
ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে সিলেট স্ট্রাইকার্সের ব্যাটাররা প্রায় সবাই পেলেন রানের দেখা। তাতে বোর্ডে জমা পড়ল বিশাল স্কোর। তবে ছন্দে থাকা রংপুর রাইডার্সকে চ্যালেঞ্জই জানাতে পারল না দলটি। টানা দ্বিতীয় ম্যাচে রান তাড়ায় উড়ন্ত ফর্মে থাকা রংপুরকে পথ দেখালেন অ্যালেক্স হেলস ও সাইফ হাসান। একজন শতক মিস করলেও অন্যজন ঠিকই পেলেন সেঞ্চুরি। আর রংপুর তুলে নিল আরও একটি অনায়াস জয়।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সোমবারের প্রথম ম্যাচে রংপুর রাইডার্স জিতেছে ৮ উইকেটে। সিলেটের দেওয়া ২০৬ রানের টার্গেট দলটি পাড়ি দিয়েছে ১ ওভার হাতে রেখেই। আসরে এটি রংপুরের টানা চতুর্থ জয়।
আরও পড়ুন
| সিলেটেও জয়ের ধারায় রংপুর? তাসকিন-বিজয়দের ছন্দ ধরে রাখার লড়াই |
|
ঢাকা পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে রংপুরের দাপুটে জয়ে বড় অবদান ছিল হেলস-সাইফ জুটির। সেদিন অ-১৯ দলের অধিনায়ক আজিজুল হাকিম আউট হয়েছিলেন। এদিনও বজায় থাকে একই ধারা। রানের খাতা খোলার আগেই তানজিম হাসান সাকিবের শিকার হন তিনি। তবে শুরুর সেই ধাক্কা বুঝতেই দেননি অভিজ্ঞ হেলস ও তরুণ সাইফ।
প্রথম কয়েকটা ওভার একটু দেখেশুনে খেলার পর ক্রমেই বোলারদের ওপর চড়াও হন হেলস। আল-আমিন হোসেনের করা পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে দুই চার ও এক ছক্কায় নেন ১৫ রান। অন্যপ্রান্তে সাইফও ব্যাট চালান সমান তালে। ছয় ওভার শেষে রংপুরের স্কোর দাঁড়ায় ১ উইকেটে ৫৪।
এই দুই ব্যাটার মিলে সিলেটের কোনো বোলারকেই আর চেপে বসার সুযোগ দেননি। প্রতি ওভারে এক বা একাধিক চার-ছক্কার মারে সচল রাখেন রানের চাকা। তাতে ১০ ওভারেই প্রায় দলীয় সেঞ্চুরি হয়ে যায় রংপুরের। নিহাদউজ্জামানকে ছক্কা মেরে মাত্র ৩০ বলে পঞ্চাশে পা রাখেন সাইফ। এই বিপিএলে এটি তার দ্বিতীয় ফিফটি।
আরও পড়ুন
| সাইফ-হেলসের ব্যাটে চড়ে রংপুরের হ্যাটট্রিক জয় |
|
নিজের করা প্রথম ওভারে ব্যয়বহুল আরিফুল হক দ্বিতীয় ওভারে দুই ছক্কা হজম করেন সাইফের হাতে। খানিক বাদে আল-আমিনযে চার মেরে ফিফটি তুলে নেন হেলসও। ক্রমেই বল-রানের ব্যবধান কমিয়ে এনে রংপুরের এগিয়ে যায় অনায়াস জয়ের দিকে। মারমুখী হেলস আরিফুলের তৃতীয় ওভারব তিন ছক্কা সহ আদায় করেন ২৩ রান।
একই গতিতে এগিয়ে যাওয়া সাইফের ব্যাটেও ছিল সেরা ছন্দ। তারও জেগেছিল সেঞ্চুরির আশা। তবে রেকর্ড ১৮৬ রানের জুটির অবসান ঘটিয়ে জয়ের খুব কাছে গিয়ে বিদায় নিতে হয় তাকে। ফিরতি স্পেলে এসে তাকে ক্যাচ আউট বানান তানজিম। এর আগে সাইফের ব্যাট থেকে ৩ চার ও ৭ ছক্কায় আসে মাত্র ৪৯ বলে ৮০ রান।
এরপর মূল রোমাঞ্চ ছিল জয় ছাপিয়ে হেলসের সেঞ্চুরি। ১৯তম ওভারে আল-আমিনকে টানা দুই ছক্কায় ম্যাচ শেষ করার আগেই শতকের দেখা পান এই ইংলিশ ব্যাটার। হেলস মাঠ ছাড়েন নামের পাশে ১১৩ রান নিয়ে। মাত্র ৫৬ বলের ইনিংস সাজান ৭ ছয় ও ১০টি চারে।
দিনের প্রথম ভাগে সিলেটের ব্যাটাররাও করেন রান উৎসব। দুই ওপেনার জর্জ মুন্সি ও রনি তালুকদার মিলে যোগ করেন ৪৭ রান। এরপর তিনে নামা জাকির হাসানের সাথে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন রনি। দলকে বড় সংগ্রামের ভিত গড়ার পাশাপাশি দুজনই তুলে নেন ফিফটি। তবে কেউই পারেননি এরপর ইনিংস লম্বা করতে।
আরও পড়ুন
| নাহিদের গতির ঝড় বিপর্যস্ত সিলেট, রংপুরের দুইয়ে দুই |
|
ফলে ছন্দে থাকা রংপুরকে চ্যালেঞ্জ জানাতে সিলেটের দরকার ছিল ভালো একটা ফিনিশিং। যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাটার অ্যারন জোন্স ঠিক সেই কাজটাই করে দেন দলের জন্য। দারুণ সব শট খেলে ৪ ছক্কা ও এক বাউন্ডারিতে মাত্র ১৯ বলে উপহার দেন ৩৮ রানের ইনিংস। তবে দলীয় দুইশ পার করায় অবদান রাখে মূলত জাকের আলি অনিকের ক্যামিও। তরুণ এই কিপার-ব্যাটার তিন ছক্কায় মাত্র ৫ বলে অপরাজিত থাকেন ২০ রানে।
No posts available.
১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:০৭ এম

জমজমাট লড়াই শেষে আরব কাপের ফাইনালে জর্ডানকে হারিয়ে শিরোপা জিতল মরক্কো। কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে বৃহস্পতিবার রাতে ৩-২ গোলে জিতেছে মরক্কো।
চতুর্থ মিনিটে এগিয়ে যায় মরক্কো। ৩৫ গজ দূরের থেকে গতিময় শটে জাল কাঁপান তান্নানে। আট মিনিট পর ডি বক্সের বাইরে থেকে কারিম এল বেরকাউয়ির জোরাল শট ঠেকিয়ে ব্যবধান বাড়তে দেননি জর্ডান গোলকিপার।
৩৩ মিনিটে ম্যাচে নিজেদের প্রথম বড় সুযোগ পায় জর্ডান। হুসাম আবু আল দাহাবের হেড ফিরিয়ে দেন মরক্কো গোলকিপার মেহদি বেনাবিদ। বিরতির পর দ্রুতই সমতায় ফেরে জর্ডান। কর্নারের পর মোহান্নাদ আবু তাহার ক্রসে চমৎকার হেডে জাল খুঁজে নেন অরক্ষিত ওলওয়ান। ৬৮ মিনিটে ঠাণ্ডা মাথার স্পট কিকে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন জর্ডানের আল ওলওয়ান। ডি বক্সে আশরাফ এল মাহদিওইয়ের হ্যান্ডবলে জন্য ভিএআরে রিপ্লে দেখে পেনাল্টি দেন রেফারি।
৮৭ মিনিটে সৌভাগ্যের এক গোলে ম্যাচ ২-২ সমতা ফেরান মরক্কোর আব্দের রাজ্জাক। মোহাম্মদ হিরমাতের হেড ঝাঁপিয়ে ঠেকান জর্ডান গোলকিপার। ফিরতি বল আব্দের রাজ্জাকের গায়ে লেগে ফেরে পোস্ট ছুঁয়ে। ফের বল পেয়ে খুব কাছ থেকে জাল খুঁজ নেন তিনি।
এরপর ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে উত্তেজনা ছড়ানো ম্যাচে ১০০ মিনিটে আব্দের রাজ্জাকের গোলে এগিয়ে যায় মরক্কো। কর্নার থেকে বল পেয়ে মারওয়ানে সাদানের হেডে পোস্টের খুব কাছে বল পেয়ে যান আব্দের রাজ্জাক। বাকিটা অনায়াসে সারেন আল শাবাবের এই ফরোয়ার্ড।
গত রাতে আরব কাপে নিজেদের দ্বিতীয় শিরোপা জিতল মরক্কো। এর আগে ২০১২ সালে প্রথমবার ফাইনালে খেলেই জিতেছিল শিরোপা। আগামী সপ্তাহে আফ্রিকা কাপ অব নেশন্সের প্রতিযোগিতায় নামবে আরব চ্যাম্পিয়নরা। এই শিরোপা জয় তাদের জন্য বাড়তি আত্মবিশ্বাস দেবে।

রিয়াল মাদ্রিদের তরুণ ডিফেন্ডার ভিক্টর ভালদেপেনাসকে দলে টানতে প্রাথমিক পর্যায়ের আলোচনা শুরু করেছে আর্সেনাল।
মিকেল আর্তেতা ও স্পোর্টিং ডিরেক্টর আন্দ্রেয়া বেয়ার্তা ১৯ বছর বয়সী ডিফেন্ডারকে আর্সেনালের ভবিষ্যত হিসেবেই দেখছেন। তাদের মতে, আর্সেনালের গড়ে ওঠা স্কোয়াডের সঙ্গে ভালোভাবেই মানিয়ে নিতে পারেন বার্নাব্যুয়ের এই তরুণ।
সম্প্রতি আলাভেসের বিপক্ষে রিয়ারের সিনিয়র দলে অভিষেক হয় ভালদেপেনাসের। আন্তোনিও রুডিগার, এদের মিলিতাও, ডিন হুইসেন, আলভারো কারেরাস ও ট্রেন্ট আলেক্সান্ডার-আর্নল্ডের মতো ডিফেন্ডার থাকা সত্ত্বেও তাকে দলে অন্তর্ভুক্ত করে কোচ জাবি আলোনসো। এতে ফুটে ওঠে ভালদেপেনাসের প্রতি আগ্রহ ও আস্থার ব্যাপারটি।
আলাভেসের বিপক্ষে রদ্রিগোর একমাত্র গোলে জয় পায় রিয়াল মাদ্রিদ। যদিও ম্যাচে রক্ষণভাগের ভঙ্গুরতা স্পষ্ট হয়। আলভারো কারেরাস নিষিদ্ধ থাকায়, স্বাভাবিকভাবে সেন্টারব্যাক হলেও বাঁ প্রান্তের ডিফেন্ডার হিসেবে ভালদেপেনাসকে নামান আলোনসো।
অভিষেক হলেও বার্নাব্যুতে নিয়মিত শুরুর একাদশে জায়গা পাওয়া ভালদেপেনাসের জন্য কঠিন। ইএসপিএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্পোর্টিং ডিরেক্টর আন্দ্রেয়া বেয়ার্তা ইতিমধ্যে এই ডিফেন্ডারকে ঘিরে একটি ‘প্রস্তাব’ তৈরির সম্ভাবনা খতিয়ে দেখছেন। আর্সেনাল ২০২৬ সালকে তাকে দলে ভেড়ানোর বাস্তবসম্মত সময় হিসেবে দেখছে।
বুন্দেসলিগার ক্লাবগুলোর নজরও রয়েছে ভালদেপেনাসের ওপর। বরুশিয়া ডর্টমুন্ড ও বায়ার লেভারকুসেন স্পেন অনূর্ধ্ব–১৯ দলের ডিফেন্ডারকে দলে টানতে আগ্রহ দেখিয়েছে।
বর্তমানে রিয়াল মাদ্রিদের সঙ্গে ভালদেপেনাসের চুক্তি রয়েছে ২০২৯ সাল পর্যন্ত।

ফিফা চূড়ান্ত করেছে ২০২৪ সালের কোপা আমেরিকা ও ইউরো চ্যাম্পিয়নদের মুখোমুখি হওয়ার দিন-তারিখ। কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে আগামী ২৭ মার্চ সন্ধ্যা ৬টায় বাংলাদেশ সময় শুরু হবে সেই প্রতীক্ষিত ম্যাচ।
ফিনালিসিমার সূচি চূড়ান্ত করতে ফিফাকে অপেক্ষায় রেখেছিল স্পেন ফুটবল ফেডারেশন। স্পেনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, তারা ম্যাচটি খেলতে আগ্রহী। তবে ২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত হওয়ার আগে বিষয়টি নিয়ে ভাবতে চায় না তারা। গত মাসে স্পেনের বিশ্বকাপে খেলা নিশ্চিত হয়েছে।
২০২৪ কোপা আমেরিকার ফাইনালে কলম্বিয়াকে ১–০ গোলে হারিয়ে শিরোপা জেতে আর্জেন্টিনা। অন্যদিকে ইউরো ২০২৪ ফাইনালে ইংল্যান্ডকে ২–১ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় স্পেন।
নিয়ম: ফিনালিসিমার ম্যাচ সাধারণত ৯০ মিনিটের হয়ে থাকে। এখানে অতিরিক্ত সময় নেই। অর্থাৎ ৯০ মিনিট শেষে ম্যাচের ফল নির্ধারিত হবে সরাসরি পেনাল্টি শুটআউটের মাধ্যমে।
দুই কনফেডারেশন যৌথভাবে ম্যাচের রেফারি নিয়োগ দেবে। ম্যাচে ব্যবহার করা হবে ভিডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারি (ভিএআর), গোললাইন প্রযুক্তি এবং সেমি-অটোমেটেড অফসাইড প্রযুক্তি (এসএওটি)।
ফিনালিসিমার আলো থাকবে দুই প্রজন্মের দুই তারকা—লিওনেল মেসি ও লামিন ইয়ামালের ওপর। বার্সেলোনার লা মাসিয়া একাডেমি থেকে উঠে আসা দুজনেরই শুরু ক্যাম্প ন্যুতে। একজনের ক্যারিয়ার যেখানে শেষ লগ্নে, অন্যজনের যাত্রা সেখানে কেবল শুরু।

মেজর লিগ সকারের অন্যতম জনপ্রিয় ক্লাব ইন্টার মায়ামির সঙ্গে নতুন চুক্তি করেছেন উরুগুয়ের তারকা স্ট্রাইকার লুইস সুয়ারেজ।
বুধবার এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ক্লাবটি।
লিওনেল মেসির পথ ধরে ২০২৪ সালে মায়ামিতে যোগ দেন সুয়ারেজ। এরপর ২০২৫ মৌসুমে ক্লাবকে এমএলএস কাপ ও ইস্টার্ন কনফারেন্স শিরোপা জেতাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন তিনি।
২০২৫ মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৫০ ম্যাচ খেলে ১৭ গোল করেছেন সুয়ারেজ, অ্যাসিস্ট করেছেন ১৭ টি।
ইউরোপে বার্সেলোনা, লিভারপুল ও আতলেতিকো মাদ্রিদের হয়ে খেলা এই স্ট্রাইকার জিতেছেন চ্যাম্পিয়নস লিগ, লা লিগা ও লিগ কাপসহ একাধিক বড় শিরোপা।
নতুন চুক্তি প্রসঙ্গে মায়ামি এক বিবৃতিতে জানায়,
‘ঐতিহাসিক ২০২৫ মৌসুম শেষ করার পর সুয়ারেজ নতুন চুক্তিতে সই করেছেন। এটি ছিল ক্লাবের সঙ্গে তার দ্বিতীয় মৌসুম।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সুয়ারেজের অভিজ্ঞতা ও নেতৃত্ব দলের সাফল্যে বড় ভূমিকা রেখেছে। তাঁর সহায়তায় মায়ামি ইস্টার্ন কনফারেন্স চ্যাম্পিয়নশিপ ও এমএলএস কাপ জিতে তৃতীয় ও চতুর্থ শিরোপা ঘরে তোলে। পাশাপাশি ২০২৫ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে রাউন্ড অব সিক্সটিনে ওঠা এবং কনকাকাফ চ্যাম্পিয়ন্স কাপে সেমিফাইনালে পৌঁছানোও ছিল ক্লাবের জন্য উল্লেখযোগ্য সাফল্য।

‘রাফা সম্ভবত বাস্কেটবল প্লেয়ার’—আজ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম ইনস্ট্রাগ্রামে করা বার্সেলোনা ফরোয়ার্ড রাফিনিয়ার স্ত্রী নাতালিয়া রদ্রিগেজের পোস্টের বাংলা অনুবাদ ঠিক এমনই। তিনি যে আন্তর্জাতিক ফুটবলের নিয়ন্তা সংস্থাকে (ফিফা) খোঁচা দিয়ে পোস্টটি দিয়েছেন, তা হলফ করে বলা যায়।
মঙ্গলবার কাতারে ফিফা দ্য বেষ্ট ঘোষণা করা হয়। যেখানে বর্ষসেরা প্লেয়ার নির্বাচিত হন উসমান দেম্বেলে। এর আগে ব্যালন ডিঅর পুরস্কার জিতেন ফরাসি ফরোয়ার্ড।
২০২৪-২৫ মৌসুমে পিএসজিকে চ্যাম্পিয়নস লিগ-ফরাসি কাপ ও লিগ আঁ জিতিয়ে ট্রেবল জেতান দেম্বেলে। এরপর উয়েফা সুপার কাপ এবং সবশেষ ফ্ল্যামেঙ্গোকে হারিয়ে ইন্টার কন্টিনেন্টাল কাপ জেতাতে বড় ভূমিকা ছিল এই ফরাসি ফুটবলারের। এককথায় গতবছর স্বপ্নের মতো পার করেছেন দেম্বেলে।
ব্যালন ডিঅর কিংবা ফিফা দ্য বেষ্ট-সব জায়গায় ফরাসি ফরোয়ার্ডের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন রাফিনিয়া। ব্রাজিল লেফট ব্যাক গত মৌসুমে বার্সেলোনে লা লিগা, কোপা দেল রে জেতাতে সাহায্য করেন। ব্যক্তিগত প্রদর্শনীও ছিল দেখার মতো।
২০২৪-২৫ মৌসুমে ক্লাব বার্সার জার্সিতে ৬৪ ম্যাচে ৩৮ গোল ও ২৪ অ্যাসিস্ট ছিল রাফিনিয়ার। তারপরও ব্যালেন ডিঅর ও ফিফা দ্য বেষ্ট হতে পারেননি। এমনকী বর্ষসেরা একাদশেও স্থান হয়নি রাফিনিয়ার।
ফিফা বর্ষসেরা একাদশে ফরোয়ার্ড হিসেবে জায়গা হয়েছে বর্ষসেরা প্লেয়ার উসমান দেম্বেলে ও রাফিনিয়ার ক্লাব সতীর্থ লামিন ইয়ামালের। তাতেই কিছুটা তিতিবিরক্ত রদ্রিগেজ।