জাতীয় নারী হ্যান্ডবল প্রতিযোগিতার প্রথম পর্ব থেকে সেমিফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ আনসার ও বাংলাদেশ পুলিশ।
‘এ’ গ্রুপ থেকে তিন ম্যাচের সব কটিতেই জিতে ৯ পয়েন্ট পেয়েছে আনসার। ‘বি’ গ্রুপ থেকে ৪ ম্যাচের সব কটিতে জিতে ১২ পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ।
পল্টনের শহীদ (ক্যাপ্টেন) এম. মনসুর আলী স্টেডিয়ামে সোমবার প্রথম পর্ব শেষ হয়েছে। এদিন জয় পেয়েছে বাংলাদেশ আনসার, বিজিবি ও বাংলাদেশ পুলিশ।
আরও পড়ুন
ধীরে ধীরে মৃত্যু হবে টেস্ট ক্রিকেটের, জনসনের তোপ |
![]() |
বাংলাদেশ পুলিশ ৩৯-৭ গোলে হারিয়েছে মাদারীপুরকে। প্রথমার্ধে পুলিশ দল ১৭-৪ গোলে এগিয়ে ছিল। দিনের অন্য ম্যাচে বাংলাদেশ আনসার একপেশে লড়াইয়ে ৫৩-৩ গোলে ফরিদপুরকে হারিয়েছে। প্রথমার্ধে আনসার এগিয়ে ছিল ২৫-৪ গোলে। আরেক ম্যাচে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ৩০-৮ গোলে হারিয়েছে দিনাজপুরকে। প্রথমার্ধে বিজয়ী দল ৭-৬ গোলে এগিয়ে ছিল।
আগামী ২০ আগস্ট শুরু হবে প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় পর্ব। এই পর্বে দুই গ্রুপে ভাগ হয়ে খেলবে ৯ টি দল। দ্বিতীয় পর্বের দলগুলো হচ্ছে জামালপুর, নওগাঁ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, পঞ্চগড়, নড়াইল, যশোর, ঢাকা, বগুড়া ও গোপালগঞ্জ। দুই পর্বের চারটি গ্রুপের গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন দলগুলো নিয়ে ২৪ আগষ্ট হবে সেমিফাইনাল। ফাইনাল ২৫ আগষ্ট।
জাতীয় নারী হ্যান্ডবলের পৃষ্ঠপোষকতা করছে স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড।
১৮ আগস্ট ২০২৫, ১:০৮ পিএম
১৩ আগস্ট ২০২৫, ৪:১৯ পিএম
জাতীয় হ্যান্ডবলে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ হয়েছে রোববার। এদিন ম্যাচ ছিল ৮টি। টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় দিনে এসে হয় ৩৬তম জাতীয় হ্যান্ডবলের উদ্বোধন। এসব ছাপিয়ে আলোচনার কেন্দ্রে বাংলাদেশ পুলিশের খেলোয়াড় তানজিমা আক্তার।
নিজের ১১ মাস বয়সী শিশুকে কোলে নিয়ে মাঠে আসেন তিনি। যাকে সতীর্থের কাছে রেখে পরে ম্যাচও খেলেন। লড়াকু এই মানসিকতার জন্য এখন চলমান জাতীয় হ্যান্ডবলে আলোচিত ও প্রশংসিত কুমিল্লা থেকে উঠে আসা এই খেলোয়াড়।
রোববার ম্যাচ শেষে অন্যরা যখন ওয়ার্ম আপে ব্যস্ত, তানজিমা দৌড়ে যান মাঠের পাশে। এক সতীর্থের কোলে ছিল ১১ মাস বয়সী ছেলে তাওহিদুল কবির। তার কাছেই তানজিমার ছুটে আসা। মাঠে পুলিশের জার্সিতে প্রতিপক্ষকে আর মাঠের বাইরে দুধের শিশুকে একই সঙ্গে সামলান তানজিমা।
আরও পড়ুন
এবার তৌফিকের অভিযান ৮১৬৩ মিটার পর্বতের চূড়া |
![]() |
তানজিমার পুলিশে চাকরি হয় ২০১৭ সালে। হ্যান্ডবল খেলা শুরু করেন তারও তিন বছর পর। বর্তমানে পুলিশ দলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় তিনি। স্বামী তানভীর আহমেদও পুলিশে কর্মরত।
রোববার কুষ্টিয়ার বিপক্ষে জয়ের পর তানজিমা তানজিমা জানালেন, খেলাধুলার ব্যাপারে স্বামী সব সময় সমর্থন দেন।
“মাঝে মাঝে বাবুকে রেখে খেলতে কষ্ট হয়। তারপরও সব কিছু মিলিয়ে মানিয়ে নিচ্ছি। যখন ট্রেনিংয়ে থাকি তখন ছেলেকে ওর বাবা রাখে।”
তানজিমা মাঠে এলে চেষ্টা করেন ছেলেকে বুকের দুধ কম খাওয়াতে। তাছাড়া বাইরে সব সময় ছেলেকে বুকের দুধ খাওয়ানোর মতো পরিবেশও পাওয়া যায় না।
“কোথাও খেলতে এলে বাবুকে বুকের দুধ না দেওয়ার জন্য চেষ্টা করি। ওকে তখন ভাত দেই। আমার ছেলে একটু চঞ্চল। অন্যদের সঙ্গে বেশ দুষ্টুমি করে। তাছাড়া আমার সতীর্থ সবাইকে ও চিনে ফেলেছে। যে কারণে সবার কাছে হাসিমুখে থাকে।”
আরও পড়ুন
ভেলোসিটির আয়োজনে ঢাকায় ম্যারাথন |
![]() |
পুলিশের আন্তঃবাহিনী হ্যান্ডবলে নিয়মিত খেলেন তানজিমা। তবে কখনও জাতীয় দলে ডাক পাননি। সুযোগ পেলে তিনি খেলতে চান জাতীয় দলের জার্সিতে।
“অন্য সবার মতো আমারও একটাই স্বপ্ন জাতীয় দলে খেলব। তবে ছেলে আরেকটু বড় হলে তবেই ক্যাম্পে যাব।”
পাহাড়-পর্বতের সঙ্গেই তাঁর প্রেম। এরই মধ্যে হিমালয়ের মাউন্ট আমা দাবলাম, ভাগীরথী ও আইল্যান্ড পিক জয় করেছেন। তিনটি শৃঙ্গই ৬ হাজার মিটারের ওপরে। এবার নিজেকে আরও ছাড়িয়ে যাওয়ার অভিযান তৌফিক আহমেদের। ছুঁতে চান ৮১৬৩ মিটার পর্বতের চূড়া।
পৃথিবীর অষ্টম উঁচু পর্বত নেপালের মানাসলু অভিযানে যাচ্ছেন কুমিল্লার ছেলে তৌফিক। ৮১৬৩ মিটার পার হয়ে পর্বতটির চূড়া ছুঁতে তাঁর অভিযান শুরু হবে আগামী ৬ সেপ্টেম্বর।
হিমালয় জয়ের নতুন গল্প লেখার জন্য প্রস্তুত হচ্ছেন তৌফিক, এ জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁর হাতে তুলে দেয়া হয় বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা। আর সেটি তুলে দেন বাংলাদেশের প্রথম নারী এভারেস্টজয়ী নিশাত মজুমদার। উপস্থিত ছিলেন পর্বতারোহণ প্রশিক্ষক ও চলচ্চিত্র গবেষক মীর শামছুল আলম।
কলেজে পড়ার সময় পাহাড়ের প্রেমে পড়েন তৌফিক। একসময় পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলই হয়ে ওঠে তাঁর আরেক ঠিকানা। হিমালয়ের প্রেমে মজে হিসাববিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর তৌফিক চাকরিতেও থিতু হতে পারেননি। পেশা হিসেবে নেন পর্যটকদের গাইড। নেপালের এভারেস্ট বেজক্যাম্প, অন্নপূর্ণা বেজক্যাম্পসহ বিভিন্ন গন্তব্যে গাইড হিসেবে বাংলাদেশিদের নিয়ে যান তিনি।
এ কাজের পাশাপাশি ভারতের নেহরু ইনস্টিটিউট অব মাউন্টেনিয়ারিং থেকে নিয়েছেন পর্বতারোহণের প্রশিক্ষণ। পাশাপাশি দেশটির একটি প্রতিষ্ঠান থেকে রক ক্লাইম্বিংয়ের ওপর মৌলিক ও উচ্চতর প্রশিক্ষণও নিয়েছেন তিনি।
তৌফিকের মানাসলু অভিযানের মধ্য দিয়ে ‘অলটিটিউড হান্টার বিডি’ নামে নতুন পর্বতারোহণ ক্লাবের যাত্রা শুরু হবে। এই পবর্তারোহী বলেন, ‘পর্বতারোহণই আমার ধ্যানজ্ঞান। দীর্ঘদিন এ অভিযানের প্রস্তুতি নিয়েছি। নিজস্ব অর্থায়নেই ৪০ দিনের এই মানাসলু অভিযানে যাচ্ছি। আর আমার এই অভিযানের মধ্য দিয়েই অলটিটিউড হান্টার বিডি দেশের নতুন পর্বতারোহণ ক্লাব হিসেবে যাত্রা শুরু করল।’
তৌফিক ‘অলটিটিউড হান্টার বিডি মাউন্টেনিয়ারিং ক্লাব’ নামে রোমাঞ্চকর ভ্রমণ পরিচালনাকারী প্ল্যাটফর্মের সদস্য। স্বপ্ন দেখেন তাঁর পথ ধরে এই ক্লাবের অনেকেই উঠবেন হিমালয়ের বিভিন্ন চূড়ায়।
তরুণ সমাজকে খেলাধুলা ও সুস্থ জীবনযাপনে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে প্রথমবারের মতো ম্যারাথন আয়োজন করতে যাচ্ছে ভেলোসিটি। ’ফিফটিনকে রান এডিশন ওয়ান’ শীর্ষক দৌড় প্রতিযোগিতাটি হবে আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর। ঢাকার হাতিরঝিল অ্যাম্ফিথিয়েটারে অনুষ্ঠেয় প্রতিযোগিতার মিডিয়া পার্টনার চ্যানেল টি-স্পোর্টস।
আজ ঢাকার একটি পাঁচতারকা হোটেলে ইভেন্টের বিস্তারিত তথ্য ও আনুষ্ঠানিক অংশীদারিত্ব ঘোষণা করা হয়। উদ্যোগের মূল উদ্দেশ্য- তরুণ প্রজন্মকে খেলাধুলায় সম্পৃক্ত করা এবং শারীরিক ও মানসিক সুস্থ জীবনযাপনে উদ্বুদ্ধ করা।
আরও পড়ুন
জাতীয় নারী হ্যান্ডবলে পকেটমানি ১০০ টাকা |
![]() |
‘ভেলোসিটি ফিফটিনকে রান এডিশন ওয়ান’ -এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আর্চারি ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক কাজী রাজীব উদ্দীন আহমেদ চপল। নারীদের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর দেশের টেবিল টেনিসের কিংবদন্তি জোবেরা রহমান লিনু। তিনি মেয়েদের খেলাধুলায় অংশগ্রহণের জন্য বিশেষভাবে উৎসাহিত করেন।
উপস্থিত ছিলেন গ্লোবাল ফার্মার প্রধান নির্বাহী এ কে এম আহসানুল্লাহ, ভেলোসিটির কো-ফাউন্ডার রাকিবুল হোসাইন ও এম আই শাতিল। তাঁরা আশাব্যক্ত করেন, এটি বাংলাদেশের ক্রীড়া অঙ্গনে একটি নতুন মাত্রা যোগ করবে।
আয়োজকরা জানান, প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য এরই মধ্যে ৩ হাজারের বেশি নিবন্ধন সম্পন্ন হয়েছে। তাঁরা মোট পাঁচ হাজার নিবন্ধনের আশা করছেন। প্রতিযোগিতার তিন ক্যাটাগরিত-১৫ কিলোমিটার, সাড়ে ৭ কিলোমিটার এবং ১ কিলোমিটার। বিজয়ীদের জন্য থাকবে আর্থিক পুরস্কার, ক্রেস্ট ও মেডেল।
বছর পেরোলেই পাকিস্তানে বসবে এসএ গেমসের নতুন আসর। আগামী জানুয়ারির ২৩ থেকে ৩১ তারিখ পর্যন্ত হবে আসরটি। ওই গেমসের প্রস্তুতির তোড়জোড় সেভাবে এখনও দেখা যায়নি দেশের ক্রীড়াঙ্গনে।
তবে এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম বাংলাদেশ হ্যান্ডবল ফেডারেশন। দলগত ইভেন্টে গত জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহে সবার আগেই তারা ক্যাম্প শুরু করে দিয়েছে। এবার নারী জাতীয় হ্যান্ডবলেও সেই প্রস্তুতির বাতাস।
রাজধানীর পল্টনের শহীদ (ক্যাপ্টেন) এম. মনসুর আলী স্টেডিয়ামে শুক্রবার শুরু হচ্ছে ৩৬তম জাতীয় নারী হ্যান্ডবল প্রতিযোগিতা। এবারের প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছে সার্ভিসেস সংস্থা ও জেলা ক্রীড়া সংস্থা মিলিয়ে ১৯টি দল। দুই পর্বের প্রতিযোগিতার প্রথম পর্বের খেলাগুলো হবে ১৬ আগস্ট। যেখানে দুই গ্রুপে ভাগ হয়ে খেলবে ১০টি দল।
বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি, ফরিদপুর, বরগুনা, শেরপুর, কক্সবাজার, বাংলাদেশ পুলিশ, মাদারীপুর, কুষ্টিয়া, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ও দিনাজপুর প্রথম পর্বে খেলবে।
দ্বিতীয় পর্বের খেলা কোর্টে গড়াবে ২০ আগস্ট। এই পর্বে দুই গ্রুপে ভাগ হয়ে খেলবে ৯ দল- জামালপুর, নওগাঁ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, পঞ্চগড়, নড়াইল, যশোর, ঢাকা, বগুড়া ও গোপালগঞ্জ।
দুই পর্বের চারটি গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন দল নিয়ে ২৪ আগস্ট হবে সেমিফাইনাল। ফাইনাল ২৫ আগস্ট।
জাতীয় নারী হ্যান্ডবলে চ্যাম্পিয়নসহ রানার্সআপ দলের জন্য বেড়েছে প্রাইজমানি। চ্যাম্পিয়ন দলকে দেওয়া হবে ২৫ হাজার টাকা অর্থ পুরস্কার; রানার্সআপ দল ১৫ হাজার, ৩য় স্থান অর্জনকারী দল পাবে ১০ হাজার টাকা। এর বাইরে প্রথম ৮টি দলকে উৎসাহ ভাতা হিসেবে দেওয়া হবে ১০ হাজার করে টাকা। আর সেরা খেলোয়াড় পাবেন ট্রফির পাশাপাশি ৫ হাজার টাকা।
এছাড়াও নারী হ্যান্ডবলে প্রথমবারের মত প্রতি দলের ১৪ জন করে খেলোয়াড়কে ম্যাচ প্রতি ১০০ টাকা করে পকেটমানি দেওয়া হবে।
জাতীয় নারী হ্যান্ডবল উপলক্ষে আজ হ্যান্ডবল ফেডারেশনের সম্মেলন কক্ষে হয়ে গেল সংবাদ সম্মেলন। এই প্রতিযোগিতা থেকে আসন্ন এসএ গেমসের জন্য খেলোয়াড় বাছাই করা হবে বলেন জানালেন বাংলাদেশ হ্যান্ডবল ফেডারেশনের সহ-সভাপতি ও জাতীয় প্রতিযোগিতা আয়োজন ও উন্নয়ন ব্যবস্থাপনা কমিটির আহবায়ক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ।
এর আগে জাতীয় পুরুষ হ্যান্ডবল প্রতিযোগিতা থেকে অনেক ভালো ভালো খেলোয়াড় বাছাই করেছি। ওই সময় সিলেকশন করা সহজ হয়েছে। এবার নারী হ্যান্ডবল প্রতিযোগিতা থেকেও এসএ গেমসের জন্য খেলোয়াড় সিলেকশন করতে পারব।
রোলার স্কেটিং কমপ্লেক্সের ইনডোরের ছাদে সোলার প্যানেল থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতের মূল্য জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের অ্যাকাউন্টে পরিশোধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানিকে (ডিপিডিসি)। আজ এ বাপারে ডিপিডিসিকে চিঠি পাঠিয়েছে তারা।
২০১৮ সালে ইনডোরের ছাদে ২০০ কিলোওয়ার্ট পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন সোলার প্যানেল স্থাপন করা হয়। স্থাপনের পর থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সংযুক্ত হয়ে থাকে। ১৮০০০ ইউনিটের মতো বিদ্যুৎ বিল রোলার স্কেটিং ফেডারেশনকে পরিশোধ করে আসছে ডিপিডিসি। প্রতি ইউনিট ৯.৯৩ টাকা হারে মাসে ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা।
রোলার স্কেটিং কমপ্লেক্স সরকারি অর্থায়নে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) নির্মাণ করে। কমপ্লেক্সটির মালিকানা তারা। তাই ডিপিডিসিকে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কাছেই বিদ্যুতের মূল্য পরিশোধ করতে বলা হয়েছে।
বাংলাদেশ রোলার স্কেটিং ফেডারেশনের পরিবর্তে এনএসসি তাদের ব্যাংক হিসেব দিয়েছে ডিপিডিসিকে। সেখানেই পরিশোধ করতে বলা হয়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদনের মূল্য।
১৭ ঘণ্টা আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
৩ দিন আগে
৪ দিন আগে
৪ দিন আগে
৪ দিন আগে
৪ দিন আগে