২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৩৭ পিএম
ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই তাইজুল ইসলামের নামের পাশে ‘টেস্ট স্পেশালিষ্ট’ তকমা একরকম স্থায়ী হয়ে গেছে। সাদা বলের ক্রিকেটে যদিও তার পারফরম্যান্স একেবারেই খারাপ নয়। চলতি বিপিএলে দারুণ ছন্দে থাকা ফরচুন বরিশাল স্পিনার বাংলাদেশের আসছে সিরিজে টি-টোয়েন্টি দলে। জানালেন, দলে জায়গা ধরে রাখতে চেষ্টার কোনো কমতি থাকবে না তার।
শুক্রবার কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের বিপক্ষে যথারীতি আলো ছড়ান তাইজুল। লিটন দাস, আন্দ্রে রাসেলদের ফিরিয়ে আটকে দেন প্রতিপক্ষের রানের চাকা। ইনিংস শেষ করেন ৩ উইকেটে ২০ রানে। আসরে আগের চারটি ম্যাচে এই বাঁহাতি স্পিনার নিয়েছেন ৫ উইকেট।
আরও পড়ুন: যেকোনো পজিশনেই ভালো করবেন সৌম্য, বিশ্বাস আছে বরিশালের
কুমিল্লা ম্যাচের পর আগামী মাসে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ নিয়ে আশার কথা শুনিয়েছেন তাইজুল। “আসলে প্রত্যেকটা খেলোয়াড় কিন্তু সবসময় সব ফরম্যাটে খেলবে না। এটাই মেনে নিতে হবে। দেখা গেছে অনেক দেশে আছে ভালো খেলার পরও তার সুযোগটা আসে না। একটা জিনিসই চেষ্টা করি, তা হল যখই সুযোগ আসে তখন নিজেকে মেলে ধরার। তাই আমার কাছে মনে হয় সামনে এই সিরিজের পর আবার সুযোগ আসবে কিনা জানিনা। তবে ব্যক্তিগতভাবে আমার ইচ্ছা থাকে যে আমি বাংলাদেশের হয়ে ভালো করব।”
লাল বলের ক্রিকেটে বাংলাদেশ দলের অবিচ্ছেদ্য অংশ তাইজুল টি-টোয়েন্টি খেলার সুযোগ সেভাবে পান না। তবে এজন্য মানিয়ে নিতে কোনো সমস্যা হয় না বলেই জানিয়েছেন তিনি। “ভালো কিছু করলে তো ভালো লাগেই। এখানে (টি-টোয়েন্টিতে) নতুন কিছু আয়ত্বের বিষয় নেই। তবে আপনি যখন সব ফরম্যাটে খেলবেন, কিছু ভ্যারিয়েশন লাগবেই। ছোট ছোট কিছু পরিবর্তন। আসলে সবকিছু সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করাটা হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ।”
ম্যাচে তাইজুলদের আক্রমণ সামলে কুমিল্লা করেছিল ৮ উইকেটে ১৪০। তামিম ইকবালের ৬৬ রানে ভর করে ৬ উইকেটে ম্যাচ জিতে এলিমিনেটর নিশ্চিত করেছে বরিশাল।
দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে সর্বশেষ খেলার আপডেট জানতে চোখ রাখুন টি স্পোর্টসে এছাড়া ফেসবুকে আমাদের ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন ও ইউটিউবে সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।
No posts available.
৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১:৪৯ এম
৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১:১৫ এম
৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৭:৫৩ পিএম
এশিয়া কাপের গ্রুপ নির্ধারণের পর হয়তো নিজেদের ভাগ্য দেখে হতাশই হয়েছে হংকং। কারণ 'বি' গ্রুপে তারা পড়েছে টুর্নামেন্টের তিন শিরোপা প্রত্যাশী দল শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের সঙ্গে। অন্য গ্রুপে ভারত ও পাকিস্তানের সঙ্গে আছে ওমান আর সংযুক্ত আরব আমিরাত।
কাগজে-কলমে শক্তির বিচারে নিশ্চিতভাবেই তুলনামূলক কঠিন গ্রুপে পড়েছে হংকং। তবে এতে দমে যেতে চায় না দেশটি। বরং বাংলাদেশ বা আফগানিস্তানের মতো প্রতিপক্ষকে হারানোর বিশ্বাস আছে বলে জানালেন হংকংয়ের অভিজ্ঞ তারকা নিজাকাত খান।
আবু ধাবির জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এশিয়া কাপের উদ্বোধনী ম্যাচে আফগানিস্তানের মুখোমুখি হবে হংকং। এক দিন বিরতি দিয়ে বৃহস্পতিবার তারা খেলবে বাংলাদেশের বিপক্ষে। টুর্নামেন্ট শুরুর আগে সোমবার শেষ প্রস্তুতি সেরেছে তারা।
আরও পড়ুন
আয়ারল্যান্ড দলে নতুন মুখ কালিৎজ |
![]() |
পরে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বাংলাদেশ-আফগানিস্তানের মতো দলগুলোকে হারানোর বিশ্বাস থাকার কথা বলেন নিজাকাত।
“আমাদের সেই বিশ্বাস আছে (হারিয়ে দেওয়ার)। ও রকম খেলোয়াড়ও আছে, যারা ম্যাচটা জিতিয়ে দিতে পারে নির্দিষ্ট দিনে যে ভালো খেলবে। এটা ২–৩ ওভারের ম্যাচ। টি–টোয়েন্টি খুব মজার খেলা। আমাদের দল অনেকটা প্রস্তুত।”
বাংলাদেশকে আগেও হারানোর অভিজ্ঞতা আছে হংকংয়ের। ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নিজেদের ঘরের মাঠে হংকংয়ের কাছে হেরেছিল বাংলাদেশ। ওই ম্যাচে ৪ ওভারে ১৯ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়ে বড় ভূমিকা রাখেন নিজাকাত।
প্রায় ১১ বছর আগেই সেই স্মৃতি এখনও যেন তরতাজা তার মনে।
“সেই ম্যাচটা খুব বিশেষ ছিল, বাংলাদেশকে তাদের মাঠে হারানো বেশ কঠিন কাজ। আমার ম্যাচটা ভালোভাবেই মনে আছে। একটা পর্যায়ে তারা ভালো খেলছিল, কিন্তু আমরা ম্যাচে ফিরে আসি। ওই জয়টা খুব স্মৃতিময় ছিল।”
আরও পড়ুন
এশিয়া কাপ শুরু আজ: প্রথম জয়ের খোঁজে থাকা হংকংয়ের সামনে আফগানরা |
![]() |
এসময় তিনি জানান, টি-টোয়েন্টিতে যে কোনো দলই বড় কিছু করতে পারে।
“টি–টোয়েন্টি ক্রিকেটে কোনো হুমকি নেই। যদি নির্দিষ্ট দিনে ভালো খেলেন, জিতবেন। শক্তিশালী দলের সঙ্গে খেলছেন না দুর্বল দলের সঙ্গে- এতে কিছু যায় আসে না। অতীতে এমন হয়েছে, আমরাও করেছি। আফগানিস্তানকে হারিয়েছি, বাংলাদেশকেও হারিয়েছি। যদি আমরা প্রথম বল থেকে সর্বোচ্চটা দিয়ে খেলতে পারি, আপনি জানেন না কী হবে!”
আইসিসি টুর্নামেন্টের বাইরে ক্রিকেট বিশ্বের সবচেয়ে বড় আসর এশিয়া কাপের পর্দা উঠছে আজ। তবে টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী দিন অবশ্য নেই বড় ম্যাচ। আফগানিস্তান ও হংকং লড়াই দিয়ে যাত্রা শুরু হবে এবারের এশিয়া কাপের।
আবু ধাবির জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় শুরু হবে খেলা। এই ম্যাচ দিয়েই আবার এশিয়া কাপে নিজেদের প্রথম জয়ের খোঁজে নামবে হংকং। আর আফগানিস্তানের জন্য এটি শিরোপা জয়ের মিশন শুরুর ম্যাচ।
ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে এখন পর্যন্ত পাঁচটি এশিয়া কাপ খেলেছে হংকং। ওয়ানডে ফরম্যাটে তিন আসরে ছয় ম্যাচ ও টি-টোয়েন্টিতে দুই আসরে পাঁচ ম্যাচ খেলেও কোনো জয় পায়নি তারা। এবারের আসরেও তারা পড়েছে কঠিন গ্রুপে।
আরও পড়ুন
আয়ারল্যান্ড দলে নতুন মুখ কালিৎজ |
![]() |
আফগানিস্তান ছাড়াও 'বি' গ্রুপে তাদের সঙ্গে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা। তবে বাংলাদেশ বা আফগানিস্তানের মতো দলকে হারানোর বিশ্বাস আছে দলটির। ম্যাচের আগের দিন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে আলাপে এই কথা বলেছেন অভিজ্ঞ ক্রিকেটার নিজাকাত খান।
"আমাদের সেই বিশ্বাস আছে (হারিয়ে দেওয়ার)। ও রকম খেলোয়াড়ও আছে, যারা ম্যাচটা জিতিয়ে দিতে পারে, নির্দিষ্ট দিনে যে ভালো খেলবে। এটা ২–৩ ওভারের ম্যাচ। টি–টোয়েন্টি খুব মজার খেলা। আমাদের দল অনেকটা প্রস্তুত।"
আফগানিস্তানের বিপক্ষে সুখস্মৃতিও আছে তাদের। দেশটির বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের মধ্যে দুইটি জিতেছে হংকং। তবে ২০১৬ সালের পর আর মুখোমুখি এই দুই দেশ। তাই এশিয়া কাপের ম্যাচ দিয়ে ঘুচবে প্রায় ৯ বছরের এই অপেক্ষা।
অন্যদিকে মোহাম্মদ নবী, রশিদ খানদের নিয়ে আফগানিস্তান এখন বেশ শক্তিশালী। গত বছর ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমি-ফাইনালে উঠে নিজেদের সামর্থ্যের জানান দিয়েছে তারা।
এছাড়া ম্যাচের ভেন্যু আবু ধাবিতেও ইতিবাচক রেকর্ড আফগানদের। এখন পর্যন্ত এই মাঠে খেলা ১৬ ম্যাচের মধ্যে ১১টিই জিতেছে তারা। হেরেছে শুধু ৫টি। হংকংয়ের বিপক্ষে এবার আরেকটি জয় দিয়ে এশিয়া কাপের যাত্রা শুরুর লক্ষ্য তাদের।
আরও পড়ুন
পাকিস্তানের ব্যস্ততা আরও বাড়াতে আসছে শ্রীলঙ্কা |
![]() |
আফগানিস্তানের সম্ভাব্য একাদশ:
রহমানউল্লাহ গুরবাজ (উইকেটরক্ষক), ইব্রাহিম জাদরান, সেদিকুল্লাহ অতল, দারউইশ রাসুলি, করিম জানাত, আজমতউল্লাহ ওমরজাই, রশিদ খান (অধিনায়ক), মোহাম্মদ নবী, আল্লাহ্ মোহাম্মদ গাজানফার, নুর আহমাদ, ফজলহক ফারুকি।
হংকংয়ের সম্ভাব্য একাদশ:
আনশুমান রাঠ, জিসান আলি (উইকেটরক্ষক), বাবর হায়াত, নিজাকাত খান, ম্যাথু কোয়েতজে, ইয়াসিম মুর্তাজা (অধিনায়ক), এহসান খান, আইজাজ খান, আতিক ইকবাল, নাসরুল্লা রানা, আয়ুশ শুকলা।
চলতি মাসের শেষ দিকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেকের অপেক্ষায় বেন কালিৎজ। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আয়ারল্যান্ড স্কোয়াডে ডাক পেলেন ২৩ বছর বয়সী উইকেটকিপার-ব্যাটার।
তিন ম্যাচের এই টি-টোয়েন্টি সিরিজের জন্য ১৪ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে আয়ারল্যান্ড ক্রিকেট। চোটের কারণে সিরিজ খেলতে পারবেন না দুই অভিজ্ঞ পেসার জশ লিটল ও মার্কা অ্যাডায়ার।
কানাডার ভ্যাঙ্কুবারে জন্ম ও বেড়ে ওঠা কালিৎজ, ২০২২ সালে আয়ারল্যান্ডে চলে যান। এরপর থেকে ঘরোয়া ক্রিকেটে মুন্সটার রেডস, নর্দার্ন রাইটস দলে খেলছেন। গত এপ্রিলে সংযুক্ত আরব আমিরাত সফরের আয়ারল্যান্ড উলভসে ('এ' দল) ডাক পান তিনি।
পল স্টার্লিংয়ের নেতৃত্বে সাজানো দলে অভিষেকের অপেক্ষায় থাকা একমাত্র ক্রিকেটার কালিৎজ। এছাড়া ফিটনেসের উন্নতির প্রমাণ দেখিয়ে দলে ফিরেছেন গ্যারেথ ডেলানি, কার্টিস ক্যাম্ফার ও ক্রেইগ ইয়াং।
ডাবলিনে আগামী ১৭, ১৯ ও ২১ সেপ্টেম্বর হবে সিরিজের ম্যাচ তিনটি। টি-টোয়েন্টিতে এবারই প্রথম নিজেদের মাঠে ইংল্যান্ডকে স্বাগত জানাবে আয়ারল্যান্ড।
এর আগে দুবার মাত্র টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে মুখোমুখি হয়েছে ইংল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ড। বৃষ্টিতে ভেসে গিয়েছিল দুই দলের ২০১০ বিশ্বকাপের ম্যাচ। আর ২০২২ সালের বিশ্বলাপে ইংলিশদের হারিয়ে দিয়েছিল আইরিশরা। কাকতালীয়ভাবে ওই দুই আসরেই চ্যাম্পিয়ন হয় ইংল্যান্ড।
আয়ারল্যান্ড স্কোয়াড
পল স্টার্লিং (অধিনায়ক), রস অ্যাডায়ার, বেন কালিৎজ, কার্টিস ক্যাম্ফার, গ্যারেথ ডেলানি, জর্জ ডকরেল, গ্রাহাম হিউম, ম্যাথু হামফ্রেজ, ব্যারি ম্যাকার্থি, জর্ডান নেইল, হ্যারি টেক্টর, লরকান টাকার, বেন হোয়াইট, ক্রেইগ ইয়াং।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে রেকর্ড ব্যবধানে ভরাডুবি হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার। তার ওপর যোগ হলো বাড়তি শাস্তি। মন্থর ওভার রেটের কারণে পুরো দলকে গুনতে হচ্ছে ম্যাচ ফির পাঁচ শতাংশ জরিমানা।
আইসিসির দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, সাউদাম্পটনে রোববারের (গতকাল) ম্যাচে নির্ধারিত সময়ে এক ওভার কম করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। নিয়ম অনুযায়ী, এক ওভার কম করার জন্য ম্যাচ ফির পাঁচ শতাংশ জরিমানা দিতে হয়। সেই নিয়মেই শাস্তি দেওয়া হয়েছে প্রোটিয়াদের। ম্যাচ রেফারি জাভাগাল শ্রীনাথের দেওয়া রায় মেনে নিয়েছেন অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা। ফলে আলাদা কোনো শুনানির প্রয়োজন হয়নি।
সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে আগে ব্যাটিং করে ৪১৪ রান তোলে ইংল্যান্ড। জবাবে মাত্র ৭২ রানে গুটিয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ওয়ানডেতে এটি তাদের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন স্কোর। ৩৪২ রানের এই পরাজয় আবার ওয়ানডে ইতিহাসে সবচেয়ে বড় রানের ব্যবধানে হারের রেকর্ড।
তবে প্রথম দুই ওয়ানডে জিতে সিরিজে আগেই নিশ্চিত করেছিল বাভুমার দল। ২৭ বছর পর ইংল্যান্ডের মাঠে দ্বিপাক্ষিক ওয়ানডে সিরিজ জয় পেয়েছে তারা। শেষ ম্যাচের ভরাডুবি সেই আনন্দে কিছুটা তিক্ততাও যোগ করেছে।
পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের চূড়ান্ত সূচি ঘোষণা হয়েছে আজ। আগামী নভেম্বরে পাকিস্তান সফর করবে লঙ্কানরা। ১১ নভেম্বর থেকে রাওয়ালপিন্ডিতে শুরু হবে এই সিরিজ।
প্রায় ছয় বছর পর পাকিস্তানে আবারও ওয়ানডে খেলবে লঙ্কানরা। সবশেষ ২০১৯ সালে তিন ওয়ানডে খেলতে এসেছিল তারা, সেবার ২–০ ব্যবধানে জয় পেয়েছিল স্বাগতিকেরা।
নভেম্বরের ওয়ানডে সিরিজের পরই শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তানকে নিয়ে পাকিস্তান আয়োজন করবে নিজেদের মাঠে প্রথমবার টি–টোয়েন্টি ট্রাই-সিরিজ। সব ম্যাচই হবে রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে।
এর আগে অক্টোবর-নভেম্বরে পাকিস্তান সফরে আসবে দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলবে তারা। নিজেদের মাঠে একের পর এক সিরিজে ব্যস্ত সময় কাটাবে বাবর-সালমানদের।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে গতকাল আফগানিস্তানকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ জিতেছে পাকিস্তান। এবার এশিয়া কাপ খেলতে নামছে তারা। তারপর ঘরোয়া মৌসুমে ওয়ানডে ও টি–টোয়েন্টি সিরিজগুলো পাকিস্তান দলকে দেবে ২০২৬ ভারত ও শ্রীলঙ্কায় টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে নিজেদের গুছিয়ে নেওয়ার সুযোগ।
পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার ওয়ানডে সিরিজ সূচি
১১ নভেম্বর – প্রথম ওয়ানডে, রাওয়ালপিন্ডি
১৩ নভেম্বর – দ্বিতীয় ওয়ানডে, রাওয়ালপিন্ডি
১৫ নভেম্বর – তৃতীয় ওয়ানডে, রাওয়ালপিন্ডি