২০ ডিসেম্বর ২০২৪, ৫:৫১ এম
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে বাংলাদেশ আগেই টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয় নিশ্চিত করে ফেলায় শেষ ম্যাচটি পরিণত হয়েছে নিয়মরক্ষার লড়াইয়ে। চোটের কারণে সৌম্য সরকার ছিটকে যাওয়ায় একটি পরিবর্তন অনিবার্যই ছিল সফরকারীদের দলে। সৌম্যর জায়গায় দলে এসেছেন তরুণ ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন।
কিংসটাউনে বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচটিও হচ্ছে কিংসটাউনের সেন্ট ভিনসেন্টে। প্রথম দুই ম্যাচে বাংলাদেশের জয় ছিল যথাক্রমে ৭ ও ২৭ রানে। উভয় ম্যাচেই জয়ে বড় অবদান রেখেছেন বাংলাদেশের বোলাররা।
আরও পড়ুন
সিলেটে এনসিএল খেলতে আসছেন মুস্তাফিজুর |
প্রথম ম্যাচে ৪৩ করা সৌম্য দ্বিতীয় ম্যাচে করেন ১১ রান। স্লিপে একটি ক্যাচ নিতে গিয়ে হাতে চোট পেয়ে সিরিজ শেষ হয়ে গেছে অভিজ্ঞ এই ওপেনারের।
তার বদলি ইমন এখন পর্যন্ত ৬টি টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। মাত্র ৭২.০৫ স্ট্রাইক রেটে রান মোটে ৪৯।
বাংলাদেশ একাদশ:
লিটন দাস (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তামিম, পারভেজ হোসেন ইমন, মেহেদী হাসান মিরাজ, জাকের আলি অনিক, শামীম হোসেন, শেখ মেহেদী হাদান, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, তানজিম হাসান সাকিব, হাসান মাহমুদ।
৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩:৩৮ পিএম
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯:৫৩ এম
২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭:৫৫ পিএম
অস্ট্রেলিয়া ও ভারতের চতুর্থ টেস্টের পঞ্চম দিনে ফলাফল ছাপিয়ে আলোচনার বিষয়বস্তু হয়ে উঠেছে থার্ড আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকতের নেওয়া একটি সিদ্ধান্ত। ডিএআরএস প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে ইয়াশাশভি জয়সওয়ালকে আউট ঘোষণা করেন বাংলাদেশ আম্পায়ার। নিরপেক্ষ ক্রিকেট ভক্তরা এর পক্ষে থাকলেও ভারতের সমর্থকরা ক্ষুব্ধ সেই সিদ্ধান্তটি নিয়ে। দেশটির সংবাদমাধ্যমের পাশাপাশি শরফুদ্দৌলাকে কটাক্ষ করতে ছাড় দেননি সদ্য সাবেক হওয়া ভারত স্পিনার রবিচন্দন অশ্বিনও।
ইনিংসের ৭১তম ওভারে প্যাট কামিন্সের লেগ সাইডে করা বাউন্সারে পুল করতে গিয়েছিলেন শেষ দিনে ভারতের সেরা ব্যাটার জয়সওয়ার। সেটা তিনি মিস করলে কিপার অ্যালেক্স কেরি বল গ্লাভসে নিয়ে ক্যাচের আবেদন করেন। আম্পায়ার তাতে সাড়া না দিলে অস্ট্রেলিয়া সেটা চ্যালেঞ্জ জানায়। রিপ্লেতে দেখা ক্লিয়ার ডিফ্লেকশন দেখা গেলোও স্নিকোমিটারে চোখে পড়ার মত স্পাইক দেখা যায়নি। অনেক সময় নিয়ে রিপ্লে দেখার পর শেষ পর্যন্ত আউটের সিদ্ধান্ত দেন শরফুদ্দৌলা। ৮৪ রানে জয়সওয়ালের বিদায়ের খানিক বাদেই ম্যাচ হেরে যায় ভারত।
এরপর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জয়সওয়ালকে আউট দেওয়ার জন্য শরফুদ্দৌলার সমালোচনা করছেন ভারতের সমর্থকরা। ‘এক্স’ প্ল্যাটফর্মে শরফুদ্দৌলার ছবি সহ পোস্ট দিয়ে মজার ছলে তাতে যোগ দেন অশ্বিনও। “স্নিকোমিটার এখন ট্রেন্ডে আছে। এই উন্মাদনাকে পুঁজি করে তাদের উচিত এই লোকটিকে তাদের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে নিয়োগ দেওয়া। স্রেফ মজার জন্য বলা।”
এছাড়াও ভারতের কিছু শীর্ষ সংবাদমাধ্যমেও প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে শরফুদ্দৌলার সিদ্ধান্তটি। জয়সওয়ালের আউটকে বলা হচ্ছে বিতর্কিত। তবে নিরপেক্ষ ক্রিকেট বিশ্লেষকরা বাহবাই দিচ্ছেন শরফুদ্দৌলাকে। প্রশংসা মিলেছে ভারতের জনপ্রিয় ধারাভাষ্যকার হার্ষা ভোগলের কাছ থেকেও। এছাড়া চ্যানেল সেভেন-এ ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সেরা আম্পায়ার সাইমন টাফেলও বলেছেন, সিদ্ধান্তটি সঠিকই ছিল।
তর্কাতীতভাবেই বাংলাদেশের ইতিহাসের সেরা আম্পায়ার এখন শরফুদ্দৌলা। ২০০৭ সালের বরিশাল বিভাগ এবং সিলেট বিভাগের মধ্যে একটি ম্যাচে তার প্রথম শ্রেণির আম্পায়ারিংয়ে অভিষেক হয়। ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক ম্যাচে আম্পায়ারিং অভিষেক হয় তার। ধারাবাহিকভাবে ভালো কাজের সুবাদে এই বছরের শুরুতে শরফুদ্দৌলা প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে আইসিসি আম্পায়ারদের এলিট প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন।
সময়ের অন্যতম সেরা আম্পায়ার হিসেবে বিবেচিত শরফুদ্দৌলার এই সিরিজের পঞ্চম ও শেষ টেস্টে ফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করার কথা রয়েছে।
লা লিগার পয়েন্ট টেবিল বলছে বার্সেলোনার অবস্থান তিন নম্বরে। মৌসুমের শুরুটা দারুণ হলেও মাঝপথে খেই হারিয়েছে হান্সি ফ্লিকের দল। তবে ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে ঠিকই উজ্জ্বল বার্সেলোনার ফুটবলাররা। তাতে মার্কেট ভ্যাল্যুটাও বেড়েছে বেশ। ফলে ট্রান্সফার মার্কেটের প্রকাশিত লা লিগার সর্বোচ্চ দামি ফুটবলারের একাদশে বার্সেলোনার আধিক্য।
সব মিলিয়ে ট্রান্সফার মার্কেটের সেরা একাদশের ছয় জনই বার্সেলোনার। চারজন ফুটবলার আছেন রিয়াল মাদ্রিদের আর একজন ভালেন্সিয়া থেকে।
ট্রান্সফার মার্কেট লা লিগার দামি একাদশ সাজিয়েছে ৪-২-৩-১ ফরমেশনে। যেখানে স্ট্রাইকার হিসেবে থাকছেন চলতি মৌসুমে রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দেওয়া কিলিয়ান এমবাপে। ফরাসি অধিনায়কের বর্তমান বাজারমূল্য তারা ধরেছে ১৬০ মিলিয়ন ইউরো। লেফট উইংয়ের জায়গাটাও রিয়ালের দখলে। ফর্মের তুঙ্গে থাকা ভিনিসিয়ুস জুনিয়রকে রাখা হয়েছে সেখানে। ব্রাজিলিয়ান এই তারকার বর্তমান বাজারমূল্য ২০০ মিলিয়ন ইউরো। ট্রান্সফার মার্কেটের সবচেয়ে দামি ফুটবলারও ২৪ বছর বয়সী এই তারকা।
রাইট উইংয়ে আছেন লামিন ইয়ামাল। বার্সেলোনার জার্সিতে প্রতিটা ম্যাচে নিজেকে ছাড়িয়ে যাওয়া এই তরুণের বাজারমূল্য ধরা হয়েছে ১৮০ মিলিয়ন ইউরো। ট্রান্সফার মার্কেটে ১৭ বছর বয়সী কোনো ফুটবলার এতো চওড়া দাম উঠেনি কখনো। অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার হিসেবে আছেন জুড বেলিংহাম। ইংলিশ মিডফিল্ডারের দাম ধরা হয়েছে ১৮০ মিলিয়ন ইউরো। বাকি দুই মিডফিল্ডার পেদ্রি ও ফেদেরিকো ভালভের্দে। তাদের দাম ধরা হয়েছে যথাক্রমে ১০০ ও ১৩০ মিলিয়ন ইউরো।
ডিফেন্সের জায়গা পুরোটাই বার্সেলোনার দখলে। দুই সেন্টার ব্যাক হিসেবে আছেন পাও কুবারসি ও রনাল্দ আরাউহো। কুবারসির বাজর দর ধরা হয়েছে ৭০ মিলিয়ন ইউরো আর আরাউহোর ৫৫ মিলিয়ন ইউরো। গোলকিপার হিসেবে আছেন মামারদাশভেলি। ভালেন্সিয়া গোলকিপারের বাজারদর ধরা হয়েছে ৪০ মিলিয়ন ইউরো।
মেলবোর্ন টেস্টে ২১ বছর ২১৬ দিন বয়সে সেঞ্চুরি করলেন নিতিশ কুমার রেড্ডি। এই পেস বোলিং অলরাউন্ডার যখন ব্যাট করতে নামেন ভারত তখন ১৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়েছে। অষ্টম উইকেটে ১২৭ রানের জুটি গড়েছেন ওয়াশিংটন সুন্দরের সাথে। দিনশেষে অস্ট্রেলিয়ার ৪৭৪ রানের জবাবে ভারত ৯ উইকেটে ৩৫৮, আর নিতিশ অপরাজিত ১০৫ রানে যা তাঁর প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি! সেই সেঞ্চুরি মাঠে বসে দেখেছেন তাঁর বাবাও। ফাস্ট ক্লাস ক্রিকেটে এর আগে তিনি একবারই কেবল তিন অংকের দেখা পেয়েছিলেন।
ভারতের ক্রিকেট ইতিহাসে এটি সবচে কম বয়সে সেঞ্চুরি হাঁকানো ব্যাটসম্যানের তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে। ১৭৬ বলে ১০ চার ও এক ছক্কায় এই ইনিংস খেলেছেন নিতিশ। শেষ ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ সিরাজ ২ রানে অপরাজিত আছেন। তাকে নিয়ে এই ইনিংসটি কোথায় শেষ করবেন নিতিশ সেটাই এখন দেখার।
দেখার রয়েছে সবচে কম বয়সে সেঞ্চুরি করা আগের সেই পাঁচ ব্যাটসম্যান কারা?
মাধাভ আপ্তে: ১৯৫৩ সালে মাধাভ আপ্তে ২০ বছর ১৩৭ দিন বয়সে সেঞ্চুরি করেছিলেন। প্রতাপশালী ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১৬৩ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি। প্রথম ইনিংসে শূন্য রানে আউট হয়েছিলেন আপ্তে। মূলত তাঁর এই ইনিংসে ভর করে ম্যাচ ড্র করেছিল ভারত।
আব্বাস আলী বেগ: ১৯৫৯ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২০ বছর ১২৬ দিন বয়সে সেঞ্চুরি করেছিলেন আব্বাস আলী বেগ। তিনি আছেন তালিকার চতুর্থ স্থানে। সফররত ভারতের বিপক্ষে টেস্টটি ইংল্যান্ড জিতেছিল ১৭১ রানে। এটাকে এখনও কোন ভারতীয় তরুণের অন্যতম সেরা ইনিংস ধরা হয় বিদেশের মাটিতে।
কপিল দেব: ১৯৭৯ সালে মাত্র ২০ বছর ১৮ দিন বয়সে প্রথম সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছিলেন কপিল দেব। তাঁর অপরাজিত ১২৬ রানের ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৫৬৬ রানের ইনিংস গড়েছিল ভারত। ১২৪ বলে এই ইনিংসটি খেলেছিলেন তরুণ কপিল। ম্যাচটি ড্র হয়েছিল।
পৃথিবী শ: ২০১৮ সালে পৃথিবী শ’ যখন তাঁর প্রথম সেঞ্চুরিটি পান তখন বয়স ছিল ১৮ বছর ৩২৯ দিন। রাজকোটে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে খেলেন ১৩৪ রানের ইনিংস। মাত্র ৯৯ বলে হাঁকান শতক। ভারত ম্যাচ জেতে ইনিংস ও ২৭২ রানে।
শচিন টেন্ডুলকার: শুধু ভারত নয় সর্বকালের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান তাঁর প্রথম সেঞ্চুরি পেয়েছিলেন ১৭ বছর ১০৭ দিন বয়সে। ১৯৯০ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১১৯ রানের অপরাজিত ইনিংসটি শচিন খেলেছিলেন ওল্ড ট্রাফোর্ডে। এই সেঞ্চুরি ভারতকে ম্যাচ বাঁচাতে সাহায্য করেছিল। শচীনের ৫১ টেস্ট সেঞ্চুরির প্রথমটি আজও কোন ভারতীয়র সবচে কম বয়সে পাওয়া প্রথম শতক। তাঁর অবসরের ১১ বছর পরও যা অমলিন।
তবে গ্রেটদের এই তালিকায় নিজের নাম উঠিয়ে নিজের সামর্থ্যের প্রমাণ দিলেন নিতিশ কুমার রেড্ডি। দলের চতুর্থ পেসার হিসেবে প্রথম ইনিংসে ৭ ওভার বল করেও উইকেট পাননি তিনি, তবে ৮ নাম্বারে ব্যাট করতে নেমে সেঞ্চুরি করে ঠিকই ভারতকে রেখেছেন ম্যাচের লড়াইয়ে!
২৭ ডিসেম্বর, ব্রিটিশ কাউন্সিল এর এক্সাম সেন্টার গ্লোবালএডের মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এক অনুষ্ঠানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটির সাথে মউ সাইনিং সেরেছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। অধ্যয়নরত জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের খেলোয়াড়দের পাশাপাশি ঘরোয়া পর্যায়ের খেলোয়াড়দের (পুরুষ ও নারী) জন্য গ্লোবালএড ১০০% স্কলারশিপে স্পোকেন ইংলিশ কোর্সে অংশগ্রহণের সুযোগ প্রদান করেছেন।উক্ত স্পোকেন ইংলিশ কোর্সের মাধ্যমে খেলোয়াড়দের ইংরেজিতে যোগাযোগ দক্ষতা নিশ্চিত করবে গ্লোবালএড।
খেলোয়াড়দের জন্য বিশেষভাবে কোর্স ডিজাইন, কোর্স কম্পলিশন সার্টিফিকেট, ন্যাশনাল ক্রিকেটারদের সাথে ক্লাস করার সুযোগ, আইএলটিএস সম্পন্ন করে বিদেশে উচ্চ শিক্ষার স্বপ্ন পুরণের নিশ্চয়তা নিয়েই কোর্সটির লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। যাতে খেলোয়াড়েরা খেলার পাশাপাশি ইংরেজিতে দক্ষ হয়ে গড়ে উঠে ও আন্তর্জাতিকভাবে মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট এর মাধ্যমে বাংলাদেশকে যথাযথভাবে প্রতিনিধিত্ব করতে পারে।
অনুষ্ঠানে উদবোধনী বক্তব্য রাখেন ক্রিকেট এনালিস্ট ও আন্তর্জাতিক ধারাভাষ্যকার সৈয়দ আবিদ হোসাইন সামি। আরো উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় মো: আল আমিন হোসেন, রনি তালুকদার, মাহিদুল ইসলাম অংকন, আলিস আল ইসলাম, মারুফ মৃধা, মাহফুজুর রহমান রাব্বি, রবিউল হক সহ আন্তর্জাতিক ও জাতীয় পর্যায়ের খেলোয়াড়দের পাশাপাশি ঘরোয়া পর্যায়ের অনেক খেলোয়াড়।
সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটির পক্ষে সমঝোতা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন মাননীয় উপাচার্য প্রোফেসর শামীম আরা হাসান এবং গ্লোবালএডের পক্ষে স্বাক্ষর করেন পরিচালক লায়ন মীর আব্দুল আলীম। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মো: আবু হানিফ, মেহেরাব হোসেন জোসি, মাহমুদুল হাসান প্রধানসহ স্পোকেন ইংলিশ কোর্সের শিক্ষকগণ ও অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।
মাঠে ও মাঠের বাইরে তাঁকে নিয়ে নানা আলোচনা-সমালোচনায় মুখর সবাই। জাতীয় দলে ফিরবেন কিনা, বিপিএলে খেলবেন কিনা এতসব প্রশ্নের ভিড়েই পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) ড্রাফটে নাম লিখিয়েছেন বাংলাদেশি অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। পিএসএল তাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিশ্চিত করেছে সাকিবের ড্রাফটে নাম তোলার খবর।
বুধবার(২৫ ডিসেম্বর) নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে পিএসএল বাঁহাতি এই অলরাউন্ডারের ভিডিও পোস্ট করে। “বাংলাদেশের তারকা অল-রাউন্ডার সাকিব আল হাসান পিএসএল ড্রাফটে নাম লিখিয়েছেন।”- এই ক্যাপশনে পোস্ট করে পিএসএল।
বেশ কয়েকবারই পিএসএলে অংশগ্রহণ করেছেন সাকিব। পেশোয়ার জালেমি ও লাহোর কালান্দার্সের জার্সিতে মাঠ মাতাতে দেখা গেছে সাকিবকে। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত পিএসএলে সাকিব খেলেছেন ১৩ ম্যাচ। ১৬ গড়ে করেছেন ১৮০ রান। বল হাতে ৭.৩৯ উইকেটে নিয়েছেন ৮ উইকেট।
আগামী ৮ এপ্রিল পাকিস্তানে শুরু হবে এবারের পিএসএল। লাহোর কালান্দার্স বনাম ইসলামাবাদ ইউনাইটেডের মধ্যকার ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে পিএসএলের ১০ম আসর। ফাইনাল ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে ১৯ মে, করাচির ন্যাশনাল ব্যাংক স্টেডিয়ামে।
৯ দিন আগে
১২ দিন আগে
২৩ দিন আগে
২৩ দিন আগে
২৪ দিন আগে
২৫ দিন আগে
২৬ দিন আগে