনুমোদন করেছে বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশন। আজ রোববার বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটির প্রথম সভায় এসব কার্যক্রম অনুমোদন করা হয়েছে।
ইন্সপেক্টর জেনারেল অব বাংলাদেশ পুলিশ ও বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের সভাপতি বাহারুল আলম বিপিএমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় নেপাল ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলোয়াড় পাঠানোর বিষয় অনুমোদিত হয়েছে। এ ছাড়া দুবাই/থাইল্যান্ড ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলোয়াড় পাঠানোর বিষয়েও সিদ্ধান্ত হয়েছে।
আগামী ছয় মাসের মধ্যে বিজয় দিবস কাবাডি প্রতিযোগিতা, জাতীয় কাবাডি দলের ক্যাম্প (নারী ও পুরুষ), যুব উৎসব (ছেলে ও মেয়ে), জুনিয়র অনুশীলন ক্যাম্প (ছেলে ও মেয়ে), নেপাল/শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট ম্যাচ, কাবাডি রেফারিজ ট্রেনিং কোর্স, কাবাডি কোচেস ট্রেনিং, জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ (ছেলে ও মেয়ে), জুনিয়র সার্ভিসেস লিগ এবং নারী করপোরেট লিগ আয়োজনের অনুমোদন হয়েছে।
সভায় আরও সিদ্ধান্ত হয়েছে, কার্যক্রমের ওপর ভিত্তি করে গঠিত হবে বিভিন্ন সাব-কমিটি। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের নির্দেশনামাফিক কার্যক্রম পরিচালনার সুবিধার্থে বিভিন্ন সাব-কমিটিতে কার্যনির্বাহী কমিটির বাইরে থেকে বিশেষজ্ঞ নেওয়ার সুযোগ থাকবে। সভায় কার্যনির্বাহী কমিটির ১৮ সদস্যের মধ্যে ১৭ জন উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের কাবাডির উন্নয়নে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় পাশে থাকবে বলে জানিয়েছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। বিজয় দিবস কাবাডি ম্যাচের খেলা দেখতে শহীদ (ক্যাপ্টেন) এম মনসুর আলী জাতীয় হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামে এসেছিলেন আসিফ মাহমুদ। সেনা বাহিনী ও পুলিশের ম্যাচ শেষে সেরা খেলোয়াড় সেনাবাহিনীর আনোয়ার হোসেনের হতে পুরস্কার তুলে দেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এসময় ক্রীড়া উপদেষ্টার পাশে ছিলেন কাবাডি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক এস এম নেওয়াজ সোহাগ। উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ জানান, 'কাবাডি বাংলাদেশের জাতীয় খেলা। কাবাডি খেলাকে যেন সামনের দিকে আরও এগিয়ে নেয়া যায় এবং সবার কাছে পৌঁছে দেয়া যায় সেজন্য যুব ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আমরা সর্বোচ্চ সাহায্য করবো। কাবাডি ফেডরেশনকে ধন্যবাদ জানাতে চাই, তারুণ্যের উৎসব শুরু হতে অফিসিয়ালি এখনও কিছু দিন বাকি আছে। কিন্তু কাবাডি ফেডরেশন আগে থেকেই কাবাডির মাধ্যমে এই উৎসবের বার্তা ছড়িয়ে দিচ্ছে।'
বিজয় দিবস কাবাডির পুরুষ বিভাগের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর। অন্য সেমিফাইনালে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রতিপক্ষ পুলিশ। 'ক' গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সেনাবাহিনী। পুলিশ হয়েছে রানার্স আপ। আর 'খ' গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন বিমান বাহিনী আর রানার্স আপ হয়েছে নৌ বাহিনী।
আগামীকাল পুরুষ বিভাগের দুটি সেমিফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। সেনাবাহিনী ও নৌ বাহিনীর ম্যাচ শুরু হবে বিকাল পাঁচটায়। আর সন্ধা ছয়টায় দ্বিতীয় সেমিফাইনালে বিমান বাহিনী লড়বে পুলিশের বিপক্ষে।
শহীদ (ক্যাপ্টেন) এম মনসুর আলী জাতীয় হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত আজকের প্রথম ম্যাচে সেনাবাহিনী ৪৪-৩৪ পয়েন্টে পুলিশকে হারিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়।
'ক' গ্রুপ থেকে দুই দলই সেমি ফাইনালে খেলা আগেই নিশ্চিত করে। তাই লড়াইটা ছিল গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার। উভয় দলই ফায়ার সার্ভিসকে হারিয়েছিল। তবে সেনাবাহিনী জিতেছিল বড় ব্যবধানে। সেনাবাহিনী ৭৬-১২ পয়েন্টে হারায় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সকে। আর পুলিশ জয় পেয়েছিল ৫৬-২৮ পয়েন্টে।
ম্যাচের শুরু থেকেই হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছে সেনাবাহিনী ও পুলিশের মাঝে। প্রথমার্ধে সেনাবাহিনী ২১-১৩ পয়েন্টে এগিয়ে ছিল। বিরতির পরও জমজমাট লড়াই হয়েছে দুই দলের মাঝে। শেষ পর্যন্ত জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে সেনাবাহিনী। ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন সেনাবাহিনীর আনোয়ার হোসেন। তাকে ম্যাচ সেরার পুরস্কার তুলে দেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
'ক' গ্রুপের মতো 'খ' গ্রুপেও বিমান বাহিনী ও নৌ বাহিনীর মাঝে ছিল গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লড়াই। আগেই সেমির টিকেট কেটেছে দুই দল। নৌ বাহিনী ৫৪-২১ পয়েন্টে বাংলাদেশ জেলকে হারিয়েছিল। আর বিমান বাহিনী জেলের বিপক্ষে জয় পেয়েছিল ৫৭-২২ পয়েন্টে। বিমান বাহিনী ও নৌ বাহিনীর ম্যাচেও লড়াই ছিল দারুন উপভোগ্য। প্রথমার্ধে বিমান বাহিনী ২০-১৬ পয়েন্টে এগিয়ে যায়। বিরতির পর দারুন লড়াই হয়েছে দুই দলের মাঝে। শেষ পর্যন্ত তিন পয়েন্টের ব্যবধানে নৌ বাহিনীকে হারায় বিমান বাহিনী। ৩৭-৩৪ পয়েন্টে ম্যাচ জিতে বিমান বাহিনী। ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন বিমান বাহিনীর দীপায়ন।
No recent posts available.