২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২:১১ পিএম
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই আক্ষেপটা বেশ পুরনো। অসংখ্য ম্যাচ হারের পর খেলোয়াড়দের কন্ঠে থাকে ২০-৩০ রান কম হওয়ার ব্যাপারটি। ভারতের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে হারের পর অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত শুনিয়েছেন সেই কথাই। দুর্দান্ত এক শতক করা তাওহীদ হৃদয়ও একমত তার সাথে, তবে এর পেছনে দায় দেখছেন নিজেরই।
মাত্র ৩৫ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলার পর নির্দিষ্ট একটা রানের আক্ষেপ করাটা অবশ্য দল হিসেবে বাংলাদেশের উন্নত মানসিকতার পরিচয়ই দেয়। তবে যেভাবে টপ অর্ডারের ধসের কারণে সেটা হয়নি, সেই দায় শান্ত-মুশফিকদেরই নেওয়া উচিত৷ কারণ, তাদের ব্যর্থতার কারণেই যে তাওহীদ ও জাকের আলি অনিকের রেকর্ড ১৫৪ রানের জুটির পরও ২২৮ রানের বেশি করতে পারেনি বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন
ব্যাটিং ধসের পর তাওহীদ-জাকেরের অবিশ্বাস্য লড়াইয়ে বাংলাদেশের ২২৮ |
![]() |
ম্যাচের পর শান্তও ২৫০ রানের কম স্কোরকেই হারের কারণ হিসেবে তুলে ধরেন।
“আমিও ২৫-৩০ রান কম হয়েছে বলে মনে করি। তবু তাওহীদ ও জাকের যেভাবে ব্যাটিং করেছে, সেটা দুর্দান্ত। ফিল্ডিংয়েও আমরা ভুল করেছি। ক্যাচ মিস করেছি, রান আউটের সুযোগ হারিয়েছি। ক্যাচটা পারলে হয়তো গল্পটা ভিন্নও হতে পারত।”
টপ অর্ডারের অমন ব্যর্থতার পর ২২৮ যখন করে বাংলাদেশ, তখনও কিছুটা লড়াইয়ের আশা টিকে ছিল। শুবমান গিল সেঞ্চুরি করলেও, ইনিংসের মাঝপথে দারুণ বোলিং করে কয়েকটি উইকেট নিয়ে লড়াইয়ের আভাস দেন রিশাদ-মুস্তাফিজুররা। আর সেই কারণেই জয়টা সহজে ধরা দেয়নি ভারতের হাতে।
তাওহীদের তাই রান একটু কম হওয়ার আক্ষেপ।
“ওরা এই রান তাড়া করেছে ৪৭ ওভার খেলে। এর মানে হল, এত সহজ ছিল না উইকেট। আমার কাছে মনে হয়, আমরা ৩০ থেকে ৪০ রান কম করে ফেলেছি।”
জাকের ৪৩তম ওভারে আউট হলেও শেষ পর্যন্ত খেলেন তাওহীদ। শেষের দিকে তিনি আরেকটু আগ্রাসী হতে পারলে স্কোরটা অনায়াসেই ২৫০ প্লাস হতেই পারত। তবে দুবাইয়ের গরমে ক্র্যাম্প হওয়ায় টেনেটুনে নিজের প্রথম ওয়ানডে শতক করলেও বড় শট আর খেলতে পারেননি তাওহীদ। নিজের শেষ ১৪ বলে করেন মাত্র ১১ রান।
আরও পড়ুন
জুটির রেকর্ডে সবার ওপরে তাওহীদ-জাকের |
![]() |
অমন একটা ইনিংস খেলার পরও দলের রান আরও না বাড়ায় তাই নিজের দায় দেখছেন তাওহীদ।
“আমার কাছে মনে হয়েছে, আমি যদি ঠিক থাকতাম, তাহলে আরও ২০-৩০টা রান বেশি হতে পারত দলের। যদি ক্র্যাম্পিংটা ওই সময় না হত আমার, তাহলে হয়ত দলের জন্য আরও ২০-৩০ রান বেশি করে দিতে পারতাম।”
১ আগস্ট ২০২৫, ৩:৫৯ পিএম
১ আগস্ট ২০২৫, ১:২৮ পিএম
এ বছরের এপ্রিলে সিলেটে বাংলাদেশকে ৩ উইকেটে হারানোর পরের টেস্ট অধ্যায়টা জিম্বাবুয়ের শুধুই হতাশার। সর্বশেষ ৪ টেস্টের তিনটিতে ইনিংস ব্যবধানে হার, অন্যটি রানের ব্যবধানে। বুলাওয়েতে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে ইনিংস হারের শঙ্কা ছিল। তবে নবম জুটির ৬৪ রানে সেই লজ্জা এড়াতে পেরেছে জিম্বাবুয়ে। মাত্র ৮ রানের টার্গেট দিয়ে নিউ জিল্যান্ডকে চতুর্থ ইনিংসে ব্যাট করতে নামিয়েছে। মাত্র ১৪ বলে এই টার্গেট পাড়ি দিয়ে ৯ উইকেটে জিতে সিরিজ শুরু করেছে সফরকারী দলটি।
প্রথম ইনিংসে ১৫৮ রানের লিড নিয়ে ইনিংস ব্যবধানে জয়ের টার্গেটে বোলিং করেছে নিউ জিল্যান্ড। টেস্টের দ্বিতীয় দিন শেষে জিম্বাবুয়ের স্কোর ৩১/২, ইনিংস হার এড়ানোর জন্য ১২৮ রানের টার্গেটটা বেশ বড়ই তখন মনে হয়েছে। তৃতীয় দিনের শুরুতে ব্যাটিং বিপর্যয়ের মুখে এক পর্যায়ে জিম্বাবুয়ের স্কোর ছিল ৫৩/৪। ৫ম উইকেট জুটিতে ৫৭ রা যোগ করেও ইনিংস হারের শঙ্কা ছিল জিম্বাবুয়ের। ১১০ থেকে ১২৬, এই ১৬ রানে জিম্বাবুয়ের ৪ উইকেট পড়ে গেলে ইনিংস হারের চোখ রাঙানি দেখেছে স্বাগতিক দল। তবে ৯ম উইকেট জুটির ৬৪ রানে ইনিংস হার এড়িয়েছে জিম্বাবুয়ে।
মাত্র ১ রানের জন্য শিন উইলিয়ামস ফিফটি হাতছাড়া করেছেন। বাঁ হাতি স্পিনার স্যান্টনারের বলে ফাইন লেগে ক্যাচ দিয়ে থেমেছেন শিন উইলিয়ামস (৬৬ বলে ৬ বাউন্ডারিতে ৪৯)। ঠিক তৃতীয় দিনের টি ব্রেকের আগে থেমেছে জিম্বাবুয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে (১৬৫/১০)।
জিম্বাবুয়ের প্রথম ইনিংস ছিন্ন ভিন্ন করেছে নিউ জিল্যান্ডের যে পেসার (৬/৩৯), সেই হেনরি দ্বিতীয় ইনিংসেও ছড়ি ঘুরিয়েছেন (৩/৫১)। টেস্ট ক্যারিয়ারে এর আগে দুইবার ম্যাচে ৯ উইকেটের দেখা পেয়েছিলেন। এটা নিয়ে (৯/৯০) সংখ্যাটা তৃতীয়-তে উন্নীত হলো তার। জিম্বাবুয়ের দ্বিতীয় ইনিংসে স্পিনার স্যান্টনার পেয়েছেন ৪ উইকেট (৪/২৭)।
চোট আর বিশ্রাম মিলিয়ে এমনিতেই ইংল্যান্ড-ভারত চলমান পঞ্চম টেস্টে স্বাগতিকরা খেলছে অনভিজ্ঞ বোলিং লাইনআপ নিয়ে। এবার দলটির জন্য আরেক ধাক্কা হয়ে এসেছে ক্রিস ওকসের চোট। সেটা এতোটাই গুরুতর যে, এই ম্যাচের বাকি অংশ থেকেই ছিটকে গেছেন তিনি।
ঘটনাটি ঘটে প্রথম দিনের শেষের দিকে। বাউন্ডারির লাইনে একটি বল ধরার চেষ্টায় ভেজা আউটফিল্ডে হাত পিছলে পড়ে যান ওকস। পড়ে যাওয়ার ফলে বাঁ কাঁধে বেশ চোট পান এবং সাথে সাথেই কাঁধ চেপে ধরে শুয়ে পড়েন মাঠে।
এরপর ইংল্যান্ড দলের ফিজিও বেন ডেভিস মাঠে এসে তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেন। পরে ওকস মাঠ ছেড়ে যান। রাতেই অভিজ্ঞ এই পেসারের স্ক্যান করানো হয়। সেই স্ক্যান ও চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণের পর ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) নিশ্চিত করে, ওকস আর এই ম্যাচে অংশ নিতে পারবেন না। এমনি ব্যাট হাতেও দেখা যাবে না তাকে।
তার এই ছিটকে যাওয়া ইংল্যান্ডকে ভালো বিপদেই ফেলে দিতে পারে। কারণ, অধিনায়ক বেন স্টোকস না খেলায় এই ম্যাচে এমনিতেই চারজন স্পেশালিষ্ট পেসার নিয়ে খেলতে নেমেছে দলটি। ওকস আর বোলিং না করতে পারায় ম্যাচের বাকিটা সামাল দিতে হবে তিন পেসার গাস অ্যাটকিনসন, জেমি ওভারটন এবং জশ টাংকে, যারা সম্মিলিতভাবে খেলেছেন মাত্র ১৮ টেস্ট। ফলে চাপ বাড়তে পারে দুই পার্টটাইম স্পিনার বেথেল-রুটের ওপর।
চলমান টেস্টের ভারতের প্রথম ইনিংসে ওকস ১৪ ওভার বল করে ১ উইকেট নেন। সিরিজে তিনি মোট ১৮১ ওভার বোলিং করেছেন। ৫২.১৮ গড়ে নিয়েছেন ১১ উইকেট। ধারাবাহিক পারফরম্যান্সের জন্য এই সিরিজে ইংল্যান্ডের একমাত্র পেসার হিসেবে খেলেছেন পাঁচ টেস্টেই। তবে শেষটা হল হতাশার মধ্য দিয়েই।
ইংল্যান্ড-ভারতের মধ্যকার চতুর্থ টেস্টে পাকিস্তানের জার্সি পরা এক দর্শককে মাঠ থেকে বের করে দেওয়ার ঘটনার জল এরই মধ্যে গড়িয়েছে অনেকদূর। এবার সেই ঘটনায় দুঃখপ্রকাশ করেছে ল্যাঙ্কাশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব।
ওল্ড ট্রাফোর্ডে টেস্টে চলাকালীন এই ঘটনাটি ফারুক নাজার নামের ভুক্তভোগী দর্শক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিও পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরেন। এরপর থেকেই এটি নিয়ে শুরু হয় তুমুল আলোচনা-সমালোচনা।
সেই ভিডিওতে দেখা যায়, পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দলের সবুজ রঙের জার্সি পরে ভারত ও ইংল্যান্ডের ম্যাচ দেখতে গ্যালারিতে হাজির হয়েছেন নাজার। এক পর্যায়ে একজন নিরাপত্তাকর্মী এসে তাকে পাকিস্তানের জার্সি ঢেকে ফেলতে বলেন। এই সময়ে সেই নিরাপত্তাকর্মী নিজেকে ল্যাঙ্কাশায়ারের একজন স্টাফ হিসেবে পরিচয় দেন। সাথে জানান, পাকিস্তানের জার্সি ঢাকার জন্য বলার জন্য কন্ট্রোল রুম থেকে নির্দেশ পেয়েই তিনি এটি বলতে এসেছেন। তবে তার সেই অনুরোধ নাজার মানতে অস্বীকৃতি জানান। এই ঘটনার জেরে শেষ পর্যন্ত পুলিশ এসে তাকে মাঠ থেকেই বের করে দেয়।
ঘটনার পর এক বিবৃতিতে ল্যাঙ্কাশায়ার জানায়, দর্শকদের নিরাপত্তা ও স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করতে তাদের নিরাপত্তা দল কাজ করে আর এটা তারই অংশ ছিল। তবে নাজারকে মাঠ থেকে বের করে দেওয়ার ঘটনায় যদি কোনো দর্শক কষ্ট পেয়ে থাকেন, সেজন্য তারা আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
এরপর কাউন্টি ক্লাবটি বিবৃতিতে আরও দাবি করে, ওই ঘটনার একদিন আগে মাঠের ভেতর ভারতীয় ও পাকিস্তানি সমর্থকদের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়ের ঘটনা ঘটেছিল। আর সেই প্রেক্ষিতেই তাদের নিরাপত্তা দল সতর্ক অবস্থানে ছিল এবং তারই ধারাবাহিকতা তারা নাজারকে পাকিস্তানের জার্সি ঢেকে ফেলতে বলেছিলেন।
অন্যদিকে যাকে নিয়ে এত আলোচনা, সেই নাজার এক্স প্ল্যাটফর্মে (সাবেক টুইটার) জানান,
“আমি তো সেখানে কোনো আপত্তিকর আচরণ করিনি। আমি শুধু পাকিস্তানের জার্সি পরেই খেলা দেখতে গিয়েছিলাম। এটা তো দোষের কিছু না। আমাদের মনে রাখতে হবে এটা ক্রিকেট, এখানে জাতীয়তাবাদের ঊর্ধ্বে উঠে আমাদের সবারই স্রেফ খেলাটিকেই উদযাপন করা উচিত।”
আগামী সেপ্টেম্বরে শুরু হতে যাওয়া টি-টোয়েন্টি এশিয়া কাপকে সামনে রেখে বাড়তি প্রস্তুতির সুযোগ তৈরি হল অংশগ্রহণকারী তিন দেশের সামনে। চলতি মাসে ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজে অংশ নিতে যাচ্ছে পাকিস্তান আফগানিস্তান ও সংযুক্ত আরব আমিরাত।
এই টুর্নামেন্ট আয়োজন করবে ইমিরেটস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)। সবগুলো ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে বিখ্যাত শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। আসর চলবে আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বরের শুরুতে।
ত্রিদেশীয় এই টুর্নামেন্টে প্রত্যেক দল একে অপরের বিপক্ষে দুটি করে ম্যাচ খেলবে। রাউন্ড-রবিন পদ্ধতিতে সব মিলিয়ে মোট ৬টি ম্যাচ হবে। এরপর পয়েন্ট টেবিলের সেরা দুই দল ফাইনালে মুখোমুখি হবে।
এবারের এশিয়া কাপ হবে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে, যা শুরু হবে আগামী ৯ সেপ্টেম্বর, আর চলবে ২৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। এই টুর্নামেন্টও হবে সংযুক্ত আরব আমিরাতেই।
ত্রিদেশীয় সিরিজের তিন দলের মধ্যে আইসিসির সবশেষ টি-টোয়েন্টি র্যাংকিংয়ে পাকিস্তান সবার চেয়ে এগিয়ে আছে, তাদের অবস্থান ৮ নম্বরে। আফগানিস্তান আছে ৯ নম্বরে এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত রয়েছে ১৪ নম্বরে।
বুলাওয়ে টেস্টে প্রথম দিনের হতাশা কাটিয়ে দ্বিতীয় দিন ঘুরে দাঁড়াতে চেষ্ঠা করেছে জিম্বাবুয়ে। নিউ জিল্যান্ডকে প্রথম ইনিংসে ১৫৮'র বেশি লিড নিতে দেয়নি স্বাগতিক জিম্বাবুয়ে। দ্বিতীয় দিন শেষে জিম্বাবুয়ে ইনিংস হার এড়ানো থেকে ১২৬ রানে পিছিয়ে।
প্রথম ইনিংসে জিম্বাবুয়েকে মাত্র ১৪৯ রানে অল আউট করে দিন শেষে উইকেটহীন ৯২ স্কোরে স্বাগতিক দলকে রান পাহাড়ে চাপা দেয়ার আভাস দিয়েছিল নিউ জিল্যান্ড। তবে দিনের প্রথম বলে ওপেনিং জুটি বিচ্ছিন্ন করেছেন জিম্বাবুয়ে পেসার মুজারাবানি। তার শর্ট বলে শর্ট লেগে উইল ইয়ং দিয়ে এসেছেন ক্যাচ (৪১)।
দ্বিতীয় উইকেট জুটির ৬৬ রানে স্বাগতিক দলকে হতাশায় ফেলে দিয়েছিলেন ডেভন কনওয়ে-হেনরি নিকোলাস। তবে মুজারাবানির বলে গালিতে নিকোলাম (৩৪) ক্যাচ দেয়ার মধ্য দিয়ে বড় একটা দমকা হাওয়া বয়ে যায় নিউ জিল্যান্ডের ইনিংসের উপর দিয়ে। মাত্র ৪৯ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে বিপদের মুখে পড়ে নিউ জিল্যান্ড।
সেখান থেকে দলের স্কোর তিনশ' ছাড়িয়ে নিয়েছেন ড্যারেল মিচেল। নিয়াম্বুরির ইয়র্কারে বোল্ড হয়ে থেমেছেন মিচেল ৮০ রানে। ২২৪ মিনিটের যে ইনিংসে ১৫টি চার এর পাশে ছিল একটি ছক্কা। তবে অবধারিত সেঞ্চুরি মিস করেছেন ডেভন কনওয়ে। চিভাঙ্গার আউট সাইড অফ ডেলিভারিতে ডেভন কনওয়ে গালিতে ক্যাচ দিয়ে হাতছাড়া করেছেন ৫ম টেস্ট সেঞ্চুরি।
জিম্বাবুয়ে পেসার মুজারাবানি পেয়েছেন ৩ উইকেট (৩/৭৩)। চিভাঙ্গা পেয়েছেন ২ উইকেট (২/৫১)। প্রথম ইনিংসে ১৫৮ রানে পিছিয়ে পড়া জিম্বাবুয়ে লড়ছে ইনিংস হার এড়াতে। তবে হেনরি (১/১১) এবং ও রোর্কের (১/১৬) বোলিংয়ে স্কোরশিটে ৩১ উঠতে হারিয়েছে জিম্বাবুয়ে ২ উইকেট।
১০ দিন আগে
১৭ দিন আগে
১৮ দিন আগে
২৭ দিন আগে
২৭ দিন আগে
২৭ দিন আগে