প্রায়ই ভুল ইংরেজি বলে হাস্যরসের পাত্র হতে হয় পাকিস্তানের ক্রিকেটারদের। তবে সেটা কখনই বড় কোনো বিষয় হয়ে দাঁড়ায়নি। পাকিস্তান তারকা মোহাম্মদ রিজওয়ানের ইংরেজি নিয়ে ব্র্যাড হগও করতে চেয়েছিলেন স্রেফ মজাই। তবে সেটা ভালোভাবে নিতে পারেননি সতীর্থ আমের জামাল। পাকিস্তানের এই পেসার বিরক্তি প্রকাশ করেছেন সাবেক অজি স্পিনারের এমন আচরণে।
এক্স প্ল্যাটফর্মে নিজের প্রোফাইলে সম্প্রতি হগ একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন সাথে একজন কন্টেন্ট ক্রিয়েটরকে নিয়ে। যেখানে তিনি করেছেন উপস্থাপকের ভূমিকায় অভিনয়, আর সেই কন্টেন্ট ক্রিয়েটর করেন রিজওয়ানের মত করে ইংরেজিতে কথা বলার অভিনয়।
বিরাট কোহলির সাথে নিজের তুলনা নিয়ে হগের করা প্রশ্নে তিনি রিজওয়ানকে কপি করেই দেন জবাব। “আমি আর বিরাট একই রকমের খেলোয়াড়। সে পানি খায়, আমিও পান খাই। সে খাবার খায়, আমিও খাবার খাই। আমরা দুজন একই মাপের খেলোয়াড়, আমাদের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই।”
এরপরে কন্টেন্ট ক্রিয়েটর রিজওয়ানের জনপ্রিয় একটি লাইনও ব্যবহার করেন। “ইয়া তো উইন হ্যায়, ইয়া তো শিখা হ্যায় (হয় আমরা জিতব বা আমরা শিখব)।”
প্রচারিত হওয়ার পর থেকেই এই ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া পায়, যার অধিকাংশই ছিল নেতিবাচক। অনেকেই মনে করেন, একজন সাবেক ক্রিকেটার হয়ে অন্য দেশের একজন অধিনায়ককে এই ধরনের কন্টেন্ট বানিয়ে অপমান করেছেন হগ।
ভিডিওটি নজরে আসতেই সাবেক এই বাঁহাতি স্পিনারকে একহাত নেন জামাল। “আমি একটি ভিডিও দেখেছি যা টুইটারে (এক্স) ভেসে বেড়াচ্ছে৷ এটা হগের কাছ থেকে অত্যন্ত লজ্জাজনক একটি কাজ, যিনি নিকেকে একজন সাবেক ক্রিকেটার হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকেন৷ তিনি রিজওয়ানের ইংরেজি নিয়ে কটাক্ষ করেছেন, যা কিনা তার দ্বিতীয় এমনকি তৃতীয় ভাষাও নয়। আলোচনায় থাকতে চাইলে আপনি টিকটকার হয়ে যান।”
২ এপ্রিল ২০২৫, ৩:১৬ পিএম
১ এপ্রিল ২০২৫, ৪:২৫ পিএম
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে গত এক থেকে দেড় বছরে বাংলাদেশ নারী জাতীয় ক্রিকেট দলের হতাশার বড় অংশ ব্যাটিং। বোলাররা যথাসাধ্য ভালো করলেও ব্যাতারদের অধারাবাহিকতার কারণে ম্যাচের পর ম্যাচ হারতে হয়েছে বাংলাদেশকে। বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে ভালো করার জন্য তাই অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতির আশা, সেরাটা দেবেন ব্যাটাররা।
অনেকটা সময় ধরেই ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি দলের সেরা ব্যাটার নিগার। তবে অন্যদের ব্যর্থতায় প্রায়ই আড়াল হয়ে যাচ্ছে তার পারফরম্যান্স। বিশেষ করে টপ অর্ডারের ব্যাটারদের ধারাবাহিকভাবে ভালো না করতে পারাটা সাদা বলের ক্রিকেটে বেশ ভোগাচ্ছে বাংলাদেশকে। মিডল অর্ডারে মাঝেমধ্যে কিছু ভালো ইনিংসের দেখা মিললেও দল হিসেবে উন্নতির ক্ষেত্রে সেটা খুব একটা কাজে দিচ্ছে না। ফলে বোলাররা খুব ভালো করলেও দেখা মিলছে না ইতিবাচক ফলাফলের।
পাকিস্তানে বাছাইয়ের ম্যাচ খেলতে যাওয়ার আগে বুধবার সংবাদ সম্মেলনে নিগার তাই বললেন, ব্যাটারদের জ্বলে ওঠার বিকল্প নেই।
“প্রথম দিকে আমরা যদি একটা ভালো মোমেন্টাম পেয়ে যাই, তাহলে ভালো করতে পারব। আমরা যদি ব্যাটিংটা ভালো করতে পারি, তাহলে খুব ভালো হবে। পাকিস্তানের উইকেট ব্যাটিং সহায়ক। তবে আমাদের বোলাররা সবসময় অনেক ভালো পারফর্ম করে আসছে। তারা সবসময় ব্যাটারদের সমর্থন যোগায়। তাই ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে যেন আমরা আরও ভালো করতে পারি, সেটাই মূল লক্ষ্য থাকবে।”
বাংলাদেশের এই দলের শক্তির জায়গা বোলিং। আরও বিশেষভাবে বললে স্পিন। বিশ্বমানের স্পিন আক্রমণ দিয়ে দেশের মাটিতে সবসময়ই ভালো করছে বাংলাদেশ। এমনকি ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতেও শেষ দ্বিপাক্ষিক সফরে ভালো করেছেন তারা। তবে পাকিস্তানে উইকেট থেকে সেই সহায়তা পাবেন না স্পিনাররা। বরাবরই ব্যাটিং সহায়ক উইকেট হওয়ায় এবারও সেখানে স্পিনারদের পার করতে হতে পারে কঠিন সময়।
সেটা মাথায় রেখে আলাদা পরিকল্পনা সাজিয়েছেন নিগার।
“গত কয়েকটা সিরিজে আমরা যখনই দেশের বাইরে খেলতে গিয়েছি, সেখানে তারা অনেক ভালো করেছে। এই ধরণের উইকেটে স্পিনাররা অত বেশি টার্ন পাবে না, যেমনটা আমাদের দেশে পাওয়া যায়। কারণ, এখানে তো স্পিন সহায়ক উইকেট থাকে। দেশের উইকেটে ভালো জায়গায় বল করলেই উইকেট চলে আসে। তবে দেশের বাইরে উইকেট পেতে হলে অনেক বেশি সংগ্রাম করতে হবে। বোলারদের সাথে আমরা আলোচনা করেছি যাতে তারা উইকেটের পেছনে না ছুটে মিতব্যয়ী থাকার চেষ্টা করে।”
ছয় দলের বাছাই থেকে সেরা দুই দল জায়গা করে নেবে বিশ্বকাপে। বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ আগামী ১০ এপ্রিল, প্রতিপক্ষ থাইল্যান্ড। বাকি ম্যাচগুলো হবে যথাক্রমে আগামী ১৩ এপ্রিল (আয়াল্যান্ড), ১৫ এপ্রিল (স্কটল্যান্ড), ১৭ এপ্রিল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) ও ১৯ এপ্রিল (পাকিস্তান)।
এখন পর্যন্ত নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ হয়েছে ১২ বার। বাংলাদেশ মূল পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে পেরেছে মাত্র একবার।
লম্বা সময় ধরেই আছেন নিউজিল্যান্ডের ওয়ানডে দলের বিবেচনার বাইরে। তবে মার্ক চ্যাপম্যানের চোটে ভাগ্য খুলেছে টিম সেইফার্টের। দীর্ঘ বিরতির পর ডাক পেয়েছেন কিউইদের ৫০ ওভারের দলে।
পাকিস্তানের বিপক্ষে চলমান সিরিজের প্রথম ম্যাচে ফিল্ডিং করার সময় চোট পান চ্যাপম্যান। স্ক্যানে ধরা পড়েছে গ্রেড-ওয়ান হ্যামস্ট্রিংয়ের চোট। আর এটা তাকে ছিটকে দিয়েছে দ্বিতীয় ম্যাচ থেকে।
নেপিয়ারে নিউজিল্যান্ডকে জেতানোর পথে সিরিজের প্রথম ম্যাচে চ্যাপম্যান খেলেন ওয়ানডে ক্যারিয়ার সেরা ১৩২ রানের ইনিংস। ধারণা করা হচ্ছে, চোট কাটিয়ে ৫ এপ্রিল মাউন্ট মাউঙ্গানুইতে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডের দলে যোগ দেবেন এই ডানহাতি ব্যাটার।
নিউজিল্যান্ড দলে ডাক পাওয়ার জন্য পূর্ণ জাতীয় বা ঘরোয়া চুক্তি থাকা খেলোয়াড়দের পছন্দের তালিকায় রাখার একটা নীতি থাকলেও সেটা হয়নি সেইফার্টের বেলায়। জাতীয় দলের প্রধান কোচ গ্যারি স্টিড বলেছেন, সেইফার্টকে তার ফর্মের কারণে ডাকা হয়েছে।
গত মাসে পাকিস্তানের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের ৪-১ টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ে বড় অবদান রাখেন সেইফার্ট। ২৪৯ রান করে হন সিরিজ সেরাও। এবার ডাক পেলেন ওয়ানডে দলেও।
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে যদি সুযোগ পান, তাহলে সেটা হবে পাঁচ বছরেরও বেশি সময় পর সেইফার্টের এই ফরম্যাটে প্রথম ম্যাচ। শেষবার ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে খেলেছিলেন তিনি। এখন পর্যন্ত তার ওয়ানডে ক্যারিয়ার খুবই সংক্ষিপ্ত। মাত্র তিনটি ম্যাচ খেলেছেন, দুই ইনিংসে করেছেন ২২ রান।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেকটা ছিল সম্ভাব্য সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষার মধ্য দিয়ে। ভারতের বিপক্ষে সিরিজে তাতে দারুণভাবে উতরে যাওয়া স্যাম কনস্টাস এবার পেয়েছেন এর স্বীকৃতি। প্রথমবারের মত জায়গা করে নিয়েছেন ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ) কেন্দ্রীয় চুক্তির তালিকায়।
মঙ্গলবার সিএ-এর ঘোষিত কেন্দ্রিয় চুক্তির তালিকায় চমক কুপার কনলি এবং জ্যাক ফ্রেজার-ম্যাকগুয়েরের না থাকা। সাদা বলের ক্রিকেটে দুজনই অস্ট্রেলিয়ার সাম্প্রতিক সময়ের স্কোয়াডগুলোতে ছিলেন নিয়মিতই।
গত বছরের শেষের দিকে ঘরোয়া ক্রিকেটে খুব বিশেষ কিছু না করলেও, মাত্র ১৯ বছর বয়সেই টেস্ট অভিষেক হয়ে যায় কনস্টাসের, যা অস্ট্রেলিয়ার বাস্তবতায় বেশ চমক জাগানিয়াই বটে। তবে সেটা যে ভুল ছিল না, সেটা তিনি প্রমাণ করেন সময়ের অন্যতম সেরা পেসার জাসপ্রিত বুমরাহর চোখে চোখ রেখে লড়াই করে। টি-টোয়েন্টি ব্যাটিংয়ের ঝাঁজে অভিষেকেই করেন ফিফটি, আর দিয়ে রাখেন আগমনী বার্তা।
তালিকায় ফ্রেজার-ম্যাকগুরকের অনুপস্থিতি উল্লেখযোগ্য, কারণ তিনি ২০২৪-২৫ মৌসুমে অজিদের হয়ে পাঁচটি ওয়ানডে এবং সাত টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি স্কোয়াডে থাকলেও ম্যাচ খেলার সুযোগ হয়নি। তাকে দেখা হচ্ছে সাদা বলে অস্ট্রেলিয়ার ওপেনিংয়ের ডেভিড ওয়ার্নারের উত্তরসূরি হিসেবে।
কেন্দ্রীয় চুক্তিতে কনস্টাস, ম্যাট কুহানম্যান ছাড়া নতুন মুখ অলরাউন্ডার বিউ ওয়েবস্টার। বাদ পড়েছেন শন অ্যাবট, অ্যারন হার্ডি ও টড মারফি।
চুক্তিতে জায়গা হয়নি নাথন ম্যাকসুইনির, যিনি ভারত সিরিজের প্রথম তিনটি টেস্টে খেলেছিলেন। রানের দেখা না পাওয়ায় বাদ পড়েন সিরিজের শেষ দুই ম্যাচে। এরপর শ্রীলঙ্কা সফরের স্কোয়াডে থাকলেও সুযোগ পাননি।
টি -টোয়েন্টি স্পেশালিষ্ট মার্কাস স্টোইনিস এবং টিম ডেভিডও জায়গা করে নিতে পারেননি কেন্দ্রীয় চুক্তিতে।
ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার পুরুষদের চুক্তি তালিকা ২০২৫-২৬ :
জেভিয়ার বার্টলেট, স্কট বোল্যান্ড, অ্যালেক্স ক্যারি, প্যাট কামিন্স, নাথান এলিস, ক্যামেরন গ্রিন, জশ হ্যাজেলউড, ট্রাভিস হেড, জশ ইংলিস, উসমান খাজা, স্যাম কনস্টাস, ম্যাথু কুহনেম্যান, মার্নাস লাবুশেন, নাথান লায়ন, মিচেল মার্শ, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, ল্যান্স মরিস, ঝাই রিচার্ডসন, ম্যাট শর্ট, স্টিভ স্মিথ, মিচেল স্টার্ক, বিউ ওয়েবস্টার, অ্যাডাম জাম্পা।
নতুন হোম মৌসুমকে সামনে রেখে ওয়েস্ট ইন্ডিজের টেস্ট দলের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েট। বোর্ডের সাথে সম্মতিতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অভিজ্ঞ এই ব্যাটার।
ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজ এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দিলেও তার স্থলাভিষিক্ত কে হবেন, তা জানায়নি। তবে টি-টোয়েন্টি দলের নতুন অধিনায়ক হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে শাই হোপকে, যিনি সামলাচ্ছেন ওয়ানডের দায়িত্বও।
ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজ জানিয়েছে, ওয়েস্ট ইন্ডিজের পাকিস্তানের সফল সফর শেষ হওয়ার আগে এই বছরের শুরুর দিকেই বোর্ডইকে নেতৃত্ব ছাড়ার আভাস দিয়েছিলেন ব্র্যাথওয়েট। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে তারা লাল বলের নতুন অধিনায়কের নাম ঘোষণা করবেনন।
ব্র্যাথওয়েট ২০১৭ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে ৩৯ টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজের নেতৃত্ব দিয়েছেন। দশটিতে জিতেছেন, আর হেরেছেন ২২টি ম্যাচে। স্থায়ীভাবে অধিনায়ক হন ২০২১ সালে। সেরা অর্জনের মধ্যে রয়েছে অস্ট্রেলিয়ার মাটিয়ে সিরিজ ড্র (১-১)।
আর টি-টোয়েন্টি দলের দায়িত্ব ২০২৩ সাল থেকে ছিল রোভমান পাওয়েলের কাছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, তাকে অধিনায়কত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত এসেছে প্রধান কোচ ড্যারেন স্যামির পরামর্শে।
গত ছয় মাস ধরে সব ফরম্যাট মিলিয়েই রান খরায় ভুগছেন। ভারতের টেস্ট ও ওয়ানডে অধিনায়ক রোহিত শর্মার ওপর তাই চাপ বাড়ছেই। সেটা আরও বাড়ছে চলতি আইপিএলে এখন পর্যন্ত রানের দেখা না পাওয়ায়। সাবেক ভারত ব্যাটার সঞ্জয় মাঞ্জারেকার মনে করছেন, ক্যারিয়ারের এমন একটা ধাপে আছেন রোহিত, যেখানে তাকে প্রতিনিয়তই প্রমাণ করতে হবে।
মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে আইপিএলে প্রথম ম্যাচে চেন্নাই সুপার কিংসের বিপক্ষে চার বলে ডাক মেরে আউট হন রোহিত। এরপর ডানহাতি এই ব্যাটার গত শনিবার গুজরাট টাইটানসের বিপক্ষে করতে পারেন মাত্র ৮ রানে।
রোহিতের রানের জন্য লড়াই নিয়ে জিওস্টারের এক অনুষ্ঠানে বর্তমানে ধারাভাষ্যকার হিসেবে কাজ করা মাঞ্জারেকার তুলে ধরেন তার অবস্থান।
“রোহিত শর্মা স্পষ্টভাবে একটা ধাপে আছেন। তিনি আর সেই তিন থেকে চার বছর আগে রোহিত শর্মা নন। তিনি তার ক্যারিয়ারের এমন একটি পর্যায়ে রয়েছেন, যেখানে তাকে প্রতিদিন সকালে নিজেকে তাড়না দিতে হয়। তাকে কঠোর প্রশিক্ষণ করতে হবে এবং সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। কারণ সবকিছু তার জন্য কঠিন হয়ে যাচ্ছে। তিনি এখনও নিজের প্রতিভা এবং খেলার স্টাইলের ওপর নির্ভর করে খেলছেন।”
রোহিত আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও একটা কঠিন সময় পার করছেন। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ থেকে শুরু করে এখন টেস্টে তার ফিফটি মাত্র একটি। গড় মাত্র ১০.৯৩। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের শেষ ম্যাচে তো নিজেকেই সরিয়ে নেন অভিজ্ঞ এই ব্যাটার।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতের শিরোপা জয়ের পথে ফাইনালে খেলেন ৭৬ রানের দারুণ এক ইনিংস। তবে ওই ম্যাচের আগ পর্যন্ত বড় ইনিংসের দেখা পাচ্ছিলেন না লম্বা সময় ধরেই। তবে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, আপাতত ওয়ানডে থেকে অবসরের চিন্তা নেই তার।
১১ দিন আগে
১১ দিন আগে
২৪ দিন আগে
২৯ দিন আগে
২৯ দিন আগে
২৯ দিন আগে