অস্ট্রেলিয়ার হয়ে লাল বলের ক্রিকেটে আর মাত্র একটা ইনিংসেই ব্যাট করতে নামবেন ডেভিড ওয়ার্নার। এরপরই টেস্ট ক্রিকেট থেকেই বিদায় নিবেন অভিজ্ঞ এই ওপেনার। ওয়ার্নারের বিদায়ের পর অজিদের হয়ে ওপেন করবেন কে, সেই প্রশ্নই এখন ঘুরপাক খাচ্ছে।
সম্ভাব্য সেই তালিকায় নিজের নামটাও জুড়ে দিয়েছেন স্টিভেন স্মিথ। সিডনিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে চলমান টেস্টের ওয়ার্নারের জায়গা নেওয়ার সম্ভাব্য তালিকায় আছেন ক্যামেরন ব্যানক্রফট, মার্কাস হ্যারিস ও ম্যাথিউ র্যানশদের মত অভিজ্ঞ ও পরীক্ষিত ওপেনাররা।
আরও পড়ুন: অস্ট্রেলিয়াকে গুড়িয়ে সাউথ আফ্রিকার দুইয়ে দুই
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এ মাসেই ফ্র্যাঙ্ক-ওরেল ট্রফিতে নতুন কাউকে দেখা যাবে উসমান খাজার ওপেনিং জুটিতে। এরই মাঝে নিজের ইচ্ছার কথা প্রকাশ করেছেন স্মিথ। ইএসপিএন ক্রিকইনফোকে এই ক্রিকেটার বলেছেন, “আমি উপরে খেলতে পারলে খুবই খুশি হব। তারাও যদি এমনটা ভাবে আমি সত্যিই উৎসাহী। আমার মনে হয় ম্যাচের পর নির্বাচক ও অধিনায়ক এই বিষয়ে কথা বলবেন। হ্যাঁ, আমি অবশ্যই ওপেন করতে আগ্রহী।”
এর আগে অবশ্য এই ব্যাটারকে ওপেনার হিসেবে কল্পনা করা একটু কঠিনই ছিল। কেননা চার নাম্বারে নেমে দারুণ সফল এই ব্যাটার। ১৯ টেস্টে রান করেছেন ৬১.৪৬ গড়ে। এমনকি তিন নাম্বার পজিশনে আরো বেশি সফল স্মিথ। এই পজিশনে তিনি রান করেছেন ৬৭.০৭ গড় নিয়ে। তবে টি-টোয়েন্টিতে ক্লাব ও জাতীয় দলের হয়ে অনেকবারই ওপেন করার অভিজ্ঞতা আছে স্মিথের।
আরও পড়ুন: অস্ট্রেলিয়ার রানের পাহাড়ের নিচে পাকিস্তান
এর আগে অস্ট্রেলিয়ার সাবেক তারকা অলরাউন্ডার শেন ওয়াটসনও স্মিথকে ওপেনার হিসেবে দেখতে চেয়েছিলেন। ওয়াটসন বলেছিলেন, “স্মিথ যখন নিজের সেরা সময়টা পার করেছে, দলের জন্য প্রচুর রান করেছে, ও তিন নম্বরে ব্যাটিং করতো। যখন ও চার নম্বরে আসা শুরু করলো, তখন অনুপ্রেরণা পাওয়াটা কিছুটা কঠিন হয়ে গেছে। একজন ওপেনারের যেসব টেকনিকাল যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন, তার সবই স্মিথের আছে। দলের জন্য এবং ওর নিজের জন্য এখন যেটা প্রয়োজন, তা হচ্ছে নতুন চ্যালেঞ্জ। ইনিংস ওপেন করার চেয়ে দারুণ চ্যালেঞ্জ আর কীইবা হতে পারে।”
দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে সর্বশেষ খেলার আপডেট জানতে চোখ রাখুন টি স্পোর্টসে এছাড়া ফেসবুকে আমাদের ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন ও ইউটিউবে সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।
২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৭:১৫ পিএম
২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৫:৩৮ পিএম
আসরে নিজেদের প্রথম ম্যাচের একটা বড় অংশ জুড়ে রানের জন্য করতে হয়েছে সংগ্রাম। সেই ম্যাচে তাও একটা লড়াকু স্কোর ছিল দলটির। তবে নিউইয়র্ক স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে সাকিব আল হাসানের দলের কেউই পারলেন না আলো ছড়াতে ব্যাটে বা বলে। মামুলি পুঁজি নিয়ে সামান্যতম লড়াইও তাই জমাতে ব্যর্থ হল বাংলা টাইগার্স।
আবুধাবি টি-টেনের শনিবারের ম্যাচে বাংলা টাইগার্স হেরেছে ৭ উইকেটে। তাদের করা ৮ উইকেটে ৬৮ রান ৪ ওভার ও ২৪ বল হাতে রেখেই পাড়ি দিয়েছে নিউইয়র্ক।
শুরুতেই দুই ওপেনার হারানো বাংলা টাইগার্সের বড় আশা ছিলেন দাসুন শানাকা। আগের ম্যাচে দলীয় সর্বোচ্চ রান করা এই শ্রীলঙ্কান অলরাউন্ডার এদিনও ছন্দেই ছিলেন। তবে মাত্র ১০ ওভারের খেলায় যে ধরনের ব্যাটিং প্রয়োজন, সেটা করতে পারেননি। ১৯ বলে ২ ছক্কায় করেন মোটে ২২।
আরও পড়ুন
সাকিবে ট্রফি জিতবে বাংলা টাইগার্স? |
তবে দলকে বিপদে ফেলেন মূলত দুই তারকা স্পিন অলরাউন্ডার লিয়াম লিভিনস্টোন ও ইফতিখার আহমেদ। যাওয়া-আসার মিছিলের মধ্যে এক সাকিবই যা কিছুটা লড়াই করেন। খেলেন ১২ বলে এক চার ও এক ছক্কায় ১৯ রানের ক্যামিও। তবে তাতেও কাজের কাজ হয়নি আর। তার দল বোর্ডে জমা করতে পারে মামুলি স্কোর।
এরপর বল হাতে বলতে গেলে প্রথম ওভারেই আশা মিলিয়ে যায় দলটির। ওয়াইড-নো বলময় ওভারে মোট ১২টি ডেলিভারি করা ডেভিড পেইনে দেন ১৭ রান। দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে এভিন লুইসকে ফেরান ইমরান তাহির।
ছুটতে থাকা নিউইয়র্ককে জোড়া আঘাতে ধাক্কাটা দেন সাকিবই। প্রথম বলেই ডেল্যাড ব্রেভিসকে ফেরানোর পর আসিফ আলিকে লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলেন এক বল বাদে। সেই ওভারে বাংলা টাইগার্স অধিনায়ক দেন মাত্র দুই রান।
আরও পড়ুন
সাকিবকে বিদায়ী টেস্ট খেলাতে চেষ্টার কোনো কমতি রাখেনি বিসিবি, বললেন ফারুক |
তবে হার আটকাতে তা যথেষ্ট হয়নি। চার ওভার বাকি থাকতেই ম্যাচ জিতে নেন নিউইয়র্ক।
দেশের ক্রিকেটে টি-টোয়েন্টির ঝড় তুলতে আসছে আল আরাফাহ ইসলামি ব্যাংক এনসিএল টি-টোয়েন্টি পাওয়ার্ড বাই ওয়ালটন। সিলভার স্পন্সর হিসেবে থাকছে লিলি ময়েশ্চারাইজ লোশন। শনিবার রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে প্রথমবারের মত হতে যাওয়া এই টুর্নামেন্টের লোগো উন্মোচন হয়েছে।
এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সভাপতি ফারুক আহমেদ, পরিচালক ফাহিম সিনহা। স্পন্সরদের পক্ষ থেকে ছিলেন আল আরাফাহ ইসলামি ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব ফরমান আর. চৌধুরী, ওয়ালটন হাই টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিনুল ইসলাম খান ও রিমার্ক-হারল্যান গ্রুপের ব্র্যান্ড এম্বোসেডর, চিত্রনায়ক সিয়াম আহমেদ।
বিসিবি সভাপতি ফারুক মনে করেন, এই টুর্নামেন্টে দেশীয় ক্রিকেটারদের প্রমাণের মঞ্চ হিসেবে কাজ করবে।
“বিপিএলের আগে এই টুর্নামেন্ট দেশী ক্রিকেটারদের প্রমাণের মঞ্চ। আমি আশা করি ক্রিকেটাররা সে সুযোগ নেবে এবং নিজেদের মেলে ধরবে, যা কিনা দেশের ক্রিকেটকে সাহায্য করবে এবং বাংলাদেশকে এগিয়ে নেবে। এছাড়া আমি টুর্নামেন্টের ব্রডকাস্টার টি স্পোর্টসকে ধন্যবাদ জানাতে চাই যারা ম্যাচগুলো সরাসরি সম্প্রচার করবে।”
শুধুমাত্র বাংলাদেশের স্থানীয় ক্রিকেটারদের নিয়ে মাঠে গড়াতে যাচ্ছে এনসিএল টি-টোয়েন্টি। আগামী ১১ থেকে ২৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে এই টুর্নামেন্ট। অংশ নেবে জাতীয় ক্রিকেট লিগের সাত দল ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, বরিশাল, রংপুর, সিলেট বিভাগ ও ঢাকা মেট্রো। আট দলের লিগ পর্বের ম্যাচগুলো হবে সিলেট বিভাগীয় স্টেডিয়াম ও সিলেট বিভাগীয় স্টেডিয়াম আউটার মাঠে। প্লে-অফের চারটি ম্যাচ হবে ঢাকার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে।
সবগুলো ম্যাচ সরাসরি সম্প্রচার করবে দেশের প্রথম ও একমাত্র স্পোর্টস চ্যানেল টি স্পোর্টস নেটওয়ার্কে। এছাড়া ভারতে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম ফ্যানকোড ও বিশ্বের বাকি অংশে ম্যাচগুলো দেখা যাবে টি স্পোর্টস ইউটিউব চ্যানেলে।
প্রথম ইনিংসে ৮ বলে শূন্য রান করা ইশাসভি জয়সওয়াল ২য় ইনিংসেই গড়লেন রেকর্ড। টেস্ট ক্রিকেটে এক পঞ্জিকাবর্ষে এখন সর্বোচ্চ ছক্কা মারা ব্যাটার ভারতের এই ওপেনার। ভারত-অস্ট্রেলিয়া ৫ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে এই রেকর্ড গড়লেন ইয়াশাসভি।
পার্থ টেস্টের শুরুটা ভালো না হলেও ২য় ইনিংসে তা পুষিয়ে দিয়েছেন জয়সওয়াল। ১৫০ রানে সবকটা উইকেট হারানো ভারত ২য় দিন শেষে ২য় ইনিংসে তুলেছে বিনা উইকেটে ১৭২ রান। ১৯৩ বলে ৯০ রান করেছেন ইয়াশাসভি। অন্য ওপেনার কে এল রাহুল দাঁড়িয়ে ১৫৩ বলে অপরাজিত ৬২ রানে।
জয়সওয়ালের ইনিংসে ৭টি চার ও ২টি ছক্কা রয়েছে। ৪৭তম ওভারের প্রথম বলে প্রথম ছক্কাটি মেরে তিনি ছুঁয়ে ফেলেন নিউজিল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক ব্রেন্ডন ম্যাককালামকে। ইংল্যান্ডের টেস্ট দলের বর্তমান কোচ ম্যাককালাম ২০১৪ সালে ৩৩টি ছক্কা মেরে গড়েছিলেন রেকর্ড।
রেকর্ড ভাঙতে খুব বেশি অপেক্ষা করেননি জয়সওয়াল। ৫২তম ওভারের চতুর্থ বলে অস্ট্রেলিয়ান অফ স্পিনার নাথান লায়নকে ১০০ মিটার দূরত্ব পার করা এক ছক্কায় ছাড়িয়ে যান ম্যাককালামকে।
আগের রেকর্ডধারী ব্রেন্ডন ম্যাককালাম ৩৩টি ছক্কা মেরেছিলেন মাত্র ৯ টেস্ট খেলে। জয়সোয়াল ৩৪ টি ছক্কায় সে রেকপর্ড ভাঙলেন ১২ টেস্টে।
চলুন দেখে নেওয়া যাক এক পঞ্জিকাবর্ষে সবোঁচ্চ ছক্কার তালিকার সেরা ৫ জনকে।
খেলোয়াড় | ছক্কা |
ইয়াশাসভি জয়সওয়াল | ৩৪ (২০২৪) |
ব্রেন্ডন ম্যাককালাম | ৩৩ (২০১৪) |
বেন স্টোকস | ২৬ (২০২২) |
অ্যাডাম গিলক্রিস্ট | ২২ (২০০৫) |
অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ | ২১ (২০০৪) |
ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ইতোমধ্যেই বাংলাদেশে এসে পৌছেছে আয়ারল্যান্ড নারী ক্রিকেট দল। সাদা বলের ক্রিকেটের এই চ্যালেঞ্জের আগে নিজেদের প্রস্তুতিও শুরু করেছে বাংলাদেশের মেয়েরা। শনিবার মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরু হয়েছে দুই দলের আনুষ্ঠানিক অনুশীলন।
সকাল থেকেই প্রস্তুতি শুরু করে বাংলাদেশের মেয়েরা। মূলত নিজেদের ফিটনেস নিয়েই এদিন বেশি মনোযোগ দিয়েছে নিগার সুলতান জ্যোতিরা। জিমে ট্রেনিং সেশন করে, নেটে করেছে ব্যাট-বলের অনুশীলন।
অন্যদিকে আয়ারল্যান্ডের মেয়েদের অনুশীলন করার কথা ছিল দুপুরে। বাংলাদেশের মাটিতে ৩ টি ওয়ানডে ও ৩ টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে আইরিশরা। ওয়ানডে সিরিজের সবগুলো ম্যাচই হবে হোম অব ক্রিকেটে। ২৭ নভেম্বর মাঠে গড়াবে প্রথম ওয়ানডে ম্যাচ। সিরিজের জন্য ইতোমধ্যেই দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ।
টি-টোয়েন্টি সিরিজের ম্যাচগুলো হবে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। ওয়ানডে সিরিজ শেষ করেই তাই সিলেটে চলে যাবে দুই দল। সেখানেই খেলবে ৩ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। ৫ ডিসেম্বর হবে প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ।
এশিয়া কাপের শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্যে রোববার সংযুক্ত আরব আমিরাতের উদ্দ্যেশ্য রওনা দেবে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তার আগে শনিবার মিরপুর শেরেবাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে হয়েছে যুবাদের আনুষ্ঠানিক ফটোসেশন। উৎসাহ দিতে ক্রিকেটার-কোচদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদও।
ফটোসেশনের পর সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হন অনূর্ধ্ব-১৯ দলের কোচ নাভিদ নাওয়াজ ও অধিনায়ক আজিজুল হাকিম তামিম। এ সময় তামিম জানান তাদের পরিকল্পনার কথা।
‘আমরা বর্তমান চ্যাম্পিয়ন। আমাদের এই দলে আগের এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়া পাঁচজন ক্রিকেটার আছেন। আমরা দারুণ আশাবাদী এবারও শিরোপা জিততে পারব।‘
গেলবার বাংলাদেশ যুবাদের কোচ ছিলেন স্টুয়ার্ট ল। এবার যুব বিশ্বকাপ জেতানো কোচ নাভিদ নাওয়াজকে পাওয়া দলের জন্য বাড়তি প্রেরণা বলেই মনে করেন এই অধিনায়ক।
‘বিশ্বকাপজয়ী কোচ আছেন আমাদের সঙ্গে। এটা খুবই অনুপ্রেরণাদায়ক। আমরা চাই এশিয়া কাপের পাশাপাশি যেন বিশ্বকাপও জিততে পারি। গত তিন-চার মাস ধরে আমরা কঠোর পরিশ্রম করেছি। ঘরের মাঠে আরব আমিরাতের বিপক্ষে দাপুটে সিরিজ জয় দলের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়েছে। আমাদের দলের বন্ধন অসাধারণ।’
অধিনায়কের মত কোচের কন্ঠেও ঝড়ে আত্মবিশ্বাসের বাণী।
‘আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর সিলেট ও রাজশাহীতে ক্যাম্প করেছি। দলের জন্য একটি নির্দিষ্ট কৌশল তৈরির চেষ্টা করেছি। ভালো পরিকল্পনা নিয়ে এগোলে বিশ্ব ক্রিকেটে ফলাফল আসবেই। তবে দলটি এখনো নতুন। এশিয়া কাপের পর আরও কিছু সিরিজে আমরা নিজেদের শক্তি-সামর্থ্যের পূর্ণ প্রতিচ্ছবি দেখতে পাব। বিশ্বকাপ জেতার ভাবনা এখন মাথায় নেই, বরং আমি দলের ভিত শক্ত করতেই বেশি মনোযোগী। সেখান থেকেই ক্রিকেটাররা ধারাবাহিকভাবে ভালো করবে।’
আগামী ২৯ নভেম্বর শুরু হবে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের এগারোতম আসর। আরব আমিরাতের আয়োজনে এই আসর শেষ হবে ৮ ডিসেম্বর। দুই গ্রুপে ভাগ হয়ে এবারের আসরে খেলবে মোট ৮ দল। গ্রপ পর্বে রাউন্ড রবিন পদ্ধতিতে প্রত্যেক দল প্রত্যেকের বিপক্ষে খেলবে। প্রতি গ্রুপের সেরা দুই দল যাবে সেমিফাইনালে। প্রথম সেমি হবে দুবাইয়ে। দ্বিতীয় সেমি শারজায়।
টুর্নামেন্টে বি গ্রুপে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ আফগানিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও নেপাল। মূল পর্বের খেলা শুরুর আগে ভারতের বিপক্ষে একটি গা গরমের ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। ২৬ নভেম্বর ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে।
এর আগে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের জন্য ১৪ সদস্যের দল ঘোষণা করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। ১৪ জনের সঙ্গে এবারের সফরে বাংলাদেশ দলের স্ট্যান্ডবাই হিসেবে যাবেন ৪ জন। ২০২৩ সালে আরব আমিরাতকে ১৯৫ রানে হারিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের একমাত্র শিরোপা জিতেছিল বাংলাদেশ।
অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে বাংলাদেশ স্কোয়াড:
আজিজুল হাকিম তামিম (অধিনায়ক), জাওয়াদ আবরার (সহ অধিনায়ক), রিফাত বেগ, সামিউন বাসির রাতুল, দেবাশীষ সরকার দেবা, রিজান হোসেন, আল ফাহাদ, ইকবাল হাসান ইমন, রাফিউজ্জামান রাফি, ফরিদ হাসান ফয়সাল, মারুফ মৃধা, শিহাব জেমস, আশরাফুজ্জামান, সাদ ইসলাম রাজিন।
১ দিন আগে
৪ দিন আগে
৬ দিন আগে
৭ দিন আগে
১০ দিন আগে
১০ দিন আগে
১১ দিন আগে
১১ দিন আগে
১১ দিন আগে
১৪ দিন আগে
১৫ দিন আগে
১৬ দিন আগে
১৬ দিন আগে
২৮ দিন আগে