
অস্ট্রেলিয়ার ইতিহাসের অন্যতম প্রতিভাবান ও স্টাইলিশ ব্যাটার হিসেবেই বিবেচনা করা হয় তাকে। অবসর নেওয়ার এক দশক পর সেই মাইকেল ক্লার্ক পেয়েছেন দারুনে এক সম্মান। অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট হল অফ ফেমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন দেশটির সাবেক অধিনায়ক।
বৃহস্পতিবার এই সম্মান গ্রহণ করেন ক্লার্ক। অস্ট্রেলিয়ার হল অব ফেমে তিনি ৬৪তম খেলোয়াড়। এই মৌসুমে তালিকায় যুক্ত হবেন আরও দুজন।
ক্লার্কের ক্যারিয়ারের উল্লেখযোগ্য অর্জনের মধ্যে রয়েছে ঘরের মাটিতে অস্ট্রেলিয়ার ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়, যেখানে তিনি ছিলেন অধিনায়ক। তবে ডানহাতি এই ব্যাটার বেশি আলো ছড়িয়েছেন টেস্ট ক্রিকেটেই। ১১৫ ম্যাচে করেছেন ৮ হাজার ৬৪৩ রান, যা যা তাকে অস্ট্রেলিয়ার সর্বোচ্চ রানস্কোরারদের তালিকায় রেখেছে ছয় নম্বর স্থানে।
আরও পড়ুন
| হল অব ফেমে জায়গা করে নিলেন মাইকেল ক্লার্ক |
|
মাত্র ১৭ বছর বয়সে নিউ সাউথ ওয়েলসের হয়ে প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক হওয়ার ক্লার্ল ওয়ানডেতেও একেবারেই মন্দ ছিলেন না। ৭ হাজার ৯৮১ রানের মাধ্যমে তিনি অজিদের এই ফরম্যাটে সবচেয়ে বেশি রানস্কোরারদের তালিকায় আছেন চতুর্থ স্থানে।
২০০৪ সালে ভারত সফরে টেস্ট অভিষেকেই হইচই ফেলে দেন ক্লার্ক। ১৫১ রান করে হন ম্যাচ সেরা। এই ভারতের বিপক্ষে ২০১১-১২ মৌসুমে তার ব্যাট থেকে আসে ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ ৩২৯ রান। ষষ্ঠ অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটার হিসেবে সেবার টেস্ট ট্রিপল সেঞ্চুরি করেন ক্লার্ক।
টেস্ট অধিনায়ক্ত্ব পান ২০১১ সালে, স্থলাভিষিক্ত হন আরেক অস্ট্রেলিয়া গ্রেট রিকি পন্টিংয়ের। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২০১৩-১৪ মৌসুমে অ্যাশেজে হোয়াইটওয়াশের নেতৃত্বে দেন ক্লার্ক। অবসরও নেন ইংলিশদের কাছে হেরেই, ২০১৫ সালে।
আরও পড়ুন
| বায়ার্ন সেরা ক্লাবের কাতারে নেই, মানছেন কিমিখও |
|
অধিনায়ক তো বটেই, ব্যাটার হিসেবেই ক্লার্ককে বিবেচনা করা হত সময়ের অন্যতম সেরা হিসেবে। নিজের দিনে প্রতিপক্ষের সেরা সব বোলারদের গুঁড়িয়ে দেওয়ার বেশ কিছু কীর্তি আছে তার। এমনকি কাঁধে চোট নিয়েও সেঞ্চুরি করে নিজের ব্যাটসম্যানশিপের ছাপ রেখেছেন।
No posts available.
৬ নভেম্বর ২০২৫, ১১:০০ এম
৫ নভেম্বর ২০২৫, ১০:৩৫ পিএম

ইংল্যান্ডের দা হান্ড্রেডের দল বার্মিংহাম ফিনিক্সের প্রধান কোচের দায়িত্ব নিলেন শেন বন্ড। দুই বছরের চুক্তিতে সাবেক সতীর্থ ড্যানিয়েল ভেট্টোরির স্থলাভিষিক্ত হলেন নিউ জিল্যান্ডের গতিতারকা।
বার্মিংহাম ছেড়ে সানরাইজার্স লিডস দলের দায়িত্ব নেবেন ভেট্টোরি। তবে এখনও সেটির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা হয়নি।
ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে কোচিংয়ের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে বন্ডের। ২০১৫ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের বোলিং কোচ ছিলেন তিনি। এরপর থেকে রাজস্থান রয়্যালসে একই দায়িত্বে আছেন সাবেক কিউই তারকা।
এছাড়া বিগ ব্যাশে সিডনি থান্ডার ও এসএটোয়েন্টিতে পার্ল রয়্যালসের হেড কোচ হিসেবেও কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে বন্ডের।
বার্মিংহাম ফিনিক্সের মালিকানা বদলের পর বন্ডকে প্রধান কোচ বানানোর মাধ্যমে প্রথম বড় সিদ্ধান্ত নিল দলটি। এখন ওয়ারউইকশায়ার ও যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ ফার্ম নাইটহেড ক্যাপিট্যালের যৌথ প্রযোজনায় পরিচালিত হয় ক্লাবটি।
২০০২ সালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য ওয়ারউইকশায়ারের হয়ে খেলেছিলেন বন্ড। সেবার ৪ ম্যাচে ১২ উইকেট নেন তিনি।
বন্ড ছাড়াও হান্ড্রেডের কোচিং প্যানেলে এবার উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা গেছে। ট্রেন্ট রকেটস ছেড়ে এরই মধ্যে লন্ডন স্পিরিটে যোগ দিয়েছেন অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার। ওভাল ইনভিন্সিবলস ছেড়ে লখনৌ সুপার জায়ান্টসের গ্লোবাল দায়িত্ব নিয়েছেন টম মুডি। সানরাইজার্স লিডস ছেড়েছেন অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ।

এসিসি (এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল) রাইজিং স্টারস এশিয়া কাপ টি-টোয়েন্টির জন্য বেশ শক্তিশালী দল সাজিয়েছে শ্রীলঙ্কা। তারকা অলরাউন্ডার দুনিথ ভেল্লালাগের নেতৃত্বে ১৫ জনের দলে রাখা হয়েছে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ৯ ক্রিকেটারকে।
কাতারের দোহায় আগামী ১৪ নভেম্বর শুরু হবে রাইজিং স্টারস এশিয়া কাপ। ২০১৩ সাল থেকে চলতে থাকা ইমার্জিং টিমস এশিয়া কাপের নামই এবার বদলে করা হয়েছে রাইজিং স্টারস এশিয়া কাপ।
এই টুর্নামেন্টে এক সময় ছিল অনূর্ধ্ব-২৩ দল খেলানোর নিয়ম। যেখানে বেশি বয়সের কয়েকজন খেলতে পারতেন। তবে বয়সের বাধ্যবাধকতা এখন তুলে দেওয়া হয়েছে। আইসিসির পূর্ণ সদস্য দেশগুলো মূলত এখন তাদের 'এ' দল পাঠায়। সহযোগী সদস্যরা খেলে জাতীয় দল নিয়ে।
ভেল্লালাগে ছাড়াও শ্রীলঙ্কার রাইজিং স্টারস দলে আছেন এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হওয়া রমেশ মেন্ডিস, নিশান মাদুশকা, মিলান রত্নায়েকে, বিজয়কান্ত বিয়াসকান্ত, সাহান আরাচিগে, নুয়ানিদু ফার্নান্দো, প্রমোদ মাদুশান ও লাসিথ ক্রুসপুল।
এছাড়া ভিশেন হালামবাগেকে রাখা হয়েছে দলে। সম্প্রতি জাতীয় দলে ডাক পেয়েছেন হালামবাগে। তবে আন্তর্জাতিক অভিষেক হয়নি তার।
রাইজিং স্টারস এশিয়া কাপে 'এ' গ্রুপে শ্রীলঙ্কার সঙ্গী বাংলাদেশ, আফগানিস্তান ও হংকং। আগামী ১৫ নভেম্বর আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করবে লঙ্কানরা।
শ্রীলঙ্কা রাইজিং স্টারস স্কোয়াড
দুনিথ ভেল্লালাগে (অধিনায়ক), ভিশেন হালামবাগে, নিশান মাদুশকা (উইকেটরক্ষক), নুয়ানিদু ফার্নান্দো, লাসিথ ক্রসপুল, রমেশ মেন্ডিস, কাভিন্দু ডি লিভেরা, সাহান আরাচিগে, আহান বিক্রমসিংহে, প্রমোদ মাদুশান, গারুকা সানকেথ, ইসিথা বিজেসুন্দারা, মিলান রত্নায়েকে, বিজয়কান্ত বিয়াসকান্ত, ট্রাভিন ম্যাথিউ।

রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলিকে ‘ভারতের রোনালদো ও মেসি’ বলে অভিহিত করেছেন পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক রশিদ লতিফ। সম্প্রতি ইন্ডো-এশিয়ান নিউজ সার্ভিস (আইএনএসকে) দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন লতিফ। তিনি মনে করেন, এ দুজন এমন খেলোয়াড়, যারা ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে।
রোহিত-কোহলি অবসর নিয়েছেন টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে। অক্টোবরে সাত মাসের বিরতির পর অস্ট্রেলরা প্রত্যাবর্তন করেন। প্রথম দুই ম্যাচে প্রত্যাশা অনুযায়ী পারফর্ম করতে না পারলেও তৃতীয় ওয়ানডেতে দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন তারা। রোহিত অপরাজিত ১২১ রান করেন, আর কোহলি ৭৪ রানে অপরাজিত থেকে দলকে জয় এনে দেন।
রোহিত-কোহলিকে নিয়ে রশিদ বলেন
'দুজন এমন খেলোয়াড়, যারা ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে। ক্লাস কখনও হারায় না। রোনালদো ও মেসি খেলছেন, আর এই দুইজন ভারতের রোনালদো ও মেসি।'
২০২৭ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপে কোহলি ও রোহিতের দলে থাকার বিষয় এখনো চূড়ান্ত নয়। তবে ৫৭ বছর বয়সী লতিফ মনে করেন, অন্তত একজন সিনিয়র ব্যাটার দলে থাকা ভারতের জন্য লাভজনক,
'এখনও এক বছর বাকি, ২০২৬ সাল পর্যন্ত। দেখতে হবে তারা কতটি ওয়ানডে খেলবে। তবে সিনিয়র খেলোয়াড় অবশ্যই থাকা উচিত। ওয়ানডে তো দীর্ঘ ফরম্যাট, টি-টোয়েন্টির মতো নয়। দুজন না হলেও অন্তত একজনকে দলে রাখা দরকার।'

২১ নভেম্বর পার্থে শুরু হতে যাচ্ছে মর্যাদার অ্যাশেজ সিরিজ। প্রথম ম্যাচের জন্য আজ ১৫ জনের দল ঘোষণা করেছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। এ দল খেলোয়াড়দের বয়স নিয়ে বেশ সমালোচনা উঠেছে। অজিদের দলে কেবল একজন খেলোয়াড়ের বয়স ৩০ বছরের নিচে।
দলে প্রথমবারের মতো সুযোগ পেয়েছেন ৩১ বছর বয়সি জ্যাক ওয়েদারাল্ড। পেস আক্রমণে মিচেল স্টার্কের বয়স ৩৫, জশ হ্যাজেলউড ৩৪ ও স্কট বোল্যান্ড ৩৬। ব্যাকআপ পেসার হিসেবে রয়েছেন ৩৩ বছর বয়সী শন অ্যাবট এবং ৩১ বছর বয়সি ব্রেন্ডন ডগেট। স্পেশালিস্ট স্পিনার নাথান লায়নের বয়স ৩৭।
ব্যাটিং বিভাগে উসমান খাওয়াজার বয়স ৩৮, ট্রাভিস হেড ও মার্নাস লাবুশেন ৩১, স্টিভেন স্মিথের বয়স ৩৬। দুই উইকেটকিপার জশ ইংলিস ও অ্যালেক্স ক্যারির বয়স যথাক্রমে ৩০ ও ৩৪ বছর। অলরাউন্ডার বাউ ওয়েবস্টারের বয়সও ৩১। দলের একমাত্র ৩০ বছরের নিচের খেলোয়াড় ক্যামেরন গ্রিন। এই অলরাউন্ডারের বয়স ২৬ বছর।
এ দল নিয়েই সাবেক অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক স্টিভ ওয়াহ সমালোচনা করেছেন। তার মতে,
“প্রধান নির্বাচক বেইলির তরুণদের সুযোগ দেওয়ার সাহস নেই।”
স্টিভ ওয়াহর মন্তব্যের জবাব দিয়েছেন প্রধান নির্বাচক জর্জ বেইলি। তিনি বলেন,
“আমরা জানি দলের বয়স কাঠামো কেমন। কিন্তু শুধু বয়সের কারণে কি নাথান লায়ন বা মিচেল স্টার্ককে বাদ দেব? যারা ভালো খেলছে, তারা নির্বাচনের যোগ্য। অভিজ্ঞতাকেও সম্মান দেওয়া উচিত।”
ঘোষিত দলে জায়গা হয়নি তরুণ ওপেনার স্যাম কনস্টাসের। ২০ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার গত এক বছরে দ্বিতীয়বারের মতো দল থেকে বাদ পড়েছেন। স্যামের বাদ পড়া নিয়ে বেইলি বলেন, “
স্যামির জন্য খারাপ লাগছে। এখন সে যদি সামান্য কিছু করে, সেটাও শিরোনাম হয়ে যায়।”
বর্তমান অ্যাশেজের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া। ইংল্যান্ড গত ১০টি অ্যাশেজ সিরিজের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে জিতেছে মাত্র একবার, ২০১০-১১ মৌসুমে। পাঁচ টেস্টের সিরিজ শেষ হবে ৮ জানুয়ারি।

আগামী ১৪ নভেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার দুই ম্যাচের টেস্ট। ঘরের মাঠে লাল বলের ক্রিকেটের এই সিরিজের জন্য দল ঘোষণা করেছে ভারত। চোট কাটিয়ে ভারতের টেস্ট দলে ফিরছেন উইকেটকিপার ব্যাটার ঋষভ পন্ত।
আজ ভারতের নির্বাচক কমিটির বৈঠকে পন্তের ফেরার সিদ্ধান্ত হয়। গত সপ্তাহে বেঙ্গালুরুতে বিসিসিআই সেন্টার অব এক্সিলেন্সে দক্ষিণ আফ্রিকা ‘এ’ দলের বিপক্ষে প্রথম চার দিনের ম্যাচে ভারতের দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন পান্ত। ২৭৫ রানের লক্ষ্যে তাড়া করতে গিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ৯০ রান করেছেন তিনি। এন জাগাদিসানের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন পান্ত।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জুলাইয়ে ম্যানচেস্টার টেস্টে পায়ের চোট পান পন্ত। এই চোটে সবশেষ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজেও ছিলেন না তিনি।
তবে রঞ্জি ট্রফির প্রথম দুই ম্যাচে দারুণ বল করেও নির্বাচকদের মন জিততে পারেননি মোহাম্মদ শামি। উত্তরাখণ্ডের বিপক্ষে সাত উইকেট নেওয়ার পর গুজরাটের বিপক্ষে আট উইকেট নেন এই পেসার।
ভারতের টেস্ট অধিনায়ক শুবমান গিল, জসপ্রীত বুমরাহ, নিতিশ কুমার রেড্ডি, অক্ষর প্যাটেল ও ওয়াশিংটন সুন্দর এখন অস্ট্রেলিয়ায় টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছেন। ৮ নভেম্বর পাঁচ ম্যাচের এই সিরিজের পর টেস্ট দলে যোগ দেবেন তারা। এছাড়া গত অক্টোবরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২-০ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজে জয়ী দলের প্রসিদ্ধ কৃষ্ণার জয়গা নিয়েছেন আকাশ দীপ।
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫-২০২৭ এর পয়েন্ট টেবিলে ভারত তৃতীয় স্থানে আছে ৬১.৯০ শতাংশ পয়েন্ট নিয়ে। দক্ষিণ আফ্রিকা আছে পঞ্চম স্থানে, ৫০ শতাংশ পয়েন্ট নিয়ে। প্রোটিয়ারা সবশেষ পাকিস্তানে সিরিজ ড্র করেছিল ১-১ ব্যবধানে।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের প্রথম টেস্টটি হবে কলকাতায় ১৪ নভেম্বর। গুয়াহাটিতে দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট শুরু হবে ২২ নভেম্বর থেকে। এবারই প্রথমবারের মতো টেস্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে গুয়াহাটির বর্ষাপাড়া স্টেডিয়াম। সফরে দুটি টেস্ট ছাড়াও তিন ওয়ানডে ও পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে দুই দল।
ভারতের টেস্ট স্কোয়াড :
শুভমন গিল (অধিনায়ক), ঋষভ পন্ত (সহ-অধিনায়ক ও উইকেটকিপার), যশস্বী জয়সওয়াল, কে এল রাহুল, সাই সুদর্শন, দেবদত্ত পাডিক্কল, ধ্রুব জুরেল, রবীন্দ্র জাদেজা, ওয়াশিংটন সুন্দর, জাসপ্রিত বুমরাহ, অক্ষর প্যাটেল, নিতিশ কুমার রেড্ডি, মোহাম্মদ সিরাজ, কুলদীপ যাদব, আকাশ দীপ।