
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ঘরের মাঠে শূন্য রানে আউট হওয়ায় থেমে গেল যসশ্বি জয়সওয়ালের অবিশ্বাস্য রানের গতি। রোববার সফরকারীদের বিপক্ষে কলকাতায় দ্বিতীয় ইনিংসে মাঠের নামার আগের ঘরের মাঠের ২৪ ইনিংসে ৫৭.৪৭ ব্যাটিং গড়ে ১৩২২ রান করেছেন বাঁহাতি ব্যাটার।
এ সময় তিনটা শতক এবং সাতটি অর্ধশতকের ইনিংস আছে জয়সওয়ালের। ঘরের মাঠে কখনও দুই অঙ্কের কোটায় যাওয়ার আগে আউট হননি। তবে আজ প্রোটিয়াদের বিপক্ষে ৪ বলেই থামলেন জয়সওয়াল।
ঘরের মাঠে এটিই জয়সওয়ালের প্রথমবার ব্যর্থ হওয়া। এই টেস্টের প্রথম ইনিংসেও বেশিদূর যেতে পারেননি তিনি। ১২ রানের পথে মার্কো জ্যানসেন বোল্ড আউট করেন তাঁকে। দ্বিতীয় ইনিংসেও এই পেসারকে উইকেট দেন জয়সওয়াল। কোনো টেস্টের দুই ইনিংস মিলিয়ে এটি সর্বনিম্ন রান ২৩ বছর বয়সি ব্যাটারের।
এর আগে দুই ইনিংস মিলিয়ে জয়সওয়ালের সর্বনিম্ন রান ছিল ১৩, লর্ডসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। এদিন ১২৪ রানের লক্ষ্যে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে লোকেশ রাহুল ফিরেছেন স্রেফ এক রানে। টেস্ট ক্রিকেটে গত এক দশকে কোনো ভারতীয় ওপেনিং জুটি এতো কম রান করেনি।
No posts available.
১৬ নভেম্বর ২০২৫, ১:০৫ পিএম

দুই দিনে পড়েছে ২৬ উইকেট। প্রথম দুই ইনিংসে ৪০ রানও করতে পারেননি দুই দলের কোনো ব্যাটার। কলকাতার ইডেন গার্ডেনসের এমন পিচকে তাই ধুয়ে দিলেন হরভজন সিং। একজন স্পিনার হয়েও টেস্টে এমন পিচ দেখতে চান ভারতের সাবেক ক্রিকেটার।
ম্যাচের তৃতীয় দিন সকালে ১৫৩ রানে অল আউট হয় দক্ষিণ আফ্রিকা। এর আগে প্রথম ইনিংসে তারা করতে পারে মাত্র ১৫৯ রান। স্বাগতিক ভারতও যে ভালো কিছু করতে পেরেছে তা নয়। নিজেদের প্রথম ইনিংসে ১৮৯ রানে গুটিয়ে যায় তারা।
কলকাতায় এই ম্যাচের শুরু থেকেই বাড়তি সুবিধা পান বোলাররা। ব্যাটারদের জন্য ছিল কঠিন চ্যালেঞ্জ। যা উৎরাতে পারেননি দুই দলের। তৃতীয় ইনিংসে ম্যাচের প্রথম ফিফটিটি করেন টেম্বা বাভুমা। বাকি ব্যাটাররা তেমন সাফল্য পাননি।
আরও পড়ুন
| আইসিইউতে শুভমান গিল |
|
এমন বোলিংবান্ধব উইকেট মানতে পারছেন না হরভজন। নিজের ইউটিউব চ্যানেলে দেওয়া ভিডিওতে সমালোচনায় মুখ ভারতের সাবেক অফ স্পিনার।
“মাত্র দুই দিনেই বোঝা যাচ্ছে ম্যাচ কোন দিকে যাচ্ছে। তারা যেন টেস্ট ক্রিকেটের উপর আরআইপি (রেস্ট ইন পিস) লিখে দিয়েছে। আমার মনে হয় টেস্ট ক্রিকেটের আর কোনও মূল্য নেই।”
“সম্প্রতি ইংল্যান্ডে গিয়ে ভারত অসাধারণ ক্রিকেট খেলেছে, সবাই তাদের প্রশংসা করেছে। যে ধরনের উইকেটে তারা খেলেছে, যেভাবে লড়াই করে জিতেছে- ওটাই টেস্ট ক্রিকেট, ওটাই আসল মজা।”
হরভজনের মতে, এই ধরনের উইকেটে শচীন টেন্ডুলকার বা বিরাট কোহলির মতো ব্যাটাররাও রান করতে পারতেন না।
“এই উইকেটে আপনি এক জায়গায় বল ফেলবেন, আর সেটা অন্যদিকে ঘুরে যাবে। ব্যাটসম্যানরা বুঝে উঠতেই পারে না কী করতে হবে।”
“এমনকি বিরাট কোহলি বা শচীন টেন্ডুলকারও এখানে টিকে থাকতে পারতেন না। কোনো না কোনো বল নিচু হয়ে যাবে, হঠাৎ বেশি বাউন্স করবে, অস্বাভাবিক টার্ন নিয়ে উইকেট ফেলে দেবে। এখানে টেকনিকের কোনও ভূমিকা নেই- সবকিছু নির্ভর করছে উইকেটের উপর।”
আরও পড়ুন
| এখনও হাসপাতালে, কলকাতায় ফেরা হবে না গিলের |
|
ভারতের সাবেক এই অফ স্পিনার বলেন, এমন বোলিং সহায়ক উইকেট বানিয়ে খেলাটিকে হাস্যকর করে তোলা হচ্ছে।
“এটা বহু বছর ধরে হচ্ছে। আমি যখন এ নিয়ে কথা বলি, অনেকে বলে কেন তাদের সমালোচনা করি। কিন্তু আমি মনে করি না, আমরা কখনও এমন অপরিণত কন্ডিশন দেখেছি। এটা সঠিক পথে যাচ্ছে না। এটাই সত্যি- একেবারে বাজে, অর্থহীন। তারা পুরো খেলাটাকেই হাস্যকর করে তুলছে।”

কলকাতা টেস্টে মাঠে খেলার চেয়েও সবচেয়ে বেশি আলোচনা ও উৎকণ্ঠা এখন শুভমান গিলকে নিয়ে। গুরুতর ঘাড়ের চোট নিয়ে ভারতের অধিনায়ককে সরাসরি নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে।
এনডিটিভির প্রতিবেদন, কলকাতার উডল্যান্ডস হাসপাতালের আইসিইউতে (ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট) ভর্তি এখন গিল। হাসপাতাল সূত্র নিশ্চিত করেছে, গিলকে আইসিইউতে রাখা হয়েছে অবজারভেশনের জন্য। তাঁর অবস্থার গুরুত্ব বিবেচনায় বিশেষজ্ঞদের একটি পূর্ণাঙ্গ মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে।
চোটের পর মাঠেই ব্যথায় কুঁকড়ে যেতে দেখা যায় গিলকে। সাইমন হারমারের বলে সুইপ করার সময় আচমকা ঘাড়ে তীব্র ব্যথা অনুভব করেন তিনি। ব্যাটিংয়ের মাত্র তিন বল খেলেই ফিজিও ডাকতে হয়।
হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকেরা দ্রুত স্ক্যান ও প্রাথমিক পরীক্ষা করেন। এরপরই সিদ্ধান্ত হয় তাঁকে আইসিইউতে রাখার। ঘাড়ের স্পাজম তীব্র হওয়া, চলাফেরায় অস্বস্তি ও দ্রুত পর্যবেক্ষণ, চিকিৎসার প্রয়োজনীয়তা— এসব বিবেচনায় সুরক্ষার স্বার্থে নেওয়া হয় সিদ্ধান্তটি।
আরও পড়ুন
| এখনও হাসপাতালে, কলকাতায় ফেরা হবে না গিলের |
|
গিলের আইসিইউ–রুমে সবসময় উপস্থিত থাকছেন সাপোর্ট স্টাফ ও মেডিকেলল টিম। ৪ বিশেষজ্ঞ মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। গিলকে দেখভাল করতে যে মেডিক্যাল বোর্ড গঠন হয়েছে, সেখানে রয়েছেন— একজন ক্রিটিক্যাল কেয়ার বিশেষজ্ঞ, একজন নিউরোসার্জন, একজন নিউরোলজিস্ট ও একজন কার্ডিওলজিস্ট।
ঘাড়, মাথা, স্নায়ু, হৃদ্যন্ত্র, সব দিক থেকেই নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হচ্ছে তাঁকে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, অবস্থা স্থিতিশীল হলেও সতর্কতার জন্য আইসিইউ ছাড়া বিকল্প ছিল না।
রাতজুড়েই আইসিইউতে নজরদারিতে ছিলেন গিল। আজ সকালে হাসপাতাল সূত্র জানায়—তাঁর ব্যথা কিছুটা কমেছে। এমআরআই–তে বড় কোনো জটিলতা ধরা পড়েনি, অবস্থাও এখন স্থিতিশীল। নাশতাও করেছেন স্বাভাবিকভাবে।
তবে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, এখনই তাঁকে আইসিইউ থেকে সরানো হচ্ছে না। আরও অন্তত কয়েক দফা পর্যবেক্ষণ ও রিপোর্ট দেখে পরে সিদ্ধান্ত হবে।
বিসিসিআই জানিয়েছে, কলকাতা টেস্টের বাকি অংশে আর দেখা যাবে না গিলকে। পরবর্তী গুয়াহাটি টেস্টে তিনি খেলতে পারবেন কি না, তা নির্ভর করবে আইসিইউ–পর্যবেক্ষণ শেষ হওয়ার পর তাঁর সেরে ওঠার গতির ওপর।

সাইমন হার্মারের বলে সুইপ করে বাউন্ডারি মারতে গিয়ে পাওয়া চোটে কলকাতা টেস্টই শেষ হয়ে গেল শুবমান গিলের। এখনও হাসপাতালে ভর্তি আছেন তিনি। তাই দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথম টেস্টে আর খেলা হবে না ভারত অধিনায়কের।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে রোববার সকালে এই খবর জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)।
“আপাতত হাসপাতালে পর্যবেক্ষণে আছেন গিল। এই টেস্ট ম্যাচে তিনি আর খেলবেন না। সার্বক্ষণিক বিসিসিআই মেডিকেল টিমের পর্যবেক্ষণে থাকবেন তিনি।”
ইডেন গার্ডেনসে শনিবার ম্যাচের দ্বিতীয় দিন ভারতের ইনিংসে ৩৫তম ওভারে ক্রিজে যান গিল। দুই বল খেলে তৃতীয় বলে সুইপ মারেন তিনি। বল চলে যায় সীমানায় আর ঘাড়ে চেপে অস্বস্তি প্রকাশ করতে দেখা যায় গিলকে।
আরও পড়ুন
| ‘২০০ করলেও বাবা তৃপ্ত হন না’ |
|
সঙ্গে সঙ্গে ছুটে আসেন ফিজিও। কিছুক্ষণ শুশ্রূষা নেওয়ার পর ঘাড় চেপেই মাঠ ছেড়ে যান গিল। পরে ভারতের প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নামেননি তিনি। এমনকি দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় ইনিংসে ফিল্ডিং করতেও নামেননি ২৬ বছর বয়সি ক্রিকেটার।
পরে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ হলে হাসপাতালে নেওয়া হয় গিলকে। সেখানেই আপাতত পর্যবেক্ষণে রয়েছেন তিনি। গিলের অনুপস্থিতিতে ম্যাচের বাকি সময়ে দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন রিশাভ পান্ত।
এর আগে গত বছরের অক্টোবরেও ঘাড়ের সমস্যায় নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে একটি টেস্ট ম্যাচ খেলতে পারেননি গিল।

রাজস্থান রয়্যালস ছেড়ে চেন্নাই সুপার কিংসে এসে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না সাঞ্জু স্যামসন। সামনের আইপিএলেও চেন্নাইকে নেতৃত্ব দেবেন রুতুরাজ গাইকদ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়া এক বার্তায় এটি নিশ্চিত করেছে চেন্নাই।
আইপিএলের ট্রেডিং উইন্ডোতে দুই অলরাউন্ডার রবীন্দ্র জাদেজা, স্যাম কারানের পরিবর্তে স্যামসনকে নিয়েছে চেন্নাই। তখন থেকেই শুরু হয় গুঞ্জন, অধিনায়কত্বও পেতে পারেন অভিজ্ঞ উইকেটরক্ষক এই ব্যাটার।
তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক বার্তায় চেন্নাই লিখেছে, 'দলকে এগিয়ে নিন, অধিনায়ক রুতুরাজ গাইকদ।' এতেই স্পষ্ট হয়ে যায়, অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন। শুধু একজন ওপেনার হিসেবেই খেলবেন আইপিএলে অধিনায়কত্ব করার দীর্ঘ অভিজ্ঞতা থাকা ৩১ বছর বয়সী ব্যাটার।
আরও পড়ুন
| ‘২০০ করলেও বাবা তৃপ্ত হন না’ |
|
২০২৩ সালের আইপিএলে সবশেষ চ্যাম্পিয়ন হয় চেন্নাই। পরবর্তী মৌসুমের শুরুতে মহেন্দ্র সিং ধোনির জায়গায় চেন্নাইয়ের নেতৃত্ব পান রুতুরাজ। এরপর ২০২৪ সালে পঞ্চম ও ২০২৫ সালের আইপিএলে সবার নিচে থেকে শেষ করে চেন্নাই।
গত আইপিএলে অবশ্য বেশিরভাগ ম্যাচে ছিলেন না রুতুরাজ। তার অনুপস্থিতিতে ধোনিই তখন দলকে নেতৃত্ব দেন।
আইপিএল মিনি নিলামের আগে জাদেজা, কারান, ডেভন কনওয়ে, রাচিন রবীন্দ্র ও মাথিশা পাথিরানাকে ছেড়ে দিয়েছে চেন্নাই। ৪টি বিদেশি কোটাসহ সর্বোচ্চ ৮ জন ক্রিকেটার কেনার জন্য নিলামে ৪৩.৪০ কোটি রুপি আছে তাদের।
আবু ধাবির ইতিহাদ এরেনায় আগামী ১৬ ডিসেম্বর হবে সামনের আইপিএলের মিনি নিলাম।

গত আইপিএলে অভিষেকের পর থেকেই বিশ্ব ক্রিকেটে আলোচনায় বৈভব সূর্যবংশী। মাঠে প্রতিনিয়ত ঝড় তুলে নজর কেড়েছেন ১৪ বছর বয়সী এই বাঁহাতি ব্যাটার। রাইজিং স্টারস এশিয়া কাপের ম্যাচে গতকাল মাত্র ৩২ বলে সেঞ্চুরি করে আরও একবার তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। তবে তোলপাড় সৃষ্টি করা এই ব্যাটিংয়েও নাকি বাবাবে সন্তুষ্ট করতে পারেননি সূর্যবংশী।
কাতারের দোহায় গতকাল ভারত ‘এ’ দলের হয়ে মাঠে নেমে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে তাণ্ডব চালান সুর্যবংশী। মাত্র ৩২ বলে সেঞ্চুরি করা এই তরুণ ব্যাটার ৪২ বল খেলেই তুলে নেন ১৪৪ রান। ৩৪২ স্ট্রাইক রেটে ব্যাট করে ইনিংসে মারেন ১১ চার ও ১৫ ছক্কা। ভারতের দ্রুততম টি-টোয়েন্টি সেঞ্চুরির তালিকায় এটি যৌথভাবে দ্বিতীয় দ্রুততম সেঞ্চুরি।
ম্যাচের পর ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) একটি ভিডিও শেয়ার করে, যেখানে সুর্যবংশী বাবার সঙ্গে ফোনে কথা বলছিলেন। সেখানে বাবা সঞ্জীব সুর্যবংশী বলছিলেন,
‘ও বলটায় তো ছক্কা হওয়া উচিত ছিল।’
বাবার এমন মন্তব্যের বিষয়ে সুর্যবংশী জানান,
’আমি ২০০ রান করলেও বাবা বলবেন আরও ১০ রান করা যেত। কিন্তু মা সবসময় খুশি হন, আমি সেঞ্চুরি করি বা শূন্য- সবসময় বলেন, “ভাল করছো, চালিয়ে যাও।”
তরুণ এই ব্যাটার নিজের ব্যাটিং নিয়ে বলেন,
’আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না। ছোটবেলা থেকে যা প্র্যাকটিস করেছি, সেটাই মাঠে কাজে লাগাই। নিজের স্বাভাবিক খেলা খেলি। আজ যদি আর একটু খেলতে পারতাম, স্কোর ২০–৩০ রান বাড়তে পারত, নিজের রেকর্ডও হতে পারত।‘
আইপিএল ২০২৫ এ রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে অভিষেক করেন সুর্যবংশী। মাত্র ৭ ইনিংসে একটি সেঞ্চুরিসহ তিনি করেন ২৫২ রান, স্ট্রাইক রেট ছিল ২০৬.৫৫। জুনে অস্ট্রেলিয়া অনূর্ধ্ব–১৯ দলের বিপক্ষে যুব টেস্টে ৭৮ বলে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে যুব টেস্ট ইতিহাসে চতুর্থ দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েন ভারত অনূর্ধ্ব–১৯ দলের এই ওপেনার। যুব ওয়ানডেতে সবচেয়ে বেশি ছক্কার রেকর্ড ও ভারতের সর্বকনিষ্ঠ সেঞ্চুরির রেকর্ড দুটিই দখলে রয়েছে সুর্যবংশীর।