জানুয়ারির দলবদলে নিজেদের প্রথম খেলোয়াড় দলে ভেড়াল পিএসজি। সাও পাওলো থেকে ফরাসি জায়ান্টদের শিবিরে যোগ দিয়েছেন ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডার লুকাস বেরালদো।
সোমবার বিবৃতি দিয়ে বেরালদোর পিএসজিতে নাম লেখানোর খবর জানায় পিএসজি। পাঁচ বছরের চুক্তি হয়েছে তার। ক্লাবটিতে তিনি খেলবেন ৩৫ নম্বর জার্সিতে।
আরও পড়ুনঃ ‘স্বপ্নের ক্লাব’ বার্সেলোনা ছাড়ার ইচ্ছা নেই ফ্রেঙ্কি ডি জংয়ের
প্রতিভাবান বেরালদোকে কেনার লড়াইয়ে ছিল লিভারপুলও, তবে শেষ পর্যন্ত পিএসজিকেই বেছে নিয়েছেন ২০ বছর বয়সী এই ফুটবলার।
পিএসজিতে যোগ দেওয়ার আগে সাও পাওলোর শুরুর একাদশের নিয়মিত সদস্য হিসেবে খেলছিলেন বেরালদো। ব্রাজিলের অনূর্ধ্ব-২০ দলের হয়েও খেলার অভিজ্ঞতা আছে তার। এবার সুযোগ মিলল ইউরোপের অন্যতম শীর্ষ একটি ক্লাবকে প্রতিনিধিত্ব করার।
লিগ ওয়ানে ১৭ ম্যাচে ৪০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে পিএসজি।
দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে সর্বশেষ খেলার আপডেট জানতে চোখ রাখুন টি স্পোর্টসে এছাড়া ফেসবুকে আমাদের ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন ও ইউটিউবে সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।
নিকো উইলিয়ামস যতদিন পর্যন্ত ছিলেন বার্সেলোনার আগ্রহের কেন্দ্রে, ততদিন পর্যন্ত কোনো আলোচনায় ছিলেন না মার্কাস রাশফোর্ড। তবে স্প্যানিশ উইঙ্গার আথলেতিক বিলবাওতে থেকে যাওয়ায় বদলে গেছে চিত্র। ইংলিশ ফরোয়ার্ডকে আগামী মৌসুমের জন্য ধারের চুক্তিতে দলে নেওয়ার খুব কাছাকাছি চলে গেছে লা লিগা চ্যাম্পিয়নরা, সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে ইএসপিএন।
রাশফোর্ড গত দুই সপ্তাহ ধরে ইউনাইটেডের মূল দলের বাইরে আলাদাভাবে অনুশীলন করছেন। আর কোচ রুবেন আমোরিম তাকে আগেই জানিয়ে দিয়েছেন যে, আগামী মৌসুমে ক্লাবে পরিকল্পনায় ২৭ বছর বয়সী রাশফোর্ডের জায়গা নেই। এই কারণেই ইউনাইটেড তাকে বার্সেলোনার সাথে আলোচনার জন্য সবুজ সংকেত দিয়েছে বলেই খবর ইএসপিএনের। এক মৌসুম ধারের খেলার পর স্থায়ী চুক্তির সুযোগ রাখা নিয়ে আলোচনা চলছে দুই পক্ষের।
গত মৌসুম থেকেই বাতাসে গুঞ্জন ছিল নিকোর বার্সেলোনায় যোগ দেওয়ার গুঞ্জন। রিলিজ ক্লজ পরিশোধের ব্যাপারেও ক্লাবটির প্রস্তুতি ছিল চূড়ান্ত। তবে শেষ সময়ে চমক দেখিয়ে ২০৩৫ সাল পর্যন্ত বিলবাওতে চুক্তি নবায়ন করেন স্প্যানিশ ফরোয়ার্ড। অন্যদিকে লুইস দিয়াজের দিকে নজর দিলেও লিভারপুল তাকে ছাড়তে অস্বীকৃতি জানায়। এরপরই রাশফোর্ডকে দলে টানার চেষ্টা শুরু করে হান্সি ফ্লিকের দল।
আমোরিমের সাথে শুরু থেকেই বনিবনা না হওয়া রাশফোর্ড একাদশের পর দলেও জায়গা হারান। এরপর অ্যাস্টন ভিলায় ছয় মাসের ধারের চুক্তিতে যোগ দেন। সেখানে রাখা হয়েছিল ৪০ মিলিয়ন ইউরো দিয়ে তাকে স্থায়ীভাবে দলে টানার। তবে সেটা কার্যকর না হওয়ার ইউনাইটেডে ফেরেন তিনি। সেখানে ব্রাত্য হয়ে পড়ার পর রাশফোর্ড শুরু থেকেই বার্সেলোনায় যাওয়ার বিষয়টিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেন।
২০১৬ সালে মাত্র ১৮ বছর বয়সে সিনিয়র দলে অভিষেকের পর থেকে ইউনাইটেডের হয়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৪২৬ ম্যাচে খেলে ১৩৮ গোল করেছেন রাশফোর্ড। এই সময়ে ক্লাবটির একটি ইউরোপা লিগ, দুইটি এফএ কাপ এবং দুটি কারাবাও কাপ জয়ে রাখেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। শেষবার ইউনাইটেডের জার্সিতে খেলেন গত ডিসেম্বরে, ইউরোপা লিগে ভিক্টোরিয়া প্লজেনের বিপক্ষে।
ম্যানচেস্টার সিটিতে যোগ দেওয়ার আগে ছিল সাদামাটা এক ক্যারিয়ার। তবে কেভিন ডি ব্রুইনা যখন ইংলিশ ক্লাবটি ছাড়েন, তখন তার নামের পাশে রয়েছে ক্লাব কিংবদন্তির ট্যাগ। সময়ের অন্যতম সেরা এই মিডফিল্ডার সিটিতে ক্লাব ফুটবলের সম্ভাব্য সব শিরোপা জিতে নাম লিখিয়েছেন নাপোলিতে। বেলজিয়ান তারকার আশা, নতুন ক্লাবেও সিটির মতই সাফল্যের দেখা পাবেন তিনি।
সিটির হয়ে দীর্ঘ এক ক্যারিয়ারে ডে ব্রুইনা নিজেকে প্রতিভাবান একজন মিডফিল্ডার থেকে নিয়ে যান সেরাদের কাতারে। সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে পেপ গার্দিওলার দলের একাধিক প্রিমিয়ার লিগের পাশাপাশি অবদান রাখেন চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়েও৷ গত মৌসুম শেষে ইংলিশ ক্লাবটির সাথে চুক্তি নবায়ন না হওয়ায় ফ্রি ট্রান্সফারে যোগ দিয়েছেন সেরি আ চ্যাম্পিয়ন নাপোলিতে।
গত শনিবার নাপোলিতে নিজের আনুষ্ঠানিক পরিচিতি অনুষ্ঠানে ডে ব্রুইনা তুলে ধরেন নতুন ক্লাব নিয়ে তার স্বপ্নের কথা।
“নাপোলির পুরো প্রজেক্টটা যখন সামনে আসল, তখনই আগ্রহটা তৈরি হয় আমার। ইতালিতে খেলতে পারা, তাও আবার এমন একটি দলের হয়ে, যারা আবার লিগ চ্যাম্পিয়ন… এটা ভীষণ রোমাঞ্চকর ব্যাপার। নাপোলি শুধু চ্যাম্পিয়নই নয়, তারা এখনও দলটিকে আরও শক্তিশালী করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। আমি চেষ্টা করব নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে দলকে সাহায্য করতে। অন্যদিকে এখানকার ফুটবল, কোচিং, প্রতিযোগিতা থেকেও অনেক কিছু শিখব।”
নাপোলিতে ডি ব্রুইনার মানিয়ে নেওয়ার কাজটা সহজ হতে পারে আরেক বেলজিয়ান তারকা রোমেলু লুকাকুকে পাশে পাওয়ায়। জাতীয় দলে লম্বা সময় একসাথে খেলার অভিজ্ঞতা তো আছেই, সাথে মাঠের বাইরেও রয়েছে তাদের দারুণ বন্ধুত্ব। ক্লাব সতীর্থ হিসেবে লুকাকুকে পেয়ে নতুন দেশ, লিগের ব্যাপারে জানতেও বাড়তি সুবিধা তাই পাবেন তিনি।
এই প্রসঙ্গে ৩৪ বছর বয়সী ডে ব্রুইনাও জানালেন স্বস্তির কথা।
“আমি রোমেলুকে চিনি সেই ১৩ বছর বয়স থেকে। জাতীয় দলে থাকার সময়ই কথা হয়েছে, সেও চেয়েছে আমি যেন নাপোলিতে আসি। চেলসিতে থাকার সময় আমরা একসঙ্গে ছিলাম দুই-তিন মাস। সে কোচ, দল সবকিছু ভালোভাবে জানে, তাই তাকে পাশে পেয়ে আমি স্বস্তিতে আছি।”
আগেই ঘোষণা এলেও আরও একবার নিজেদের ঘরের মাঠ ক্যাম্প ন্যু-তে ফেরা পিছিয়ে গেল বার্সেলোনার। আগামী আগস্টে গাম্পার ট্রফির ম্যাচটি এই ভেন্যুতে হওয়ার কথা থাকলেও, শেষ সময়ে এসে ম্যাচটি সরিয়ে নেওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে কাতালান ক্লাবটি।
ফলে আগামী ১০ আগস্ট হতে যাওয়া বার্সেলোনার মৌসুম পূর্ব বিখ্যাত গাম্পার ট্রফির ম্যাচটি এখন এস্তাদিও ইয়োহান ক্রুইফে অনুষ্ঠিত হবে, শুক্রবার এক বিবৃতিতে জানিয়ছে ক্লাবটি। ফলে নিজেদের চেনা ঠিকানায় ফিরতে অপেক্ষা বেড়ে গেল ইয়ামাল-রাফিনিয়াদের।
আরও পড়ুন
পর্তুগাল জাতীয় দলের কোচ হওয়ার আশা ছাড়েননি মরিনিয়ো |
![]() |
ক্যাম্প নিউ স্টেডিয়াম আবার উদ্বোধনের জন্য প্রয়োজনীয় লাইসেন্সিং প্রক্রিয়ায় জটিলতার কারণেই বিলম্ব হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্সেলোনা। পরিবর্তিত ভেন্যু ক্রুইফ স্টেডিয়ামে বার্সার নারী দল তাদের হোম ম্যাচ খেলে। সেখানে সব মিলিয়ে মাত্র ৬ হাজার জন দর্শক ধারণক্ষমতা রয়েছে। ফলে গাম্পার ট্রফির ম্যাচটি এখন অনেক ছোট পরিসরেই অনুষ্ঠিত হবে।
বার্সেলোনার প্রাথমিক পরিকল্পনা ছিল ইতালিয়ান ক্লাব কোমোর বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে আংশিকভাবে ক্যাম্প নিউ-তে প্রত্যাবর্তন। গত দুই বছর ধরে চলা সংস্কার কাজের পর গাম্পার ট্রফির ম্যাচকে একটি পরীক্ষামূলক ম্যাচ হিসেবে ধরা হয়েছিল। তবে নিরাপত্তা ও অন্যান্য কিছু অনুমোদন এখনো না মেলায় সেই চেষ্টা ভেস্তে গেছে।
বার্সেলোনা গত দুই মৌসুম ধরে নিজেদের শহরের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে হোম ম্যাচগুলো খেলছে। ক্লাবটির ক্যাম্প নিউ-তে ফেরার প্রথম পরিকল্পনা ছিল ২০২৪ সালের নভেম্বর। তবে নানা জটিলতায় বারবার তারিখ পেছাতে হচ্ছে তাদের। চলতি মাসের শুরুতে ক্লাবটি জানিয়েছিল, গাম্পার ট্রফির মাধ্যমে তারা ধাপে ধাপে ক্যাম্প নিউ খুলে দেওয়ার চেষ্টা করবে, যেখানে প্রথম দিকে ২০ হাজার থেকে ৩০ হাজার দর্শক প্রবেশের অনুমতি ছিল।
দেশের ইতিহাসের অন্যতম সেরা ও সফল কোচ তিনি। পর্তুগালে ক্লাব পর্যায়ে কোচ করালেও এখন পর্যন্ত জাতীয় দলের কোচ আর হওয়া হয়ে ওঠেনি জোসে মরিনিয়োর জন্য। ইউরোপিয়ান ক্লাব কোচ হিসেবেই এখন চলে এসেছেন ক্যারিয়ারের পড়ন্ত বেলায়। তবে এখনও স্বদেশের জাতীয় দলের কোচ হওয়ার আশা ছাড়েননি তিনি। সাবেক চেলসি কোচ বরং জানালেন, ক্যারিয়ারের সেরা সময়েই পর্তুগাল দল বা পর্তুগিজ ক্লাবের কোচ হওয়ার সম্ভাবনা দেখছেন তিনি।
বর্তমানে তুরস্কের দল ফেনেরবাচের কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন মরিনিয়ো। ৬২ বছর বয়সী এই কোচের সাথে ক্লাবটির চুক্তির মেয়াদ আছে আরও এক বছর। এর আগে তিনি ছিলেন ইতালিয়ান ক্লাব রোমার দায়িত্বে। দীর্ঘ কোচিং ক্যারিয়ারের ইউরোপের শীর্ষ ক্লাবে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে তার। তবে কয়েকবার পর্তুগাল দলের কোচ হওয়ার খবর এলেও, সেটা আর সত্য হয়নি নানা বাস্তবতায়।
আরও পড়ুন
এসি মিলানে ‘গড়পড়তা পারফরম্যান্স’ মেনে নেবেন না মদ্রিচ |
![]() |
প্রাক-মৌসুম প্রীতি ম্যাচে পর্তুগালের আলবুফেইরায় পোর্তিমোনেন্সের বিপক্ষে জয়ের পর পর্তুগাল জাতীয় দলের কোচ হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মরিনিয়ো বলেন,
“ক্লাব বা জাতীয় দল, দুটিই হতে পারে।”
এরপর মরিনিয়ো আরও বলেন, এর আগে দুই বার তিনি জাতীয় দলের কোচ হওয়ার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছেন এবং সম্প্রতি পর্তুগাল ফুটবল ফেডারেশনের সাথে তার কোনো আলোচনাও হয়নি।
২০০৪ সালে পর্তুগালের ক্লাব পোর্তোর হয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতে কোচ হিসেবে বিশ্ব ফুটবলে আলোড়ন ফেলে দেন ‘স্পেশাল ওয়ান’ খ্যাত মরিনিয়ো। এরপর যোগ দেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব চেলসিতে। সেখান থেকে ইন্টার মিলান, রিয়াল মাদ্রিদ, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, রোমাসহ মোট ১১টি ক্লাবে কোচিং করিয়ে তিনি প্রিমিয়ার লিগ, লা লিগা, চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সহ জিতেছেন ২৬টি মেজর শিরোপা।
আরও পড়ুন
ব্যালন ডি’অরের ভোটাভুটিতে ইয়ামালই এগিয়ে |
![]() |
মরিনিয়োর আশা, ক্যারিয়ারের সেরা সময় থাকাকালীন সময়েই পর্তুগালে কোচ হিসেবে ফেরা হবে তার।
“আমি অবশ্যই পর্তুগালে ফিরব। আমি সেখানে কোনো অবসর সময় কাটাতে বা ক্যারিয়ারের শেষ সময়ের জন্য ফিরতে চাই না। আমি তখন ফিরতে চাই, যখন আমি শারীরিক ও মানসিকভাবে শক্তিশালী অবস্থায় থাকব।”
সদ্যই ছেড়েছেন রিয়াল মাদ্রিদ, যেখানে ইতিহাস গড়ে জিতেছেন শিরোপার পর শিরোপা। আন্তর্জাতিক ফুটবলেও লুকা মদ্রিচের অর্জনের খাতা বেশ সমৃদ্ধই। ক্রোয়াট তারকা তার নতুন ক্লাব এসি মিলানেও তাই উড়তে চান একই ছন্দে। মদ্রিচের স্পষ্ট বলে দিয়েছেন, এই ক্লাবকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে সেরা সাফল্যের জন্যই লড়তে হবে।
১৩ মৌসুম রিয়ালে কাটানোর পর ক্লাব বিশ্বকাপ খেলে ঠিকানা বদল করেন মদ্রিচ। এক মৌসুমের চুক্তিতে যোগ দিয়েছেন মিলানে। সেরি আ বা ইতালিয়ান কোনো ক্লাবে এর আগে খেলেননি এই কিংবদন্তি মিডফিল্ডার। লিগ বা দল নতুন হলেও মদ্রিচের কাছে নতুন মৌসুমের লক্ষ্য রয়ে গেছে ঠিক রিয়ালে থাকাকালীন সময়ের মতোই।
আরও পড়ুন
আবার পিছিয়ে গেল বার্সার ক্যাম্প নিউ প্রত্যাবর্তন |
![]() |
সল্প্রতি মিলান টিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মদ্রিচ বলেন মিলানকে নিয়ে তার উচ্চাকাঙ্খার কথা।
“মিলান কখনই গড়পড়তা পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট থাকতে পারে না। এই ক্লাবের অবশ্যই উচ্চাশা থাকা উচিত…শিরোপা জেতা, বিশ্বের সেরা দলগুলোর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার মানসিকতা দেখাতে হবে। আর এই কারণেই আমি এখানে এসেছি।”
গত মৌসুমে সেরি আয় অষ্টম হয়ে এই মৌসুমে ইউরোপিয়ান প্রতিযোগিতা থেকে বাদ পড়েছে মিলান। সেই হতাশাজনক পারফরম্যান্স থেকে ঘুরে দাঁড়াতে ক্লাবটি নিয়োগ দিয়েছে অভিজ্ঞ কোচ মাস্সিমিলিয়ানো আল্লেগ্রিকে, যিনি ২০১১ সালে মিলানকে সেরি শিরোপা জিতিয়েছিলেন। পরে য়্যুভেন্তুসের হয়ে টানা পাঁচবার লিগ শিরোপা জিতেছেন ২০১৫ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে।
আরও পড়ুন
পর্তুগাল জাতীয় দলের কোচ হওয়ার আশা ছাড়েননি মরিনিয়ো |
![]() |
সব মিলিয়েই তাই আসছে মৌসুমে ভালো কিছু হবে বলেই মনে হচ্ছে মদ্রিচের।
“আমার সামনে আরও কিছু প্রস্তাবও ছিল, তবে মিলান যখন যোগাযোগ করে, তখনই আমার সিদ্ধান্তটা স্পষ্ট হয়ে যায়। মিলানের স্পোর্টিং ডিরেক্টর ইগলি তারে যখন ক্রোয়েশিয়ায় এসে আমার সামনে তাদের প্রোজেক্টটি তুলে ধরেন, তখনই আমি মুগ্ধ হয়ে যাই।”
নতুন ক্লাবে নিজের পুরোনো জার্সি নম্বরেই ফিরছেন মদ্রিচ। রাফায়েল লেয়াও ১০ নম্বর জার্সি রেখে দেওয়ায় তিনি পরবেন ১৪ নম্বর জার্সি, যা তিনি টটেনহ্যাম হটস্পার ও ক্রোয়েশিয়া জাতীয় দলের হয়ে পরেছেন একসময়।
৪ দিন আগে
৫ দিন আগে
১৪ দিন আগে
১৫ দিন আগে
১৫ দিন আগে
২৬ দিন আগে
২৬ দিন আগে
২৭ দিন আগে
২৯ দিন আগে
২৯ দিন আগে