আর্চারি জাজেস সেমিনার- ২০২৪, আর্চারি কোচেস কোর্স- ২০২৪ এবং আর্চারি কোচেস কোর্স-২০২৩ এর সনদ বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে গত বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় টঙ্গির আর্চারি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র শহীদ আহসান উল্লাহ্ মাস্টার স্টেডিয়ামে।
এই সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে ওয়ার্ল্ড আরচারি এশিয়ার ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং বাংলাদেশ আর্চারি ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সাধারণ সম্পাদক কাজী রাজীব উদ্দীন আহমেদ চপল সেমিনার ও কোর্সের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ২৭ জনের মাঝে সনদ বিতরণ করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আর্চারি ফেডারেশনের সহ-সভাপতি মাহফুজুর রহমান সিদ্দিকী, কোষাধ্যক্ষ আনিসুর রহমান, আরচারি কোচেস ও জাজেস উন্নয়ন সাব-কমিটির সদস্য-সচিব মোঃ রফিক, বাংলাদেশ আরচারি ফেডারেশনের নির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ, জাতীয় আরচ্যারী দলের প্রধান প্রশিক্ষকসহ জাজ, কোচ ও জাতীয় আরচারি দলের আর্চারবৃন্দ।
বাংলাদেশ আরচারি ফেডারেশনের ব্যবস্থাপনায় গত ২৮ থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত টঙ্গির আর্চারি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র শহীদ আহসান উল্লাহ্ মাস্টার স্টেডিয়ামে “আরচারি জাজেস সেমিনার ২০২৪” অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে দেশের বিভিন্ন জেলা, ক্লাব ও সংস্থা থেকে ৩৮ জন প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করেন।
সেমিনার শেষে অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় নিন্মোক্ত ১৩ জন প্রশিক্ষাণার্থী উত্তীর্ণ হয়ে ন্যাশনাল জাজ হিসাবে ফেডারেশনের অধীনে অ্যাক্রিডিটেড হওয়ার জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছেন:
১) ঐশ্যর্য্য রহমান, ২) মারুফ বিল্লাহ্ আল ফাহিম, ৩) আলেহা মোসাম্মৎ রুবাইয়া, ৪) শাহাদাৎ হোসেন, ৫) মহিউদ্দিন মোহাম্মদ আব্দুল আহাদ, ৬) মোঃ জাবির উদ্দিন, ৭) প্রিন্স মোঃ সায়েম, ৮) মোঃ মাহমুদুল হাসান রিয়াজ, ৯) মোঃ রুবেল হাসান, ১০) মুস্তফা মোঃ রসুল, ১১) আব্দুন নকিব জিমি, ১২) রোকনুর রহমান ও ১৩) শাহাদাৎ হোসেন সরকার।
আর গত ৫ থেকে ৯ নভেম্বর টঙ্গির আর্চারি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র শহীদ আহসান উল্লাহ্ মাস্টার স্টেডিয়ামে “আরচারি কোচেস কোর্স ২০২৪” অনুষ্ঠিত হয়। কোর্সে দেশের বিভিন্ন জেলা, ক্লাব ও সংস্থা থেকে ১২ জন প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করেন।
কোর্স শেষে অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় নিন্মোক্ত ৭ জন প্রশিক্ষাণার্থী উত্তীর্ণ হয়ে ন্যাশনাল লেভেল-১ আরচারি কোচ হিসাবে ফেডারেশনের অধীনে অ্যাক্রিডিটেড হওয়ার জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছেন:
১) মোসাম্মৎ রুবাইয়া আলেহা, ২) মারুফ বিল্লাহ্ আল ফাহিম, ৩) মোহাম্মদ আশিকুজ্জামান, ৪) মোঃ রসুল মুস্তফা, ৫) সাকিবুল, ৬) মোঃ লিটন ও ৭) মোঃ আশিকুর।
এছড়াও ২০২৩ সালের ২৬ থেকে ৩০ নভেম্বর টঙ্গির আর্চারি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র শহীদ আহসান উল্লাহ্ মাস্টার স্টেডিয়ামে “আরচারি কোচেস কোর্স ২০২৩” অনুষ্ঠিত হয়। কোর্সে দেশের বিভিন্ন জেলা, ক্লাব ও সংস্থা থেকে ১০ জন প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করেন।
কোর্স শেষে অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় নিন্মোক্ত ৭ জন প্রশিক্ষাণার্থী উত্তীর্ণ হয়ে ন্যাশনাল লেভেল-১ আরচারি কোচ হিসাবে ফেডারেশনের অধীনে অ্যাক্রিডিটেড হওয়ার জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছেন:
১) মোঃ তামিমুল ইসলাম, ২) মোসাঃ ফারজানা, ৩) সুস্মিতা বনিক, ৪) মোঃ আবুল কাশেম মামুন, ৫) বিউটি রায়, ৬) আনোয়ার হোসেন ও ৭) মোঃ আশরাফ মোল্লা।
২৬ জানুয়ারি ২০২৫, ৭:২৬ পিএম
২৪ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:৫৮ পিএম
নতুন বছরটা কী দারুণভাবেই না শুরু করলেন জেনিক সিনার। ২৩ বছর বয়সী টেনিস তারকা আলেক্সান্ডার জ্ভেরেভকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো জিতে নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের শিরোপা। সেই সাথে প্রথম ইতালিয়ান হিসেবে তিনটি গ্র্যান্ড স্ল্যাম জয়ের রেকর্ডও গড়েছেন সিনার।
রড লেভার অ্যারেনায় রোববার ফাইনালে ৬-৩, ৭ (৭)-৬ (৪), ৬-৩ গেমে জিতেছেন সিনার।
মেলবোর্ন পার্কের তিন সেটের মধ্যে দুই সেটেই সিনার পাত্তা দেননি জ্ভেরেভকে। পুরুষ এককের ফাইনালে দুই ঘণ্টা ৪২ মিনিটের লড়াইয়ে শেষ হাসি হেসেছেন সিনার। এই নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ফাইনালে হারার তেতো স্বাদ পেয়েছেন জ্ভেরেভ।
মেলবোর্ন পার্কে টানা ২০ ম্যাচ অপরাজিত ছিলেন সিনার। সেই সংখ্যাটা এবার ২১-এ নিয়ে গেলেন তিনি। আবার নাম লিখিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের রেকর্ড বইয়ের একটা পাতায়ও। তিন টেনিস কিংবদন্তী - আন্দ্রে আগাসি, রজার ফেদেরার ও নোভাক জোকোভিচের পাশে লিখিয়েছেন নিজের নাম। এই শতাব্দীতে ব্যাক টু ব্যাক অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জিতার রেকর্ডটা কেবল ছিল এই তিনজনের। এবার এই শতাব্দীর চতুর্থ খেলোয়াড় হিসেবে এই রেকর্ডে নাম লিখিয়েছেন সিনার।
শিরোপা জিতে তাই উচ্ছ্বাসটা ধরে রাখতে পারেননি সিনার। “এই অনুভূতিটা দারুণ। আমারা সবাই অনেক কষ্ট করেছি এটার জন্য। এটা দারুণ একটা টুর্নামেন্ট। আমার জন্য সবচেয়ে বিশেষ গ্র্যান্ড স্ল্যাম। সবাইকে ধন্যবাদ।”
রেকর্ড ২৫তম গ্র্যান্ড স্ল্যাম শিরোপা জেতার লক্ষ্যে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে ভালোভাবেই ছুটছিলেন নোভাক জোকোভিচ। তবে একরাশ হতাশায় শেষ হল তার সেই অভিযান। আলেকজান্ডার জাভেরেভের বিপক্ষে সেমিফাইনালে আহত হয়ে অবসর নেওয়ার আগে দর্শকদের দুয়োও পেতে হয়েছে এই টেনিস গ্রেটকে।
শুক্রবারের ম্যাচে প্রথম সেটে ৭-৬ (৭-৫) সেটে হেরে যান জোকোভিচ। গত মঙ্গলবার কার্লোস আলকারাজের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনাল জয়ের ম্যাচেই চোট পেয়েছিলেন তিনি। ফলে জাভেরেভের বিপক্ষে কোর্টে হাজির হন পায়ে ভারি টেপ পেচিয়ে।
অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে অস্ট্রেলিয়ার ওপেনের পথচলা শেষ হওয়ায় জোকোভিচের কন্ঠে ধরা পড়েছে একরাশ হতাশা। “আমার যে পেশীতে চোট ছিল, সেটা কমানোর জন্য যা যা করার দরকার, আমি তার সবই করেছি। তবে প্রথম সেটের শেষের দিকেই আমি আরও বেশি ব্যথা অনুভব করতে শুরু করেছি। এই মুহূর্তে আমার জন্য এটা সামলে চালিয়ে যাওয়া অনেক কঠিন ছিল।”
চোট নিয়ে আগেও লড়েছেন জোকোভিচ। তবে এদিন কোনোভাবেই যেন আর দাঁড়াতে পারছিলেন না। তাই ৮০ মিনিট পর্যন্ত খেলার পর নিজেই এগিয়ে গিয়ে হাত মিলিয়ে অভিনন্দন জানান জাভেরেভকে।
রড ল্যাভার অ্যারেনায় এদিন অস্ট্রেলিয়ার কিছু অংশের জোকোভিচকে প্রবল দুয়ো দিয়েছেন। তবে কোর্ট ছাড়ার আগে তাদের প্রতি হাত নেড়ে অভিবাদন জানানোর পর ডাবল থাম্বস আপও দেখান এই সার্বিয়ান।
জার্মান দ্বিতীয় বাছাই জাভেরেভ এখন লড়াই করবেন তার প্রথম গ্র্যান্ড স্ল্যাম শিরোপার জন্য। ক্যারিয়ারের প্রথম অস্ট্রেলিয়ান ওপেন ফাইনালে তিনি ইতালীয় শীর্ষ বাছাই জান্নিক সিনার বা আমেরিকান ২১তম বাছাই বেন শেল্টনের মুখোমুখি হবেন।
ফেবারিট হিসেবেই নামলেও জিরি লেহেকার বিপক্ষে শক্ত পরীক্ষাই দিতে হল নোভাক জোকোভিচকে। দর্শকরাও দিলেন দুয়ো। তবে সেসব পেছনে ফেলে জিতে কার্লোস আলকারাজের বিপক্ষে শেষ আটের লড়াই নিশ্চিত করেছেন সার্বিয়ান টেনিস গ্রেট।
চেক ২৪তম বাছাইয়ের বিপক্ষে রোববার ৬-৩, ৬-৪, ৭-৬ (৭-৪) গেমে জেতেন জোকোভিচ। ফলে টিকে রইল তার রেকর্ড ২৫তম গ্র্যান্ড স্ল্যাম শিরোপা জেতার আশা।
আরও পড়ুন
মালান-নবির ব্যাটে চড়ে বরিশালের পঞ্চম জয় |
আর সেই লড়াইয়ে জোকোভিচকে খেলতে হবে আলকারাজের বিপক্ষে, যার কাছে গত দুটি উইম্বলডন ফাইনালে হারতে হয়েছিল তাকে। তবে গত গ্রীষ্মে প্যারিস অলিম্পিকে স্বর্ণ জেতার পথে আলকারাজকে হারান জোকোভিচ, যেটিকে তিনি উল্লেখ করেন তার ক্যারিয়ারের ‘সবচেয়ে বড় অর্জন’ হিসেবে।
শেষ ১৬-এর ম্যাচে জোকোভিচকে ভালো চ্যালেঞ্জই জানান লেহেকা। জমজমাট চতুর্থ সেটে দর্শকদের একটি অংশ ক্রমাগত দুয়ো দিতে থাকেন এই টেনিস কিংবদন্তিকে। সেই ক্ষোভেই কিনা, ম্যাচ শেষ হতেই দ্রুত রড লেভার এরিনা ছেড়ে চলে যান জোকোভিচ।
কিংবদন্তি রজার ফেদেরারের অবসরের পরও টিকে ছিল তার কিছু রেকর্ড। তার একটি ছিল অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে এককে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার রেকর্ড। চলতি আসরে তৃতীয় রাউন্ডে পৌঁছে সাবেক সুইস তারকার রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছেন নোভাক জোকোভিচ।
৩৭ বছর বয়সী জোকোভিচকে তার ৪৩০তম গ্র্যান্ড স্ল্যাম একক ম্যাচে ভালোই ফাইট দেন কোয়ালিফায়ার জেইম ফারিয়াকে। তবে শেষ পর্যন্ত ৬-১, ৬-৭ (৪-৭), ৬-৩ ও ৬-২ গেমে জেতেন সার্বিয়ান টেনিস গ্রেট।
এই জয়টির মধ্য দিয়ে পুরুষ ও নারীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি গ্র্যান্ড স্ল্যাম একক ম্যাচ খেলার সর্বকালের রেকর্ড নিজের করে নেন জোকোভিচ। দুইয়ে নেমে গেছেন তার সাবেক প্রতিদ্বন্দ্বী ফেদেরার, তিনি ২০২১ সালে উইম্বলডনে তার শেষ বড় ম্যাচ খেলেছিলেন।
দারুণ এই মাইলফলক গড়ে জোকোভিচ জানিয়েছেন তার আনন্দময় প্রতিক্রয়া। “আমি এই খেলাটি পছন্দ করি। আমি প্রতিযোগিতা পছন্দ করি। আমি প্রতিবারই নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করি। ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে আমি সর্বোচ্চ পর্যায়ে গ্র্যান্ড স্ল্যামে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে আসছি।”
এই জয়ের আরেকটি রেকর্ডও গড়েছেন জোকোভিচ। ৩০ বছরের বেশি বয়সী প্রথম পুরুষ খেলোয়াড় হিসেবে তিনি ১৫০টি গ্র্যান্ড স্লাম একক ম্যাচে জিতেছেন।
রেকর্ড নিয়ে না ভেবে জোকোভিচ অবশ্য মনোযোগ দিচ্ছেন টেনিসকে উপভোগের দিকেই।
“আরেকটি রেকর্ড করতে পেরে আমি খুশি। তবে আমি জিতি বা হারি, যাই হোক না কেন, আমি সবসময় কোর্টে উজাড় করে দেব।”
বিজয় দিবস টেনিস প্রতিযোগিতার ফাইনালে পুরুষ এককে আর্মি অফিসার্স ক্লাবের জারিফ আবরার ৪-৬, ৬-১, ৬-২ গেমে আমেরিকান ক্লাবের মো: রুস্তম আলীকে হারিয়ে শিরোপা জয়ের উল্লাসে মাতেন। পুরুষ দ্বৈতে আমেরিকান ক্লাবের মো: রুস্তম আলী ও মিলন হোসেন জুটি ৬-৩, ৭-৬ গেমে পাশা’র হানিফ মুন্না ও মাহাদি হাসান আলভিকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। মেয়েদের এককে বিকেএসপির হালিমা জাহান ৬-২, ৬-১ গেমে বিকেএসপির সুবর্না খাতুনকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে।
নারী দ্বৈতে ঝালকাঠি টেনিস ক্লাবের সুস্মিতা সেন ও সুমাইয়া আক্তার জুটি ৬-১, ৭-৫ গেমে বিকেএসপির সুবর্না খাতুন ও জান্নাত ফেরদৌসকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়। বালক এককে (অনূর্ধ্ব-১৮) বিকেএসপির কাব্য গায়েন ৭-৬, ৬-২ জাতীয় টেনিস কমপ্লেক্সের মো: সায়েমকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। বালিকা এককে (অনূর্ধ্ব-১৮) বিকেএসপির হালিমা হাজান ৬-৩, ৬-৩ গেমে বিকেএসপির জান্নাতুন ফেরদৌস মিতুকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়। বালক এককে (অনূর্ধ্ব-১৪) বিকেএসপির কাব্য গায়েন ৭-৬, ৬-২ গেমে প্রো টেনিস একাডেমীর মো: আকাশ হোসেনকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। বালিকা এককে (অনুর্ধব-১৪) মাদারীপুর টেনিস ক্লাবের জান্নাত হাওলাদার ৬-১, ৬-১ গেমে প্রো টেনিস একাডেমীর মাসতুরা আফরিনকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়।
এবারের প্রতিযোগিতায় মোট ৮টি ইভেন্টে জাতীয় টেনিস কমপ্লেক্স, বিকেএসপি, অফিসার্স ক্লাব, ধানমন্ডি স্পোর্টস ক্লাব, গুলশান ইয়ুথ ক্লাব, উত্তরা ক্লাব , ইঞ্জিনিয়ার্স রিক্রিয়েশন সেন্টার, অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম টেনিস কমপ্লেক্স - রাজশাহী, নওগাঁ টেনিস ক্লাব, সিলেট টেনিস ক্লাব, নরসিংদী টেনিস ক্লাব, ঝালকাঠি টেনিস ক্লাব, মাদারীপুর টেনিস ক্লাব, নেত্রকোনা টেনিস ক্লাব, সেনাবাহিনী অফিসার্স ক্লাব, নরডিক ক্লাব, আমেরিকান ক্লাব, ইন্টারন্যাশনাল ক্লাব, ডাচ ক্লাব, বাগেরহাট টেনিস ক্লাব, পুলিশ মেস অফিসার্স ক্লাব, আজিমপুর কমিউনিটি সেন্টার টেনিস ক্লাব, বোট ক্লাব, উত্তরা ফ্রেন্ডস ক্লাব, মুন্সীগঞ্জ টেনিস ক্লাব, গুলশান ক্লাব, কাস্টমস ক্লাব, প্রো টেনিস একাডেমি, ইমপেক্ট টেনিস একাডেমি, বাগেরহাট টেনিস ক্লাব মোট ৩০ টি ক্লাব/ সংস্থা হতে মোট ২১০ জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করছে।
প্রতিযোগিতায় মোট প্রাইজমানি তিন লাখ পঁয়ত্রিশ হাজার টাকা। ফাইনাল শেষে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে খেলোয়াড়দের পুরস্কার তুলে দেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: রেজাউল মাকছুদ জাহেদী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শাহজালাল ইসলামি ব্যাংক পিএলসি’র ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইউনুস। উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের সভাপতি আব্দুল হাই সরকার, সহ-সভাপতি মো: সেলিম, সাধারণ সম্পাদক ইশতিয়াক আহমেদ (কারেন), টুর্নামেন্ট ডিরেক্টর শফিকুল ইসলাম সরকার (সোহেল) ও শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি’র ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর এম.এম. সাইফুল ইসলাম, ব্যাংকের জেএবিপি ও জনসংযোগ বিভাগের প্রধান কে এম হারুনুর রশীদসহ শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ও বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের কার্যনির্বাহী কমিটির কর্মকর্তাবৃন্দ।
No recent posts available.