
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) এখন পর্যন্ত ট্রাভিস হেড দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। তবে তারচেয়েও অনেক বড় হয়ে উঠেছে এই ৩০ বছর বয়সীর ব্যাটিং স্ট্রাইকরেট। সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদের এই ওপেনার প্রায় প্রতি ম্যাচে রীতিমতো ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালাচ্ছেন। বোলারদের জন্য যেন এক আতঙ্কের নাম হয়ে উঠেছেন এই বিশ্বকাপজয়ী তারকা।
আরও পড়ুন: নতুন রেকর্ড গড়ে ২০ ওভারে ৩০০ রানের দিকে চোখ হেডের
হায়দ্রাবাদ ওপেনার ছয় ম্যাচ খেলে করেছেন ৩২৪ রান। ব্যাটিং করছেন ২১৬ স্ট্রাইকরেটে। গতকাল দিল্লি ক্যাপিটালসের সাথে মাত্র ৩২ বলে করেন ৮৯ রান। তার আগের ম্যাচে রয়েল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে ৪১ বলে ১০২ রান। প্রায় প্রতি ম্যাচেই গড়ছেন একের পর এক রেকর্ড।
কীভাবে ব্যাট হাতে এমন হিংস্র হয়ে উঠলেন হেড সে কথাই জানিয়েছেন দিল্লির বিপক্ষে ম্যাচের পর। শান্ত থেকে ব্যাটিং করেই এমন সাফল্য পাচ্ছেন বলে মনে করেন এই ব্যাটার।

“এটা দারুণ, আমরা ভালো সময় কাটাচ্ছি। শান্ত থেকে বল মারার চেষ্টা করেছি। বিষয়গুলো সহজভাবে দেখা, বলের মেধা অনুযায়ী খেলাটাই জরুরি। ছন্দ ধরে রাখতে পেরে সন্তুষ্ট।”
এই ব্যাটার দারুণ ছন্দে আছেন তার দেশ অস্ট্রেলিয়ার হয়েও। ভারতের মাটিতে বিশ্বকাপ ফাইনাল জেতানোর নায়কও ছিলেন এই ব্যাটার। ফাইনাল ম্যাচে সেঞ্চুরি করেছিলেন হেড। এমনকি এর আগে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালেও করেছিলেন দারুণ সেঞ্চুরি।
No posts available.
২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ৫:৩৭ পিএম

ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের জোয়ারে এবার নাম লেখাল আফগানিস্তান। ২০২৬ সালের শেষ দিকে নিজেদের ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ করার ঘোষণা দিল তারা। পাঁচ দলের ‘আফগানিস্তান প্রিমিয়ার লিগ’ এর খেলা হবে সংযুক্ত আরব আমিরাতে।
এর আগে ২০১৮ সালেও আফগানিস্তান প্রিমিয়ার লিগ নামে একটি লিগ আয়োজন করেছিল তারা। পাঁচ দলের ওই টুর্নামেন্টের শুধু একটি মৌসুমই হয়েছিল। যেখানে ক্রিস গেইল, ব্রেন্ডন ম্যাককালাম, শহীদ আফ্রিদির মতো তারকারাও খেলেছিলেন।
তবে ওই টুর্নামেন্টে পারিশ্রমিক বিতর্ক এবং স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় পরে আর আফগানিস্তান প্রিমিয়ার লিগ হয়নি। সেসব পেছনে রেখে এবার নতুন শুরুর আশা আফগানদের।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি) জানিয়েছে, আফগানিস্তান প্রিমিয়ার লিগের উদ্বোধনী আসরে পাঁচটি শহরভিত্তিক ফ্র্যাঞ্চাইজি অংশ নেবে। আফগানিস্তান জাতীয় দলের শীর্ষ ক্রিকেটারদের পাশাপাশি বিদেশি তারকা ও উদীয়মান স্থানীয় ক্রিকেটাররা খেলবেন।
দুবাইয়ে লিগের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসিবি চেয়ারম্যান মিরওয়াইস আশরাফ বলেন,
“আফগানিস্তান প্রিমিয়ার লিগ আমাদের ক্রিকেটযাত্রায় একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি আমাদের খেলোয়াড়দের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করবে, নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে এবং আফগানিস্তান ক্রিকেটকে বৈশ্বিক মঞ্চে তুলে ধরবে।”
“আমরা আফগানিস্তান প্রিমিয়ার লিগকে ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক- উভয় পর্যায়েই ক্রিকেটের বিকাশ ও ঐক্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হিসেবে দেখি।”
এই লিগ আয়োজনের জন্য এসিবি ক্রিকেট ভেঞ্চার–এর সঙ্গে অংশীদারিত্ব করেছে, যা ট্রান্স গ্রুপ ও আইটিডব্লিউ ইউনিভার্সের যৌথ উদ্যোগ।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, উদ্বোধনের পর আয়োজকরা পরবর্তী ধাপে যাবেন, যার মধ্যে রয়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজির পরিচয় চূড়ান্ত করা, বাণিজ্যিক অংশীদার নিশ্চিত করা এবং খেলোয়াড় নিলাম বা ড্রাফট প্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়া।
এছাড়া আফগানিস্তান প্রতি বছর জুলাই–আগস্ট সময়ে পাঁচটি ঘরোয়া দলের অংশগ্রহণে তাদের নিজস্ব টি–টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট শাপাগিজা ক্রিকেট লিগ আয়োজন করে আসছে।

এশিয়া কাপে গত ২৮ সেপ্টেম্বর ভারতের কাছে হেরেছিল পাকিস্তান। সেটিরই যেন বদলা নিলেন পাকিস্তানের যুবারা। ভারতকে ১৯১ রানে হারিয়ে দ্বিতীয়বার যুব (অনুর্ধ্ব-১৯) এশিয়া কাপের শিরোপা জিতলো পাকিস্তান।
রোববার দুবাইয়ে আগে ব্যাট করে ৫০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ৩৪৭ রান করে পাকিস্তান। জবাবে ২৬.২ ওভারে ১৫৬ রানে গুটিয়ে যায় ভারত। এর আগে ২০১২ সালে ম্যাচ ড্র হওয়ায় ভারতের সঙ্গে যুগ্মভাবে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল পাকিস্তান।
আইসিসি একাডেমি মাঠে টস জিতে পাকিস্তানকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় ভারত। আক্রমনাত্নক শুরু করলেও বেশিদূর যেতে পারেনি হামজা জহুর-সামির মিনহাস জুটি। চতুর্থ ওভারে দলীয় ৩১ রানে জহুরের উইকেট হারায় পাকিস্তান।
উসমান খানকে নিয়ে ৯২ রানের জুটি গড়েন মিনহাস। ব্যাক্তিগত হাফ সেঞ্চুরি করেন মাত্র ২৯ বলে। উসমান ৩৫ রান করে আউট হন।
তৃতীয় উইকেটে আহমেদ হুসেইনকে নিয়ে পাকিস্তানের ভিত গড়ে দেন মিনহাস। দুজনে মিলে গড়েন ১৩৭ রানের জুটি। ৭১ বলে সেঞ্চুরি করেন মিনহাস। হুসেইন হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন ৬৯ বলে। পরের ওভারে ৫৬ রান করে আয়ুশ মাত্রের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান।
মিনসাস সেঞ্চুরি করার পরও থামেননি। ১০৫ বলে দেড়শ’ রান পেরিয়ে যান ডানহাতি এই ব্যাটার। টুর্নামেন্টে এটি তাঁর দ্বিতীয় দেড়শ’র বেশি ইনিংস। ভারতের বিপক্ষে আজ ডাবল সেঞ্চুরির আশা জাগিয়ে ফিরে যান ১৭২ রান করে। তাঁর ইনিংসে ছিল ১৭ টি চার, ৯ টি ছক্কা।
মিনহাসের আউটের পর শেষ সাত ওভারে পঞ্চাশ রানও তুলতে পারেনি পাকিস্তান। শেষ পর্যন্ত ৮ উইকেটে ৩৪৭ রান করে ফারহান ইউসুফের দল।
বড় লক্ষ্য তাড়ায় উড়ন্ত শুরুর ইঙ্গিত দিচ্ছিল ভারত। প্রথম দুই ওভারেই তোলে ৩২ রান। তবে তৃতীয় ওভার থেকে যেন ছন্দপতন। অধিনায়ক আয়ুশ আউট হন দুই রান করে। পরের ওভারে মোহাম্মদ সায়েমের (৯ বলে ১৬ রান) উইকেট হারায় ভারত।
পঞ্চম ওভারে হামজা জহুরের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন বৈভব সূর্যবংশী ( ১০ বলে ২৬ রান)। এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে ভারত। পাওয়ার প্লে-তে আরও দুই উইকেট হারায় দলটি। প্রথম ১০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে কার্যত ছিটকে পড়ে। দলীয় ৯৪ রানে সপ্তম উইকেটের পতন হয় ভারতের। এরপর অপেক্ষা ছিল শুধুই আনুষ্ঠানিকতা।
পাকিস্তানের হয়ে আলী রেজা ৪টি, মোহাম্মদ সায়েম, আব্দুল সোবহান ও হুজাইফা আহসান দুটি করে উইকেট নেন।

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) নতুন মৌসুমের জন্য রোববার কুয়াশাভেজা দুপুরে আনুষ্ঠানিক অনুশীলন শুরু করেছে রংপুর রাইডার্স। বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে প্রথম দিন গতির ঝড় তুলেছেন নাহিদ রানা। একইসঙ্গে বিভিন্ন বৈচিত্র ব্যবহার করতেও দেখা গেছে তাকে।
দলের অনুশীলন শেষে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছে নাহিদ জানিয়েছেন, বিপিএলে নতুন কিছু স্কিল দেখা যেতে পারে তার বোলিংয়ে।
রংপুরের প্রথম দিনের অনুশীলনে ক্রিকেটারদের মধ্যে নুরুল হাসান সোহান, লিটন কুমার দাস, তাওহিদ হৃদয়, নাহিদ রানা, নাঈম হাসান, রকিবুল হাসান, আব্দুল হালিম, ইফতেখার হোসেন ইফতিরা উপস্থিত ছিলেন। সহকারী কোচ মোহাম্মদ আশরাফুলের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয় অনুশীলন।
যেখানে ব্যাটাররাই বেশি দাপট দেখান। তবে গতির ঝড়ে নজর কাড়েন নাহিদও। বিশেষ করে বিপিএল সামনে রেখে স্লোয়ার নিয়েও কাজ করছেন তিনি।
“ধারাবাহিকতা ধরে রাখার চেষ্টা করব। নতুন যে স্কিলগুলো নিয়ে কাজ করছি, সেগুলো এবার বিপিএলে ডেলিভার করার চেষ্টা করব।”
নতুন স্কিলগুলো কী, সে বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হলে ডেথ বোলিংয়ে আরও নিখুঁত হওয়ার কথা বলেন তরুণ পেসার।।
“আমি চেষ্টা করছিলাম পারফেক্ট ইয়র্কার, স্লোয়ার ডেলিভারি ঠিকভাবে করার। যে জিনিসগুলো স্পেশালি ডেথ বোলিংয়ের সময় লাগে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে, ওই জিনিসগুলোই চেষ্টা করছি।”
এসময় বিপিএলে নিজের লক্ষ্য জিজ্ঞেস করা হলে দলকে জেতানোর কথা বলেন নাহিদ।
“আমার একটাই চেষ্টা থাকে যে আমি কীভাবে দলকে ম্যাচ জেতাব। আমার সবসময় মাথায় এইটা থাকে যে, আমি আমার টিমকে ম্যাচ জেতাব। আমার ব্যক্তিগত কোন গোল থাকে না যে আমি সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী হবো।”
“দেশের হয়ে খেললে আমার মাথায় এটা থাকে যে আমি যেন অবদান রাখতে পারি। যদি দুই উইকেট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ম্যাচ জেতাতে পারি, আমি খুশি। যদি আমার কাছে মনে হয়, যে উইকেট না পেয়েও দলকে ম্যাচ জেতাতে পারি, তা আমি খুশি।”
সিলেটে আগামী ২৯ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম রয়্যালসের বিপক্ষে নিজেদের প্রথম ম্যাচ খেলবে ২০১৭ সালের চ্যাম্পিয়ন রংপুর রাইডার্স।

দুই ম্যাচ হাতে রেখে ‘অ্যাশেজ’ নিশ্চিত করেছে অস্ট্রেলিয়া। অনেকটা স্বস্তি নিয়ে ২৬ ডিসেম্বর মেলবোর্নে ‘বক্সিং ডে’ টেস্ট খেলতে নামবেন প্যাট কামিন্সরা। আজ অ্যাডিলেড টেস্ট জয়ের পর অস্ট্রেলিয়া দলের অধিনায়ক জানালেন, তার ভাবনাতেই ছিল না যে তিনি মেলবোর্ন টেস্ট খেলতে পারবেন।
অ্যাশেজের প্রথম দুই টেস্ট মিস করেছিলেন কামিন্স। লোয়ার ব্যাক ইস্যুর কারণে অ্যাডিলেডেও তার ফেরাটা অনিশ্চিত ছিল। তবে সে সমস্যা কাটিয়ে তিনি ফিট হয়ে দলের প্রয়োজনে ফিরে আসেন এবং তিনটি মূল্যবান উইকেট নেন।
কামিন্স বলেন, “প্রথমে বলতে চাই, আমি ভালো অনুভব করছি। নরমাল ম্যাচের মতোই ছিল। ৩০ ওভার বোলিং করেছি। আমার মনে হচ্ছে পা এখনো বেশ ভালো অবস্থায় আছে। কখনো কখনো আগের ম্যাচগুলোর কিছু অবশিষ্ট ব্যথা শরীরে থাকে। তবে এখন আমি সত্যিই ভালো অনুভব করছি। সিরিজের বাকি অংশের জন্যও প্রস্তুত আমি।”
‘বক্সিং ডে’ টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে কিছু পরিবর্তন আসতে পারে। বিশেষ করে নাথাল লায়নের একাদশে না থাকাটা এক প্রকার নিশ্চিত।
আরও পড়ুন
| আরেকটি ভারত–পাকিস্তান ফাইনালে প্রধান অতিথি নকভি |
|
পঞ্চম দিনে ৭৭তম ওভারের শেষ বল টেনে ফাইন লেগ বাউন্ডারির দিকে মারেন জেমি স্মিথ। সেখানে থাকা লায়ন ড্রাইভ দিয়ে কোনোমতে বলটি থামান। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গেই তিনি খুঁড়িয়ে মাঠ ছাড়েন এবং ফিজিওকে ডাকেন।
লাঞ্চ বিরতির আগে লায়নকে মাঠ ছেড়ে হাসপাতালে স্ক্যান করাতে যেতে দেখা যায়। অস্ট্রেলিয়া দলের এক মুখপাত্র নিশ্চিত করেছেন, তার পরবর্তী ম্যাচও অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
প্যাট কামিন্স বলেন,
“আমার কাছে এটি ভালো লাগেনি। যখন দেখি একজন লাঠিতে ভর দিয়ে মাঠ ছাড়ছে। তাকে বদলি করা কঠিন হবে, তবে আমাদের দলে এমন কয়েকজন খেলোয়াড় আছে, যারা ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের স্বাদ পেয়েছে।”

প্রায় তিন মাস আগের কথা। দুবাইয়ে এসিসি এশিয়া কাপের ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল ভারত ও পাকিস্তান। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের হারিয়ে ট্রফি জেতে সূর্যকুমার যাদবের দল। কিন্তু পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে শুরু হয় জটিলতা। এসিসি সভাপতি মহসিন নকভির কাছ থেকে ট্রফি নিতে অস্বীকৃতি জানায় ভারতের ক্রিকেটাররা।
সেবার ট্রফি না নিয়েই দেশে ফিরে যায় ভারতীয় ক্রিকেট দল। পরবর্তীতে দেনদরবার চলে এবং আইসিসি ও এসিসির একাধিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। অথচ সেপ্টেম্বরের সেই ঘটনার সুরাহা এখনো হয়নি। এখনো চ্যাম্পিয়ন ট্রফি বুঝে পাননি সূর্যকুমার যাদবরা। এর মধ্যেই আরেকটি ঘটনা মঞ্চস্থ হওয়ার পথে।
এখনো এসিসি প্রেসিডেন্ট পদে বহাল রয়েছেন মহসিন নকভি। আর আজ দুবাইয়ে এসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। এই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি নকভি।
ইতোমধ্যে ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের ভেন্যুতে উপস্থিত হয়েছেন এসিসি ও পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নকভি। দুদলের রোমাঞ্চকর ম্যাচটিও উপভোগ করছেন তিনি। দেখার বিষয়, সিনিয়র দলের মতো ভারতের জুনিয়র দল বা টিম ম্যানেজমেন্ট কী সিদ্ধান্ত নেয়।
এখন পর্যন্ত ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) ট্রফি গ্রহণ বা শিরোপা বিতরণী মঞ্চে থাকা নিয়ে কোনো সিদ্ধান্তের কথা জানায়নি। তবে ভারতের একাধিক গণমাধ্যমের খবর-এবারও নকভির হাত থেকে ট্রফি বুঝে নেবে না ভারতের ক্রিকেটাররা।