১৮ নভেম্বর ২০২৫, ১:৩৭ পিএম

বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে একশ টেস্ট খেলার দুয়ারে দাঁড়িয়ে মুশফিকুর রহিম। সব ঠিক থাকলে বুধবার আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় ম্যাচটি হবে তার ক্যারিয়ারের ১০০তম টেস্ট।
ম্যাচের আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে প্রধান কোচ ফিল সিমন্স মঙ্গলবার মুশফিককে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন।
“মুশফিকের পেশাদারিত্ব, দীর্ঘ অধ্যবসায়, বাংলাদেশ ক্রিকেটের প্রতি অদম্য ভালোবাসাই তাকে অন্যদের থেকে আলাদা করেছে।”
মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বুধবার আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুই ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। যা অনেকেই দেখছেন 'মুশফিকের টেস্ট' হিসেবে।
আরও পড়ুন
| টেস্টের শতক: যে বিশ্ব রেকর্ডের অপেক্ষায় মুশফিক |
|
আশি ও নব্বইয়ের দশকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে খেলেছেন সিমন্স। দেখেছেন বিশ্বের বহু কিংবদন্তিকে তাদের ১০০তম টেস্ট খেলতে। এবার মুশফিকের এই অর্জনের পেছনে সিক্রেট জানতে চাইলে পেশাদারত্বের কথা বলেন তিনি।
“প্রথমেই বলতে হবে, তার পেশাদারত্ব, তার দীর্ঘ ক্যারিয়ার এবং বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য খেলার যে অদম্য আগ্রহ- সেটা সত্যিই অসাধারণ। বাংলাদেশ বছরে ১৫টা টেস্ট খেলে না। তাই ১০০ টেস্টে পৌঁছাতে তার অনেক সময় লেগেছে; এটিকে আমাদের মূল্যায়ন করতে হবে।”
“স্বল্প সময় তার সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়েছে। কিন্তু যতটুকু দেখেছি, পেশাদারত্বের মাত্রা অবিশ্বাস্য রকম উঁচু। আগামীকাল তার এই অর্জনের মুহূর্তে আমি সত্যিই খুব খুশি হবো।”
দীর্ঘ সময় ধরে টেস্ট ক্রিকেটে সাফল্য ধরে রাখার জন্যও মুশফিকের মনোভাবকে আলাদা করে দেখছেন সিমন্স।
“আমার মতে তার আসল রহস্য হলো পেশাদারত্ব। নিজেকে কীভাবে তৈরি রাখা যায়, কীভাবে নিজের খেলায় আরও উন্নতি আনা যায়, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কীভাবে টিকে থাকা যায়- এই জিনিসগুলোই তাকে এখানে এনেছে।”
“আপনি তার ক্যারিয়ারের দিকে তাকালে দেখবেন, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তিনি নিজেকে প্রমাণ করেছেন। আর যারা ১০০ বা ১৫০ টেস্ট খেলেন, তাদের সবার মধ্যেই একই রকম এক ধরনের ক্ষুধা থাকে আরও ভালো হওয়ার, আরও উন্নতি করার। মুশফিকের মধ্যেও সেটা স্পষ্ট।”
আরও পড়ুন
| তিনটি জিনিসই ঠিক করবে, আর কত দিন খেলবেন মুশফিক |
|
পরবর্তী প্রজন্মের টেস্ট ক্রিকেটারদের জন্য মুশফিকের ক্যারিয়ার বড় উদাহরণ বলেও মনে করেন সিমন্স।
“তার মধ্যে যে জিনিসটা সবচেয়ে চোখে পড়ে তা হলো পেশাদার আচরণ৷ নিজেকে কীভাবে উপস্থাপন করেন, কীভাবে অনুশীলন করেন এবং কীভাবে আরও ভালো হওয়ার চেষ্টা করেন।”
“এই পর্যায়ে স্থির থাকার সুযোগ নেই। প্রতিনিয়ত উন্নতি করতে হয়। প্রযুক্তির যুগে দুনিয়াটা খুব ছোট; আপনাকে সবসময় পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। তাই নিজেদেরও বদলাতে হয়, নতুন কিছু যোগ করতে হয়। মুশফিক তার ক্যারিয়ারে বহুবার তা করেছে।”
No posts available.
১৮ নভেম্বর ২০২৫, ৫:৪০ পিএম

টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে চলতি বছর বাংলাদেশের বড় চমক সাইফ হাসান। জাতীয় দলে ফেরার পর থেকে দারুণ ছন্দে আছেন এই ব্যাটার। এবার উজ্জ্বল পারফরম্যান্সের পুরস্কারও তিনি পেয়ে গেলেন বিসিবির কাছ থেকে।
লিটন কুমার দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের সহ-অধিনায়কত্ব পেলেন সাইফ। আগামী বছরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত দলের নেতৃত্বে থাকবেন লিটন। আর ডেপুটি হিসেবে তাকে সহযোগিতা করবেন ২৬ বছর বয়সী সাইফ।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মঙ্গলবার এই খবর জানিয়েছে বিসিবি। অন্য দুই ফরম্যাটের সহ-অধিনায়কের নামও ঘোষণা করা হয়েছে।
ওয়ানডেতে এখন মেহেদী হাসান মিরাজের নেতৃত্বে খেলছে বাংলাদেশ। গত জুনে এক বছরের জন্য দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি। তার সঙ্গে সহ-অধিনায়ক হিসেবে থাকবেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
আর টেস্টে বর্তমানে অধিনায়কত্বের ভার আছে শান্তর কাঁধে। চলতি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের চক্র শেষ হওয়া পর্যন্ত এই ফরম্যাটের দায়িত্ব তার। যেখানে এখন থেকে ডেপুটি হিসেবে তিনি পাচ্ছেন মিরাজকে।

এশিয়া কাপ রাইজিং স্টারস টুর্নামেন্টের তৃতীয় ম্যাচেও হারল সংযুক্ত আরব আমিরাত। প্রথম ও দ্বিতীয় ম্যাচে ভারত-ওমানের কাছে ব্যর্থ হওয়ার পর আজ পাকিস্তান শাহীনসের কাছেও ধরাশায়ী হয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি।
কাতারের রাজধানী দোহায় গ্রুপ ‘বি’ এর ম্যাচে আগে ব্যাটিং করে ৫৯ রানে গুটিয়ে যায় আরব আমিরাত। লক্ষ্য তাড়ায় নেমে মাত্র এক উইকেট হারিয়ে জয় বন্দরে পৌঁছে পাকিস্তান শাহীনস। পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ রানের ইনিংস খেলেন মাজ সাদাকাত। তিনি ১৫ বলে ৩৭ রান করেন।
এদিন টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন আমিরাতের অধিনায়ক আলিশান শারাফু। আহমেদ তারিককে নিয়ে ওপেনিং শুরু করেন তিনি। তাদের যাত্রা অশুভ করে দেন শাহীদ আজিজ।
আরও পড়ুন
| বাবরকে নিয়ে রমিজের বড় ইউ-টার্ন |
|
দলীয় ১ রানের মাথায় ক্যাচ তুলে দেন তারিক। ডাক মেরে ফেরেন তিনি। তিন রানের মাথায় ক্যাপ্টেন নিজেই এলবিডব্লিউর শিকার হন।
ওপেনিং জুটি ভাঙার পর আর দাঁড়াতে পারেনি আরব আমিরাত। দলীয় ২৪ রানের মধ্যে টপঅর্ডারের আরও দুটি উইকেট হারিয়ে বসে তাঁরা। তবে সর্বোচ্চ বিপর্যয় দেখা যায় ৪২ রানের মাথায়। ৫৯ রানের আগ পর্যন্ত আর ৬টি উইকেট হারিয়ে বসে তারা।
পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট তোলেন সুফিয়ান মুকিম। মাস সাদাকাত, আহমেদ দানিয়াল দুটি করে উইকেট তোলেন। বাকিগুলো ছিল শাহীদ আজিজ, আরাফাত মিনহাস ও মুহাম্মদ সাহজাদের।
সাদামাটা লক্ষ্যের বিপরীতে নেমে দলীয় ৭ রানে উদ্বোধনী জুটি ভাঙে পাকিস্তানের। পঞ্চম ওভারে ব্যক্তিগত ৬ রানে সাজঘর মুখো হন মোহাম্মদ নাইম। বাকি পথ পাড়ি দেন মাজ সাদাকাত ও গাজী গৌরি। দুজনের ৫৫ রানের পার্টনারশিপে আসরে তৃতীয় জয়ের দেখা পায় পাকিস্তান। মাজ ১৫ বলে ৩৭ এবং গাজী ১২ বলে ১৬ রান করেন।

সম্প্রতি লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে ম্যাচের ৪৯তম ওভারের প্রথম বলের সময়। সে সময় বাবর আজমের রান ছিল মাত্র ১। দক্ষিণ আফ্রিকার স্পিনার সেনুরান মুথুসামির বলে ক্যাচ আউটের আবেদন মেনে তাঁকে আউট ঘোষণা করেন আম্পায়ার। সঙ্গে সঙ্গেই রিভিউ নেন বাবর। ঠিক তখনই ধারাভাষ্য দিতে দিতে রমিজ রাজা বলে বসেন, ‘এই আউট, এখন নাটক করবে।’
তার কিছু দিন আগে দলের বাইরে থাকলেও বাবরের সমালোচনা করেন রমিজ। তবে সম্প্রতি আবার ছন্দে ফিরেছেন বাবর। সেই সঙ্গে পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক ও পিসিবি চেয়ারম্যান রমিজও বড় ইউ-টার্ন নিয়েছেন। সম্প্রতি তারকা বাবরকে ব্যাটিংয়ের প্রশংসায় ভাসিয়েছেন। গত কয়েক বছরের তীব্র সমালোচনার মাঝেও বাবরের ধৈর্য ও মানসিক শক্তি নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন তিনি।
রমিজ রাজা বলেন, বাবর সম্প্রতি শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে রাওয়ালপিন্ডিতে ওয়ানডে সিরিজে ৮০৭ দিন ও ৮৩ ইনিংসের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শতক করেছেন। এটি তাঁর ছন্দে ফেরার রূপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
রমিজ নিজের ইউটিউব চ্যানেলে জানান, তিনি সম্প্রতি বাবরের সঙ্গে একটি ক্যাফেতে দেখা করেন, যেখানে বাবর ব্যক্তিগতভাবে তাঁর সমালোচনার ভিড়ের চাপ এবং দলের জায়গা নিয়ে মন্তব্য নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছিলেন। রমিজ বাবরকে পরামর্শ দেন,
‘আপনার খেলার দিকে মনোযোগ দিন, বাইরের কথায় প্রভাবিত হবেন না। কেবল মাঠে পারফর্ম করতে হবে।’
রমিজ বলেন,
‘বাবর তার শ্রদ্ধাশীল আচরণ ও ধৈর্য ধরে রেখেছেন, যেখানে মিডিয়া ও ভক্তদের চাপ থাকলেও তিনি কখনো মুখোমুখি বিবাদে জড়াননি। তার খেলার ধরন এবং শৈলী বিশ্ব ক্রিকেটে দেখার মতো।’
রমিজ উল্লেখ করেন,
‘বাবরের ব্যাটিং স্টাইল এমন, প্রতিরোধের সময়ও দেখা মজা লাগে। তাঁর স্ট্রাইক রেট নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার প্রয়োজন নেই, বরং লম্বা সময় ব্যাটিং করাই গুরুত্বপূর্ণ।’
রমিজ অবশ্য বাবরের শুধু সমালোচনাই করেন না, বরং আস্থাও রাখেন বেমি। তাঁর সমর্থন দেখা যায় ২০২১ সালে তিন ফরম্যাটেই বাবরের অধিনায়ক হওয়ার সময়। চেয়ারম্যান পদ থেকে সরে যাওয়ার পরেও তিনি বাবরের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রেখেছেন।

চলতি জাতীয় ক্রিকেট লিগে প্রথম খেলতে নেমেই দারুণ এক সেঞ্চুরি করলেন তানজিদ হাসান তামিম। সহজাত ব্যাটিংয়ে ৭ চারের সঙ্গে ৮ ছক্কায় তিনি খেললেন ১৪০ রানের ইনিংস। তবে ম্যাচে অবশ্য ফল আসেনি। ড্র নিয়েই মাঠ ছাড়ে দুই দল।
রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার শেষ হয়েছে রাজশাহী ও ঢাকার মধ্যকার চতুর্থ রাউন্ডের ম্যাচ। ব্যাটারদের দাপটের ম্যাচে দুই দল মিলিয়ে হয়েছে মোট ৪টি সেঞ্চুরি। তামিম ছাড়াও তিন অঙ্কের দেখা পেয়েছেন সানজামুল ইসলাম, আশিকুর রহমান শিবলি ও প্রিতম কুমার।
ম্যাচের প্রথম ইনিংসে সানজামুলের ১১২ রানের সৌজন্যে ২৯৮ রান করে রাজশাহী। বল হাতে ঢাকার পক্ষে ৫ উইকেট নেন অফ স্পিনার আশরাফুল ইসলাম সিয়াম।
জবাবে ঢাকা বিভাগের শিবলির ব্যাট থেকে আসে ১১ চার ও ১ ছক্কায় ১২১ রান। এছাড়া আনিসুল ইসলাম ইমন খেলেন ৯৭ রানের ইনিংস। ৮৪ রানের লিড নিয়ে ৩৮২ রানে অলআউট হয় ঢাকা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ঝড় তোলেন তামিম। ৭ চারের সঙ্গে ৮ ছক্কা মেরে ১৫১ বলে খেলেন ১৪০ রানের ইনিংস। এছাড়া প্রিতম কুমারের ব্যাট থেকে আসে ১৭ চার ও ২ ছক্কায় ১৫১ বলে ১৩৬ রান। দুজন মিলে তৃতীয় উইকেটে গড়েন ২২০ রানের জুটি।
ওয়ানডে ঘরানার ব্যাটিংয়ে মাত্র ৬৭.৩ ওভারে ৫ উইকেটে ৩৬০ রান তুলে ইনিংস ছেড়ে দেয় রাজশাহী।২৭৭ রানের লক্ষ্যে দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেটে ১০৯ রান করে ঢাকা। পরে ড্র মেনে নেয় দুই দল। এবার ৪৪ রান করেন আনিসুল ইসলাম ইমন।
চার ম্যাচে ঢাকার এটি চতুর্থ ড্র। সমান ম্যাচে রাজশাহী জিতেছে একটি, হেরেছে দুইটি আর ড্র হয়েছে অন্যটি।
এছাড়া চতুর্থ রাউন্ডের অন্য দুই ম্যাচে তিন দিনেই ফল এসে গেছে। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লা. লে. শহীদ মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে স্বাগতিক চট্টগ্রামকে ২৫১ রানে হারিয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগ। আর বগুড়ার মাঠে বরিশালের বিপক্ষে ৮ উইকেটে জিতেছে রংপুর।
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড টেস্টের কারণে এক দিন পরে শুরু হয়েছে স্বাগতিক সিলেট ও খুলনার মধ্যকার ম্যাচ। আপাতত তিন দিন শেষে ড্রয়ের দিকেই এগোচ্ছে সেটি।

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টে নতুন ইতিহাসের জন্ম দেবেন মুশফিকুর রহিম। ম্যাচে টসের সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে একশ টেস্টের অনন্য মাইলফলক অর্জন করবেন সাবেক এই অধিনায়ক।
মুশফিকের এই মাইলফলক রাঙাতে ম্যাচ শুরুর আগে ১০ মিনিটের বিশেষ আয়োজন রেখেছে বিসিবি। যেখানে করা হবে নানা আয়োজন।
মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বুধবার সকাল সাড়ে ৯টায় শুরু হবে দ্বিতীয় টেস্ট। এর আগে সকাল ৯টা ১৬ মিনিট থেকে ৯টা ২৫ মিনিটের মধ্যে বিশেষ কিছু উপহার পাবে মুশফিক।
সকাল ৯টা ১৬ মিনিটে বিশেষ এই আয়োজনের জন্য মাঠে ঢুকবেন বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটার ও টিম ম্যানেজমেন্ট সদস্যরা। শুরুতেই মুশফিককে বিশেষ টেস্ট ক্যাপ তুলে দেবেন তার প্রথম ম্যাচের অধিনায়ক হাবিবুল বাশার সুমন।
আরও পড়ুন
| বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি |
|
এরপর বিশেষ টেস্ট ক্যাপ ক্যাসকেট দেবেন বাংলাদেশের ১ নম্বর টেস্ট ক্যাপধারী আকরাম খান। পরে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান ও বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল এবং ক্রিকেট অপ্সের চেয়ারম্যান নাজমুল আবেদিন ফাহিম মিলে বিশেষ ক্রেস্ট তুলে দেবেন।
ক্যাপ ও ক্রেস্ট প্রদান শেষে মুশফিকের হাতে তুলে দেওয়া হবে তার প্রথম টেস্টের অধিনায়ক সুমন ও শততম টেস্টের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর অটোগ্রাফ সম্বলিত জার্সি। এই জার্সি তুলে দেওয়ার পর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখবেন শান্ত।
সবশেষে নিজের অনুভূতি জানিয়ে বক্তব্য দেবেন মুশফিক। এরপর গ্রুপ ছবি তুলে ম্যাচের জন্য মাঠে ঢুকে যাবেন ক্রিকেটাররা।
এখন পর্যন্ত ৯৯ টেস্ট খেলে ১২ সেঞ্চুরি ও ২৭ ফিফটিতে ৩৮.০২ গড়ে মুশফিকের সংগ্রহ ৬ হাজার ৩৫১ রান। বাংলাদেশের একমাত্র ব্যাটার হিসেবে ৩টি ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন অভিজ্ঞ এই ব্যাটার। এবার দেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে একশ টেস্ট খেলবেন তিনি।